× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
We have to choose the politics of women Education Minister
google_news print-icon

নারীর পক্ষের রাজনীতি বেছে নিতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী

নারীর-পক্ষের-রাজনীতি-বেছে-নিতে-হবে-শিক্ষামন্ত্রী
নারী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ছবি: সংগৃহীত
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা নারী। সেই নারীকে নিজের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে রাজনীতিকে বেছে নিতে হবে। এই রাজনীতি নারীর পক্ষে, মানুষের পক্ষে।’

যে রাজনীতি নারীর পক্ষে, মানুষের পক্ষে, মানবাধিকারের পক্ষে সেই রাজনীতি বেছে নিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পল্লী কর্ম সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

সব সিদ্ধান্তের সঙ্গে রাজনীতি জড়িত জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘অনেকের মধ্যে এ রকম ধারণা আছে- ‘আমি রাজনীতিতে থাকি না’। কিন্তু আমরা যা কিছু করছি, তার সব সিদ্ধান্তই নিচ্ছে রাজনীতি। আমি যদি রাজনীতি থেকে নিজেকে দূরে রাখি, যদি ভাবি আমি ওর কাছে যাবো না। তার মানে হচ্ছে, আমি আমার দায়িত্ব পালন করছি না। আমি সচেতন না। তবে সবাইকে রাজনৈতিক দল করতে হবে এমন না। তবে সচেতন হতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা নারী। সেই নারীকে নিজের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে রাজনীতিকে বেছে নিতে হবে। এই রাজনীতি নারীর পক্ষে, মানুষের পক্ষে। যে রাজনৈতিক দল অসাম্প্রদায়িক সেই রাজনীতিকেই বেছে নিতে হবে। আজ ২০২২ সালের যে বাংলাদেশ পেয়েছি, তা এগিয়ে নিতে হবে বহদূর।’

যে রাজনীতি নারীর পক্ষে, মানুষের পক্ষে, অধিকারের পক্ষে, বৈষম্যহীনতায় বিশ্বাস করে, অসাম্প্রদায়িক; নারীকে সেই রাজনীতিই বেছে নিতে হবে বলে জানান তিনি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘অসাম্প্রদায়িক, নারীবান্ধব গণমানুষের রাজনীতি আছে বলেই ২০২২ সালে নারীদের অবস্থা এমন। যদি তা না হতো, তাহলে ২০০১-০৬ সালে যে বাংলাদেশ পেয়েছিলাম, দেশের অবস্থা তেমন বা তার চেয়ে বেশি খারাপ হতো।’

নারীর অধিকার ও রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘যে রাজনীতি মানুষের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়, নারীর অধিকারকে মানবাধিকারের স্বীকৃতি দেয় আমার সেই রাজনীতিই দরকার। যারা যুদ্ধাপরাধ করেছে, মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে, নারী নির্যাতন করেছে, যারা সেই অপরাধীকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয় তারা তো সরাসরি নারীবিদ্বেষী।’

১৯৯৭ সালের নারী নীতিমালার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। ১৯৯৭ সালের নারী নীতির মৌলিক কতগুলো বিষয় ছিল। সম্পত্তিতে নারীর সমান অধিকারসহ বিভিন্ন মৌলিক বিষয় ছিল। কিন্তু ২০০৫ সালে রাতের অন্ধকারে সেই নারী নীতিকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়া হলো। কারণ তখন যে সরকার, সেই সরকারের মূল অংশে ছিল একটি মৌলবাদী দল। মূল দলটিও নারী বিদ্বেষী, তার যথেষ্ট প্রমাণও আছে।’

দীপু মনি বলেন, ‘পৃথিবী থেকে নারীর প্রতি সহিংসতা দূর করতে হবে। একজন নারীর চারপাশে একটি শক্ত দেয়াল তৈরি হয়। এটি ভেঙে বের হওয়াই একজন নারীর জন্য যুদ্ধ। অধিকাংশ মেয়েরা দেয়ালটা ভেঙে বের হতে পারে না। দেয়ালটাকে ভাঙার জন্য নারীকে সাহস জোগাতে হবে। নারীকে তার অন্তর্নিহিত শক্তিটাকে উপলদ্ধি করতে হবে। সেই শক্তি দিয়ে নারীকে সব জয় করতে হবে।’

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিকেএসএফ চেয়ারম্যান ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ।

আরও পড়ুন:
ইন্টারনেটের গতি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর আক্ষেপ
মার্চের মাঝামাঝিতে মাধ্যমিকে পুরোদমে ক্লাস শুরুর আশা
সাত কলেজের আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় দাবি অযৌক্তিক: শিক্ষামন্ত্রী
একমুখী শিক্ষা চালু হচ্ছে: শিক্ষামন্ত্রী
‘মাধ্যমিকের ষষ্ঠ ও প্রাথমিকের প্রথম শ্রেণিতে নতুন শিক্ষাক্রম’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Dhaka Aliya Madrasa has made significant contributions to madrasa education Religious Advisor

মাদ্রাসা শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা: ধর্ম উপদেষ্টা

মাদ্রাসা শিক্ষায় উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসা: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মাদ্রাসা শিক্ষায় এই উপমহাদেশে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার অবদান উল্লেখযোগ্য। আমি একজন মাদ্রাসার ছাত্র হিসেবে গর্ববোধ করি।

বুধবার রাজধানীর বকশিবাজারে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশসহ এই উপমহাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষার ঐতিহ্য শত বছরের পুরনো। যুগে যুগে এই শিক্ষাব্যবস্থা অনেক আধুনিকায়ন হয়েছে। সুশিক্ষার মাধ্যমে এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে।

আ ফ ম খালিদ হোসেন আরো বলেন, বাংলাদেশে আলিয়া মাদ্রাসার মতো আড়াইশো বছরের ঐতিহ্য সম্ভবত কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। আলিয়া মাদ্রাসা থেকে সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্দুর রহমান বিশ্বাসসহ বহু আলেম-ওলামা বেরিয়ে গেছেন।

তিনি বলেন, এই উপমহাদেশে, মাদ্রাসা শিক্ষা না থাকলে ইসলামের ঐতিহ্য আদর্শ তমুদ্দিন কোন কিছুই বজায় রাখা সম্ভব হতো না। তাই সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় মাদ্রাসা শিক্ষার বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা নিয়ে সমাজে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিকাশ ঘটাতে হবে মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে। এই শিক্ষাকে ছোট করে দেখলে চলবে না। এর ঐতিহ্য শত বছরের।

উপদেষ্টা আরো বলেন, মাদ্রাসা হল আলেম-ওলামা তৈরীর কারখানা। বর্তমান সরকার মাদ্রাসা শিক্ষার আধুনিকায়নের পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

উপদেষ্টা বলেন, মাদ্রাসা ছাত্রদেরকে প্রকৃত ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করে বাস্তব জীবনে নিজেদের প্রতিভার বিকাশ করাতে হবে। তবেই জীবনে সফলতা সম্ভব।

তিনি বলেন ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার বর্তমান শিক্ষার্থীদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।সূত্র : বাসস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
NTRCAs big decision in the teacher recruitment process

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এনটিআরসিএর বড় সিদ্ধান্ত

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী নিয়োগের ক্ষমতা হারানোর পর এবার প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদেও নিয়োগের ক্ষমতাও হারাচ্ছে পরিচালনা পর্ষদ বা ‘গভর্নিং বডি’ ও ‘ম্যানেজিং কমিটি’।
এসব পদে সরকারের তদারকিতে নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হবে। কোনো প্রক্রিয়ায় বা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে তা নির্ধারণে কমিটি গঠন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
গতকাল মঙ্গলবার সাংবাদিকদের নিয়ে আয়োজিত এক কর্মশালায় এ তথ্য জানান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ-এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান মো. আমিনুল ইসলাম।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী প্রধান পদে নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া নিয়ে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান বলেন, ‘সিদ্ধান্ত একটা হয়েছে, আগে প্রধান শিক্ষক, সহকারী প্রধান শিক্ষক, অধ্যক্ষ, উপাধ্যক্ষ পদগুলোতে ম্যানেজিং কমিটি বা গভর্নিং বডি নিয়োগ দিত, এখন এ পদগুলোতে সরকার নিয়োগ দেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটা কমিটি করে দিয়েছে। কমিটি এটা নির্ধারণ করবে, এ পদগুলোতে কোন আদলে নিয়োগ দেবে, কারা করবে, এনটিআরসিএ করবে না, অন্য কেউ করবে কোনটাই এখনও সিদ্ধান্ত হয়নি।’
এ কমিটিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়, এনটিআরসিএ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা দায়িত্ব পালন করছেন বলেও তুলে ধরেন তিনি।
আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘এ সব পদে নিয়োগে কোন নীতিমালা বা নিয়ম অনুসরণ করা হবে তা এ কমিটি নির্ধারণ করবে।’
আপাতত বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষক পদের নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রবেশ পর্যায়ের শিক্ষক ও প্রভাষক পদে প্রার্থীদের নিয়োগ সুপারিশ করার দায়িত্ব এনটিআরসিএ এর হাতে থাকলেও প্রতিষ্ঠান প্রধান, সহকারী প্রধান ও কর্মচারী পদে নিয়োগের ক্ষমতা ছিল পরিচালনা পর্ষদের হাতে।
গত সোমবার প্রকাশিত এক পরিপত্রে বেসরকারি স্কুল ও কলেজের কর্মচারী পদে নিয়োগ সুপারিশ কমিটির সভাপতি পদ থেকে ‘গভর্নিং বডি’ ও ‘ম্যানেজিং কমিটি’ সরিয়ে ডিসিদের এ দায়িত্ব দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ।
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ের নিয়োগ সুপারিশ প্রক্রিয়া নিয়ে জানাতে এ কর্মশালা আয়োজন করে এনটিআরসিএ।
কর্মশালায় এনটিআরসিএ সদস্য এরাদুল হক, মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকী, পরিচালক তাসনিম জেবিন বিনতে শেখ, সংস্থাটির সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক ও সংবাদকর্মীরা অংশ নেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
National Debate Contest at Eastern University 2021

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ডিবেট ক্লাব আয়োজিত “জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫”-এর গ্র্যান্ড ফিনালে ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান আজ সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাকুল হায়দার হলে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ আহমদ সোবহানীর সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান আবুল কাসেম হায়দার।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর মো. শামসুল হুদা, রেজিস্ট্রার ড. আবুল বাশার খান, ডিবেট ক্লাবের কো-অর্ডিনেট ও আইন বিভাগের লেকচারার মেহেরবা সাবরিন, এবং ক্লাবের সভাপতি আইন বিভাগের শিক্ষার্থী সাবিত ইবনে মাহমুদ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দসহ অসংখ্য শিক্ষার্থীর উপস্থিতি অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে 'জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২৫' অনুষ্ঠিত

৩২ টি কলেজের অংশগ্রহণে ইন্টার-কলেজ প্রতিযোগিতার ফাইনাল-এ সরকারি বাংলা কলেজ ও সরকারি বিজ্ঞান কলেজ মুখোমুখি হয়। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ বিজয়ী হয় এবং সরকারি বাংলা কলেজ রানার আপের গৌরব অর্জন করে। এ পর্বে সেরা বিতার্কিক নির্বাচিত হন সরকারি বাংলা কলেজের শিক্ষার্থী ইমন আহমেদ।

অন্যদিকে, ২৮ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণে ইন্টার-ইউনিভার্সিটি প্রতিযোগিতার ফাইনাল-এ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় (বুটেক্স) এর মধ্যে লড়াই হয়। এই প্রতিযোগিতায় বুটেক্স বিজয়ী হয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি রানার আপ হয়। এ পর্বের সেরা বিতার্কিক নির্বাচিত হন নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী আলভি সালমান।

আয়োজকরা জানান, এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য হলো দেশের তরুণ প্রজন্মকে যৌক্তিকতা, মুক্তচিন্তা ও নেতৃত্বের চর্চায় অনুপ্রাণিত করা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Koika will give special training to Bangladeshi youth

বাংলাদেশি তরুণদের বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেবে কোইকা

বাংলাদেশি তরুণদের বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ দেবে কোইকা

জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) এবং শিল্পখাতের অংশীজনদের যৌথ সহযোগিতায় কোরিয়ান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা) নতুন পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ চালু করবে।

বাংলাদেশের তরুণদের জন্য উপযুক্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাই বিশেষায়িত প্রশিক্ষণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন উদ্যোগের লক্ষ্য।

এ লক্ষ্যে রোববার ঢাকায় এক হোটেলে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া। সরকার ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তা এবং শিল্পখাতের প্রতিনিধিরাও অংশ নেন।

কোইকা'র পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ অংশীদারিত্ব বাংলাদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে। শিল্পখাতের অভিজ্ঞতা এবং বিএমইটি-এর নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে এ কর্মসূচি প্রাসঙ্গিক ও ফলপ্রসূ কারিগরি প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dabi Vice Chancellor said about printing the ballot in the Daksu election in the blue

ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট নীলক্ষেতে ছাপানোর বিষয়ে যা বললেন ঢাবি উপাচার্য

ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট নীলক্ষেতে ছাপানোর বিষয়ে যা বললেন ঢাবি উপাচার্য

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ব্যালট নীলক্ষেতে ছাপানোর বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, ব্যস্ততার কারণে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে নীলক্ষেতে ব্যালট প্রিন্টিং ও কাটিংয়ের বিষয়টি জানাতে ভুলে গেছে বলে স্বীকার করেছে।

রোববার সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়য়ের আব্দুল মতিন ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে ‘ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন পরবর্তী বিভিন্ন ইস্যু’ নিয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য এ কথা বলেন। নীলক্ষেতে ছাপানোর বিষয়ে সরবরাহকারী ভেন্ডরের থেকে প্রশাসন ব্যাখ্যা নিয়েছে বলে জানান তিনি।

এ সময় উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সায়মা হক বিদিশা, চিফ রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক জসীম উদ্দিন, রিটার্নিং অফিসার অধ্যাপক গোলাম রব্বানী, প্রক্টর সহযোগী অধ্যাপক সাইফুদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করতে মূল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগী একটি প্রতিষ্ঠানকে কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। এতে কোনো আইনের ব্যত্যয় হয়নি।

তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, প্রতিযোগিতামূলক দরপত্র আহ্বানের মাধ্যমে একটি অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠানকে ব্যালট পেপার ছাপানোর দায়িত্ব প্রদান করা হয়। রেকর্ড সংখ্যক ভোটার ও প্রার্থীর বিবেচনায় দ্রুততম সময়ে নির্ধারিত পরিমাণ ব্যালট ছাপানোর স্বার্থে মূল ভেন্ডরের সাথে আলোচনা করে সমযোগ্য একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে একই টেন্ডারের অধীনে কাজে সম্পৃক্ত করার অনুমতি দেওয়া হয়। তবে ওই সহযোগী ভেন্ডর নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর তথ্যটি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেনি। এ ব্যাপারে আমরা তাদের থেকে ব্যাখ্যা নিয়েছি।

তিনি আরও বলেন, নীলক্ষেতে কাটিং শেষে প্রি-স্ক্যান ও পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য তারা তাদের মূল অফিসে এনে প্রি-স্ক্যান সম্পন্ন করে নির্দিষ্ট পরিমাণে প্যাকেটে ভরে সিলগালা করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরবরাহ করে। তারা ব্যালট প্রস্তুতকরণ প্রক্রিয়ায় ও আনা নেওয়ায় চুক্তি মোতাবেক সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে। ব্যস্ততার কারণে কর্তৃপক্ষকে তারা নীলক্ষেতে ব্যালট প্রিন্টিং ও কাটিংয়ের বিষয়টি জানাতে ভুলে যায় বলে স্বীকার করে।

উপাচার্য বলেন, ভেন্ডর প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে- সহযোগী প্রতিষ্ঠানটি নীলক্ষেতে ২২ রিম কাগজ দিয়ে ৮৮ হাজার ব্যালট ছাপায়। যা থেকে প্রিন্টিং, কাটিং, প্রি-স্ক্যান পর্ব শেষে নির্দিষ্ট পরিমাণে ব্যালট প্যাকেটে সিলগালা করে ৮৬ হাজার ২৪৩টি ব্যালট সরবরাহযোগ্য করা হয় এবং অতিরিক্ত ব্যালটগুলো প্রচলিত পদ্ধতিতে নষ্ট করে ফেলা হয়।

তিনি বলেন, ব্যালট পেপার ছাপানোর স্থান বা সংখ্যা সুষ্ঠু নির্বাচনকে কোনো ভাবে প্রভাবিত করে না। কারণ, ব্যালট পেপার ভোটের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত করতে কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন করতে হয়। ব্যালট পেপারটি ছাপানোর পর তা নির্দিষ্ট পরিমাপে কাটিং করতে হয়। তারপর সুরক্ষা কোড আরোপ করে ওএমআর মেশিনে প্রি-স্ক্যান করে তা মেশিনে পাঠযোগ্য হিসেবে প্রস্তুত করতে হয়। এরপর চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তার সীলসহ স্বাক্ষর ও কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার স্বাক্ষরযুক্ত হলেই তা ভোট গ্রহণের জন্য উপযুক্ত হয়। এ সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেই পূর্ণ সর্তকতার সঙ্গে ভোট গ্রহণ করা হয়েছে।

উপাচার্য বলেন, এই প্রক্রিয়ায় চূড়ান্তভাবে ২ লক্ষ ৩৯ হাজার ২৪৪টি ব্যালট ভোট গ্রহণের জন্য প্রস্তুত করা হয়। মোট ভোটার ৩৯ হাজার ৮৭৪ জন এবং ভোটার প্রতি ৬টি ব্যালট ছিল। মোট ভোট দিয়েছেন ২৯ হাজার ৮২১ জন ভোটার। মোট ব্যালট ব্যবহার করা হয়েছে ১ লক্ষ ৭৮ হাজার ৯২৬টি। অবশিষ্ট ব্যালট ৬০ হাজার ৩১৮।

অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, অভিযোগের প্রেক্ষাপটে সিসিটিভি ফুটেজ এবং ভোটারদের স্বাক্ষরিত তালিকার বিষয়টি আবার সামনে এসেছে। এ বিষয়ে ইতোপূর্বে আমরা বিস্তারিত জানিয়েছি যে, কোন প্রার্থী যদি সুনির্দিষ্ট কোনো সময়ের বা কোন একটি প্রাসঙ্গিক ঘটনা পর্যালোচনা করার জন্য সিসিটিভি ফুটেজ দেখতে চান তারা যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নির্ধারিত কোননোস্থানে তা দেখতে বা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।

ভোটারদের স্বাক্ষরযুক্ত ভোটার তালিকা দেখানোর বিষয়ে উপাচার্য বলেন, আমরা পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আইনজীবীদের সঙ্গে অধিকতর আলোচনা করেছি। এ বিষয়ে তারা বলছে কোন প্রার্থী যদি নির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণে নির্দিষ্ট কারো স্বাক্ষর পর্যবেক্ষণ করতে চায় সেক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়ায় আবেদন করলে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক মনোনীত বিশেষজ্ঞ বা মনোনীত ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দেখানো যেতে পারে।

গত ৯ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে ২৮টি পদের ২৫টিতে জয় ছাত্রশিবির এবং তাদের সমর্থিত প্রার্থীরা। বাকি তিনজনের দুইজন স্বতন্ত্র এবং সদস্য পদে বামপন্থী সাতটি সংগঠনের প্রতিরোধ পর্ষদের হেমা চাকমা নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে ছাত্রদল, গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ, স্বতন্ত্র উমামা ফাতেমার প্যানেলের কেউ নির্বাচিত হননি। এরপর থেকে তারা ডাকসু নির্বাচনে নানা অসঙ্গতির অভিযোগ এনেছেন এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সুরাহা না করে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছেন। এর মধ্যে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপানোর বিষয়টি সামনে এসেছে, এর আগে কর্তৃপক্ষ দাবি করেছিল- ব্যালট নীলক্ষেতে ছাপানো হয়নি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
National Hakathan at Green University Dhaka University Champion in Hack the AI ​​Competition

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে জাতীয় হ্যাকাথন: হ্যাক দ্য এআই প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে জাতীয় হ্যাকাথন: হ্যাক দ্য এআই প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়ন

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (জিইউবি)-এর স্থায়ী ক্যাম্পাসে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো HackTheAI Powered by SmythOS-এর গ্র্যান্ড ফিনাল। গ্রিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি কম্পিউটার ক্লাব (জিইউসিসি) যৌথভাবে আয়োজন করে চার দিনব্যাপী (২২–২৫ সেপ্টেম্বর) এই জাতীয় হ্যাকাথন, যেখানে দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে।

প্রতিযোগিতায় ৬০টির বেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৪২টি দল নিবন্ধন করে। প্রাথমিক বাছাই শেষে ৫০টি দল ফাইনাল রাউন্ডে জায়গা পায়। ফাইনালে অংশ নেয় গ্রিন ইউনিভার্সিটি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিপ্রবি, রুয়েট, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, এআইইউবি, ডিআইইউ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, আইইউটি, জাস্ট, মাবিপ্রৌ, এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ফাইনালে অংশগ্রহণকারীরা টানা ৮ ঘণ্টা ধরে তাদের উদ্ভাবনী ধারণা, কোডিং দক্ষতা ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা উপস্থাপন করে। এর মধ্যে শীর্ষ ১০ দল সরাসরি প্রেজেন্টেশনের সুযোগ পায়, যেখানে তাদের কাজ মূল্যায়ন করেন একাডেমিয়া, ইন্ডাস্ট্রি ও SmythOS-এর বিশেষজ্ঞ বিচারকমণ্ডলী।

প্রতিযোগিতার চ্যাম্পিয়ন হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের DU_Prometheus দল। প্রথম রানারআপ হয় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের Ontorponthik দল এবং দ্বিতীয় রানারআপ হয় রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের Ginger দল। বিজয়ীরা নগদ ৬০০ মার্কিন ডলার পুরস্কারের পাশাপাশি SmythOS-এর সঙ্গে ৭০০+ ডলারের রিমোট সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের সুযোগ পাবে।

সমাপনী অনুষ্ঠানে জিইউবির মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিনির্ভর নেতৃত্ব বিকাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিশ্রুতি তুলে ধরেন। আয়োজক সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. আহসান হাবিব অংশগ্রহণকারী, বিচারক, অতিথি ও অংশীদারদের ধন্যবাদ জানান। এছাড়া উদ্বুদ্ধমূলক বক্তব্য দেন মি. আরিফ ইস্তিয়াক সানি, সিনিয়র এআই ইঞ্জিনিয়ার, ব্রেইন স্টেশন ২৩।

HackTheAI ২০২৫ প্রমাণ করেছে যে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ তরুণদের উদ্ভাবনী শক্তি, সহযোগিতা ও বাস্তব সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বিকাশে একটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করায় এবং দ্রুত পরিবর্তনশীল ডিজিটাল বিশ্বে দক্ষতা ও সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে তাদের সক্ষম করে, যা জিইউবির ভিশনকে আরও সুসংহত করেছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Under the Fulbright Specialist Program at Bangladesh Maritime University "Smart Port Management Training on Empowering Economic Prosperity with AI Bootcamp

বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রামের অধীনে “স্মার্ট পোর্ট ম্যানেজমেন্ট: এমপাওয়ারিং ইকোনমিক প্রোসপারিটি উইথ এআই বুটক্যাম্প" শীর্ষক প্রশিক্ষণ আয়োজন

বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটিতে ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রামের অধীনে “স্মার্ট পোর্ট ম্যানেজমেন্ট: এমপাওয়ারিং ইকোনমিক প্রোসপারিটি উইথ এআই বুটক্যাম্প

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এর ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রাম এবং বাংলাদেশ মেরিটাইম ইউনিভার্সিটি (বিএমইউ) এর যৌথ উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ৩১ আগস্ট থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চার সপ্তাহব্যাপী ফুলব্রাইট স্পেশালিস্ট প্রোগ্রামের অধীনে “স্মার্ট পোর্ট ম্যানেজমেন্ট: এমপাওয়ারিং ইকোনমিক প্রোসপারিটি উইথ এআই বুটক্যাম্প" শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজন করা হয়। প্রোগ্রামটি বাংলাদেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের তত্ত্বাবধান ও সহযোগিতায় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেল (আইকিউএসি) এর উদ্যোগে সফলভাবে সম্পন্ন করা হয়। প্রোগ্রামটিতে রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট এর ফুলব্রাইট প্রেগ্রাম স্পেশালিস্ট ডঃ বুরাক চানকায়া, সহযোগী অধ্যাপক, ডিসিশন সায়েন্সেস অ্যান্ড অ্যানালিটিক্স বিভাগ, এমব্রি-রিডল অ্যারোনটিক্যাল ইউনিভার্সিটি, ইউএসএ। প্রোগ্রামে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনবৃন্দ, অনুষদ সদস্যবৃন্দ এবং সরকারি ও বেসরকারি মেরিটাইম স্টেকহোল্ডার হিসেবে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ, পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম ড্রাই ডক লিমিটেড, বিআইডব্লিউটিএ, নৌপরিবহন অধিদপ্তর এবং খুলনা শিপইয়ার্ড সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া পায়রা বন্দর কর্তৃপক্ষের সম্মানিত চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাসুদ ইকবাল, এনপিপি, এনডিসি, পিএসসি উক্ত প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে দুপুর ২টা ৩০ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মিলনায়তনে উক্ত প্রোগ্রামের সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য রিয়ার অ্যাডমিরাল ড. খন্দকার আক্তার হোসেন, এনইউপি, এনডিসি, পিএসসি, পিএইচডি। অনুষ্ঠানে ইউজিসির স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যানিং অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাস্যুরেন্স বিভাগের পরিচালক ড. দুর্গা রানী সরকার, মার্কিন দূতাবাসের পাবলিক এঙ্গেজমেন্ট বিভাগের উপ-পরিচালক রিচার্ড ব্রুনার এবং ইউএস স্পিকার ফিলিপ গ্রোভ, ডিরেক্টর অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, এলিকট ড্রেজ এন্টারপ্রাইজেস, এলএলসি উপস্থিত ছিলেন। উক্ত প্রোগ্রামে দেশের বন্দরসমূহের আধুনিকীকরণ, স্মার্ট বন্দর পরিচালনা, বন্দরে আর্ফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এর ব্যবহার এবং ডিজিটালাইজড মেরিটাইম লজিস্টিকসের পাঠ্যক্রম আধুনিকীকরণ এবং দক্ষ জনবল তৈরীতে করনীয় বিষয়সমূহ আলোচিত হয়।

মন্তব্য

p
উপরে