× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The capital market turned from a big fall on the orders of BSEC
google_news print-icon

বিএসইসির আদেশে বড় পতন থেকে ঘুরল পুঁজিবাজার

বিএসইসির-আদেশে-বড়-পতন-থেকে-ঘুরল-পুঁজিবাজার
ব্রোকারেজ হাউজে বসে নিজের শেয়ারের হিসাব কষছেন বিনিয়োগকারী। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
মঙ্গলবার বাজারের এই ঘুরে দাঁড়ানোর পেছনে কাজ করেছে বিএসইসির একটি আদেশ। তালিকাভুক্ত কোম্পানির অবণ্টিত লভ্যাংশ দিয়ে গঠন করা পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের আদেশ দেয়া হয়। এর পরই শেয়ারগুলো হারিয়ে ফেলা দর ফিরে পেতে থাকে, সেই সঙ্গে সূচকে যোগ হয় পয়েন্ট।

আগের দিনের ১৮২ পয়েন্ট পতনের ধারাবাহিকতায় লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টা যেতে না যেতেই সূচক থেকে হাওয়া ১৩৭ পয়েন্ট। মুহূর্তেই আতঙ্ক আরও জেঁকে বসে।

কিন্তু এরপর নিয়ন্ত্রক সংস্থার এক আদেশে মুহূর্তেই দেখা দেয় উল্টো চিত্র। সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ১৭ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন শেষ হয়।

এমন কোনো উত্থান নয়, তবে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর থেকে দেখা দেয়া ধসের মধ্যে এটিই এক বড় স্বস্তি হিসেবে দেখা দিয়েছে।

মঙ্গলবার বাজারের এই ঘুরে দাঁড়ানোর পেছনে কাজ করেছে বিএসইসির একটি আদেশ। তালিকাভুক্ত কোম্পানির অবণ্টিত লভ্যাংশ দিয়ে গঠন করা পুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল থেকে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের আদেশ দেয়া হয়। এর পরই শেয়ারগুলো হারিয়ে ফেলা দর ফিরে পেতে থাকে, সেই সঙ্গে সূচকে যোগ হয় পয়েন্ট।

আগের দিন ৩৬৪টি কোম্পানির শেয়ার দর হারিয়েছিল। এর মধ্যে ৫ শতাংশের বেশি দর হারায় ৯০টি কোম্পানি, ৬৭টির দর কমে ৪ শতাংশের বেশি। এর বিপরীতে বেড়েছিল কেবল ১০টি কোম্পানির শেয়ারদর, যার মধ্যে দুটির বেড়েছিল এক শতাংশের কম।

প্রায় একই রকম পরিস্থিতি থেকে পরের দিন ঘুরে দাঁড়িয়ে শেষ পর্যন্ত ২১৭টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ে। বিপরীতে কমে ১১৬টির দর। ৪৫টি কোম্পানি দর ধরে রাখতে পারে।

লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেশি হলেও এখনও গতি ফেরেনি। দিন শেষে হাতবদল হয়েছে ৭৪৬ কোটি ৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকার শেয়ার, যা আগের দিন ছিল ৭৪০ কোটি ২৬ লাখ ৩৮ হাজার টাকা।

এ নিয়ে টানা ৮ কর্মদিবস এক হাজার কোটি টাকার কম শেয়ার হাতবদল হলো।

বিএসইসির আদেশে বড় পতন থেকে ঘুরল পুঁজিবাজার
মঙ্গলবার সূচকে ১৭ পয়েন্ট যোগ হওয়াটাও বিনিয়োগকারীদের স্বস্তি দেবে এ কারণে যে আগের দিন ১৮২ পয়েন্টের পর এদিনও এক ঘণ্টা যেতে না যেতেই ১৩৭ পয়েন্ট সূচক কমে যায়

ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর দেশে দেশে পুঁজিবাজারে পতনের মধ্যে বাংলাদেশে যে ধস দেখা দিয়েছে, বাংলাদেশও তার বাইরে নয়। ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চ পর্যন্ত কেবল ৮ কর্মদিবসে সূচক কমে ৩৮২ পয়েন্ট বা ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

এই টানা দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ২০১০ সালের মহাধসের স্মৃতি যে ফিরেছে, সেটি পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক নানা ফেসবুক পেজে ঢুঁ দিলেই বোঝা যায়।

সোমবার দরপতনের মধ্যেই বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম একটি বার্তা পাঠান বিনিয়োগকারীদের জন্য। তিনি আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘সবার প্রতি আমার অনুরোধ, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সঙ্গে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের তেমন সম্পর্ক নেই। অযথা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করবেন না।’

তিনি বলেন, ‘গত কয়েক দিনে আমরা বিএসইসির পক্ষ থেকে বাজার মনিটর করে দেখেছি, বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করছেন না। ছোট বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করে দিচ্ছেন; আর সেই বিক্রির চাপেই বাজারে প্রভাব পড়েছে।’

এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরসঙ্গী হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত গেছেন বিএসইসি প্রধান। সংস্থাটির কর্মকর্তারা জানান, পুঁজিবাজারে সাপোর্ট দিতে আরও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত দিয়ে গেছেন তিনি। সেগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

বাজার বিশ্লেষক ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি ইনভেস্টমেন্ট প্রমোশন সার্ভিসেস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোস্তাক আহমেদ সাদেক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘যুদ্ধ আতঙ্কে বাজার অনেক পড়ে গিয়েছিল। ভালো-মন্দ সব শেয়ারের দামই অনেক কমে গিয়েছিল। এখন বাজার বাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে মনে হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি, যুদ্ধের প্রভাব বাজারে পড়েছে ঠিক। কিন্তু এর বাইরে কোনো কারসাজি করে বাজার অস্থিতিশীল করা হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখতে হবে বিএসইসিকে। যদি অন্য কোনো কারণে বাজারে অব্যাহত পতন হয়, তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা দিতে হবে।’

সূচক বাড়াতে প্রধান ভূমিকায় যেসব কোম্পানি

সূচক যতটা বেড়েছে, তার অর্ধেকই যোগ করেছে লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট। বহুজাতিক কোম্পানিটির শেয়ারদর ৪.৫২ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৮.৬৮ পয়েন্ট।

রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি তিতাস গ্যাসের শেয়ার দরে যোগ হয়েছে ৪.৩৯ পয়েন্ট, কোম্পানিটি সূচকে যোগ করেছে ৪.৪৯ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা ৩.৪৫, পাওয়ারগ্রিড ৩.৪২, বেক্সিমকো লিমিটেড ৩.০৪, রবি ২.৮, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ২.৫২, জিপিএইচ ইস্পাত ২.৪৫, ওরিয়ন ফার্মা ১.৮৭ এবং স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক সূচকে যোগ করেছে ১.৮৪ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানিই সূচকে যোগ করেছে ৩৫ পয়েন্ট।

বিপরীতে রেনাটার শেয়ারের ২.৩৮ শতাংশ দরপতনের কারণে সূচক পড়েছে ৯.০৪ পয়েন্ট। এই কোম্পানিটিই সূচক সবচেয়ে বেশি নিচের দিকে টেনে নামিয়েছে।

বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর শেয়ারদর ক্রমেই কমছে। পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়ালেও এই কোম্পানিটি আরও ১.০৬ শতাংশ দর হারিয়েছে। দিন শেষে শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ৫৬৭ টাকা ২০ পয়সা, যা কিছুদিন আগেও ছিল সাত শ টাকার কাছাকাছি। এই দরপতনের কারণে সূচক কমেছে ৮.৯৪ পয়েন্ট।

ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারদর ৪.৭১ শতাংশ কমার কারণে সূচক কমেছে ৮,৯২ পয়েন্ট।

বার্জার পেইন্টস, স্কয়ার ফার্মা, গ্রামীণফোন, ওয়ালটন, সোনালী পেপার, রেকিট বেনকিনজার ও মেঘনা পেট্রলিয়াম ছিল সবচেয়ে বেশি সূচক কমানো কোম্পানির তালিকায়।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচক কমেছে ৪৫.০৯ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি ৯.৮৪ শতাংশ দর বেড়েছে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানি বিডি থাইফুডের। শেয়ারদর আগের দিন ছিল ৩৯ টাকা ৬০ পয়সা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে ৪৩ টাকা ৫০ পয়সা।

দ্বিতীয় স্থানে ছিল জীবন বিমা খাতের সানলাইফ লাইফ ইন্স্যুরেন্স, যার দর ৯.৭৭ শতাংশ বেড়েছে ৩৫ টাকা ৮০ পয়সা থেকে হয়েছে ৩৯ টাকা ৩০ পয়সা।

তথ্যপ্রযুক্তি খাতের বিডিকমের দর ৯.৬৫ শতাংশ, বস্ত্র খাতের এনভয় টেক্সটাইলের দর ৯.৬৩ শতাংশ, তথ্যপ্রযুক্তির আরেক কোম্পানি ইনটেকের দর ৯.৩২ শতাংশ বেড়েছে।

এছাড়া সাধারণ বিমা খাতের বিজিআইসির দর ৮.৪২ শতাংশ, আর্থিক খাতের বিআইএফসির দর ৮.৩৩ শতাংশ, বস্ত্র খাতের কুইনসাউথ টেক্সটাইলের দর ৮.২৯ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতেন ইমাম বাটনের দর ৬.৫৩ শতাংশ এবং লাভেলো আইসক্রিমের দর ৬.২৩ শতাংশ বেড়েছে।

আরও ৫টি কোম্পানির শেয়ারদর ৫ শতাংশের বেশি, ১২টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ৩৫টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৩৯টির দর বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি।

দরপতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ছিল রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটির শেয়ার ৬.২১ শতাংশ কমে ৭৫ টাকা ৬০ পয়সা থেকে হয়েছে ৭০ টাকা ৯০ পয়সা।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা আর্থিক খাতের কোম্পানি বিডি ফাইন্যান্স ৫.৭৩ শতাংশ দর হারিয়েছে। আগের দিন শেয়ারের দর ছিল ৪৩ টাকা ৬০ পয়সা। সেটি এখন দাঁড়িয়েছে ৪১ টাকা ১০ পয়সা।

এছাড়া প্রগতি ইন্স্যুরেন্স ৪.৭৩ শতাংশ, আরামিট সিমেন্ট ৪.৫৭ শতাংশ, ব্র্যাক ব্যাংক ৪.৫১ শতাংশ, সাধারণ বিমা খাতের বিএনআইসিএল ৩.৫৮ শতাংশ, একই খাতের ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স ৩.৩১ শতাংশ, সোনালী পেপার ৩.০৯ শতাংশ ও বার্জার পেইন্টস ২.৯০ শতাংশ দর হারিয়েছে।

আরও পড়ুন:
পতন ঠেকাতে পুঁজিবাজারে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের নির্দেশ
বড় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার বিক্রি করছেন না: বিএসইসি চেয়ারম্যান
ইউক্রেন যুদ্ধে দেশের পুঁজিবাজারে মহাধসের স্মৃতি
‘দরপতন গুজব ছড়িয়ে’, হোতাদের শাস্তির ঘোষণা বিএসইসির
পুঁজিবাজারে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগে ‘বড় ছাড়’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে