× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Disaster displacement is increasing along the coast
google_news print-icon

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতি বাড়ছে উপকূলে

দুর্যোগে-বাস্তুচ্যুতি-বাড়ছে-উপকূলে
প্রকৃতির প্রতিকূলতায় এলাকা ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন এখানকার প্রায় অর্ধেক মানুষ। ছবি: নিউজবাংলা
সুন্দরবনসংলগ্ন উপকূলীয় জনপদের বাসিন্দা আবুল হাসান বলেন, ‘দেখুন তো লঞ্চঘাট আর পন্টুনের বেশ আগেই বাঁধের কাজ শেষ করা হয়েছে। ওপাশে আর বাঁধ হবে না। পন্টুনের কাছেই বাঁধে ফাটল। এখান থেকে দক্ষিণমুখো এই বাঁধ দেয়ার কোনো উদ্যোগ নেই। জোয়ার এলে বাঁধ উপচে আবারও এই দুই গ্রাম ডুববে। এ অবস্থায় যারা এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন, তারা ফেরার সাহস পাচ্ছেন না। আমাদেরও হয়তো একদিন চলে যেতে হবে।’

সুন্দরবনসংলগ্ন এলাকার কুড়িকাহনিয়া লঞ্চঘাট। ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের তোড়ে কপোতাক্ষ নদের ভাঙন প্রবল হলে ঘাটটি আরও পূর্বে সরাতে হয়। আর পূর্বদিকের দুটি গ্রাম বন্যতলা ও শ্রীপুর দেড় বছরেরও বেশি সময় নোনা পানিতে ডুবে ছিল।

গ্রাম দুটিতে জোয়ার-ভাটার পানি উঠত-নামত। এখন পানি নেই, শূন্য ভিটে। এখানে-সেখানে দাঁড়িয়ে আছে ন্যাড়া সব গাছপালা। প্রকৃতির প্রতিকূলতায় এলাকা ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন এখানকার প্রায় অর্ধেক মানুষ। বসবাসের আশায় কেউ কেউ আবারও ঘর ঠিক করছেন। কেউ কেউ খবর নিচ্ছেন, আদৌ এখানে আর বসবাস করা যাবে কি না!

কুড়িকাহনিয়া লঞ্চঘাটের অদূরে নতুন তৈরি উঁচু ও চওড়া বাঁধের ওপরে উঠতেই এক ব্যক্তি প্রায় চিৎকার করে বলেন, ‘ওই ছবি তুলে কী হবে? এদিকে আসেন, বাঁধের ফাটল দেখেন। তার ছবি তোলেন।’

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতি বাড়ছে উপকূলে
আম্ফান-পরবর্তী দেড় বছরেরও বেশি সময় শ্রীপুর পানিতে ডুবে ছিল। ছবি: নিউজবাংলা

ওই ব্যক্তির নাম আবুল হাসান। মাথা গোঁজার ঠাঁই নিয়ে এমন বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কার নিয়ে অনিশ্চয়তাটা ক্ষোভের আকারে উগরে দেন তিনি। বলেন, ‘দেখুন তো লঞ্চঘাট আর পন্টুনের বেশ আগেই বাঁধ দেয়ার কাজ শেষ করে দেয়া হয়েছে। ওপাশে আর বাঁধ হবে না। পন্টুনের কাছেই বাঁধে ফাটল। এখান থেকে দক্ষিণমুখো এই বাঁধ দেয়ার কোনো উদ্যোগ নেই। জোয়ার এলে বাঁধ উপচে আবারও এই দুই গ্রাম ডুববে। এ অবস্থায় যারা চলে গেছেন, তারা ফেরার সাহস পাচ্ছেন না। আমাদেরও হয়তো একদিন চলে যেতে হবে।’

কুড়িকাহনিয়া লঞ্চঘাটটি কপোতাক্ষ নদের পূর্ব পাড়ে। নদের এই অংশ ভাঙনপ্রবণ। বহু আগে থেকেই ভাঙছে। তবে বিপদ বেড়েছে সাম্প্রতিক সময়ের ঘন ঘন ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কারণে। বিশেষত ২০০৯ সালের আইলা, ২০২০ সালের আম্ফান, ২০২১ সালের ইয়াশ এবং পূর্ণিমার গোণে (পূর্নিমার আগে-পরের সময়) অতি জোয়ারে সৃষ্ট প্লাবনে বাঁধ ভাঙে। কোথাও বাঁধ উপচে পানি চলে আসে ভেতরে।

আম্ফান-পরবর্তী দেড় বছরেরও বেশি সময় এলাকাটি ডুবে ছিল। শ্রীপুর ও বন্যতলা গ্রাম দুটির বাসিন্দারা বাধ্য হন এলাকা ছেড়ে যেতে। অবশ্য শ্রীপুর গ্রামটি নামমাত্র এপারে টিকে আছে। গ্রামটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে ওপারে (পূর্বপাড়ে কয়রা উপজেলার দশহালিয়া) ভূমি জেগে উঠেছে। এখন কিছু মানুষ গ্রামে ফিরেছেন। তবে অনেকেই অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ চিন্তায় আর ফেরেননি।

এলাকাবাসী জানান, যারা বাইরে চাকরি করেন তারা পরিবার নিয়ে কর্মস্থলে চলে গেছেন। এর বাইরে যাদের শুধু ভিটেমাটি বা সামান্য জমি ছিল, তারাও আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিতজনের সূত্র ধরে নড়াইল, বরিশাল, নেত্রকোণা, রাঙামাটি প্রভৃতি জায়গায় চলে গেছেন।

পানি শুকিয়ে যাওয়ায় ভিটেমাটি জেগে উঠেছে। এ অবস্থায় অনেক পরিবার ফিরে এসে ঘরবাড়ি ঠিকঠাক করছে। তবে পরিবারের পুরুষ সদস্যদের অধিকাংশই কর্মস্থল বিশেষত বরিশাল অঞ্চলে ফিরে গেছেন। মাসে দু-এক দিনের জন্য বাড়ি আসেন তারা।

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতি বাড়ছে উপকূলে
পানি শুকিয়ে যাওয়ায় ভিটেমাটি জেগে ওঠায় অনেক পরিবার ফিরে ঘরবাড়ি ঠিকঠাক করছে। ছবি: নিউজবাংলা

বন্যতলা গ্রামের সিরাজুল ইসলাম একজন শ্রমিক সরদার। তিনি ইটভাটায় শ্রমিক সরবরাহ করেন। ভাটায় কাজ করতে ইচ্ছুকদের তিনি তার পরিচিত ভাটায় নিয়ে যান। সাধারণভাবে ছয় মাসের জন্য তাদের চুক্তিবদ্ধ করা হয়। শ্রমিক সরবরাহের জন্য তিনি দশ শতাংশ হারে টাকা পান। তিনি বাড়িতে এসেছেন, কারণ খোলপেটুয়ার পশ্চিম পাড়ে বন্যতলা গ্রামে বাঁধের কাজ হবে। এ কারণে তাদের ঘরবাড়ি ভেঙে নিতে বলা হয়েছে।

সিরাজুল ইসলামের অভিযোগ, পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) বাঁধ দিচ্ছে। এ জন্য তাদের ঘর সরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। কিন্তু কোনো ক্ষতিপূরণ দেবে না। তিনি বলেন, ‘বাঁধের বাইরে আমাদের জমি পড়েছে। স্বাভাবিকভাবেই একদিন তাও নদীগর্ভে চলে যাবে। ওই জমিরও কোনো ক্ষতিপূরণ পাওয়া যাবে না।’

ক্ষোভ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রকৃতির বিরূপতায় মরি, আবার মানুষের চাতুরিতেও মরি। আম্ফানে বাঁধ ভেঙে গেলে আমরা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ মেরামত করি। ওই বাঁধটি আরও শক্ত করে ভালোভাবে মেরামত করলে টিকে যেত। কিন্তু তা না করে এখন নতুন করে অনেক টাকার বাজেটে বাঁধ তৈরি করা হচ্ছে। এতে আমরা আগে যে কাজ করলাম তার যেমন টাকা পেলাম না, তেমনি এখনকার বাঁধ তৈরিকালে আমাদের বাড়ি-জমিরও ক্ষতিপূরণ পাচ্ছি না।’

আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘এলাকার অনেক মানুষ চলে গেছে। আমাদেরও একদিন চলে যেতে হবে।’

বন্যতলা, শ্রীপুর, কুড়িকাহনিয়া গ্রামের অবস্থান প্রাকৃতিকভাবেই বিচিত্র। বন্যতলার পশ্চিমপাশে খোলপেটুয়া নদী। এটি সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার পদ্মপুকুর ইউনিয়নের একেবারে সীমান্তবর্তী গ্রাম। এর সামান্য পুবে কপোতাক্ষ নদ। কুড়িকাহনিয়া ওই কপোতাক্ষ নদের পশ্চিম পাড়ে। এই জনপদটি আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর ইউনিয়নের শেষ বসতি।

দুই নদীর স্বাভাবিক চাপ, চিংড়ি চাষের কারণে যথেচ্ছ নদী-বাঁধ কেটে পানি তোলার ত্রিশ বছরেরও বেশি দিনের অভ্যাস, সাম্প্রতিককালের ঘূর্ণিঝড় ও অতি জোয়ারে দুই গ্রামের বিশাল অংশ নদীগর্ভে চলে গেছে।

খোলপেটুয়া নদী বন্যতলার পশ্চিমে অনেকটা প্রশস্ত হয়ে গেছে। আর পুবে খুলনার কয়রা উপজেলার দশহালিয়ায় কপোতাক্ষে বিশাল চর জেগে উঠেছে। বলতে গেলে শ্রীপুর গ্রামের প্রায় পুরোটাই পুব পাড়ে জেগে উঠেছে। কিন্তু সেই জমিতে দখল প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি গ্রামের বাসিন্দারা।

শ্রীপুর গ্রামের মোবারক গাজী নতুন বাঁধের পাশে একটি ছোট্ট মুদি দোকান চালান। জানালেন, তার বাড়িটি তিনবার সরিয়েছেন। এই দোকানটিও দুবার সরিয়েছেন। আবারও যদি ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে নদীভাঙন তীব্র হয়, এই দোকানও যদি চলে যায়, তবে অন্য অনেকের মতো তাকেও দেশান্তরী হতে হবে।

কত মানুষ এলাকা ছেড়ে গেছে তা নির্দিষ্ট করে কেউ বলতে পারেন না। তবে কুড়িকাহনিয়া লঞ্চঘাটের পাশেই বসবাসকারী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘এই ৩ নম্বর ওয়ার্ডে (প্রতাপনগর ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের একটি) ৩৬০০ ভোটার ছিল। কয়েক দিন আগে নির্বাচনের সময় দেখা গেল এক হাজার ভোটারও নেই। তাতে বোঝা যায় অন্যরা এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন।’

পদ্মপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদুল ইসলামের কাছে এলাকাবাসীর বাস্তুচ্যুতি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দেখুন, আমি কিছুদিন আগে নির্বাচিত হয়েছি। এখনও শপথ নিইনি। তবে এলাকার মানুষ হিসেবে জানি, আম্ফানের পর থেকে বন্যতলা ডুবে ছিল দেড় বছরেরও বেশি সময়। বন্যতলা গ্রামে ১৩০টি পরিবার বসবাস করত। পরিবারগুলোর অধিকাংশ বাধ্য হয়ে এলাকা ছেড়ে অন্যত্র চলে গেছে। তবে কতসংখ্যক মানুষ চলে গেছে তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারব না। আর যারা আছে তাদেরকেও প্রকৃতির সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকতে হচ্ছে।’

পাউবো সাতক্ষীরার (পওর-২) নির্বাহী প্রকৌশলী শামীম হাসনাইন মাহমুদ বলেন, ‘ওই এলাকার বেড়িবাঁধ পাউবোর ৭/২ নম্বর পোল্ডারের আওতায়। সেখানে বেড়িবাঁধটি এখন মোটামুটি ভালো আছে। কয়েক দিন আগে একটি স্থানে ভাঙন দেখা দিলে মেরামতের নির্দেশ দিয়েছিলাম। এখনও কাজ চলছে। আরও কয়েকটি স্থানে বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেসব স্থানে মেরামত করা হবে।’

দুর্যোগে বাস্তুচ্যুতি বাড়ছে উপকূলে
ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে নদীভাঙন তীব্র হলে মানুষের বসবাসের জন্য উপযুক্ত থাকে না এ এলাকাগুলো। ছবি: নিউজবাংলা

আরও পড়ুন:
সুন্দরবনে মধু আহরণ শুরু
একসঙ্গে দেখা মিলল চার বাঘের
সুন্দরবনকেও ভালোবাসার দিন আজ
শফির দরাজ কণ্ঠে দেওয়ানের ‘সারেং ছাড়া জাহাজ চলে’
সুন্দরবন জলদস্যুমুক্ত হয়ে ওঠার কথা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In July 2021 the growth rate of revenue collection is about 20 percent 

জুলাই-২০২৫ মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ২৫ শতাংশ 

জুলাই-২০২৫ মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ২৫ শতাংশ 

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে ২৭,২৪৯ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। বিগত ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের একই মাসে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ ছিল ২১,৯১৬ কোটি টাকা। জুলাই-২০২৫ মাসে বিগত জুলাই-২০২৪ মাসের তুলনায় ৫,৩৩৩ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে। জুলাই ২০২৫ মাসে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২৪.৩৩%।

জুলাই’২৫ মাসে সবচেয়ে বেশি রাজস্ব আদায় হয়েছে স্থানীয় পর্যায়ের মূসক থেকে। এ খাত থেকে আদায় হয়েছে ১১,৩৫২ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের জুলাই’২৪ মাসে এই খাতে আদায়ের পরিমান ছিল ৮,৫৭১ কোটি টাকা। জুলাই ২০২৫ মাসে স্থানীয় পর্যায়ের মূসক আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ৩২.৪৫%।

আয়কর ও ভ্রমন কর খাতে জুলাই’২৫ মাসে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৬,২৯৫ কোটি টাকা যা জুলাই’২০২৪ মাসের একই খাতে আদায়কৃত ৫,১৭৫ কোটি টাকার চাইতে ১,১২০ কোটি টাকা বেশি। আয়কর ও ভ্রমন করের ক্ষেত্রে জুলাই ২০২৫ মাসের আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২১.৬৫%।

২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসে আমদানি ও রপ্তানি খাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৯,৬০২ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের জুলাই’২৪ মাসে এই খাতে আদায় ছিল ৮,১৭০ কোটি টাকা, প্রবৃদ্ধির হার ১৭.৫২%।

রাজস্ব আদায়ের এ ধারা ভবিষ্যতে অব্যাহত রাখার জন্য আয়কর, মূল্য সংযোজন কর এবং কাস্টমস শুল্ক-কর আদায়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারিদের প্রচেষ্টা আরো জোরদার করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নানাবিধ কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করবে।

সম্মানিত করদাতাগণ আইনের যথাযথ পরিপালন নিশ্চিত করে যথাযথ পরিমান কর পরিশোধের মাধ্যমে দেশ গড়ার কাজের অন্যতম অংশীদার হবেন মর্মে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড আশাবাদী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The main accused arrested in the murder of UP member

ইউপি সদস্যকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

ইউপি সদস্যকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

কুমিল্লা নাঙ্গলকোটে ইউপি সদস্য আলাউদ্দিনকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামিকে ঢাকার হাতিরঝিল রেল মগবাজার রেলগেট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। শুক্রবার দিনগত রাতে অভিযানটি শেষ করে র‍্যাব।

গ্রেফতারকৃত আসামী শেখ ফরিদ (৪৫) নাঙ্গলকোট উপজেলার বক্সগঞ্জ আলীয়ারা গ্রামের আবুল খায়েরের ছেলে।

শনিবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে কুমিল্লা অশোকতলা এলাকায় র‍্যাব অফিসে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য দেন

র‍্যাব ১১ এর কুমিল্লার কোম্পানি কমান্ডার মেজর সাদমান ইবনে আলম।

মেজর সাদমান জানান, নাঙ্গলকোটের আলিয়ারা গ্রামে দুই পরিবারের মধ্যে বংশপরম্পরায় একটি বিরোধ চলে আসছিল। গেল গেল ২৫ জুলাই গরুর ঘাস খাওয়া কে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

সেদিন দফায় দফায় সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ১৫ জন গুলিবিদ্ধসহ ২৫ জন আহত হয়।

এ ঘটনার রেশ ধরে গেলো ৩ আগস্ট দুপুরে আলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা আলাউদ্দিন তার চাচাতো ভাইয়ের জানাজার নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্বৃত্তরা তাকে একটি সিএনজিতে তুলে নিয়ে গুলি ও কুপিয়ে হত্যা করে।

পরে এ ঘটনায় ৫ আগস্ট নিহতের ছেলে বাদী হয়ে নাঙ্গলকোট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মন্তব্য

খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের সব জলকপাট

খুলে দেওয়া হয়েছে কাপ্তাই বাঁধের সব জলকপাট

কাপ্তাই হ্রদের পানির উচ্চতা বিপদসীমা অতিক্রম করায় নির্ধারিত সময়ের আগেই খোলা হয়েছে কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সব জলকপাট। সোমবার (৫ আগস্ট) রাত ১২টা ২ মিনিটে হঠাৎ পানি বাড়তে থাকায় জরুরি ভিত্তিতে কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট ৬ ইঞ্চি করে খুলে দেওয়া হয়।

কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান জানান, রাতে লেকের পানির উচ্চতা ১০৮.০৫ ফুট ছুঁয়ে গেলে বিপদসীমা অতিক্রম করে। এতে প্রতি সেকেন্ডে ৯ হাজার কিউসেক পানি কর্ণফুলি নদীতে প্রবাহিত হচ্ছে।

তিনি বলেন, “প্রথমে সোমবার (৪ আগস্ট) বিকেল ৩টায় পানি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে আমরা পরের দিন মঙ্গলবার সকাল ৯টায় জলকপাট খোলার ঘোষণা দিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ অতিরিক্ত পানি প্রবাহের কারণে নির্ধারিত সময়ের আগেই সোমবার রাতেই জলকপাট খুলে দিতে হয়। তবে পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”

তিনি আরও জানান, কাপ্তাই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ৫টি ইউনিট বর্তমানে সচল রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে আরও ৩২ হাজার কিউসেক পানি লেক থেকে কর্ণফুলিতে গিয়ে পড়ছে। সবমিলিয়ে পানি নিঃসরণের হার এখন প্রতি সেকেন্ডে ৪১ হাজার কিউসেক।

ভাটি এলাকার জনসাধারণের উদ্দেশে তিনি বলেন, “পানি প্রবাহ বাড়লেও আতঙ্কের কোনো কারণ নেই। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে রয়েছে, এবং প্রয়োজনে আমরা আগেভাগেই ব্যবস্থা নেব।”

স্থানীয় প্রশাসন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকেও এ বিষয়ে আগেই অবহিত করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেন কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
July in Kaliganj People from all walks of life took oath with millions of voices

কালীগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণ: লাখো কণ্ঠের সঙ্গে শপথ নিলেন সর্বস্তরের মানুষ

কালীগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণ: লাখো কণ্ঠের সঙ্গে শপথ নিলেন সর্বস্তরের মানুষ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে শপথ গ্রহণ করেছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দেশব্যাপী আয়োজিত ‘লাখো কণ্ঠে শপথ পাঠ’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে কালীগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

শনিবার (২৬ জুলাই) সকালে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এক ভাবগম্ভীর পরিবেশে এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে জুলাই মাসে নিহত শহীদদের স্মরণে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। মোনাজাতে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশের অব্যাহত শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করা হয়।

উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে অনুষ্ঠিত এই শপথ পাঠ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তনিমা আফ্রাদ। তিনি উপস্থিত সকলকে শপথ বাক্য পাঠ করান। দেশের সংবিধান ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমুন্নত রাখা, দুর্নীতি ও সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো এবং দেশ গঠনে আত্মনিয়োগ করার অঙ্গীকার করেন অংশগ্রহণকারীরা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউএনও তনিমা আফ্রাদ বলেন, "জুলাই পুনর্জাগরণ কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, এটি আমাদের চেতনার বাতিঘর। সেই শহীদদের আত্মত্যাগ থেকে শিক্ষা নিয়ে আমাদের নতুন প্রজন্মকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। আজকের এই সম্মিলিত শপথ হোক দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজেদের উৎসর্গ করার একটি নতুন অঙ্গীকার। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী থেকে শুরু করে সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টাই একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে পারে।"

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাসনিম উর্মি, কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলাউদ্দিন, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা নেতৃবৃন্দ সহ উপজেলায় কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ।

বক্তারা জুলাইয়ের শহীদদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করে বলেন, তাদের দেখানো পথ অনুসরণ করে দেশের উন্নয়নে একযোগে কাজ করতে হবে। উপজেলা প্রশাসনের এই সফল আয়োজনে সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ অনুষ্ঠানটিকে এক নতুন মাত্রা দেয়। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানটি কালীগঞ্জের মানুষের মধ্যে দেশ ও সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ এবং নতুন উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে বলে আশা প্রকাশ করেন আয়োজকরা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Snake panic in Feni after flood

বন্যার পর ফেনীতে সাপ আতঙ্ক, গৃহবধূর মৃত্যু

বন্যার পর ফেনীতে সাপ আতঙ্ক, গৃহবধূর মৃত্যু

ফেনীতে বন্যার পানি নামতে শুরু করেছে। এর সঙ্গে দেখা দিয়েছে নতুন এক আতঙ্ক। বন্যার কবল থেকে রক্ষা পেতে মানুষের বাড়িঘরে আশ্রয় নিয়েছিল নানা প্রজাতির সাপ। এখন ঘরে ফিরলেও সাপ আতঙ্ক বিরাজ করছে স্থানীয়দের মাঝে। এরই মধ্যে পরশুরামে বিষধর সাপের কামড়ে রোকেয়া আক্তার রিনা (৫০) নামে এক গৃহবধুর মৃত্যু হয়েছে।

শুক্রবার (১১ জুলাই) বিকাল ৫টার দিকে ফেনীর পরশুরামের পৌর এলাকার সলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত রিনা পৌর এলাকার সলিয়া গ্রামের শফিকুল ইসলাম শহীদের স্ত্রী। তার এক ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, বন্যার পানি শুকিয়ে গেলে রান্না করার জন্য রান্নাঘরে গেলে সেখানে একটি অজ্ঞাত বিষধর সাপ রিনাকে কামড় দেয়। তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। এরপর ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

নিহতের স্বামী শফিকুল ইসলাম জানান, শুক্রবার বিকাল ৫টার দিকে রিনা রান্না ঘরে যায়। এ সময় রান্নাঘরের একটি গর্ত থেকে বিষধর একটি সাপ বের হয়ে তার পায়ে কামড় দেয়। তার চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্রেক্স নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার কোনো চিকিৎসা না হওয়ায় ফেনী সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ফেনী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার রেদোয়ান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, হাসপাতালে আনার আগেই ওই গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছিল।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The creation of waterlogging at Benapole ports

পানি নিষ্কাশনের অভাবে  বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি

ব্যাহত হচ্ছে বন্দরে খালাশ প্রক্রিয়া
পানি নিষ্কাশনের অভাবে  বেনাপোল বন্দরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি

টানা ৩ দিনের বৃষ্টিতে বেনাপোল বন্দর এলাকায় জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। বন্দর অভ্যন্তরের অনেক স্থানে হাটু পানি জমায় মারাত্বক ভাবে ব্যহত হচ্ছে পণ্য খালাস প্রক্রিয়া। যানবাহন ও নিরাপত্তাকর্মীদের চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়ায় বন্দরের ৯.১২.১৫.১৬ ও ১৮ নম্বর সেড থেকে লোড আনলোড বন্ধ হয়ে আছে।

ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেই বন্দরে হাটু পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। কয়েক বছর ধরে এ দূর্ভোগ হলেও নজর নাই বন্দর কর্তৃপক্ষের। তবে বন্দর কর্তৃপক্ষ বলছেন, রেলকর্তৃপক্ষ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় পানি নিষ্কাসনে বাধা গ্রুস্থ্য হচ্ছে।

তবে এসব শেড ও ওপেন ইয়ার্ড অধিকাংশই দীর্ঘ মেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে তৈরী হয়নি। বন্দর সড়কের উচ্চতার চেয়ে পণ্যগারগুলো নিচু হওয়ায় একটু বৃষ্টিপাত বেশি হলে পানি নিষ্কাষনের অভাবে পণ্যগার ও ইয়াডে জলবদ্ধতা তৈরী হয়। এতে পানিতে ভিজে যেমন পণ্যের গুনগত মান নষ্ট হয় তেমনি চলাচলের বিঘ্ন ঘটছে। তবে আজ সকাল থেকে সেচ যন্ত্র চালিয়ে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।

বেনাপোল বন্দর পরিচালক শামিম হোসেন জানান, বন্দরের জলবদ্ধতা প্রতি বছরে তৈরী হয়। বিশেষ করে রেল বিভাগ কালভাট না রেখে মাটি ভরাট করায় সমস্যার সন্মুখিন হতে হচ্ছে। বন্দরের পানি নিষ্কাসন ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে পড়েছে। তবে দ্রুত এ অবস্থা কাটিয়ে তুলতে পাশ্ববর্তী হাওড়ের সাথে বন্দরের ড্রেন তৈরীর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রেরক: রাশেদুর রহমান রাশু, বেনাপোল যশোর ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Chakrias escaped accused Sajjad was detained in Coxs Bazar DB

চকরিয়ার সেই পালাতক আসামি সাজ্জাদ কক্সবাজারে ডিবির জালে আটক

চকরিয়ার সেই পালাতক আসামি সাজ্জাদ কক্সবাজারে ডিবির জালে আটক

কক্সবাজারের চকরিয়ায় গত রোববার (৬ জুলাই) মালুমঘাট বাজার থেকে পুলিশের উপর হামলা চালিয়ে এক যুবক পালিয়ে যায়। পালিয়ে যাওয়া সে যুবক সাজ্জাদ হোসেন (২০) কে কক্সবাজারের ডিবি পুলিশ কলাতলীর একটি আবাসিক হোটেল থেকে আটক করে।

মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাত তিনটায় কক্সবাজারের একটি আবাসিক হোটেল (ওয়ার্ল্ড বিচ রিসোর্ট) অভিযান পরিচালনা করে কক্সবাজারের ডিবি পুলিশ। রাত প্রায় তিনটায় নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ওই হোটেলের একটি কক্ষ থেকে তাকে আটক করা হয়।

চকরিয়া থানা পুলিশের বিশেষ নজরদারি ও কক্সবাজারের গোয়েন্দা পুলিশের শ্বাসরুদ্ধকর অভিযানে আসামি সাজ্জাদ হোসেন কে আটক করতে সক্ষম হয় কক্সবাজার ডিবি পুলিশ।

এবিষয়ে চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, পলাতক আসামি সাজ্জাদ কে কক্সবাজার ডিবি পুলিশ আটক করেছে। প্রাথমিকভাবে সদর মডেল থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর চকরিয়া থানায় নিয়ে আসা হবে। তার বিরুদ্ধে একটি পুলিশ এসল্ট মামলা করা হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে