× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
What will happen to the bus when Metrorail is launched
google_news print-icon

মেট্রোরেল চালু হলে বাসের কী হবে

মেট্রোরেল-চালু-হলে-বাসের-কী-হবে
সরকার থেকে বলা হচ্ছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চালু হবে মেট্রোরেল। ফাইল ছবি/নিউজবাংলা
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, মেট্রোরেল যেহেতু আরামদায়ক এবং সময় সাশ্রয়ী, কাজেই যাত্রীরা এটিকে অগ্রাধিকার দেবেন। ফলে বাসের চাহিদা কমে যাবে। তবে বাসমালিকরা মনে করেন, ঢাকায় যাত্রীসংখ্যার তুলনায় যানবাহন অপ্রতুল। কাজেই গণপরিবহন খাতে যাত্রীস্বল্পতার কোনো প্রভাব পড়বে না।

স্বপ্নের মেট্রোরেলের পরীক্ষামূলক যাত্রা শুরু হয়েছে। এখন বাণিজ্যিকভাবে চলার অপেক্ষা। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে মেট্রোরেলে চড়ে যাতায়াত করতে পারবেন ঢাকাবাসী।

মেট্রোরেল চালু হলে রাজধানীর যানজট সহনীয় হবে বলে আশা করছে সরকার। এটা জনগণের জন্য স্বস্তির খবর হলেও প্রশ্ন উঠেছে মেট্রোরেল এলে বাস-মিনিবাসসহ গণপরিবহন চাপের মুখে পড়বে কি না।

মেট্রোরেল প্রকল্প বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) কর্তৃপক্ষ বলেছে, মেট্রোরেল চালু হলে গণপরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।

বাসমালিকরা মনে করেন, ঢাকায় যাত্রীসংখ্যার তুলনায় যানবাহন অপ্রতুল। কাজেই গণপরিবহন খাতে যাত্রীস্বল্পতার কোনো প্রভাব পড়বে না।

ডিএমটিসিএল অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকায় ছয়টি মেট্রোরেল লাইন নির্মাণের পরিকল্পনা করেছে সরকার।

উত্তরার দিয়াবাড়ী থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের যে লাইনটি নির্মিত হচ্ছে, সেটির কাজ ৮০ শতাংশ শেষ। এমআরটি-৬ নামে পরিচিত এ রুটটি সবার আগে চালু হবে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে।

কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর এবং নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত লাইনের কাজ আগামী জুলাইয়ে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

এটি মেট্রোরেল লাইন-১ রুট নামে পরিচিত। কমলাপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত মেট্রোরেল হবে পাতালপথে। আর নতুন বাজার থেকে পূর্বাচল পর্যন্ত অংশ হবে উড়ালপথে। সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ ২০২৬ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।

আগামী বছরের ডিসেম্বরে লাইন-৫-এর উত্তরের রুটের কাজও শুরু হওয়ার কথা। এটি সাভারের হেমায়েতপুর থেকে শুরু হয়ে গাবতলী, মিরপুর ও গুলশান হয়ে ভাটারায় শেষ হবে।

ডিএমটিসিএলের পরিসংখ্যানে বলে, সব লাইন চালু হলে ঢাকায় মেট্রোরেলে প্রতিদিন ৬০ লাখ যাত্রী চলাচল করতে পারবেন। রাজধানীতে এর চেয়ে কয়েক গুণ বেশি যাত্রী প্রতিদিন গণপরিবহনে যাতায়াত করেন।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ঢাকায় বাস-মিনিবাস চলে সাড়ে ৪ হাজার। সিএনজি ৩০ হাজার, হিউম্যান হলার ও লেগুনা মিলে ৮ হাজার ও রিকশা প্রায় সাড়ে ৭ লাখের মতো। এসব যানবাহনের মাধ্যমে রাজধানীতে প্রতিদিন সাড়ে ৩ কোটি যাত্রীর ট্রিপ হয়। এর মধ্যে ৭৮ শতাংশ যাত্রী যাতায়ত করেন বাসে।

বাণিজ্যিকভাবে মেট্রোরেল চালু হলে রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবসায় প্রভাব পড়বে কি না, জানতে চাইলে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ রুটে বাস কীভাবে চলবে, এটা তাদের বিষয়। যেখানে ভালো সেবা ও দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছানো যাবে, সেখানেই যাতায়াত করবেন যাত্রীরা।

‘গণপরিবহন খাতে বিশৃঙ্খলা চলছে। এটা কেউ চায় না। ফ্রাঞ্চাইজি বাস চালানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল একবার, কিন্তু তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়নি। সারা দুনিয়াতে এভাবেই বাস চলে। অভিজ্ঞতায় তাই বলে।’

সাবেক এই যোগাযোগসচিব আরও বলেন, ‘এখন যার যা খুশি, সেভাবে একটা বাস কিনে রাস্তায় নামিয়ে দেন। এ রকমভাবে বাস দুনিয়ার কোথাও চলে না। ফ্রাঞ্চাইজি বাস চলাচল করলে গণপরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।’

মেট্রোরেল চালু হলে বাসের কী হবে
মেট্রোরেল চালু হওয়ার পরও রাজধানীতে বাস বা অন্যান্য গণপরিবহনে তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না বলে দাবি বাস মালিকদের

সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব এনায়েত উল্লাহ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রায় ৯০ শতাংশ যাত্রী গণপরিবহনের ওপর নির্ভরশীল। মেট্রোরেল চালু হলে এ খাতে কোনো চাপ আসবে না। এ ছাড়া বাসের যাত্রী আর মেট্রোরেলের যাত্রী এক নয়। মেট্রোরেলের ভাড়া অনেক বেশি হবে।’

এদিকে গণপরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হলে দুই-তিনটি বড় কোম্পানি গঠন (ফ্রাঞ্চাইজি) করে পরিবহন ব্যবস্থা পরিচালনার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেন, এটা করা হলে বাসমালিকরা আর্থিকভাবে বেশি লাভবান হবেন। অপরদিকে যাত্রীরাও এর সুফল পাবেন।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক ও গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ড. শামছুল হক বলেন, ‘কম সময়ে আরামদায়ক ও দ্রুতগতির জন্য যাত্রীরা অগ্রাধিকার দেবেন মেট্রোরেলকে। মেট্রোরেলে যে সুবিধা পাওয়া যাবে, বাস সে ধরনের সেবা দিতে পারবে না। ফলে কিছুটা চাপে পড়বে গণপরিবহন খাত।’

তিনি মনে করেন, মেট্রো চালুর আগে ফ্রাঞ্চাইজি বাস সার্ভিসের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ রুটে বাস চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। এটা করা হলে ট্রিপের সংখ্যা আরও বাড়বে। ফলে বাসমালিকদের আয় বাড়বে। তখন অনেকেই বিনিয়োগে উৎসাহিত হবেন। এতে করে পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে।

শামছুল হক আরও জানান, অভ্যন্তরীণ রুটে সেবার মান খারাপ। তার ওপর রয়েছে যানজট। মেট্রোরেল চালু হলে সুন্দর একটা পরিবেশ তৈরি হবে। ফলে গণপরিবহনে যাত্রী কিছুটা কমে যাবে।

প্রতি বছর ঢাকা শহরে যাত্রী বাড়ছে প্রায় ৩ শতাংশ করে। তবে করোনার কারণে এটি কিছুটা ধাক্কা খেয়েছে। ঢাকা শহরে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি চড়ে বাস-মিনিবাসে। তার পর রিকশায়।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, প্রতিদিন ঢাকা শহরে গণপরিবহনে সাড়ে ৩ কোটি যাত্রীর ট্রিপ হয়। আর মেট্রোরেল চালু হলে ৬০ লাখ যাত্রী পরিবহন করতে পারবে। কাজেই মেট্রোরেল এলে গণপরিবহনে চাপ আসবে না।

তিনি বলেন, যেটা নিয়ে শঙ্কা তা হলো, বাংলাদেশে পরিবহন খাত নিয়ে যারা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন, বাস্তবতার বাইরে তারা। ফলে অনেক ক্ষেত্রে যাত্রীবান্ধব সিদ্ধান্ত আসে না।

তার মতে, মেট্রোরেলের ভাড়া বেশি নির্ধারণ করলে এর পুরো সক্ষমতা কাজে লাগানো যাবে না। এটা করা হলে হাজার হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তারপরও তিনি মনে করেন, ৯৫ ভাগ যাত্রী গণপরিবহনের ওপর নির্ভরশীল থাকবে।

আরও পড়ুন:
মেট্রোরেল চলে এলো কার্জন হলে
মোংলায় পৌঁছাল মেট্রোরেলের সপ্তম চালান
মেট্রোরেলের ভাড়া: সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী
যাত্রীবাহী মেট্রোরেল আগামী ডিসেম্বরে
পরীক্ষার যাত্রায় দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁওয়ে মেট্রোরেল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
July Affairs Seminar at Dhaka University

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে “জুলাই ২০২৪: বিপ্লব ও ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান” শীর্ষক এক সেমিনার আজ ২১ আগস্ট ২০২৫ বৃহস্পতিবার বিভাগীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান বিষয়ক সেমিনার

বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিহির লাল সাহার সভাপতিত্বে সেমিনারে জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. এনামুল হক বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী।

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. মামুন আহমেদ বলেন, জুলাই শুধু একটি গণ-অভ্যুত্থান নয়, বরং এটি বৃহৎ পরিবর্তনের একটি সম্ভাবনার প্রতীক। এর মাধ্যমে বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, একারণে কাজে-কর্মে, চলনে-বলনে সর্বত্র তাদের দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The air quality of Dhaka is moderate today

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

ঢাকার বাতাসের মান আজ ‘মাঝারি’

আজ সোমবার, সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবস। আজ সকালে ঢাকার আকাশে উঁকি দিয়েছে রোদ। বৃষ্টি কমে রোদ উঠতেই ঢাকার বাতাসের মানে অবনতি দেখা গেছে।

সোমবার (১৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকার বাতাসের একিউআই স্কোর ছিল ৬৬। বায়ুমান সূচক অনুযায়ী, এই স্কোর নিয়ে শহরটির বাতাসের মান ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত হয়েছে।

গতকাল একই সময়ে ঢাকার বাতাসের মান ছিল ‘ভালো’, দূষণ-মান ছিল ৫০। এই স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকার ৭৪তম স্থানে নেমে গিয়েছিল ঢাকা। তবে আজ আবার তালিকার ২৬তম স্থানে উঠে এসেছে শহরটি।

এদিকে, গতকালের তুলনায় পাকিস্তানের লাহোরের বাতাসের মানে উন্নতি দেখা গেছে। ৮৩ স্কোর নিয়ে তালিকার ১২ তম স্থানে রয়েছে লাহোর। তবে ভারতের দিল্লির বায়ুদূষণ আজও অব্যাহত রয়েছে। ১২৩ স্কোর নিয়ে তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি।

একই সময়ে ১৬৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার শীর্ষে রয়েছে সৌদি আরবের রিয়াদ এবং ১৪৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনশাসা।

কণা দূষণের এই সূচক ৫০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘ভালো’ বলে গণ্য করা হয়। আর স্কোর ৫০ থেকে ১০০-এর মধ্যে থাকলে তা ‘মাঝারি’ হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করা হয়। এ ছাড়া ১০১ থেকে ১৫০ হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। এই পর্যায়ে সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়।

তবে এই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’, ২০১ থেকে ৩০০ হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১-এর বেশি হলে তা ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনস্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করে ৩০০-এর বেশি যেকোনো সূচক।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক নির্ধারিত হয় পাঁচ ধরনের দূষণের ভিত্তিতে— বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড (এনও₂), কার্বন মনো-অক্সাইড (সিও), সালফার ডাই-অক্সাইড (এসও₂) ও ওজোন।

মন্তব্য

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

লালবাগে গণপিটুনিতে একজনের মৃত্যু 

রাজধানীর লালবাগের শহীদনগর এলাকায় গণপিটুনিতে তৌফিকুল ইসলাম নামে এক যুবকের (২৬) মৃত্যু হয়েছে। তিনি স্থানীয়ভাবে ‘কিলার বাবু’ ওরফে ‘টেরা বাবু’ নামেও পরিচতি।

রোববার সকাল পৌনে ৮টার দিকে মুমূর্ষু অবস্থায় সেনা সদস্যরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

লালবাগ থানার ওসি মোস্তফা কামাল খান সমকালকে বলেন, ‘নিহত বাবুর বিরুদ্ধে চুরি ও মাদকের ১০-১২টি মামলা রয়েছে। তিনি এলাকার চিহ্নিত চোর এবং মাদক চোরাকারবারী। শনিবার রাত ২টার পরে শহীদ নগর এলাকায় লোকজন তাকে গণপিটুনি দেয়। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে তার মৃত্যু হয়।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
DMPs 24 cases in violation of traffic laws in the capital

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপি’র ২,২৪৬ মামলা

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে গত দুই দিনে ২ হাজার ২৪৬টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ৩২২টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৯৯টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, সোমবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করে।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
TCBs fair priced products in the capital started selling

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

রাজধানীতে টিসিবির ন্যায্যমূল্যের পণ্য বিক্রি শুরু

ঢাকা মহানগরীতে দরিদ্র ও অসচ্ছল মানুষের জন্য ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হয়েছে আজ সকাল থেকে।

ঢাকার সচিবালয়ের সামনে থেকে শুরু করে যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, ধোলাইপাড়, ধোলাইখাল, রামপুরাসহ বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে করে টিসিবির পণ্য বিক্রি করছেন নির্বাচিত ডিলাররা।

প্রতিটি ট্রাক থেকে দরিদ্র একটি পরিবার ২ কেজি ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল ন্যায্য মূল্যে কিনতে পারছেন।

টিসিবির উপ পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছেন, স্বল্প আয়ের মানুষের সুবিধার্থে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) উদ্যোগে রোববার থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় পণ্য বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ভর্তুকি মূল্যে রাজধানীতে ৬০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। পণ্যগুলো হল ভোজ্যতেল, চিনি ও মসুর ডাল।

জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে আজ থেকে ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ দিন (শুক্রবার ছাড়া) টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে।

এছাড়া চট্টগ্রাম মহানগরীতে ২৫টি, গাজীপুর মহানগরীতে ৬টি, কুমিল্লা মহানগরীতে ৩টি এবং ঢাকা জেলায় ৮টি, কুমিল্লা জেলায় ১২টি, ফরিদপুর জেলায় ৪টি, পটুয়াখালী জেলায় ৫টি ও বাগেরহাট জেলায় ৫টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে আজ থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ১৯ দিন (শুক্রবার ছাড়া) পণ্য বিক্রি করা হবে।

দৈনিক প্রতিটি ট্রাক থেকে ৫শ’ জন সাধারণ মানুষের কাছে সাশ্রয়ী মূল্যে এসব পণ্য বিক্রি করা হবে। একজন ভোক্তা একসঙ্গে সর্বোচ্চ ২ লিটার ভোজ্যতেল, ১ কেজি চিনি ও ২ কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবেন। ভোজ্যতেল ২ লিটার ২৩০ টাকা, চিনি ১ কেজি ৮০ টাকা এবং মসুর ডাল ২ কেজি ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হবে। যে কোনো ভোক্তা ট্রাক থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নিয়মিত কার্যক্রমের পাশাপাশি এসব পণ্য বিক্রি করা হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two women members of the Dhakkamara Chakra in the capital

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

রাজধানীতে ধাক্কামারা চক্রের ২ নারী সদস্য গ্রেফতার

ঢাকার বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে ধাক্কামারা চক্রের দুই সক্রিয় সদস্যকে শুক্রবার বিকেলে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তেজগাঁও থানা পুলিশ।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন জুথী আক্তার শ্রাবন্তী ওরফে যুথী আক্তার জ্যোতি ওরফে লিমা আক্তার (২২) এবং শাহনাজ বেগম (৪২)।

ডিএমপির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এ তথ্য জানানো হয়।

গত শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টার দিকে তেজগাঁও থানাধীন বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আসামিরা বসুন্ধরা সিটি শপিং মলের সপ্তম তলার লিফটের সামনে কৌশলে এক নারীকে ধাক্কা মেরে তার ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে নগদ ৪০ হাজার টাকা চুরি করে। এ সময় সন্দেহ হলে তিনি তার ব্যাগ পরীক্ষা করে টাকা খোয়া যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। এরপর ভুক্তভোগী ও তার স্বামী চিৎকার দিলে শপিং মলের নিরাপত্তা প্রহরীরা এগিয়ে আসেন। তাদের সহায়তায় ওই দুই নারীকে আটক করা হয়। তবে তাদের সঙ্গে থাকা অপর দু’জন কৌশলে পালিয়ে যান।

ঘটনাস্থলে উপস্থিত আরও দুই নারী ভুক্তভোগী জানান, তাদের যথাক্রমে এক লাখ টাকা ও ৪.৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণের টিকলি (মূল্য আনুমানিক ৬৪ হাজার ৫০০ টাকা) এবং ১০ হাজার টাকা চুরি হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আসামিরা চুরির কথা স্বীকার করেছে।

তেজগাঁও থানা পুলিশ ও নারী পুলিশের সহায়তায় আসামি যুথী আক্তারের ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে চুরি হওয়া নগদ এক লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং স্বর্ণের টিকলি উদ্ধার করা হয়েছে।

প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, যুথী আক্তার আন্তঃজেলা পকেটমার চক্রের নেতা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১৪টি মামলা রয়েছে।

এ ঘটনায় তেজগাঁও থানায় মামলা করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানানো হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
212 cases in violation of traffic laws in the capital 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২,১৭২টি মামলা 

রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করে ২ হাজার ১৭২টি মামলা করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।

এছাড়াও অভিযানকালে ২৮৩টি গাড়ি ডাম্পিং ও ৭৫টি গাড়ি রেকার করা হয়েছে।

ডিএমপি’র মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আজ এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে এসব মামলা করা হয়।

ঢাকা মহানগর এলাকায় ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিএমপি’র ট্রাফিক বিভাগের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

মন্তব্য

p
উপরে