× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The slowdown in the capital market before the marginal report
google_news print-icon

প্রান্তিক প্রতিবেদনের আগে পুঁজিবাজারে ধীরগতি

প্রান্তিক-প্রতিবেদনের-আগে-পুঁজিবাজারে-ধীরগতি
বৃহস্পতিবার লেনদেন শেয়ারদর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির চেয়ে দরপতন হওয়ার কোম্পানির সংখ্যা ছিল বেশি। লেনদেনে ১৪২টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। কমেছে ১৮৪টি কোম্পানির। দর আগের দিনের মতোই আছে ৫৫টি কোম্পানির।

পুঁজিবাজারে চলছে বিভিন্ন কোম্পানির দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রান্তিক প্রতিবেদন প্রকাশের মৌসুম। গত বছরের জুনে যেসব কোম্পানির অর্থবছর শেষ হয়েছে সেসব কোম্পানি তাদের দ্বিতীয় প্রান্তিক প্রকাশ করছে, আর ডিসেম্বর ক্লোজিংয়ের কোম্পানিগুলো চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে লভ্যাংশ ঘোষণার সিদ্ধান্ত জানাবে।

তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক চিত্র উঠে আসে এসব প্রান্তিক প্রতিবেদনে। এর ওপর ভিত্তি করে বিনিয়োগকারীরা সিদ্ধান্ত নেন কোনো কোম্পানিতে নতুন বিনিয়োগ করবেন কি করবেন না।

এ সময় পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানিতে বিনিয়োগের চিত্র যেমন উঠে আসে, তেমনি বিনিয়োগের মন্দাতে থাকা কোম্পানিগুলোর চিত্রও উন্মোচিত হয়। আর ওই সময়টাতে সূচকের উত্থান-পতনই থাকে বেশি। গত ২০২০ সালের জানুয়ারিতেও এ রকম চিত্র দেখা যায়।

গত বছরের ২৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৯ কর্মদিবসের লেনদেনে মাত্র ১০ দিন সূচক বেড়েছিল। সে সময় সূচক ছিল সাড়ে ৪ হাজার পয়েন্টে। আর লেনদেন ছিল সর্বোচ্চ ৫০০ কোটি টাকা। চলতি বছরের একই সময়ে ১৪ কর্মদিবসে সূচক বেড়েছে। লেনদেন উঠেছে ১ হাজার ৯৭৬ কোটি টাকার।

চলতি সপ্তাহের ৫ কর্মদিবসের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএইএক্স কমেছে ৪ দশমিক ৮৯ পয়েন্ট। সূচক দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ২৭ পয়েন্টে। ফলে সপ্তাহের চার দিনই কমেছে প্রধান এই সূচক।

সপ্তাহের শুরুর দিন রোববার সূচক কমেছিল ৩২ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট। সোমবার সূচক কমেছে ৫৩ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট। মঙ্গলবার সূচক বেড়েছে ১৩ দশমিক ৩২ পয়েন্ট। বুধবার কমেছে দশমিক ১৩ পয়েন্ট।

শেয়ার কেনার চেয়ে বিক্রিতে চাপ বেশি থাকলেও লেনদেন আগের দিনের তুলনায় বেড়েছে ১০৩ কোটি টাকা। এদিন লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ২১৯ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ১৫৭ কোটি টাকা।

এদিন লেনদেন শেয়ারদর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির চেয়ে শেয়ার দর পতন হওয়ার কোম্পানির সংখ্যা ছিল বেশি। লেনদেনে ১৪২টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। কমেছে ১৮৪টি কোম্পানির। দর আগের দিনের মতোই আছে ৫৫টি কোম্পানির।

বৃহস্পতিবার লেনদেনে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে জীবন বিমা খাতের, ৭৭ শতাংশ। এ ছাড়া সাধারণ বিমা খাতের ২৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

আগের দিন নন ব্যাংক আর্থিক খাতের বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বাড়লেও বৃহস্পতিবার সে ধারা থেকে বেরিয়ে গেছে। লেনদেনে এ খাতের ৩২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

যেসব কোম্পানির দরপতনে সূচক কমেছে

বৃহস্পতিবার লেনদেনে গ্রামীণফোনের শেয়ারদর ১.১৩ শতাংশ পতনে সূচক কমছে সবচেয়ে বেশি ৮.৪৪ পয়েন্ট। এ ছাড়া বিকনফার্মার ৪.৪৬ শতাংশ শেয়ারদর কমায় সূচক কমেছে ৪.১৫ পয়েন্ট।

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর শেয়ারদর ২.৪৫ পয়েন্ট কমেছে, কোম্পানির শেয়ারদর দশমিক ৪৪ শতাংশ কমায়। বাজার পেইন্টের শেয়ারদরের কারণে সূচক ১.৪৬ পয়েন্ট কমেছে। পাওয়ার গ্রিডের শেয়ারদর ১.৬৮ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ১.৩৪ পয়েন্ট।

এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার ১ দশমিক শূন্য ১ পয়েন্ট, স্কয়ার টেক্সটাইলের দশমিক ৯৯ পয়েন্ট, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির দশমিক ৯১ পয়েন্ট, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের দশমিক ৮৫ পয়েন্ট ও বিএসআরএম স্টিলের ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ কমেছে। এদিন সার্বিকভাবে সূচক কমেছে দশমিক ৮২ পয়েন্ট।

যেসব কোম্পানির শেয়ারের দর বৃদ্ধি পেয়েছে সেগুলোর মধ্যে আছে আইসিবি, ন্যাশনাল লাইফ, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, ইউনিলিভার কনজ্যুমার, বেক্সিমকো ফার্মা, আরএকে সিরামিক, তিতাস গ্যাস, বেক্সিমকো লিমিটেড, ইস্টার্ন ব্যাংক ও ফারইস্ট লাইফ।

দর বৃদ্ধির ১০ কোম্পানি

প্রকৌশল খাতের বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমের শেয়ারদর বৃহস্পতিবার দিনের শেষে সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বেড়েছে। দর বৃদ্ধিতে ২০ টাকার শেয়ার পৌঁছেছে ২২ টাকায়।

এ ছাড়া সদ্য লেনদেনে আসা ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ারদরও ১০ শতাংশ বেড়েছে। ১১ টাকার শেয়ার দিন শেষে হয়েছে ১২ টাকা ১০ পয়সা। এদিন ১৩ লাখ টাকার ১ লাখ ৮৫ হাজার ৫৩৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারদর বেড়েছে ৯.৯৬ শতাংশ। ৯ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে আরও চারটি কোম্পানির। এর মধ্যে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ৯.৮৭ শতাংশ, বিডি থাই ফুডের ৯.৭৭ শতাংশ, কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ৯.৭৬ শতাংশ শেয়ারদর বেড়েছে। এ ছাড়া প্রকৌশল খাতের বেঙ্গল উইসডমের শেয়ারদর বেড়েছে ৯.৭৩ শতাংশ।

৮ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে একটি কোম্পানির, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার বেড়েছে ৮.২৫ শতাংশ।

৭ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে তিনটি কোম্পানির। এর মধ্যে বিডিল্যাম্পের ৭.৮১ শতাংশ, ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের শেয়ারের দর বেড়েছে ৭.৭৬ শতাংশ।

দরপতনের ১০ কোম্পানি

প্রিমিয়ার সিমেন্টের শেয়ারদর কমেছে সবচেয়ে বেশি, ৭.১৩ শতাংশ। এতে ৬৩ টাকা ১০ পয়সার শেয়ার নেমে এসেছে ৫৮ টাকা ৬০ পয়সায়।

ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের শেয়ারদর কমেছে ৪.৭৯ শতাংশ। এ ছাড়া আরও চারটি কোম্পানির শেয়ারদর ৪ শতাংশের বেশি কমেছে। এগুলো হচ্ছে নর্দান ইন্স্যুরেন্স, বিকন ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল ও জুট স্পিনিং।

৩.৭৬ শতাংশ শেয়ারদর কমেছে ইস্টার্ন হাউজিংয়ের। ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর কমেছে ৩.৭৪ শতাংশ। তাল্লু স্পিনিংয়ের শেয়ারদর কমেছে ৩.৭৩ শতাংশ। এপেক্স ফুটওয়ারের শেয়ারদর কমেছে ৩.৬৩ শতাংশ।

লেনদেনে সেরা ১০

সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের ৬১ কোটি ১৩ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ৩৯ লাখ ৬৬ হাজার ৭০৫টি শেয়ার।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৬১ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। কুইন সাউথ টেক্সটাইলের ৫০ কোটি ৭৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

মালেক স্পিনিংয়ের ৩৫ কোটি ৪০ লাখ টাকার ১ কোটি ১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৫৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। আরএকে সিরামিকের ৩৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। ফুওয়াং ফুডের ৩০ কোটি ৩১ লাখ টাকার, পাওয়ার গ্রিডের ৩০ কোটি ৩০ লাখ টাকার, সাইফ পাওয়ারের ২৬ কোটি ৭৯ লাখ টাকার, ন্যাশনাল লাইফের ২৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকার ও এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২৪ কোটি ৩৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

আরও পড়ুন:
বছরের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন লেনদেন পুঁজিবাজারে
‘পুঁজিবাজার ও বিমা খাত না এগোলে টেকসই উন্নয়ন কঠিন হবে’
বস্ত্র-প্রকৌশল খাতের টানে ঘুরল সূচক
তামহা সিকিউরিটিজের ব্যাংক হিসাব বন্ধ
চাঙা পুঁজিবাজারে হঠাৎ উল্টো দৌড়

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে