রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের এক্সরে কক্ষে এক রোগীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে এক পরিচ্ছন্নতাকর্মীর বিরুদ্ধে।
সোমবার রাতে নগরীর রাজপাড়া থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে ওই পরিচ্ছন্নতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার পরিচ্ছন্নতাকর্মীর নাম আনিছুর রহমান। বাঘা উপজেলায় তার বাড়ি। তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছে পুলিশ।
কিশোরীর বাবা আনিসুরের বিরুদ্ধে সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নগরীর রাজপাড়া থানায় ধর্ষণচেষ্টার একটি মামলা করেন।
তার পরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে আনিসুরকে গ্রেপ্তার করে।
এজাহারে বলা হয়, কিশোরীর বাড়ি রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায়। ওই কিশোরী ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী। সম্প্রতি অপহরণের শিকার হয় এবং তাকে গাজীপুর থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
এরপরেই কিশোরীর সঠিক বয়স নির্ধারণের জন্য, ধর্ষণ কিংবা ধর্ষণের ফলে সে অন্তঃসত্ত্বা হয়েছে কি না সেই তথ্য জানতে তাকে গত ৬ ফেব্রুয়ারি হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস (ওসিসি) বিভাগে ভর্তি করে পুলিশ। তার শারীরিক পরীক্ষা শেষে ৯ ফেব্রুয়ারি হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়।
বাড়ি ফিরে ওই কিশোরী জানায়, গত ৮ ফেব্রুয়ারি দুপুরে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করতে তাকে তিন নম্বর এক্সরে কক্ষে ঢোকানো হয়েছিল। এরপরেই সেখানে এক পরিচ্ছন্নতাকর্মী তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে।
সোমবার সন্ধ্যার পর ওই কিশোরীর বাবা আনিসুরের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা করেন।
এ বিষয়ে নগরীর রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইদুল ইসলাম বলেন, ‘কিশোরীর বাবা মামলা করার পরই আমরা বিশেষ অভিযান চালাই। সোমবার রাতে নগরীর লক্ষ্মীপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।’
আরও পড়ুন:ময়মনসিংহের ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার তিন যাত্রী নিহত হয়েছেন।
এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে উপজেলার উজানপাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ত্রিশাল থানার ওসি কামাল হোসেন জানান, বেলা ১১টার দিকে মাদানী সিএনজি পাম্প সংলগ্ন উজানপাড়ায় একটি বাস ইউটার্ন নেয়ার সময় অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বছর বয়সী এক মেয়ের মৃত্যু হয়। ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে ৩৩ বছর বয়সী অটোরিকশার চালক শরিফুল ইসলাম ও অন্য একজনের মৃত্যু হয়।
তিনি জানান, এ দুর্ঘটনায় আহত চারজনের মধ্যে দুজনের পরিচয় পাওয়া গেছে, যারা হলেন ত্রিশালের রুদ্র গ্রামের জালাল উদ্দিনের ৪৫ বছর বয়সী স্ত্রী মনি আক্তার ও একই গ্রামের শামীম আহমেদের ৪৫ বছর বয়সী স্ত্রী সাহিদা আক্তার।
ফরিদপুর সদরে যৌনপল্লি থেকে দুই তরুণীকে উদ্ধার করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ।
এ ঘটনায় ওই পল্লির এক নারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার ওসি মো. হাসানুজ্জামান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার রাতে এসব তথ্য জানানো হয়।
গ্রেপ্তারকৃত পারুল বেগম ওরফে পারু (৪৮) জেলার রথখোলা যৌনপল্লির বাসিন্দা।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন আপন (৩০), জহির (৩০) ও ববি (৩৮)।
গ্রেপ্তার না হওয়া এ তিনজনের মধ্যে ববি যৌনপল্লির সর্দারনি হিসেবে পরিচিত। আপন ও জহিরের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় পাওয়া যায়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পার্লারে ভালো বেতনে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে চাঁদপুরের কচুয়া থানা এলাকা থেকে এক তরুণীকে গত ১০ মার্চ ঢাকায় নিয়ে আসেন আপন। দুই দিন সেখানে রেখে তাকে (তরুণী) তিন ব্যক্তির হাতে তুলে দেন তিনি। ওই তিন ব্যক্তি ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় তরুণীকে রথখোলা যৌনপল্লিতে এনে পারুর কাছে দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করে দেন। পরের দিন একটি সাদা কাগজে তরুণীর স্বাক্ষর নিয়ে জানানো হয়, এখন থেকে তিনি যৌনপল্লির লাইসেন্সধারী সদস্য।
এতে আরও বলা হয়, মেয়েটিকে পারুর বাসায় রেখে ববি ও অন্যদের মাধ্যমে জোর করে দেহ ব্যবসায় বাধ্য করা হয়। এর মাঝে মেয়েটি বাড়িতে যোগাযোগের জন্য একজন খদ্দেরকে তার ছোট বোনের মোবাইল নম্বর দেন। পরে ওই খদ্দেরের মোবাইল কলের মাধ্যমে মেয়েটির সন্ধান পায় তার পরিবার। এরপর তার মা ও ফুফা রথখোলায় এসে তাকে দেখতে পেয়ে স্থানীয় থানা পুলিশকে জানায়।
বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, পুলিশ যৌনপল্লিতে অভিযান চালানোর পর ফেনীর পূর্ব ছাগলনাইয়ার আরেক তরুণীও তাকে উদ্ধারে পুলিশের সাহায্য চান। ওই তরুণী জানান, তাকেও চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে প্রথমে ঢাকার মিরপুরের একটি বাসায় এক রাত রেখে রথখোলা যৌনপল্লিতে এনে পারুর কাছে বিক্রি করা হয়।
কোতোয়ালি থানার ওসি হাসানুজ্জামান জানান, যৌনপল্লিতে তরুণীকে নেয়ার ঘটনায় তার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ফাহিম ফয়সাল মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে অভিযান চালিয়ে পারুল বেগম ওরফে পারুকে গ্রেপ্তার করে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা চলছে।
নোয়াখালীর কবিরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে সহোদর দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের রামেশ্বপুর গ্রামের ছর আলী মাঝি বাড়ির পুকুরে বুধবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
প্রাণ হারানো দুই শিশু হলো সাত বছর বয়সী বিবি ফাতেমা বেগম ও তার চার বছরের ভাই আবিদ হোসেন। শিশুদ্বয় ছর আলী মাঝি বাড়ির আবদুল হাইয়ের সন্তান।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি হুমায়ন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘দুই ভাই-বোন সকালে ঘরের পাশে পুকুরে দাঁত ব্রাশ করতে যায়। এ সময় হাত-মুখ ধোয়ার সময় একজন পুকুরে পড়ে গেলে আরেকজন উদ্ধার করতে পানিতে নামে।
‘পরে দুজনই পানিতে ডুবে যায়। একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যরা দুজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত বলে জানান।’
তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহ স্বজনরা নিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা করা হয়।’
আরও পড়ুন:ইস্টার সানডে, শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ১৯ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় (ববি)।
আগামী ৩১ মার্চ থেকে শুরু হওয়া ছুটি শেষ হবে ১৮ এপ্রিল।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো.মনিরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বুধবার এ তথ্য জানানো হয়।
এতে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৩১ মার্চ থেকে ১৮ এপ্রিল ১৯ দিন সকল ধরনের ক্লাস কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ৩১ মার্চ ইস্টার সানডে উপলক্ষে এক দিন এবং ৭ থেকে ১৮ এপ্রিল ১২ দিন পবিত্র শবে কদর ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস বন্ধ থাকবে।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকাকালীন সকল ধরনের সিকিউরিটি ও জরুরি সেবাসমূহ বহাল থাকবে।’
কুমিল্লার বরুড়ায় ঘর থেকে এক যুবকের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পৌরসভার শালুকিয়া গ্রাম থেকে বুধবার উদ্ধার হওয়া ওই যুবকের নাম মোহাম্মদ শরীফ, যার বয়স ৩০ বছর।
স্থানীয় একজনের বরাতে পুলিশ জানায়, শরীফের ঘরের দরজা খোলা ছিল। তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়া হয়। পরে পুলিশের একটি টিম মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
বাহিনীটি আরও জানায়, কারা শরীফকে হত্যা করেছে, সে বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তির ভাষ্য, শরীফ দীর্ঘদিন ধরে মাদকাসক্ত। তিনি মাদক কারবারে জড়িত ছিলেন। তার নামে বরুড়া থানায় মাদকের একাধিক মামলা রয়েছে।
বরুড়া থানার ওসি রিয়াজ উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা শরীফের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ (কুমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠাই। শরীরের বিভিন্ন ক্ষতের চিহ্ন দেখে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তাকে হত্যা করা হয়েছে।’
পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত।’
নওগাঁর পোরশা সীমান্তে ২৬ মার্চ গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের মরদেহ হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।
সীমান্তের হাঁপানিয়া এলাকায় ২৩৬ মেইন পিলারের কাছে বুধবার রাত ৯টার দিকে বিএসএফ ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
ওই সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
নওগাঁ ১৬ বিজিবির নিতপুর ক্যাম্পের সুবেদার মাহফুজুর রহমান জানান, আল আমিনের মরদেহ ফেরত নিতে বিএসএফের সঙ্গে বুধবার দিনভর যোগাযোগ করেন তারা। এরপর সন্ধ্যায় পতাকা বৈঠকের পর রাতে আল আমিনের মরদেহ হস্তান্তর করে বিএসএফ। স্থানীয় পুলিশের মাধ্যমে পরিবারের কাছে দেয়া হয় আল আমিনের মরদেহ।
তিনি জানান, বিএসএফের পক্ষ থেকে ভারতের কেদারিপাড়া ক্যাম্পের কমান্ডার পরিদর্শক সুভাষ চন্দ্র মিনা উপস্থিত ছিলেন।
নীতপুর সীমান্ত এলাকায় ২৬ মার্চ ভোরে গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আল আমিন।
আরও পড়ুন:নেত্রকোণা জেলার খালিয়াজুরী উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদটি সাড়ে চার মাস ধরে শূন্য পড়ে রয়েছে।
এতে নামজারি ও জমাখারিজসহ ভূমিসংক্রান্ত নানা কাজ ও দাপ্তরিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে। ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ওই পদে অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে।
উপজেলা সহকারী কমিশনারের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ওই কার্যালয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) পদে এটি এম আরিফ গত বছরের ৫ নভেম্বর বদলি হয়ে জেলার মদন উপজেলায় যোগ দেন। এরপর থেকে ওই পদটি শূন্য। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সেলিম মিঞা নিজ দায়িত্বের পাশাপাশি অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে ওই পদের কাজ করছেন। এসি ল্যান্ড না থাকায় ওই কার্যালয়ের নামজারি ও মিসকেস কম হচ্ছে।
কার্যালয়ে পুরাতন ও নতুন মিলে প্রায় দুই শতাধিক নামজারির আবেদন জমা হয়ে আছে। সহকারী কমিশনারের অভাবে তা নিষ্পত্তি করতে কিছুটা সময় লাগছে। অনলাইন সিস্টেম চালুর পর থেকে নিয়ম অনুযায়ী ২৮ দিনের মধ্যে খারিজ আবেদন নিষ্পত্তি করার কথা রয়েছে, কিন্তু তা ধীর গতিতে হচ্ছে। নামজারি না হওয়ায় সাবরেজিস্ট্রি কার্যালয়ে দলিল রেজিস্ট্রেশনের সংখ্যাও কমে গেছে।
গাজীপুর ইউনিয়নের রহমত মিয়া জানান, তার চাচা প্রায় দুই মাস আগে ওই কার্যালয়ে জমির নামজারি ও জমাখারিজ করার জন্য এসি ল্যান্ড বরাবর আবেদন করেন। এখনও পর্যন্ত জমির নামজারি ও জমাখারিজ করা হয়নি। এ কারণে জমি বিক্রি করতে পারছেন না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কার্যালয়ের একজন কর্মচারী বলেন, ‘সহকারী কমিশনার পদে লোক না থাকায় ফাইল কিছুটা আটকে আছে, তবে অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা ইউএনও মহোদয় নিয়মিত কার্যালয়ের এসে সমাধানের চেষ্টা করেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে খালিয়াজুরী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সেলিম মিঞা বলেন, ‘ভূমি কার্যালয়ের কাজ হচ্ছে না তা বলা যাবে না। খারিজ নিয়মিত হচ্ছে। তবে এসি ল্যান্ড না থাকায় কিছুটা গতি কমছে। আমাকে নিজ দাপ্তরিক কাজেই বেশি ব্যস্ত থাকতে হয়।’
জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজ বলেন, ‘খালিয়াজুরি ছাড়াও গত দুই সপ্তাহ ধরে বারহাট্টায় এসি ল্যান্ড শূন্য রয়েছে। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত নতুন এসি ল্যান্ড যোগদান করার কথা রয়েছে। তখন সমস্যা কেটে যাবে।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য