× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The index increased for 4 days in a row and 7 days for 7 days
google_news print-icon

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন

সূচক-বাড়ল-টানা-চার-দিন-৮-দিনের-৭-দিন
নতুন বছরের প্রথম দিনই বেড়েছে সূচক। এতে বিনিয়োগকারীদের হতাশা কাটবে কি না সেই আলোচনা শুরু হয়েছে। ছবি: নিউজবাংলা
বছর ও সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে শেষ পর্যন্ত বাজার ইতিবাচক থাকলেও দিনভর ছিল উত্থান পতনের মধ্যে। আগের দুই দিনে ১২৫ পয়েন্ট উত্থানের স্মৃতি নিয়ে এই লেনদেন শুরুর পর ৪০ মিনিটে সূচক পড়ে যায় ২৯ পয়েন্ট। বেলা পৌনে একটা পর্যন্তই বাজার ছিল নেতিবাচক। তবে এরপর শেয়ারগুলো হারানো দর ফিরে পেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে ১০.৬৯ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন।

নতুন বছরের প্রথম তিন কর্মদিবসেই পুঁজিবাজারে বাড়ল সূচক। আগের বছরের শেষ দিনেও সূচকে যোগ হয়েছিল পয়েন্ট। সব মিলিয়ে চার কর্মদিবসের এই উত্থানের ঘটনাটি ঘটেছে গত ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠকের পর প্রথমবারের মতো।

এ নিয়ে গত আট কর্মদিবসে সূচক বাড়ল সাত দিন। মাঝে এক দিন কমেছিল ৯ পয়েন্ট। সব মিলিয়ে আট দিনে বাড়ল ২৬৩ পয়েন্ট।

লেনদেন আগের দিনের তুলনায় কিছুটা কমলে গত ১২ ডিসেম্বরের পর প্রথমবারের মতো টানা দুই দিন এক হাজার কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করেছে।

দিন শেষে লেনদেন দাঁড়িয়েছে এক হাজার ১৮২ কোটি ১৮ লাখ ৯১ হাজার টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১ হাজার ৩১৪ কোটি ১৪ লাখ ২০ হাজার টাকা।

গত সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে সংশোধন আর অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পতনের মধ্যে ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে টানা এই উত্থান হয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে বৈঠক আর সেই বৈঠকের পর এই দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠককে ঘিরে।

বছর ও সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবসে শেষ পর্যন্ত বাজার ইতিবাচক থাকলেও দিনভর ছিল উত্থান পতনের মধ্যে। আগের দুই দিনে ১২৫ পয়েন্ট উত্থানের স্মৃতি নিয়ে এই লেনদেন শুরুর পর ৪০ মিনিটে সূচক পড়ে যায় ২৯ পয়েন্ট। বেলা পৌনে একটা পর্যন্তই বাজার ছিল নেতিবাচক। তবে এরপর শেয়ারগুলো হারানো দর ফিরে পেতে থাকে। শেষ পর্যন্ত ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সে ১০.৬৯ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন।

সূচকে পয়েন্ট যোগ হলেও বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে।

দিন শেষে বেড়েছে ১৬৭টির দর, কমেছে ১৮০টির, অপরিবর্তিত ছিল ৩১টির দর।

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে সূচক বেড়েছে শেষ বেলায় দর বৃদ্ধিতে

লেনদেনে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে ছিল বিমা খাতের কোম্পানিগুলো। সাধারণ বিমা খাতের ৭৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। আর জীবন বিমা খাতের শতভাগ কোম্পানির দর বেড়েছে মঙ্গলবার।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৭৪ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। আর কমেছে ২৬ শতাংশ কোম্পানির।

বিবিধ খাতের ৪৬ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। তবে এই খাতের প্রধান কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড দর হারিয়েছে।

ব্যাংক খাতের ২৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে। এছাড়া প্রকৌশল খাতের ৪২ শতাংশ, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ৩৪ শতাংশ, মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের ২৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে।

লেনদেনে সেরা ছিল বিবিধ খাত। দ্বিতীয় স্থানে ছিল বিমা। পরের অবস্থানগুলো ছিল ওষুধ ও রসায়ন, বস্ত্র, ব্যাংক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, প্রকৌশল খাত।

সূচক বাড়াতে ভূমিকা যে যাদের

মঙ্গলবার সূচক বাড়াতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল লাফার্জ হোলসিমের, যার শেয়ার দর ৩.০৬ শতাংশ বৃদ্ধিতে সূচক বেড়েছে ২.৮৬ পয়েন্ট।

টেলিকম খাতের গ্রামীণফোনের শেয়ার দর দশমিক ৪ শতাংশ বাড়ায় সূচক বেড়েছে ২.০২ পয়েন্ট।

ওরিয়ন ফার্মা, রেনেটা, পাওয়ার গ্রিড, বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন ও রবির অবদান ছিল ৬.৬৯ পয়েন্ট।

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
সূচক বৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানির শেয়ার দর দশমিক ৬৮ শতাংশ বাড়াতে সূচক বেড়েছে ১.০৬ পয়েন্ট। একমি ল্যাবরেটরিজের শেয়ার দর ৩.৫৬ শতাংশ বাড়াতে সূচক বেড়েছে দশমিক ০৭ পয়েন্ট। এসিআইয়ের শেয়ার দর ৩.২৩ শতাংশ বাড়াতে সূচক বেড়েছে দশমিক ৬৩ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানি মিলে সূচক বাড়িয়েছে ১৪.১৮ পয়েন্ট।

বিপরীতে সবচেয়ে বেশি সূচক পড়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের দরপতনে। কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ২.৭৪ শতাংশ, সূচক পড়েছে ৪.০৪ পয়েন্ট।

আগের দুই দিন সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ করা ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির দর ০.৮৪ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ৩.১৮ পয়েন্ট।

বিকন ফার্মা, মবিল যমুনা, শাহজিবাজার পাওয়ার, ইউনিক হোটেল, সামিট পাওয়ার, বিএসআরএম লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত ও এক্সিম ব্যাংকের দরপতনও সূচকে আরও বেশি পয়েন্ট যোগ হতে দেয়নি।

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
এই ১০টি কোম্পানি সূচক নিচে টেনে ধরার চেষ্টা করেছে সবচেয়ে বেশি

এই ১০টি কোম্পানি মিলে সূচক কমিয়েছে ১০.৭৭ পয়েন্ট।

দর বৃদ্ধিতে দশ কোম্পানি

মঙ্গলবার লেনদেনে দিনের সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়েছে নয়টি কোম্পানির। এর মধ্যে ১০ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার দর বেড়েছে দুটি কোম্পানির।

এসব কোম্পানির মধ্যে সবচেয়ে বেশি ছিল জীবন বিমা কোম্পানি।

এর মধ্যে মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ১০ শতাংশ। কোম্পানিটিতে লেনদেন হয়েছে ৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৭ লাখ ৯০ হাজার ৫৬২টি শেয়ার।

ফারইস্ট লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দরও বেড়েছে ১০ শতাংশ। কোম্পাটির ৬৩ টাকার শেয়ার পৌঁছেছে ৬৯ টাকা ৩০ পয়সায়।

রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৯.৯৩ শতাংশ। ৬৩ টাকা ৪০ পয়সা থেকে দর এক দিনে হয়েছে ৬৯ টাকা ৭০ পয়সা।

প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৯০ টাকা ৯০ পয়সা থেকে ৯.৭৯ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৯৯ টাকা ৮০ পয়সা।

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
শীর্ষে থাকা দুই খাতের মধ্যে বিবিধতে লেনদেন কমেছে, বেড়েছে বিমায়

সান লাইফ ইন্স্যুরেন্সে কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৬০ শতাংশ। কোম্পানিটির ৫২ লাখ টাকার ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩৭৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

বিবিধ খাতের বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের দর ৯.৯১ শতাংশ, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের লাভেলো আইসক্রিমের দর ৯.৮৭ শতাংশ বেড়েছে।

শীর্ষ দশের অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে এস আলম কোল্ড রোল্ড স্টিলের দর ২৬ টাকা ৪০ পয়সা থেকে ৯.৮৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ২৯ টাকা। পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে নতুন বোর্ড পুনর্গঠন করা জাহিনটেক্সের দর ৯.৫৮ শতাংশ বেড়ে ৭ টাকা ৩০ পয়সা থেকে হয়েছে ৮ টাকা।

দশম স্থানে থাকা অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যালের দর ৮.৬৯ শতাংশ বেড়ে ২৭ টাকা ৬০ পয়সা থেকে হয়েছে ৩০ টাকা।

আরও তিনটি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, ৪টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ৫টির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১১টির দর ৪ শতাংশের বেশি, ১১টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ১৪টির দর ২ শতাংশের বেশি, ৪৫টির দর বেড়েছে ১ শতাংশের বেশি।

দর পতনের শীর্ষে যেগুলো

এদিন সবচেয়ে বেশি ৫.৪১ শতাংশ শেয়ার দর কেমেছে আইসিবি এএমসিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের। ফান্ডটির ইউনিট প্রতি দর ৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৭ টাকা। ৯৪ লাখ ১৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে ১৩ লাখ ৩০ হাজার ১১২টি ইউনিটি।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের দর কমেছে ৫.১১ শতাংশ। ৭৭ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৫৫টি শেয়ার।

এছাড়া সোনারগাঁও টেক্সটাইলের দর ৩.২৭ শতাংশ, হামিদ ফেব্রিক্সের দর কমেছে ৩ শতাংশ।

দুই শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ২৫টি কোম্পানির। এর মধ্যে হাওয়েল টেক্সটাইলের ২.৯৮ শতাংশ, শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির দর ২.৯৫ শতাংশ, ইউনিক হোটেলের দর ২.৮৫ শতাংশ, মুন্নু ফেব্রিক্সের দর কমেছে ২.৮৩ শতাংশ।

দরপতনের তালিকায় ছিল আরও একটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড। সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামী মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট দর কমেছে ২.৭৯ শতাংশ। বেক্সিমকো লিমিটেডের দর কমেছে ২.৭৪ শতাংশ। নূরানী ডাইংয়ের শেয়ার দর কমেছে ২.৫৯ শতাংশ।

সূচক বাড়ল টানা চার দিন, ৮ দিনের ৭ দিন
বেশিরভাগ খাতেই দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

দরপতন হলেও সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির ১০৬ কোটি টাকার ৬৯ লাখ ১৮ হাজার ১৪২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এছাড়া বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের ৬৮ কোটি ৯২ লাখ টাকার ৮২ লাখ ৯৪ হাজার ১০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

ফরচুর সুজের শেয়ারে যোগ হয়েছে ৪০ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ার দর ১০৭ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৮ টাকা ১০ পয়সা। লেনদেন হয়েছে মোট ৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা।

অ্যাকটিভ ফাইনে লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ২৭ লাখ ১২ হাজার ২৯৪টি।

লাভেলো আইসক্রিমে ২৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, জেনেক্স ইনফোসিসে ২৮ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, পাওয়ারগ্রিডে ২৮ কোটি ১ লাখ টাকা, সোনালী পেপারে ২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

ওরিয়ন ফার্মা ও জিএসপি ফাইন্যান্সে যথাক্রমে ২৩ কোটি ৩৭ লাখ টাকা ও ২২ কোটি ৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ওরিয়ন ফার্মায় ২৩ লাখ ৪১ হাজার ৬০৫টি শেয়ার ও জিএসপি ফাইন্যান্সের ৮০ লাখ ৬০ হাজার ৩৭১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

আরও পড়ুন:
এবার জাহিনটেক্সের বোর্ড পুনর্গঠন বিএসইসির
অবশেষে শেয়ার কেনায় আগ্রহ
আবার উত্থানে শুরু বছর, গতি ফেরেনি লেনদেনে
সামিন ফুডে একীভূত হচ্ছে আরএন স্পিনিং

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে