× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Walton BATBC boosts insurance rise index
google_news print-icon

বিমার উত্থান, সূচক বাড়াল ওয়ালটন-বিএটিবিসি

বিমার-উত্থান-সূচক-বাড়াল-ওয়ালটন-বিএটিবিসি
ব্রোকারেজ হাউজে পুঁজিবাজারের লেনদেন দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। ছবি: নিউজবাংলা
সাধারণ বিমা খাতের ৪০টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদরই বেড়েছে। কমেছে বাকি তিনটির। বিমা খাতের মধ্যে জীবন বিমার ক্ষেত্রে এই চাঙাভাব দেখা যায়নি। এ্ই খাতের ১৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪টির, কমেছে আটটির আর একটি দর ছিল অপরিবর্তিত।

টানা দুই রোববার দরপতনের পর এবার সপ্তাহ শুরু হলো সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে। খাতভিত্তিক হিসাব করলে অর্থবছর শেষ করে লভ্যাংশ ঘোষণার অপেক্ষায় থাকা বিমাখাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। তবে সূচক বৃদ্ধিতে প্রধানত ভূমিকা রেখেলে দুই বড় মূলধনি কোম্পানি ওয়ালটন ও ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানি।

রোববার ৪০ পয়েন্ট বাড়ার মধ্য দিয়ে টানা চার কর্মদিবস বাড়ল সূচক। তবে নতুন বছরের শুরুতে দুই সপ্তাহ টানা উত্থানে থাকার পর উত্থান পতনের বৃত্তে চলে যাওয়া পুঁজিবাজারে নতুন করে বিভ্রান্তি তৈরি হওয়ায় লেনদেনে চাঙাভাবে ফিরছে না।

আগের কর্মদিবস বৃহস্পতিবারের তুলনায় লেনদেন কিছুটা বাড়লেও এখনও তা দেড় হাজার কোটি টাকার বেশ নিচে রয়ে গেছে। চলতি বছরের শুরুতে তা দুই হাজার কোটি টাকা ছুঁই ছুঁই হয়ে গিয়েছিল।

আগের দুটি রোববার পতনের মধ্য দিয়ে সপ্তাহ শুরু হয়েছিল। এর মধ্যে ৩০ জানুয়ারি সূচকের পতন হয় ৩৬ পয়েন্ট। তার আগের রোববার ২৩ জানুয়ারি সূচক পড়েছিল ৩২ পয়েন্ট।

এদিন সাধারণ বিমা খাতের ৪০টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদরই বেড়েছে। কমেছে বাকি তিনটির। বিমা খাতের মধ্যে জীবন বিমার ক্ষেত্রে এই চাঙাভাব দেখা যায়নি। এ্ই খাতের ১৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৪টির, কমেছে আটটির আর একটি দর ছিল অপরিবর্তিত।

বিমার উত্থান, সূচক বাড়াল ওয়ালটন-বিএটিবিসি
পরপর দুই রোববার পতনের পর সপ্তাহ শুরু হলো সূচকের উত্থান দিয়ে

তবে চাঙাভাব লক্ষ্য করা গেলেও সূচকে বিমা খাতের কোম্পানির প্রভাব থাকে কম। এর কারণ, এসব কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন খুব একটা বেশি নয়। ৯.৯৫ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ৮ টাকা ৫০ পয়সা দর বাড়লেও রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স সূচকে যোগ করতে পেরেছে কেবল ০.৭৫ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচকে সবচেয়ে বেশি ১২.২২ পয়েন্ট যোগ করেছে ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ। কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৫৪ শতাংশ।

সূচক বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রভাব রাখে বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো।

কোম্পানিটির কাছ থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা বকেয়া কর দাবি করাকে কেন্দ্র করে কোম্পানিটির শেয়ারদরে যে পতন হয়েছিল, সেখান থেকে গত কয়েক দিন ধরেই ধীরে ধীরে উত্থান হচ্ছিল। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার কোম্পানিটি জানায় যে, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের আবেদনটি আপিল বিভাগ চূড়ান্তভাবে খারিজ করে দিয়েছে। ফলে এটা টাকা দাবির ইস্যুটির চূড়ান্ত মীমাংসা হয়ে গেছে।

এই খবরে দিনের শুরুতে কোম্পানিটির শেয়ারদর বেড়ে যায় অনেকখানি। আগের দিন দর ছিল ৬৫০ টাকা ৪০ পয়সা। লেনদেন শুরুই হয় ৬৯৯ টাকা ৩০ পয়সায়। পরে খানিকটা পড়ে। শেষ পর্যন্ত দাম দাঁড়ায় ৬৭২ টাকা ৪০ পয়সা বা ৩.৩২ শতাংশ। এই পরিমাণ দর বৃদ্ধিতেই সূচকে যোগ হয় ৯.৭৬ শতাংশ।

অর্থাৎ সূচক যতটা বেড়েছে, তার মধ্যে অর্ধেকই বাড়িয়েছে এই দুটি কোম্পানি।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে চারটিই ছিল বিমা খাতের। একক কোনো খাত হিসেবে সবচেয়ে বেশি ছিল সাধারণ বিমাই। নতুন কোম্পানি বিডি থাই ফুড ও ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সও ছিল এই তালিকায়। লেনদেন শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই প্রায় ১০ শতাংশ করে দর বৃদ্ধির প্রবণতা এখনও থামেনি কোম্পানি দুটির।

লেনদেনে সেরা ছিল বিবিধ খাত। এর প্রধান কারণ আলোচিত কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড আর মুনাফায় ব্যাপক উল্লম্ফন হওয়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন।

এই খাতে মোট লেনদেন ছিল ২১২ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এর মধ্যে এই দুটি কোম্পানিতেই লেনদেন হয়েছে ২০০ কোটি ১ লাখ টাকা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে বিমা খাতে। এর মধ্যে সাধারণ বিমা খাতেরই অবদান সবচেয়ে বেশি।

এর পরের অবস্থানগুলো ছিল প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, বস্ত্র এবং খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাত। এগুলোতে লেনদেন হয়েছে একশ কোটি টাকার বেশি।

আগের কর্মদিবস বৃহস্পতিবার প্রধানত ব্যাংক খাতের শেয়ারে দর বৃদ্ধিতে ভর করে সূচক বাড়লেও নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন এই খাতে কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর। তবে দরপতনের শতকরা হার খুব একটা বেশি ছিল না।

লেনদেনেও এই খাতে খুব একটা আগ্রহ দেখা যায়নি। ব্যাংক বহির্ভুত আর্থিক খাতে আগ্রহ খুব একটা দেখা যাচ্ছে না। তবে এই খাতে দর হারানো কোম্পানির তুলনায় দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির সংখ্যা ছিল বেশি।

সব মিলিয়ে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৩৩৫ কোটি ৯ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। যা আগের দিন ছিল ১ হাজার ২৬১ কোটি ২৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

ওয়ালটন-বিএটিবিসি ছাড়া সূচকে অবদান যেসব কোম্পানির

ওয়ালটন ও বিএটিবিসি ছাড়া সূচক বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে স্কয়ার ফার্মা। শেয়ারদর ২.২ শতাংশ বাড়ায় কোম্পানিটি সূচকে যোগ করেছে ৩.৭১ পয়েন্ট।

বিমার উত্থান, সূচক বাড়াল ওয়ালটন-বিএটিবিসি
সূচক বৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

এছাড়া বরির শেয়ারদর ২.০৬ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৩.৫১ পয়েন্ট। গ্রামীণ ফোনের দর ০.৭৬ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৩.০৫ পয়েন্ট।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ১.৭১ পয়েন্ট, এমকি ল্যাবরেটরিজ ১.৬৭ পয়েন্ট, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট ১.৫৬ পয়েন্ট, রেনাটা ১ পয়েন্ট এবং রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স ০.৭৫ পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ১০টি কোম্পানি সূচকে যোগ করেছে ৩৮.৯৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচক থেকে সবচেয়ে বেশি ১.৫৪ পয়েন্ট ফেলেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের কারণে। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ১.৩৯ শতাংশ।

এ ছাড়া এনআরবিসি, আর এ সে সিরামিকস, বিকন ফার্মা, ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো সুকুক, এসআইবিএল, সাউথবাংলা ব্যাংক এনবিএল ও সোনালী পেপার সূচক নিচের দিকে টেনে নামানোর চেষ্টা করেছে।

এই ১০টি কোম্পানি সম্মিলিতভবে সূচক ফেলেছে ৫.২২ পয়েন্ট।

ওয়ালটন-বিএটিবিসি ছাড়া সূচকে অবদান যেসব কোম্পানির

ওয়ালটন ও বিএটিবিসি ছাড়া সূচক বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে স্কয়ার ফার্মা। শেয়ারদর ২.২ শতাংশ বাড়ায় কোম্পানিটি সূচকে যোগ করেছে ৩.৭১ পয়েন্ট।

এছাড়া বরির শেয়ারদর ২.০৬ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৩.৫১ পয়েন্ট। গ্রামীণ ফোনের দর ০.৭৬ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৩.০৫ পয়েন্ট।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ১.৭১ পয়েন্ট, এমকি ল্যাবরেটরিজ ১.৬৭ পয়েন্ট, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট ১.৫৬ পয়েন্ট, রেনাটা ১ পয়েন্ট এবং রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স ০.৭৫ পয়েন্ট যোগ করেছে।

সব মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ১০টি কোম্পানি সূচকে যোগ করেছে ৩৮.৯৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচক থেকে সবচেয়ে বেশি ১.৫৪ পয়েন্ট ফেলেছে বেক্সিমকো লিমিটেডের কারণে। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ১.৩৯ শতাংশ।

বিমার উত্থান, সূচক বাড়াল ওয়ালটন-বিএটিবিসি
সূচক সবচেয়ে বেশি কমিয়েছে এই ১০ কোম্পানি

এ ছাড়া এনআরবিসি, আর এ সে সিরামিকস, বিকন ফার্মা, ইসলামী ব্যাংক, বেক্সিমকো সুকুক, এসআইবিএল, সাউথবাংলা ব্যাংক এনবিএল ও সোনালী পেপার সূচক নিচের দিকে টেনে নামানোর চেষ্টা করেছে।

এই ১০টি কোম্পানি সম্মিলিতভবে সূচক ফেলেছে ৫.২২ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

এই তালিকার প্রথমেই ছিল রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্স। ৯.৯৫ শতাংশ দর বেড়েছে কোম্পানিটির। গত বছর ব্যাপক উত্থানে শেয়ারদর দেড় শ টাকার কাছাকাছি চলে গেলেও পরে তা নেমে আসে ৮০ টাকার ঘরে। সেখান থেকে এক দিনে সাড়ে আট টাকার মতো উদ্ধার হয়েছে। সবশেষ দর দাঁড়িয়েছে ৯৩ টাকা ৯০ পয়সা।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯.৯৪ শতাংশ দর বেড়েছে গত ২৩ ডিসেম্বরের পর থেকে শেয়ারপর তিন গুণ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের। আগের দিন কোম্পানিটির দর ছিল ১৩৪ টাকা ৮০ পয়সা। এক পর্যায়ে দর কমে হয় ১৩১ টাকা। তবে দিন শেষে দর দাঁড়িয়েছে ১৪৮ টাকা ২০ পয়সা।

একমি ল্যাবরেটরিজ, বিডি থাই ফুড, তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদরও বেড়েছে এক দিনে যত বাড়া সম্ভব ততটাই।

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স, কাট্টালি টেক্সটাইল, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স ও মিথুন নিটিং ছিল এই তালিকায়।

শীর্ষ ১০টি কোম্পানির বাইরে ৬ শতাংশের বেশি বেড়েছে ২টি কোম্পানির দর, ৫ শতাংশের বেশি বেড়েছে ৩টি কোম্পানির দর, ৪ শতাংশের বেশি বেড়েছে ৬ কোম্পানির দর, ৩ শতাংশের বেশি বেড়েছে ১৭ কোম্পানির দর, ২ শতাংশের বেশি বেড়েছে ২৭টি কোম্পানির দর।

দর পতনের শীর্ষ ১০

এই তালিকার শীর্ষে ছিল বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম। কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় কম আয়ের তথ্য জানানোর পর শেয়ারদর কমেছে ৬.৪৫ শতাংশ। তবে লেনদেন হয়েছে বেশ ভালো। ২২ লাখ ৮৩ হাজার ৫২২টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৬০ লাখ ৯২ হাজার টাকায়।

বিমার উত্থান, সূচক বাড়াল ওয়ালটন-বিএটিবিসি
খাতওয়ারি লেনদেনের শীর্ষে ছিল বিবিধ খাত

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫.৪৭ শতাংশ দরপতন হয়েছে ন্যাশনাল পলিমারের। কোম্পানিটি চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে আয় বাড়ার তথ্য জানানোর পর শেয়ারদরে গত কয়েকদিনে উত্থান হয়েছিল।

তৃতীয় সর্বোচ্চ ৫.৪৭ শতাংশ দর হারিয়েছে স্বল্প মূলধনি লিবরা ইনফিউশন। চতুর্থ সর্বোচ্চ ৫.৪৪ শতাংশ দর হারিয়েছে কুইনসাউথ টেক্সটাইল। পঞ্চম সর্বোচ্চ ৪.৭৪ শতাংশ দর হারিয়েছে এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক বা এনআরবিসি।

এছাড়া সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স ৪.৩১ শতাংশ, আইসিবি অগ্রণী মিউচ্যুয়াল ফান্ড ওয়ান ৪.২১ শতাংশ, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ ৪.০৫ শতাংশ, বিডি ল্যাম্পস ৩.৮০ শতাংশ এবং অগ্নি সিস্টেমস লিমিটেড ৩.৭১ শতাংশ দর হারিয়েছে।

আরও ৭টি কোম্পানি ৩ শতাংশ, ১৮টি কোম্পানি ২ শতাংশের বেশি দর হারিয়েছে।

লেনদেনের শীর্ষ ১০

দরপতন হলেও সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের। একমাত্র কোম্পানি হিসেবে ১০০ কোটি টাকার বেশি শেয়ার হাতবদল হয়েছে কোম্পানিটির।

১০৪ কোটি ৬ লাখ ৩৪ হাজার টাকায় হাতবদল হয়েছে ৬৯ লাখ ৪১ হাজার ৪৩৮টি শেয়ার।

দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯৫ কোটি ৯৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকা লেনদেন হয়েছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৬৭ লাখ ৮০ হাজার ৮৮৩টি।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা বিএটিবিসির ৮ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯০টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ২৭ হাজার টাকায়।

একমি ল্যাবরেটরিজ, বাংলাদেশে বিল্ডিং সিস্টেমস, ইউনিয়ন ব্যাংক, ফরচুর সুজ, স্কয়ার ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা ও কাট্টালি টেক্সটাইল ছিল সবচেয়ে বেশি লেনদেনের তালিকায়।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৪৭২ কোটি ৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকা।

আরও পড়ুন:
ব্যাংকের উত্থান পড়তে দিল না সূচক
পেনশনের টাকায় কেনা সব শেয়ার আত্মসাৎ
এবার সূচক বাড়াল বিমা, জ্বালানি
বড় উত্থানে কাটল মনের চাপ
চাঙাভাব স্থায়ী হতে না হতেই ফের সংশোধন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে