× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
How to go to Jhalmuriwala in the month of Ramadan
google_news print-icon

রোজার মাসে কীভাবে চলবেন ঝালমুড়িওয়ালা

রোজার-মাসে-কীভাবে-চলবেন-ঝালমুড়িওয়ালা
রোজার দিনে ঝালমুড়ির পসরা নিয়ে এভাবে বসতে দেখা যায় না বিক্রেতাদের। ছবি: নিউজবাংলা
রাজধানীতে রোজার মাসে চাহিদা থাকে না ঝালমুড়ির। এ কারণে এক মাসের জন্য বেকার হয়ে পড়েন বিক্রেতারা। বাধ্য হয়ে তাদের বাড়ি চলে যেত হয়। এ সময়ে থাকা-খাওয়ার জন্য করতে হয় ঋণ।

ব্যস্ত সড়কের ধারে কিংবা গলির মোড়ে ঝালমুড়ির দোকানে ভোজনরসিকদের জটলা লেগেই থাকে। আবহাওয়া প্রতিকূল না হলে অস্থায়ী দোকানগুলোতে বন্ধ হয় না বিক্রি।

বছরের ১১ মাস ধরে এ চিত্র দেখা যায় রাজধানীতে, কিন্তু রমজান এলে পাল্টে যায় দৃশ্যপট।

রোজার দিনে বিক্রির সুযোগ থাকে না। ইফতারের পর ঝালমুড়ির ক্রেতা পাওয়া যায় না। ফলে মাসজুড়ে সম্ভব হয় না এ পেশায় টিকে থাকা।

রোজার মাসে কীভাবে চলবেন ঝালমুড়িওয়ালা

রমজানের পুরো সময় কী করেন ঝালমুড়িওয়ালারা, তার উত্তর খুঁজতে দুজনের দ্বারস্থ হয় নিউজবাংলা। তাদের একজন আব্দুর রহমান মুড়ি বিক্রি করেন বাড্ডা ইউলুপসংলগ্ন এলাকায়।

অন্য সময়ে দিনে ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা বিক্রি হয় তার, কিন্তু রোজায় সে সুযোগ বন্ধ হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে তাই আব্দুর রহমানকে চলে যেতে হয় গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার মজিদবাড়িয়ায়।

৪৯ বছর বয়সী এ ঝালমুড়িওয়ালা জানান, ঝালমুড়ি বেচে মাসে গড়ে তার আয় হয় ১৫ হাজার টাকা। এ মাসে সেটা শূন্যে নেমে যাবে।

রোজায় কীভাবে চলেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কিস্তি উঠায়ে চলি। রোজার পর কিস্তি টানি। বিভিন্ন সমিতি কিস্তি দেয়।’

আব্দুর রহমান জানান, ন্যূনতম ৫০ হাজার টাকা ঋণ করতে হয়। সে টাকার কিস্তি পরিশোধ করতে হয় বাকি ১১ মাস ধরে।

রোজার মাসে কীভাবে চলবেন ঝালমুড়িওয়ালা

বাড্ডার আরেক ঝালমুড়ি বিক্রেতা শফিকুল ইসলামের অবস্থাও আব্দুর রহমানের মতো। রোজায় কী করবেন জানতে চাইলে তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এক মাস পুরাই লস। চিন্তায় মাথা ঘুরে যাচ্ছে, কী করমু, না করমু।’

আব্দুর রহমানের মতো শফিকুলও চলে যাবেন নিজ গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে। সেখানে গিয়ে তাকেও ধারদেনা করে চলতে হবে একটা মাস।

এই ঝালমুড়ি বিক্রেতা জানান, গত বছর লকডাউনের মধ্যে রোজার সময়ে ২৫ হাজার টাকা ঋণ করেছিলেন। সেটার সুদ এখনও টানছেন।

‘এবার কী করব, সে চিন্তা করতেছি’, বলেন ৩৪ বছর বয়সী শফিকুল।

দুই ঝালমুড়ি বিক্রেতাই জানান, এ পেশার লোকজনের কোনো সমিতি বা সংগঠন নেই। ফলে বিপদে ভরসার জায়গা পান না তারা।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
A call not to withdraw money from the bank unless necessary

প্রয়োজন ছাড়া ব্যাংক থেকে টাকা না তোলার আহ্বান

প্রয়োজন ছাড়া ব্যাংক থেকে টাকা না তোলার আহ্বান
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘অনেক গ্রাহক একসঙ্গে টাকা তুলতে যাওয়ায় কয়েকটি ব্যাংক তাদের টাকা দিতে পারছে না। জমাকৃত টাকা নিয়ে আতঙ্কিত হবেন না। সবাই তাদের আমানত করা টাকা ফেরত পাবেন। সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে।’

গ্রাহকদের আমানত নিরাপদ উল্লেখ করে প্রয়োজন ছাড়া ব্যাংক থেকে টাকা না তোলার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র হুসনে আরা শিখা বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এই আহ্বানের কথা জানিয়েছেন।

ব্যাংকিং খাতে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘সব গ্রাহক একসঙ্গে টাকা তুলতে গেলে বিশ্বের কোনো ব্যাংকের পক্ষেই তা দেয়া সম্ভব নয়।’

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘একসঙ্গে অনেক গ্রাহক টাকা তুলতে যাওয়ায় কয়েকটি ব্যাংক তাদের টাকা দিতে পারছে না। জমাকৃত টাকা নিয়ে আতঙ্কিত হবেন না। সবাই তাদের আমানত করা টাকা ফেরত পাবেন। সংকটে থাকা ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেয়া হচ্ছে।’

গত আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেয়ার পর বিতর্কিত এস আলম গ্রুপের অধীনে থাকা ব্যাংকগুলোসহ ১১টি ব্যাংকের বোর্ড পুনর্গঠন করা হয়।

এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে তারল্য সহায়তা দিতো। কিন্তু তা স্থগিত করায় অনেক ব্যাংক এখন গ্রাহকদের নগদ টাকা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

ব্যাংক খাত সংস্কারে গঠিত টাস্কফোর্সের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে মুখপাত্র বলেন, ব্যাংকিং সংস্কার নিয়ে একটি টাস্কফোর্স কাজ করছে। জনবলের দক্ষতা বাড়াতে আরেকটি টাস্কফোর্স কাজ করছে। তৃতীয় টাস্কফোর্স পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে কাজ করছে। টাস্কফোর্সে বিভিন্ন দেশ থেকে আইনজীবী ও পরামর্শক নিয়োগের কাজ চলছে।

বর্তমান গভর্নরের মেয়াদে তিন দফায় নীতি সুদহার বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যা ১০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। এ বিষয়ক এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার বাড়িয়েছে বলেই এখন মূল্যস্ফীতি কমেছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে নয় দশমিক ৯২ শতাংশ, যা আগস্টে ছিল ১০ দশমিক ৪৯ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, আগামী ছয় মাস এই পতনের ধারা অব্যাহত থাকলে তা ছয় শতাংশে নেমে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন:
ইন্টারনেট না থাকলেও ব্যাংক চালু রাখতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
কেন্দ্রীয় ব্যাংক একদিনে ধার দিলো ২৫ হাজার কোটি টাকা
ক্রেডিট কার্ড ও ঋণের কিস্তি পরিশোধে জরিমানা নয়
সাংবাদিকদের বর্জনের মধ্যে অনলাইনে মুদ্রানীতি প্রকাশ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক
ঋণমুক্ত হওয়ার পথ সহজ করল বাংলাদেশ ব্যাংক

মন্তব্য

বাংলাদেশ
LPG price reduced by 7 paise per kg

এলপিজির দাম কেজিতে কমেছে ৭ পয়সা

এলপিজির দাম কেজিতে কমেছে ৭ পয়সা
বিইআরসির কর্মকর্তারা জানান, দেশের এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে পণ্য আমদানি করে থাকে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম উঠা-নামা না করায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম অপরিবর্তিতই থাকছে।

তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম নভেম্বর মাসেও প্রায় একই রয়েছে। কেজিতে কমেছে ৭ পয়সা। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে এই নতুন দাম কার্যকর হয়েছে।

বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) হিসাবে, নভেম্বর মাসে প্রতি কেজি এলপিজির দাম ১২১ টাকা ৩২ পয়সা থেকে কমে ১২১ টাকা ২৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিইআরসি নতুন দাম ঘোষণা করে বলেছে, ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম কমানো হয়েছে এক টাকা।

একজন খুচরা গ্রাহক এখন ১২ কেজির সিলিন্ডার এক হাজার ৪৫৫ টাকায় (ভ্যাটসহ) কিনতে পারবেন, যা আগে ছিল এক হাজার ৪৫৬ টাকা।

মঙ্গলবার ঢাকায় নিজস্ব কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিইআরসি জানায়, অন্যান্য আকারের এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সাড়ে পাঁচ কেজি থেকে কমিয়ে ৪৫ কেজি পর্যন্ত একই হারে কমবে।

বিইআরসির কর্মকর্তারা জানান, দেশের এলপিজি অপারেটররা সাধারণত সৌদি সিপির ভিত্তিতে মধ্যপ্রাচ্যের বাজার থেকে তাদের পণ্য আমদানি করে থাকে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম উঠা-নামা না করায় স্থানীয় বাজারে এলপিজির দাম অপরিবর্তিতই থাকছে।

বিইআরসির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অটো গ্যাসের (মোটরযানে ব্যবহৃত এলপিজি) দাম আগের ৬৬ টাকা ৮৪ পয়সা থেকে কমে ৬৬ টাকা ৮১ পয়সা (ভ্যাটসহ) হয়েছে।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এলপি গ্যাস কোম্পানির বাজারজাত করা স্থানীয় এলপিজির দাম একই থাকবে। এর মার্কেট শেয়ার ৫ শতাংশের কম।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে স্থানীয় বাজারে এলপিজি ১২ কেজি সিলিন্ডারের সর্বোচ্চ দাম ছিল এক হাজার ৪৯৮ টাকা।

আরও পড়ুন:
এলপিজি: ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম বাড়ল ৮ টাকা
এলপিজির দাম আরও বাড়ল
১২ কেজির সিলিন্ডারে ২৯ টাকা বাড়ল এলপিজির দাম
এলপিজি: ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম বাড়ল ২৩ টাকা
এলপিজি: ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম বাড়ল ১৮ টাকা  

মন্তব্য

বাংলাদেশ
S Alam Group properties to be auctioned

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে

এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে
এস আলম গ্রুপের কাছে পাওনা এক হাজার ৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য জনতা ব্যাংক গ্রুপটির অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের জামানত সম্পত্তি নিলাম করার ঘোষণা দিয়েছে। ২০ নভেম্বর এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে।

বকেয়া ঋণের টাকা আদায়ে এস আলম গ্রুপের সম্পত্তি নিলামে তুলছে রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। এস আলম গ্রুপের কাছে পাওনা এক হাজার ৮৫০ কোটি টাকার খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য জনতা ব্যাংক গ্রুপটির অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের জামানত সম্পত্তি নিলাম করার ঘোষণা দিয়েছে।

গত ১ নভেম্বর জনতা ব্যাংক পত্রিকায় নিলাম সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ২০ নভেম্বর নিলামের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে।

ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তথ্য অনুযায়ী, এই ঋণের বিপরীতে বন্ধক রাখা হয়েছে চট্টগ্রাম ও গাজীপুরে এস আলম গ্রুপের ১৮৬০ শতাংশ জমি, যার বাজারমূল্য সর্বোচ্চ ৩৫৮ কোটি টাকা। এই দাম পাওনা টাকার এক পঞ্চমাংশেরও কম। ফলে এই সম্পত্তি নিলামে বিক্রি করেও খেলাপি ঋণ পুরোপুরি আদায় করা সম্ভব নয়।

বকেয়া বাকি টাকা আদায়ে আরও আইনি পদক্ষেপের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থঋণ আদালত আইনের ১২(৩) ধারা অনুযায়ী, ব্যাংক মামলা করার আগেই জামানতের সম্পত্তি বিক্রি করে টাকা আদায় সম্ভব।

দেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি) ২০২১ সালের এক নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশিকা না মেনে ঋণসীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত ঋণ নিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২ সালে সাধারণ বিমা ভবনে অবস্থিত জনতা ব্যাংকের চট্টগ্রাম করপোরেট শাখা থেকে গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন প্রাথমিকভাবে ৬৫০ কোটি টাকা ঋণ নেয়। এই ঋণ ২০২১ সাল পর্যন্ত সুদ-আসলে মোট এক হাজার ৭০ কোটি ৬৫ লাখ টাকায় পৌঁছেছে।

এর মধ্যে ৬১৭ কোটি ৪৭ লাখ টাকা পিএডি (পেমেন্ট এগেইনস্ট ডকুমেন্ট), ২২৩ কোটি ১৮ লাখ টাকা এলটিআর (ট্রাস্ট রিসিপ্ট) ঋণ এবং ২২৯ কোটি ৯৯ লাখ টাকা সিসি হাইপো ঋণ। সুদ-আসল মিলিয়ে ঋণের পরিমাণ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৮৫০ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
টাকা না পেয়ে সিলেটে ন্যাশনাল ব্যাংকে গ্রাহকদের তালা
এস আলম পরিবারের সদস্যদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Helal Ahmed is the new chairman of BASIC Bank

বেসিক ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান হেলাল আহমেদ

বেসিক ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান হেলাল আহমেদ হেলাল আহমেদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত
পূবালী ব্যাংকের সাবেক এমডি হেলাল আহমেদ চৌধুরীকে তার যোগদানের তারিখ থেকে তিন বছর মেয়াদে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে পূবালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হেলাল আহমেদ চৌধুরীকে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আগামী তিন বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন।

গত ৩১ অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপ-সচিব আফছানা বিলকিসের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এই আদেশ দেয়া হয়।

সোমবার প্রকাশ করা ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, হেলাল আহমেদ চৌধুরীকে তার যোগদানের তারিখ থেকে তিন বছর মেয়াদে বেসিক ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে পরিচালক ও চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১-এর বিধান অনুসারে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন গ্রহণসহ প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

এর আগে ৯ অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হাসেমকে অপসারণ ক‌রে‌ সরকার। যিনি ২০২০ সালে বেসিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন।

আরও পড়ুন:
দুই মন্ত্রণালয়ে নতুন সচিব
আট জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক
পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য হলেন নিয়ামত উল্লাহ
পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ
তিন দেশের রাষ্ট্রদূতের নিয়োগ বাতিল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In October remittances came in at over and239 billion

অক্টোবরে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৩৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি

অক্টোবরে রেমিট্যান্স এসেছে ২.৩৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মোট রেমিট্যান্স এসেছে ৮ হাজার ৯৩৮ মিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের একই সময়ে ছিল ৬ হাজার ৮৭৮ মিলিয়ন ডলার।

রেমিট্যান্স প্রবাহে সুবাতাস বইছে। গত অক্টোবর মাসে দেশে ২ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এর মধ্যে ৩১ অক্টোবর একদিনেই রেমিট্যান্স এসেছে ৯৮ মিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাংলাদেশে রেমিট্যান্স প্রবাহ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

এই সময়ে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ৮ হাজার ৯৩৮ মিলিয়ন ডলার; ২০২৩ সালের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত ছিল ৬ হাজার ৮৭৮ মিলিয়ন ডলার।

শুধু ২০২৪ সালের অক্টোবরেই রেমিট্যান্স প্রবাহ ২ হাজার ৩৯৫ মিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যা ২০২৩ সালের অক্টোবরে ছিল এক হাজার ৯৭১ মিলিয়ন ডলার।

বিদেশে বাংলাদেশি কর্মীর সংখ্যা বৃদ্ধি, উন্নত রেমিট্যান্স চ্যানেল এবং মৌসুমি প্রবাহ রেমিট্যান্স বৃদ্ধির অন্যতম কারণ।

অর্থনীতিবিদরা এসব পরিসংখ্যানের ইতিবাচক প্রভাব তুলে ধরে বলছেন, মজবুত রেমিট্যান্স প্রবাহ অভ্যন্তরীণ খরচ বাড়াতে পারে এবং দেশের জন্য বহিরাগত অর্থনৈতিক চাপের প্রভাব কমাতে তা সহায়ক হতে পারে।

স্থায়ী রেমিট্যান্স প্রবাহ দেশের অর্থনৈতিক অবস্থান শক্তিশালী করার চলমান প্রচেষ্টায় সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা।

আরও পড়ুন:
আগস্টের ২৮ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলারের বেশি
রেমিট্যান্স প্রবাহে চমক দেখাচ্ছেন প্রবাসীরা
আন্দোলন-সহিংসতার জুলাইয়ে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস
জুলাইয়ের ২৪ দিনে রেমিট্যান্স ১৫০ কোটি ডলার
আন্দোলন-সহিংসতার সপ্তাহে রেমিট্যান্স প্রবাহে ধস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Another Bangladeshi factory got platinum lead certificate

প্লাটিনাম লিড সনদ পেল আরও এক বাংলাদেশি কারখানা

প্লাটিনাম লিড সনদ পেল আরও এক বাংলাদেশি কারখানা দেশের একটি পোশাক কারখানা। ছবি: বাসস
ভবন নকশা, নির্মাণ ও পরিচালনায় টেকসই উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনাকারী সদস্যপদভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইউএসজিবিসির তথ্য অনুযায়ী, গাজীপুরের টঙ্গীতে অবস্থিত পোশাক কারখানা কটন ফিল্ড বিডি লিমিটেড কারখানাটি ১১০-এর মধ্যে ৮৬ স্কোর করেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন বিল্ডিং কাউন্সিল (ইউএসজিবিসি) প্রদত্ত প্লাটিনাম লিড সনদ পেয়েছে বাংলাদেশের আরও একটি কারখানা।

ভবন নকশা, নির্মাণ ও পরিচালনায় টেকসই উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনাকারী সদস্যপদভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ইউএসজিবিসির তথ্য অনুযায়ী, গাজীপুরের টঙ্গীতে অবস্থিত পোশাক কারখানা কটন ফিল্ড বিডি লিমিটেড কারখানাটি ১১০ এর মধ্যে ৮৬ স্কোর করেছে।

বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)-এর তথ্য অনুসারে, এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে এখন ২৩০টি লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন (লিড) প্রত্যায়িত কারখানা রয়েছে, যার মধ্যে ৯২টি প্লাটিনাম স্ট্যাটাস এবং ১২৪টি গোল্ড স্ট্যাটাস অর্জন করেছে।

শুধু তাই নয়, বিশ্বের শীর্ষ ১০০টি সর্বোচ্চ রেটপ্রাপ্ত লিড সার্টিফায়েড কারখানার মধ্যে এখন বাংলাদেশেরই ৬২টি।

আরও পড়ুন:
লেবানন থেকে প্রথম ব্যাচ ফিরছে সন্ধ্যায়
পোশাক শিল্প এখন স্থিতিশীল, ক্রেতার আস্থা ফিরছে: বিজিএমইএ
আশুলিয়ায় মহাসড়কে নেমে কারখানা কর্মকর্তার অপসারণ দাবি শ্রমিকদের
মালয়েশিয়ায় ভবন ধসে বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত 
আশুলিয়ায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ শ্রমিকের মৃত্যু, আহত ৩০

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Central Bank directives to prevent cyber attacks on banking and financial institutions

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা
ব্যাংকিং খাতকে লক্ষ্যবস্তু করে সাইবার হামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় সব তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সেবাদানকারীদের সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকিং খাতকে লক্ষ্যবস্তু করে সাইবার হামলা উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাওয়ায় সব তফসিলি ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও পেমেন্ট সেবাদানকারীদের সতর্ক করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ সাইবার সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্সের (বিসিএসআই) নিয়মিত তথ্য নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের পর শুক্রবার এই সতর্কতামূলক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, কিছু ব্যাংক ডুয়াল-কারেন্সি কার্ডে ফেসবুক অ্যাড ম্যানেজার ব্যবহারের সঙ্গে সম্পর্কিত অবৈধ লেনদেনের শিকার হয়েছে, যা দেশব্যাপী সাধারণ গ্রাহকদের প্রভাবিত করছে।

নির্দেশনাটি সোশ্যাল মিডিয়ায় সাইবার অপরাধীদের ক্রমবর্ধমান কার্যকলাপকে তুলে ধরেছে, যারা অনবরত জনসাধারণ এবং ব্যাংক গ্রাহকদের একইভাবে হয়রানি করছে।

সাইবার হামলার এই ঊর্ধ্বগতি শুধু বাংলাদেশেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি বিশ্বব্যাপী সাইবার হুমকি বৃদ্ধির প্রবণতাকে চিহ্নিত করে। বিশেষ করে ব্যাংকিং খাতে, যেখানে ম্যালওয়্যার আক্রমণ উদ্বেগজনকভাবে বার বার ঘটে থাকে।

এসব সাইবার হুমকি প্রতিরোধে তথ্য আদান-প্রদান, যাচাইকরণ বৃদ্ধি, ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) ব্যবহার, টু-ফ্যাক্টর/মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, লগইন প্রচেষ্টার সংখ্যা সীমিত রাখাসহ বেশ কিছু জরুরি পদক্ষেপ বাস্তবায়নে ব্যাংকগুলোকে অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

ব্যাংকটি বর্ণিত ঝুঁকির বিষয়ে সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়নের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পরিচালক (আইসিটি) তদারকি করবেন বলে নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
নীতি সুদ হার আবারও বাড়িয়ে ১০ শতাংশে পুনর্নির্ধারণ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে ফের মূল নীতি হার বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
২৪ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে রিজার্ভ: বাংলাদেশ ব্যাংক
সাংবাদিক প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
ইন্টারনেট না থাকলেও ব্যাংক চালু রাখতে চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

মন্তব্য

p
উপরে