× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
More than 95 percent people under vaccination Health Minister
google_news print-icon

৯৫ শতাংশের বেশি মানুষ টিকার আওতায়: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯৫-শতাংশের-বেশি-মানুষ-টিকার-আওতায়-স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ফাইল ছবি
স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, ‘এক দিনে এক কোটি টিকা দেয়া পৃথিবীর মধ্যে একটি বড় উদারহণ। এটাও খুবই কম দেশ পেরেছে। এর আগেও আমরা এক দিনে ৮০ লাখের বেশি মানুষকে টিকা দিয়েছি। টিকার কোনো কমতি নেই।’

গণটিকা কর্মসূচিতে এক কোটি টিকা প্রয়োগ হলে ৯৫ শতাংশ মানুষ টিকার আওতায় চলে আসবে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

করোনার গণটিকা কার্যক্রম বিষয়ে নিয়ে শনিবার বিকেল ৪টার দিকে জরুরি ভার্চুয়াল সভায় যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।

জাহিদ মালেক বলেন, ‘করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ১১ কোটি মানুষকে টিকা প্রথম ডোজ দেয়া সম্ভব হয়ছে। আজ এক কোটি টিকা দেয়া হলে ১২ কোটি মানুষে প্রথম ডোজের আওতায় আসবে। এ ছাড়া ১২ বছরের উপরে যে টিকা দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে, যদি সেই বিচার করি তাহলে, ৯৫ শতাংশ মানুষের বেশি মানুষ টিকা আওতায় আনার সম্ভব হবে। এটা পৃথিবীর মধ্যে একটি বড় উদাহরণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যে ৭০ শতাংশ মানুষের টিকার আওয়াত আনার নির্দেশনা পার হয়ে যাবে।’

মন্ত্রী বলেন, ‘এক দিনে এক কোটি টিকা দেয়া পৃথিবীর মধ্যে একটি বড় উদারহণ। এটাও খুবই কম দেশ পেরেছে। এর আগেও আমরা এক দিনে ৮০ লাখের বেশি মানুষকে টিকা দিয়েছি। টিকার কোনো কমতি নেই। স্বাভাবিকভাবে চলবে টিকাদান কর্মসূছি। প্রথম, দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজের কার্যক্রম চলমান থাকবে।’

করোনা নিয়ন্ত্রণে আসছে জানিয়ে জাহিদ মালেক বলেন, ‘করোনা তৃতীয় ঢেউ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে। মৃত্যুর সংখ্যা ১০ শতাংশের নিচে এসেছে।’

তিনি বলেন, ‘বিপুল সংখ্যক লোক টিকা নিতে এসেছে। সব কেন্দ্রগুলোই লোকারণ্য। কোথাও কোনো সমস্যার কথা জানতে পারিনি। টিকা নেয়ার আগ্রহ দেখে আমরা অভিভূত। পৃথিবীতে টিকা নেয়ার অনীহা থাকলেও আমাদের দেশের মানুষ টিকাবান্ধব।’

গণটিকাদান আরও দুদিন

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রথম ডোজের টিকা কার্যক্রম আজকের পরও চলমান থাকবে। দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজের সঙ্গে প্রথম ডোজের টিকা প্রয়োগও চলবে। চলমান গণটিকা কর্মসূচি আরও দুইদিন বৃদ্ধি করা হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
বিশ্বের চোখে বাংলাদেশ ঝুঁকিমুক্ত: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২২ ফেব্রুয়ারি থেকে স্কুল খোলায় আপত্তি নেই: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
গণহত্যার স্বীকৃতি: দুই প্রতিষ্ঠানকে ধন্যবাদ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
সবাইকে টিকার পূর্ণ ডোজ ডিসেম্বরের মধ্যে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২৫ মার্চের হত্যাযজ্ঞকে গণহত্যা হিসেবে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
HSC Percentage pass institutes have increased

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান ফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীরা। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

বিগত বছরের সঙ্গে এবারের ফলের তুলনা করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

আরও পড়ুন:
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
65 percent failed institutions
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়া শিক্ষার্থীর প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়ে ৬৫টিতে দাঁড়িয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC Re verification of results begins on Wednesday

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার পরীক্ষার ফল দেখছেন দুই ছাত্রী। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়। সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণ বুধবার থেকে শুরু হয়ে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়।

‘সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
GPA five in higher secondary is about one and a half lakh

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। ফাইল ছবি
ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

ফলের তুলনামূলক পরিসংখ্যান জানাতে গিয়ে এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The pass rate has gone down a little the GPA has gone up a lot
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ ফল পাওয়ার পর ছাত্রীদের প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

এ কর্মকর্তা বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মধ্যেই

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC result release pass rate is 77 78 percent

এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ এইচএসসির ফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত ছাত্রীরা। ফাইল ছবি
তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ১১টি বোর্ডের পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ (শতাংশ), যার মধ্যে ছাত্র পাস করেছে ৭৫.৬১ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৭৯.৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন এবং ছাত্রী হলো ৮০ হাজার ৯৩৩ জন।’

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে মঙ্গলবার।

এ বছর উচ্চ মাধ্যমিকে ১১টি বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

সার্বিক ফল

তপন বলেন, ‘এ রেজাল্টের যে পরিসংখ্যান ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা বোর্ড এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের, মোট ১১টি শিক্ষা বোর্ডের মধ্যে আমাদের মোট অংশগ্রহণকারী পরীক্ষার্থী ছিল ১৩ লক্ষ ৩১ হাজার ৫৮ জন। এর মধ্যে ছাত্র ছিল ৬ লক্ষ ৬৬ হাজার ১৩ জন; ছাত্রী ছিল ৬ লক্ষ ৬৫ হাজার ৪৫ জন। তার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩০৯ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো পাঁচ লাখ তিন হাজার ৫৯৫ জন এবং ছাত্রী হলো ৫ লাখ ৩১ হাজার ৭১৪ জন।

‘আমাদের ১১টি বোর্ডের পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ (শতাংশ), যার মধ্যে ছাত্র পাস করেছে ৭৫.৬১ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৭৯.৯৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন এবং ছাত্রী হলো ৮০ হাজার ৯৩৩ জন।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের ১১টি বোর্ডে মোট কেন্দ্র ছিল ২ হাজার ৬৯৫টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান ছিল ৯ হাজার ১৯৭টি। এটা হলো আমাদের আন্তবোর্ডের সামগ্রিক যে ফলাফল।’

৯ সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ফলের চিত্র

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, তার মধ্যে সর্বমোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ১১ লক্ষ ৩১ হাজার ১১৮ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো ৫ লাখ ৩৬ হাজার ৮২৫ জন। ছাত্রী হলো ৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৯৩ জন। পাস করেছে ৮ লক্ষ ৫৪ হাজার ৬৪৪ জন, যার মধ্যে ছাত্র হলো তিন লাখ ৮৯ হাজার ৪৭০ জন এবং ছাত্রী হলো ৪ লাখ ৬৫ হাজার ১৭৪ জন।

‘৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৫.৫৬ শতাংশ, যার মধ্যে ছাত্র ৭২.৫৫ শতাংশ এবং ছাত্রী হলো ৭৮.২৭ শতাংশ। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ১ লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ৫৮ হাজার ৫৮৮ জন এবং ছাত্রী পেয়েছে ৭২ হাজার ৭৮৮ জন।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের মোট কেন্দ্র হলো ১ হাজার ৫৬৬টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান হলো ৪ হাজার ৬৯৮টি।’

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের ফল

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে সর্বমোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ৮৫ হাজার ৫৫৮ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৪৬ হাজার ৪৩৩ জন এবং ছাত্রী ৩৯ হাজার ১২৫ জন। তার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৭৯ হাজার ৯০৯ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৪২ হাজার ৭৯৩ জন; ছাত্রী ৩৭ হাজার ১১৬ জন। পাসের হার ৯৩.৪০ শতাংশ।

‘ছাত্র পাস করেছে ৯২.১৬ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৯৪.৮৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৯ হাজার ৬১৩ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ৪ হাজার ৮৬০ জন এবং ছাত্রী পেয়েছে ৪ হাজার ৭৫৩ জন। মোট কেন্দ্র ছিল ৪৫২টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান ২ হাজার ৬৮৩টি।’

কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (ভোকেশনাল), বিএম ডিপ্লোমা ইন কমার্স, এই পরীক্ষায় মোট ছাত্র-ছাত্রী ছিল ১ লাখ ১৪ হাজার ৩৮২ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৮২ হাজার ৭৫৫ জন এবং ছাত্রী ৩১ হাজার ৬২৭ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ১ লাখ ৭৫৬ জন, যার মধ্যে ছাত্র ৭১ হাজার ৩৩২ জন, ছাত্রী ২৯ হাজার ৪২৪ জন।

‘পাসের হার ৮৮.০৯, যার মধ্যে ছাত্র ৮৬.২০ শতাংশ এবং ছাত্রী পাস করেছে ৯৩.০৩ শতংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ জন, যার মধ্যে ছাত্র পেয়েছে ১ হাজার ৫৩০ জন এবং ছাত্রী ৩ হাজার ৩৯২ জন। মোট কেন্দ্র ৬৭৭ এবং মোট প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৮১৬টি।’

বিগত বছরের সঙ্গে তুলনামূলক পরিসংখ্যান

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

ফল পুনঃনিরীক্ষণ

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়। সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

বিদেশ কেন্দ্র

তপন কুমার সরকার বলেন, ‘বিদেশ কেন্দ্রে আমাদের মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৮২ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থী ২৬৯ জন। অনুত্তীর্ণ ১৩ জন।

‘পাসের মোট হার ৯৫.৩৯ শতাংশ। শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান তিনটি। আর কেন্দ্রে সংখ্যা ছিল আটটি।’

আরও পড়ুন:
বিশেষ পদ্ধতিতে ফলপ্রকাশের উদ্যোগ অনভিপ্রেত: শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি ও সমমানের বাকি পরীক্ষাগুলো বাতিল
এইচএসসি: স্থগিত পরীক্ষা শুরু ১১ সেপ্টেম্বর
স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নিতে চায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

মন্তব্য

বাংলাদেশ
How to know until the release of HSC results

এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে

এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রের আসনবিন্যাস দেখছে শিক্ষার্থীরা। ফাইল ছবি
এবারের এইচএসসির ফল প্রকাশ করা হবে যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়ে গেছে, সেগুলোর উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে। যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়নি, সেগুলোর ফল প্রকাশ করা হবে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে বিষয় ম্যাপিং করে। বিষয় ম্যাপিংয়ের জন্য একটি নীতিমালা রয়েছে।

এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে মঙ্গলবার।

প্রতিবারের মতো এবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটের পাশাপাশি যেকোনো মোবাইল থেকে এসএমএস করে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল জানা যাবে।

এইচএসসির ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে 2024 লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল চলে আসবে।

এ ছাড়া ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট www.dhakaeducationboard.gov.bd, www.educationboardresults.gov.bd এবং www.eduboardresults.gov.bd -এ Result কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের EIIN এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে। রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বরের মাধ্যমেও রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

এবারের এইচএসসির ফল প্রকাশ করা হয় যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়ে গেছে, সেগুলোর উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে। যেসব বিষয়ের পরীক্ষা হয়নি, সেগুলোর ফল প্রকাশ করা হয় এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে বিষয় ম্যাপিং করে। বিষয় ম্যাপিংয়ের জন্য একটি নীতিমালা রয়েছে।

এ পদ্ধতিতে একজন পরীক্ষার্থী এসএসসিতে একটি বিষয়ে যত নম্বর পেয়েছিল, এইচএসসিতে সেই বিষয় থাকলে তাতে এসএসসিতে প্রাপ্ত পুরো নম্বর বিবেচনায় নেয়া হবে। আর এসএসসি ও এইচএসসি এবং সমমানের পরীক্ষায় বিষয়ে ভিন্নতা থাকলে বিষয় ম্যাপিংয়ের নীতিমালা অনুযায়ী নম্বর বিবেচনা করে ফল প্রকাশ করা হয়।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয় ৩০ জুন। এবার পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০ জন।

আট দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।

পরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের পতনের পর ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়, তবে স্থগিত পরীক্ষা না নিতে আন্দোলনে নামেন পরীক্ষার্থীদের অনেকে। একপর্যায়ে আন্দোলনের মুখে বাতিল করা হয় পরবর্তী পরীক্ষাগুলো।

আরও পড়ুন:
এইচএসসি: স্থগিত পরীক্ষা শুরু ১১ সেপ্টেম্বর
স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ সেপ্টেম্বর থেকে নিতে চায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
এইচএসসি: ১১ আগস্ট থেকে নতুন সময়সূচিতে পরীক্ষা
এইচএসসির আরও চার দিনের পরীক্ষা স্থগিত

মন্তব্য

p
উপরে