করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে চলার ধারাবাহিকতায় পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার এখন তিন ছুঁই ছুঁই। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের এই হার গত ৮৭ দিনের মধ্যে সর্বোচ্চ।
২৪ ঘণ্টায় করোনা পজিটিভ রোগীর সংখ্যাও ৮৩ দিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পাওয়া গেছে। শনিবার সকাল আটটা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত করোনা পরীক্ষা হয়েছে ১৯ হাজার ১৩০ জনের। এদের মধ্যে করোনা পজিটিভ শনাক্ত হয়েছে ৫৫৭ জন। করোনায় আক্রান্তদের মধ্যে এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে একজনের।
৮৩ দিন আগে গত ১১ অক্টোবর রোগীর সংখ্যা ছিল এর চেয়ে বেশি, ৫৯৯ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় যত জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ২ দশমিক ৯১ জনের দেহে ভাইরাসটির উপস্থিতি ধরা পড়েছে। এর আগে গত ৭ অক্টোবর শনাক্তের হার ছিল ২.৯৭ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার বিকেলে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশে এ নিয়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ লাখ ৮৬ হাজার ৪৮১ জনের শরীরে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৮ হাজার ৭৭ জনের।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৫২টি ল্যাবে ১৯ হাজার ১৩০টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শনাক্তের হার ২ দশমিক ৯১ শতাংশ।
মৃত্যু ব্যক্তি নারী। তার তার বয়স ৪০ বছরের বেশি। তিনি রংপুর বিভাগের বাসিন্দা। করোনা আক্রান্ত হয়ে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তিন মাস নিয়ন্ত্রণে থাকার পর আবার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বুলেটিনে বলা হয়েছে, সপ্তাহের ব্যবধানে সংক্রমণ ৬০ শতাংশ বেড়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য থেকে জানা যায়, করোনায় গত ডিসেম্বরে ৯১ জনের মৃত্যু হয়েছে, এর মধ্যে ৮২ শতাংশই টিকা নেননি।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী, দেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেই রয়েছে। কোনো দেশে টানা দুই সপ্তাহ নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে সে দেশের করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে বলে ধরা হয়।
সে অনুযায়ী বাংলাদেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে সরকারের লক্ষ্য এই হার শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা। তা সম্ভব হচ্ছে না। বিশ্বের অনেক দেশের মতো বাংলাদেশেও বাড়ছে শনাক্ত হার।
এর মধ্যে করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনও দেশে শনাক্ত হয়েছে। এই ধরন অনেক বেশি সংক্রামক বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ওমিক্রন যাতে দ্রুত গতিতে ছড়াতে না পেরে সেজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে বলে সরকার থেকে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে দেশে আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে দেশে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬০ জন। তাদের মধ্যে চলতি নভেম্বর মাসের ১১ দিনেই মারা গেছেন ৬৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে সোমবার পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যুর পাশাপাশি এই সময়কালে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৯৪ জন ডেঙ্গু রোগী। আর নভেম্বরের ১১ দিনে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১১ হাজার ৭৭০ জন।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে মোট ভর্তি হয়েছেন ৭৩ হাজার ৫৮৭ জন রোগী।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকার হাসপাতালে ৪২৭ জন রোগী রয়েছেন। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ২৬০, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪৫, বরিশাল বিভাগে ৯০, খুলনা বিভাগে ১৪০, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪৫, রাজশাহী বিভাগে ৬৮, রংপুর বিভাগে ১৬ ও সিলেট বিভাগে তিনজন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে সোমবার (১১ নভেম্বর) পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৭৩ হাজার ৫৮৭ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ১ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ৯ শতাংশ নারী। এছাড়া এ পর্যন্ত মারা যাওয়া ৩৬০ জনের মধ্যে ৪৯ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ ও ৫০ দশমিক ৮ শতাংশ নারী রয়েছেন।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে।
এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে দেশে মোট ৩৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টার এই সময়কালে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৩৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার সন্ধ্যায় পাঠানো নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ডেঙ্গ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১৩১, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৬৩, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২৬১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৪৩ ও দক্ষিণ সিটিতে ১৪৫, খুলনা বিভাগে ১১০, রাজশাহী বিভাগে ৩৩, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪১, সিলেট বিভাগে ২ এবং রংপুর বিভাগে পাঁচজন রয়েছেন।
এদিকে গত একদিনে সারা দেশে ৯৮০ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬৬ হাজার ২৭৩ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত মোট ৭১ হাজার ৫৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই রোগে বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩৫০ জনের।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৬৬ জন ডেঙ্গু রোগী।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শুক্রবার নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দুজন নারী। তাদের মধ্যে তিনজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের এবং দুজন চট্টগ্রাম বিভাগের।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত মারা গেছেন ৩৪২ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৯ হাজার ৯২২ জন।
প্রায় দুই বছর ধরে চোখের সমস্যায় ভুগছেন ৭৫ বছর বয়সী এশা বানু। আর্থিক সমস্যাসহ নানা কারণে চিকিৎসা করাতে পারছিলেন না তিনি। হঠাৎ প্রতিবেশীর মাধ্যমে জানতে পারেন, নিজ বাড়ির পাশেই চক্ষুশিবির হবে এবং অভিজ্ঞ চিকিৎসক এসে চিকিৎসা দেবেন। কয়েক দিন ধরে সেই অপেক্ষাতেই ছিলেন এশা বানু।
অবশেষে মঙ্গলবার এশা বানুর অপেক্ষা শেষ হয়। চক্ষুশিবিরে কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সরারচরের মাছুমপুর গ্রামের আহাদ মিয়ার স্ত্রী এশা বানু চোখের চিকিৎসা করান। অভিজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে পেরে তিনি বেশ আনন্দিত। চোখ দেখিয়ে বিনা মূল্যে ওষুধও পান তিনি।
সরারচর ইউনিয়নের খনারচর নয়াহাটি পুলের মোড়ে (মক্তব প্রাঙ্গণ) মঙ্গলবার দিনব্যাপী চক্ষু চিকিৎসা ও ছানি অপারেশনের আয়োজন করা হয়।
ভিশন কেয়ার ফাউন্ডেশন ও বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় চক্ষুশিবিরের আয়োজন করে স্থানীয় মইনউদ্দিন-মুক্তারউদ্দিন ওয়েলফেয়ার সোসাইটি।
এশা বানুর মতো একই সমস্যায় ভুগছিলেন খনারচর গ্রামের সাহাবউদ্দিন। চক্ষুশিবিরে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে পেরে তিনিও আনন্দিত।
খনারচর জামে মসজিদ ও নয়াহাটি ইসলামিয়া মাদ্রাসার সভাপতি প্রফেসর ডক্টর এম আবদুল আজিজ জানান, দিনব্যাপী চক্ষুশিবিরে প্রায় ৭০০ রোগীকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা দেয়া হয়। এর মধ্যে ১৬৫ জনকে অপারেশনের জন্য বাছাই করা হয়। তাদের পর্যায়ক্রমে ঢাকায় বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে বিনা মূল্যে চোখের অপারেশন করা হবে।
ওই দিন সকালে চক্ষুশিবিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাজিতপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারাশিদ বিন এনাম। এতে বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকসহ ১০ জন চিকিৎসক চিকিৎসাসেবা দেন।
আরও পড়ুন:এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে আরও ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৭০ জন ডেঙ্গু রোগী।
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম নিয়মিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ৩৭০ জন।
বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুসারে, নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৫ জন, আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন আরও ৪৯৫ জন রোগী।
চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ ও ৫১ দশমিক ৫ শতাংশ নারী।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬৭ হাজার ১৩৮ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ ও ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ নারী।
আরও পড়ুন:ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে একদিনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৯৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ছয়জনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে দুজন চট্টগ্রাম বিভাগের, তিনজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এবং একজন ঢাকা বিভাগের।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩২০ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৮ জন।
ঢাকার সাভারে এক হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ফারজানা বেগম নামে এক প্রসূতি। শনিবার ভোরে একসঙ্গে চার কন্যা শিশুর জন্ম হয়।
সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী রোববার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
একসঙ্গে চার সন্তানের মা হওয়া ওই নারী নরসিংদীর মনোহরদী থানার কাঁচিকাটা এলাকার মঞ্জু মিয়ার স্ত্রী।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। পরবর্তীতে সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা শুরু হয়। অবস্থা বুঝে শনিবার ভোর ৪টার দিকে তার অপারেশন (সিজার) করা হয়। আর অস্ত্রোপচারে প্রসূতি চার কন্যা শিশু জন্ম দেন।
তবে পরিবারের কেউ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন। তাদের মঙ্গল কামনা করি।’
মন্তব্য