× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Journalist dies after falling from rickshaw
google_news print-icon

রিকশা থেকে পড়ে সাংবাদিকের মৃত্যু

রিকশা-থেকে-পড়ে-সাংবাদিকের-মৃত্যু
গলায় ঝোলানো কার্ড থেকে পরিচয় মেলে সাংবাদিক আল মাহমুদের। ছবি: নিউজবাংলা
শনিবার দুপুরে রিকশা থেকে পড়ে মাথায় আঘাত পান তিনি। অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রাজধানীর সচিবালয় গেটের সামনে রিকশা থেকে পড়ে আল মাহমুদ নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।

তিনি দৈনিক সরেজমিন বার্তা নামে একটি পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

শনিবার বেলা পৌনে ১টার দিকে তিনি রিকশা থেকে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পান বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. গোলাম হোসেন জানান, সচিবালয় ৪ নম্বর গেটের সামনে রিকশা থেকে পড়ে যান অজ্ঞাত ব্যক্তি। রাস্তায় পড়ে তিনি মাথায় আঘাত পান। পরে হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। তার গলায় ঝোলানো কার্ড থেকে পরিচয় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।

আল মাহমুদ নামের ব্যক্তিটি দৈনিক সরেজমিন বার্তা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। তিনি চট্টগ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে বলে জানা গেছে।
ময়নাতদন্তের জন্য তার মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ মর্গে রাখা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সাংবাদিকের স্ত্রীর অন্তরঙ্গ ছবি প্রকাশ করে আরেক সাংবাদিক গ্রেপ্তার
সাংবাদিকের ওপর চেয়ারম্যানের ছেলের ‘হামলা’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The wind low means that the top covers the second Delhi

বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে ঢাকা, দ্বিতীয় দিল্লি

বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে ঢাকা, দ্বিতীয় দিল্লি দূষণের মধ্য দিয়ে দিল্লি ও ঢাকার বাসিন্দাদের চলাচল। কোলাজ: নিউজবাংলা
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৯১। এর মানে হলো সে সময়টাতে অস্বাস্থ্যকর বাতাসের মধ্যে বসবাস করতে হয় রাজধানীবাসীকে।

বাতাসের নিম্ন মানের দিক থেকে আইকিউএয়ারের তালিকায় নিয়মিত ওপরে থাকা ঢাকা ফের শীর্ষস্থান দখল করেছে।

সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মানবিষয়ক প্রযুক্তি কোম্পানিটির র‌্যাঙ্কিংয়ে রোববার সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে বাতাসের নিম্ন মানে ১০০টি শহরের মধ্যে প্রথম অবস্থানে ছিল ঢাকা।

বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে ঢাকা, দ্বিতীয় দিল্লি

একই সময়ে বায়ুর নিম্ন মানের দিক থেকে দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে ছিল ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি ও কুয়েতের রাজধানী কুয়েত সিটি।

আইকিউএয়ার জানিয়েছে, আজ সকালের ওই সময়ে ঢাকার বাতাসে মানবস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ অতি ক্ষুদ্র কণা পিএম২.৫-এর উপস্থিতি ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) আদর্শ মাত্রার চেয়ে ২৬ দশমিক ৫ গুণ বেশি। একই সময়ে দিল্লির বাতাসে পিএম২.৫-এর ‍উপস্থিতি ছিল ডব্লিউএইচওর আদর্শ মাত্রার চেয়ে ১৪ দশমিক ৪ গুণ বেশি।

নির্দিষ্ট স্কোরের ভিত্তিতে কোনো শহরের বাতাসের ক্যাটাগরি নির্ধারণের পাশাপাশি সেটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ভালো নাকি ক্ষতিকর, তা জানায় আইকিউএয়ার।

কোম্পানিটি শূন্য থেকে ৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘ভালো’ ক্যাটাগরিতে রাখে। অর্থাৎ এ ক্যাটাগরিতে থাকা শহরের বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।

৫১ থেকে ১০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘মধ্যম মানের বা সহনীয়’ হিসেবে বিবেচনা করে কোম্পানিটি।

আইকিউএয়ারের র‌্যাঙ্কিংয়ে ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘সংবেদনশীল জনগোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরিতে ধরা হয়।

১৫১ থেকে ২০০ স্কোরে থাকা শহরের বাতাসকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ ক্যাটাগরির বিবেচনা করা হয়।

র‌্যাঙ্কিংয়ে ২০১ থেকে ৩০০ স্কোরে থাকা শহরগুলোর বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়।

তিন শর বেশি স্কোর পাওয়া শহরের বাতাসকে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচনা করে আইকিউএয়ার।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের স্কোর ছিল ১৯১। এর মানে হলো সে সময়টাতে অস্বাস্থ্যকর বাতাসের মধ্যে বসবাস করতে হয় রাজধানীবাসীকে।

একই সময়ে দিল্লির বাতাসের স্কোর ছিল ১৬২। এর অর্থ হলো ওই সময়ে অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিতে হয় দিল্লিবাসীকেও।

আরও পড়ুন:
ভিসা প্রদানে ঘুষ: মালয়েশিয়ান দূতাবাসের ২ কর্মকর্তা রিমান্ডে
শেষ কর্মদিবসে যাত্রীচাপ বেড়েছে সদরঘাটে
বৃষ্টির পর ছুটির দিনে ‘সহনীয়’ ঢাকার বাতাস
চিয়াংমাইয়ের বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, ঢাকার বায়ু ‘অস্বাস্থ্যকর’
বাতাসের নিম্ন মানে শীর্ষে চিয়াংমাই, নবম ঢাকা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The Death of the Fast Revolution Questions of the Family Surrounding the Concept of the Police

দুরন্ত বিপ্লবের মৃত্যু: পুলিশের ‘ধারণা’ ঘিরে পরিবারের প্রশ্ন

দুরন্ত বিপ্লবের মৃত্যু: পুলিশের ‘ধারণা’ ঘিরে পরিবারের প্রশ্ন নিজ কৃষি খামারে দুরন্ত বিপ্লব। ফাইল ছবি
‘জাস্টিস ফর দুরন্ত বিপ্লব’ শীর্ষক বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে দুরন্ত বিপ্লবের মা রোকেয়া আক্তার খাতুন বলেন, ‘বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাই, ছোট ভাই সবাই দুরন্তকে চেনেন। সে পানিতে ডুবে মরে নাই। দুরন্তর সার্কেলের লোকজন, যাদের সঙ্গে সে চলাফেরা করতো, তাদের মধ্যেই কারও স্বার্থে আঘাত লাগায় তাকে হত্যা করা হয়েছে।’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কৃষি খামারি দুরন্ত বিপ্লবের মৃত্যু ‘অবহেলাজনিত দুর্ঘটনা’ বলে পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে। তবে পরিবার বলছে, তদন্তকারী সংস্থা পিবিআই ও ছায়া তদন্তকারী সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ধারণা থেকে কথাগুলো বলছে। পুলিশের এই ধারণা ঘিরে অসংখ্য প্রশ্ন সামনে এসেছে, যেগুলোর উত্তর পাওয়া দরকার। এটি হত্যাকাণ্ড।

মামলার তদন্তে অসঙ্গতি ও অমীমাংসিত প্রশ্নের উল্লেখ করে সেগুলো সামনে রেখে একটি বই সংকলন করেছেন দুরন্ত বিপ্লবের বোন শাশ্বতী বিপ্লব। শনিবার বিকেলে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে ‘জাস্টিস ফর দুরন্ত বিপ্লব’ নামে সংকলনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

দুরন্ত বিপ্লবের মৃত্যু: পুলিশের ‘ধারণা’ ঘিরে পরিবারের প্রশ্ন
ডিআরইউতে শনিবার বই প্রকাশনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন শাশ্বতী বিপ্লব। ছবি: নিউজবাংলা

বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন দুরন্ত বিপ্লবের মা রোকেয়া আক্তার খাতুন। তিনি বলেন, ‘বন্ধু-বান্ধব, বড় ভাই, ছোট ভাই সবাই দুরন্তকে চেনেন। আমি মা হিসেবে তাকে যতটা চিনেছি তা বর্ণনাতীত। এটা সত্য, সে পানিতে ডুবে মরে নাই। দুরন্তর সার্কেলের লোকজন, যাদের সঙ্গে সে চলাফেরা করতো, তাদের মধ্যেই কারও স্বার্থে আঘাত লাগায় তাকে হত্যা করা হয়েছে।’

কৃষি খামারি দুরন্ত বিপ্লব গত বছরের ৭ নভেম্বর নিখোঁজ হন। ওইদিনই দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়। এর ৫ দিন পর নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বুড়িগঙ্গা নদীতে ভাসমান অবস্থায় একটি মরদেহ পায় পুলিশ। ওইদিন রাতে মরদেহটি বিপ্লবের বলে নিশ্চিত করেন তার স্বজনরা। এ ঘটনায় ১৪ নভেম্বর হত্যা মামলা করা হয়।

মামলাটির তদন্ত শুরু করে ঢাকা জেলা পুলিশ। পরবর্তীতে বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে থানা থেকে মামলাটি পিবিআইতে স্থানান্তর করা হয়। ঢাকা জেলার পিবিআই-এর পাশাপাশি ছায়া তদন্ত করে ডিবি লালবাগ বিভাগ।

দুই সংস্থার তদন্ত কর্মকর্তারা জানান, দুরন্ত বিপ্লবকে হত্যা করা হয়নি। তিনি অবহেলাজনিত দুর্ঘটনায় মৃত্যুর শিকার। ৭ নভেম্বর বুড়িগঙ্গা পার হওয়ার সময় মর্নিংসান-৫ নামে একটি লঞ্চের ধাক্কায় দুরন্ত বিপ্লবকে বহনকারী নৌকাটি উল্টে যায়। সাঁতারে দক্ষ না হওয়ায় বা সাঁতার না জানায় দুরন্ত বিপ্লব পানিতে তলিয়ে যান।

তবে তদন্তকারীদের এই বক্তব্য মানতে নারাজ দুরন্ত বিপ্লবের বোনসহ পরিবারের অন্য সদস্যরা। বোন শাশ্বতী বিপ্লব বলেন, ‘পিবিআই ও ডিবি পুলিশ কথাগুলো বলছে ধারণা থেকে। বলছে- হতে পারে, হওয়ার সম্ভাবনা আছে। এতে তো অকাট্যভাবে প্রমাণ হয় না যে দুরন্ত বিপ্লব দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।

‘পুলিশের তদন্ত ও বক্তব্য নিয়ে আমাদের মনে অসংখ্য প্রশ্নের জন্ম হয়েছে। আমাদের কাছে থাকা তথ্যগুলো বলছে, দুরন্ত বিপ্লব দুর্ঘটনা নয়, হত্যার শিকার হয়েছেন। আমার ভাই হত্যার বিচার চাই।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আবেদন করে মামলাটি পিবিআইকে দেয়ার জন্য আদালতে অনুরোধ করেছিলাম। পিবিআইয়ের তদন্তে আমাদের আস্থা আছে। কিন্তু তারপরও আমাদের কিছু প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। যেগুলো তাদের তদন্তের সঙ্গে মিলছে না। আমরা এসব প্রশ্নের জবাব চাই।’

‘জাস্টিস ফর দুরন্ত বিপ্লব’ বইটির সম্পাদক শাশ্বতী বিপ্লব বলেন, ‘বইটিতে দুরন্ত বিপ্লব নিখোঁজ হওয়ার দিন গত বছরের ৭ নভেম্বর থেকে চলতি বছরের ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ৬২ দিনের ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরা হয়েছে। সংকলনটি আমাদের দিক থেকে একটি প্রপোজিশন বা প্রস্তাবনা। যেটা এই মামলার তদন্তে সহায়ক হবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এই প্রশ্নগুলো ধরে তদন্ত এগিয়ে নিলে মৃত্যু রহস্যের সুরাহা করা সম্ভব হবে।’

তিনি বলেন, ‘এই বইয়ে য তথ্য-উপাত্ত আছে, তার বাইরে আরও কিছু তথ্য-উপাত্ত ও সূত্র আমরা পিবিআইকে দিয়েছি। সংগত কারণেই আমরা এই বিষয়গুলো এই বইয়ে আনতে পারিনি। মামলাটি তদন্তানাধীন। সে কারণে সব কিছু প্রকাশ করা যায় না।’

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই ঢাকা জেলার উপ-পরিদর্শক সালেহ ইমরান নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত তদন্তে যা পেয়েছি সেগুলো দুরন্ত বিপ্লবের পরিবারকে জানানো হয়েছে। মামলাটির তদন্ত এখনও চলছে। যদি নতুন কোনো তথ্য পাওয়া যায়, তাহলে অবশ্যই যাচাই-বাচাই করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

আরও পড়ুন:
দুরন্ত বিপ্লবের নৌকাকে ধাক্কা দেয়া লঞ্চের চালকসহ গ্রেপ্তার ৬
দুরন্ত বিপ্লব খুন হননি, বুড়িগঙ্গায় ডুবে মৃত্যু
দুরন্ত বিপ্লব হত্যাকাণ্ডের শিকার, বিচার দাবিতে মানববন্ধন
দুরন্ত বিপ্লব নিখোঁজের দিন ‘নৌকা থেকে পড়ে যান’ একজন
জাবি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা দুরন্ত বিপ্লবকে খুনের সন্দেহ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dengue is increasing 80 patients in a day in the hospital

বাড়ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৮০ রোগী হাসপাতালে

বাড়ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৮০ রোগী হাসপাতালে ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশা। ফাইল ছবি
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ২০২ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার সরকারি-বেসরকারি ৫৩টি হাসপাতালে রয়েছে ১৭৬ জন। বাকি ২৬ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

দেশজুড়ে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে শুরু করেছে। রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে শনিবার একদিনেই ৮০ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। তবে প্রকোপটা বরাবরের মতোই ঢাকায় বেশি।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে ২০২ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার সরকারি-বেসরকারি ৫৩টি হাসপাতালে রয়েছে ১৭৬ জন। বাকি ২৬ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর শনিবার জানায়, এদিন সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৮০ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকায় ৭৩ জন আর ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছে সাতজন।

চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে মোট এক হাজার ৭০৪ জন। তাদের মধ্যে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছে এক হাজার ১১৯ জন। আর চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে ১৩ জন।

২০০০ সালে দেশে ডেঙ্গু শনাক্ত হওয়ার পর থেকে বছরের প্রথম ৫ মাসে এতো মৃত্যু এবং হাসপাতালে এতোসংখ্যক রোগী আগে দেখা যায়নি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে ডেঙ্গুর ধরন বদলেছে। তাতে একদিকে ডেঙ্গু যেমন ভয়ংকর হয়ে উঠছে, তেমনি ‘শহুরে রোগ’ ডেঙ্গু শহর ছাড়িয়ে ঝুঁকি বাড়িয়েছে দেশজুড়ে।

বর্ষা মৌসুম শুরুর আগেই ডেঙ্গুর বিপজ্জনক অবস্থার বিষয়ে তারা বলছেন, বর্তমান সময়ে এসে বর্ষাকাল বা বৃষ্টি এসবের সঙ্গে ডেঙ্গুর ততোটা সম্পর্ক নেই। কারণ ডেঙ্গু বিস্তারকারী এডিস মশার লার্ভা এখন জমে থাকছে নির্মাণাধীন ভবন, ওয়াসার মিটার বক্সসহ বিভিন্ন জায়গায়। আর এসব কারণে ডেঙ্গু হয়ে উঠেছে সারা বছরের রোগ। এটা কেবল ঢাকাকেন্দ্রিক নয়, পুরো দেশের ঝুঁকির কারণ।

আরও পড়ুন:
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২২০ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও ২ মৃত্যু
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ১৪ রোগী
মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে ৬৫ ডেঙ্গু রোগী

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Newborns body in Buets dustbin

বুয়েটের ডাস্টবিনে নবজাতকের মরদেহ

বুয়েটের ডাস্টবিনে নবজাতকের মরদেহ প্রতীকী ছবি
শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপক বলেন, ‘নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠাই।’

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) ডাস্টবিন থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শনিবার বেলা ১১টার দিকে ক্যাম্পসের ডাচ-বাংলা ব্যাংকের বুথের পাশের ডাস্টবিনে মরদেহটি পাওয়া যায়।

নবজাতক ছেলে এবং একদিন বয়সের বলে ধারণা করা হচ্ছে।

শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) দীপক বলেন, ‘নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠাই। এ ব্যাপারে শাহবাগ থানায় অপমৃত্যুর মামলা করা হবে।’

আরও পড়ুন:
বুয়েট শিক্ষার্থী সানি হত্যা মামলার প্রতিবেদন ফের পেছাল
ফারদিন হত্যা মামলা: চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বুশরাকে অব্যাহতি
বুয়েট শিক্ষার্থী সানি হত্যা মামলার প্রতিবেদন পেছাল
ফারদিন হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন ১৪ ফেব্রুয়ারি
ফারদিন হত্যা মামলায় বুশরার জামিন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
A teenager fell from the seventh floor while watering a tree and died

গাছে পানি দিতে গিয়ে সাত তলা থেকে পড়ে কিশোর নিহত  

গাছে পানি দিতে গিয়ে সাত তলা থেকে পড়ে কিশোর নিহত   প্রতীকী ছবি
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।

রাজধানীর বাড্ডার গুপিপাড়ায় গাছে পানি দিতে গিয়ে সাত তলা ভবনের ছাদ থেকে এক কিশোর নিহত হয়েছে।

বাড্ডার গুপিপাড়ায় শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো ১৭ বছর বয়সী মোহাম্মদ তাসিন মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার বাবুল মিয়ার ছেলে। সে উত্তর বাড্ডা গুপিপাড়া এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতো।

তাসিনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তার মামা সাঈদ মিয়া জানান, তাসিন একটি অনলাইন কোম্পানির ডেলিভারি ম্যান হিসেবে কাজ করতো। শনিবার সকালের দিকে ভবনের সাত তলার ছাদে ফুলের টবে পানি দেয়ার সময় অসাবধানতাবশত নিচে পড়ে যায় সে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে শনিবার সকাল ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত বলে জানান।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
পিকআপে ট্রাকের ধাক্কা, ৩ নারী নিহত
টেকনাফে বজ্রপাতে প্রাণ গেল দুজনের
বজ্রপাতে ৭ জেলায় ১৩ প্রাণহানি
ঝড়ে গাছ পড়ে প্রাণ গেল অটোরিকশাচালকের  
বজ্রপাতে ড্রেজার শ্রমিক নিহত

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The owner of the garage was electrocuted

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল গ‍্যারেজ মালিকের 

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল গ‍্যারেজ মালিকের  বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গ‍্যারেজ মালিক মোহাম্মদ আলমের মৃত্যু। ছবি: নিউজবাংলা
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তেজগাঁও থানাকে জানানো হয়েছে।  

রাজধানীর তেজগাঁও কুনিপাড়া এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক গ‍্যারেজ মালিকের মৃত্যু হয়েছে।

তেজগাঁও কুনিপাড়া এলাকায় রিকশার গ্যারেজে শনিবার সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো ৫০ বছর বয়সী মোহাম্মদ আলমের গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার চরফ্যাশন উপজেলায়। তিনি তেজগাঁও কুনিপাড়ায় পরিবারের সাথে থাকতেন।

মোহাম্মদ আলমকে হাসপাতালে নিয়ে আসা তার ছেলে মোমিনুল ইসলাম বলেন, ‘আমার বাবার শনিবার সকালে নিজের গ্যারেজে রিকশার ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সময় ইলেকট্রিক তারে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। পরে তাকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে এলে চিকিৎসক শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে তাকে মৃত বলে জানান।’

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি তেজগাঁও থানাকে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন:
তেঁতুলিয়ায় বিএসএফের গুলিতে আহত পাথর শ্রমিকের মৃত্যু   
চলে গেলেন ভাষাসৈনিক জহির উদ্দিন  
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
এবি ব্যাংকের গাড়ি থেকে উদ্ধার, হাসপাতালে মৃত ঘোষণা চালককে
গলায় লিচুর বীজ আটকে প্রাণ গেল শিশুর

মন্তব্য

বাংলাদেশ
He got the paper wrapped in a towel for 9 lakhs

৯ লাখ টাকা দিয়ে পেলেন গামছায় মোড়ানো কাগজ

৯ লাখ টাকা দিয়ে পেলেন গামছায় মোড়ানো কাগজ প্রতীকী ছবি
ওসি জানান, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি জানান, ব্যাগের মধ্যে ৯ লাখ রিয়াল আছে। ফাহাদ সরল বিশ্বাসে ব্যাগটি গ্রহণ করে নগদ ৯ লাখ টাকা দেন। পরে বাসায় গিয়ে ব্যাগটি খুলে ভেতরে পেপার গামছা দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় দেখতে পান। ফাহাদ প্রতারণার বিষযটি বুঝতে পেরে বনানী থানায় একটি মামলা করেন।

রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় এক ব্যক্তির সঙ্গে দেখা হয় চিকিৎসক ফাহাদের (ছদ্মনাম)। অপরিচিত ব্যক্তি ফাহাদকে জানান, তার কাছে সৌদি রিয়াল আছে। যা কম দামে বিক্রি করবেন। ৯ লাখ রিয়াল বিক্রি করবেন ৯ লাখ টাকায়। লোভে পড়েন ফাহাদ, নামমাত্র মূল্যে সৌদি রিয়াল কেনার জন্য অজ্ঞাত ব্যক্তির হাতে তুলে দেন ৯ লাখ টাকা। আর ওই ব্যক্তি ফাহাদকে দেন একটি ব্যাগ।

বাসায় ফেরার পর ব্যাগ খুলে ফাহাদ দেখতে পান রিয়ালের পরিবর্তে ভেতরে রয়েছে গামছায় মোড়ানো পেপার। সঙ্গে সঙ্গে বুঝতে পারেন তিনি প্রতারিত হয়েছে। বনানী থানায় একটি মামলা করেন। এ্ই মামলার তদন্ত করতে গিয়ে বনানী থানা পুলিশ প্রতারক চক্রের ৫ সদস্যকের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা হলেন, মো. মিরাজ তালুকদার, আহাদ শেখ, হায়দার মৃধা, মফিজুল মিয়া ও ইমারাত মোল্লা।

শুক্রবার সন্ধ্যায় বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান জানান, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকালে ফাহাদ বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ দিয়ে হেঁটে বাসায় যাচ্ছিলেন। পথে অজ্ঞাতনামা একজন ব্যক্তি সৌদি রিয়েল কোথায় ভাঙ্গানো যায় তাকে জিজ্ঞেস করেন। ফাহাদ অজ্ঞাত ব্যক্তিকে কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ে এআর মানি এক্সচেঞ্জ দেখিয়ে দেন। তখন ফাহাদকে তার সাথে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। ফাহাদও অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির সঙ্গে এআর মানি এক্সচেঞ্জে যান।

তিনি জানান, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি মানি এক্সচেঞ্জে থেকে ১০০ রিয়াল পরিবর্তন করে টাকা নেন। এআর মানি এক্সচেঞ্জ থেকে বের হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ফাহাদকে জানান, তার কাছে আরো অনেক সৌদি রিয়াল আছে। যা মানি এক্সচেঞ্জের চেয়ে একটু কম মূল্যে ৯ লাখ রিয়াল ৯ লাখ টাকায় দিতে পারবেন। ফাহাদের বোন হজের জন্য সৌদি আরব যাবেন। সৌদি রিয়াল প্রয়োজন হওয়ায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কাছ থেকে রিয়াল নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরবর্তীতে ১ মার্চ সেই অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি ফাহাদকে ফোন করে রিয়াল নেয়ার জন্য বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ আসতে বলেন। ফাহাদ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির কথা মতো আসেন। তখন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির সাথে আসা ২ জন ব্যক্তি তাকে একটি ব্যাগ দেন।

ওসি জানান, অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি জানান, ব্যাগের মধ্যে ৯ লাখ রিয়াল আছে। ফাহাদ সরল বিশ্বাসে ব্যাগটি গ্রহণ করে নগদ ৯ লাখ টাকা দেন। পরে বাসায় গিয়ে ব্যাগটি খুলে ভেতরে পেপার গামছা দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় দেখতে পান। ফাহাদ প্রতারণার বিষযটি বুঝতে পেরে বনানী থানায় একটি মামলা করেন।

তিনি বলেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নূর উদ্দিন ও এসআই প্রিয়তোষ চন্দ্র সরকার মামলাটি তদন্তকালে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের অবস্থান শনাক্ত করেন। এরপর ২১ মে গোপালগঞ্জ থেকে আসামী লিয়াকতকে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সঙ্গে জড়িত মিরাজ, আহাদ, হায়দার, মফিজুল ও ইমারাতকে গ্রেপ্তার করে।

মন্তব্য

p
উপরে