× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Stability will not come with patching Mirza Aziz
google_news print-icon

জোড়াতালি দিয়ে স্থিতিশীলতা আসবে না: মির্জ্জা আজিজ

জোড়াতালি-দিয়ে-স্থিতিশীলতা-আসবে-না-মির্জ্জা-আজিজ
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। ফাইল ছবি
‘কমতে শুরু করলেই এটা-ওটা করে বাজারের পতন ঠেকানোর উদ্যোগ নেয়া হবে; আবার বাড়তে শুরু করলে নানা ধরনের কড়াকড়ি-নজরদারি করা হবে- এটা ঠিক না। …সরকারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। এ কারণে মাঝেমধ্যেই বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। পুঁজিবাজারে দৈনন্দিন হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই।’

ইউক্রেন যুদ্ধের পর ধস থেকে দেশের পুঁজিবাজার আপাতত ইউটার্ন নিয়ে উত্থানে গেছে। ব্যাপক উত্থানে হারানো পুঁজি কিছুটা হলেও ফিরে পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

এই উত্থানের পেছনে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির দুটি সিদ্ধান্ত কাজ করেছে। ১. পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা জরুরি বিনিয়োগের নির্দেশ, ২. কোনো শেয়ারের দরপতনের সর্বোচ্চ সীমা ২ শতাংশ নির্ধারণ।

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থার সাবেক চেয়ারম্যান এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম মনে করেন, বাজারে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, তাতে বিএসইসির এই হস্তক্ষেপ বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরিয়েছে। কিন্তু এভাবে পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করা যাবে না।

নিউজবাংলাকে দেয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে বুধবার তিনি বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, জোড়াতালি দিয়ে পুঁজিবাজার স্বাভাবিক হয় না; স্থিতিশীলতা আসে না। বাজারকে তার স্বাভাবিক গতিতে চলতে দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘কমতে শুরু করলেই এটা-ওটা করে বাজারের পতন ঠেকানোর উদ্যোগ নেয়া হবে; আবার বাড়তে শুরু করলে নানা ধরনের কড়াকড়ি-নজরদারি করা হবে, এটা ঠিক না। বাজারে উত্থান-পতন থাকবে- এটা মেনে নিয়ে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ করতে হবে।’

২০১০ সালের মহাধসের পর থেকে এক যুগেও পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফেরেনি। ২০২০ সালের মে থেকে গত বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাপক চাঙাভাবে বিনিয়োগকারীরা বেশ লাভবান হলেও সাম্প্রতিক পতনে আবার আর্থিক খতির মুখে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা।

সবশেষ দরপতন শুরু গত ২৪ ফেব্রুয়ারি, যেদিন ইউক্রেনে সামরিক হামলা চালায় রাশিয়া।

এই যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বের পুঁজিবাজারই প্রভাবিত হয়েছে। বাইরে ছিল না বাংলাদেশও।

এই যুদ্ধ শুরুর পর আট দিনে বাজারে সূচক পড়ে ৩৮২ পয়েন্ট। নবম দিনে এক ঘণ্টারও কম সময়ে আরও ১৩৭ পয়েন্ট সূচক পড়ার পর ব্যবস্থা নেয় বিএসইসি।

‘একটা কথা মনে রাখতে হবে, জোড়াতালি দিয়ে পুঁজিবাজার স্বাভাবিক হয় না; স্থিতিশীলতা আসে না। বাজারকে তার স্বাভাবিক গতিতে চলতে দিতে হবে।’

পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে জরুরি ভিত্তিতে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের নির্দেশ দেয়ার খবরে সেদিন তলানি থেকে উঠে এসে দিন শেষ হয় ১৭ পয়েন্ট বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে। এই উত্থান এমন কোনো বড় কিছু না হলেও পরিস্থিতির কারণে সেটি বিনিয়োগকারীদের চিড় ধরানো আত্মবিশ্বাস ফিরিয়ে আনবে বলে ধারণা করা হচ্ছিল।

লেনদেন শেষে বিএসইসি কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ সংবাদ সম্মেলনে এসে ঘোষণা দেন, এক দিনে কোনো শেয়ারের দর ২ শতাংশের বেশি কমতে পারবে না। তবে বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা আগের মতোই থাকবে ১০ শতাংশ।

বুধবার লেনদেন শুরুই হয় ৫৭ পয়েন্ট যোগ হওয়ার মধ্য দিয়ে। দিন শেষে বাড়ে ১৫৫ পয়েন্ট।

মির্জ্জা আজিজ বলেন, ‘দুই দিন ধরে বাজার ফের বাড়ছে, বলা হচ্ছে বিএসইসি কিছু পদক্ষেপ নেয়ার কারণে বাড়ছে। কিন্তু আমার বিশ্লেষণ হচ্ছে, বাজার অনেক পড়ে গিয়েছিল, সব শেয়ারের দাম অনেক নিচে নেমে এসেছিল। এখন সবাই কম দামের শেয়ার কিনছে, তাই দাম বাড়ছে। বাজার ভালো হচ্ছে। এটাই বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম।’

নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাব’

ইউক্রেন ইস্যু ছাড়াও দেশের পুঁজিবাজারে আরও কিছু সংকট রয়েছে। বিএসইসির সঙ্গে আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যে মতভিন্নতার বিষয়টি অনেকটাই রেষারেষির পর্যায়ে চলে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সরকারের সিদ্ধান্ত ছিল, বাজারকে প্রভাবিত করবে, এমন সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে দুই পক্ষ সমন্বয় করে সিদ্ধান্ত নেবে, কিন্তু সেটি কখনও হয়নি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নানা সময় নানা সিদ্ধান্তে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়েছেন।

‘দুই দিন ধরে বাজার ফের বাড়ছে, বলা হচ্ছে বিএসইসি কিছু পদক্ষেপ নেয়ার কারণে বাড়ছে। কিন্তু আমার বিশ্লেষণ হচ্ছে, বাজার অনেক পড়ে গিয়েছিল, সব শেয়ারের দাম অনেক নিচে নেমে এসেছিল। এখন সবাই কম দামের শেয়ার কিনছে, তাই দাম বাড়ছে। বাজার ভালো হচ্ছে। এটাই বাজারের স্বাভাবিক নিয়ম।’

মির্জ্জা আজিজ মনে করেন, বাজারে যে সংকট, সেটি শনাক্ত করে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত পদক্ষেপ ও সিদ্ধান্ত জরুরি।

তিনি বলেন, ‘সরকারের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। এ কারণে মাঝেমধ্যেই বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

‘পুঁজিবাজারে দৈনন্দিন হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই। তবে এটাও ঠিক যে আর্থিক বাজারে নানা রকম অনভিপ্রেত বা অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটতে পারে। যদি কোনো সময় বাজার অস্বাভাবিক আচরণ করে তখন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে সরকার বা সংশ্লিষ্ট সংস্থার (এসইসি) হস্তক্ষেপ করা উচিত।’

তবে কোনো কারসাজি হলে কঠোরভাবে দমন করতে হবে- এটাও বলেন বিএসইসির সাবেক প্রধান। বলেন, ‘এই যে যুদ্ধের অজুহাতে কয়েক দিন বাজারে বড় পতন হলো, এতে কেউ বা কোনো মহল জড়িত ছিল কি না তা খুঁজে বের করে ব্যবস্থা নিতে হবে।’

হুজুগ থেকে বের হতে হবে’

আবার সম্প্রতি একটি বড় মার্চেন্ট ব্যাংকের পক্ষ থেকে করা জরিপে উঠে এসেছে, বিনিয়োগকারীদের প্রায় ৯০ শতাংশের মধ্যেই পুঁজিবাজার নিয়ে সুষ্পষ্ট ধারণা নেই। তারা শেয়ার কেনেন গুজবে।

‘আমাদের বিনিয়োগকারীরা অযৌক্তিক আশঙ্কায় ভোগেন। এখানকার বিনিয়োগকারীদের হুজুগে মেতে ওঠার প্রবণতা খুব বেশি। ‘অনেক ভালো কোম্পানির শেয়ার আছে এখনও, যাদের মূল্য-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বিনিয়োগযোগ্য। কিন্তু তারা সে পথে না গিয়ে অহেতুক উল্টাপাল্টা শেয়ার কিনে ঝুঁকির মধ্যে থাকেন।’

মির্জ্জা আজিজও মনে করেন, সাম্প্রতিক এই দরপতনের প্রধান কারণ ছিল বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অস্থিরতা। তিনি বলেন, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে ৫০ বছরের এই বাংলাদেশে একটি স্থিতিশীল পুঁজিবাজার পাইনি। কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ ছাড়াই বাজার বাড়ে; আবার পতন হয়। এই যে গত কয়েক দিন টানা পতন হলো, তাতেও কোনো যৌক্তিক কারণ ছিল না।

‘রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সঙ্গে আমাদের পুঁজিবাজারের কোনো সম্পর্ক নেই। তারপরও বাজারে পতন হলো। অযথাই একশ্রেণির বিনিয়োগকারী আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছিলেন; আর সে কারণে বিক্রির চাপে বাজারে বড় পতন হয়েছে।’

মির্জ্জা আজিজ বলেন, ‘আমাদের বিনিয়োগকারীরা অযৌক্তিক আশঙ্কায় ভোগেন। এখানকার বিনিয়োগকারীদের হুজুগে মেতে ওঠার প্রবণতা খুব বেশি।

‘অনেক ভালো কোম্পানির শেয়ার আছে এখনও, যাদের মূল্য-আয় অনুপাত (পিই রেশিও) বিনিয়োগযোগ্য। কিন্তু তারা সে পথে না গিয়ে অহেতুক উল্টাপাল্টা শেয়ার কিনে ঝুঁকির মধ্যে থাকেন।’

‘আমরা জানি যে আমাদের শেয়ারবাজারের বড় অংশজুড়েই রয়েছে ব্যাংক খাত। স্বাভাবিক কারণেই বাজারের সার্বিক সূচকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকারকে উদ্যোগ দিতে হবে।’

ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফেরাতে হবে

ব্যাংক খাতের দুরবস্থাও পুঁজিবাজারে প্রভাব ফেলেছে বলে মনে করেন মির্জ্জা আজিজ। তিনি বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণের কারণে ব্যাংক খাতে তারল্য সংকট আছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে খেলাপি ঋণ এক লাখ তিন হাজার কোটি টাকা। কিন্তু প্রকৃত হিসাবে এর পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি। ব্যাংকের আর্থিক ভিত্তি নিয়েও মানুষ সন্দিহান।

‘আমরা জানি যে আমাদের শেয়ারবাজারের বড় অংশজুড়েই রয়েছে ব্যাংক খাত। স্বাভাবিক কারণেই বাজারের সার্বিক সূচকের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। ব্যাংক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সরকারকে উদ্যোগ দিতে হবে।’

ঢালাও আইপিও নয়

পুঁজিবাজারে দেশি-বিদেশি ভালো কোম্পানিগুলোকে তালিকাভুক্ত করার ওপরও জোর দেন মির্জ্জা আজিজ। বলেন, 'ঢালাওভাবে কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব তথা আইপিও দেয়া যাবে না। আইপিও অনুমোদনের সময় প্রতিবেদনে বাস্তব চিত্র না দেখিয়ে একটি রোজি পিকচার দেয়া হয়। যার ফলে লেনদেনের প্রথম দিকে দাম বাড়ে। আর কিছুদিন পর দাম কমে যায়।'

আরও পড়ুন:
পতন ঠেকানোর দুই পদক্ষেপে ফিরল প্রাণ
এক দিনে শেয়ারের দর কমবে সর্বোচ্চ ২ শতাংশ
বিএসইসির আদেশে বড় পতন থেকে ঘুরল পুঁজিবাজার
পতন ঠেকাতে পুঁজিবাজারে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের নির্দেশ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে