× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The industrial sector is waking up
google_news print-icon

জেগে উঠছে শিল্প খাত  

জেগে-উঠছে-শিল্প-খাত  
নতুন বছরে জেগে উঠছে উৎপাদনমুখী শিল্প খাত। ফাইল ছবি
মূলধনি যন্ত্রাংশ ও কাঁচামাল আমদানি বাড়ছে। বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান বেড়েছে। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, দেশে দীর্ঘ সময় ধরে যে বিনিয়োগে খরা চলছে, তা কাটতে শুরু করেছে। জুলাই-নভেম্বর সময়ে মাঝারি ও বড় শিল্পের উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৯ শতাংশ।

করোনাভাইরাস মহামারির কারণে গত দুই বছরে দেশের শিল্প খাত সংকুচিত হয়ে পড়ে। শিল্প স্থাপনে ব্যবহৃত মূলধনি যন্ত্রাংশ ও কাঁচামাল আমদানি তলানিতে পৌঁছে। এতে মারাত্মক ব্যাহত হয় শিল্পোৎপাদন। বিরূপ প্রভাব পড়ে কর্মসংস্থানে।

সেই আঁধার কেটে নতুন বছরে জেগে উঠছে জিডিপির প্রবৃদ্ধি অর্জনের প্রধানতম চালিকাশক্তি ম্যানুফাকচারিং বা উৎপাদনমুখী শিল্প খাত।

অর্থনীতিবিদ ও স্থানীয় উদ্যোক্তারা বলেছেন, আশার কথা হচ্ছে, ক্যাপিটাল ম্যাশিনারিজ (মূলধনি যন্ত্রাংশ) ও কাঁচামাল আমদানি বাড়ছে। এটি বিনিয়োগবান্ধব লক্ষণ।

স্বস্তির জায়গা হচ্ছে, বেসরকারি খাতে ঋণের জোগান বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের নভেম্বর পর্যন্ত গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ঋণের প্রবৃদ্ধি ১০ শতাংশের বেশি।

গত পাঁচ মাসে আমদানি ৫০ শতাংশ বেড়েছে। এর মধ্যে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি ৩০ শতাংশ এবং কাঁচামাল আমদানি প্রায় শতভাগ বেড়েছে।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, শিল্পের মূলধনি যন্ত্রাংশ ও কাঁচামাল আমদানি বাড়ার অর্থই হচ্ছে দেশের মধ্যে দীর্ঘ সময় ধরে যে বিনিয়োগে খরা চলছে, তা কাটতে শুরু করা। অর্থনীতির জন্য এটি ইতিবাচক লক্ষণ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বরের চেয়ে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের একই সময়ে মাঝারি ও বড় শিল্পে উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রায় ১৯ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রবৃদ্ধি হয়েছে চামড়া খাতে। গত জুলাই-নভেম্বরে চামড়া ও চামড়াজাত খাতে উৎপাদনের প্রবৃদ্ধি হয় ১২৫ শতাংশ।

এ ছাড়া বস্ত্র খাতে উৎপাদন বেড়েছে ১৫ শতাংশ, টেক্সটাইলে ২৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ ও খাদ্যপণ্যের উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি ১৪ শতাংশ। ওষুধশিল্পে বেড়েছে প্রায় ৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংক বলেছে, এই চিত্র বলে দিচ্ছে উৎপাদমুখী শিল্প খাতে পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।

যোগাযোগ করা হলে সরকারি গবেষণা সংস্থা বিআইডিএসের সাবেক ঊর্ধ্বতন গবেষণা পরিচালক বর্তমানে অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ড. জায়েদ বখত নিউজবাংলাকে বলেন, করোনার কারণে দীর্ঘ সময় ধরে দেশে বিনিয়োগে মন্দা ছিল। আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতির কারণে সেটার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। করোনার কারণে দেশের যেসব শিল্পোদ্যোক্তা বসে ছিলেন, তারা এখন নতুন নতুন শিল্প ইউনিটের সম্প্রসারণ করতে শুরু করেছে। এর প্রতিফলন দেখা যায় বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধিতে। এর অর্থ হচ্ছে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হচ্ছে।

তবে ওমিক্রন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করে তিনি বলেন, এটা দীর্ঘস্থায়ী হলে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বর পর্যন্ত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের জন্য মূলধনি যন্ত্রাংশ আমদানি হয়েছে ১৬০ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয় ১২৭ কোটি ডলারের। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ৩৯ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি যন্ত্রপাতি আমদানি হয়েছে। এ খাতে প্রবৃদ্ধি ৩০ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বলেন, করোনাকালে সব ধরনের বিনিয়োগ বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে শিল্প খাত টিকিয়ে রাখতে হিমশিম খেয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এখন সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে এ খাত।

পরিসংখ্যানে আরও দেখা যায়, আলোচ্য অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বরে শিল্প খাতে ভারী যন্ত্রপাতি আমদানি হয়েছে ১৫৭ কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ১১৯ কোটি ডলার।

একই সময়ে শিল্প খাতের কাঁচামাল আমদানি হয় ১ হাজার ৮২ কোটি ডলার, যা গত বছর একই সময়ে ছিল ৭৩০ কোটি ডলার।

গবেষণা সংস্থা পিআরআই-এর নির্বাহী পরিচালক ও আইএমএফের সাবেক কর্মকর্তা ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘ওমিক্রন নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ নেই। কারণ এই ভাইরাসে মৃত্যুর হার কম। ফলে শিল্প খাত ওমিক্রনে ক্ষতিগ্রস্ত হবে না। আগামী দিনে শিল্প খাতে গতি আরও বাড়বে।’

করোনার ধাক্কায় শিল্পের উৎপাদন কমে যাওয়ায় এ খাত থেকে আমদানি ও শুল্ক আদায় ব্যাপক হারে কমে গিয়েছিল। তবে চলতি অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বরে আমদানি শুল্ক আদায় বেড়েছে।

রাজস্ব বোর্ডের সবশেষ পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের এই সময়ে ৪১ হাজার কোটি টাকার বেশি শুল্ক আদায় হয়, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২২ শতাংশ বেশি ।

শিল্প খাত জেগে ওঠার একটি বড় ইঙ্গিত হচ্ছে আমদানি বৃদ্ধি। চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৫০ শতাংশের বেশি আমদানি হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি শামস মাহমুদ নিউজবাংলাকে বলেন, আন্তর্জাতিক পরিস্থিতির কারণে দেশের মধ্যে শিল্পোৎপাদন খরচ বেড়েছে। গত বছর যে এলসি খুলতে লেগেছিল ১০০ টাকা, এখন তা খুলতে লাগছে ১৩০ টাকা। এ কারণে ব্যাংক খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি বেড়েছে।

মিয়ানমার ও ইথিওপিয়ায় রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ওই সব দেশ থেকে কিছু বিনিয়োগ বাংলাদেশে আসছে। ফলে বাংলাদেশি কিছু উদ্যোক্তা নতুন ইউনিট সম্প্রাসরণের দিকে যাচ্ছেন বলে জানান তিনি।

ডিসিসিআই-এর সাবেক এই নেতা আরও বলেন, ‘যেভাবে আশা করেছিলাম বিনিয়োগ বাড়বে, ওই ভাবে গতি দেখা যাচ্ছে না। করোনায় যেসব সমস্যায় আমরা পড়েছিলাম, তা থেকে পুরোপুরি বের হতে পারিনি এখনও। তবে আগের চেয়ে পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ওমিক্রন নিয়ে ভয়ের কোনো কারণ আপাতত নেই। ক্রেতাদের কাছ থেকে প্রচুর অর্ডার আসছে। তবে ওমিক্রন দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আরও পড়ুন:
করোনাকালেও রেকর্ড চা উৎপাদন
উৎপাদনে রেকর্ডের পথে চা বোর্ড
প্রশ্নটা দুমুঠো ভাত নিয়ে
পাহাড়ে জাম্বুরার চাহিদা, বেড়েছে উৎপাদন
পেঁয়াজ আবাদ হবে সারা বছর: নতুন দুই জাত উদ্ভাবন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Swiss bank is in the name of Bangladesh

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে জমায় উল্লম্ফন

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে জমায় উল্লম্ফন

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে জমা থাকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) বিশ্বের সব দেশের সঙ্গে ২০২৪ সালে তাদের দেশের ব্যাংকগুলোর দায় ও সম্পদের পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে।

প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সাল শেষে সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের কাছে বাংলাদেশের নামে পাওনা রয়েছে ৫৯ কোটি ৮২ লাখ সুইস ফ্রাঁ। বাংলাদেশি মুদ্রায় ( প্রতি ফ্রাঁ ১৫০ টাকা ধরে ) যার পরিমাণ ৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা। ২০২৩ সাল শেষে যার পরিমাণ ছিল ২ কোটি ৬৪ লাখ ফ্রাঁ। এখনকার বিনিময় হার ধরলে যার পরিমাণ ৩৯৬ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের নামে থাকা অর্থের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ২৩ গুণ। ২০২২ সাল শেষে বাংলাদেশের কাছে সুইজারল্যান্ডের দায় ছিল ৫ কোটি ৮৪ লাখ সুইস ফ্রাঁ বা প্রায় ৮৭৬ কোটি টাকা।

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে দায়ের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, আমনাতকারীদের পাওনা এবং পুঁজিবাজারে বাংলাদেশের নামে বিনিয়োগের অর্থ রয়েছে। এর মধ্যে ৯৫ শতাংশের বেশি বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, যা বাণিজ্য কেন্দ্রিক অর্থ বলে আসছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকে থাকা অর্থের একটি অংশ পাচার করা সম্পদ হতে পারে বলে ধারণা রয়েছে। তবে এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কয়েক বছর ধরে সুইজারল্যান্ড বার্ষিক ব্যাংকিং পরিসংখ্যান প্রকাশ করছে। বাংলাদেশের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট বা বিএফআইইউ সুইজারল্যান্ডের এফআইইউর সঙ্গে কয়েক দফা যোগাযোগও করেছিল। কিন্তু ব্যক্তির তালিকা সম্বলিত কোনো তথ্য তারা দেয়নি।

সুইজারল্যান্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, অবৈধভাবে কেউ অর্থ নিয়ে গেছে এমন প্রমাণ সরবরাহ করলে তারা তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে পারে।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের কোনো নাগরিক বা প্রতিষ্ঠান যদি নিজের বদলে অন্য দেশের নামে অর্থ গচ্ছিত রাখে তাহলে তা সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে থাকা পরিসংখ্যানের মধ্যে আসেনি। একইভাবে সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত রাখা মূল্যবান শিল্পকর্ম, স্বর্ণ বা দুর্লভ সামগ্রীর আর্থিক মূল্যমান হিসাব করে এখানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। অনেক দেশের নাগরিকই মূল্যবান সামগ্রী সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংকের ভল্টে রেখে থাকেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bangladeshi entrepreneurs call for investment in IT and pharmaceutical sector in Sri Lanka

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের শ্রীলঙ্কায় আইটি ও ওষুধ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের শ্রীলঙ্কায় আইটি ও ওষুধ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের শ্রীলঙ্কায় তথ্য-প্রযুক্তি ও ওষুধ খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন শ্রীলঙ্কার উপপররাষ্ট্র ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী আরুন হেমাচন্দ্র এবং উপ-অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী ড. হর্ষনা সুরিয়াপেরুমা।

গতকাল বৃহস্পতিবার কলম্বোয় শ্রীলঙ্কা সফররত ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এই আহ্বান জানান তারা। ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি দেশটির পররাষ্ট্র ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে পৃথক দুটি বৈঠকে অংশ নেয়।

বাংলাদেশি ব্যবসায়ী নেতারা শ্রীলঙ্কার উপপররাষ্ট্র ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী আরুন হেমাচন্দ্র এবং উপঅর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী ড. হর্ষনা সুরিয়াপেরুমার সঙ্গে কলম্বোতে তাদের নিজ নিজ মন্ত্রণালয়ের দপ্তরে সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে আরুন হেমাচন্দ্র বলেন, দুই দেশের বেসরকারি খাতের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হলে আগামীতে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে। শ্রীলঙ্কা ইতোমধ্যে থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করেছে এবং বাংলাদেশ সঙ্গে সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে বিশ্লেষণ চলছে।

বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, শ্রীলঙ্কার সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগে এগিয়ে এলে সরকার পূর্ণ সহায়তা দেবে।

তিনি বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের তার দেশের সম্ভাবনাময় খাতসমূহে বিনিয়োগের আহ্বান জানান এবং এলক্ষ্যে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।

সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠানসমূহে ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ জানান, ভূ-রাজনৈতিক কারণে বর্তমানে বৈশ্বিক বাণিজ্যের ধারা পরিবর্তন হচ্ছে এবং দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, যদিও বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক, তবে প্রযুক্তি, পণ্যের মূল্য সংযোজন এবং উদ্ভাবনের দিক থেকে শ্রীলংকা বেশ এগিয়ে রয়েছে।

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যেও প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। যেখানে দুদেশের বেসরকারিখাতের যৌথ উদ্যোগে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতে পারে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন।

তিনি আরো বলেন, বন্ধুত্বপূর্ণ উভয় দেশের মধ্যে একটি এফটিএ স্বাক্ষর হলে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য এবং জনগণের মধ্যকার সংযোগ আরও সুদৃঢ় হবে। ঢাকা চেম্বারের সভাপতি জানান, বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো শ্রীলংকার ব্যবসায়িক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে অত্যন্ত আগ্রহী এবং শ্রীলংকার উদ্যোক্তারাও বাংলাদেশে বিনিয়োগে এগিয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান বলেন, বাংলাদেশ ও শ্রীলংঙ্কার অর্থনীতি প্রায় একই ধাঁচের যেখানে অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি (পিটিএ) বাস্তবিক অর্থে ততটা কার্যকর হবে না। এক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর হলে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য আরও ত্বরান্বিত হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।

ডিসিসিআই’র ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পৃথক এক বৈঠকে শ্রীলংকার উপ-অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রী ড. হর্ষনা সুরিয়াপেরুমা বলেন, আমাদের একসাথে কাজ করার অবারিত সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে তথ্য-প্রযুক্তি ও ডিজিটাল সেবা, ঔষধ, চা, জ্বালানি, আর্থিক সেবা ও পর্যটন খাত যৌথ বিনিয়োগের জন্য প্রচুর সম্ভাবনাময়।

তিনি জানান, শ্রীলংকা ইতোমধ্যেই একটি উচ্চাভিলাষী ডিজিটাল রোডম্যাপ প্রণয়ন করেছে এবং এই পরিকল্পনার অধীনে আগামী দুই বছরের মধ্যে দেশকে একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল রাষ্ট্রে রূপান্তর এবং প্রতিটি সেবা স্বয়ংক্রিয় করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে।

তিনি বলেন, শ্রীলংকায় অত্যাধুনিক ডেটা সেন্টার স্থাপনের ব্যাপারে সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করা হচ্ছে। যেখানে বাংলাদেশের উদ্যোক্তাবৃন্দ এগিয়ে আসতে পারেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশের উদ্যোক্তাদের শ্রীলংকার ঔষধ শিল্পে বিনিয়োগের আহ্বান জানান। যাতে দেশটির স্থানীয় চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হবে।

ডিসিসিআই’র ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী ও সহ-সভাপতি মো. সালিম সোলায়মান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে পতন

মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ারবাজারে পতন

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘর্ষ নিয়ে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার বক্তব্য আরও কঠোর করার পর মঙ্গলবার ওয়াল স্ট্রিটের শেয়ারবাজারে পতন ঘটে, যা যুদ্ধকে আরও সম্প্রসারণ করার আশঙ্কা তৈরি করেছে।

নিউইয়র্ক থেকে এএফপি এ সংবাদ জানিয়েছে, ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধের পঞ্চম দিনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ট্রাম্প ইরানের নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ দাবি করেন এবং মার্কিন হস্তক্ষেপের ইঙ্গিত দেন।

ডাও জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাভারেজ সূচক ০.৭ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৪২,২১৫.৮০ পয়েন্টে। এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচক ০.৮ শতাংশ কমে ৫,৯৮২.৭২ পয়েন্টে এবং প্রযুক্তি খাতভিত্তিক ন্যাশডাক কম্পোজিট ০.৯ শতাংশ কমে ১৯,৫২১.০৯ পয়েন্টে নেমে আসে।

ইরান-ইসরায়েল সংঘর্ষ এখন বিনিয়োগকারীদের প্রধান উদ্বেগের কারণ হয়ে উঠেছে। একই সময়ে তারা ফেডারেল রিজার্ভের দিকে নজর রাখছে। যা বর্তমানে দুই দিনের আর্থিক নীতিমালা বৈঠকে রয়েছে।

ফেডারেল রিজার্ভ আপাতত সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ, তারা ট্রাম্পের শুল্কের প্রভাবে মুদ্রাস্ফীতির গতিপ্রকৃতি পর্যবেক্ষণ করছে।

গতকাল বুধবার ফেড তাদের সর্বশেষ অর্থনৈতিক পূর্বাভাস প্রকাশ করবে, যাতে থাকবে প্রবৃদ্ধি, বেকারত্ব এবং মুদ্রাস্ফীতির হালনাগাদ তথ্য।

এদিকে, বিনিয়োগকারীরা দুর্বল অর্থনৈতিক তথ্যের প্রভাবও মূল্যায়ন করছেন। মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের মোট খুচরা বিক্রি এপ্রিলের তুলনায় ০.৯ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৭১৫.৪ বিলিয়ন ডলারে। এই তথ্য ইঙ্গিত দেয় যে, এপ্রিলে শুল্ক বৃদ্ধির আশঙ্কায় যে ভোক্তারা আগেভাগে পণ্য কিনে নিয়েছিলেন, মে মাসে সেই কেনাকাটার গতি কমে গেছে।

এসঅ্যান্ডপি ৫০০ সূচকের ১১টি খাতের মধ্যে ১০টিতেই দরপতন হয়েছে। একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল জ্বালানি খাত, যা তেলের দামের ঊর্ধ্বগতির কারণে ঊর্ধ্বমুখী ছিল।

প্রতিরক্ষা খাতভুক্ত কোম্পানিগুলোও লাভ করেছে। লকহিড মার্টিন ২.৬ শতাংশ এবং নর্থরপ গ্রুমান ১.২ শতাংশ বেড়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Various offers with 5 discount on Service Day

সার্ভিস ডে উপলক্ষ্যে ১০% ডিসকাউন্টসহ নানা অফার রিয়েলমির

সার্ভিস ডে উপলক্ষ্যে ১০% ডিসকাউন্টসহ নানা অফার রিয়েলমির

তরুণদের কাছে জনপ্রিয় টেক ব্র্যান্ড রিয়েলমি কোম্পানির স্মার্টফোনের খুচরা যন্ত্রাংশ ক্রয়ে সম্প্রতি ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট ঘোষণা করেছে। রিয়েলমি সার্ভিস ডে উপলক্ষ্যে এই ক্যাম্পেইনের অফার চলবে ১৮ জুন পর্যন্ত।

এ ক্যাম্পেইন চলাকালে ইউজাররা সকল অ্যাকসেসরিজ ও সেফগার্ড সার্ভিসে ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট লুফে নিতে পারবেন। শুধুমাত্র দেশজুড়ে অবস্থিত রিয়েলমি’র অথরাইজড সার্ভিস সেন্টারগুলো থেকে এই অফার পেতে পারবেন গ্রাহকরা।

এছাড়াও- স্মার্টফোনের ওয়ারেন্টি বিষয়ক সার্ভিস, ক্লিনিং ও মেইনটেন্যান্স, সফটওয়্যার আপগ্রেডেশন, প্রটেক্টিভ পেপার ফিল্মস ও প্রটেক্টিভ ফোন কেসে থাকবে বিভিন্ন ছাড়।

এখানে উল্লেখ্য যে- ঘোষিত অফারটি শুধুমাত্র রিয়েলমি’র অফিসিয়াল স্মার্টফোনগুলোর জন্যই প্রযোজ্য।

এসব অফার ছাড়াও- রিয়েলমি অথরাইজড সার্ভিস সেন্টারে ডিভাইস পাঠানোর ক্ষেত্রে গ্রাহকরা তাদের রিয়েলমি অথরাইজড কালেকশন পয়েন্টস ব্যবহার করতে পারবেন।

অফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইউজাররা ফেসবুকে রিয়েলমি’র অফিসিয়াল আফটার-সেল সার্ভিস পেজ "realme Service BD" ভিজিট করতে পারেন।

তাই ভিজিট করুন আপনার কাছেরই কোনো আউটলেট এবং ক্যাম্পেইন শেষের আগেই ডিসকাউন্ট উপভোগ করুন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Union Bank PLCs 7th meeting of the newly formed board of directors

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪০তম সভা অনুষ্ঠিত

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪০তম সভা অনুষ্ঠিত

১৬ জুন, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪০তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক সর্বজনাব শফিউদ্দিন আহমেদ এবং মোহাম্মদ ইকবাল কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা বাণিজ্য, আমানত ও রেমিট্যান্স সংগ্রহ বৃদ্ধি এবং বিনিয়োগ আদায়ে বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Inauguration of Training Course titled Foundation Course for Officers organized by Janata Bank Staff College Dhaka
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজ ঢাকা কর্তৃক আয়োজিত ফাউন্ডেশন কোর্স ফর অফিসার্স শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন

জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজ ঢাকা কর্তৃক আয়োজিত ফাউন্ডেশন কোর্স ফর অফিসার্স শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন

জনতা ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ মজিবর রহমান ১৫ জুন রোববার জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজ ঢাকা কর্তৃক আয়োজিত ২৫ (পঁচিশ) দিন ব্যাপী ফাউন্ডেশন কোর্স ফর অফিসার্স (ব্যাচ ০৫/২০২৫) শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন করেন। উক্ত প্রশিক্ষণ কোর্সে জনতা ব্যাংকের ৫০ জন সিনিয়র অফিসার অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজের ডিজিএম-স্টাফ কলেজ ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও অনুষদ সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Large rise in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় উত্থান

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় উত্থান

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় উত্থান হয়েছে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

সারাদিনের লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১৬ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৫ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩৬ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। বিশেষ করে লভ্যাংশ দেওয়া ভালো কোম্পানির এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ১৭৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৬ কোম্পানির শেয়ারমূল্য।

ডিএসই ব্লক মার্কেটে ২৫ কোম্পানির ৪০ কোটি ৫০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। লাভেলো সর্বোচ্চ ১৭ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

গতদিনের তুলনায় ডিএসইতে লেনদেন প্রায় দ্বিগুণ বেড়েছে। সারাদিনে ৪১৭ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ২৬৩ কোটি টাকা।

৯.৮৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স এবং সাড়ে ৩ শতাংশ দাম কমে তলানিতে শ্যামপুর সুগ্যার মিল।

চট্টগ্রামেও উত্থান

ঢাকার মতো সূচক বেড়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সারাদিনের লেনদেনে সার্বিক সূচক বেড়েছে ৬০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে ১১৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ৫৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৯ কোটি ৮২ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা এর আগের সবশেষ কার্যদিবসে ছিল ১০ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে মাগুরা মাল্টিপ্লেক্স এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইসলামী ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট।

মন্তব্য

p
উপরে