× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
DC orders to stop illegal brick kilns
google_news print-icon

অবৈধ ইটভাটা বন্ধে ডিসিদের নির্দেশ

অবৈধ-ইটভাটা-বন্ধে-ডিসিদের-নির্দেশ
চট্টগ্রামে আদালতের নির্দেশ পাওয়ার পর ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিচ্ছে প্রশাসন। ফাইল ছবি
বন মন্ত্রী বলেন, ‘পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজ। বনভূমিকে রক্ষা করা, পরিবেশ সুরক্ষা করা এবং জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পেতে জেলা প্রশাসকদের অনেক সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। সে বিষয়ে আমরা উনাদের দিক-নির্দেশনা দিয়েছি।’

দেশে বনভূমি উচ্ছেদ ঠেকাতে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দিয়েছে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।

রাজধানীর ওসমানি স্মৃতি মিলনায়তনের বুধবার ডিসি সম্মেলনে এ নির্দেশ দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

মন্ত্রী বলেন, ‘পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের অনেক কাজ। বনভূমিকে রক্ষা করা, পরিবেশ সুরক্ষা করা এবং জীববৈচিত্র্য রক্ষা করা, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা পেতে জেলা প্রশাসকদের অনেক সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। সে বিষয়ে আমরা উনাদের দিক-নির্দেশনা দিয়েছি।

‘পরিবেশ সুরক্ষার জন্য টিলা কাটা, পাহাড় কাটা, গাছ কাটা-এগুলো বন্ধ করার জন্য উনারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। বনভূমি যাতে কোনো অবৈধ দখলদার দখল করতে না পারে এবং অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করার বিষয়ে আমরা উনাদের সহযোগিতা চেয়েছি। প্রাণী সংরক্ষণ ও জীববৈচিত্র্যের কথাও তাদের বলেছি। সবক্ষেত্রে উনাদের সহযোগিতার প্রয়োজন আছে। তাই উনাদের সার্বিক সহযোগিতা আমরা চাই।’

বনভূমি রক্ষায় জেলা প্রশাসকদের কী নির্দেশ দেয়া হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্যমাত্রা হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে ১৬ শতাংশ বনাঞ্চল। এসডিজি অর্জনের জন্য ১৬ শতাংশ আচ্ছাদিত বন আমাদের দেখাতে হবে। ১৬ শতাংশ বনায়নের জন্য আমরা উনাদের সহযোগিতা চেয়েছি। বর্তমানে ১৪ দশমিক ১ শতাংশ বন রয়েছে। সামাজিক বনায়নের ক্ষেত্রে আমরা তো ২২ শতাংশের উপরেই আছি।

‘দখল হওয়া বনভূমি উদ্ধারে আমরা আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে উনাদের চিঠি দিয়েছি। কোন জায়গায়, কোন এলাকায়, কোন মৌজায় কতটুকু বনভূমি বেদখল আছে, সেগুলো উদ্ধারের জন্য উনাদের সহযোগিতা আমরা আগেই চেয়েছি। তালিকা উনাদের কাছে আছে, প্রত্যেক জেলায় আমরা পৌঁছে দিয়েছি। উনারা আমাদের সহযোগিতা করছেন।’

ইটভাটার মালিক প্রভাবশালী হলে সেগুলো উচ্ছেদে বাধা আসে বলে যে অভিযোগ রয়েছে সে বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ইটের পরিবর্তে ব্লক ইট প্রস্তুত করার পরিকল্পনা নিয়েছি। ২০২৫ সালের মধ্যে সরকারি স্থাপনায় শতভাগ ব্লক ইট ব্যবহার করতে হবে। এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। আমরা যখন শতভাগ ব্লকে যাব, তখন এমনিতেই ইটভাটা বন্ধ হয়ে যাবে।

‘অবৈধ ইটভাটা বন্ধ করতে গিয়ে ডিসি সাহেবের কোনো সমস্যা হবে বলে আমরা মনে করি না। পুলিশ প্রশাসন উনাদের সঙ্গে থাকবে।’

আরও পড়ুন:
গুঁড়িয়ে দেয়া হলো ৩ ইটভাটা
বৃষ্টিতে নষ্ট কাঁচা ইট
পন্টুনে এক্সকাভেটর, চরের মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়
ইটভাটায় পুড়ছে শিশুর ভবিষ্যৎ
নিয়ম না মানা ইটভাটার তালিকা চায় আদালত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
BNP has submitted a proposal for reforming the police administration

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বিএনপি
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ভবনে পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান সফর রাজ হোসেনের কাছে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির পক্ষ থেকে এই প্রস্তাব জমা দেয়া হয়।

পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ক প্রস্তাব জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি।

রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট ভবনে পুলিশ প্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান সফর রাজ হোসেনের কাছে বৃহস্পতিবার দুপুরে বিএনপির পক্ষ থেকে এই প্রস্তাব জমা দেয়া হয়।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য সাবেক সচিব এস এম জহিরুল ইসলাম দলের পক্ষ থেকে এই প্রস্তাব জমা দেন।

প্রসঙ্গত, পুলিশ প্রশাসন সংস্কার বিষয়ে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে প্রধান করে একটি কমিটি গঠন করেছিল বিএনপি।

আরও পড়ুন:
গুম কমিশনের মেয়াদ বাড়ল ৩ মাস
বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ
আমরা একটি এজেন্ডা নিয়ে বসে থাকতে পারি না: প্রণয় ভার্মা
ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব
৫ সংস্কার কমিশনপ্রধানের মর্যাদা-সুবিধা, সদস্যদের সম্মানী নির্ধারণ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The unity of the religious leaders called for the unity of the Chief Counsel

প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের ডাকে ধর্মীয় নেতাদের একাত্মতা

প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের ডাকে ধর্মীয় নেতাদের একাত্মতা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ধর্মীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ফটোসেশনে অংশ নেন। ছবি: পিআইডি
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে রমনা সেন্ট ম্যারিজ ক্যাথেড্রালের প্রধান পুরোহিত অলভার্ট রোজারিও বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাজনৈতিক দলগুলো যে কথা বলেছে তার সঙ্গে আমরা একাত্মতা পোষণ করেছি। আমরা একটা স্পর্শকাতর সময় পার করছি। এই সময়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’

দেশে চলমান অস্থির সময়ে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস ঐক্যের যে ডাক দিয়েছেন তার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন দেশের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় নেতারা। তারা দেশি-বিদেশি নানা অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন।

রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের একথা জানান ধর্মীয় নেতারা।

বৈঠক থেকে বের হয়ে রমনা সেন্ট ম্যারিজ ক্যাথেড্রালের প্রধান পুরোহিত অলভার্ট রোজারিও বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) রাজনৈতিক দলগুলো যে কথা বলেছে তার সঙ্গে আমরা একাত্মতা পোষণ করেছি। আমরা একটা স্পর্শকাতর সময় পার করছি। এই সময়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

‘ইসকনের ঘটনায় মানুষের মনে যে ক্ষত তৈরি হয়েছে তা দূর করতে হবে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে যারা কষ্টে আছেন, যাদের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে তাদের অনেকেই আজ আসেননি। তাদেরকে নিয়ে যেন প্রধান উপদেষ্টা বসেন আমি সে কথা বলে এসেছি।’

বাংলাদেশ বুড্ডিস্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু সুনন্দ প্রিয় বলেন, ‘দেশে যেন সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকে। আমরা যেন মিলেমিশে থাকতে পারি। এটা আমাদের ঐতিহ্য। সে বিষয়ে যেন প্রধান উপদেষ্টা ব্যবস্থা নেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) আমাদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন।’

গারো পুরোহিত জনসন মুরি কামাল বলেন, ‘আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছি। যেসব মিডিয়া অপপ্রচার চালাচ্ছে তাদের আমরা প্রতিরোধ করবো। আমরা ঐক্যবদ্ধ আছি। এই সরকারকে আমরা সহযোগিতা করবো।’

রমনা হরিচাঁদ মন্দিরের সহ-সম্পাদক অবিনাশ মিত্র বলেন, ‘আমরা যারা বাংলাদেশে আছি, আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ নেই। কিন্তু বিভেদটা কোথায়?

‘যারা বিভেদ তৈরি করছে তারা আমাদের মধ্যে ঢুকে বিদেশে বসে প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। তারা স্বার্থ হাসিল করবে এটা আমরা চাই না। এটা বাংলাদেশ। এখানে আমরা সবাই সমানভাবে মিলেমিশে আছি। কোনো সমস্যা নেই।’

প্রসঙ্গত, জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত মঙ্গলবার থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে বৈঠক করছেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রথম দিন ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি। পরদিন বুধবার বৈঠক করেন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ধর্মীয় নেতাদের আহ্বান জানানো হয়েছিল।’

আরও পড়ুন:
২৮ দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
আমরা বাংলাদেশি, আমরা এক পরিবার: প্রধান উপদেষ্টা
নতুন এই স্বাধীনতা অনেকের পছন্দ হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
এক বিজয় করেছো, আরেক বিজয় আসবে: প্রধান উপদেষ্টা
নতুন উপকূলীয় গ্যাস অনুসন্ধানে বিনিয়োগ করবে শেভরন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The DC conference will start on February 16 and continue for three days

ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি, চলবে তিনদিন

ডিসি সম্মেলন শুরু ১৬ ফেব্রুয়ারি, চলবে তিনদিন
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ডিসি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এখন পর্যন্ত নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সম্মেলনের কার্য অধিবেশনগুলো ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। তবে অন্য ভেন্যুও বিবেচনায় রয়েছে।’

রাজধানীতে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি শুরু হতে যাচ্ছে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ফেব্রুয়ারি।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘২০২৫ সালের জেলা প্রশাসক সম্মেলনের তারিখ নির্ধারণ হয়েছে। ১৬ থেকে ১৮ ফেব্রুয়ারি ডিসি সম্মেলন হবে। এখন পর্যন্ত নেয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সম্মেলনের কার্য অধিবেশনগুলো ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। তবে অন্য ভেন্যুও আমাদের বিবেচনায় রয়েছে।’

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জানা যায়, আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি সকালে ডিসি সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে হবে।

সম্মেলনে প্রতি বছরের মতো এবারও জেলা প্রশাসকদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে সম্মেলনে উপদেষ্টা-সচিবদের উপস্থিতিতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে জেলা প্রশাসকদের প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা এবং সেসব প্রস্তাবের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সরকারের কর্মকাণ্ড মাঠ পর্যায়ে ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি নীতিনির্ধারণী বিভিন্ন বিষয় ও উন্নয়ন কর্মসূচি বিষয়ে জেলা প্রশাসকদের দিকনির্দেশনা দিতে আয়োজন করা হয় জেলা প্রশাসক সম্মেলন। কেন্দ্রের নির্দেশনা মাঠ প্রশাসনের কাছে পৌঁছে দেয়ার পাশাপাশি তৃণমূলের বাস্তবতা তুলে আনাও এই সম্মেলনের অন্যতম উদ্দেশ্য।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
EC Secretary is Akhtar Hossain

ইসি সচিব হলেন আখতার হোসেন

ইসি সচিব হলেন আখতার হোসেন আখতার হোসেন। ছবি: সংগৃহীত
সাবেক সরকারি কর্মকর্তা আখতার হোসেনকে চুক্তিতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাকে দু’বছরের জন্য এই পদে নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

সাবেক সরকারি কর্মকর্তা আখতার হোসেনকে চুক্তিতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। তাকে দু’বছরের জন্য এই পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

অন্য যে কোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা-সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে আখতার হোসেনকে ইসির সিনিয়র সচিব পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নিয়োগের অন্যান্য শর্ত চুক্তিপত্র দিয়ে নির্ধারণ করা হবে।

প্রসঙ্গত, ইসি সচিব শফিউল আজিমকে গত ৩ ডিসেম্বর ওএসডি করে সরকার।

আরও পড়ুন:
রাঙামাটি ও ঠাকুরগাঁওয়ে নতুন ডিসি
নওগাঁয় ১২০ টাকায় পুলিশে চাকরি পেলেন ৭৬ জন
পাঁচ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাচ্ছেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের নতুন সচিব সাইদুর রহমান
প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি হলেন ড. খলিল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Inflation in the country was 1138 percent in November

নভেম্বরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১১.৩৮ শতাংশ

নভেম্বরে দেশে মূল্যস্ফীতি ১১.৩৮ শতাংশ
বিবিএস-এর তথ্য বলছে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ থেকে সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ হয়েছে।

নভেম্বরে দেশে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ দশমিক ৩৮ শতাংশ। আগের মাস অক্টোবরে তা ছিল ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এই হার গত চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ।

এদিকে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশ থেকে সামান্য বেড়ে ৯ দশমিক ৩৯ শতাংশ হয়েছে নভেম্বরে। শহর এবং গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হারও গত মাসে বেড়েছে।

নভেম্বরে গ্রামাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং অক্টোবরে ছিল ১১ দশমিক ২৬ শতাংশ।

একই সময়ে গ্রামাঞ্চলে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১৩ দশমিক ৪১ শতাংশ এবং অক্টোবরে ছিল ১২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। তবে গ্রামাঞ্চলে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি নভেম্বর ও অক্টোবরে অপরিবর্তিত ৯ দশমিক ৭২ শতাংশ ছিল।

অন্যদিকে নভেম্বরে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১১ দশমিক ৩৭ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ১০ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

নভেম্বরে খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ১৪ দশমিক ৬৩ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ১২ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৩১ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।

নভেম্বরে মজুরি হার সূচক ছিল ৮ দশমিক ১০ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৮ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ
সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ
মূল্যস্ফীতি আগস্টে কমে এসেছে: বিবিএস
জুলাইয়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতি
বাজারের সঙ্গে মিলছে না সরকারের মূল্যস্ফীতির হিসাব

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Courtesy meeting of the newly appointed judges with the President

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত বিচারপতিদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে নবনিযুক্ত বিচারপতিদের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নতুন বিচারপতিদের অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, নতুন বিচারপতি নিয়োগের ফলে দেশের উচ্চতর আদালতে বিচারিক কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হবে এবং বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নবনিযুক্ত ২৩ বিচারপতি।

রাষ্ট্রপতির বাসভবন বঙ্গভবনে গিয়ে বৃহস্পতিবার তারা সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে নতুন বিচারপতিদের অভিনন্দন জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, নতুন বিচারপতি নিয়োগের ফলে দেশের উচ্চতর আদালতে বিচারিক কার্যক্রম আরও ত্বরান্বিত হবে এবং বিচারপ্রার্থীরা উপকৃত হবেন।

বিচারপতিগণ তাদের দক্ষতা ও মেধা কাজে লাগিয়ে দ্রুত মামলা নিষ্পত্তি করতে সক্ষম হবেন বলে রাষ্ট্রপতি আশা প্রকাশ করেন।

সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিবরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Approval of proposal to establish High Commission in New Zealand
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক

নিউজিল্যান্ডে হাইকমিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

নিউজিল্যান্ডে হাইকমিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
অস্ট্রেলিয়া থেকে নিউজিল্যান্ডে প্রবাসী বাংলাদেশিদের যথাযথ সেবা নিশ্চিত করা সব সময় সম্ভব হয় না। একইসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে কনস্যুলার সেবা গ্রহণ করতে প্রবাসীরা বিপুল অর্থ ব্যয়সহ নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন। ওয়েলিংটনে বাংলাদেশ হাইকমিশন স্থাপিত হলে প্রবাসীদের কাছে সরাসরি দূতাবাসের কনস্যুলার সেবা পৌঁছানো সহজ ও সাশ্রয়ী হবে।

নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে বাংলাদেশের নতুন একটি হাইকমিশন স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে উপদেষ্টা পরিষদ।

বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এই অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং সুশাসনের সূচক বিবেচনায় নিউজিল্যান্ড দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অন্যতম সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত। দেশটি মানব উন্নয়ন সূচকে ১৬তম ও বৈশ্বিক প্রতিযোগিতার সক্ষমতা সূচকে ৩২তম অবস্থানে রয়েছে। জনগণের ক্রয়ক্ষমতা বেশি হওয়ায় এ দেশটি বাংলাদেশি পণ্যের জন্য একটি সম্ভাবনাময় বাজার হতে পারে।

নিউজিল্যান্ডে প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি বসবাস করছেন এবং প্রায় এক হাজার বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রী নিউজিল্যান্ডের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন।

ভৌগোলিকভাবে নিউজিল্যান্ড মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন দ্বীপরাষ্ট্র হওয়ায় সমবর্তী দায়িত্বপ্রাপ্ত দেশ অস্ট্রেলিয়া থেকে নিউজিল্যান্ডে অবস্থিত প্রবাসী বাংলাদেশিদের যথাযথ সেবা নিশ্চিত করা সর্বদা সম্ভব হয় না।

একইসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে কনস্যুলার সেবা গ্রহণ করতে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিপুল অর্থ ব্যয়সহ নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হন। ওয়েলিংটনে বাংলাদেশ হাইকমিশন স্থাপিত হলে নিউজিল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশিদের কাছে সরাসরি দূতাবাসের সব ধরনের কনস্যুলার সেবা পৌঁছানো সহজ ও সাশ্রয়ী হবে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তানসহ ৭২টি দেশের কূটনৈতিক মিশন রয়েছে। নিউজিল্যান্ডে বাংলাদেশের একটি মিশন স্থাপিত হলে তা দু’দেশের মধ্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির পথ সুগম করবে।

বাংলাদেশের বহুমাত্রিক স্বার্থ তথা রাজনৈতিক, কৌশলগত, বাণিজ্যিক, অর্থনৈতিক, শিক্ষা, প্রবাসী কল্যাণ বিবেচনায় রেখে নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে একটি পূর্ণাঙ্গ মিশন স্থাপন করা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত হবে। তবে, এ বিষয়ে যাবতীয় ব্যয় পরবর্তী অর্থবছরে (২০২৫-২৬) নির্বাহ করা হবে।

মন্তব্য

p
উপরে