× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Not even seven lotus transactions in seven fall
google_news print-icon

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও

হলো-না-সাতে-সাত-পতনে-কমল-লেনদেনও
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন করছেন বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
দুপুর ১২টা পর্যন্ত ফুরফুরে মেজাজেই ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। বেশির ভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধির পাশাপাশি গত ৭ ডিসেম্বরের পর প্রথম সূচকের সাত হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তবে শেষ আড়াই ঘণ্টায় সূচক কমে ৮০ পয়েন্ট।

চার মাসের বাজার সংশোধন শেষের আভাস নিয়ে শুরু করা নতুন সপ্তাহের প্রথম দিন পুঁজিবাজার সূচকের বড় পতন দেখলেন বিনিয়োগকারীরা।

রোববার ৫৪ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট সূচকের পতন চলতি বছরের প্রথম। গত সপ্তাহে পাঁচ কর্মদিবসের প্রতিদিন এবং ২০২১ সালের শেষ কর্মদিবস ৩০ ডিসেম্বরও সূচক বেড়েছিল।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া বাজার সংশোধনের মধ্যে প্রথমবারের মতো টানা ছয় দিনের উত্থানের সুখস্মৃতি নিয়ে নতুন সপ্তাহে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ফুরফুরে মেজাজেই ছিলেন বিনিয়োগকারীরা। বেশির ভাগ শেয়ারের দর বৃদ্ধির পাশাপাশি গত ৭ ডিসেম্বরের পর প্রথম সূচকের সাত হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে গিয়েছিল।

বাজারে চাঙাভাবের সময় গত ৩১ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা আট কর্মদিবস সূচক বেড়েছিল। সাতে সাত হলে সেই রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলার আশায় যারা ছিলেন, পরের আড়াই ঘণ্টায় তাতে পড়ে গুড়েবালি।

দুপুর ১২টার পর থেকে শেয়ারগুলো দর হারাতে থাকে, সেই সঙ্গে কমতে থাকে লেনদেন। শেষ আড়াই ঘণ্টায় সূচক কমে ৮০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট।

দিন শেষে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯৩২ পয়েন্টে।

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও
বেলা ১২টায় সূচক সাত হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে লেনদেন হলেও সেখান থেকে ৮০ পয়েন্ট হারিয়ে শেষ হয় লেনদেন

সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও খানিকটা ভাটার টান দেখা গেছে। গত বৃহস্পতিবার লেনদেন ছিল ১ হাজার ৬৮৩ কোটি ৪৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। সেটি কমে হয়েছে ১ হাজার ৪৬১ কোটি ৮ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ এক দিনেই কমেছে ২২২ কোটি ৩৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকা।

দিন শেষে ৯৮টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২৪৮টির দর। অপরিবর্তিত ছিল ৩২টির।

আলোচনায় ওমিক্রন বিধিনিষেধ

টানা ছয় কর্মদিবস বাড়ার পর এক দিন সূচক কমা যেমন অস্বাভাবিক নয়, তেমনি বেলা শেষে সূচকের এই পতনের পেছনে করোনার তৃতীয় ঢেউ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা, নতুন ধরন ওমিক্রন শনাক্তের বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।

মহামারির তৃতীয় ঢেউ নড়েচড়ে বসছে বাংলাদেশসহ আশপাশের দেশগুলোয়। জারি হচ্ছে বিধিনিষেধ। ওমিক্রম থেকে রক্ষা পেতে এরই মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে আলোচনা শুরু হয়েছে। গণপরিবহনে আর্ধেক যাত্রী, রাত ৮টার পর দোকান বন্ধ, করোনার টিকা নিশ্চিত করতে সরকারের জোরালো পদক্ষেপ নতুন করে ভাবাছে বিনিয়োগকারীদের।

২০২০ সালের মার্চে দেশে করোনা শনাক্ত হওয়া, ২০২১ সালের এপ্রিলে লকডাউনের আগে আগে এবং একই বছরের জুলাইয়ের শেষে শাটডাউন নামে বিধিনিষেধ দেয়ার আলোচনা তৈরি হওয়ার পরও এই ধরনের পতন দেখা গেছে।

এটি ছয় দিনের উত্থানের পর স্বাভাবিক সংশোধন, নাকি বিধিনিষেধ নিয়ে দুশ্চিন্তা- তার বিষয়টি কিছুদিন পর স্পষ্ট হতে পারে।

এর আগে লকডাউন ও শাটডাউনের আগে আগে সূচক পড়েছিল লেনদেন বন্ধ হয়ে যাবে গুঞ্জনে। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি যদিও বারবার বলছিল, ব্যাংক খোলা থাকলে লেনদেন চালু থাকবে- তার পরও আস্থাহীনতায় ভুগেছেন বিনিয়োগকারীরা। যদিও পরে যখন লেনদেন চালু হয়, দুবারই সূচকের উত্থান দেখে পুঁজিবাজার।

রোববারের দরপতনের ওমিক্রমের সম্ভাব্য প্রভাবকে উড়িয়ে দিচ্ছেন না পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার। তিনি বলেন, ‘সূচক যে হারে বাড়ছিল তাতে এই পরিমাণ পতনে আতঙ্কের কিছু নেই। তবে সরকারের পক্ষ থেকে ওমিক্রমের বিষয়ে যেসব সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে, তাতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা উদ্বেগ আছে।’

তিনি বলেন, ‘বিএসইসি গত বছরের করোনার বিধিনিষেধের মধ্যেও পুঁজিবাজারের লেনদেন চালু রেখেছিল। এতেই বোঝা উচিত, এবারও করোনার পরিস্থিতে লেনদেন নিয়ে ভয়ের কিছু নেই।’

যেসব কোম্পানি কমিয়েছে সূচক

সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল রবি। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৪ দশমিক ৮৭ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ১৫ দশমিক ৯১ পয়েন্ট।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর ১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ৫ দশমিক ৭৮ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বেক্সিমকো লিমিটেডের ১ দশমিক ৮৭ শতাংশ দরপতনে ৩ দশমিক ৯২ পয়েন্ট আইসিবি ১ দশমিক ৮৫ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ৩ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট।

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও
সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় থাকা ১০ কোম্পানি

ব্র্যাক ব্যাংকের ২ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ দরপতনে ২ দশমিক ৬৭ পয়েন্ট, ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ৩৭ শতাংশ দরপতনে ২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট, পাওয়ার গ্রিডের ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ দরপতনে ২ দশমিক ১৬ পয়েন্ট সূচক কমেছে।

বেক্সিমকো ফার্মা, জিপিএইচ ইস্পাত, এনআরবিসিও সূচক কমিয়েছে।

সব মিলিয়ে সূচক ৪০ দশমিক ৬ পয়েন্ট কমিয়েছে এই ১০টি কোম্পানিই।

বিপরীতে শূন্য দশমিক ৬৬ শতাংশ দর বাড়ায় গ্রামীণফোন সূচকে যোগ করেছে ৪ দশমিক ৯৭ পয়েন্ট। ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ দর বাড়ার পর সূচকে ১ দশমিক ৪২ পয়েন্ট যোগ করেছে বসুন্ধরা পেপার মিল।

ফরচুন সুজ, ওয়ালটন, পদ্মা অয়েল, ফারইস্ট লাইফ, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, আর এ কে সিরামিকস, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট ও ইউনিলিভারও সূচকে পয়েন্ট যোগ করেছে। সব মিলিয়ে এ ১০টি কোম্পানি সূচকে যোগ করেছে ১৩ দশমিক ৫৮ পয়েন্ট।

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও
এই ১০টি কোম্পানি সূচক টেনে তোলার চেষ্টা করেছে

যেগুলোর দাম বেড়েছে সবচেয়ে বেশি

রোববার দিনের সর্বোচ্চ পরিমাণ দর বেড়েছে চারটি কোম্পানির। এর মধ্যে ১০ শতাংশ দর বেড়েছে বন্ধ কোম্পানি খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের। ১০ টাকার শেয়ারদর পৌঁছেছে ১১ টাকায়। ১ কোটি ৫৭ লাখ টাকার লেনদেনে শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৪ লাখ ৫৫ হাজার ৭৭৬টি।

বসুন্ধরা পেপার মিলের ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ, রংপুর ফাউন্ড্রির ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ বেড়েছে।

এএমসিএলের (প্রাণ) দর ৮ দশমিক ৭৩ শতাংশ বেড়ে ২৬৫ টাকা ৬০ টাকার শেয়ার উঠেছে ২৮৮ টাকা ৮০ পয়সায়।

৭ শতাংশের বেশি দর বেড়েছে তিনটি কোম্পানির। এর মধ্যে বিচ হ্যাচারির ৭ দশমিক ৬০ শতাংশ, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ৭ দশমিক ৫৭, ন্যাশনাল টি কোম্পানির দর ৭ দশমিক ৪৯ শতাংশ বেড়েছে।

তিনটি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৬ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের দর ৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ, এপেক্স ফুডের ৬ দশমিক ৩৪ ও সিএনএ টেক্সটাইলের ৬ দশমিক ৩২ শতাংশ বেড়েছে।

দরপতনের শীর্ষ ১০

দরপতনের শীর্ষে ছিল শ্যামপুর সুগার মিল, যার দর কমেছে ৭ দশমিক ৯২ শতাংশ। আগের দিন শেয়ারের দাম ছিল ৮৯ টাকা ৬০ পয়সা। সেখান থেকে কমে হয়েছে ৮২ টাকা ৫০ পয়সা।

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও
এই ৬টি খাতে একশ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে

এস আলম কোল্ড রোল স্টিলের দরও কমেছে ৭ দশমিক ৫৬ শতাংশ। ৪৯ লাখ ৭৪ হাজার টাকার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৫৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

খেলাপি ঋণ আদায়ে সম্পদ নিলামে ওঠা আরএসআরএম স্টিলের দর কমেছে ৫ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এ ছাড়া মেঘনা পেটের দর ৫ দশমিক ৫২ শতাংশ, ডেল্টা লাইফের দর ৫ দশমিক ৩৬, বিডি থাইয়ের দর ৫ দশমিক ৩৬, সি পার্ল হোটেলের দর ৫ দশমিক ১৮, জিবিবি পাওয়ারের দর ৫ দশমিক ১৮ শতাশং। এগুলো ছিল স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের দর ৫ দশমিক ১৬, ন্যাশনাল ফিড মিলসের দর ৫ দশমিক শূন্য ৬ ও জিলবাংলা সুগারের দর ৫ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমেছে।

লেনদেনে সেরা ১০

টাকার অঙ্কে রোববার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানির দর কমলেও লেনদেন হয়েছে ১০৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকার। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৭০ লাখ ২৫ হাজার ১০৩টি।

দুই সপ্তাহে শেয়ারদর দ্বিগুণ হয়ে যাওয়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের লেনদেন হয়েছে ৮০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৭৫ লাখ ৪৯ হাজার ৮৬৫টি। শেয়ারদরে যোগ হয়েছে ৬০ পয়সা।

হলো না সাতে সাত, পতনে কমল লেনদেনও
বেশিরভাগ খাতেই বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ডেল্টা লাইফের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৬০ কোটি ১৯ লাখ টাকার। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ২৯ লাখ ১২ হাজার ৫৩৯টি।

লাফার্জ হোলসিম সিমেন্টে লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৪৩ লাখ টাকা। পাওয়ার গ্রিডের লেনদেন হয়েছে ৪৯ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ফরচুন সুজে লেনদেন হয়েছে ৪০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

এ ছাড়া বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৩৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা, ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্সে ২৭ কোটি ৪ লাখ টাকা, সাইফ পাওয়ারটেকে ২৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকার আর দ্য পেনিনসুলা চিটাগাংয়ে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
‘পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানি আনতে বড় প্রণোদনা প্রয়োজন’
পুঁজিবাজার উন্নয়নে এক হয়ে কাজ করবে বিএমবিএ-ডিবিএ
চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
এসসিবি, মেটলাইফের মতো কোম্পানিকে তালিকাভুক্তির তাগিদ
পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Capital Market Index is increasing transactions

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

পুঁজিবাজার : সূচক বেড়ে চলছে লেনদেন

দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।

ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

রবিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৩ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৩৭ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ্ সূচক ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৫ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১২০১ ও ২১৫৬ পয়েন্টে রয়েছে।

এই সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১১ কোটি ৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।

রবিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ২০৩টির, কমেছে ৭৪টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৯৩টি কম্পানির শেয়ার।

রোববার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কম্পানি হলো-খান ব্রাদার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, সালাম স্টিল, রবি, ডোমেনেজ, আইপিডিসি, লাভেলো আইসক্রিম, সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট, রূপালি লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ৮ পয়েন্ট।

সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরো ১২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর অর্থাৎ সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৮ পয়েন্ট বেড়ে ৫ হাজার ৫৫১ পয়েন্টে অবস্থান করে।

অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ২৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫ হাজার ৫৪৬ পয়েন্টে অবস্থান করে।

এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।

এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩৫ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এসময়ের ২০টি কম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৮টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২টি কম্পানি শেয়ারের দর।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

p
উপরে