× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
BMBA wants 10 thousand crore to raise capital market
google_news print-icon

পুঁজিবাজার তুলতে বিএমবিএ চায় ১০ হাজার কোটি

পুঁজিবাজার-তুলতে-বিএমবিএ-চায়-১০-হাজার-কোটি
এক দশকের মন্দা কাটিয়ে ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে যে উত্থান শুরু হয়েছিল, তাতে বিনিয়োগকারীরা আশাবাদী হয়ে উঠেছিল। তবে গত সেপ্টেম্বর থেকে বাজার সংশোধনে ব্যাপকভাবে দর হারাচ্ছে শেয়ারগুলো।
চিঠিতে বলা হয়, ‘বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের জন্য যদি এই বিশেষ তহবিল গঠন করা হয় এবং এটি যদি সঠিকভাবে বাজারে বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে বাজারে বর্তমান মন্দাভাব কেটে যাবে এবং বাজারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তারল্য ঘাটতির সমস্যা সমাধান হবে।’

পুঁজিবাজারের মন্দা কাটাতে ১০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ তহবিল চেয়েছে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন- বিএমবিএ। বাজারের তারল্য বৃদ্ধির জন্য মধ্যস্থতাকারীদের জন্য এই তহবিল চেয়েছে সংগঠনটি।

এই টাকা উত্তোলনে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত লভ্যাংশ দিয়ে যে স্থিতিশীলতা তহবিল গঠন করা হয়েছে, তার মাধ্যমে বন্ড ইস্যুর প্রস্তাব দিয়েছে তারা। সেই সঙ্গে তহবিলটি মধ্যস্বত্বভোগীদের মধ্যে কম খরচে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের আকারে বিতরণ করার কথা বলেছে।

বিএমবিএ বলেছে, বাংলাদেশে পুঁজিবাজারের প্রধান দুর্বলতা হচ্ছে এখানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কম। ব্যক্তিশ্রেণির ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছে। পুঁজিবাজারের প্রধান এই দুর্বলতা কাটাতে এ ধরনের একটি তহবিল দরকার।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া বাজার সংশোধন কাটিয়ে পুঁজিবাজার চলতি বছরের জানুয়ারিতে উত্থানের আভাস দিয়েছিল। তবে দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসির মধ্যে মতভিন্নতা দূর না হওয়া নিয়ে চাপের মধ্যেই ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় নামে ধস।

সোমবার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ প্রস্তাব দিয়েছে বিএমবিএ।

এক দশকেরও বেশি সময়ের মন্দা কাটিয়ে ২০২০ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে উত্থানে থাকা পুঁজিবাজারে গত কয়েক মাসের মন্দাভাবে বিনিয়োগকারীদের ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির মধ্যে বিএমবিএ সভাপতি সাইদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ মতিতের সই করা চিঠিতে কীভাবে এই তহবিলের সংস্থান হতে পারে সে বিষয়েও পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

গত বছরের সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া বাজার সংশোধন কাটিয়ে পুঁজিবাজার চলতি বছরের জানুয়ারিতে উত্থানের আভাস দিয়েছিল। তবে দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক ও সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসির মধ্যে মতভিন্নতা দূর না হওয়া নিয়ে চাপের মধ্যেই ইউক্রেন যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় নামে ধস।

এই পরিস্থিতিতে বিএসইসি এক দিনে শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ নির্ধারণের পাশাপাশি স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের নির্দেশ দেয়।

এ ছাড়া ব্যাংক ও মিউচুয়াল ফান্ড পরিপালনকারী সম্পদ ব্যবস্থাপকদের সঙ্গে বৈঠক করে সংস্থাটি। দুই বৈঠক শেষেই বিনিয়োগ বাড়ানোর ঘোষণা আসে।

এরপর টানা চার কর্মদিবসে সূচক বাড়ে ৩০০ পয়েন্টেরও বেশি। কিন্তু চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে একটি জাতীয় দৈনিকের এক সংবাদে শেয়ারগুলো দর হারাতে থাকে আবার।

সেই সংবাদে বলা হয়, শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে আবার ১০ শতাংশ করা হচ্ছে। এই খবরে এক দিনেই অল্প কিছু বাদে প্রায় সব শেয়ারের দর পড়ে।

তহবিলের সীমাবদ্ধতার কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজারের অংশগ্রহণ প্রত্যাশিত পর্যায়ে নেই। বাহ্যিক মৌলিক কারণগুলোর পরিবর্তনের কারণে বাজারের অবস্থারও অবনতি হতে পারে। খুচরা বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রির চাপ বাড়ায়। যেহেতু বাজার পতন অব্যাহত রয়েছে, তাই মার্জিন ঋণ প্রদানকারীদের শেয়ার বিক্রি করে তাদের মার্জিন অনুপাত সামঞ্জস্য করতে হবে।’

সেদিনই বিএসইসি থেকে বার্তা আসে, এই তথ্যটি সঠিক নয়। পরদিন লেনদেনের একপর্যায়ে আবার ঢালাও পতন দেখা দেয়। তবে শেষ বেলায় হারানো সূচক কিছুটা ফিরে পায়।

তবে বিনিয়োগ বাড়ানোর যে ঘোষণা এসেছিল, সেটি আদৌ হয়েছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যায়। গত দুই দিন পুঁজিবাজারে লেনদেন হয়েছে ১১ মাসের সর্বনিম্ন।

চিঠিতে যা বলা হয়েছে

এই পরিস্থিতিতে মার্চেন্ট ব্যাংক অ্যাসোসিয়েশনের চিঠিতে বলা হয়েছে, দেশের পুঁজিবাজারের প্রধান কাঠামোগত সমস্যাগুলোর একটি হলো- খুচরা বিনিয়োগকারীরা দ্বারা বাজারে আধিপত্য বিস্তার করে আছে।

এখানে বাজার মধ্যস্থতাকারীদের দ্বারা ডিলার বিনিয়োগসহ প্রাতিষ্ঠানিক অংশগ্রহণ খুব দুর্বল এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ কম। বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের তহবিলের উৎস সীমিত হওয়া এসব সমস্যার কারণ। তাদের (মধ্যস্থতাকারীদের) তহবিলের প্রধান উৎস পরিশোধিত মূলধন।

অন্যদিকে বেশির ভাগ মধ্যস্থতাকারীর কাছে ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় জামানত না থাকলেও পুঁজিবাজারের এক্সপোজার ইস্যুতে সীমাবদ্ধতা রয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত অতিরিক্ত ১ শতাংশ সাধারণ বিধানের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

ফলে ব্যাংকগুলো বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের ঋণ দিতে নিরুৎসাহিত বোধ করে। পুঁজিবাজার বিনিয়োগের অন্তর্নিহিত ঝুঁকির জন্য ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও উচ্চহারে সুদ নেয়।

বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের জন্য যদি এই বিশেষ তহবিল গঠন করা হয় এবং এটি যদি সঠিকভাবে বাজারে বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে বাজারে বর্তমান মন্দাভাব কেটে যাবে এবং বাজারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তারল্য ঘাটতির সমস্যা সমাধান হবে। এ ছাড়া এই উদ্যোগ বাজার অংশগ্রহণকারীদের সংকেত দেবে যে সরকারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক সংস্থা পুঁজিবাজারের উন্নতির জন্য কাজ করছে। এইভাবে বিনিয়োগকারীদের আস্থা দৃঢ়ভাবে পুনরুজ্জীবিত হবে এবং বাজার স্থিতিশীল থাকবে।’

চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘তহবিলের সীমাবদ্ধতার কারণে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজারের অংশগ্রহণ প্রত্যাশিত পর্যায়ে নেই। বাহ্যিক মৌলিক কারণগুলোর পরিবর্তনের জন্য বাজারের অবস্থারও অবনতি হতে পারে।

‘খুচরা বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রির চাপ বাড়ায়। যেহেতু বাজার পতন অব্যাহত রয়েছে, তাই মার্জিন ঋণ প্রদানকারীদের শেয়ার বিক্রি করে তাদের মার্জিন অনুপাত সামঞ্জস্য করতে হবে।’

এটি বারবার ঘটতে পারে- এই বিষয়টি উল্লেখ করে বিএমবিএ বলছে, ‘এই ধরনের পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য আমাদের বিশেষ ঋণ সুবিধা/তহবিল সহায়তার ব্যবস্থা করে বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের শক্তিশালী করতে হবে; যাতে তারা হঠাৎ গুজবসহ অন্য যেকোনো ধরনের পতন থেকে বাজারকে সমর্থন করতে পারে।’

‘সে কারণেই এই বিশেষ তহবিল গঠন জরুরি’ উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়, ‘বাজারের দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্যই ১০ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠন করা প্রয়োজন।’

চিঠিতে বলা হয়, ‘বাজারের মধ্যস্থতাকারীদের জন্য যদি এই বিশেষ তহবিল গঠন করা হয় এবং এটি যদি সঠিকভাবে বাজারে বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে বাজারে বর্তমান মন্দাভাব কেটে যাবে এবং বাজারের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তারল্য ঘাটতির সমস্যা সমাধান হবে।

‘এ ছাড়া এই উদ্যোগ বাজার অংশগ্রহণকারীদের সংকেত দেবে যে সরকারের পাশাপাশি নিয়ন্ত্রক সংস্থা পুঁজিবাজারের উন্নতির জন্য কাজ করছে। এইভাবে বিনিয়োগকারীদের আস্থা দৃঢ়ভাবে পুনরুজ্জীবিত হবে এবং বাজার স্থিতিশীল থাকবে।’

আরও পড়ুন:
আয়ে ভাটা, প্যারামাউন্টের লভ্যাংশ কমে অর্ধেক
ঢালাও পতন থেকে বের হওয়ার ইঙ্গিত শেষ বেলায়
‘অদ্ভুত, এমন পুঁজিবাজার জীবনে দেখিনি’
‘সর্বনিম্ন দামেও’ ক্রেতা নেই, প্রায় সব শেয়ারের দরপতন
আয় বাড়াতে না পারা রবির চূড়ান্ত লভ্যাংশ শেয়ারে ২০ পয়সা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে