× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The number of visitors to the trade fair has increased in the evening
google_news print-icon

সন্ধ্যায় দর্শনার্থী বেড়েছে বাণিজ্য মেলায়

সন্ধ্যায়-দর্শনার্থী-বেড়েছে-বাণিজ্য-মেলায়
সোমবার সন্ধ্যায় বাড়তে শুরু করে বাণিজ্য মেলায় ভিড়। ছবি: নিউজবাংলা
এ বছর মেলায় অন্য বছরের তুলনায় অর্ধেকসংখ্যক স্টল রয়েছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরির ২৩টি প্যাভিলিয়ন, ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন, ১৬২টি স্টল এবং ১৫টি ফুড স্টল রয়েছে। তুর্কি, ইরান, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ডসহ বিদেশি প্রতিষ্ঠানের রয়েছে ১০টি স্টল।

বাণিজ্য মেলা মানেই লোকেলোকারণ্য, লাইন ধরে টিকিট কাটা, অনেকক্ষণ টিকিটের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা। তবে এবার মেলার তৃতীয় দিন সোমবার বিকেল পর্যন্ত এমন চিত্র দেখা যায়নি। বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা হলে আসতে শুরু করে মানুষ।

করোনার কারণে এক বছর বিরতি দিয়ে ১ জানুয়ারি শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। তবে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের চিরচেনা জায়গায় নয়, মেলা হচ্ছে পূর্বাচলে স্থায়ী অবকাঠামোয়।

বাংলাদেশ চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে মেলায় সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারবেন। তবে ছুটির দিন খোলা থাকবে রাত ১০টা পর্যন্ত। মেলায় প্রাপ্তবয়স্কদের টিকিট ৪০ টাকা। শিশুদের জন্য রাখা হয়েছে ২০ টাকা।

বিকেলে মেলায় আসেন রূপগঞ্জের বাসিন্দা সোহেল আহমেদ, সঙ্গে স্ত্রী, কোলে শিশুসন্তান। তিনি বলেন, ‘আগারগাঁও মেলায় গিয়েছিলাম কয়েকবার, এখানেও আসছি। তবে দুটি জায়গা দুই ধরনের। এখানে ধুলাবালি কম আর সবকিছু গোছানো ও পরিকল্পিত।

‘এতদিন আমার আগারগাঁও মেলায় যেতে কষ্ট হতো। এখন তো আমাদের বাড়ির পাশে চলে আসছে। ঢাকার অন্য প্রান্ত থেকে যারা আসবেন, তাদের জন্য একটু কষ্ট হবে।’

একই এলাকার হোসনে আরা ও আমেনা বেগম এসেছেন মেলায় ঘুরতে। তারা জানান, বাড়ির কাছে হওয়ায় মেলা দেখতে এসেছেন। নাতিকেও এনেছেন।

মেলায় দর্শনার্থীদের অনেককেই স্টল ছেড়ে বাইরে খোলা প্রাঙ্গণে ঘোরাফেরা করতে দেখা গেছে। তাদের বেশির ভাগই সেলফি বা ছবি তোলায় ব্যস্ত ছিলেন।

মেলায় আসা প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী তিন বন্ধু হ্যাপি, আরিফ ও সাদেক। তারা জানান, প্রথমবারের মতো এই মেলা পূর্বাচলে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সবাই বলছে, এবারের মেলার ভবনটি অনেক চমৎকার। তাই বন্ধুরা মিলে দেখতে এসেছেন। তবে আসতে অনেক কষ্ট হয়েছে। প্রচুর ধুলাবালি ছিল।

মেলা গেটের দায়িত্ব পালন করা কর্মীরা জানান, সকাল থেকে দুপুরের পর পর্যন্ত মানুষ অনেক কম ছিল। তবে ৩টার পর থেকে ধীরে ধীরে মানুষ বাড়তে শুরু করেছে। সন্ধ্যার পর কিছুটা ভিড় বেশি থাকে।

রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে আসা দর্শনার্থী আনোয়ার আহমেদ বলেন, ‘এবার মেলার আয়োজনও অনেক সীমিত। স্টলগুলোও ছোট-ছোট। বড় কোম্পানির স্টল নেই। তা ছাড়া কোন কোম্পানির স্টল কোথায় আছে তাও বুঝতে পারছি না। এই তথ্য কেউ দিতে পারছে না।’

মেলায় ওয়ালটন স্টলের দায়িত্বে মো. বাদল ইসলাম বলেন, ‘প্রত্যেকবার তো বাণিজ্য মেলায় ওয়ালটনের বড় ও বহুতল প্যাভিলিয়ন তৈরি করা হয়। কিন্তু এই মেলায় কিছু দিক থেকে বিধিনিষেধ রয়েছে। নির্দিষ্ট উচ্চতা এবং নির্দিষ্ট আকার মেনে স্টলগুলো তৈরি করতে হয়। তিন দিনে ক্রেতা-দর্শনার্থী কিছু কম হলেও সন্তোষজনক বলা যায়।

‘দিনে তিন হাজারের বেশি দর্শনার্থী ওয়ালটনের স্টল ভিজিট করছে। আমরা মূলত মেলাই আসি আমাদের নতুন নতুন প্রযুক্তি মানুষের সামনে তুলে ধরতে। মেলায় এলে স্বল্প সময়ে বেশি মানুষের কাছে তা পৌঁছে দেয়া যায়।’

মেলার টিকিট ইজারাদার মীর শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বাণিজ্য মেলা শুরুর দিনগুলোয় দর্শনার্থী ও ক্রেতাদের ভিড় একটু কম থাকে। তবে এবার অনেক কম। মেলার প্রথম দিনে প্রায় আট হাজার টিকিট বিক্রি হয়েছিল। রোববার হয়েছে সাড়ে চার হাজারের মতো। সোমবার চার হাজারের বেশি হবে বলে মনে হচ্ছে না।

‘তবে আশা করছি ১৫ তারিখের পর থেকে মেলায় ক্রেতা সমাগম বাড়বে। আসলে আগারগাঁওয়ের সঙ্গে এখানে তুলনা করলে তো হবে না। আগারগাঁওয়ে ক্রেতা না থাকলেও দিনে ১০ হাজারের বেশি মানুষ আসত।’

এ বছর মেলায় অন্য বছরের তুলনায় অর্ধেকসংখ্যক স্টল রয়েছে। বিভিন্ন ক্যাটাগরির ২৩টি প্যাভিলিয়ন, ২৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন, ১৬২টি স্টল এবং ১৫টি ফুড স্টল রয়েছে। তুর্কি, ইরান, ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ডসহ বিদেশি প্রতিষ্ঠানের রয়েছে ১০টি স্টল।

আরও পড়ুন:
বাণিজ্য মেলার তৃতীয় দিনেও ঠুকঠাক
কাঠামো দিয়েছি, উন্নত আপনারা করুন: প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী ঠিকানায় পর্দা উঠল বাণিজ্য মেলার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Daksu and Hall Parliament Election is peacefully done in a festive atmosphere

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন আজ উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্নভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

ডাকসুর শতবর্ষপূর্তির বছরে অনুষ্ঠিত এই ৩৮তম নির্বাচন ছয় বছর পর আয়োজন করা হলো।

প্রথমবারের মতো ভোটগ্রহণ আবাসিক হলের বাইরে একাডেমিক ভবনে আয়োজন করা হয়। নিবন্ধিত শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস জুড়ে নির্ধারিত আটটি কেন্দ্রে স্থাপিত ৮১০টি বুথে ভোট দেন।

শিক্ষার্থীরা কার্জন হল, টিএসসি, ঢাকা ইউনিভার্সিটি ক্লাব, সেনেট ভবন, উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ভূতত্ত্ব বিভাগ, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্র ও বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট প্রদান করেন।

মোট ৪৭১ জন প্রার্থী ডাকসুর ২৮টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন, আর ১ হাজার ৩৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন হল সংসদের ২৩৪টি পদে। ভোটার সংখ্যা ছিল প্রায় ৩৯ হাজার।

মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ-সমর্থিত জোট, বামপন্থী জোট ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে।

ক্যাম্পাসে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং ভোট গণনার সরাসরি সম্প্রচার কেন্দ্রে বাইরে স্থাপিত এলইডি স্ক্রিনে প্রদর্শনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

পুরো ভোটগ্রহণ চলাকালীন কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটেনি।

প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে, যা দেশের জন্য একটি মডেল হতে পারে। ফলাফল আজ রাতেই ঘোষণা করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Missing the traditional trap of fishing is getting lost in Comilla

কুমিল্লায় হারিয়ে যাচ্ছে মাছ ধরার ঐতিহ্যবাহী ফাঁদ চাই

কুমিল্লায় হারিয়ে যাচ্ছে মাছ ধরার ঐতিহ্যবাহী ফাঁদ চাই

বর্ষা মৌসুমে টইটম্বুর পানির সঙ্গে উজান থেকে ভেসে আসা দেশীয় মাছ—বজুরী, টেংরা, ঢেলা, দারখিলা, কটকটি, বাইলা, পুটি, সেলবেলা, চান্দা, বৈইচা, পাবদা, শিং, কৈ, টাকি, চেধূরী, এলকোনা, খৈইলশা, ভাংলা, কাটাইড়া, বাতাইয়া, চিংড়ি, বাইম, গুতুমসহ নানান প্রজাতির মাছ একসময় খাল-বিল-জমিতে ডিম ছাড়ার জন্য ছুটে আসত। সেই সময়ে গ্রামের ছেলেরা মাছ ধরার জন্য নানান ফাঁদ পাতত। এর মধ্যে অন্যতম ছিল আনতা, বেউর ও চাই, আনতা। যা আজ বিলুপ্তির পথে।

তবে এখনো কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী রামচন্দ্রপুর আনতা হাট সেই পুরনো স্মৃতি ধরে রেখেছে। রামচন্দ্রপুর, দক্ষিণ বাঙ্গরা ও মালাই বাঙ্গরা বাজার, হাটখোলা, ইলিয়াটগঞ্জ, চান্দিনার নোয়াবপুর, বর্ষা মৌসুমে বাঁশের তৈরি আনতা বিক্রির ধুম পড়ে যেত কিন্তু পূর্বে ন্যায় দেশীয় মাছ না থাকায় আস্তে আস্তে এসব মাছ ধরার ফাঁদ তৈরিতে কৃষক, জেলে আগ্রাহ হাচ্ছে। শুধুই মাছ ধরার ফাঁদ নয়, আনতা হয়ে উঠেছে গ্রামীণ ঐতিহ্যের অংশ, যা এ সময় স্থানীয়দের মধ্যে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে দেয়।

বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আকার ও মানভেদে প্রতিটি আনত ৩০০ টাকা থেকে ১২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বর্ষার শেষ দিকে এ ফাঁদের চাহিদা আরও বেড়ে যেত। ব্যবসায়ীরাও মৌসুমে ভালো লাভের আশা করত। এন তেমন একটা চোখে পড়ে না, রামচন্দ্রপুরের আনতা ব্যবসায়ী কবির হোসেন বলেন, ‘প্রতি হাটে আমি ৬০ থেকে ৭০টি আনতা বিক্রি করি কিন্তু যখন মাছের ভরা মৌসুম ছিল তখন সারাবছর লোক নিয়োগ করে বিভিন্ন বাড়িতে আনতা তৈরি করতাম। দূর-দূরান্ত থেকেও ক্রেতারা আসত। আর তেমন বিক্রি না থাকায় ব্যাবসা অনেক কমে গেছে। পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে মাছ জমির আইল ধরে নামতে শুরু করে, তখন আইলে আনতা পুঁতে রাখলেই সহজে মাছ ধরা পড়ে। বিক্রি বেড়ে যাওয়ায় আমরা খুশি হতাম, আমাদের দাবি আনতা, বেউর, চাই, উছা, পেলুন।এই ফাঁদ তৈরিতে সরকার ভর্তুকি দিয়ে অল্প আয়ের মানুষ দের বাচিয়ে রাখা উচিত। পাশাপাশি বাঁশ শিল্প বেচে থাকবে।

স্থানীয় মাছ বিক্রেতা মতিন মিয়া জানান, তিনি প্রতি মৌসুমে ৫-৬টি আনতা কেনেন। আনতা দিয়ে প্রতিদিন ২-৩ কেজি মাছ ধরা পড়ে। নিজেদের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি বাজারে বিক্রি করে তিনি ৩০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত আয় করেন।

শুধু মাছ ধরার ফাঁদ নয়, আনতা হয়ে উঠেছে অনেকের জীবিকার উৎস। আনতা তৈরি ও বিক্রি করে বহু পরিবার জীবিকা নির্বাহ করছে। আবার এর সাহায্যে ধরা মাছ বিক্রি করে অনেকেই বাড়তি আয় করছে। ছোট-বড় সবাইকে মাছ ধরার আনন্দে মাতিয়ে তোলে এই দেশীয় কৌশল, যা আজও মুরাদনগরের গ্রামীণ জীবনের অনন্য ঐতিহ্য বহন করে চলেছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Tausif returns to the Bachelor Point series

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিকে ফিরছেন তৌসিফ!

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিকে ফিরছেন তৌসিফ!

‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ ধারাবাহিকের ৫ নম্বর সিজন চলছে। ভক্তদের মুখে মুখে কাজল আরেফিন অমি পরিচালিত এ সিরিজটি। নাটকটির শুরু থেকেই সিজন ১, ২, ৩ এবং ৪ দিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচিত হন নির্মাতা কাজল আরেফিন অমি ও তার টিম। ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ সিজনগুলোর ব্যাপক সাফল্যের পর এবার ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’-এর ফাইভ সিজন প্রচার হচ্ছে।

এই সিরিজে কাবিলা, শুভ, জাকির, শিমুল, পাশা, আরেফিন, হাবু ভাই নামের চরিত্রগুলোর মতো নেহাল চরিত্রটি নিয়ে দর্শকদের আগ্রহ সর্বদা তুঙ্গে। যেই নেহাল চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন তৌসিফ মাহবুব। এত দিন ব্যক্তিগত কিছু কারণে এ সিরিজ থেকে দূরে ছিলেন। তবে এ সিজনে ফিরছেন তিনি নেহাল হয়েই, যেটা তিনি নিজেই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।

বললেন, ‘দর্শক সর্বদা চান নেহাল চরিত্রটি ফিরে আসুক। তাই ফের এ চরিত্রটির মাধ্যমে ব্যাচেলর পয়েন্টে দর্শক আমাকে দেখতে পাবেন।’ এর আগে নির্মাতা অমি বলেছিলেন, বাস্তব জীবনের মতোই হয়তো ভবিষ্যতে কোনো একসময় দেখা যাবে তাদের আবার একসঙ্গে। তাই সেই অপেক্ষার পালা মনে হয় শেষ হলো তৌসিফের ফেরার মাধ্যমে।

মন্তব্য

গফরগাঁওয়ে পূবালী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ ও কুইজ প্রতিযোগিতা

গফরগাঁওয়ে পূবালী ব্যাংকের বৃক্ষরোপণ ও কুইজ প্রতিযোগিতা

ময়মনসিংহর গফরগাঁওয়ে পূবালী ব্যাংক (পিএল সি) এর স্কুল ব্যাংকিং কর্মশালার আওতায় ঐতিহ্যবাহি বিদ্যাপীঠ গফরগাঁও মহিলা কলেজে বৃক্ষরোপণ ও শিক্ষার্থীদের মাঝে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
মঙ্গলবার ( ৯সেপ্টন্বর) ১১টায় মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে পূবালী ব্যাংকের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শুরু হয়।
বৃক্ষরোপণ শেষে মহিলা কলেজ হল রুমে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন গফরগাঁও মহিলা কলেজ অধ্যক্ষ মো. আব্দুল খালেক,পূবালী ব্যাংক (পিএলসি) গফরগাঁও উপশাখা ব্যবস্থাপক মো. আসাদুজ্জামানসহ কলেজের শিক্ষক- শিক্ষার্থী ও পূবালী ব্যাংকের কর্মকর্তাগণ। কলেজ অধ্যক্ষ আবদুল খালেক ব্যাংক কতৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, গাছ আমাদের জীবনের অংশ,গাছ ছাড়া আমাদের জীবন ও পরিবেশের কথা চিন্তাও করতে পারিনা,অধিক পরিমানে গাছ লাগান প্রাকৃতিক বিপর্যয় হতে দেশকে বাচাঁন।
আলোচনা শেষে কলেজ শিক্ষার্থীদে মাঝে কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরষ্কার বিতরণ করেন অতিথিবৃন্দ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the Coast Guards operation in Chandpur 3 domestic firearms were seized by 2 Ram Da and 2 Chinese ax

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২টি রাম দা ও ২টি চাইনিজ কুড়াল জব্দ

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২টি রাম দা ও ২টি চাইনিজ কুড়াল জব্দ

মঙ্গলবার ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ সকালে কোস্ট গার্ড মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার সিয়াম-উল-হক এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায়, গত ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ সোমবার চাঁদপুর উত্তর মতলব থানাধীন মোহনপুর লঞ্চঘাট সংলগ্ন এলাকায় একটি ডাকাত দল ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ৮ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১ টায় কোস্ট গার্ড স্টেশন চাঁদপুর কর্তৃক উক্ত এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযান চলাকালীন উক্ত এলাকা হতে পরিত্যক্ত অবস্থায় ১টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২টি রাম দা ও ২টি চাইনিজ কুড়াল জব্দ করা হয়। এসময় কোস্ট গার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।

জব্দকৃত অস্ত্রের পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত রাখবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Distribution of Assistant Devices to Students with Special Students

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ

গাজীপুরের কাপাসিয়ায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের মাঝে অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব উপকরণ বিতরণ করা হয়।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কার্যালয়ের উদ্যোগে স্পেশাল অ্যাডুকেশন নিডস অ্যান্ড ডিজাবিলিটিস (সেন্ডর) কার্যক্রম বাস্তবায়নের আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের মাঝে অ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ডা. তামান্না তাসনীম।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার রমিতা ইসলামের সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিশুদের মাঝে ৪ জনকে হুইল চেয়ার, ২ জনকে শ্রবণ যন্ত্র, ১০ জনকে চশমা ও একজনকে জুতা জোড়া প্রদান করা হয়।

এ সময় অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এফ এম কামাল হোসেন, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার রমজান আলী, লুৎফুন্নেছা, মনিরা খাতুন, আরিফুল ইসলাম, কাপাসিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাহেলী নাসরিন, একডালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন ভূঁইয়া, ধরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আতিকুল ইসলামসহ শিশুদের অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Narail joins the new police superintendent

নড়াইলে নতুন পুলিশ সুপারের যোগদান

নড়াইলে নতুন পুলিশ সুপারের যোগদান

নতুন কর্মস্থল নড়াইলে যোগদান করেছেন পুলিশ সুপার মো. রবিউল ইসলাম। মঙ্গলবার তিনি যোগদান করেন। তার ব্যক্তিগত প্রোফাইল সূত্রে জানা গেছে মো. রবিউল ইসলাম ২০০৬ সালে ২৫তম বিসিএস হিসেবে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তিনি ৩ বছর র‌্যাব বিভাগে দায়িত্ব পালন করার পর বরিশাল সদরে এএসপি (সার্কেল) হিসেবে ২ বছর ছিলেন। দুবার জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে কাজ করেন। এছাড়া ২০১৩-১৪ এবং ২০১৭-১৮ এই দুবার আফ্রিকার মুসলিম দেশ সুদানে শান্তি মিশনে যাওয়ার সুযোগ পান। নড়াইলে জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে প্রথম দায়িত্ব পেলেন এই মেধাবী পুলিশ কর্মকর্তা। শিক্ষাগত জীবনে তিনি ২০০২ সালে ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষি অনুষদ থেকে স্নাতক ও ২০০৪ সালে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন।

পুলিশ ক্যাডার হিসেবে প্রথম বারের মতো একটি জেলার পুলিশ সুপার হিসেবে পদোন্নতি পাওয়ায় অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি মহান সৃষ্টিকর্তার ওপর অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, পুলিশ সুপারের মতো গুরু দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট থাকব। এ পেশাটি একটি চ্যালেঞ্জিং পেশা বলে তিনি মনে করেন। নড়াইল জেলার শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রাণপন চেষ্টা করার প্রতিশ্রুতি দেন। এ জন্য তিনি নড়াইলবাসীর সার্বিক সহযোগিতাও কামনা করেছেন।

এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, শুনেছি নড়াইল একটি শিল্প, সাংস্কৃতিক, রাজনীতি, মুক্তিযোদ্ধা, ক্রীড়াঙ্গনে মোড়ানো একটি ঐতিহ্যমণ্ডিত জেলা। বিশ্বখ্যাত মানবদের বাস এখানে । প্রতিটি সেক্টরে তাদের সরব বিচরণ থাকায় এই জেলা বিশ্বায়নে ব্যাপক পরিচিতি অর্জন করেছে। এ জন্য তিনি ওই সকল গুণী মানুষদের শ্রদ্ধা ও সালাম জানান। তিনি আশা করেন, নড়াইলের মানুষ তার কর্মকাণ্ডে সার্বিক সহযোগিতা করলে নতুন মাত্রায় এই জেলাকে নিয়ে যেতে সক্ষম হবেন।

p
উপরে