× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Three indications of a recovery in the capital market
google_news print-icon

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’

পুঁজিবাজারে-চাঙাভাব-ফেরার-তিন-ইঙ্গিত
ব্রোকারেজ হাউজে পুঁজিবাজারের লেনদেন দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
চলতি বছরের চার দিনই সূচক বাড়ল। ২০২১ সালের শেষ কর্মদিবস ৩০ ডিসেম্বরেও বেড়েছিল সূচক। এই পাঁচ দিনে সূচকে যোগ হলো ১৯৮.৭৮ পয়েন্ট। এ নিয়ে গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ দিনের মধ্যে সূচক বেড়েছে ৩০০ পয়েন্ট।

সূচক বাড়ল টানা পাঁচ দিন। গত ৭ ডিসেম্বরের পর প্রথম। সূচকের অবস্থান গত ৯ ডিসেম্বরের পর সবচেয়ে বেশি। লেনদেন সবচেয়ে বেশি ২১ নভেম্বরের পর। এর মাঝে গেছে ৩২ কর্মদিবস।

গত তিন মাসের হতাশা কাটিয়ে পুঁজিবাজার আবার উত্থানের দিকে যাত্রা শুরু করেছে কি না, এই আলোচনার মধ্যে এক দিনে এই তিনটি ঘটনা বিনিয়োগকারীদেরকে আশাবাদী করবে।

এ নিয়ে চলতি বছরের চার দিনই সূচক বাড়ল। ২০২১ সালের শেষ কর্মদিবস ৩০ ডিসেম্বরেও বেড়েছিল সূচক। এই পাঁচ দিনে সূচকে যোগ হলো ১৯৮.৭৮ পয়েন্ট।

এ নিয়ে গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে ৯ দিনের মধ্যে সূচক বেড়েছে ৩০০ পয়েন্ট।

সূচকের এই অবস্থান গত ৯ ডিসেম্বরের পর সর্বোচ্চ। সেদিন সূচক ছিল ৬৯৮৪ পয়েন্ট।

দিন শেষে বেড়েছে ২১৮টি কোম্পানির পর, কমেছে ১২১টির। অপরিবর্তিত ছিল ৩৯টির দর।

লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৪১৪ কোটি ১৬ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এরচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছিল গত ২১ নভেম্বর। সেদিন হাতবদল হয়েছিল এক হাজার ৭৮৬ কোটি ২৭ লাখ ১৮ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
বুধবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনের চিত্র

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে পুঁজিবাজারে যে দর সংশোধন শুরু হয়েছিল, সেটি অবসান হওয়ার আগেই দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যকার দ্বন্দ্বের বিষয়টি সামনে আসে। আবার বছর শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ তুলে নেয়ার জন্য তৈরি হওয়া বিক্রয় চাপ মিলে ক্রমেই সূচকের পতন হচ্ছিল।

তবে বছর শেষে ২৬ ডিসেম্বর থেকে ধীরে ধীরে সূচক বাড়তে থাকে। লেনদেনেও ফিরতে থাকে গতি। বছর শেষে শেয়ার কেনা আরও আরও মন দেয় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। সেই সঙ্গে নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকা ব্যক্তি শ্রেণির বড় বিনিয়োগকারীরাও সক্রিয় হতে শুরু করে।

টানা তিন দিন বাড়ার পর মঙ্গলবার লেনদেনে তিন ঘণ্টা সূচক উঠানামা করতে করতে শেষ বেলায় সূচক ১০ পয়েন্ট বাড়ার পরেই বোঝা গিয়েছিল, পতনের বৃত্ত থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করছে পুঁজিবাজার। হয়েছেও তা।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ মনে করেন, এখন শেয়ারদর যে অবস্থানে আছে, তা বিনিয়োগের জন্য খুবই আকর্ষণীয়। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বর মাসে পুরো সময়টা ছিল মন্দার মধ্যে। এখনও যদি মন্দার মধ্যেই থাকত, তাহলে আস্থার জায়গাটি শূন্যের কোটায় নেমে আসত।’

বুধবার সকাল ১০টায় লেনদেন শুরুই হয় ২০ পয়েন্ট সূচক বেড়ে। বেলা ১১টা ২৯ মিনিটে লেনদেন হতে থাকে সূচক ৫৫ পয়েন্ট বেড়ে। লেনদেন শেষ হওয়ার ১০ মিনিট আগেও সূচক বেশি ছিল ৪৮ পয়েন্ট। তবে শেষ ১০ মিনিটের বিক্রয় চাপে কিছুটা কমে। শেষ পর্যন্ত সূচকে যোগ হয় ৩৬.৩৯ পয়েন্ট।

এদিন সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কোম্পানির দর বেড়েছে আর্থিক খাতে। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বস্ত্র খাত। বিবিধ, প্রকৌশল খাতেও গেছে ভালো দিন। আগের দিন চাঙা থাকা বিমা খাতের বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। আর সবচেয়ে বেশি বাজার মূলধনের ব্যাংক খাতে বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির দর।

দর বৃদ্ধির শীর্ষে কোনো একক খাতের আধিপত্য দেখা যায়নি। বেশ কয়েকটি খাতের কোম্পানির অবস্থান দেখা গেছে এই তালিকায়। গত তিন মাস দর অনেক খানি কমেছে, এমন কোম্পানির প্রাধান্য দেখা গেছে এই তালিকায়।

লেনদেনে টানা তৃতীয় দিন শীর্ষ অবস্থানে বিবিধ খাত। এর পরেই আছে বিমা, ওষুধ ও রসায়ন, বস্ত্র, প্রকৌশল এবং বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত। বেশ কিছুদিন পর ছয়টি খাতে এক সঙ্গে এক হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হতে দেখা গেল। সপ্তম অবস্থানে থাকা ব্যাংক খাতেও লেনদেন একশ কোটি টাকার আশেপাশেই দেখা গেছে।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ মনে করেন, এখন শেয়ারদর যে অবস্থানে আছে, তা বিনিয়োগের জন্য খুবই আকর্ষণীয়।

নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘ডিসেম্বর মাসে পুরো সময়টা ছিল মন্দার মধ্যে। এখনও যদি মন্দার মধ্যেই থাকত, তাহলে আস্থার জায়গাটি শূন্যের কোটায় নেমে আসত।’

মন্দার সময় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের আরও সক্রিয়তা আশা করছেন অর্থনীতির এই অধ্যাপক। তিনি বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগাকরীরা পুঁজিবাজারে যৌক্তিক আচরণ করবে এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। কিন্ত অনেক সময় দেখা যায় তারা সেভাবে সক্রিয় থাকে না। তবে পুঁজিবাজারে এখন যে অবস্থা তাতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের এখনই বিনিয়োগ করা উচিত।’

সূচক বেড়েছে যেসব কোম্পানির দর বৃ্দ্ধিতে

সূচক বৃ্দ্ধিতে যে দশ কোম্পানির সবচেয়ে বেশি অবদান ছিল তার মধ্যে প্রথমেই ছিল রবি। কোম্পানিটির শেয়ারদর দিনের সর্বোচ্চ অবস্থানে পৌঁছার পর এর কোনো বিক্রেতা ছিল না।

৯.৯২ শতাংশ শেয়ারদর বাড়ার কারণে একটি কোম্পানিই সূচক বাড়িয়েছে ১৭.৬৫ পয়েন্ট।

আইসিবি শেয়ার দর ৩.৯২ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৩.৯২ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
সূচক যতটা বেড়েছে, তার অর্ধেকেই বাড়িয়েছে রবি

বৃটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি) শেয়ার দর দশমিক ৫৯ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ১.৯৮ পয়েন্ট।

ব্র্যাক ব্যাংকের দর ২.১৪ শতাংশ বাড়ায় সূচক ১.৬১ পয়েন্ট, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের দর ৯.৯৪ শতাংশ বাড়ায় সূচক ১.২৬ পয়েন্ট বেড়েছে।

পাওয়ারগ্রিড ইউনাইটেড পাওয়ার জিপিএইচ ইস্পাত ও বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিও সূচক বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ৩১.২৬ পয়েন্ট।

অন্যদিকে সূচক সবচেয়ে বেশি ৩.৭ পয়েন্ট কমেছে গ্রামীণ ফোন ০.৮০ শতাংশ দর হারানোর কারণে। বেক্সিমকো লিমিটেড টানা তৃতীয় দিন দর হারিয়েছে। ১.৭ শতাংশ দর কমায় সূচক কমেছে ২.২৩ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
গ্রামীণ ফোন ও বেক্সিমকোর দর ক্রমেই কমছে, কমাচ্ছে সূচক

ওয়ালটন, বেক্সিমকো ফার্মা, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স রেনাটা, সোনালী পেপার, ওরিয়ন ফার্মা, ইউসিবি ও ট্রাস্ট ব্যাংক সূচক কমিয়েছে সবচেয়ে বেশি।

এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচক পড়েছে ১৩.৭৭ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধিতে শীর্ষ কোম্পানি

দিনের সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়েছে এমন কোম্পানি ছিল আটটি, যার সবগুলোর শেয়ার দর নয় শতাংশের বেশি বেড়েছে।

দর বৃ্দ্ধিতে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন, যার দর কমেছে ৯.৯৪ শতাংশ। কোম্পানিটির দর ৮৬ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৯৫ টাকা ১০ পয়সা। গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের পর চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ার প্রতি চার টাকার বেশি আয়ের তথ্য জানানোর পর থেকে শেয়ারদর বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গেছে।

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
এই ছয়টি খাতে একশ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা বেশ কিছুদিন পর ঘটল

টেলিকমিউনিকেশন খাতের রবির দর বেড়েছে ৯.৯২ শতাংশ। ৩৫ টাকা ৩০ পয়সা দরের শেয়ার পৌঁছেছে ৩৮ টাকা ৮০ পয়সায়।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ন্যাশনাল হাইজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানির দর বেড়েছে ৯.৯০ শতাংশ। ১০ কোটি ৯২ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ১৯ লাখ ৪৫ হাজার ৪৭৫টি শেয়ার।

বিডি থাই অ্যালুমিনিয়মের দর ২০ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৯.৯০ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২২ টাকা ২০ পয়সা।

এছাড়া লাভেলো আইসক্রিমের দর ৯.৮৮ শতাংশ, মতিন স্পিনিংয়ের দর ৯.৭০ শতাংশ, ফুওয়াং ফুডসের দর ৯.৫৫ শতাংশ, ওয়েস্টান মেরিন শিপয়ার্ডের দর বেড়েছে ৯.০৯ শতাংশ।

দর বৃদ্ধির সর্বোচ্চ তালিকায় নবম স্থানে থাকা মালেক স্পিনিংয়ের দর ৮.৫৬ শতাংশ আর মতিন স্পিনিংয়ের দর বেড়েছে ৮.১৩ শতাংশ।

আরও দুটি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, ৯টি কোম্পানির দর ৬ শতাংশের বেশি, ১৩টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১৭টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ২৮টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ৩৯টির দর ২ শতাংশের বেশি বেড়েছে।

দর পতনের শীর্ষে যারা

বুধবার সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে প্রাইম ইন্স্যুরেন্স; ৫.৭৫ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৫.১৪ শতাংশ কমে ৮৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে হয়েছে ৮১ টাকা ১০ পয়সা।

ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৯২ শতাংশ, সোনালী পেপারের দর ৪.৭৯ শতাংশ, জিলবাংলা সুগারের দর ৪.৬৮ শতাংশ কমেছে।

তিন শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে এমন কোম্পানির সংখ্যা ছিল চারটি। এর মধ্যে, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৭৭ শতাংশ, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৩.৭০ শতাংশ, প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর ৩.২৮ শতাংশ এবং ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের শেয়ার দর কমেছে ৩.২৭ শতাংশ।

দর পতনের শীর্ষ দশে আরও ছিল ইজেনারেশন, যার শেয়ার দর কমেছে ২.৮৮ শতাংশ।

আরও ১২টি কোম্পানির শেয়ার দর এদিন দুই শতাংশের বেশি কমেছে।

পুঁজিবাজারে চাঙাভাব ফেরার ‘তিন ইঙ্গিত’
বেশিরভাগ খাতেই লেনদেনের পাশাপাশি শেয়ারদর বেড়েছে

লেনদেনে সেরা দশ

দর পতন হলেও লেনদেনে শীর্ষে ছিল বিবিধ খাতের কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড, যার ১০০ কোটি ২২ লাখ টাকার ৬৬ লাখ ৩২ হাজার ৭০৩টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৭০ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। কোম্পানির শেয়ার দরে যোগ হয়েছে ৮ টাকা ৬০ পয়সা।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ফরচুর সুজের শেয়ারে যোগ হয়েছে ৫ টাকা। লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৯১৬টি।

পাওয়ারগ্রিডে লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, সাফকো স্পিনিংয়ে ৪১ কোটি ৮১ লাখ টাকা, জিএসপি ফাইন্যান্সে ২৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যালে ২৬ কোটি ৪৭ লাখ টাকা লেনদেন হছে।

এছাড়া লাভেলো আইসক্রিমে ২৪ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, পেনিনসুলা হোটেলে লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৯ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
এবার জাহিনটেক্সের বোর্ড পুনর্গঠন বিএসইসির
অবশেষে শেয়ার কেনায় আগ্রহ
আবার উত্থানে শুরু বছর, গতি ফেরেনি লেনদেনে
সামিন ফুডে একীভূত হচ্ছে আরএন স্পিনিং

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে