× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The hint of the end of the four month correction is even clearer
google_news print-icon

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট

চার-মাসের-সংশোধন-শেষের-আভাস-আরও-স্পষ্ট
চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস পাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা আবার সক্রিয় হচ্ছেন। ছবি: নিউজবাংলা
ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে সূচক ও শেয়ারদর একটু একটু করে বাড়তে থাকলেও সেটি তেমন গুরুত্ব পায়নি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে। বছরের শেষ চার কর্মদিবসের তিন দিন সূচক বৃদ্ধির পর নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কর্মদিবসেও তা অব্যাহত থাকে। এই পাঁচ দিনেই সূচক বাড়ল ২৩০.৭৯ পয়েন্ট আর নয় দিনে বাড়ল ৩৫৭.৫৭ পয়েন্ট। এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা আট দিন সূচক বেড়েছিল ৩৭৮.৪৮ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজারে প্রায় চার মাসের দর সংশোধনের আভাস আরও স্পষ্ট হলো টানা ছয় দিনের উত্থানে। দীর্ঘ হতাশার অবসান ঘটিয়ে শেয়ারগুলো এই চার মাসে হারিয়ে ফেলা দর একটু একটু করে ফিরে পাচ্ছে।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধনের পর এমন টানা সূচক বৃদ্ধি আর দেখা যায়নি।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা আট দিন সূচক বেড়েছিল। ১২ সেপ্টেম্বরের দর সংশোধন শুরুর দিন সূচক ৭৪ পয়েন্ট বেড়েও পরে কমে যায় ৫৬ পয়েন্ট। বিনিয়োগকারীরা ভেবেছিল টানা উত্থানের পর দুয়েক দিন পতন এমন কোনো ঘটনা নয়। কিন্তু এর পর ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়, দর সংশোধন শুরু হয়েছে।

এই সংশোধনের আগে জুনের শেষ থেকে আড়াই মাস টানা বেড়েছিল পুঁজিবাজার। এমন উত্থানের পর সংশোধন অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু এই দর সংশোধনের সময় বেশ কিছু ইস্যু সামনে আসে, যা বাজারে আস্থার সংকট তৈরি করে।

পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ নিয়ে দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মধ্যকার মতভিন্নতার বিষয়টি সামনে চলে আসার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি তৈরি হয়। এর মধ্যে বছর শেষে ব্যাংক-বিমা-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় চাপসহ আরও কিছু বিষয় সামনে চলে আসে। যে কারণে অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে টানা দরপতন হতে থাকে।

ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে সূচক ও শেয়ারদর একটু একটু করে বাড়তে থাকলেও সেটি তেমন গুরুত্ব পায়নি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে।

বছরের শেষ চার কর্মদিবসের তিন দিন সূচক বৃদ্ধির পর নতুন বছরের প্রথম পাঁচ কর্মদিবসেও তা অব্যাহত থাকে।

এই পাঁচ দিনেই সূচক বাড়ল ২৩০.৭৯ পয়েন্ট আর নয় দিনে বাড়ল ৩৫৭.৫৭ পয়েন্ট।

এর আগে গত ৩১ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত টানা আট দিন সূচব বেড়েছিল ৩৭৮.৪৮ পয়েন্ট।

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
উত্থানের টানা ষষ্ঠ দিনে মোট ২৫৬.৩০ পয়েন্ট সূচক বাড়ার দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

কেবল সূচক নয়, লেনদেনের খরাও কাটতে শুরু করেছে। গত ২১ নভেম্বরের পর লেনদেন প্রথমবারের মতো দেড় হাজার কোটি টাকার ঘর ছাড়াল।

সেদিন লেনদেন ছিল এক হাজার ৭৮৬ কোটি ২৭ লাখ ১৮ হাজার টাকা। ৩৩ কর্মদিবস পর বৃহস্পতিবার লেনদেন হলো এক হাজার ৬৮৩ কোটি ৪৭ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।

আগের দিন লেনদেন ছিল ১ হাজার ৪১৪ কোটি ১৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এক দিনেই লেনদেন বেড়েছে ২৬৯ কোটি ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

দিন শেষে সূচক বেড়েছে ৫৭.৫১ পয়েন্ট। সূচক দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯৮৭.৪৫ পয়েন্ট।

তবে সূচক বাড়লেও বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমেছে। দিন শেষে বেড়েছে ১৬৪টি কোম্পানির দর, কমেছে ১৭৯টির দর। অপরিবর্তিত ছিল ৩৫টির।

সূচকের এই অবস্থান গত ৭ ডিসেম্বরের পর সর্বোচ্চ। বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসিকে নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের দিন উত্থানে সেদিন সূচক ছিল ৭ হাজার ৪৮.৯৯ পয়েন্ট।
এদিন ৯টি কোম্পানির দর বেড়েছে এক দিনে যত বাড়া সম্ভব ততটাই। এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে দুটি ছাড়া বাকিগুলোর দর টানা কমছিল।

বেশিরভাগ শেয়ারের দর কমলেও সূচক বাড়ার প্রধান কারণ বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দর বৃদ্ধি। ব্যাংক খাতও সূচক বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।

এ ছাড়া প্রকৌশল খাতের ৫০ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৪৫ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারালেও লেনদেনে সেরা ছিল বিমা খাত। বেশ কয়েক মাস পর এক দিনে আড়াইশ কোটি টাকা ছাড়াল এই খাতের লেনদেন। এর মধ্যে আবার জীবন বিমা খাতে লেনদেন ছিল সাধারণ বিমার প্রায় দ্বিগুণ।

এরপর যথাক্রমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ব্যাংক, ওষুধ ও রসায়ন, বস্ত্র ও প্রকৌশল খাত ছিল পরের অবস্থানে।

সব মিলিয়ে ৭টি খাতে লেনদেন হয়েছে একশ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে বিমা ও বিবিধ খাতে লেনদেন ছিল দুই শ কোটি টাকার বেশি।

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
সূচক সবচেয়ে বেশি বাড়িয়েছে যেসব কোম্পানি

সূচক বাড়িয়েছে যেসব কোম্পানি

সূচক বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির। শেয়ারদর ২.৯৭ শতাংশ বাড়ার পর কোম্পানিটি সূচকে যোগ করেছে ৫.২৫ পয়েন্ট।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা লাফার্জ হোলসিম সিমেন্টের পর ৪.৭৬ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৫.১৯পয়েন্ট।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের তিতাস গ্যাসের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯৫ শতাংশ। এতে সূচক বেড়েছে ৪.৪২ পয়েন্ট।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির দর বেড়েছে ৭.৯ শতাংশ। এতে সূচক বেড়েছে ৩.৩১ পয়েন্ট।

টেলিকম খাতের গ্রামীণফোন সূচক উত্থানে ৩.১ পয়েন্ট, বিএটিবিসি ২.৮ পয়েন্ট। ডেল্টা লাইফ ২.৬৩ পয়েন্ট, পাওয়ারগ্রিড ২.৪১ পয়েন্ট, এনআরবিসি ২.৩২ পয়েন্ট আর ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ২.৩১ পয়েন্ট সূচক বাড়িয়েছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণেই সূচকে যোগ হয়েছে ৩৩.৭৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে রেনাটার দর ০.৬৬ পয়েন্ট কমায় সূচক কমেছে ১.০১ পয়েন্ট। সোনালী পেপার, জেনেক্স ইনফোসিস, ইউনিলিভার রেকিট বেনজিনজার, ফরচুর সুজ, ন্যাশনাল লাইফ, লাভেলো আইসক্রিম, ফারইস্ট লাইফ ও সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল সূক কিছুটা কমেছে। তবে এই ১০টি কোম্পানি মিলিয়ে সূচক খুব বেশি কমাতে পেরেছে-এমন নয়।

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
এই ১০টি কোম্পানি সূচক কমিয়েছে সবচেয়ে বেশি

দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০

বৃহস্পতিবার সবচেয়ে বেশি ১০ শতাংশ বেড়েছে ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপয়ার্ডের দর। এতে ১২ টাকা দরের শেয়ার দর পৌঁছেছে ১৩ টাকা ২০ পয়সায়।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার দর আবার দিনের দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়েছে। কোম্পানিটির দর ৯.৮৯ শতাংশ বেড়ে এক শ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

লভ্যাংশ ও প্রথম প্রান্তিক ঘোষণার পর ১০ কর্মদিবসে ৪৯ টাকা ৯০ পয়সা থেকে দ্বিগুণের বেশি বেড়ে হয়ে গেছে ১০৪ টাকা ৬০ পয়সা।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ডেসকোর শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯৭ শতাংশ, চতুর্থ স্থানে থাকা তিতাস গ্যাসের দর ৯.৯৪ শতাংশ, পঞ্চম শতাংশে থাকা মীর আক্তার হোসেন লিমিটেডের দর বেড়েছে ৯.৯২ শতাংশ।

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
বৃহস্পতিবার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ৬টি খাত

আরও চারটি কোম্পানির শেয়ার দর এদিন নয় শতাংশের বেশি বেড়েছে। এর মধ্যে আলহাজ্ব টেক্সটাইলের দর ৯.৮৭ শতাংশ, বসুন্ধরা পেপার মিলসের দর ৯.৮৭ শতাংশ, এনআরবিসি ব্যাংকের দর দর ৯.৮১ শতাংশ ও ডেল্টা লাইফের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.০৩ শতাংশ।

দশম স্থানে থাকা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির দর বেড়েছে ৭.৯০ শতাংশ। এই কোম্পানিটির দরও এর চেয়ে বেশি বাড়া সম্ভব ছিল না এক দিনে।

আরও দুটি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, ২টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ৪টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৮টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ১১টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ২৩টির দর বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি।

দর পতনের শীর্ষ ১০

সবচেয়ে বেশি শেয়ার দর হারিয়েছে লাভেলো আইসক্রিমের দর ৮.৭৮ শতাংশ। পাঁচ শতাংশের বেশি শেয়ার দর হারিয়েছে তিনটি কোম্পানির। এর মধ্যে ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৫.৪০ শতাংশ, এমারেল্ড অয়েলের দর ৫.৩৪ শতাংশ এবং অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজের দর কমেছে ৫.০২ শতাংশ।

চার শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ছয়টি কোম্পানির। এর মধ্যে সিভিও পেট্টোকেমিক্যালের দর ৪.৭৬ শতাংশ, ঢাকা ডাইংয়ের দর ৪.৭৪ শতাংশ, সুহিৃদ ইন্ডাস্ট্রিজের ৪.৫০ শতাংশ, সোনালী পেপারের দর ৪.২৪ শতাংশ, পেপার প্রসেসিংয়ের দর ৪.১৪ শতাংশ এবং ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের দর কমেছে ৪.১১ শতাংশ।

আরও ১৫টির দর ৩ শতাংশের বেশি, এবং ৩৫টির দর কমেছে ২ শতাংশের বেশি।

চার মাসের সংশোধন শেষের আভাস আরও স্পষ্ট
৩৩ কর্মদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের দিনে বেশিরভাগ খাতেই শেয়ার কিনেছেন বিনিয়োগকারীরা

লেনদেনে সেরা যেসব কোম্পানি

টাকার অংকে এদিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সে। ১১৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকায় কোম্পানিটির ৫৬ লাখ ৪৭ হাজার ৩০৮ টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারে লেনদেন হয়েছে ১১২ কোটি ১২ লাক টাকা। হাতবদল হয়েছে ৭৪ লাখ ৫৫ হাজার ৫০৩টি শেয়ার।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনে ৭৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা, পাওয়ারগ্রিডের ৬৯ কোটি ৯২ লাখ টাকা, লাফার্জ হোলসিমে ৪৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা, ফরচুন সুজে ৪০ কোটি ৭১ লাখ টাকা, ওয়ান ব্যাংকে ৩৭ কোটি ৬৩ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিতে ৩৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা এবং লাভেলো আইসক্রিমে লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।

দশম স্থানে থাকা অ্যাকটিভ ফাইনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
এসসিবি, মেটলাইফের মতো কোম্পানিকে তালিকাভুক্তির তাগিদ
পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
এবার জাহিনটেক্সের বোর্ড পুনর্গঠন বিএসইসির
অবশেষে শেয়ার কেনায় আগ্রহ

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে