× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The Home Minister wants more time to get alcohol out of drugs
google_news print-icon

মদকে মাদক থেকে বের করতে আরও সময় চান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মদকে-মাদক-থেকে-বের-করতে-আরও-সময়-চান-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মনে করি মদ বা অ্যালকোহল যেগুলো আছে এখানে, যারা বিশেষজ্ঞ আছেন তারা বলছেন, অনেক আগে থেকেই এটাকে মাদক বলেই চিহ্নিত করা আছে। কোর্টেরও একটি নির্দেশনা আছে। এটাকে আমরা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করব।’

মদকে মাদক হিসেবে চিহ্নিত করা থেকে বেরিয়ে আসতে আরও সময় প্রয়োজন বলে মনে করছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।

সচিবালয়ে মাদক নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত এক সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা মনে করি মদ বা অ্যালকোহল যেগুলো আছে এখানে, যারা বিশেষজ্ঞ আছেন তারা বলছেন, অনেক আগে থেকেই এটাকে মাদক বলেই চিহ্নিত করা আছে। কোর্টেরও একটি নির্দেশনা আছে। এটাকে আমরা আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করব।

‘এখন পর্যন্ত আমরা যেটা ফলো করছি, সবগুলোকেই মাদক বলে চিহ্নিত করছি। লিকারকে কীভাবে আলাদাভাবে দেখা যায়, সেটা নিয়ে আমরা আবারও বিস্তারিত আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেব। আমরা সব কিছু নিয়েই, যেহেতু প্রস্তাবগুলো এসেছে, আমরা আবার একটু বসে এটা ঠিক করব।’

গত ১৩ ডিসেম্বর মদকে মাদকদ্রব্যের আইনের সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করে হাইকোর্ট। বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতের আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আহসানুল করিম। পরে তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘মদ এবং অন্যান্য মাদকদ্রব্যকে একই সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। অনেক মাদকদ্রব্য আছে, যেগুলো আমদানিযোগ্য না, যেগুলো বহন করা অপরাধ। অ্যালকোহল আমদানি-রপ্তানিযোগ্য পণ্য। কিন্তু ইয়াবা, আইসসহ আরও অনেক মাদকদ্রব্য আছে যেগুলো নিষিদ্ধ পণ্য। এগুলো তো আমদানি বা রপ্তানিযোগ্য না। সে জন্য যারা ব্যবসা করেন, তাদের জন্য সমস্যার সৃষ্টি হয়।’

তিনি বলেন, ‘এখন সমস্যা হলো পানযোগ্য অ্যালকোহল এবং নিষিদ্ধ মাদককে একই সংজ্ঞায় সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে। এটার জন্য অ্যালকোহল যারা বিক্রি করেন, আমদানি করেন বা রপ্তানি করেন, তাদের জন্য সমস্যা হয়। তার কারণ, এগুলোও তখন মাদকদ্রব্য হিসেবে চিহ্নিত হয়। এর ফলে তাদের ব্যবসা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

‘সুতরাং এই আইনকে এক সূত্রে করা বা একই সংজ্ঞায় করা কেন সংবিধানের ৩১ ও ৪০ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না জানতে চেয়ে আদালত রুল জারি করেছে।’

এরপর ২৩ ডিসেম্বর সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকেও মদ নিয়ে আলোচনা হয়। ইয়াবা, এলএসডি, আইস, ফেনসিডিল, হেরোইনের মতো মাদকের হাত থেকে তরুণ ও যুবকদের মনোযোগ সরাতে মদ ও গাঁজায় ছাড় পক্ষে মত আসে সেখান থেকে।

আলোচনায় দাবি করা হয়, অ্যালকোহলের ওপর কিছুটা ছাড় দিলে মাদক সেবন কমতে পারে। একই সঙ্গে গাঁজা সম্পর্কে আরও চিন্তাভাবনা করা উচিত বলে মত উঠে আসে এই আলোচনায়।

মাদক নিয়ন্ত্রণে হচ্ছে বর্ডার রুট

সীমান্ত এলাকা দিয়ে দেশে মাদক যাতে প্রবেশ করতে না পারে এ জন্য দুর্গম এলাকায় বর্ডার রুট তৈরি করা হচ্ছে বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এই রুট তৈরি হলে মাদকের বিস্তার অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে মত তার।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মাদক আমাদের দেশে তৈরি হয় না। ভারত বা মিয়ানমার থেকে আসে। মাদকের স্বর্গরাজ্য হলো মিয়ানমার। আমাদের টেকনাফের যতো উপরে যাবেন এটা ইন্যাক্সেসেবল জায়গা। এটা হেঁটে যেতে হলেও বর্ডারে যেতে দুই থেকে তিনদিন লাগবে। কারণ কখনো পাহাড়ের উপরে উঠবেন বা নিচে নামবেন, কখনো পানির উপরে যেতে হবে বা দুর্গম বনের মধ্য দিয়ে যেতে হবে।

‘সে জায়গায় আমরা বর্ডার রুট করছি। এটা দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা মনে করি বছর দু-একের মধ্যে এটা শেষ হয়ে যাবে। বর্ডার রুট হয়ে গেলে আমাদের সীমান্ত রক্ষীরা এখানে গিয়ে পাহারা দিতে পারবে। রুটটা চালু থাকলে এ ধরনের মাদক থেকে অনেকাংশেই আমরা মুক্তি পাব বলে আশা করি। শতভাগ হবে এটা আমরা আশা করি না, কিন্তু অনেকখানিই আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারব।’

তিনি বলেন, ‘মিয়ানমারে আপনারা নিশ্চই জানেন, এই সুবিধা নিয়েই সেখানে থেকে এখনো আসছে। কখনো সাগর পথে আসে, কখনো বা এই পথে আসে জঙ্গল দিয়ে। আমরা কোস্টগার্ডকেও শক্তিশালী করেছি, তাদের আরও শক্তিশালী করার জন্য আমরা প্রক্রিয়া নিয়েছি, যাতে এ ধরনের মাদক আমাদের যুব সমাজকে নষ্ট করতে না পারে।

‘টেকনাফের অবস্থা ভালো করে জানেন, টেকনাফের অধিবাসীরা, এটা শুনলে হাসিও পায়, তারা বলে এটা তো মাদক না। তারা বলে ওষুধ, ট্যাবলেটকে (ইয়াবা)। এজন্যই আমরা বলেছি আগে জনগণকে সচেতন করতে হবে। এটা না হলে পুলিশ কোস্টগার্ড কিছুই করতে পারবে না। সেটাই আজ সিদ্ধান্ত হয়েছে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে যা প্রয়োজন আমরা তাই করব।’

আরও পড়ুন:
থার্টিফার্স্ট নাইট: ভেজাল মদ নিয়ে নজরদারি
‘মদ্যপানে’ ৩ বন্ধুর মৃত্যু
আপেলের নামে সিগারেট আমদানি, কাস্টমসের হাতে ধরা
আহমদিয়া সম্প্রদায়ের হওয়ায় মরদেহ দাফনে বাধা
‘মাদক কারবারের’ জেরে হামলায় যুবক নিহত

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
ACC inquiry against former whip Iqbalur Rahim and family

সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম ও পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম ও পরিবারের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম। ছবি: বাসস
দিনাজপুর সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী নাদিরা সুলতানা, দুই মেয়ে ইশরাক মারজিয়া ও রাইসা মুমতাহিনা এবং এক ছেলে রাফিদুর রহিমের নামে-বেনামে দিনাজপুর সদর ও জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কোনো জমি, অবকাঠামো, মিল, কারখানা বা অন্য কোনো মূল্যবান সম্পদ কেনা হয়ে থাকলে ওই দলিলের অনুলিপি অনুসন্ধান করে তথ্য প্রদানের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।  

দিনাজপুর-৩ (সদর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলের নামে-বেনামে বিগত সময়ে ক্রয়কৃত সম্পদের দলিলপত্র অনুসন্ধান করে অনুলিপি দিতে জেলা রেজিস্ট্রারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

এ তথ্য বৃহস্পতিবার রাতে নিশ্চিত করেন দিনাজপুর জেলা রেজিস্ট্রার মো. সাজেদুল হক।

তিনি বলেন, গত ৬ নভেম্বর বিকেলে ডাকযোগে এ সংক্রান্ত একটি নির্দেশপত্র দুর্নীতি দমন কমিশন প্রধান কার্যালয় থেকে পেয়েছেন।

দিনাজপুর সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক হুইপ ইকবালুর রহিম, তার স্ত্রী নাদিরা সুলতানা, দুই মেয়ে ইশরাক মারজিয়া ও রাইসা মুমতাহিনা এবং এক ছেলে রাফিদুর রহিমের নামে-বেনামে দিনাজপুর সদর ও জেলার অন্য উপজেলাগুলোতে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় কোনো জমি, অবকাঠামো, মিল, কারখানা বা অন্য কোনো মূল্যবান সম্পদ কেনা হয়ে থাকলে ওই দলিলের অনুলিপি অনুসন্ধান করে তথ্য প্রদানের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন:
সাবেক চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ গ্রেপ্তার
হুইপ সামসুলকে জয়ী করার শপথ পটিয়া ছাত্রলীগ সভাপতির
শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখেই নির্বাচন হবে: চিফ হুইপ
গোল্ডেন ৫ পাওয়া সুমাইয়ার দায়িত্ব নি‌লেন চিফ হুইপ
বিমানবন্দরে চালকের বাড়াবাড়ি, ক্ষমা চাইলেন হুইপ স্বপন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Work underway to make train ticketing easier Advisory

ট্রেনের টিকিটপ্রাপ্তি সহজ করতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা

ট্রেনের টিকিটপ্রাপ্তি সহজ করতে কাজ চলছে: উপদেষ্টা রেলপথ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ছবি: ইউএনবি
রেলপথ উপদেষ্টা বলেন, রেলের টিকিট বিক্রির পদ্ধতি আরও সহজলভ্য করার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। টিকিটপ্রাপ্তি ও ভ্রমণে যাত্রীদের সন্তুষ্টি অর্জন করা হবে এবং যাত্রীরা যেন সহজে টিকিট কিনতে পারে, সে ব্যবস্থা করা হবে। শিগগিরই এর সুফল পাওয়া যাবে। 

ট্রেনের টিকিটপ্রাপ্তি অধিকতর সহজ, স্বচ্ছ ও যাত্রীবান্ধব করার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ে ও রেলপথ মন্ত্রণালয় কাজ করছে। এ ছাড়া দেশের রেল রুটে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি অনলাইনে টিকিট কাটার পদ্ধতি আরও সুবিধাজনক করা হবে।

বিশেষ সাক্ষাৎকারে ইউএনবিকে এসব কথা বলেন রেলপথ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।

রেলপথ উপদেষ্টা বলেন, রেলের টিকিট বিক্রির পদ্ধতি আরও সহজলভ্য করার বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। টিকিটপ্রাপ্তি ও ভ্রমণে যাত্রীদের সন্তুষ্টি অর্জন করা হবে এবং যাত্রীরা যেন সহজে টিকিট কিনতে পারে, সে ব্যবস্থা করা হবে। শিগগিরই এর সুফল পাওয়া যাবে।

তিনি বলেন, টিকিটের ক্রয় প্রক্রিয়ায় যাত্রীরা কতটুকু সন্তুষ্ট হতে পারছে, তা বিবেচ্য। অনেক ক্ষেত্রে অনলাইনে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যের টিকিট না পেয়ে যাত্রীরা হতাশ হন। সে ক্ষেত্রে নিকটস্থ কোনো স্টেশনের কোনো সময়ের জন্য টিকিট অবশিষ্ট রয়েছে সার্চ অপশনে যাত্রীর নিকট যেন তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে উপস্থাপিত হয়, সে ব্যবস্থা করতে বাংলাদেশ রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়াও এ ব্যাপারে প্রয়োজনবোধে রেলওয়ের বাইরের এক্সপার্টদের পরামর্শ নেওয়া হবে।

সরকারি কর্মকর্তাদের নামে টিকিট বরাদ্দ বন্ধ

উপদেষ্টা বলেন, ম্যানুয়েল পদ্ধতিতে সংরক্ষিত কোটার টিকিট বিক্রি বন্ধ করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। রেলের সচিব বা কর্মকর্তাদের কাছে অনেক টিকিটের তদবির আসে। সরকারি কর্মকর্তারাও করেন। এ জন্য কিছু টিকিট আগেই বুক করে রাখা হয়। এটা চলবে না।

তিনি বলেন, কোনো সচিব বা কর্মকর্তার কথায় টিকিট রাখা যাবে না। সবার আগে সাধারণ জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

টিকিট কালোবাজারি বন্ধ

উপদেষ্টা বলেন, টিকিট কালোবাজারি ও রুট রেশনালাইজেশনের জন্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবকে (প্রশাসন) প্রধান করে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, টিকিট কালোবাজারি প্রতিরোধে তরুণদের সম্পৃক্ত করতে হবে। যারা কালোবাজারি করেন তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। যারা রেলের লোক তাদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেব। পাশাপাশি মানুষ কীভাবে টিকিট সহজে পেতে পারেন, সেই বিষয়ে কিছু পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

অনলাইনে টিকিট

ফাওজুল কবির খান বলেন, অনলাইনে রেলের টিকিট কাটার নানা ধরনের সমস্যা চিহ্নিত করে সেগুলো ঠিক করার জন্য টিকিট বিক্রির দায়িত্বপ্রাপ্ত কোম্পানি সহজ ডটকমকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

উপদেষ্টা বলেন, অনলাইনে টিকিট পাওয়া যায় না, কিন্তু কালোবাজারে ২০০ বা ৩০০ টাকায় টিকিট পাওয়া যায়।

তিনি বলেন, ‘আমরা সমস্যার গোড়ায় যেতে চাই। সবাই বলে এই সরকার কিছু করে না, কিন্তু এটা সময় লাগবে। আমরা গত আড়াই মাসে সমস্যার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এখন থেকে গ্রাহক যাতে সম্ভাব্য বিকল্প কী করণীয় সেই তথ্য অ্যাপ থেকে জানতে পারেন, এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে টিকিট বিক্রির দায়িত্বে নিয়োজিত সহজ ডটকমকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। বিষয়টি তদারকির জন্য একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটিও করে দেয়া হয়েছে।’

আরও পড়ুন:
বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির বড় পরিবর্তন হবে না: তৌহিদ
বিশ্ব যেন আমাদের কাছে আসে: প্রধান উপদেষ্টা 
ড. ইউনূসের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ইইউ’র
প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবু সাঈদ হত্যার বিচার চাইলেন দুই ভাই 
চাঁদাবাজদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The address of the rickshaw carrying Shaheed Nafiz is the memorial museum

শহিদ নাফিজকে বহনকারী রিকশাটির ঠিকানা স্মৃতি জাদুঘর

শহিদ নাফিজকে বহনকারী রিকশাটির ঠিকানা স্মৃতি জাদুঘর
উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ গোলাম নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে রাখা হবে। গণভবনে রিকশাটি হস্তান্তরের সময় তিনি রিকশাচালক নূর মোহাম্মদকে তার সাহসিকতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ গোলাম নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে রাখা হবে।

উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার গণভবনে নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি দেখতে এসে একথা বলেন।

গণভবনে রিকশাটি হস্তান্তরের সময় তিনি রিকশাচালক নূর মোহাম্মদকে তার সাহসিকতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন।

‘নাফিজের নিথর দেহ পড়ে থাকা রিকশাটি বিক্রি করে দিয়েছেন নূরু’ শিরোনামে গণমাধ্যমে ৫ নভেম্বর সংবাদ প্রকাশের পর উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তাৎক্ষণিক রিকশাটি ও এর চালককে খুঁজে বের করার জন্য তার দপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন।

উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুযায়ী রিকশাচালক নূর মোহাম্মদ ওরফে নুরুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা (রিকশা) ৩৫ হাজার টাকায় লন্ডনপ্রবাসী আহসানুল কবীর সিদ্দিকী কায়সারের কাছে বিক্রি করেছেন বলে জানান।

পরবর্তী সময়ে আহসানুল কবীর সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে হস্তান্তরের ইচ্ছা পোষণ করেন। সে অনুযায়ী রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের যুগ্ম-আহ্বায়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

প্রসঙ্গত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ফার্মগেটে ওভারব্রিজের নিচে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহিদ হন বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী গোলাম নাফিজ। গুলিবিদ্ধ নাফিজকে পুলিশ যখন রিকশার পাদানিতে তুলে দেয়, তখনও তিনি রিকশার রডটি হাত দিয়ে ধরে রেখেছিলেন।

রিকশাচালক তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও শেষরক্ষা হয়নি। পরবর্তী সময়ে এই রিকশার ছবি কাঁদিয়েছে পুরো বাংলাদেশকে।

আরও পড়ুন:
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের কমিটিতে যারা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
There will be no major change in US policy on Bangladesh issue Tawhid

বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির বড় পরিবর্তন হবে না: তৌহিদ

বাংলাদেশ প্রশ্নে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির বড় পরিবর্তন হবে না: তৌহিদ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। ফাইল ছবি
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক শুধু ওয়াশিংটনে ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল দ্বারা নির্ধারিত হয় না। বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যে বিষয়গুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করছি তা মূলত পূর্ববর্তী ট্রাম্প প্রশাসনের ধারাবাহিকতা।’

ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘অনুমান করার দরকার নেই। আমরা অপেক্ষা করব এবং প্রয়োজন অনুযায়ী সম্পৃক্ত থাকব।’

যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয়লাভ এবং ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের ক্ষেত্রে এর সম্ভাব্য প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে উপদেষ্টা এ মন্তব্য করেন।

তৌহিদ বলেন, ‘বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক শুধু ওয়াশিংটনে ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দল দ্বারা নির্ধারিত হয় না। আমরা বাইডেন প্রশাসনের সঙ্গে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করছি তা মূলত পূর্ববর্তী ট্রাম্প প্রশাসনের ধারাবাহিকতা।

‘তিনি (ট্রাম্প) বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইতিবাচক বা নেতিবাচক কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের কথা বলেননি।’

উপদেষ্টা প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘তিনি (ট্রাম্প) কোন ইঙ্গিত দিয়েছেন কি যে ঢাকার সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কের অবনতি হবে?’

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা জাতিসংঘের সন্ত্রাসবিরোধী সম্মেলনে যোগ দিয়ে কুয়েত সিটি থেকে দেশে ফিরে আসার পরপরই এমন মন্তব্য করলেন।

সম্মেলনে তৌহিদ হোসেন সব ধরনের সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো-টলারেন্স নীতির প্রতি বাংলাদেশের অটল অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

আরও পড়ুন:
ইতালি ডিসেম্বরের মধ্যে ২০ হাজার ভিসা নিষ্পত্তি করবে
শেখ হা‌সিনা ভারতে না অন্য কোথাও, জানে না সরকার
সীমান্ত হত্যার প্রতিবাদের ভাষা আরও শক্তিশালী করেছি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক জোরদারে বড় বাধা সীমান্ত হত্যা: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-ভারত যুদ্ধের আশঙ্কা আছে মনে করি না

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BGB brought back 20 fishermen from Arakan Army

আরাকান আর্মি থেকে ২০ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি

আরাকান আর্মি থেকে ২০ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি বৃহস্পতিবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাট দিয়ে জেলেদের ফেরত আনা হয়। ছবি: নিউজবাংলা
বিজিবির টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি মঙ্গলবার ধরে নিয়ে যাওয়া ২০ জেলেকে বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাটে নিয়ে আসা হয়। তাদেরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফে নাফ নদে মাছ ধরার সময় নৌকাসহ ধরে নিয়ে যাওয়া বাংলাদেশি ২০ জেলে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে জেলেদের টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ জেটি ঘাটে নিয়ে আসা হয় বলে জানান বিজিবির টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ।

ধরে নিয়ে যাওয়া জেলেরা হলেন- টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপের শাহ আলম, আসমত উল্লাহ, আবদুস শুক্কুর, আবুল হোছন, আয়ুব খান, নুর হোছন, বেলাল, সলিম, আবদুল কাদের, হাশিম, হোছেন,, মহি উদ্দিন, এনায়েত উল্লাহ, নুর হাফেজ, ইয়াছিন, আবদুর রহিম, হাছান আলী ও ওসমান গণি, মহেশখালী উপজেলার ইন্নামিন এবং উখিয়া উপজেলার আবদু শুক্কুর।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. মহিউদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘মঙ্গলবার বিকেল ৪টার দিকে টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ ট্রলার ঘাট এলাকা থেকে ২০ জন বাংলাদেশি জেলে ১৫টি হস্তচালিত ও দুটি ইঞ্জিনচালিত নৌকাযোগে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে বঙ্গোপসাগরে গমন করে। জেলেরা মাছ ধরতে ধরতে একসময় ভুলবশত সীমান্তের শূন্য লাইন অতিক্রম করে মিয়ানমারের জলসীমার নাইক্ষ্যংদিয়া নামক স্থানে ঢুকে পড়ে।

‘এ সময় মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে নৌকাসহ ২০ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজিবি’র ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও আরাকান আর্মির সঙ্গে কার্যকর যোগাযোগের মাধ্যমে ২০ বাংলাদইশ জেলেকে ফেরত আনা হয়েছে

তিনি জানান, ২০ বাংলাদেশি নাগরিককে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

আরও পড়ুন:
বঙ্গোপসাগরে জলদস্যুদের গুলিতে জেলে নিহত, ১৯ জেলেকে অপহরণ
বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে উঠছে টেকনাফ সীমান্ত 
আরাকান আর্মির হেফাজত থেকে দুই কিশোরকে ফেরত আনল বিজিবি
মিয়ানমার সীমান্তে রাতভর গোলার শব্দে এপারে আতঙ্ক
ডাকাতির শিকার ১৬ জেলেকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Resignation of Chairman and members of National Human Rights Commission

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের পদত্যাগ

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের পদত্যাগ
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ ছাড়াও পদত্যাগী সদস্যরা হলেন- সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা, সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম, সদস্য কংজরী চৌধুরী, সদস্য ড. বিশ্বজিৎ চন্দ ও সদস্য ড. তানিয়া হক।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ ও পাঁচ সদস্য পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন তারা।

পদত্যাগী সদস্যরা হলেন- সার্বক্ষণিক সদস্য মো. সেলিম রেজা, সদস্য মো. আমিনুল ইসলাম, সদস্য কংজরী চৌধুরী, সদস্য ড. বিশ্বজিৎ চন্দ ও সদস্য ড. তানিয়া হক।

পদত্যাগপত্রে ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ উল্লেখ করেন, ‘আপনার সদয় অবগতির জন্য বিনীতভাবে উল্লেখ করছি যে, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি আমার পদ থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্তির উদ্দেশ্যে আজ ৭/১১/২৪ তারিখ, আমি আমার পদত্যাগপত্র জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন ২০০৯ এর ৬(৪) ধারার বিধান মোতাবেক আপনার নিকট দাখিল করলাম। অনুগ্রহপূর্বক এ পদত্যাগপত্র গ্রহণের বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।’

২০২২ সালের ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারকের পদমর্যাদাসহ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ড. কামাল উদ্দিন আহমেদকে নিয়োগ দেন।

তার আগে তিনি ২০১৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

কামাল উদ্দিন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বাংলাদেশ থেকে প্রথমবার দক্ষিণ কোরিয়ার গ্রিন ক্লাইমেট ফান্ড বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানজনক পদ লাভ করে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং জিসিএফ সাপোর্ট পাওয়ার ক্ষেত্রে ৪৫টি স্বল্পোন্নত দেশের প্রতিনিধিত্ব করেন ড. কামাল।

আরও পড়ুন:
দুদকের চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনার পদত্যাগ করেছেন
চেয়ারম্যানসহ পিএসসির ১২ সদস্যের পদত্যাগ
সিইসিসহ ৫ কমিশনারের পদত্যাগপত্র গ্রহণ রাষ্ট্রপতির
সিইসি হাবিবুল আউয়ালসহ কমিশনারদের পদত্যাগ
আন্দোলনের মুখে সোনালী ব্যাংক চেয়ারম্যানের পদত্যাগ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Food inflation rose to 1266 percent in October

অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ

অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২.৬৬ শতাংশ
বিবিএসের সবশেষ তথ্য বলছে, খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ৬ ও সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতি দশমিক ৯৫ শতাংশ বেড়েছে। খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি অক্টোবরে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ।

চলতি বছরের অক্টোবরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ২ দশমিক ২৬ শতাংশ বেড়ে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সাধারণ মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ থেকে বেড়ে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সে হিসাবে এক মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ২ দশমিক ২৬ শতাংশ।

আর সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ৮৭ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আগের মাস সেপ্টেম্বরে তা ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ। বৃদ্ধির হার দশমিক ৯৫ শতাংশ।

এদিকে খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে অক্টোবরে ৯ দশমিক ৩৪ শতাংশে নেমে এসেছে, যা সেপ্টেম্বরে ছিল ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ। সে হিসাবে কমার হার দশমিক ১৪ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
জুলাইয়ে রেকর্ড উচ্চতায় মূল্যস্ফীতি
বাজারের সঙ্গে মিলছে না সরকারের মূল্যস্ফীতির হিসাব
জুনে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ১০.৪২
খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক ২২ শতাংশ
মার্চে মূল্যস্ফীতি ৯.৮১ শতাংশ

মন্তব্য

p
উপরে