× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The people of Dhaka did not get a single day of fresh air in January
google_news print-icon

জানুয়ারির একদিনও বিশুদ্ধ বাতাস পায়নি ঢাকাবাসী

জানুয়ারির-একদিনও-বিশুদ্ধ-বাতাস-পায়নি-ঢাকাবাসী
বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সংবাদ সম্মেলনে বায়ুদূষণ নিয়ে গবেষণা তথ্য তুলে ধরা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
ঢাকার বাতাস এতোটাই দূষণের শিকার যে গত ছয় বছরে মাত্র ৩৮ দিন বিশুদ্ধ বাতাস মিলেছে। সে হিসাবে ইট-পাথরের এই নগরের মানুষ বছরে গড়ে ছয়দিন বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নেয়ার সুযোগ পেয়েছে।

আবহাওয়ার পরিবর্তনসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণে দিন দিন ঢাকায় নির্মল বাতাস পাওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম দিন থেকে টানা ২৫ তারিখ পর্যন্ত একদিনও বিশুদ্ধ বাতাস পায়নি রাজধানীবাসী।

ঢাকার বাতাস এতোটাই দূষণের শিকার যে গত ছয় বছরে মাত্র ৩৮ দিন বিশুদ্ধ বাতাস মিলেছে। সে হিসাবে ইট-পাথরের এই নগরের মানুষ বছরে গড়ে ছয়দিন বিশুদ্ধ বাতাসে শ্বাস নেয়ার সুযোগ পেয়েছে।

বেসরকারি স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণায় এমন ভয়াবহ তথ্য উঠে এসেছে।

বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন ক্যাপসের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান মজুমদার।

ক্যাপসের গবেষণা তথ্যের উল্লেখ করে কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, বায়ুদূষণে আবহাওয়াজনিত ও ভোগোলিক কারণ ছাড়াও নগর পরিকল্পনায় ঘাটতি, আইনের দুর্বলতা, আইন প্রয়োগের সীমাবদ্ধতাসহ মানবসৃষ্ট নানা কারণ রয়েছে। অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি এবং নির্মাণ কাজ থেকে সবচেয়ে বেশি ৩০ শতাংশ এবং ইটভাটা ও শিল্প-কারখানা থেকে ২৯ শতাংশ দূষণ হয়ে থাকে।

এছাড়া ঢাকার বায়ুদূষণের জন্য যানবাহনের কালো ধোঁয়া ১৫, আন্তঃদেশীয় বায়ুপ্রবাহ ১০, গৃহস্থালি ও রান্নার চুলা থেকে নির্গত পদার্থ ৯ এবং বর্জ্য পোড়ানো ৭ শতাংশ দায়ী।

‘বিপজ্জনক মাত্রায় ঢাকার বায়ুদূষণ: জনস্বাস্থ্য ও দুর্যোগ মোকাবেলায় জরুরি পদক্ষেপ’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার তথ্যও তুলে ধরা হয়।

বিশ্বব্যাংকের ২০১৮ সালের প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ক্যাপস চেয়ারম্যান বলেন, ২০১৮ সালে দেশে বায়ুদূষণজনিত রোগে মারা যায় প্রায় ১ লাখ ৫৩ হাজার মানুষ। তাদের মধ্যে শুধু ঢাকাতেই ১০ হাজার মানুষ মারা গেছে।

দ্য ইকনোমিস্টের ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের তথ্য বলছে, পৃথিবীর বসবাস অযোগ্য শহরগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ঢাকা। রাজধানী শহরগুলোর মধ্যেও দূষণে ঢাকা দ্বিতীয়। বায়ুদূষণের দিক দিয়ে ২০২০ ও ২০১৯ সালের প্রতিবেদনে শীর্ষ অবস্থানে ছিল বাংলাদেশ।

ক্যাপসের ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ছয় বছরের জানুয়ারি মাসের বায়ুমান সূচকের তথ্য বলছে, ২০২০ সালের তুলনায় ২০২১ সালে গড় বায়ুদূষণের পরিমাণ বেড়েছে ৯ দশমিক ৮ শতাংশ। অন্যদিকে ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরের চেয়ে ২০২১ সালে গড় বায়ুদূষণ বেড়েছে ৭ শতাংশ।

চলতি বছরের জানুয়ারি মাসের টানা ২৫ দিনে ঢাকার মানুষ একদিনের জন্যও বিশুদ্ধ বায়ুতে শ্বাস নেয়ার সুযোগ পায়নি।

গবেষণায় বলা হয়েছে, গত ছয় বছরের মধ্যে ঢাকার মানুষ মাত্র ২ শতাংশ বা ৩৮ দিন বিশুদ্ধ বায়ু গ্রহণ করেছে। এ সময়ের মধ্যে ২৬ শতাংশ বা ৫১০ দিন চলনসই মানের বায়ু, ২৯ শতাংশ বা ৫৭৭ দিন সংবেদনশীল বায়ু, ২২ শতাংশ বা ৪৪৩ দিন অস্বাস্থ্যকর, ১৯ শতাংশ বা ৩৮৫ দিন খুব অস্বাস্থ্যকর এবং ২ শতাংশ বা ৩৭ দিন দুর্যোগপূর্ণ বায়ুতে শ্বাস নিয়েছে ঢাকাবাসী।

ছয় বছরের গবেষণার তথ্য বলছে, ঢাকা শহরে বায়ুর মান সবচেয়ে খারাপ অবস্থানে থাকে রাতে। বিকেল ৪টার পর থেকে বায়ুর মান খারাপ হতে শুরু করে। রাত ১১টা থেকে ২টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ খারাপ অবস্থায় পৌঁছে। গত ছয় বছরে রাত ১টার সময় বায়ুমান সূচক ছিল ১৬২।

দূষণের কারণ হিসেবে কামরুজ্জামান মজুমদার বলেন, রাত ১০টার পর উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গ থেকে প্রচুর মালবাহী ট্রাক ঢাকায় প্রবেশ করে। এতে রাতে প্রচুর বায়ুদূষণ হয়। এছাড়াও রাতে সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতা কর্মীরা শহরের রাস্তা ঝাড়ু দেয়ায় বাতাসে ধূলাবালি উড়তে থাকে। রাত ৩টার পর থেকে বায়ুর মানের উন্নতি হয়। তবে অফিসগামী মানুষ এবং স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের চাপে সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বায়ুদূষণে একটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা থাকে। সকাল ১০টার পর থেকে বায়ুদূষণ ক্রমান্বয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কম দেখা যায়।

সংবাদ সম্মেলনে ঢাকার বায়ুদূষণ রোধে ১৫টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে স্বল্পমেয়াদি পদক্ষেপ হিসেবে শুষ্ক মৌসুমে ঢাকা শহরে প্রতিদিন দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর পর পানি ছিটানো, নির্মাণ স্থান ঘেরাও দিয়ে রাখা ও নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ঢেকে রাখা, রাস্তার ধূলা সংগ্রহে সাকশন ট্রাকের ব্যবহার করা, অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করে উন্নত প্রযুক্তির বিকল্প ইটের প্রচলন বাড়ানো, ব্যক্তিগত ও ফিটনেসবিহীন গাড়ি নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে নম্বর প্লেট অনুযায়ী জোড়-বিজোড় পদ্ধতিতে গাড়ি চলার প্রচলন করা।

মধ্যমেয়াদি পদক্ষেপ হিসাবে প্রচুর গাছ লাগানো ও ছাদ বাগান উৎসাহিত করা, ঢাকার আশপাশে জলাধার সংরক্ষণ, আলাদা সাইকেল লেন, ইটের বিকল্প স্যান্ড বক্ল ব্যবহার, সিটি গভর্নেন্স প্রচলনের মাধমে সেবা সংস্থার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্বল্প সময়ে সম্পন্ন করা ইত্যাদি ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

আর দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ হিসেবে নির্মল বায়ু আইন-২০১৯ যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন, পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক বাজেট বাড়ানো, নিয়মিত বায়ু পর্যবেক্ষণ স্টেশনের (ক্যামস) ব্যাপ্তি বাড়ানো, জনসচেতনতা তৈরি, ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং সরকারি সেবায় পরিবেশ ক্যাডার সার্ভিস এবং পরিবেশ আদালত চালু ও কার্যকর করার সুপারিশ করা হয়েছে।

ক্যাপসের গবেষণা বলছে, ২০২১ সালে ঢাকা শহরের ১০টি এলাকার বায়ুতে বস্তুকণা ছিল বছরে গড়ে প্রতি ঘনমিটারে ৬৩ মাইক্রোগ্রাম। এই মাত্রা বার্ষিক আদর্শ মানের চেয়ে প্রায় ৪ দশমিক ২ গুণ বেশি। এ বছর সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল তেজগাঁও এলাকা। পরের স্থানে রয়েছে শাহবাগ, আহসান মঞ্জিল, আবদুল্লাহপুর, মতিঝিল, ধানমণ্ডি-৩২, সংসদ ভবন, আগারগাঁও, মিরপুর-১০ ও গুলশান-২।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
July Affairs Seminar at Dhaka University

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে “জুলাই ২০২৪: বিপ্লব ও ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান” শীর্ষক এক সেমিনার আজ ২১ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার বিভাগীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহার সভাপতিত্বে সেমিনারে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হক বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, জুলাই শুধু একটি গণ-অভ্যুত্থান নয়, বরং এটি বৃহৎ পরিবর্তনের একটি সম্ভাবনার প্রতীক। এর মাধ্যমে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, একারণে কাজে-কর্মে, চলনে-বলনে সর্বত্র তাদের দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The air quality of Dhaka is moderate today

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

আজ সোমবার, সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস। আজ সকালে ঢাকার আকাশে উঁকি দিয়েছে রোদ। বৃষ্টি কমে রোদ উঠতেই ঢাকার বাতাসের মানে অবনতি দেখা গেছে।

সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৬৬। বায়ুমান সূচক অনুযায়ী, এই স্কোর নিয়ে শহরটির বাতাসের মান ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়েছে।

গতকাল একই সময়ে ঢাকার বাতাসের মান ছিল ‘ভালো’, দূষণ-মান ছিল ৫০। এই স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার ৭৪তম স্থানে নেমে গিয়েছিল ঢাকা। তবে আজ আবার তালিকার ২৬তম স্থানে উঠে এসেছে শহরটি।

এদিকে, গতকালের তুলনায় পাকিস্তানের লাহোরের বাতাসের মানে উন্নতি দেখা গেছে। ৮৩ স্কোর নিয়ে তালিকার ১২ তম স্থানে রয়েছে লাহোর। তবে ভারতের দিল্লির বায়ুদূষণ আজও অব্যাহত রয়েছে। ১২৩ স্কোর নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি।

একই সময়ে ১৬৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ এবং ১৪৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা।

কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

মন্তব্য

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

রাজধানীর লালবাগের শহীদনগর এলাকায় গণপিটুনিতে তৌফিকুল ইসলাম নামে এক যুবকের (২৬) মৃত্যু হয়েছে। তিনি স্থানীয়ভাবে ‘কিলার বাবু’ ওরফে ‘টেরা বাবু’ নামেও পরিচতি।

রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় সেনা সদস্যরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লালবাগ থানার ওসি মোস্তফা কামাল খান সমকালকে বলেন, ‘নিহত বাবুর বিরুদ্ধে চুরি ও মাদকের ১০-১২টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নিত চোর এবং মাদক চোরাকারবারী। শনিবার রাত ২টার পরে শহীদ নগর এলাকায় লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তার মৃত্যু হয়।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে