× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Inflation dropped to 6 percent
google_news print-icon

মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়াল

মূল্যস্ফীতি-৬-শতাংশ-ছাড়াল
পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসওয়ারি) গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি অর্থাৎ শহরের চেয়ে গ্রাম এলাকায় পণ্যমূল্য বেড়েছে বেশি।

যেমনটি আশঙ্কা করা হচ্ছিল তাই হচ্ছে। মূল্যস্ফীতির পারদ চড়ছেই। চলতি অর্থবছরে টানা ছয় মাস ধরেই বাড়ছে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচক।

পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে (মাসওয়ারি) গত বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে গেছে। শহরের চেয়ে গ্রামে বেশি অর্থাৎ শহরের চেয়ে গ্রাম এলাকায় পণ্যমূল্য বেড়েছে বেশি।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বেড়ে চলায় মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী হয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থনীতির গবেষকরা।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের ষষ্ঠ মাস ডিসেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে দেশে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ০৫ শতাংশ। নভেম্বরে এই হার ছিল ৬ শতাংশের নিচে; ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ।

এর অর্থ হলো, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে যে পণ্য বা সেবার জন্য ১০০ টাকা খরচ করতে হতো, ২০২১ সালের ডিসেম্বরে সেই পণ্য বা সেবার জন্য ১০৬ টাকা ০৫ পয়সা খরচ করতে হয়েছে।

আগের মাস অক্টোবরে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। আগস্টে হয়েছিল ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। জুলাইয়ে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ।

ডিসেম্বরে খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত উভয় খাতেই এই সূচক বেড়েছে। তবে খাদ্যবহির্ভূততে বেড়েছে বেশি – ৬ দশমিক ৮৭ থেকে ৭ শতাংশ। আর খাদ্য মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ হয়েছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, দেড় বছর পর মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের ‘ঘর’ অতিক্রম করল। ২০২০ সালের জুনে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৬ দশমিক ০২ শতাংশ। এরপর থেকে মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশের নিচেই অবস্থান করছিল।

১২ মাসের গড় হিসাবে ডিসেম্বর শেষে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা নির্ধারিত লক্ষ্যের বেশ খানিকটা উপরে।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে গড় মূল্যস্ফীতি ৫ দশমিক ৩ শতাংশে বেঁধে রাখার লক্ষ্য নিয়েছে সরকার।

অর্থনীতির গবেষক আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশের মতো বাংলাদেশেও মূল্যস্ফীতি বাড়ছে। সম্প্রতি জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব পড়েছে মূল্যস্ফীতিতে। এ ছাড়া দেশে চাল, ডাল, তেলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। ফলে মূল্যস্ফীতি উর্ধ্বমুখী হবে এটাই স্বাভাবিক।

‘এটা শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে ঠেকে, সেটাই এখন দেখার বিষয়। অবস্থা যেটা মনে হচ্ছে, খুব সহসা বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যসহ অন্যান্য পণ্যের দাম কমবে বলে মনে হয় না।’

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর নিউজবাংলাকে বলেন, ‘তথ্য বিশ্লেণে দেখা যাচ্ছে, গ্রামে-শহরে সব জায়গাতেই খাদ্যের চেয়ে অন্য পণ্য বা সেবার দাম বেশি বেড়েছে। এর অর্থ হলো, এই কিছু দিন আগে জ্বালানি তেলের যে দাম বাড়ানো হলো, তার প্রভাব খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতিতে পড়েছে।

‘তবে আমাদের পরিসংখ্যান ব্যুরো মূল্যস্ফীতির যে তথ্য প্রকাশ করে, তার সঙ্গে বাজারের পণ্যমূল্যের বাস্তব প্রতিফলনের যথেষ্ট ঘাটতি থাকে বলে অনেকেই প্রশ্ন করেন। এ ক্ষেত্রে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জনের জন্য বিবিএসের বাস্তবভিত্তিক তথ্য প্রকাশের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘বাজারের পণ্যমূল্য এবং পরিবহনসহ অন্যান্য খরচ যেভাবে বাড়ে, বিবিএসের তথ্যের সঙ্গে তার বাস্তব প্রতিফলন দেখা যায় না। সে কারণেই প্রশ্ন ওঠে।’

মূল্যস্ফীতি ৬ শতাংশ ছাড়াল

পরিসংখ্যান ব্যুরো বৃহস্পতিবার মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ এই তথ্য প্রকাশ করেছে। তবে বিবিএস মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপির তথ্য নতুন ভিত্তি বছরের (২০১৫-১৬) হিসাব কষে প্রকাশ করলেও মূল্যস্ফীতির তথ্য ১৫ বছর আগের ২০০৫-০৬ অর্থবছরকে ভিত্তি বছর ধরে প্রকাশ করছে।

বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘নতুন ভিত্তি বছরের হিসাবে মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশের কাজ চলছে। শিগগিরই তা প্রকাশ করা হবে।’

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের বাজেটে গড় মূল্যস্ফীতির হার ৫ দশমিক ৩ শতাংশে আটকে রাখার লক্ষ্য ধরেছে সরকার। গত ২০২০-২১ অর্থবছরে এই লক্ষ্য ধরা ছিল ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। কিন্তু অর্থবছর শেষ হয় ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ মূল্যস্ফীতি নিয়ে।

অর্থাৎ বাজেটের লক্ষ্যের চেয়ে খানিকটা বেশি ছিল গড় মূল্যস্ফীতি।

করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করার পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্যসহ সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়ছিল। তার প্রভাব পড়েছে ছোট-বড় সব দেশে। বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ, এডিবিসহ বিভিন্ন আর্থিক সংস্থা পূর্বাভাস দিয়েছিল, বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি আরও বাড়বে।

তারই লক্ষণ বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে দেখা যাচ্ছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বলেছিল, খাদ্যশস্য ও জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার কারণে খাদ্যের মূল্য এখন ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত বছরের সেপ্টেম্বরে এফএওর খাদ্যমূল্য সূচক দাঁড়িয়েছে ১৩০ শতাংশ। অথচ ২০২০ সালের একই সময়ে তা ছিল ৯৭ দশমিক ৯ শতাংশ।

গ্রামে মূল্যস্ফীতি দশমিক ২৭ শতাংশ

শহরের চেয়ে গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেশি কেন – এ প্রশ্নের উত্তরে আহসান মনসুর বলেন, ‘আমার কাছেও অবাক লাগে, এটা কেন হয়। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের কারণে এখন অনেক পণ্যই দ্রুত গ্রাম থেকে শহরে চলে আসে। সে ক্ষেত্রে গ্রামে পণ্যের সরবরাহে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। সে কারণে দাম বেড়ে যেতে পারে।’

এ প্রসঙ্গে বিবিএসের মহাপরিচালক মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা মাঠপর্যায় থেকে যে তথ্য পাই, সেই তথ্যের ভিত্তিতেই মূল্যস্ফীতির তথ্য প্রকাশ করা হয়। এখানে কোনো প্রশ্ন ওঠার কারণ নেই।’

পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যে দেখা যায়, ডিসেম্বরে বাংলাদেশে ৬ দশমিক ০৫ শতাংশের যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে, তার মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৪৬ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ শতাংশ।

নভেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৫ দশমিক ৯৮ শতাংশ। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয় ৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৬ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

বিবিএসের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিসেম্বরে শহরের চেয়ে গ্রামে মূল্যস্ফীতি বেশি হয়েছে; এই মাসে গ্রামাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৬ দশমিক ২৭ শতাংশে উঠেছে। নভেম্বরে এই হার ছিল ৬ দশমিক ২০ শতাংশ। অক্টোবরে ছিল ৫ দশমিক ৮১ শতাংশ।

ডিসেম্বরে শহরাঞ্চলে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। নভেম্বরে এই হার ছিল ৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ। অক্টোবরে ছিল ৫ দশমিক ৫০ শতাংশ।

বিবিএসের তথ্যে দেখা যায়, ডিসেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে গ্রামে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৬ দশমিক ৯৪ শতাংশ।

আগের মাস নভেম্বরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৫ দশমিক ৯০ শতাংশ। আর খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।

ডিসেম্বরে শহর এলাকায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৪ দশমিক ৪১ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৭ দশমিক ০৭ শতাংশ। আগের মাস নভেম্বরে শহর এলাকায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৬ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
দেশে মূল্যস্ফীতি নেই: অর্থমন্ত্রী
আরও বেড়ে মূল্যস্ফীতি ৬ ছুঁইছুঁই
টানা চার মাস ধরে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি
বৈশ্বিক মন্দা উত্তরণে বাধা মূল্যস্ফীতি: বিশ্বব্যাংক
চড়ছে মূল্যস্ফীতির পারদ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
AI Video Commercial in the fashion campaign for the first time in the country of worship in the innovative touches of worship

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

পূজার পোশাকে টুয়েলভের উদ্ভাবনী ছোঁয়া, দেশে প্রথমবার ফ্যাশন ক্যাম্পেইনে AI ভিডিও কমার্শিয়াল

দুর্গাপূজা সামনে রেখে দেশের শীর্ষ ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর একটি টুয়েলভ (Twelve) উন্মোচন করেছে তাদের সমৃদ্ধ Puja Collection 2025। এ বছর শুধু পোশাকের নকশা ও বৈচিত্র্যেই নয়, প্রচারণাতেও এসেছে অভিনবত্ব। টুয়েলভ প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে ব্যবহার করেছে AI-জেনারেটেড অনলাইন ভিডিও কমার্শিয়াল (AI OVC), যা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

ব্র্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি এই বিজ্ঞাপন কন্টেন্ট ফ্যাশনপ্রেমী গ্রাহকদের সামনে কালেকশনের সারমর্ম তুলে ধরছে একেবারেই নতুনভাবে। ফলে টুয়েলভ কেবল একটি পোশাক ব্র্যান্ড নয়, বরং ফ্যাশনে প্রযুক্তি ব্যবহারের পথিকৃৎ হিসেবেও নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করছে।

ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের মিলন

টুয়েলভের পূজা কালেকশনে এ বছর সমন্বিত হয়েছে সমকালীন ট্রেন্ড ও বাঙালির শিকড়-গাঁথা ঐতিহ্য। নারী, পুরুষ ও শিশুসহ সব বয়সী ও রুচির গ্রাহকদের জন্য আলাদা আলাদা রেঞ্জ থাকলেও আরাম, নিখুঁত ফিট ও ডিজাইনের নিখাদ শৈল্পিকতার আলোকে এগুলোকে এক সুতোয় গেঁথেছে টুয়েলভ।

পোশাকগুলোতে ব্যবহৃত হয়েছে কটন, মিক্সড কটন, ব্লেন্ডেড সিল্ক, জর্জেটসহ আরামদায়ক নানা ফ্যাব্রিক। পাশাপাশি ডিজিটাল প্রিন্ট, স্ক্রিন প্রিন্ট, সূক্ষ্ম এমব্রয়ডারি, সিকুইন ও কারচুপির মতো বড়সর ডিজাইনের কাজ এনে দিয়েছে বাড়তি আভিজাত্য।

নারী-পুরুষ-শিশুর জন্য বৈচিত্র্যময় আয়োজন

কালেকশনের নারীদের ক্যাটাগরিতে রয়েছে ৩ পিস, ২ পিস, গাউন, কুর্তি, টপ, শারারা বটম ও ওড়না। প্রতিটি পোশাকেই সমসাময়িক কাট ও ফিটের পাশাপাশি রয়েছে উৎসবের আবহ।

পুরুষদের জন্য এসেছে বেসিক ও এমব্রয়ডারি পাঞ্জাবির পাশাপাশি রেডিমেড ধুতি, যা বিশেষভাবে জনপ্রিয়তা পাওয়ার প্রত্যাশা করছে ব্র্যান্ডটি। কারণ ঐতিহ্যবাহী ধুতি পরতে ঝামেলার কারণে অনেকেই তা এড়িয়ে যান; এবার টুয়েলভের রেডিমেড ধুতি উৎসবে এনে দেবে সহজ সমাধান।

শিশুদের জন্য রয়েছে বয়েজ পাঞ্জাবি এবং গার্লস ২ পিস ও ফ্রক। একই ডিজাইন ও রংয়ের মিল রাখা হয়েছে শিশুদের পোশাকে, যাতে পরিবারসহ সহজেই তৈরি হয় কমপ্লিমেন্টারি লুক।

ফ্যামিলি কম্বো: একসঙ্গে উৎসবের রঙ

টুয়েলভ বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে ফ্যামিলি কম্বো কালেকশন-এ। একই মোটিফ ও রঙে নারী, পুরুষ ও শিশুদের জন্য পোশাক রাখা হয়েছে, যা পরিবারকে উৎসবে এনে দেবে ভিন্ন মাত্রার ঐক্য ও আনন্দ। বর্তমান সময়ে গ্রুপ বা পারিবারিক ফ্যাশন ট্রেন্ডকে মাথায় রেখে এই উদ্যোগ নিয়েছে ব্র্যান্ডটি।

প্রযুক্তির সংযোজন: AI OVC

এবারের পূজা কালেকশনের সবচেয়ে বড় আলোচ্য বিষয় হচ্ছে AI OVC। বাংলাদেশে এটাই প্রথমবার, যখন কোনো ফ্যাশন ব্র্যান্ড তাদের ক্যাম্পেইনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি ভিডিও কন্টেন্ট ব্যবহার করেছে। কর্তৃপক্ষ বলছে, এই উদ্যোগ বিজ্ঞাপন প্রক্রিয়াকে করেছে দ্রুততর, ব্যয়সাশ্রয়ী ও আরও আকর্ষণীয়।

ভিডিওগুলো টুয়েলভের ফেসবুক, ইউটিউবসহ সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিয়মিত দেখা যাচ্ছে। ফলে অনলাইনে ব্র্যান্ডের উপস্থিতি যেমন জোরদার হয়েছে, তেমনি গ্রাহকরাও পাচ্ছেন নতুন ধরণের ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা।

গ্রাহকদের জন্য উন্মুক্ত

দেশব্যাপী সব টুয়েলভ আউটলেটে ইতোমধ্যেই পাওয়া যাচ্ছে Puja Collection 2025। গ্রাহকরা নিকটস্থ শোরুমে এসে ট্রাই করে নিতে পারবেন নিজেদের পছন্দের আউটফিট। এছাড়া অনলাইনে পুরো কালেকশন দেখতে পাবেন www.twelvebd.com ওয়েবসাইটে।

শেষকথা

ফ্যাশন জগতে প্রযুক্তির সংযোজনকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেল টুয়েলভের এবারের পূজা কালেকশন। ট্রেন্ড আর ট্র্যাডিশনের সমন্বয়ে সমৃদ্ধ পোশাক লাইনআপের সঙ্গে AI-ভিত্তিক ভিজ্যুয়াল স্টোরিটেলিং নিঃসন্দেহে দেশীয় ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিকে দিয়েছে ভিন্নমাত্রার উদ্ভাবন। এবারের পূজা তাই শুধু রঙিন পোশাকেই নয়, ফ্যাশনের প্রযুক্তি-নবায়নেও হয়ে উঠছে বিশেষ সৌন্দর্যের অধিকারী।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The 9th meeting of the newly formed board of Union Bank PLC

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা অনুষ্ঠিত

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৫৬তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Gulf Exchange and Bikashs Partnerships to make remittances of Qatar expatriates to make remittance

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতার প্রবাসীদের রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ, স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে গালফ এক্সচেঞ্জ ও বিকাশ এর পার্টনারশিপ

কাতারে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির জন্য দেশে থাকা প্রিয়জনের কাছে রেমিটেন্স পাঠানো আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করতে স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ করলো কাতারের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গালফ এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ।

এই পার্টনারশিপের মাধ্যমে কাতারে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা সরাসরি দেশে থাকা প্রিয়জনের বিকাশ ওয়ালেটে রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন। ফলে, পরিবারের প্রয়োজনে যেকোনো সময়ই তাৎক্ষণিক টাকা পাঠাতে পারবেন তাঁরা। তাদের পাঠানো রেমিটেন্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকে নিষ্পত্তি হয়ে বিকাশ-এর নিরাপদ ডিজিটাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সরাসরি প্রিয়জনের হাতে পৌঁছে যাবে মুহূর্তেই। ভালো বিনিময় হার, দ্রুত টাকা পৌঁছানোর নিশ্চয়তা এবং সহজে ব্যবহারের সুবিধা থাকায় এটি প্রবাসী ও তাদের প্রিয়জন – উভয়ের জন্যই নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হবে।

সম্প্রতি, কাতারের রাজধানী দোহায় গালফ এক্সচেঞ্জ-এর প্রধান কার্যালয়ে এ বিষয়ে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এসময় গালফ এক্সচেঞ্জ এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আহমাদ আলী আল-সারাফ, বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আহমাদ আলী আল-সারাফ বলেন, “বিকাশ-এর মতো বিশ্বস্ত ও বহুল ব্যবহৃত প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়ে আমরা আমাদের বাংলাদেশি গ্রাহকদের জন্য দেশে টাকা পাঠানোর আরও দ্রুত, নিরাপদ ও সুবিধাজনক উপায় এনেছি। এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী ও গ্রাহককেন্দ্রিক আর্থিক সেবা দেয়ার আমাদের প্রতিশ্রুতি আরও শক্তিশালী হলো।”

বিকাশ-এর চিফ কমার্শিয়াল অফিসার আলী আহম্মেদ বলেন, “গালফ এক্সচেঞ্জ-এর সঙ্গে এই পার্টনারশিপ বিশ্বব্যাপী আমাদের রেমিট্যান্স নেটওয়ার্ককে আরও শক্তিশালী করবে। আমরা চাই, বিদেশে থাকা লাখো বাংলাদেশি যেন আরও সহজে আর্থিক সেবা গ্রহণ করতে পারেন। এই নতুন রেমিটেন্স চ্যানেলের ফলে তাদের পাঠানো টাকা মুহূর্তেই পৌঁছে যাবে পরিবারের কাছে, যা শুধু তাদের পরিবারকে সাহায্যই করবে না, বরং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।”

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Helen Kellers International and MetLife Foundations joint venture to alleviate poverty of five hundred families

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

পাঁচ‘শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচনে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগ

সিলেটের হাওর অঞ্চল সুনামগঞ্জে পাঁচ’শ পরিবারের দারিদ্র্য বিমোচন সহায়তায় যৌথ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনাল ও মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। এই উদ্যোগের মাধ্যমে দারিদ্র্য মোকাবিলায় পরিবারগুলোকে আয় বাড়ানোর কাজে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা প্রদান করা হবে।

এই প্রকল্পে অংশ নেওয়া পরিবারগুলোকে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি পালন, সেলাই, মাছ চাষ, ক্ষুদ্র ব্যবসা, নৌকা ও জাল দিয়ে মাছ ধরা এবং বাণিজ্যিকভাবে সবজি চাষের মত কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে যেন তারা নিজেরাই এ থেকে আয় করে স্বাবলম্বী হতে পারে।

এ উদ্যোগ সম্পর্কে হেলেন কেলার ইন্টারন্যাশনালের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, “দারিদ্র পীড়িত মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এবং সমাজে দীর্ঘমেয়াদে ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের সাথে যৌথ উদ্যোগে পাঁচ শ’ পরিবারের জীবনে পরিবর্তন আনার এই উদ্যোগ, আমাদের সে লক্ষ্য পূরণে বড় একটি সুযোগ ও শক্তিশালী যৌথ প্রয়াসের প্রতিফলন।”

মেটলাইফ বাংলাদেশের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, “মেটলাইফ ফাউন্ডেশনের তহবিলের মাধ্যমে আমরা এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারছি, যা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার টেকসই উন্নয়নে অবদান রাখছে। এই প্রকল্প শুধু পাঁচ’শ পরিবারের ক্ষমতায়নেই সহায়তা করবে না, একইসাথে জাতীয় অর্থনীতিতেও ইতিবাচক অবদান রাখবে।”

বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, আর্থিক সক্ষমতা ও পরিবেশ রক্ষায় সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে মেটলাইফ ফাউন্ডেশন। কৌশলগত অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এ ফাউন্ডেশন দেশের পিছিয়ে থাকা জনগোষ্ঠীর জন্য প্রয়োজনীয় সেবা ও অর্থনৈতিক সুযোগ সম্প্রসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে, যা একটি সহনশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ তৈরিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Signature between Prime Bank and ABC Real Estate

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক ও এবিসি রিয়েল এস্টেট-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি দেশের শীর্ষস্থানীয় কর্পোরেট রিয়েলস্টেট প্রতিষ্ঠান এবিবিসি রিয়ের এস্টেট লিমিটেড-এর সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারিত্বে যুক্ত হয়েছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা প্রিমিয়াম আবাসন সল্যুশন উপভোগ করতে পারবেন। সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ব্যাংকের কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এক আনুষ্ঠানিক চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

চুক্তির আওতায় প্রাইম ব্যাংকের গ্রাহকরা আবাসন চাহিদা মেটাতে এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড থেকে আকর্ষণীয় সুবিধা ও কাস্টমাইজড অফার উপভোগ করবেন।

চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-এর ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর ডিরেক্টর সৌগত ঘোষ। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের ইভিপি ও হেড অব কার্ডস এবং রিটেইল অ্যাসেট জোয়াদ্দার তানভীর ফায়সাল এবং এবিসি রিয়েল এস্টেট লিমিটেড-এর জেনারেল ম্যানেজার, সেলস মোহাম্মদ জাকির হোসেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Green Valley of Natore Old Age Home and Orphanage to Shahjalal Islami Banks CSR Fund to give a financial grant of Rs

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

নাটোরের গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচীর অংশ হিসেবে, সমাজের সুবিধা বঞ্চিত গরীব ও অসহায় মানুষদের আশ্রয় প্রদানের লক্ষ্যে নাটোরের লালপুুরে নির্মাণাধীন গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ-কে ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে ৫.০০ (পাঁচ) লক্ষ টাকার আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ইং তারিখে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ এর সভাপতি মো: আলমগীর কবীর এর নিকট উক্ত অনুদানের চেক প্রদান করেন। উক্ত চেক প্রদানকালে অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এম. সাইফুল ইসলাম, ব্যাংকের এসএভিপি মো: জাকির হোসেন এবং ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগ ও ব্যাংক ফাউন্ডেশনের ইনচার্জ কে. এম. হারুনুর রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

নাটোরের লালপুরে নির্মাণাধীন এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত এতিম ও অসহায় লোকজন বসবাস করবে। দুই একর জমির উপর নির্মিত হতে যাচ্ছে এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজ, যেখানে সব ধরণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা থাকবে। এই গ্রিন ভ্যালী ওল্ড এজ হোম এন্ড অরফানেজে শুধুমাত্র আশ্রয় কেন্দ্র নয়, তার পাশাপাশি এটি পরিণত হবে একটি শিক্ষা কেন্দ্রে, যেখানে বৃদ্ধরা অসহায় এতিম বাচ্চাদের আদর যত্নে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করবেন। উপর্যুক্ত শিক্ষা ও দক্ষ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাজের আশ্রিত ও সুবিধা বঞ্চিত ছোট ছেলেমেয়েরা একদিন সমাজে যোগ্য মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে বলে আশা পোষণ করছে প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
From now on Toffee users can buy subscriptions with mobile balance

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

এখন থেকে মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন টফি ব্যবহারকারীরা

দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম বাংলালিংকের টফি এর ব্যবহারকারীদের জন্য সাবস্ক্রিপশন কেনাকে আরও সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে নতুন পেমেন্ট অপশন চালু করেছে। এখন থেকে বাংলালিংকের গ্রাহকেরা তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সহজেই টফি সাবস্ক্রিপশন কিনতে পারবেন। নতুন এই পদ্ধতি সাবস্ক্রিপশন প্রক্রিয়াকে আরও সহজ ও ঝামেলামুক্ত করবে।

নতুন এই ফিচারটি গ্রাহকদের জন্য পুরো প্রক্রিয়াটিকে করেছে আরও সহজ। টফির সকল ব্যবহারকারী লাইভ স্পোর্টস, টেলিভিশনের অনুষ্ঠান, সিনেমা ও এক্সক্লুসিভ কনটেন্টের বিশাল সংগ্রহ সহজেই তাদের মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে কিনে উপভোগ করতে পারবেন।

এ বিষয়ে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার গোলাম কিবরিয়া বলেন, “বাংলালিংকে আমরা ব্যবহারকারীদের জন্য ডিজিটাল বিনোদন আরও সহজলভ্য এবং সুবিধাজনক করে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। মোবাইল ব্যালেন্স দিয়ে সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে এখন টফি ব্যবহারকারীরা মাত্র কয়েকটি ক্লিকেই, যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গায় প্রিমিয়াম কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। এ সুবিধা যে শুধুমাত্র ব্যবহারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য বৃদ্ধি করবে, তা-ই নয়; পাশাপাশি, এর মাধ্যমে কোটি মানুষ আরও সহজে বিনোদন ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারবেন। টফি বাংলাদেশের সবচেয়ে সহজলভ্য ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম; এবং এ পদক্ষেপ ব্যবহারকারীদের জন্য আনন্দ, শিক্ষা ও বিনোদনের সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে দেশের ডিজিটাল যাত্রার অংশ হিসেবে আমাদের ধারাবাহিক প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।”

বিনোদনের সুযোগ তৈরির বাইরেও, এ উদ্যোগ ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার ক্ষেত্রে বাংলালিংকের বিস্তৃত লক্ষ্যের প্রতিফলন। যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে মানসম্পন্ন কনটেন্ট উপভোগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে কনটেন্টের গণতান্ত্রায়নের লক্ষ্য নিয়ে টফি ব্যবহারকারীদের শুধুমাত্র বিনোদনই নয়, পাশাপাশি জ্ঞান, তথ্য ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগেরও সুযোগ তৈরি করছে, যা তাদের প্রতিদিনের জীবনকে সমৃদ্ধ করে তুলতে ভূমিকা রাখছে। বাংলালিংকের এসব উদ্যোগ ডিজিটাল বৈষম্য দূর করার পাশাপাশি ব্যক্তি ও কমিউনিটির ক্ষমতায়নে ভূমিকা রাখছে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে তাদের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের সুযোগ বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।

মন্তব্য

p
উপরে