× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Final approval of CEC EC Recruitment Act
google_news print-icon

সিইসি-ইসি নিয়োগ আইনের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন

সিইসি-ইসি-নিয়োগ-আইনের-খসড়ায়-চূড়ান্ত-অনুমোদন
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা কমিশনার হতে হলে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৫০ বছর। সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে বা বিচার বিভাগীয় গুরুত্বপূর্ণ পদে কমপক্ষে ২০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও নির্বাচন কমিশনার (ইসি) নিয়োগ আইনের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

সচিবালয়ে সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য দেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২ এর খসড়া চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এটা আর্টিকেল ১৮(১) এর একটি বিধান আছে, রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এই আইন নিয়ে আসা হয়েছে। এটা খুব বেশি বড় আইন না। এ ধরনের আইন আমরা আগেও হ্যান্ডেল করে এসেছি। সেই ধারা অনুযায়ীই এটা করা হয়েছে।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, এখানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশের জন্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হবে। এটা অন্যান্য আইনে যেভাবে আছে ঠিক সেভাবেই। অনুসন্ধান কমিটি একটা করা হবে সেটা রাষ্ট্রপতির অনুমতি নিয়ে। সেটার দায়িত্ব ও কার্যাবলী একজন যোগ্য প্রতিনিধির সুপারিশ করা।

কে এম নুরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ফ্রেব্রুয়ারিতে। সময়ের হিসাবে মাস দুয়েক হাতে থাকলেও নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরগরম দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন। এর মধ্যেই নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে আইনে চূড়ান্ত অনুমোদনের খবর আসলো।

পরবর্তী নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সংলাপের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বঙ্গভবনে ডেকেছেন রাষ্ট্রপতি। এখন পযর্ন্ত সংলাপে অংশ নেয়া অধিকাংশ রাজনৈতিক দলই রাষ্ট্রপ্রধানের কাছে নির্বাচন কমিশন আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়েছেন।

স্বাধীনতার ৫০ বছরেও নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে কোনো আইন তৈরি হয়নি দেশে। সংবিধান অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির হাতে।

তবে ২০১২ সাল থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের নেতৃত্বে চার কমিশনার নিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে রাষ্ট্রপতির সংলাপের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে দেশে।

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. জিল্লুর রহমান ২০১২ সালে এবং বর্তমান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ২০১৭ সালে অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করে সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও কমিশনারদের নিয়োগ দিয়েছিলেন।

সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে, ‘(১) প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনারকে লইয়া বাংলাদেশের একটি নির্বাচন কমিশন থাকিবে এবং উক্ত বিষয়ে প্রণীত কোনো আইনের বিধানাবলী-সাপেক্ষে রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারকে নিয়োগদান করিবেন।’

তবে সংবিধানের আলোকে ওই আইন না হওয়ায় প্রতিবারই নির্বাচন কমিশন গঠনে জটিলতা দেখা দেয়। সেই জটিলতা এড়াতে শেষ দুবার সার্চ কমিটি গঠন করে ইসি গঠন হলেও বিতর্ক থামেনি।

গত দুবারের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, নতুন বছরের আগেই মধ্য ডিসেম্বরে সংলাপ শুরুর উদ্যোগ নেন রাষ্ট্রপতি। মধ্য জানুয়ারিতে সংলাপ শেষ হয়। সার্চ কমিটি গঠিত হয় জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে। নাম প্রস্তাব ও বাছাই শেষে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সিইসি ও ইসির নাম প্রকাশ করা হয়।

কমিশনার হতে যোগ্যতা-অযোগ্যতা

কারা প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা কমিশনার হতে পারবেন তার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা ঠিক করে দেয়া হয়েছে খসড়া আইনের ৫ ও ৬ ধারায়।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে, মিনিমাম ৫০ বছর হতে হবে। কোনো গুরুত্বপূর্ণ সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি বা বিচার বিভাগীয় পদে কমপক্ষে ২০ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তাহলেই উনি হয় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন।’

অযোগ্যতা নিয়ে তিনি বলেন, ‘অযোগ্যতা হলো তিনি যদি কোনো আদালত কর্তৃক ইনসেন্স অর্থাৎ অপ্রকৃতস্থ ঘোষিত হন তা হলে পারবেন না। দেউলিয়া ঘোষিত হওয়ার পর দায়মুক্ত না হলেও পারবেন না। কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নাগরিকত্ব লাভ করেন বা বিদেশি রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ঘোষণা করেন তা হলে।

‘আমাদের যাদের সঙ্গে ডুয়েল সিটিজেনশিপ আছে সেখানে তারা থাকতে পারবেন। কিন্তু অনেকে সিটিজেনশিপ স্যারেন্ডার করে দিয়েছেন তারা আর পারবেন না। নৈতিক স্খলন যদি হয় এবং ফৌজদারি অপরাধে অনূন্য ২ বছরের কারাদণ্ড হয়, তা হলে পারবেন না। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ে যদি কোনোভাবে কনভিক্ট হন, তা হলেও পারবেন না।’

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা কমিশনার থেকে অবসরে যাওয়ার পর কী কী করতে পারবে না খসড়া আইনে তাও উল্লেখ করা আছে বলে জানালেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।

আইনটি কবে নাগাদ চূড়ান্ত রূপ পেতে পারে, সে ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এর মধ্যে যদি আইনটি হয়ে যায় তাহলে এই আইন দিয়েই নতুন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেয়া যাবে। এটা আজকে অনুমোদন হলো। এটা কাল-পরশু হয়তো আইন মন্ত্রণালয়ে যাবে, দুয়েক দিন লাগবে। তারা যদি পরে সংসদে পাঠান সেখানেও কয়েকদিন লাগবে। স্থায়ী কমিটিতে যাবে তারা যাচাই বাছাই করবেন।’

অনুসন্ধান কমিটিতে থাকবেন কারা

অনুসন্ধান কমিটিতে কারা থাকবেন সেটিও ঠিক করে দেয়া হয়েছে আইনে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এতে থাকবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত আপিল বিভাগের একজন বিচারক, যিনি এটার চেয়ারম্যান হবেন।

‘তারপর থাকবেন প্রধান বিচারপতি মনোনীত হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারক, কন্ট্রোলার বা অডিটর জেনারেল, চেয়ারম্যান পিএসসি। আরও দুজন থাকবেন রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মনোনীত বাংলাদেশের দুজন বিশিষ্ট নাগরিক।’

আরও পড়ুন:
ইউপি নির্বাচনে সহিংসতা ও ইসির দায়
ভোটারদের মানসিকতার পরিবর্তন চান রাষ্ট্রপতি
সার্চ কমিটির জন্য ৩ নাম প্রস্তাব বিকল্পধারার
সার্চ কমিটি করে লাভ হবে না: আকবর আলি
সার্চ কমিটিতে আলেম চায় ইসলামী ঐক্যজোট

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Mirpur 10 metro station in operation for 1 crore 25 lakh

মিরপুর ১০ মেট্রো স্টেশন চালু এক কোটি ২৫ লাখে

মিরপুর ১০ মেট্রো স্টেশন চালু এক কোটি ২৫ লাখে মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন এলাকায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ছবি: ডিএমটিসিএল
উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানান, এটির সংস্কারে সময় লেগেছে ২ মাস ১৭ দিন। খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশন চালু হয়েছে।

এ স্টেশন মেরামতে খরচ হয়েছে এক কোটি ২৫ লাখ টাকা।

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান মঙ্গলবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টেশন পুনরায় চালু করার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

ওই সময় উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানান, এটির সংস্কারে সময় লেগেছে ২ মাস ১৭ দিন। খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর ১০ নম্বর মেট্রো স্টেশনের নিচে পুলিশ বক্সে ভাঙচুর করে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। সেদিন বিকেলে অনির্দিষ্টকালের জন্য মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

পরের দিন মিরপুর ১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ।

২৭ জুলাই সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর ১০ স্টেশন এক বছরেও যন্ত্রপাতি এনে সচল করা সম্ভব হবে না। মেরামতে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকার মতো খরচ হবে।’

গত ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। ৯ সেপ্টেম্বর ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। এ পদে নিয়োগ পান প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।

তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই দুটি স্টেশন মেরামতে এতে বিপুল অর্থের প্রয়োজন পড়বে না। পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন চালু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশনও দ্রুত চালু করা হবে বলে জানায় সংস্থাটি।

আরও পড়ুন:
কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন চালু হচ্ছে কাল
যান্ত্রিক ত্রুটি: আগারগাঁও-মতিঝিল রুটে মেট্রো ট্রেন চলাচল বন্ধ
মেট্রো ট্রেন চলবে শুক্রবারও
এক মাস পর ফের চালু মেট্রো ট্রেন
মেট্রো ট্রেন চালু হতে পারে ২৫ আগস্ট

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Maximum 48 thousand 548 GPA five in Dhaka board

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ

ঢাকা বোর্ডে সর্বোচ্চ ৪৮ হাজার ৫৪৮ জিপিএ ফাইভ ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ফটক। ছবি: আসিফ ইমতিয়াজ
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।

এ বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।

জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তির হার এ বোর্ডে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে মঙ্গলবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার সময় এ কথা জানান।

ফলে দেখা যায়, এ বছর ১১টি বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে রাজশাহীতে ২৪ হাজার ৯০২, কুমিল্লায় ৭ হাজার ৯২২, যশোরে ৯ হাজার ৭৪৯, চট্টগ্রামে ১০ হাজার ২৬৯, বরিশালে ৪ হাজার ১৬৭, সিলেটে ৬ হাজার ৬৯৮, দিনাজপুরে ১৪ হাজার ২৯৫, ময়মনসিংহে ৪ হাজার ৮২৬, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৯ হাজার ৬১৩ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।

এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে কেবল এইচএসসিতে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী।

আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৯ হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী।

ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।

গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ শিক্ষার্থী।

আরও পড়ুন:
চট্টগ্রাম বোর্ডে পাসের হার কমে ৭০.৩২ শতাংশ
এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC Percentage pass institutes have increased

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান

এইচএসসি: বেড়েছে শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠান ফল পেয়ে উচ্ছ্বসিত ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্রীরা। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

বিগত বছরের সঙ্গে এবারের ফলের তুলনা করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

আরও পড়ুন:
শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
65 percent failed institutions
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি

শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান ৬৫টি পরীক্ষায় কাঙ্ক্ষিত ফল না পাওয়া শিক্ষার্থীর প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়ে ৬৫টিতে দাঁড়িয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার
উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HSC Re verification of results begins on Wednesday

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার

এইচএসসি: ফল পুনঃনিরীক্ষণ শুরু বুধবার পরীক্ষার ফল দেখছেন দুই ছাত্রী। ফাইল ছবি
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়। সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণ বুধবার থেকে শুরু হয়ে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।

ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়।

‘সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মধ্যেই
বিশেষ পদ্ধতিতে ফলপ্রকাশের উদ্যোগ অনভিপ্রেত: শিক্ষা উপদেষ্টা
এইচএসসি ও সমমানের বাকি পরীক্ষাগুলো বাতিল
এইচএসসি: স্থগিত পরীক্ষা শুরু ১১ সেপ্টেম্বর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
GPA five in higher secondary is about one and a half lakh

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ

উচ্চ মাধ্যমিকে এবার জিপিএ ফাইভ প্রায় দেড় লাখ চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। ফাইল ছবি
ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

ফলের তুলনামূলক পরিসংখ্যান জানাতে গিয়ে এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The pass rate has gone down a little the GPA has gone up a lot
এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ

সামান্য কমেছে পাসের হার, অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ ফল পাওয়ার পর ছাত্রীদের প্রতিক্রিয়া। ফাইল ছবি
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।

আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’

এ কর্মকর্তা বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’

আরও পড়ুন:
এইচএসসি ও সমমানে পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসির ফল প্রকাশ কাল, জানা যাবে যেভাবে
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১৫ অক্টোবর
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মধ্যেই

মন্তব্য

p
উপরে