× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Tipus murder in 30 seconds
google_news print-icon

৩০ সেকেন্ডে টিপু হত্যাকাণ্ড

৩০-সেকেন্ডে-টিপু-হত্যাকাণ্ড
জাহিদুল ইসলাম টিপু। ছবি: সংগৃহীত
টিপু হত্যাকাণ্ডের সিসিটিভি ফুটেজ হাতে পেয়েছে নিউজবাংলা। ফুটেজটি ঘটনাস্থলের পাশের একটি বহুতল ভবনের। ভবনটির নিচতলায় একটি জুতার শোরুম ও বেসরকারি সাউথইস্ট ব্যাংক রয়েছে। এই ফুটেজে টিপু হত্যা মিশনের স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

কয়েকটি গুলি ছুড়ে চোখের পলকে হত্যা করা হয় মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপুকে। একই সময়ে হত্যাকারীর ছোড়া এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন টিপুর গাড়ির ঠিক পাশের রিকশা আরোহী কলেজছাত্রী সুমাইয়া আফরিন প্রীতি। পুরো কিলিং মিশন শেষ করে হত্যাকারীর পালিয়ে যেতে সময় লেগেছে মাত্র ৩০ সেকেন্ড।

টিপুর গতিপথ জেনে তাকে উল্টো পথে অনুসরণ করে আসা ও এত অল্প সময়ে কয়েকটি গুলি ছোড়ার কায়দা দেখে গোয়েন্দারা মনে করছেন, এটি পরিকল্পিত ও পেশাদার খুনির কাজ। ঘটনাস্থলের একটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে এমনটা মনে করছেন তারা।

সিসি ক্যামেরার ফুটেজে টিপু হত্যাকাণ্ড

টিপু হত্যাকাণ্ডের সিসিটিভি ফুটেজ হাতে পেয়েছে নিউজবাংলা। ফুটেজটি ঘটনাস্থলের পাশের একটি বহুতল ভবনের। ভবনটির নিচতলায় একটি জুতার শোরুম ও বেসরকারি সাউথইস্ট ব্যাংক রয়েছে। এই ফুটেজে টিপু হত্যা মিশনের স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়।

ফুটেজে দেখা যায়, শাহজাহানপুরের আমতলা মসজিদের একটু সামনে খিলগাঁও রেলগেট অভিমুখে বৃহস্পতিবার রাত ঠিক ১০টা ২৪ মিনিট ৪০ সেকেন্ডে টিপুর ব্যক্তিগত সাদা রঙের নোয়াহ মাইক্রোবাসটি জ্যামে আটকা পড়ে। এর ঠিক ১০ সেকেন্ড আগে বিপরীত দিকের রাস্তা ধরে উল্টো পথে একটি মোটরসাইকেল আসতে দেখা যায়।

মোটরসাইকেলটি শাহজাহানপুর রেলওয়ে হাফিজিয়া সুন্নীয়া আলিম মাদ্রাসা ও এতিমখানার সামনে এসে ঘুরিয়ে আবার রাজারবাগ অভিমুখে দাঁড় করান চালক। এরই মধ্যে মোটরসাইকেলের পেছনে থাকা অস্ত্রধারী ও মাথায় হেলমেট পরা হত্যাকারী সড়ক বিভাজক পার হয়ে রাস্তার মাঝখানে অবস্থান নেন। এ সময় রাস্তায় খুব ধীরগতিতে অন্যান্য গাড়ি চলছিল।

ফুটেজে দেখা যায়, ১০টা ২৪ মিনিট ৫০ সেকেন্ডে টিপুর গাড়ির বাম দিক দিয়ে একেবারে কাছে গিয়ে প্রথম গুলি ছোড়া হয়। আচমকা আক্রমণ দেখে টিপুর গাড়ির গতি বাড়িয়ে দেন চালক মুন্না, কিন্তু সামনেই রিকশার জট থাকায় গাড়িটি বেশি দূর এগোতে পারেনি, তবে গাড়ি থেকে কিছুটা পিছিয়ে পড়ায় হামলাকারী দৌড়ে সামনে এসে খুব কাছ থেকে সামনের আসনে বসে থাকা টিপুকে লক্ষ্য করে পরপর কয়েকটি গুলি ছোড়ে। ওই সময় গাড়ির জানালার কাচ ভেদ করে গুলিবিদ্ধ হন টিপু। ১০ সেকেন্ড সময় ধরে টিপুকে গুলি করে আশপাশে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে টিপুর গাড়ির সামনে দিয়েই আবার সড়ক বিভাজক পার হয়ে রাস্তার উল্টো পাশে মাদ্রাসার সামনে দাঁড়ানো মোটরসাইকেলের দিকে চলে যান হত্যাকারী।

এরই মধ্যে টিপুর গাড়িঘেঁষা রিকশা থেকে কলেজছাত্রী প্রীতি রাস্তায় ঢলে পড়েন। ওই সময় টিপুর গাড়ির পেছনের দরজা খুলে দুজন ব্যক্তিকে নেমে ছোটাছুটি করতে দেখা যায় এবং হামলাকারীকে ধাওয়া করতে দেখা যায়।

নিহত প্রীতি রাজধানীর বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী। তার বাসা মালিবাগে। ওই দিন বাসায় অতিথি থাকায় বান্ধবীর বাড়িতে রাত্রিযাপন করতে রিকশায় করে বান্ধবীর সঙ্গে তিলপাপাড়ায় যাচ্ছিলেন।

হত্যাকারীর মোটরসাইকেলে সোর্সের লাথি

টিপু হত্যাকাণ্ডের সময় রাস্তার বিপরীত দিকে মাদ্রাসার সামনে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে চা পান করছিলেন স্থানীয় এক যুবক। তিনি পেশায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সোর্স। গুলির শব্দ পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু বুঝতে না পেরে রাস্তার ওপারে টিপুর গাড়ির দিকে ছুটে যান তিনি, কিন্তু এরই মধ্যে কিলিং মিশন শেষ করে সড়ক বিভাজক পার হয়ে যান হত্যাকারী। ওই যুবক হত্যাকারীর পেছনে ধাওয়া করেন ধরার জন্য। এর মধ্যেই হত্যাকারী তার সহযোগীর মোটরসাইকেলের পেছনে চড়ে বসেন। এমন মুহূর্তে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সোর্স পেছন থেকে মোটরসাইকেলে লাথি মারেন, কিন্তু ততক্ষণে মোটরসাইকেল চলতে শুরু করায় আর ধরা যায়নি।

হত্যাকারী ও তার সহযোগী শাহজাহানপুর থেকে রাজারবাগ অভিমুখে পালিয়ে যান, তবে তারা পালিয়ে গেলেও মোটরসাইকেলটির রং ও নম্বর প্লেটের নম্বর মনে রাখতে পারার দাবি করেন সোর্স, তবে নম্বর প্লেটে থাকা মোটরসাইকেলের অশ্বশক্তি নির্ধারণী বাংলা অক্ষরটি বুঝতে পারেননি তিনি।

সোর্সের ভাষ্য, মোটরসাইকেলটি ছিল মেরুন রঙের। এটি কোন ব্র্যান্ডের সেটি বলতে না পারলেও তিনি নিউজবাংলাকে নিশ্চিত করেন, তাতে ডিজিটাল নম্বর প্লেট যুক্ত ছিল।

আর এর নম্বর ঢাকা মেট্রো-১১-১১৯৪ (এখানে একটি বাংলা অক্ষর হবে যেটি তিনি ঠিক বুঝতে পারেনি- যেমন ‘ল’ ‘হ’)। একই তথ্য তিনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরও দিয়েছেন। মোটরসাইকেলের এই নম্বর ধরে খোঁজ নিচ্ছে একাধিক বাহিনীর সদস্যরা।

ওই যুবক নিউজবাংলাকে বলেন, “আমি প্রথমে আওয়াজ হুইন্যা ভাবছি অ্যাকসিডেন্ট হইছে। এল্লাইগ্যা তাড়াতাড়ি রাস্তা পার হইয়া গাড়ির কাছে গেলাম। এর মধ্যেই একটা কালা জামা পরা হেলমেট পরা পোলায় দেখলাম ভাগতাছে। সবাই চিল্লাইতাছে ‘ধর ধর’ কইয়্যা। আমি তখন মনে করলাম ছিনতাইকারী। বাহিনীর সোর্স হইয়া কাজ করি কত বছর ধইরা, কত চোর ছিনতাইকারী ধরলাম জীবনে।

“ওই পোলায় দেখি গিয়া হোন্ডাতে উঠল, স্টার্ট দেওয়া আছিল। আর লগে লগেই টান দিল। আমি ধরার শেষ চেষ্টা করতে উইড়া গিয়া হোন্ডাতে একটা লাত্থি মারলাম, কিন্তু ঠিকমতো লাগল না। হোন্ডা টান দিয়া পলায় গেল দুইডা। পরে যখন গিয়া দেখলাম দুইডা মার্ডার তখন ডরাইছি, না বুইজ্যা গেছিলাম ধাওয়া দিতে, আমারে যদি গুলি কইরা দিত?”

এদিকে সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করে প্রাথমিক কিছু বিষয় নিশ্চিত হয়ে তদন্তকাজ শুরু করেছে পুলিশসহ অন্য গোয়েন্দারা। তাদের মতে, এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড আর হত্যাকারী পেশাদার ও দক্ষ।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘উল্টো পথে মোটরসাইকেল আসার টাইমিংটা খেয়াল করলে বোঝা যায়, তারা ওই গাড়িটা অনেকক্ষণ ফলো করে এ পর্যন্ত এসেছে। ভিকটিমকে ফলো করে এসে সামনে জ্যাম দেখে এটাকেই কিলিং স্পট হিসেবে ফিক্স করে ফ্লাইওভারের ইউটার্ন দিয়ে উল্টো পথে এগিয়ে গিয়ে পজিশন নিয়েছে। পজিশন নেয়ার ৫ সেকেন্ডের মধ্যেই ভিকটিমের গাড়ি সেখানে পৌঁছে যায়।

‘এটাতে বোঝা যায় তারা হয়তো ভিকটিমের গতিপথ আগে থেকেই রেকি করেছে। আর শুটিং (গুলি করার) দক্ষতা আছে। তাও পরিষ্কার।

‘কারণ এত কম সময়ে টার্গেট শট করে আবার স্মুথ এক্সিট করেছে। নিঃসন্দেহে এরা পেশাদার শুটার।’

আরও পড়ুন:
টিপু-প্রীতির খুনিরা দ্রুত গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
টিপু হত্যা দলীয় কোন্দলে, এজাহারে স্ত্রী
ফেনীতে দাফন হবে টিপুর
টিপু হত্যার ‘মোটিভ পেয়েছে’ র‍্যাব
মামলা করবে না গুলিতে নিহত কলেজছাত্রীর পরিবার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
There is no legal barrier to allocating Shapala symbols to NCP

এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো আইনি বাধা নেই

এনসিপিকে ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো আইনি বাধা নেই

নির্বাচন কমিশন থেকে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) ‘শাপলা’ প্রতীক বরাদ্দ দিতে কোনো বাধা নেই বলে জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেনসহ ১০১ জন আইনজীবী। বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আমিনা আক্তার লাভলী এবং লাবাবুল বাসার স্বাক্ষরিত বিবৃতিটি জানানো হয় এই মত।

বিবৃতিতে বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪(৩) এবং অন্যান্য বিদ্যমান আইন অনুসারে এনসিপির শাপলা প্রতীক বরাদ্দ পেতে কোনো আইনগত বাধা নেই বলে উল্লেখ করে বলা হয়, ১৯৭২ সালের অর্ডারের তৃতীয় তফসিল এবং ১৯৭২ সালের বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক তে জাতীয় প্রতীকের নকশা অংকিত আছে। নকশা অনুযায়ী জাতীয় প্রতীক হচ্ছে লালচে এবং হলুদ রঙের যুগল বৃত্তের ভেতরে লালচে এবং হলুদ রঙে অংকিত পানির ওপর ভাসমান শাপলা ফুল, দু’পাশে দুটি ধানের শীষ, উপরে তিনটি সংযুক্ত পাট পাতা যার ঠিক দুই পাশে দুটি করে চারটি তারকার সন্নিবেশ ও সামষ্টিক রূপ। অর্থাৎ জাতীয় প্রতীকের নকশা এবং রঙ ১৯৭২ সালের অর্ডারের ৩য় তফসিল ও বিধিমালার পরিশিষ্ট-ক দ্বারা সুনির্দিষ্ট। তাছাড়া জাতীয় প্রতীকের শাপলাটি পানিতে ভাসমান কিন্তু এনসিপি ‘ভাসমান শাপলা’ প্রতীক হিসেবে চায়নি।

একাধিক রাজনৈতিক দলের প্রতীকে হিসেবে জাতীয় প্রতীকের উপাদান বরাদ্দ দেওয়ার নজির উপস্থাপন করে বিবৃতিতে বলা হয়, ধানের শীষ, শাপলা, পাটপাতা এবং তারকা আলাদা আলাদা করে চারটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়। আর এই চারের সমষ্টিই হচ্ছে জাতীয় প্রতীক, যা দুই রঙের দুটি বৃত্ত দ্বারা পরিবেষ্টিত। জাতীয় প্রতীকের উপাদানের মধ্যে দুইটি উপাদান ইতোমধ্যে দুইটি নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতীক হিসেবে বরাদ্দকৃত। সুতরাং প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণসাপেক্ষে এনসিপির নিবন্ধিত হবার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন আইন মোতাবেক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে এবং প্রতীকের তালিকায় সংযোজনপূর্বক শাপলা প্রতীকটি এনসিপিকে বরাদ্দ দিবে বলে বিবৃতিদাতা আইনজীবীরা আশা প্রকাশ করেন।

মন্তব্য

মেট্রো রেল স্টেশনে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার মহড়া অনুষ্ঠিত

মেট্রো রেল স্টেশনে অগ্নিনির্বাপণ ও উদ্ধার মহড়া অনুষ্ঠিত

ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড, উত্তরা সেন্টার, মেট্রো রেল স্টেশন, উত্তরা এবং বিজয় সরণিতে অগ্নিনির্বাপণ, উদ্ধার, প্রাথমিক চিকিৎসা ও বহির্গমন বিষয়ক মহড়া করেছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স। ২৫ জুন সকাল ১১টায় উত্তরা সেন্টারে এবং বিকেল ৩টায় বিজয় সরণি সেন্টারে এই মহড়া অনুষ্ঠিত হয়। মহড়ায় ওয়াটার টেন্ডার, পাম্প ক্যারিং টেন্ডার, সিজার লিফট, অ্যাম্বুলেন্স ও স্নোরকেল গাড়িসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়।

মেট্রো রেলে বা মেট্রো রেল স্টেশনে হঠাৎ করে অগ্নিদুর্ঘটনা সংঘটিত হলে কিভাবে যাত্রীদের সুরক্ষা দিতে হবে, কিভাবে অগ্নিনির্বাপণ করতে হবে, কিভাবে সাধারণ লোককে ইভাকুয়েট করতে হবে এবং আহত ব্যক্তিদের প্রাথমিক শুশ্রূষা প্রদান করে কিভাবে হাসপাতালে প্রেরণ করতে হবে মহড়ায় তার বাস্তব অনুশীলন দেখানো হয়। মহড়ায় ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পাশাপাশি মেট্রোরেলের নিরাপত্তা কর্মী এবং ফায়ার সার্ভিসের স্থানীয় ভলান্টিয়াররা অংশগ্রহণ করেন। মহড়া চলাকালীন মেট্রোপলিটন পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশের সদস্যগণ যানবাহন নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করেন।

মহড়া শেষে বক্তব্য প্রদান করেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালক (প্রশাসন) একেএম খায়রুল আলম। এ সময় গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফ করেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ঢাকা বিভাগের উপপরিচালক জনাব মোঃ ছালেহ উদ্দিন। ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, সচেতনতা সৃষ্টিসহ প্রকৃত দুর্ঘটনায় মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ এবং যাত্রী সাধারণের কার কী করণীয় সে সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণ মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে। এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে।

মহড়া দুটি পরিচালনা করেন ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স, ঢাকার সহকারী পরিচালক কাজী নজমুজ্জামান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন মিডিয়া সেলের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ শাজাহান শিকদার ও সিনিয়র স্টেশন অফিসার একেএম রায়হানুল আশরাফ। এ সময় ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের জোন প্রধানগণসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। খবর : ফায়ার সার্ভিস মিডিয়া সেল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
NBR officials on the pen break wearing shroud clothes

কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতিতে এনবিআর কর্মকর্তারা

কাফনের কাপড় পরে কলম বিরতিতে এনবিআর কর্মকর্তারা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডে (এনবিআর) যৌক্তিক সংস্কারের দাবিতে আবারও তিন ঘণ্টার কলম বিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেছেন কর্মকর্তারা ও কর্মচারীরা।

সোমবার (২৩ জুন) সকাল ৯টা থেকে আগারগাঁওয়ের এনবিআর ভবনে কাফনের কাপড় পরে এই কর্মসূচি শুরু করেন তারা।

এর আগে শনিবার (২১ জুন) এ কর্মসূচি ঘোষণা দেয় এনবিআর কর্মকর্তাদের সংগঠন এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।

কাউন্সিলের সভাপতি ও অতিরিক্ত কমিশনার হাসান মোহাম্মদ তারেক রিকাবদার এবং সাধারণ সম্পাদক ও অতিরিক্ত কর কমিশনার সহেলা সিদ্দিকা পুনরায় এনবিআরে ‘যুক্তিসংগত সংস্কার’ বাস্তবায়নের দাবি জানান।

তারা বলেন, এনবিআর চেয়ারম্যানকে অবিলম্বে অপসারণ করতে হবে, কারণ তার নেতৃত্ব সংস্কার প্রক্রিয়া শুধু বিলম্বিত হয়েছে।

এর আগেই তাকে এনবিআরের প্রধান কার্যালয়ে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।

গত ১৯ জুন গঠিত এনবিআর সংস্কার কমিটি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছে তারা।

এ প্রসঙ্গে তারা বলেন, রাজস্ব অধ্যাদেশ সংশোধনের লক্ষ্যে এনবিআরের কর, কাস্টমস ও ভ্যাট অনুবিভাগের ছয়জন সদস্য সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিন্তু উদ্বেগের বিষয়, এ কমিটিতে এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের কোনো প্রতিনিধিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি, এমনকি তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা পর্যন্ত করা হয়নি।

প্রসঙ্গত, ১২ মে জারি করা এক অধ্যাদেশে এনবিআর ও অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) বাতিল করে সরকার রাজস্ব নীতি বিভাগ এবং রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি নতুন বিভাগ গঠন করে।

এরপর থেকেই এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এনবিআর কর্মকর্তারা নানা ধরনের প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে আসছেন।

সংস্কার প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে গত ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট অধ্যাদেশ সংশোধনের ঘোষণা দেয় সরকার। এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার নতুন এই কমিটি গঠন করা হয়।

এদিকে, শিশুমেলা থেকে এনবিআর কার্যালয় পর্যন্ত রাজধানীর আগারগাঁও এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রবিবার থেকে কার্যকর হওয়া নিষেধাজ্ঞা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে বলে এক গণবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Today the lock of the city building will be closed to the administrator engineers rooms

আজ খুলছে নগর ভবনের তালা, বন্ধ থাকবে প্রশাসক-প্রকৌশলীদের কক্ষ

আজ খুলছে নগর ভবনের তালা, বন্ধ থাকবে প্রশাসক-প্রকৌশলীদের কক্ষ

আজ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনের সব কক্ষের তালা খুলে দেওয়া হবে। তবে প্রশাসক ও প্রকৌশলীদের কক্ষ তালাবদ্ধই থাকবে।

গতকাল রোববার দুপুরে নগর ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, নাগরিক সেবার স্বার্থে আঞ্চলিক অফিসসহ সংশ্লিষ্ট দফতরগুলো চালু রাখা এবং কর্মরতদের নিজ নিজ দফতরে ফিরে গিয়ে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়েছে।

আন্দোলনের সমন্বয়ক ও সাবেক সচিব মশিউর রহমান বলেন, ‘ঢাকাবাসীর পক্ষ থেকে আমরা স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত। একই সঙ্গে নাগরিক সেবা নির্বিঘ্ন রাখতে সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ইশরাক হোসেনের শপথ গ্রহণ না করিয়ে আদালত ও সংবিধান লঙ্ঘন করায় স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়ার অপসারণ দাবি করছি।’

মশিউর রহমান বলেন, ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, সচিব, স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ভাণ্ডার ও ক্রয়, হিসাব ও অডিট, সমাজ কল্যাণ, আইন, রাজস্ব, সম্পত্তি, পরিবহন, বিদ্যুৎ, যান্ত্রিক, সংস্থাপন, নিরাপত্তা, জনসংযোগ, আইসিটি সেল, নগর পরিকল্পনা বিভাগ এবং আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিজ নিজ দফতরে থেকে জন্ম-মৃত্যু সনদ, নাগরিক সনদ, ওয়ারিশ সনদ, প্রত্যয়নপত্র, ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু ও নবায়ন, মশক নিধন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধ এবং সড়কবাতি সচল রাখার মতো গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে হবে।’

তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনও দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা, সাবেক সরকারের দোসর বা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দোসর নগরভবন বা আঞ্চলিক কার্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। দেখামাত্র প্রতিহত করা হবে। কোনও কর্মকর্তার দায়িত্ব পালনে গাফিলতি করলে তার বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

উল্লেখ্য, গত ১৪ মে নগর ভবনের বেশ কিছু কক্ষে শিকল দিয়ে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছিল। সেই তালা খুললেও প্রশাসক ও প্রকৌশলীদের কক্ষ বন্ধই থাকবে। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, নতুন করে কেউ নিয়োগ দিতে চাইলে সেটিও প্রতিহত করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Police movement

পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকা

পুলিশ-আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষে উত্তপ্ত জাতীয় প্রেসক্লাব এলাকা

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষায় (ভাইভা) অংশগ্রহণ করা সব প্রার্থীকে সনদ প্রদানের দাবিতে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় আন্দোলনকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ।

রবিবার (২২ জুন) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর ফলে ওই এলাকা উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

এর আগে, সকাল ১১টার দিকে আন্দোলনকারীরা প্রেসক্লাবের সামনে থেকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ বারবার সরে যেতে বললেও স্লোগান দিতে থাকেন আন্দোলনকারীরা। পরে সাড়ে ১১টার দিকে তাদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেওয়া হয়।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খালিদ মনসুর জানান, ঘটনাস্থল থেকে তিনজনের সঙ্গে কথা বলছে পুলিশ এবং প্রেসক্লাব ফাঁড়িতে বসেই তাদের কথা হবে।

আন্দোলনকারীরা জানান, ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলি ও লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরও ভাইভায় রেকর্ড ২০ হাজার ৬৮৮ জন প্রার্থীকে ইচ্ছে করে ফেল করিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তাদের দাবি, ফলাফল পুনর্মূল্যায়ন করে ভাইভায় অংশ নেওয়া সবাইকে শিক্ষক নিবন্ধন সনদ দিতে হবে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৫ জুন তারা এনটিআরসির সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Meeting rally in the NBR area from the capital of the capital

রাজধানীর শিশুমেলা থেকে এনবিআর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রাজধানীর শিশুমেলা থেকে এনবিআর এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার শিশুমেলা থেকে আগারগাঁও রোডের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কার্যালয় ও আশপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

আগামীকাল রবিবার (২২ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর হবে। শনিবার (২১ জুন) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ‘শেরেবাংলা নগর থানার অন্তর্গত শিশুমেলা থেকে আগারগাঁও রোডে অবস্থিত এনবিআর কার্যালয় (জাতীয় রাজস্ব বোর্ড), বিডা কার্যালয় (বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) ও আশেপাশের এলাকায় সব ধরনের সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হলো।’

ডিএমপি জানিয়েছে, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ অধ্যাদেশের ২৯ ধারায় অর্পিত ক্ষমতাবলে আগামী রবিবার (২২ জুন) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই নির্দেশনা কার্যকর থাকবে।

গণবিজ্ঞপ্তিতে সই করেন ডিএমপি কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Protests at the Secretariat demanding the cancellation

চাকরির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ

চাকরির অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ

টানা চতুর্থ দিনের মতো ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে আন্দোলন ও বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা। অধ্যাদেশটি বাতিল না হলে আরও কঠোর আন্দোলনে যাওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন তারা।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ভবনের নিচে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মচারীরা একত্রিত হয়ে আন্দোলন ও বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। পরে সচিবালয়ের ভিতরে বিক্ষোভ মিছিল করেন তারা।

এ সময় বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যাননুরুল ইসলাম জানান, চাকরি অধ্যাদেশ পুরোপুরি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।

গত ২২ মে উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদনের পর সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের খসড়া বাতিলের দাবিতে গত ২৪ মে আন্দোলনে নামেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।

কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই ২৫ মে রাতে এই অধ্যাদেশ জারি করে সরকার। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, চার ধরনের শৃঙ্খলা ভঙ্গের অপরাধের জন্য বিভাগীয় মামলা ছাড়াই শুধু কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়ে চাকরিচ্যুত করা যাবে।

সরকারি কর্মচারীরা অধ্যাদেশটিকে নিবর্তনমূলক ও কালো আইন হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। । এটি বাতিল করার জন্য সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল, কর্মবিরতি, অবস্থান কর্মসূচি ছাড়াও কয়েকজন উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।

মন্তব্য

p
উপরে