× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The highest index after a month and a half
google_news print-icon

দেড় মাস পর সর্বোচ্চ সূচক

দেড়-মাস-পর-সর্বোচ্চ-সূচক
দেড় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থানে ফিরেছে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
সপ্তাহের শুরুতে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর উত্থানে আটকে ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। সেখান থেকে এক দিনের ব্যবধানে আবারও আগ্রহের নতুন খাত পেয়েছেন তারা। সোমবার লেনদেনে জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে বেশির ভাগ। পাশাপাশি সাধারণ বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতিও ছিল বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ।

প্রতিদিনের লেনদেনে একটু একটু করে বাড়ছে সূচক। বছরের প্রথম কর্মদিবসে সূচক ছিল ৬ হাজার ৮৫৩ পয়েন্টে। সেখান থেকে ১২ কর্মদিবসে সূচকে ২০০ পয়েন্ট যোগ হয়ে সোমবার দেড় মাসের সর্বোচ্চ অবস্থানে ফিরেছে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স।

খাতভিত্তিক লেনদেনে ফিরছে একসময় হু হু করে বাড়তে থাকা বিমা, স্বল্প মূলধনি, বস্ত্র ও প্রকৌশল খাতের কোম্পানির শেয়ার। এসব খাতের শেয়ারের প্রতি নতুন করে আগ্রহ দেখাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির তালিকায় উঠে আসে কোম্পানিগুলোর নাম।

ডিসেম্বর ক্লোজিংয়ের থাকা কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যে তাদের অর্থবছরের হিসাব সম্পূর্ণ করেছে। এখন অডিটের মাধ্যমে আগামী দুই-তিন মাসের মধ্যে লভ্যাংশ আসতে শুরু করবে। পুঁজিবাজারে মূলত ব্যাংক ও নন-ব্যাংক আর্থিক খাত, বিমা, মিউচুয়াল ফান্ডের অর্থবছর ডিসেম্বরকেন্দ্রিক। ফলে এসব কোম্পানির প্রতি এখনই আগ্রহ দেখাচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।

সপ্তাহের শুরুতে স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর উত্থানে আটকে ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। সেখান থেকে এক দিনের ব্যবধানে আবারও আগ্রহের নতুন খাত পেয়েছেন তারা। সোমবার লেনদেনে জীবন বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর শেয়ারদর বেড়েছে বেশির ভাগ। পাশাপাশি সাধারণ বিমা খাতের কোম্পানিগুলোর প্রতিও ছিল বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ।

এদিন লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা। গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২ জানুয়ারি পর্যন্ত পুঁজিবাজারের লেনদেন একবারও হাজার কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করেনি। তবে ৩ জানুয়ারি থেকে হাজার কোটি টাকার লেনদেনের যাত্রা এখনও অব্যাহত আছে। এই যাত্রায় সর্বোচ্চ লেনদেন হয়েছে ১১ জানুয়ারি, ১ হাজার ৯৭৮ কোটি টাকা।

সোমবার লেনদেনের শুরুতেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার কেনার বেশ উচ্ছ্বাস লক্ষ করা গেছে। যার ফলে সূচকের উত্থানে পতনের যে বড় ঢেউ দেখা যেত, সেটি ছিল না বললেই চলে।

খানিক সময়ের জন্য সূচকের পতন উত্থানের হার কমে এলেও পরবর্তী সময়ে আবার সেটি শেয়ার কেনার আগ্রহে উঠে এসেছে। দিন শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৩৫ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৫৫ পয়েন্টে। এর আগে ২১ নভেম্বর সূচক ছিল ৭ হাজার ৮৫ পয়েন্টে।

সোমবার লেনদেনে সাধারণ বিমা খাতের ৯৭ দশমিক ৫০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। আর জীবন বিমা খাতের ৭৬ দশমিক ৯২ শতাংশ দর বেড়েছে।

এ ছাড়া ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৬১ শতাংশ, নন-ব্যাংক আর্থিক খাতের ৬৮ শতাংশ, ব্যাংকের ৫৯ শতাংশ, প্রকৌশল খাতের ৩৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

তৃতীয় দিনে লেনদেন থাকা বেক্সিমকো গ্রুপের গ্রিন সুকুকের দাম আরও কমেছে। এদিন সুকুকটির দর কমে হয়েছে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা। ১০০ টাকা অভিহিত মূল্যেই এই সুকুকের লেনদেন গত বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে। সেদিন সর্বোচ্চ দর উঠেছিল ১১০ টাকা। লেনদেন শেষ হয় ১০১ টাকায়। দ্বিতীয় দিনের লেনদেনে দর আরও কমে হয় ৯৫ টাকা। সোমবার তৃতীয় দফায় প্রতিটি সুকুকের দর কমেছে সাড়ে ৩ টাকা।

সূচক উত্থানে ছিল যেসব কোম্পানি

সোমবার সূচক উত্থানে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল টেলিকম খাতের রবির। শেয়ারদর ৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ উত্থানে সূচক বেড়েছে ১৩ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট। এ ছাড়া বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারদর ২ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ৫ দশমিক ৪৭ পয়েন্ট।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারের দর বৃদ্ধি সূচক উত্থানে ভূমিকা রেখেছে ৪ দশমিক শূন্য ৭ পয়েন্ট।

ওরিয়ন ফার্মার অবদান ছিল ৩ দশমিক ৪৩ পয়েন্ট। বিএসআরএমের শেয়ারদর বেড়েছে ৪ দশমিক ৮৪ শতাংশ, এতে সূচক বেড়েছে ৩ দশমিক ২৮ পয়েন্ট।

লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশের শেয়ারদর বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২ দশমিক ৭৫ পয়েন্ট।

এ ছাড়া সাইফ পাওয়ারের ২ দশমিক ৫৪ পয়েন্ট, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ২ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট, বার্জার পেইন্টের ২ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট ও ডরিন পাওয়ারের ১ দশমিক ৯৫ পয়েন্ট অবদান ছিল সূচক বৃদ্ধিতে।

পাশাপাশি শেয়ারদর কমায় সূচক পতনে ত্বরান্বিত করেছে তিতাস গ্যাস, আরএকে সিরামিক, আইসিবি, পাওয়ার গ্রিড, ওয়ালটন, বিএটিবিসি, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ব্র্যাক ব্যাংক ও ডেল্টা লাইফ।

দর বৃদ্ধিতে ১০ কোম্পানি

সোমবার সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে সদ্য লেনদেনে আসা ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের। দিনের সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ দর বৃদ্ধিতে শেয়ারদর দাঁড়িয়েছে ১২ টাকা ১০ পয়সা।

এ ছাড়া এদিন ৯ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে পাঁচটি কোম্পানির। এর মধ্যে আছে শমরিতা হসপিটাল, যার দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। ১৩ কোটি ৫২ লাখ টাকা লেনদেনে এদিন কোম্পানিটির ১১ লাখ ৫৭ হাজার ৭২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

ওরিয়ন ইনফিউশনের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯১ শতাংশ। দর বৃদ্ধিতে কোম্পানিটির শেয়ারদর ৯৪ টাকা ৮০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৪ টাকা ২০ পয়সা।

প্রাইম লাইফের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ। এ ছাড়া ফুওয়াং ফুডের শেয়ারদর বেড়েছে ৯ দশমিক ২৩ শতাংশ।

৮ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে দুটি কোম্পানির। এর মধ্যে প্রগতি লাইফের ৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ ও ডরিন পাওয়ারের ৮ দশমিক ১১ শতাংশ।

৭ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারের ৭ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ ছাড়া এ তালিকায় আছে লিব্রা ইনফিউশন ও পিপলস ইন্স্যুরেন্স।

দরপতনে ১০ কোম্পানি

এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে লাভেলো আইসক্রিম, ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ। গত দুই কর্মদিবস ধরে কমছে কোম্পানিটির শেয়ারদর। সোমবার দরপতনে ৫০ টাকা ১০ পয়সার শেয়ার নেমেছে ৪৬ টাকা ৬০ পয়সায়।

আরএকে সিরামিকের শেয়ারদর কমেছে ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ। আরও দুটি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে ৬ শতাংশের বেশি। একটি হচ্ছে তিতাস গ্যাস, যার শেয়ারদর ৪৮ টাকা ৬০ পয়সা থেকে ৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ কমে হয়েছে ৪৫ টাকা ৫০ পয়সা। অন্যটি এএমসিএল (প্রাণ), যার শেয়ারদর কমেছে ৬ দশমিক ১৪ শতাংশ।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের শেয়ারদর কমেছে ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ৪ শতাংশের বেশি শেয়ারদর কমেছে আরও সাতটি কোম্পানির। এর মধ্যে রংপুর ফাউন্ডির ৪ দশমিক ৬১ শতাংশ, কাট্টলি টেক্সটাইলের ৪ দশমিক ৩৮ শতাংশ, তাল্লু স্পিনিংয়ের ৪ দশমিক ৩২ শতাংশ, সমতা লেদারের ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ, এপেক্স স্পিনিংয়ের ৪ দশমিক ২৮ শতাংশ শেয়ারদর কমেছে।

লেনদেনে ১০ কোম্পানি

সোমবার টাকার অঙ্কে লেনদেন সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, যার ১৩১ কোটি ৫২ লাখ টাকার ৯৭ লাখ ৩৬ হাজার ৪৬৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

সাইফ পাওয়ারের লেনদেন হয়েছে ১০০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ২ কোটি ২৪ লাখ ৪১ হাজার ৪৫২টি শেয়ার।

বেক্সিমকো লিমিটেডের লেনদেন হয়েছে ৯০ কোটি ৪ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৬০ লাখ ৯৮ হাজার ৭৬৫টি শেয়ার।

ওরিয়ন ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৯৫ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ৭১ লাখ ১৬ হাজার ৭৬৯টি শেয়ার।

পাওয়ার গ্রিডের ৫৫ কোটি ৩ লাখ টাকা, আরএকে সিরামিকের ৪৫ কোটি ৪১ লাখ টাকা, জিপিএইচ ইস্পাতের ৪৫ কোটি ২ লাখ টাকা, ফারইস্ট লাইফের ৪২ কোটি ৫৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

এ ছাড়া প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ১৭ লাখ ও ফরচুন সুজের ৩৯ কোটি ৯৫ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

আরও পড়ুন:
স্বল্প মূলধনি আবার চাঙা
পুঁজিবাজার তহবিলে ব্যাংকের টাকা কত, জিজ্ঞাসা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের
আইপিও টাকা খরচ না করায় আমান কটনের জরিমানা
সুকুক চালুর দিন লেনদেনে ভাটা
সরকারি কোম্পানির উল্টো দৌড়ে কমল সূচক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the first hour the index rose in the capital market of Dhaka but there was a big fall in Chittagong

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯০ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২০২টির এবং কমে ৭২টির। অপরিবর্তিত ছিল ৭৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন। প্রথম ঘণ্টায় বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজার দিনের শুরুতেই বড় পতনের মুখে পড়েছে।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বাড়ে ১০ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ২ পয়েন্ট এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ৯০ কোটি টাকা। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বাড়ে ২০২টির এবং কমে ৭২টির। অপরিবর্তিত ছিল ৭৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে সূচক কমেছে চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারের। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইএক্স সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছিল ২৮টির। দাম কমেছিল ২৬টির এবং অপরিবর্তিত ছিল সাতটি কোম্পানির শেয়ারদর।

প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ৭৯ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজার: টানা চার দিন পতন সূচকে
আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Trading in the capital market while maintaining the uptrend

উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট।

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে বড় উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও বজায় আছে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রভাব।

আজ লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে বেড়েছে তিনটি সূচকই। এর পাশাপাশি দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির।

লেনদেন শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৬ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ৭ পয়েন্ট এবং ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয় ১৭৬ কোটি টাকা।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৫৩টির, কমেছে ৬৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রাম পুঁজিবাজারের লেনদেন। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএসইএক্স সূচক বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯, কমেছে ২১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় সিএসইতে মোট লেনদেন হয় ১ কোটি ৭৩ লাখ টাকার।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে
ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান
পুঁজিবাজার: টানা চার দিন পতন সূচকে
আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার
নীতি সহায়তার খবরে শেয়ারবাজারে সুবাতাস বইছে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Stock market Trading started with a fall in the first hour

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু পতন দিয়ে প্রতীকী ছবি
শুরুর ঘণ্টায় বাজারে লেনদেন হয় প্রায় ৮০ কোটি টাকার। লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে দাম কমে ১৫৪টি এবং বাড়ে ১২২টি শেয়ারের। দাম অপরিবর্তিত ছিল ৮০টি শেয়ারের।

ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন শুরু হয়েছে পতন দিয়ে।

লেনদেনের শুরুর ঘণ্টাতেই পয়েন্ট কমে তিনটি সূচকের।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সোমবার লেনদেন শুরুর পর থেকেই সূচক কমতে থাকে।

প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৬ পয়েন্ট। আর বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএসই-৩০ কমেছে ২ পয়েন্ট।

পতনের ধারা অব্যাহত ছিল শরিয়াহভিত্তিক শেয়ারের সূচকে। ডিএসইএসের সূচক কমে দশমিক ১৩ পয়েন্ট।

শুরুর ঘণ্টায় বাজারে লেনদেন হয় প্রায় ৮০ কোটি টাকার। লেনদেন হওয়া শেয়ারের মধ্যে দাম কমে ১৫৪টি এবং বাড়ে ১২২টি শেয়ারের। দাম অপরিবর্তিত ছিল ৮০টি শেয়ারের।

দামের দিক থেকে ভালো অবস্থানে ছিল অটোমোবাইল, পেপার মিলস, ফেব্রিকস ও প্রকৌশল কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিনের শুরুতে শীর্ষ ২০ ব্যাংক খাতের শেয়ারের সংখ্যা তিনটি।

এদিকে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজার সূচক হারিয়েছে ৩৮ পয়েন্ট। দুই দিনের পতনে বর্তমানে প্রধান সূচক কমে নেমেছে ৫ হাজার ১৫৫ পয়েন্টে।

পতনের ধারা অব্যাহত আছে চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় নিম্নমুখী ছিল প্রধান সূচক।

এ পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতেই দাম কমেছে ৪১টি এবং বেড়েছে ২৭টি কোম্পানির শেয়ারের। প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি টাকার শেয়ার ও বন্ডের।

আরও পড়ুন:
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: নয় বিনিয়োগকারীকে ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা
ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখার নির্দেশ
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা
সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ২০ জনের বিও হিসাব জব্দ
পুঁজিবাজারে ক্রমশই নিম্নগতি, হতাশ বিনিয়োগকারীরা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Financial advisor blames regulators for instability in capital market

পুঁজিবাজারে অস্থিরতায় রেগুলেটরদের দুষলেন অর্থ উপদেষ্টা

পুঁজিবাজারে অস্থিরতায় রেগুলেটরদের দুষলেন অর্থ উপদেষ্টা রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “আমাদের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের মতো পুঁজিবাজারের অবস্থাও একই রকমের। পুঁজিবাজারের শেয়ার প্রাইস কমে যাচ্ছে বলেই ‘চেয়ারম্যানকে রিমুভ কর’ বলে মিছিল হচ্ছে। আমি এ ব্যাপারে অনড়। বলেছি, থাকো।”

দেশের পুঁজিবাজারে অস্থিরতার জন্য বড় খেলোয়াড় ও রেগুলেটরদের দায়ী করেছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘এজন্য বিনিয়োগকারীদের দায়ী করছি না। এর পেছনে প্লেয়ার ও রেগুলেটরের অনেক দোষ আছে। এ বিষয়টি প্রচার করা দরকার। আমরা এগুলো পরিবর্তন ও সংস্কারের চেষ্টা করছি।’

শনিবার সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ব্যাংকিং অ্যালমানাক’-এর ষষ্ঠ সংস্করণের প্রকাশনা উৎসবে তিনি এসব কথা বলেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘আর্থিক খাতের সঠিক তথ্য তুলে ধরাই ব্যাংকিং অ্যালমানাকের মূল উদ্দেশ্য। দেশি-বিদেশি বিভিন্ন সংস্থা বাংলাদেশের আর্থিক, সামাজিক ও অন্যান্য খাতের পরিসংখ্যান নিয়ে নানা ধরনের সন্দেহ প্রকাশ করে। এতে তথ্য-উপাত্তের গ্রহণযোগ্যতা ক্ষুণ্ন হয়। এছাড়া যেকোনো উন্নয়ন পরিকল্পনা বা গবেষণার জন্য সঠিক তথ্য-উপাত্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’

তিনি বলেন, “বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে (বিবিএস) বলা হয়েছে, তথ্য যা আছে তা-ই যেন প্রকাশ করা হয়। এখানে কারচুপির কোনো সুযোগ নেই।

“আমাদের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাতের মতো পুঁজিবাজারের অবস্থাও একই রকমের। পুঁজিবাজারের শেয়ার প্রাইস কমে যাচ্ছে বলেই ‘চেয়ারম্যানকে রিমুভ কর’ বলে মিছিল হচ্ছে। আমি এ ব্যাপারে অনড়। বলেছি, থাকো।”

বিনিয়োগকারীদের উদ্দেশে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘আপনারা জেড ক্যাটাগরির শেয়ার কিনছেন, যার কোনো অস্তিত্ব নেই। অথচ এই শেয়ার মহা আনন্দে কিনছেন। এগুলোর ন্যূনতম কোনো মূল্য নেই, কয়েকদিন পরই এগুলো ওয়েস্ট পেপার হিসেবে ব্যবহার হবে। এজন্য একটু কষ্ট করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘সঠিক তথ্য-উপাত্ত ছাড়া কোনো কিছু মূল্যায়ন হয় না। বিগত ১৫ বছরের তথ্য-বিভ্রাট নিয়ে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। মূল্যস্ফীতি, জিডিপি নিয়ে তথ্য বিভ্রাটের পেছনে অনিচ্ছাকৃত কিছুটা ভুল রয়েছে; আবার নীতিনির্ধারকরাও তথ্য লুকানোর চেষ্টা করেন। এ অবস্থা থেকে বের হতে হবে।’

তথ্য বিভ্রাটের বিষয়ে ড. সালেহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা কোনো পাওয়ার দেখাতে আসিনি, একটি দায়িত্ব নিয়ে এসেছি। বিগত ১৫ বছরের তথ্য নিয়ে নানা বিভ্রাট রয়েছে। তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

‘আমরা এগুলো পরিবর্তন ও সংস্কারের চেষ্টা করছি। কারণ দাতা সংস্থাগুলো আমাদের কাছে নানা প্রশ্ন করে। তারা বোঝাতে চান, আগেই কম ছিল ইত্যাদি। এ নিয়ে আমরা তাদের বোঝাচ্ছি- আগের তথ্য লুকানো ছিল, আমরা সঠিকটা উপস্থাপন করছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘ন্যাশনাল সিঙ্গেল উইন্ডো করার চেষ্টা করছি, যাতে ব্যবসায়ীরা এক স্থান থেকে সব তথ্য পায়। তথ্যের জন্য ব্যবসায়ীদের ১০ জায়গায় দৌড়াতে হবে না। যদি আরও সুসংহতভাবে তথ্য ম্যানেজমেন্ট (ব্যবস্থাপনা) করতে না পারি তাহলে সামনে আরও সমস্যা তৈরি হবে। আমাদের এই মিথ্যা তথ্যের প্রয়োজন নেই। কারণ প্রিয় মিথ্যা যন্ত্রণাদায়ক।’

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকিং অ্যালমানাকের চেয়ারম্যান ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ সচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সিকদার, এবিবির সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন, বইটির নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ জিয়া উদ্দিন আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক আব্দার রহমান প্রমুখ।

২০১৬ সাল থেকে বাণিজ্যিক ব্যাংকের বার্ষিক তথ্য নিয়ে ‘ব্যাংকিং অ্যালমানাক’ নামের এ প্রকাশনা প্রকাশ করে আসছে সাপ্তাহিক পত্রিকা ‘শিক্ষাবিচিত্রা’।

আরও পড়ুন:
দেশে যে ক্ষত হয়েছে সেটা প্যারাসিটামলে সারবে না: অর্থ উপদেষ্টা
ভারত ইচ্ছেমতো স্লুইস গেট খোলে আর বন্ধ করে: অর্থ উপদেষ্টা
ভবিষ্যতে কেউ টাকা পাচার করতে পারবে না সে পলিসি হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
স্বল্পমেয়াদি সংস্কারে অগ্রাধিকার দিচ্ছে বর্তমান সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
বিশ্বব্যাংক ও আইএফসি তিন খাতে সংস্কারে সহায়তা দেবে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Indices up big in first hour on DSE

ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান

ডিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান ডিএসইর লোগো। ছবি: ইউএনবি
সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইএক্সের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৬৫ দশমিক ৭১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৪৪ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২২ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৭৫ দশমিক ২৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ স্পেশাল ব্লু চিপ ২৩ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩১ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়।

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার কর্মদিবসের শুরুর প্রথম ঘণ্টায় সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন হয়েছে।

৪৫ হাজার ৩৫৫ লেনদেনের মাধ্যমে ৪ কোটি ৬৩ লাখ শেয়ার ও ইউনিট কেনাবেচা হয়েছে।

এ সময়ে ২৬২ কোটি টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে।

ওই সময় ডিএসইতে ৩৭৮টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নেয়। এর মধ্যে দাম বাড়ে ৩০৬টির, কমে ৩৪টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩৮টি কোম্পানির শেয়ারমূল্য।

সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইএক্সের প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ৬৫ দশমিক ৭১ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৪৪ দশমিক ৫৮ পয়েন্টে, ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক ২২ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ১৭৫ দশমিক ২৫ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ স্পেশাল ব্লু চিপ ২৩ দশমিক ৫২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩১ দশমিক ৮৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়।

আরও পড়ুন:
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: নয় বিনিয়োগকারীকে ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা
ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখার নির্দেশ
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা
সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ২০ জনের বিও হিসাব জব্দ
পুঁজিবাজারে ক্রমশই নিম্নগতি, হতাশ বিনিয়োগকারীরা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Stock market four consecutive days of falling index

পুঁজিবাজার: টানা চার দিন পতন সূচকে

পুঁজিবাজার: টানা চার দিন পতন সূচকে ডিএসইর এক ব্রোকারেজ হাউসে একজন বিনিয়োগকারী। ফাইল ছবি
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় ৬৩ হাজার ৩২৬টি লেনদেনের মাধ্যমে ১৭৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের কেনাবেচা হয়েছে, যা মঙ্গলবারের একই সময়ের তুলনায় ৪৭ কোটি টাকা কম। 

দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবারও সূচকের পতন হয়েছে।

ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, লেনদেন শুরুর প্রথম দুই ঘণ্টায় ৬৩ হাজার ৩২৬টি লেনদেনের মাধ্যমে ১৭৭ কোটি ৩০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের কেনাবেচা হয়েছে, যা মঙ্গলবারের একই সময়ের তুলনায় ৪৭ কোটি টাকা কম।

গতকাল মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২২৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

আজ সকালে ৩৭৩টি কোম্পানি লেনদেন করেছে। এর মধ্যে ১৪০টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৫৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৮০টির শেয়ার। এটি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে মিশ্র মনোভাবকেই তুলে ধরে।

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ দশমিক ৩৬ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ২৮৩ দশমিক ০৭ পয়েন্টে স্থির হয়।

এদিকে ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক শূন্য দশমিক ৭৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে, তবে ডিএস৩০-এর ব্লু-চিপ শেয়ারগুলোর সূচক ১১ দশমিক ০৬ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৯৩১ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে দাঁড়ায়।

আরও পড়ুন:
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: নয় বিনিয়োগকারীকে ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা
ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখার নির্দেশ
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা
সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ২০ জনের বিও হিসাব জব্দ
পুঁজিবাজারে ক্রমশই নিম্নগতি, হতাশ বিনিয়োগকারীরা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The confidence of investors is increasing and the capital market is turning around

আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার

আস্থা বাড়ছে বিনিয়োগকারীদের, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে পুঁজিবাজার ডিএসইর একটি ব্রোকারেজ হাউসে বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘আগাম শেয়ার নিষ্পত্তি, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অফ বাংলাদেশের মাধ্যমে তারল্য সহায়তা এবং সম্ভাব্য মূলধন লাভের কর কমানোসহ বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কারণে বাজারে ইতিবাচক চিত্র দেখা যাচ্ছে।’

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রেখেছে। সপ্তাহের ব্যবধানে বেঞ্চমার্ক সূচক উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।

বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘আগাম শেয়ার নিষ্পত্তি, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অফ বাংলাদেশের (আইসিবি) মাধ্যমে তারল্য সহায়তা এবং সম্ভাব্য মূলধন লাভের কর কমানোসহ বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের কারণে বাজারে এই ইতিবাচক পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে।’

বিনিয়োগকারীদেরও সচেতনভাবে তাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে দেখা যাচ্ছে। তারা হয় পূর্ববর্তী বিনিয়োগ থেকে মুনাফা সুরক্ষিত করেছে বা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ উপার্জনের প্রতিবেদনসহ স্টকগুলোতে মূলধন পুনরায় বিনিয়োগ করেছে। এই নির্বাচনমূলক পদ্ধতি আশার সঞ্চার করায় তা সামগ্রিক বাজারের গতিতে অবদান রেখেছে।

বাজার পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১১৬ দশমিক ৯ পয়েন্ট বা ২ দশমিক ২ শতাংশ বেড়ে পাঁচ হাজার ৩১৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আগের সপ্তাহের তুলনায় বাজার লেনদেন ৪৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে ৬০৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা হয়েছে।

আগের পাঁচ সপ্তাহে ৬১৬ পয়েন্ট হারানোর পর টানা দুই সপ্তাহে ২০২ পয়েন্ট যোগ করেছে ডিএসইএক্স।

ডিএসইর খাতভিত্তিক সূচকগুলোকেও বেশ ভালো করতে দেখা গেছে। ৩০টি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস৩০ ইনডেক্স ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৬৫ পয়েন্টে লেনদেন শেষ করেছে। একইভাবে শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিত্বকারী ডিএসইএস সূচক ৪৩ পয়েন্ট বেড়ে ১ হাজার ১৮৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

সপ্তাহের ব্যবধানে বাজার মূলধন ৬ হাজার ৫০০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়।

বাজার কার্যকলাপের একটি প্রধান সূচক বাজার লেনদেন এই সপ্তাহে তিন হাজার ২৯ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে, যা আগের সপ্তাহের দু’হাজার ৮৩ কোটি টাকার লেনদেনের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। সে হিসাবে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৬০৬ কোটি টাকা, যা আগের সপ্তাহের গড় ৪১৬ কোটি টাকার তুলনায় ৪৫ শতাংশ বেশি।

আরও পড়ুন:
নীতি সহায়তার খবরে শেয়ারবাজারে সুবাতাস বইছে
পুঁজিবাজার সামগ্রিকভাবে ইতিবাচক ধারায় ফেরার ইঙ্গিত
বেক্সিমকোর শেয়ার কারসাজি: নয় বিনিয়োগকারীকে ৪২৮ কোটি ৫২ লাখ টাকা জরিমানা
ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারের অস্বাভাবিক দর বৃদ্ধি খতিয়ে দেখার নির্দেশ
শেয়ার কারসাজি: সাকিবকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা

মন্তব্য

p
উপরে