× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
There is no sign of stopping the fall Transactions below Rs 500 crore
google_news print-icon

পতন থামার লক্ষণও নেই, লেনদেন ৫০০ কোটির নিচে

পতন-থামার-লক্ষণও-নেই-লেনদেন-৫০০-কোটির-নিচে
পুঁজিবাজারে মন্দাভাবের কারণে বিনিয়োগকারীরা পুরোপুরি হতাশ হয়ে পড়েছেন। ছবি: নিউজবাংলা
বিনিয়োগকারীরা বিপুল পরিমাণ বিক্রয়াদেশ দিয়ে বসিয়ে রাখলেও ক্রেতা নেই। শেয়ারদর ২ শতাংশ কমলেই ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শেয়ারের চাহিদা তৈরি না হওয়ায় দর পরের দিনও কমছেই।

পুঁজিবাজারে আরও কমল শেয়ারের দর। রোজায় পরপর চার কর্মদিবসে সূচকের পাশাপাশি কমল লেনদেনও। প্রায় এক বছর পর তা নেমে গেল ৫০০ কোটি টাকার নিচে।

টানা পড়তে থাকা বাজার ঘুরে দাঁড়াবে- এমন আশ্বাসের কথা নানাজন বলে এলেও তেমন কোনো লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না।

বিনিয়োগ বাড়ানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে গেছে। এই অবস্থায় আস্থাহীনতার কারণে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার না কিনে বাজার পর্যবেক্ষণে আছে।

সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবস বুধবার লেনদেন হয়েছে ৪৯০ কোটি ৫০ লাখ ২৩ হাজার টাকা, যা ২০২১ সালের ১১ এপ্রিলের পর সর্বনিম্ন। সে সময় করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউনের মধ্যে লেনদেন হয়েছিল ৪৫৬ কোটি ৫৫ লাখ ৩ হাজার টাকা।

টানা চার দিন ঢালাওভাবে দর পতন হয়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানিরগুলোর মধ্যে যতগুলোর দর বেড়েছে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি কোম্পানির দরপতন হয়েছে। দর বেড়েছে ৪৪টি কোম্পানির, কমেছে ২৯৩টির। আর অপরিবর্তিত থাকে ৩৮টির দর।

দিন শেষে সূচক কমল ৩১ পয়েন্ট। তিন দিনে পড়ল সব মিলিয়ে ১০৯ পয়েন্ট।

বাজারের যখন এই চিত্র, তখন এমন কোনো খাত থাকার কথা নয়, যেগুলোর বিনিয়োগকারীরা স্বস্তিতে থাকবে। এর মধ্যে টেলিযোগাযোগ, চামড়া, সিরামিক ও কাগজ ও প্রকাশনা খাতের সবগুলো কোম্পানি দর হারিয়েছে।

আর্থিক ও জীবন বিমা, সেবা ও আবাসন খাতে কেবল একটি করে, ব্যাংক, সিমেন্ট, মিউচুয়াল ফান্ড খাতে কেবল দুটি করে কোম্পানি বা ইউনিটের দর বেড়েছে।

যেসব কোম্পানি দর হারিয়েছে, তার মধ্যে বেশির ভাগই পতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশের কাছাকাছি দর কমার পর ক্রেতা শূন্য হয়ে গেছে।

ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর বাজারে যে ধস দেখা দেয়, সেটি ঠেকাতে দরপতনের সীমা ১০ শতাংশ থেকে ২ শতাংশ কমিয়ে দেয়া হয়। এতে এক দিনে বড় পতন ঠেকানো গেলেও শেয়ার বিক্রি করা যাচ্ছে না।

বিনিয়োগকারীরা বিপুল পরিমাণ বিক্রয়াদেশ দিয়ে বসিয়ে রাখলেও ক্রেতা নেই। শেয়ারদর ২ শতাংশ কমলেই ক্রেতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এতে শেয়ারের চাহিদা তৈরি না হওয়ায় দর পরের দিনও কমছেই।

এভাবে বিনিয়োগকারীরা কোনো কোম্পানির শেয়ার না কিনে আরও এক দিন পর্যবেক্ষণের নীতি নিয়েছে বলে মনে করেন স্টক ডিলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও।

নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘যখন ২ শতাংশ দর পড়ে যায়, তখন বায়াররা আর বাই দিতে চান না। পরের দিন দেখতে চান। ট্রেড ভলিউম ফল করার এটি একটি অন্যতম কারণ হয়ে গেছে।

‘একটা নির্দিষ্ট দিনে যখন বায়াররা দেখেন যে একটা লো রেটে সেলার বসে রয়েছে। তখন মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি হলো পরের দিনের জন্য অপেক্ষা করে। যার কারণে একটা কিউমিলেটিভ নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট ভলিউমে দেখা যাচ্ছে।’

শতাধিক কোম্পানির দর কমেছে সর্বোচ্চ সীমায়

৩৯টি কোম্পানির দর পতন হয়েছে দিনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশের কাছাকাছি। ২২টির দরপতন হয়েছে ১ দশমিক ৮ শতাংশের বেশি, ২৪টির ১ দশমিক ৭ শতাংশ, ১৫টির ১ দশমিক ৬ শতাংশ, ১৪টির ১ দশমিক ৫ শতাংশ, ১৪টির ১ দশমিক ৪ শতাংশ, এবং ৫৬টি কোম্পানির দরপতন হয়েছে ১ থেকে ১ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে।

এক দিনে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ দরপতন হলেও পুঁজিবাজারে কোনো শেয়ারের দর বৃদ্ধি কমা সর্বনিম্ন ১০ পয়সার হিসাবে হওয়ার কারণে কোনো কোনো কোম্পানি এক দিনে দর কমতে পারে ১০ পয়সা, কোনো কোম্পানি ২০ পয়সা কোনোটি ৩০ পয়সা।

পতন থামার লক্ষণও নেই, লেনদেন ৫০০ কোটির নিচে
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের এই চিত্র বিনিয়োগকারীদেরকে আরও হতাশ করেছে

ব্যাপক দরপতনের মধ্যেও বলা যায় কিছুটা ভালো ছিল বস্ত্র খাত। ৪০টি কোম্পানির দরপতনের বিপরীতে ১০টির দর বৃদ্ধি ও ৯টির দর অপরিবর্তিত ছলি।

তবে সংখ্যায় সবেচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পেয়েছে প্রকৌশল খাতে। দর বেড়েছে ১৩টি কোম্পানির, কমেছে ২৯টির।

ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৮টির দর বেড়েছে, কমেছে ২১টির ও অপরিবর্তিত রয়েছে ২টির। জ্বালানি খাতে ৭টির দাম বেড়েছে, দুটি কোম্পানির দর ধরে রাখতে পেরেছে। আর কমেছে ১৪টির।

আগের দিন ৫টির দর বৃদ্ধি ও ১৬টির দর হ্রাস পাওয়া ব্যাংক খাতের ২টি কোম্পানির দাম বেড়েছে আজ। আগের দরে লেনদেন হয়েছে ১০টির। বিপরীতে দর হারিয়েছে ১৬টি কোম্পানি।

রোববার দরপতন শুরু হওয়া বিমা খাতের ৩৪টির দর বৃদ্ধিও বিপরীতে বেড়েছে চারটির ও অপরিবর্তিত ছিল ২টির। আর জীবন বিমার ১২টির দরপতনের বিপরীতে বেড়েছে মাত্র একটির। এছাড়াও বিবিধ, খাদ্য, সিমেন্ট, আইটি খাতের হাতে গোনা দুয়েকটি কোম্পানির দর বেড়েছে।

লেনদেনের শীর্ষ পাঁচ খাত

লেনদেন সবচেয়ে বেশি হয়েছে প্রকৌশল খাতে। ৭২ কোটি ১৬ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে খাতটিতে। আগের দিন ৬১ কোটি ৯০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছিল।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে। মোট লেনদেনের ৬৯ কোটি বা ১৪.৬১ শতাংশই ছিল খাতটির দখলে। আগের দিনে এ খাতের লেনদেন ছিল ৫৮ কোটি ৬০ লাখ।

তৃতীয় স্থানে থাকা ওষুধ ও রসায়ন খাতের লেনদেন গতকালের চেয়ে কিছুটা কমেছে। আগের দিন এ খাতের লেনদেন ছাড়ায় ৫২ কোটি ১১ লাখ টাকা। আজ কিছুটা কমে সেটি দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

এরপরে বিবিধ খাতে ৪৯ কোটি ৬০ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এ খাতেও গতকাল লেনদেন বেশি হয়েছে। মঙ্গলবার খাতটিতে হাতবদল হয়েছিল ৫৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার।

লেনদেনের ৮.৮৪ শতাংশ নিয়ে তালিকার পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে সিমেন্ট খাত। মোট ৪১ কোটি ৭৫ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল হয়েছে, আগের দিন ছিল ৩৩ কোটি ৭২ লাখ টাকার।

সূচক পতনে দায়ী যেসব কোম্পানি

সবচেয়ে বেশি ৬.০৭ পয়েন্ট সূচক কমিয়েছে গ্রামীণফোন। কোম্পানিটির ০.৮ শতাংশ দরপতনে এই পয়েন্ট কমেছে।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো লিমিটেডের ০.৪৮ শতাংশ দরপতনের কারণে সূচক পড়েছে ২.৬১ পয়েন্ট। এরপরেই স্কয়ার ফার্মার ০.৬৪ শতাংশ দর পতনের কারণে সূচক কমেছে ২.১৫ পয়েন্ট।

ইউনাইটেড পাওয়ারের দরপতনে ১.৫ পয়েন্ট, আইসিবি ১.৩৯ পয়েন্ট, পাওয়ার গ্রিড ১.৩৬ পয়েন্ট, পূবালী ব্যাংক ০.৮৯ পয়েন্ট, ফরচুন ০.৭৩ পয়েন্ট, আইডিএলসি ০.৭২ পয়েন্ট এবং ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দরপতনে সূচক কমেছে ০.৬৪ পয়েন্ট।

অর্থাৎ এই ১০টি কোম্পানিই সূচক ফেলেছে ১৮.০৬ পয়েন্ট ।

সূচক বাড়িয়েছে যারা

লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশের দর ২.১৫ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচক বেড়েছে ৩.৪১ পয়েন্ট। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১.৫২ পয়েন্ট সূচকে যোগ করেছে ওয়ালটন। এদিন কোম্পানিটির দর বেড়েছে ০.২৭ শতাংশ।

এরপরেই ১.০১ পয়েন্ট বাড়িয়েছে বিবিএস ক্যাবলস। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৫.০৬ শতাংশ।

এছাড়া রেনাটা ০.৭৪ পয়েন্ট, বিকন ফার্মা ০.৭২ পয়েন্ট, জেএমআই হসপিটাল ০.৬ পয়েন্ট, ওয়ালটন হাইটেক ০.৫৫ পয়েন্ট, পদ্মা অয়েল ০.৪৭ পয়েন্ট, কাট্টালি টেক্সটাইল ০.৪২ পয়েন্ট, বিকন ফার্মা ০.৪২ পয়েন্ট, খুলনা পাওয়ার ০.৩৯ পয়েন্ট এবং বার্জার পেইন্টস সূচক যোগ করেছে ০.৩২ পয়েন্ট।

এই ১০ কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৭.৬৭ পয়েন্ট।

বিনিয়োগ বাড়ানোর সব উদ্যোগ ব্যর্থ

রোজার আগে শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার হাতবদল হয়েছিল এক হাজার এক শ কোটি টাকার বেশি শেয়ার। রোজার প্রথম কর্মদিবস রোববার নাম নেমে আসে আট শ কোটির ঘরে। পরের দিন তা নামে ছয় শ কোটির ঘরে।

গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে রুশ হামলার পর বাজারে যে ধস নামে। সে সময় দরপতন এক দিনে শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ নির্ধারণ করে দেয় বিএসইসি। পাশাপাশি বাজারে তারল্য বাড়াতে নানা চেষ্টা করে বিএসইসি।

গত ৯ মার্চ ৩৩টি ব্যাংকের প্রতিনিধির সঙ্গে বৈঠকের পর জানানো হয়, যেসব ব্যাংকের বিনিয়োগ তাদের মূলধনের ২৫ শতাংশের নিচে, সেগুলো দ্রুত ২ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়াবে। যেসব কোম্পানি বিশেষ তহবিলে এখনও ২০০ কোটি টাকা জমা দেয়নি, সেগুলো দ্রুত জমা দেবে, আর যেসব ব্যাংক টাকা জমা দিয়েও বিনিয়োগে যায়নি, তারা দ্রুত বিনিয়োগে যাবে।

পরের দিন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে জানানো হয়, মৌলভিত্তির অনেক কোম্পানির শেয়ারদর অনেকটাই কমে এসেছে। এই মুহূর্তে সেগুলোতে বিনিয়োগ লাভজনক হতে পারে। বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা আসে এই বৈঠক শেষেও।

২৩ মার্চ বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়াতে চিঠি দেয় বিএসইসি। এতে বলা হয়, অনেক ব্যাংক সেই বিনিয়োগসীমা ও ২০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিলের চেয়ে কম বিনিয়োগ করেছে। এমনকি অনেকেই এখনও সে বিশেষ তহবিল গঠনই করেনি।

এমন অবস্থায় ব্যাংকগুলোকে বিনিয়োগসীমা অনুযায়ী ও বিশেষ তহবিল থেকে বিনিয়োগের জন্য চিঠিটি পাঠানো হয়। যারা বিশেষ তহবিল গঠন করেনি তাদের সেটি গঠন করতেও বলা হয় তাতে।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর লক্ষ্য নিয়ে বিএসইসির ধারাবাহিক বৈঠকের অংশ হিসেবে গত ৩১ মার্চ বাজার ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে হয় আলোচনা

গত ২৯ মার্চ আরও একটি পদক্ষেপ নেয় বিএসইসি। ২৬টি অতালিকাভুক্ত বিমা কোম্পানিকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) জন্য ফাইল দাখিল ও তাদের ইক্যুইটির ২০ শতাংশ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে পদক্ষেপ নিতে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ-আইডিআরএকে চিঠি দেয় সংস্থাটি।

সবশেষ গত ৩১ মার্চ বাজার মধ্যস্ততাকারীদের সঙ্গে বৈঠকে বসে বিএসইসি। বৈঠক শেষে জানানো হয়, সু প্রতিটি ডিলার এই এক মাসে কমপক্ষে ১ কোটি করে ২৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। পাশাপাশি পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকেও বিনিয়োগ বাড়ানো হবে। মার্চেন্ট ব্যাংক বিনিয়োগ করবে ২০০ থেকে ৩০০ কোটি টাকা। বিনিয়োগ বাড়ানোর আশ্বাস দিয়েছে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি।

ফলে এই মাসে ৫০০ থেকে ৬০০ কোটি টাকা নিশ্চিত বিনিয়োগের আশ্বাস আসে।

পরের দিন বৃহস্পতিবার লেনদেন ছাড়ায় এক হাজার ১৬৯ কোটি টাকা, যা ছিল আগের দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। কিন্তু এর পরের চার কর্মদিবসেই লেনদেন কমে বছরের সর্বনিম্নে চলে এসেছে।

আরও পড়ুন:
শেয়ারের ক্রেতা ঘাটতির কারণ ২ শতাংশের সীমা?
বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা নামেই, লেনদেন বছরের সর্বনিম্ন
পুঁজিবাজার পড়ার ব্যাখ্যা নেই: ছায়েদুর রহমান
ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার
রোজার প্রথম দিন লেনদেন কমল পৌনে ৩০০ কোটি টাকা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে