× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
After receiving the letter from IDRA the insurance shares are in turmoil again
google_news print-icon

আইডিআরএর চিঠির পর আবার বিমার শেয়ারে হুলুস্থুল

আইডিআরএর-চিঠির-পর-আবার-বিমার-শেয়ারে-হুলুস্থুল
পুঁজিবাজারের লেনদেন দেখছেন বিনিয়োগকারী। ছবি: নিউজবাংলা
৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৯টির। একটির কেবল দর থাকে অপরিবর্তিত। অন্যদিকে ১৩টি জীবন বিমা কোম্পানির মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ১০টির, কমেছে দুটির আর একটির দর থাকে অপরিবর্তিত। শেয়ারদর বাড়ার পরও ক্রেতার অভাব ছিল না, এটি প্রমাণ লেনদেনেই। সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোরই প্রায় একশ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। জীবন বিমা কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে আরও প্রায় ৩০ কোটি টাকার মতো।

বিমা কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের মোট শেয়ারের ৬০ শতাংশ ধারণের নির্দেশ দিয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ চিঠি দেয়ার পর আবারও দল বেঁধে কোম্পানির শেয়ারদরে উত্থান দেখা গেল।

দুই বছর আগে এমন একটি নির্দেশনা দেয়ার পর শেয়ারদর আকাশচুম্বী হয়ে গিয়ে বিনিয়োগকারীরা ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছিলেন। তবে গত কয়েক মাসে পড়তি দরেও শেয়ার কিনতে রাজি না থাকা বিনিয়োগকারীরা বুধবার বেশি টাকা দিয়েই শেয়ার কিনেছেন।

মঙ্গলবার আইডিআরএ পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত চিঠি ৩০ নন-লাইফ বিমা কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হয়।

পরদিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দর বেড়েছে ৩৯টির। একটির কেবল দর থাকে অপরিবর্তিত। অন্যদিকে ১৩টি জীবন বিমা কোম্পানির মধ্যে শেয়ারদর বেড়েছে ১০টির, কমেছে দুটির আর একটির দর থাকে অপরিবর্তিত।

শেয়ারদর বাড়ার পরও ক্রেতার অভাব ছিল না, এটি প্রমাণ লেনদেনেই। সাধারণ বিমা কোম্পানিগুলোরই প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। জীবন বিমা কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে আরও প্রায় ৩০ কোটি টাকার মতো।

বিমার এই উত্থানের দিন পুঁজিবাজার পার করল হতাশার আরও একটি দিন। এক দিনে দর হারিয়েছে ২০০-এরও বেশি কোম্পানি। আর বিমা ছাড়া কেবল ৫০টির মতো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ারদর আবার কমেছে নতুন বেঁধে দেয়া ২ শতাংশের কাছাকাছি। তবে এই দরেও বিপুলসংখ্যক কোম্পানির শেয়ারের ক্রেতা ছিল না গত কয়েক দিনের মতোই।

বিমায় লেনদেন ব্যাপকভাবে বাড়লেও মোট লেনদেন কমেছে প্রায় ২৫ শতাংশ। আগের দিন হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি লেনদেন হলেও সেটি কমে হয়েছে ৮০০ কোটি টাকার কিছু বেশি।

আইডিআরএর চিঠির পর আবার বিমার শেয়ারে হুলুস্থুল
বাজার মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বৈঠকের দিন পুঁজিবাজারের এই চিত্র হতাশ করেছে বিনিয়োগকারীদের

২০২০ সালের মে থেকে বিমা কোম্পানির শেয়ারদরে অস্বাভাবিক উত্থানের পেছনে এমন নির্দেশ কাজ করেছিল। এক দশকেও এই আইন বাস্তবায়ন না হলেও আইডিআরএ সংক্ষিপ্ত সময় বেঁধে দেয়। সে সময় এক বছরের মধ্যে কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর দ্বিগুণ থেকে আট গুণ পর্যন্ত বেড়ে যায়। কিন্তু পরে দেখা যায়, শেয়ারদর বৃদ্ধির সুযোগ নিয়ে উদ্যোক্তা-পরিচালকরা অর্থ কামিয়েছেন। এরপর গত বছরের জুন থেকে বিমা কোম্পানিগুলোর শেয়ারগুলো দর হারাতে থাকে। এর মধ্যে কোনো কোনো কোম্পানি ৫০ শতাংশ, কোনো কোনো কোম্পানির শেয়ার ৬০ শতাংশ দর হারিয়েছে।

এই স্মৃতির পরও বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএর চিঠির পরদিন সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির ৯টি ছিল বিমা খাতের। সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ২০টি কোম্পানির মধ্যে ১৭টি ছিল এই একটি খাতের। আর সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ৩০টি কোম্পানির মধ্যে ২৫টি ছিল বিমা খাতের।

তবে উত্থান সত্ত্বেও কোনো একটি কোম্পানির দরও দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে লেনদেন হয়নি। সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাওয়া জনতা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদরে যোগ হয়েছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ।

এ ছাড়া দুটি কোম্পানির শেয়ারদর ৬ শতাংশ, তিনটির দর ৫ শতাংশ, ১১টির দর ৪ শতাংশ, আটটির দর ৩ শতাংশের বেশি, ১১টির দর বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি।

প্রাণ নেই বাজারে

পুঁজিবাজারে গত সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধন শেষের কেনো আভাসই যেন নেই। এর মধ্যে ফেব্রুয়ারির শেষে ইউক্রেন যুদ্ধ বাজারে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দেয়। দরপতন ঠেকাতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির এক দিনে শেয়ারের দরপতনে সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ নির্ধারণের পর বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারে ক্রেতাই পাওয়া যাচ্ছে না।

গত ৯ ও ১০ মার্চ ব্যাংক ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির প্রতিনিধিরা বিএসইসিতে বৈঠক করে বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা দেয়ার পরেও লেনদেন সেভাবে বাড়ছে না। ব্যক্তি শ্রেণির বিনিয়োগকারীদের মধ্যেও বিনিয়োগে না গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।

এই অবস্থায় বাজার মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বৈঠকের দিন লেনদেন পৌনে দুইশ কোটি টাকার মতো কমে যাওয়া এটাই নির্দেশ করে যে, ব্যক্তি বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগে না গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে জোর দিয়েছে।

চলতি সপ্তাহের রোববার দরপতনের পর দুই দিন সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ হয়েছিল। তবে আজ সূচকের পতন হয়েছে ১১ পয়েন্ট।

বিমা ছাড়া অন্য সব খাতেই কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর। প্রকৌশল, ওষুধ, ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিকের মতো প্রধান খাতগুলোতে বেড়েছে খুব কম সংখ্যক কোম্পানির দর।

অন্যদিকে ছোট খাতগুলোর মথ্যে তথ্য প্রযুক্তি, সিরামিক এবং সেবা ও আবাসন খাতে সবগুলো শেয়ারের দর কমেছে।

এমনকি সাড়ে ২২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণার পর টানা দুই দিন দর হারাল প্রিমিয়ার ব্যাংক। আগের দিন শেয়ার প্রতি ৪০ পয়সার পর দিন কমেছে ৩০ পয়সা।

সাড়ে ২৭ শতাংশ লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেটের পর ২০ পয়সা দর হারানো ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের শেয়ার আবার দর হারাল ২০ পয়সা।

নতুন করে দুই বছরের জন্য বিদ্যুৎ কেনার চুক্তি হওয়ার পর টানা তিন কর্মদিবস কেপিসিএলের শেয়ারের ক্রেতা পাওয়া যায়নি দিনের সর্বনিম্ন দামে। গত বৃহস্পতিবার ৩৫ টাকায় বিক্রেতা না থাকা কোম্পানিটির শেয়ারদর পরের দিন উঠে যায় ৩৮ টাকা ৩০ পয়সায়। সেই কোম্পানির শেয়ার এখন ৩৩ টাকা ১০ পয়সায় বসিয়েও বিক্রি করা যাচ্ছে না।

আরও পড়ুন:
বিমার ৬০ শতাংশ শেয়ার ধারণে আবার উদ্যোক্তাদের চিঠি
ফারইস্টের পুনর্গঠিত কমিটির চেয়ারম্যানের পদত্যাগ
তৃতীয় পক্ষের বিমা দ্রুত ফেরানোর দাবি
মালিকদের শেয়ার বিক্রি, অবশেষে ঘুম ভাঙল আইডিআরএ’র
বিমার শেয়ার: দাম বৃদ্ধির পর ১ কোটি ১৫ লাখ বিক্রি মালিকদের

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে