× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The last time the capital market was in despair
google_news print-icon

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা

উত্থানের-বছরে-পুঁজিবাজারে-শেষ-সময়ে-হতাশা
ব্রোকারেজ হাউজে পুঁজিবাজারের লেনদেন দেখছেন বিনিয়োগকারীরা। ফাইল ছবি
অর্থবছরের প্রথমে তিন মাস আর শেষ আড়াই মাস বাদ দিলে বাকি সময় স্বপ্নের মতো দিন গেছে বিনিয়োগকারীদের। ২০১০ সালের মহাধসের পর এই প্রথম বাজারে দেখা দেয় আলোড়ন। হাজার হাজার বিনিয়োগকারীর বছরের পর বছরের লোকসানি বিও হিসাবগুলো মুনাফার মুখ দেখে। এক দশকের সবচেয়ে বেশি লেনদেন, ১১ বছরের সর্বোচ্চ সূচকও দেখেছেন বিনিয়োগকারীরা।

২০২০ সালের শেষ কর্মদিবসের দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্সের অবস্থান ছিল ৫ হাজার ৪০২ পয়েন্ট। ঠিক এক বছর পর ২০২১ সালের শেষ কর্মদিবসে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৭৫৬ পয়েন্ট। পার্থক্য এক হাজার ৩৫৪ পয়েন্ট। উচ্ছ্বসিত হওয়ার কথা ছিল বিনিয়োগকারীদের, কিন্তু আসলে হয়েছে উল্টো।

অর্থবছরের শেষ তিন মাসে, সুনির্দিষ্টভাবে বললে গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধনের এক মাস পর পতনে শেয়ারদর, সূচক, লেনদেনে ক্রমাগত অধোগতিতে হতাশা ছড়িয়ে পড়েছে।

এই সময়ে আর্থিক ও পুঁজিবাজারে দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে দ্বন্দ্বের বিষয়টি সামনে আসার পর বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা, আস্থায় ঘাটতি দেখা দিয়েছে, যে কারণে একটি বড় অংশই নিষ্ক্রিয় হয়ে লেনদেন থেকে দূরে থাকছেন।

অর্থবছরের প্রথমে তিন মাস আর শেষ আড়াই মাস বাদ দিলে বাকি সময় স্বপ্নের মতো দিন গেছে বিনিয়োগকারীদের। ২০১০ সালের মহাধসের পর এই প্রথম বাজারে দেখা দেয় আলোড়ন। হাজার হাজার বিনিয়োগকারীর বছরের পর বছরের লোকসানি বিও হিসাবগুলো মুনাফার মুখ দেখে। এক দশকের সবচেয়ে বেশি লেনদেন, ১১ বছরের সর্বোচ্চ সূচকও দেখেছেন বিনিয়োগকারীরা।

লেনদেন পৌনে ৩ হাজার কোটি টাকা ছুঁয়ে ফেলার পর তা ৫ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে, এমন আশাবাদ করা হয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির পক্ষ থেকে। বলাবলি হচ্ছিল, সূচক ছাড়াবে ১০ হাজার পয়েন্ট।

২০২০ সালের মাঝামাঝিতে শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলামের নেতৃত্বে বিএসইসির নতুন কমিশন গঠনের পর থেকে ২০২০ সালের ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এক দফা এবং ওই বছরের ৪ এপ্রিল থেকে ৩০ মে পর্যন্ত দ্বিতীয় দফা, এরপর ১ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তৃতীয় দফা উত্থানে সূচক ৭ হাজার পয়েন্ট ছাড়িয়ে যায়।

কিন্তু এর পরের দিন থেকেই দেখা দেয় উল্টোচিত্র। সামনে আসে নানা বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির দ্বন্দ্বের বিষয়টি।

গত ৩০ নভেম্বর ও পরে ৭ ডিসেম্বর দুই পক্ষে দুইবার বৈঠকেও ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা গণনা বা এক্সপোজার লিমিটের গণনা বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে হবে কি না, তা নিয়ে সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। বন্ডে বিনিয়োগ ব্যাংকের বিনিয়োগসীমার বাইরে রাখতে বিএসইসির অনুরোধ রাখেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা
বছরের শেষ কর্মদিবসে পুঁজিবাজারে লেনদেনের চিত্র

৭ ডিসেম্বরে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠক শেষে জানানো হয়েছিল, ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে আবার বৈঠক শেষে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা আসবে। কিন্তু ডিসেম্বরে বৈঠক হয়নি। আর আগামী সপ্তাহে হবে কি না, সেই নিশ্চয়তাও পাওয়া যায়নি।

অর্থবছরের শেষ দিন বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ২৫ পয়েন্ট। এর মধ্যে ২০ পয়েন্টই বেড়েছে শেষ ৩৩ মিনিটে।

আগের দিন দিনের ধারাবাহিকতায় সকাল ১০টায় লেনদেন শুরু হয় সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে। সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে ৫১ পয়েন্ট সূচক বেড়ে বছরের শেষ দিনটা ভালো যাওয়ার ইঙ্গিতই দেয় পুঁজিবাজার।

তবে গত প্রায় তিন মাস ধরে যে চিত্র, সেটি আবার দেখা দেয়, শুরুতে সূচক বাড়লেও পরে কমে যায়। বেলা ১টা ৫৭ মিনিটে সূচকের অবস্থান আগের দিনের চেয়ে বেশি ছিল ৫ পয়েন্ট। এর আগের ২০ মিনিটে সূচক আর এর আগের ২০ মিনিটে সূচক কমে ১৯ পয়েন্ট।

তবে শেষ দিনের শেষ আধা ঘণ্টায় এরপর থেকে শেয়ারদর বাড়তে থাকে, সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে সূচক। লেনদেনও গতি পায় এই সময়টায়।

লেনদেনও হয়েছে ১১ কর্মদিবসের সর্বোচ্চ। গত ১৪ ডিসেম্বর লেনদেন ছিল এক হাজার ৮০ কোটি ৭৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বছরের শেষ কর্মদিবসে তা হলো ৯২১ কোটি ৫৩ লাখ ১৯ হাজার টাকা।

দিন শেষে বেড়েছে ১৭৮টি কোম্পানির দর, কমেছে ১৪৯টির। অপরিবর্তিত ছিল ৫০টি কোম্পানির দর।

চলতি বছরের প্রথম দিনের মতো শেষ দিনেও সবচেয়ে বেশি ভালো করেছে বিমা খাত। প্রায় ছয় মাস ধরে মন্দাভাব কাটিয়ে সম্প্রতি এই খাতটি আবার ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করেছে।

হঠাৎ করেই চাঙা হয়ে ওঠা কাগজ ও প্রকাশনা খাতেও গেছে ভালো দিন। টেলিকমিউনিকেশন ও ভ্রমণ খাতেও সব কোম্পানির দর বেড়েছে।

অন্য প্রধান খাতগুলোর মধ্যে ব্যাংক, ওষুধ ও রসায়ন, প্রকৌশল, আর্থিক, খাদ্য খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা।

অন্যদিকে বস্ত্র ও বিদ্যুৎ জ্বালানি খাতে কমেছে বেশির ভাগ শেয়ার।

শেয়ারদরে চাঙাভাবের মতো লেনদেনেও সেরা ছিল বিমা। এরপর ৬ কোম্পানি নিয়ে কাগজ খাত। তৃতীয় অবস্থানে আলোচিত কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেডকে নিয়ে গঠিত বিবিধ, এরপর ব্যাংক ও পঞ্চম স্থানে ওষুধ ও রসায়ন খাত।

সূচক বাড়িয়েছে যেসব কোম্পানি

এই তালিকার শুরুতেই ছিল রাষ্ট্রায়াত্ত কোম্পানি আইসিবি। কোম্পানিটির দর ৫.৬৩ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ৬.২৪ পয়েন্ট।

দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল গ্রামীণ ফোন, যার দর ০.৩২ শতাংশ বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ১.৭৪ পয়েন্ট।

তৃতীয় অবস্থানে ছিল ব্র্যাক ব্যাংক, যার দর ১.৮৪ পয়েন্ট বাড়ায় সূচকে যোগ হয়েছে ১.৬৩ পয়েন্ট।

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা
সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ করেছে এসব কোম্পানি

ইউনিলিভার, ব্যাংক এশিয়া, ইস্টার্ন ব্যাংক, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, বাটা শু, ওয়ালটন ও একমি ল্যাবরেটরিজ সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ করা ১০ কোম্পানির তালিকায়।

এই ১০ কোম্পানি সূচকে যোগ করেছে মোট ১৬.৫২ পয়েন্ট।

বিপরীতে ৫ শতাংশ দর হারানো সাউথবাংলা ব্যাংকের কারণে সূচক থেকে কমেছে ০.৭৪ পয়েন্ট। ০.৪২ শতাংশ দর হারানো লাফার্জ হোলসিম সিমেন্টের কারণে সূচক কমেছে ০.৪১ পয়েন্ট।

আইএফআইসি ব্যাংক, মেরিকো, বিএনআইসিএল, এনআরবিসি, ট্রাস্ট ব্যাংক, এশিয়ার ইন্স্যুরেন্স, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক ও ওরিয়ন ফার্মার কারণেও সূচক কমেছে।

তবে এই ১০টি কোম্পানি মিলিয়েও সূচক খুব বেশি টেনে ধরতে পারেনি।

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা
এই ১০টি কোম্পানি সূচক সবচেয়ে বেশি নিচের দিকে টেনে ধরার চেষ্টা করেছে

দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকা

বছরের শেষ কর্মদিবসে সবচেয়ে বেশি ১০ শতাংশ দর বেড়েছে আরএমআরএম স্টিলের। কোম্পানির শেয়ার দর ২১ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৩ টাকা ১০ পয়সা।

দ্বিতীয় অবস্থানে পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯৯ শতাংশ। ১ কোটি ৮৪ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ৮৭ হাজার ৭৬৭টি শেয়ার।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা মনোস্পুল পেপারের দর বেড়েছে ৯.৯০ শতাংশ। ১ কোটি ৫ লাখ টাকায় ৫৬ হাজার ২৩১টি শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

বেশ কিছুদিন পর এই তালিকায় একটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড দেখা গেল। রিলায়েন্স ওয়ান ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ন্ডের দর বেড়েছে ৭.৪০ শতাংশ। জীবন বিমা কোম্পানি ফারইস্ট ইসলামী লাইফের দর বেড়েছে ৭.১৮ শতাংশ।

এর পরের চারটি কোম্পানির দর বেড়েছে ছয় শতাংশের বেশি। এর মধ্যে বাটা সুর দর বেড়েছে ৬.২২ শতাংশ, ন্যাশনাল টিউবের ৬.১৭ শতাংশ, আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের ৬.১২ শতাংশ এবং আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৬.০৯ শতাংশ।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ তালিকায় দশম কোম্পানিটি হলো মাইডাস ফাইন্যান্স, যার দর বেড়েছে ৫.৯৫ শতাংশ।

আরও ৪টি কোম্পানির দর ৫ শতাংশের বেশি, ১১টি কোম্পানি দর ৪ শতাংশের বেশি, ১৪টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ২১টির দর ২ শতাংশের বেশি, ৫৪টির দর বেড়েছে এক শতাংশের বেশি।

দরপতনের ১০ কোম্পানি

বছরের শেষ কর্মদিবসে সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে সাউথবাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংক। ৫ শতাংশ দর হারিয়ে দাম ১৬ টাকা থেকে কমে হয়েছে ১৫ টাকা ২০ পয়সা। ২ কোটি টাকা লেনদেন হওয়া কোম্পানিটির হাতবদল হয়েছে মোট ১৩ লাখ ২৩ হাজার ৬৬৮টি শেয়ার।

চলতি বছর তালিকাভুক্ত হওয়া কোম্পানিটির শেয়ারদর সর্বোচ্চ ২৮ টাকা ১০ পয়সায় উঠেছিল। অর্থাৎ সর্বোচ্চ এই দর থেকে এখনকার দর প্রায় ৫০ শতাংশ কম।

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা
বিমায় আগ্রহ বাড়ল বছরের শেষ দিনে

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ৪.৮৯ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ফাইন ফুডস ৪.১৮ শতাংশ এবং চতুর্থ অবস্থানে থাকা এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের দর কমেছে ৪.১৬ শতাংশ।

তিন শতাংশের বেশি শেয়ার দর বেড়েছে তিনটি কোম্পানির। এর মধ্যে হামিদ ফেব্রিক্সের ৩.৭৫ শতাংশ, অ্যাপোলো ইস্পাতের ৩.৪৪ শতাংশ ও ফু ওয়াং ফুডের ৩.১৬ শতাংশ দর হারিয়েছে।

এ ছাড়া ফার্স্ট ফাইন্যান্সের দর ২.৮৯ শতাংশ, সোনার বাংলা ইন্স্যুরেন্সের ২.৩৩ শতাংশ ও কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজের দর ২.৩২ শতাংশ কমেছে।

অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১০টি কোম্পানি ২ শতাংশের বেশি, ৫৬টি কোম্পানির দর এক শতাংশের বেশি কমেছে।

লেনদেনে শীর্ষ ১০

এদিক সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে কাগজ ও প্রকাশনা খাতের সোনালী পেপারের শেয়ার। ১১১ কোটি ৯০ লাখ টাকার মোট ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৭৮৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৩.২৭ শতাংশ।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা বিমা খাতের এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪৭ কোটি ৭৮ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ৩৮ লাখ ৬৫ হাজার ৩৫৭টি শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.১৭ শতাংশ বা ৫ টাকা কমেছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা বিবিধ খাতের বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের শেয়ার দর বেড়েছে ১.১৩ শতাংশ। কোম্পানির শেয়ার দরে যোগ হয়েছে ৮০ পয়সা। ৩৯ কোটি ১৩ লাখ টাকায় ৫৪ লাখ ৫ হাজার ৭২১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা জেনেক্স ইনফোসিসে লেনদেন হয়েছে ৩৪ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ২০ লাখ ৮৮ হাজার ৪৭৭টি।

আলোচিত কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩৩ কোটি ৭৭ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ২২ লাখ ৭১ হাজার ৪২৭টি।

এছাড়া ১০ থেকে ২০ কোটি টাকার মধ্যে লেনদেন হয়েছে ১১টি কোম্পানির।

উত্থানের বছরে পুঁজিবাজারে শেষ সময়ে হতাশা
বেশিরভাগ খাতেই মিশ্র প্রবণতা দেখা গেছে বৃহস্পতিবার

এর মধ্যে ডেল্টা লাইফের ১৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানিতে ১৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা, ফরচুন সুজে ১৭ কোটি ৫৯ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে।

পিপলস ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্স, হোটেল পেনিনসুলা, আইএফআইসি ব্যাংক, ওয়ান ব্যাংক, বেক্সিমকো ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম বাংলাদেশ, পাওয়ারগ্রিডেও লেনদেন ১০ কোটি টাকার বেশি হয়েছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজারের উন্নয়নে প্রশিক্ষণ জরুরি: বিএসইসি চেয়ারম্যান
দুদিন পর ফের সূচক পতন, কমল লেনদেনও
জানুয়ারিতে উৎপাদনে যাচ্ছে এমারেল্ড অয়েল
বাংলাদেশ ব্যাংক-বিএসইসি সমন্বয়ের দাবিতে মানববন্ধন
সূচক বাড়ল টানা দুই দিন, ৭ ডিসেম্বরের পর প্রথম

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে