× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Battlefield from the argument of sitting on the bench
google_news print-icon

বেঞ্চে বসার তর্ক থেকে রণক্ষেত্র রাজপথ

বেঞ্চে-বসার-তর্ক-থেকে-রণক্ষেত্র-রাজপথ
ঢাকা কলেজ ও টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ছবি: নিউজবাংলা
পুলিশের রমনা জোনের ডিসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, ঢাকা কলেজ এবং টিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থীর মধ্যে বসা এবং চা খাওয়া নিয়ে তাদের বাদানুবাদ হয়। সে সময় টিটি কলেজের সেই শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত তুলে। এরপর ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা আরও কিছু শিক্ষার্থীকে নিয়ে এসে টিটি কলেজের বাউন্ডারি ভেঙে ক্যাম্পাসে ঢুকে তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। এরপর একপর্যায়ে তারা কলেজের গেট এবং ওয়ালের কিছু অংশ ছিদ্র করে ভেতরে ঢুকে কলেজের কিছু আসবাবপত্র বিল্ডিংয়ের কিছু কাচের ক্ষয়ক্ষতি করে।’

চায়ের দোকানে থাকা বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজ ও টিচার্স ট্রেনিং (টিটি) কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় তিন ঘণ্টা ধরে সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে দুই কলেজের অন্তত ২০ ছাত্র আহত হয়েছেন। তারা ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসাধীন।

সংঘর্ষের সময় টিটি কলেজের ভেতর থেকে দফায় দফায় ককটেল বিস্ফোরণের শব্দ পাওয়া যায়।

বুধবার রাত ৮টা থেকে পৌনে ১১টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলার পর পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। সংঘর্ষের কারণে নিউমার্কেট থেকে সাইন্সল্যাব পর্যন্ত প্রায় তিন ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ ছিল। রাস্তা থেকে শিক্ষার্থীদের সড়িয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক করে পুলিশ।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সন্ধ্যায় টিটি কলেজের পাশে একটি চায়ের দোকানে ঢাকা কলেজ ও টিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা আসেন। দোকানের বেঞ্চে বসাকে কেন্দ্র করে ঢাকা কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থীকে মারধর করে টিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা। খবর পেয়ে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা আসার পর দুই কলেজের শিক্ষার্থীরা সংঘর্ষে জড়ায়।

মাহফুজুর রহমান নামে ঢাকা কলেজের এক শিক্ষার্থী জানান, দুই কলেজের ছাত্ররা একে অপরের দিকে ঢিল ছুড়ে। এতে অনেকে আহত হয়েছে। টিটি কলেজের ছাত্ররা তাদের ক্যাম্পাসের ভেতরে ও ফটকে দফায় দফায় বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। যেগুলো শব্দ ককটেলের মতো।

ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগ নেতা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘চায়ের দোকানের বেঞ্চে সিনিয়রকে জায়গা দেয়ার জন্য বলা হয়েছিল। এ নিয়ে ঢাকা কলেজের তিন থেকে চারজনকে মারধর করে টিটি কলেজের ছেলে। যেটা টিটি কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতির ইন্ধনে হয়েছে।’

সংঘর্ষ চলাকালে ঢাকা কলেজের ছাত্রদের অবস্থান ছিল নায়েমের গলিতে, টিটি কলেজের ছাত্রদের তাদের ফটকে।

সংঘর্ষের এক পর্যায়ে ঢাকা কলেজের ছাত্ররা টিটি কলেজের ফটকে হামলা করে। ফটক ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। টিটি কলেজের ভেতরে দুই পক্ষের ছাত্রদের মারামারি হয়। দুপক্ষই দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত থাকতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, রাত ১০টার দিকে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি অংশ টিচার্স ট্রেনিং কলেজের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে। এরপর ১০টা ২০ মিনিটের দিকে পুলিশ অ্যাকশেন শুরু করে। এ সময় পুলিশের দিকে লক্ষ্য করে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতর থেকে পাথর নিক্ষেপ করলে পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পিছু হটে আসে।

পরে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রাস্তার ওপর অবস্থান করা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের রাস্তা থেকে সরিয়ে দেয় পুলিশ। ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে দুই পাশের রাস্তায় যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

বেঞ্চে বসার তর্ক থেকে রণক্ষেত্র রাজপথ
টিচার্স ট্রেনিং কলেজের এই দেয়াল ভেঙে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা ভেতরে প্রবেশ করেছিল। ছবি: নিউজবাংলা

পুলিশের রমনা জোনের ডিসি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি, ঢাকা কলেজ এবং টিটি কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থীর মধ্যে বসা এবং চা খাওয়া নিয়ে তাদের বাদানুবাদ হয়। সে সময় টিটি কলেজের সেই শিক্ষার্থীরা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের গায়ে হাত তুলে। এরপর ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা আরও কিছু শিক্ষার্থীকে নিয়ে এসে টিটি কলেজের বাউন্ডারি ভেঙে ক্যাম্পাসে ঢুকে তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করে। এরপর একপর্যায়ে তারা কলেজের গেট এবং ওয়ালের কিছু অংশ ছিদ্র করে ভেতরে ঢুকে কলেজের কিছু আসবাবপত্র বিল্ডিংয়ের কিছু কাচের ক্ষয়ক্ষতি করে।’

তিনি বলেন, ‘এখনকার পরিস্থিতি একেবারে শান্ত। ঢাকা কলেজের ছেলেরা তাদের কলেজ ক্যাম্পাস এবং আবাসিক হলে ফিরে গেছে। আর ঢাকা কলেজের যারা আহত তারা ঢাকা মেডিক্যালে চিকিৎসা নিতে গেছেন। একটা অংশ এই চিকিৎসায় সহায়তা করতে গেছেন। এখন বাইরে কোনো শিক্ষার্থী নেই। দুই কলেজের প্রিন্সিপাল এবং প্রশাসনিক অথোরিটি এখানে এসেছেন। তারা দুই পক্ষই কথা বলেছেন। তারা এই ঘটনার সূত্রপাত এবং পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে কমিটি করছেন। ভবিষ্যতে কোনো পরিস্থিতি যেন এই এলাকায় তৈরি না হয় বা শান্তিপূর্ণ এই অবস্থা বিরাজমান রাখার জন্য পুলিশ মোতায়ন থাকবে।’

হতাহতের বিষয়ে রমনা জোনের ডিসি বলেন, ‘দুই একটা ইট পাটকেল একটু লাগলেও পুলিশের তেমন কেউ আহত হয়নি। ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের কলেজ কর্তৃপক্ষকে বলেছে তাদের ৭ থেকে ৮ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তবে প্রকৃত সংখ্যা আমরা জানি না।’

সংঘর্ষের পর পর এ ধরনের বিস্ফোরক দ্রব্য কীভাবে এল, এমন প্রশ্নের উত্তরে রমনা জোনের ডিসি বলেন, ‘এগুলো ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি দেখবে। পুলিশ আলামত নিয়েছে। তারা পরীক্ষা করে দেখবে এগুলো আসলে বোমা বা বিস্ফোরক দ্রব্য ছিল কি না। তখনই আমরা জানতে পারব।’

আরও পড়ুন:
ঢাকা ও টিচার্স ট্রেনিং কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ককটেল
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে মাঝি নিহত
ফুল দিয়ে ফেরার পথে আ.লীগ-বিএনপি সংঘর্ষ
ফুল দেয়া নিয়ে আ.লীগের দুই পক্ষের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
লাইটার চাওয়া নিয়ে ২ গ্রামের সংঘর্ষে আহত ৩৫

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Kuchri Mahal is chaotic in the government office using BNP name Rizvi

বিএনপির নাম ব্যবহার করে সরকারি অফিসে ‘কুচক্রী মহল’ বিশৃঙ্খলা করছে: রিজভী

বিএনপির নাম ব্যবহার করে সরকারি অফিসে ‘কুচক্রী মহল’ বিশৃঙ্খলা করছে: রিজভী

আয়কর অফিসসহ সরকারি বিভিন্ন অফিসে ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য বিএনপির নামে আন্দোলন চালিয়ে একটি ‘কুচক্রী মহল’র বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টার সমালোচনা করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

তিনি বলেন, ‘যারা আয়কর অফিসে বা অন্যান্য বিভাগে বিএনপির নামে আন্দোলন করছেন—তারা বিএনপির অংশ নয়। তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্যই এটা করছে।’

শুক্রবার (২৭ জুন) রথযাত্রা উৎসব উপলক্ষে রাজধানীর নয়াপল্টনের ভাসানী ভবনে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন ফ্রন্ট আয়োজিত এক আলোচনা সভায় রিজভী এই মন্তব্য করেন।

তিনি সতর্ক করে বলেন, কিছু ব্যক্তি বিভিন্ন ক্ষেত্র এবং সরকারি অফিসে তাদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপির নামে নতুন নতুন কার্যকলাপ শুরু করার চেষ্টা করছে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘যারা জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী তাদের সকলেরই তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত। তারেক রহমান তাদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছেন। কিন্তু তারপরও অনেকে বিএনপির নাম ব্যবহার করে বিএনপির ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন।’

রিজভী বলেন, তিনি এমন একজনের কথা শুনেছেন যিনি বিএনপির নাম ব্যবহার করে আয়কর অফিসে আন্দোলন করছেন।

তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘তিনি (সেই ব্যক্তি) এখন (এনবিআর) চেয়ারম্যানকে অপসারণের চেষ্টা করছেন এবং ভবিষ্যতে অন্য কাউকে অপসারণের চেষ্টা করবেন। কে তাকে এই দায়িত্ব দিয়েছে? আমি বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব—আমি এ বিষয়ে জানি না। আপনি নিজেই বিএনপির নাম ব্যবহার করে একটি অফিসে আন্দোলন শুরু করেছিলেন। সেখানে আরও অনেক বিএনপি নেতা আছেন, কেউ এ সম্পর্কে জানেন না।’

বিএনপির নামে যারা অপকর্ম করছে তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য বিএনপি নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানান রিজভী। বলেন, ‘রক্তপাত এবং সংগ্রামের মাধ্যমে সৃষ্ট সুযোগ আগামী দিনে একটি উন্নত রাজনৈতিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে। প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে।’

তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ত্রুটি-বিচ্যুতির সমালোচনা করলেও সরকারের ভালো কাজের প্রতি সমর্থন জানায় বিএনপি।

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে আলোচনা অনুসারে, সরকার যুক্তিসঙ্গত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে বলে আশা প্রকাশ করেন রিজভী।

তিনি বলেন, গ্রেপ্তার সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার হাবিবুল আউয়াল স্বীকার করেছেন যে, ২০২৪ সালের নির্বাচন ছিল একটি ভুয়া নির্বাচন। ‘তার এই মন্তব্য স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে (শেখ) হাসিনার আমলে সমস্ত নির্বাচন অবৈধভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল।’

বিএনপি নেতা দাবি করেন, প্রশাসনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা কিছু লোক—যারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী। তারা বিভিন্ন বিভাগে বিভিন্নভাবে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের তাদের সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।’

বাংলাদেশ
There is no legal barrier to allocating Shapala symbols to NCP

এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো আইনি বাধা নেই

এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো আইনি বাধা নেই

নির্বাচন কমিশন থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেনসহ ১০১ জন আইনজীবী। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আমিনা আক্তার লাভলী এবং লাবাবুল বাসার স্বাক্ষরিত বিবৃতিটি জানানো হয় এই মত।

বিবৃতিতে বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(৩) এবং অন্যান্য বিদ্যমান আইন অনুসারে এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দ পেতে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে উল্লেখ করে বলা হয়, ১৯৭২ সালের অর্ডারের তৃতীয় তফসিল এবং ১৯৭২ সালের বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক তে জাতীয় প্রতীকের নকশা অংকিত আছে। নকশা অনুযায়ী জাতীয় প্রতীক হচ্ছে লালচে এবং হলুদ রঙের যুগল বৃত্তের ভেতরে লালচে এবং হলুদ রঙে অংকিত পানির ওপর ভাসমান শাপলা ফুল, দু’পাশে দুটি ধানের শীষ, উপরে তিনটি সংযুক্ত পাট পাতা যার ঠিক দুই পাশে দুটি করে চারটি তারকার সন্নিবেশ ও সামষ্টিক রূপ। অর্থাৎ জাতীয় প্রতীকের নকশা এবং রঙ ১৯৭২ সালের অর্ডারের ৩য় তফসিল ও বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক দ্বারা সুনির্দিষ্ট। তাছাড়া জাতীয় প্রতীকের শাপলাটি পানিতে ভাসমান কিন্তু এনসিপি ‘ভাসমান শাপলা’ প্রতীক হিসেবে চায়নি।

একাধিক রাজনৈতিক দলের প্রতীকে হিসেবে জাতীয় প্রতীকের উপাদান বরাদ্দ দেওয়ার নজির উপস্থাপন করে বিবৃতিতে বলা হয়, ধানের শীষ, শাপলা, পাটপাতা এবং তারকা আলাদা আলাদা করে চারটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়। আর এই চারের সমষ্টিই হচ্ছে জাতীয় প্রতীক, যা দুই রঙের দুটি বৃত্ত দ্বারা পরিবেষ্টিত। জাতীয় প্রতীকের উপাদানের মধ্যে দুইটি উপাদান ইতোমধ্যে দুইটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতীক হিসেবে বরাদ্দকৃত। সুতরাং প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণসাপেক্ষে এনসিপির নিবন্ধিত হবার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন আইন মোতাবেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে এবং প্রতীকের তালিকায় সংযোজনপূর্বক শাপলা প্রতীকটি এনসিপিকে বরাদ্দ দিবে বলে বিবৃতিদাতা আইনজীবীরা আশা প্রকাশ করেন।

মন্তব্য

মেট্রো রেল স্টেশনে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার মহড়া অনুষ্ঠিত

মেট্রো রেল স্টেশনে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার মহড়া অনুষ্ঠিত

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, উত্তরা সেন্টার, মেট্রো রেল স্টেশন, উত্তরা এবং বিজয় সরণিতে অগ্নিনির্বাপণ, উদ্ধার, প্রাথমিক চিকিৎসা ও বহির্গমন বিষয়ক মহড়া করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। ২৫ জুন সকাল ১১টায় উত্তরা সেন্টারে এবং বিকেল ৩টায় বিজয় সরণি সেন্টারে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। মহড়ায় ওয়াটার টেন্ডার, পাম্প ক্যারিং টেন্ডার, সিজার লিফট, অ্যাম্বুলেন্স ও স্নোরকেল গাড়িসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়।

মেট্রো রেলে বা মেট্রো রেল স্টেশনে হঠাৎ করে অগ্নিদুর্ঘটনা সংঘটিত হলে কিভাবে যাত্রীদের সুরক্ষা দিতে হবে, কিভাবে অগ্নিনির্বাপণ করতে হবে, কিভাবে সাধারণ লোককে ইভাকুয়েট করতে হবে এবং আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক শুশ্রূষা প্রদান করে কিভাবে হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে মহড়ায় তার বাস্তব অনুশীলন দেখানো হয়। মহড়ায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পাশাপাশি মেট্রোরেলের নিরাপত্তা কর্মী এবং ফায়ার সার্ভিসের স্থানীয় ভলান্টিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। মহড়া চলাকালীন মেট্রোপলিটন পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশের সদস্যগণ যানবাহন নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন।

মহড়া শেষে বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) একেএম খায়রুল আলম। এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফ করেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক জনাব মোঃ ছালেহ উদ্দিন। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, সচেতনতা সৃষ্টিসহ প্রকৃত দুর্ঘটনায় মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ এবং যাত্রী সাধারণের কার কী করণীয় সে সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণ মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।

মহড়া দুটি পরিচালনা করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ঢাকার সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শাজাহান শিকদার ও সিনিয়র স্টেশন অফিসার একেএম রায়হানুল আশরাফ। এ সময় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জোন প্রধানগণসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। খবর : ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
NBR officials on the pen break wearing shroud clothes

কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতিতে এনবিআর কর্মকর্তারা

কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতিতে এনবিআর কর্মকর্তারা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আবারও তিন ঘণ্টার কলম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন কর্মকর্তারা ও কর্মচারীরা।

সোমবার (২৩ জুন) সকাল ৯টা থেকে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে কাফনের কাপড় পরে এই কর্মসূচি শুরু করেন তারা।

এর আগে শনিবার (২১ জুন) এ কর্মসূচি ঘোষণা দেয় এনবিআর কর্মকর্তাদের সংগঠন এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।

কাউন্সিলের সভাপতি ও অতিরিক্ত কমিশনার হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদার এবং সাধারণ সম্পাদক ও অতিরিক্ত কর কমিশনার সহেলা সিদ্দিকা পুনরায় এনবিআরে ‘যুক্তিসংগত সংস্কার’ বাস্তবায়নের দাবি জানান।

তারা বলেন, এনবিআর চেয়ারম্যানকে অবিলম্বে অপসারণ করতে হবে, কারণ তার নেতৃত্ব সংস্কার প্রক্রিয়া শুধু বিলম্বিত হয়েছে।

এর আগেই তাকে এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।

গত ১৯ জুন গঠিত এনবিআর সংস্কার কমিটি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে তারা।

এ প্রসঙ্গে তারা বলেন, রাজস্ব অধ্যাদেশ সংশোধনের লক্ষ্যে এনবিআরের কর, কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের ছয়জন সদস্য সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু উদ্বেগের বিষয়, এ কমিটিতে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের কোনো প্রতিনিধিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি, এমনকি তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা পর্যন্ত করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, ১২ মে জারি করা এক অধ্যাদেশে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বাতিল করে সরকার রাজস্ব নীতি বিভাগ এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি নতুন বিভাগ গঠন করে।

এরপর থেকেই এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এনবিআর কর্মকর্তারা নানা ধরনের প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে আসছেন।

সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট অধ্যাদেশ সংশোধনের ঘোষণা দেয় সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার নতুন এই কমিটি গঠন করা হয়।

এদিকে, শিশুমেলা থেকে এনবিআর কার্যালয় পর্যন্ত রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রবিবার থেকে কার্যকর হওয়া নিষেধাজ্ঞা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে বলে এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Today the lock of the city building will be closed to the administrator engineers rooms

আজ খুলছে নগর ভবনের তালা, বন্ধ থাকবে প্রশাসক-প্রকৌশলীদের কক্ষ

আজ খুলছে নগর ভবনের তালা, বন্ধ থাকবে প্রশাসক-প্রকৌশলীদের কক্ষ

আজ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনের সব কক্ষের তালা খুলে দেওয়া হবে। তবে প্রশাসক ও প্রকৌশলীদের কক্ষ তালাবদ্ধই থাকবে।

গতকাল রোববার দুপুরে নগর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, নাগরিক সেবার স্বার্থে আঞ্চলিক অফিসসহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো চালু রাখা এবং কর্মরতদের নিজ নিজ দফতরে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

আন্দোলনের সমন্বয়ক ও সাবেক সচিব মশিউর রহমান বলেন, ‘ঢাকাবাসীর পক্ষ থেকে আমরা স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত। একই সঙ্গে নাগরিক সেবা নির্বিঘ্ন রাখতে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইশরাক হোসেনের শপথ গ্রহণ না করিয়ে আদালত ও সংবিধান লঙ্ঘন করায় স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়ার অপসারণ দাবি করছি।’

মশিউর রহমান বলেন, ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, সচিব, স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ভাণ্ডার ও ক্রয়, হিসাব ও অডিট, সমাজ কল্যাণ, আইন, রাজস্ব, সম্পত্তি, পরিবহন, বিদ্যুৎ, যান্ত্রিক, সংস্থাপন, নিরাপত্তা, জনসংযোগ, আইসিটি সেল, নগর পরিকল্পনা বিভাগ এবং আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিজ নিজ দফতরে থেকে জন্ম-মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ, ওয়ারিশ সনদ, প্রত্যয়নপত্র, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন, মশক নিধন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধ এবং সড়কবাতি সচল রাখার মতো গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে।’

তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা, সাবেক সরকারের দোসর বা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর নগরভবন বা আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। দেখামাত্র প্রতিহত করা হবে। কোনও কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনে গাফিলতি করলে তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, গত ১৪ মে নগর ভবনের বেশ কিছু কক্ষে শিকল দিয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই তালা খুললেও প্রশাসক ও প্রকৌশলীদের কক্ষ বন্ধই থাকবে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, নতুন করে কেউ নিয়োগ দিতে চাইলে সেটিও প্রতিহত করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Police movement

পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকা

পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকা

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষায় (ভাইভা) অংশগ্রহণ করা সব প্রার্থীকে সনদ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ।

রবিবার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর ফলে ওই এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

এর আগে, সকাল ১১টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেসক্লাবের সামনে থেকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ বারবার সরে যেতে বললেও স্লোগান দিতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। পরে সাড়ে ১১টার দিকে তাদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর জানান, ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের সঙ্গে কথা বলছে পুলিশ এবং প্রেসক্লাব ফাঁড়িতে বসেই তাদের কথা হবে।

আন্দোলনকারীরা জানান, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ভাইভায় রেকর্ড ২০ হাজার ৬৮৮ জন প্রার্থীকে ইচ্ছে করে ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তাদের দাবি, ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করে ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন তারা এনটিআরসির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Meeting rally in the NBR area from the capital of the capital

রাজধানীর শিশুমেলা থেকে এনবিআর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রাজধানীর শিশুমেলা থেকে এনবিআর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার শিশুমেলা থেকে আগারগাঁও রোডের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কার্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

আগামীকাল রবিবার (২২ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর হবে। শনিবার (২১ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ‘শেরেবাংলা নগর থানার অন্তর্গত শিশুমেলা থেকে আগারগাঁও রোডে অবস্থিত এনবিআর কার্যালয় (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড), বিডা কার্যালয় (বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) ও আশেপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

ডিএমপি জানিয়েছে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশের ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী রবিবার (২২ জুন) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে সই করেন ডিএমপি কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী।

মন্তব্য

p
উপরে