× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The capital market is booming due to lack of buyers
google_news print-icon

ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার

ক্রেতার-অভাবে-ধুঁকছে-পুঁজিবাজার
পুঁজিবাজারের টানা দরপতন বিনিয়োগকারীদেরকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে। ছবি: নিউজবাংলা
বিপুলসংখ্যক শেয়ারের দর কমেছে এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ পর্যন্ত। তবে এই দরেও কোনো ক্রেতা দেখা যায়নি বহু কোম্পানির। দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ থাকার পরেও ৫৩ পয়েন্ট সূচকের পতন, লেনদেন তলানিতে নেমে আসার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের হতাশা এখন ক্ষোভে পরিণত হয়েছে।

প্রায় চার মাসের সর্বনিম্ন দর। এক দিনে কমেছে ১০৭ টাকা ৭০ পয়সা। তবু বহুজাতিক কোম্পানি রেকিট বেনকিনজারের ক্রেতা নেই।

পুঁজিবাজারের টানা দরপতনের মধ্যে রোজায় মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো কমপক্ষে তিন শ কোটি টাকা আর আড়াই শ ডিলার কমপক্ষে এক কোটি টাকা করে বিনিয়োগের ঘোষণার পর টানা দুই দিন লেনদেন কমল।

গত বুধবার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সঙ্গে বাজার মধ্যস্থতাকারীদের মধ্যে বৈঠকে রোজায় বড় বিনিয়োগের ঘোষণা আসার পর বৃহস্পতিবার লেনদেন এক হাজার ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়।

তবে রোজার প্রথম দিন লেনদেন পৌনে ৩০০ কোটি টাকা কমে যাওয়া, দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তুলনায় দর পতন হওয়া কোম্পানির সংখ্যা দেড় গুণ হওয়ার পর বাজার নিয়ে নতুন করে যে আস্থাহীনতার জন্ম হয়েছে, তার প্রভাব দেখা গেল সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার।

বিপুলসংখ্যক শেয়ারের দর কমেছে এক দিনে দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ পর্যন্ত। তবে এই দরেও কোনো ক্রেতা দেখা যায়নি বহু কোম্পানির।

দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ থাকার পরেও ৫৩ পয়েন্ট সূচকের পতন, লেনদেন তলানিতে নেমে আসার ঘটনায় বিনিয়োগকারীদের হতাশা এখন ক্ষোভে পরিণত হয়েছে।

এক দিনেই দর পড়েছে ২৯৬টি কোম্পানির, বিপরীতে বেড়েছে কেবল ৪৬টির। আর দর ধরে রাখতে পারে ৩৯টির।

লেনদেন হয়েছে ৬২০ কোটি টাকার কিছু বেশি, যা আগের দিনের তুলনায় ২১৬ কোটি টাকা কম।

ক্রেতার অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার
সোমবার পুঁজিবাজারের এই চিত্র বিনিয়োগকারীদেরকে ক্ষুব্ধ করেছে

গত ২০ মার্চ লেনদেন ৬১৬ কোটি টাকায় নেমে আসার পর এত কম টাকার শেয়ার হাতবদল হয়নি গত ১১ কর্মদিবসে।

দিনটিতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া আর্থিক খাতের কোম্পানি আইপিডিসিরও দর কমেছে দিনের সর্বোচ্চ সীমায়।

প্রধান খাতগুলোর মধ্যে এমন একটিও ছিল না, যেটিতে ভালো দিন গেছে। আগের দিন প্রায় সব কোম্পানির দর বৃদ্ধি পাওয়া আর্থিক খাতে কেবল একটির দর বেড়েছে, কমেছে ১৬টির।

উদ্যোক্তা পরিচালকদেরকে মোট শেয়ারের ৬০ শতাংশ ধারণ করার নির্দেশ দেয়ার পর গত বুধবার বিমার শেয়ারে হুলুস্থুল দেখা দেয়ার পরের দিন থেকেই এই খাত দর হারাচ্ছে। এর মধ্যে আজ সাধারণ বিমা খাতে বেড়েছে কেবল একটি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ৩৯টির। জীবন বিমা খাতে দর হারিয়েছে ১২টি, বেড়েছে একটির।

আকর্ষণীয় লভ্যাংশ ঘোষণা আসতে থাকা ব্যাংক খাতেও বেড়েছে কেবল একটির দর বেড়েছে, ৭টি দর ধরে রাখতে পারে আর কমেছে বাকি ২৫টির দর।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতেও বেড়েছে হাতে গোণা দুই একটির দর।

পড়ছে মৌলভিত্তির কোম্পানির দরও

ঢালাও দরপতনের দিন ভালো ও মৌলভিত্তির কোম্পানি গ্রামীণ ফোন দর হারিয়েছে ১.১৬ শতাংশ। এই দরপতনে সূচক কমেছে ৮.৪৩ পয়েন্ট। বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর কারণে সূচক পড়েছে ৪.৭৯ পয়েন্ট। কোম্পানিটি দর হারিয়েছ ০.৯২ শতাংশ। আরেক বহুজাতিক কোম্পানি রবির দর পড়েছে ১.১৭ শতাংশ, সূচক পড়েছে ৩.৪৪ পয়েন্ট।

লাফার্জ হোলসিম, বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি, ইস্টার্ন ব্যাংক ও ব্র্যাক ব্যাংকের কারণেও সূচক পড়েছে সবচেয়ে বেশি।

সব মিলিয়ে এই ১০ টি কোম্পানির কারণে সূচক পড়েছে ২৮.২৫ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচকে ৫.৪৮ পয়েন্ট যোগ করেছে ১০টি কোম্পানি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১.৮২ পয়েন্ট বেড়েছে বিকন ফার্মার দর ১.৮৬ শতাংশ বাড়ার কারণে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১.৪১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে রেনাটা।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশেই করুণ চিত্র

এই তালিকায় আগের দুই দিনের মতোই প্রথম স্থানে নতুন তালিকাভুক্ত জেএমআই হসপিটাল। আগের দিন শেয়ার দর ছিল ২৪ টাকা ২০ পয়সা। দর বাড়ার সুযোগ ছিল ২ টাকা ৪০ পয়সা পর্যন্ত। বেড়েছেও এতটাই, শতকরা হিসেবে ৯.৯১ শতাংশ।

এ ছাড়া কোনো একটি কোম্পানিও দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁতে পারেনি, যে বিষয়টি ধস পরিস্থিতি ছাড়া সেভাবে পুঁজিবাজারে দেখা যায়নি।

নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি ছাড়া সবচেয়ে বেশি ৫.৩৮ শতাংশ বেড়েছে আরএফএলের শেয়ারদর। আগের দিন সর্বোচ্চ দরপতন হয়ে ক্রেতা উধাও হয়ে যাওয়া জেমিনি সি ফুডের দর বেড়েছে ৪.৬৬ শতাংশ।

শীর্ষ দশের অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এপেক্স ট্যানারির দর চার শতাংশের বেশি, ভিএসএফ থ্রেড ও প্রাইম ফাইন্যান্সের দর তিন শতাংশের বেশি, জি কিউ বলপেন, এনভয় টেক্সটাইল ও এএসমিএল প্রাণের দর দুই শতাংশের বেশি এবং বিকন ফার্মার দর এক শতাংশের বেশি বেড়েছে।

অন্য সেব কোম্পানির দর বেড়েছে, তার মধ্যে ১৯টির দর এক শতাংশের বেশি এবং ৩২টির দর এক শতাংশের কম বেড়েছে।

শতাধিক কোম্পানি দর পতনের সর্বোচ্চ সীমায়

সর্বোচ্চ ২ শতাংশ হিসেবে এক দিনে যত কমা সম্ভব ততটাই দর কমেছে এক শরও বেশি কোম্পানির দর। আরও বিপুল সংখ্যক কোম্পানির দর কমেছে যতটা কমা সম্ভব তার কাছাকাছি।

এসব কোম্পানির বেশিরভাগেরই এক পর্যায়ে ক্রেতা শূন্য হয়ে যায়্

দর পতনের সীমা ২ শতাংশ উছিয়ে নেয়া হচ্ছে- একটি গণমাধ্যমে এমন একটি সংবাদ প্রকাশের পর গত ২০ মার্চ ৬৭ পয়েন্ট সূচক পতনের দিন এই চিত্র দেখা গিয়েছিল।

দরপতনের শীর্ষ তালিকায় ছিল ফরচুন সুজ ও সাভার রিফ্রাকটরিজ, যার দর কমেছে ২ শতাংশ করে।

এর পরের অবস্থানই বহুজাতিক কোম্পানি রেকট বেনকিনজারের, যেটি গত ডিসেম্বরে সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য শেয়ার প্রতি ১৬৫ টাকা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।

লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের পর ১০৭ টাকারও বেশি দর কমে যাওয়া এবং ক্রেতা শূন্য হয়ে যাওয়ার পর যারা লভ্যাংশ নিয়েছেন, তাদের আদৌ কোনো মুনাফা থাকবে কি না, এ নিয়ে এখনই অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

সোনালী পেপার, শ্যামপুর সুগার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স, প্রগতি লাইফ, পেপার প্রসেসিং, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্স, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সসহ আরও অনেক কোম্পানির দশা একই রকম।

আরও পড়ুন:
রোজার প্রথম দিন লেনদেন কমল পৌনে ৩০০ কোটি টাকা
বড় বিনিয়োগের ঘোষণার পরদিন দেড় মাসের সর্বোচ্চ লেনদেন
রোজায় পুঁজিবাজারে লেনদেন ২টা পর্যন্ত
কমল আয়, বাড়ল লভ্যাংশ
রোজায় পুঁজিবাজারে বড় বিনিয়োগের ঘোষণা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে