× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Coronas detection rate dropped again to 2 percent
google_news print-icon

করোনা শনাক্তের হার ফের ২ শতাংশ ছাড়াল

করোনা-শনাক্তের-হার-ফের-২-শতাংশ-ছাড়াল
দেশে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ লাখ ৮২ হাজার ৭১০ জনের শরীরে। ফাইল ছবি
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্তের হার ছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। এর আগে ১৯ অক্টোবর করোনা শনাক্তের হারও ছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ। আক্রান্তদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। রাজশাহীর বাসিন্দা ছিলেন তিনি। তবে বাকি সাত বিভাগে কোনো মৃত্যু হয়নি।

ধীরে ধীরে করোনা শনাক্তের হার বেড়ে ২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এ হার ফের হয়েছে ২ দশমিক ২ শতাংশ। এর আগে ১৯ অক্টোবর করোনা শনাক্তের হারও ছিল ২ দশমিক ২ শতাংশ।

আক্রান্তদের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। রাজশাহীর বাসিন্দা ছিলেন তিনি। তবে বাকি সাত বিভাগে কোনো মৃত্যু হয়নি।

শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় যার মৃত্যু হয়েছে তিনি নারী। তার বয়স ৭০ বছরের বেশি।

দেশে এ পর্যন্ত করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৫ লাখ ৮২ হাজার ৭১০ জনের শরীরে। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২৮ হাজার ৫৫ জনের।

গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৪৯টি ল্যাবে ১৬ হাজার ৯১৩টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়। পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার ১ দশমিক ৭৭।

এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ২৯২ জন। এখন পর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯৫৬ জন। সুস্থতার হার ৯৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী, কোনো দেশে টানা দুই সপ্তাহ নমুনা পরীক্ষার বিবেচনায় শনাক্তের হার ৫ শতাংশের নিচে থাকলে সে দেশের করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আসছে বলে ধরা হয়।

সে অনুযায়ী বাংলাদেশে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ ইতিমধ্যে নিয়ন্ত্রণে এসেছে। সরকারের লক্ষ্য এই হার শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা। দেশে করোনা প্রতিরোধে টিকার বুস্টার ডোজ পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়েছে। ছয় মন্ত্রীর টিকা নেয়ার মাধ্যমে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। আগামী সপ্তাহ থেকে সব জেলায় টিকার বুস্টার ডোজ দেয়া হবে।

আরও পড়ুন:
করোনায় মৃত্যু ২, শনাক্ত ৩৮২
করোনা: ফাইজারের খাওয়ার ওষুধে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমোদন
করোনা শনাক্ত ফের সাড়ে ৩০০ ছাড়াল
করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেবে ইসরায়েল
করোনায় ৭ বিভাগে মৃত্যু শূন্য

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Six deaths in one day in dengue hospital in the country 1297

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ছয় মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৭

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ছয় মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৭ ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার প্রতীকী ছবি।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন মোট ৩২০ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৮ জন।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে দেশে একদিনে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৯৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ছয়জনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে দুজন চট্টগ্রাম বিভাগের, তিনজন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের এবং একজন ঢাকা বিভাগের।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩২০ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ হাজার ৭৬৮ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬
ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Farzana is the mother of four daughters together

একসঙ্গে চার কন্যার মা হলেন ফারজানা

একসঙ্গে চার কন্যার মা হলেন ফারজানা একসঙ্গে জন্ম নেয়া চার বোন। ছবি: নিউজবাংলা
সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন।’

ঢাকার সাভারে এক হাসপাতালে একসঙ্গে চার সন্তানের জন্ম দিয়েছেন ফারজানা বেগম নামে এক প্রসূতি। শনিবার ভোরে একসঙ্গে চার কন্যা শিশুর জন্ম হয়।

সাভারের এনাম মেডিক্যাল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের ডিউটি ম্যানেজার ইউসুফ আলী রোববার সকালে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

একসঙ্গে চার সন্তানের মা হওয়া ওই নারী নরসিংদীর মনোহরদী থানার কাঁচিকাটা এলাকার মঞ্জু মিয়ার স্ত্রী।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, গত ১ নভেম্বর রাত ১১টার দিকে ওই নারীকে হাসপাতালে আনা হয়। পরবর্তীতে সহযোগী অধ্যাপক ডা. অনুরাধা কর্মকারের তত্ত্বাবধানে তার চিকিৎসা শুরু হয়। অবস্থা বুঝে শনিবার ভোর ৪টার দিকে তার অপারেশন (সিজার) করা হয়। আর অস্ত্রোপচারে প্রসূতি চার কন্যা শিশু জন্ম দেন।

তবে পরিবারের কেউ এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।

ডা. অনুরাধা কর্মকার বলেন, ‘সদ্য জন্ম নেয়া চার শিশুই সুস্থ রয়েছে। ওদের মা ফারজানা বেগমও সুস্থ রয়েছেন। তাদের মঙ্গল কামনা করি।’

মন্তব্য

বাংলাদেশ
10 people died in the country due to dengue in one day 996 in the hospital

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬

ডেঙ্গুতে দেশে একদিনে ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯৬ ফাইল ছবি।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩১০ জনের।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে একদিনে দেশে দশজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার সন্ধ্যায় পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ জন ও উত্তর সিটিতে একজন রয়েছেন। এছাড়া বরিশাল বিভাগে তিনজন এবং খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগে একজন করে মারা গেছেন।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী- ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে নতুন ভর্তি হওয়া রোগীদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১২৫, চট্টগ্রাম বিভাগে ৭১, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৬৯, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২৭২, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৮০ এবং খুলনা বিভাগে ৮১ জন রয়েছেন।

এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ২১, ময়মনসিংহ বিভাগে ৪০, রংপুর বিভাগে ২ ও সিলেট বিভাগে ৫ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

এদিকে গত এক দিনে সারাদেশে ৭৯১ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৭২৯ জন ডেঙ্গু রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৬৩ হাজার ১৬৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে মোট ৩১০ জনের। প্রসঙ্গত, গত বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭
আরও ছয়জনসহ ডেঙ্গুতে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৭৭

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Dengue has killed 300 people in ten months of this year

ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু

ডেঙ্গুতে চলতি বছরের দশ মাসে ৩০০ জনের মৃত্যু ফাইল ছবি।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬২ হাজার ১৯৯ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিনশ’।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ অ্যান্ড ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তি থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে, সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৮২ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১১ জন। আর ঢাকার বাইরের হাসপাতালগুলোতে ভর্তি হয়েছেন ১৭১ জন রোগী।

চলতি বছর আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছে, যাদের মধ্যে ৪৮ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ৫১ দশমিক ৩ শতাংশ নারী।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট ৬২ হাজার ১৯৯ জন। তাদের মধ্যে ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ এবং ৩৬ দশমিক ৭ শতাংশ নারী।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭
আরও ছয়জনসহ ডেঙ্গুতে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৭৭
দেশে ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬১

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Seven more deaths in dengue hospital 1243

ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩

ডেঙ্গুতে আরও সাত মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৪৩ ফাইল ছবি।
দেশে এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ২৯৭ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৮১৭ জন।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় দেশে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৪৩ জন ডেঙ্গু রোগী।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বৃহস্পতিবার সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মারা যাওয়া সাতজনই পুরুষ। তাদের মধ্যে একজন বরিশাল বিভাগের, দুজন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের, একজন খুলনা বিভাগের, দুজন ময়মনসিংহ বিভাগের এবং একজন রংপুর বিভাগের।

দেশে এ নিয়ে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন ২৯৭ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৮১৭ জন।

আরও পড়ুন:
দেশে ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৩১২
দেশে ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৯৭
আরও ছয়জনসহ ডেঙ্গুতে চলতি বছরে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ২৭৭
দেশে ডেঙ্গুতে আরও দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৬১
ডেঙ্গুতে আরও ৭ মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৮

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Renowned liver specialist Mobin Khan passed away

চলে গেলেন প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ মবিন খান

চলে গেলেন প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ মবিন খান প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মবিন খান। ছবি: সংগৃহীত
দেশের প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশে হেপাটোলজির জনক হিসেবে খ্যাত অধ্যাপক ডা. মবিন খান বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন তিনি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

দেশের প্রখ্যাত লিভার বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশে হেপাটোলজির জনক হিসেবে খ্যাত অধ্যাপক ডা. মবিন খান মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক কোষাধ্যক্ষ ও হেপাটোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।

বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

মবিন খান লিভার সেন্টার কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, অধ্যাপক ডা. মবিন খান শারীরিক নানা অসুস্থতা নিয়ে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। বার্ধক্যজনিত রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিস ও পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ছিলেন তিনি।

হেপাটোলজি সোসাইটির ওয়েবসাইটে ডা. মবিন খানকে ‘ফাদার অফ হেপাটোলজি ইন বাংলাদেশ’ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে।

অধ্যাপক ডা. মবিন খানের জন্ম ১৯৪৯ সালে। লিভার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সংগঠন বাংলাদেশ হেপাটোলজি সোসাইটির সভাপতি তিনি। দেশে ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে লিভার রোগ গবেষণায় তার বিশেষ অবদান রয়েছে।

আরও পড়ুন:
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী সুজেয় শ্যামের মৃত্যু
চলে গেলেন মতিয়া চৌধুরী
অভিনেতা জামালউদ্দিন হোসেনের মৃত্যু

মন্তব্য

বাংলাদেশ
HPV vaccination is not associated with infertility

‘এইচপিভি টিকার সঙ্গে বন্ধ্যত্বের সম্পর্ক নেই’

‘এইচপিভি টিকার সঙ্গে বন্ধ্যত্বের সম্পর্ক নেই’
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর বলেন, ‘গতকাল একটি কেন্দ্রে টিকা নেয়ার পর দুজন ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তা দেখে আরও কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েন। তবে প্রাথমিকভাবে রোগটি ম্যাস সাইকোজেনিক ইলনেস ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে কমিটিও গঠন করা হয়েছে।’

এইচপিভি টিকার সঙ্গে বন্ধ্যত্বের কোনো সম্পর্ক নেই। এছাড়া টিকা কার্যক্রমের সঙ্গে ধর্মীয় অনুশাসনেরও কোনো নেতিবাচক সম্পর্ক নেই।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর এমন তথ্য জানিয়ে বলেছেন, এ ধরনের গুজব ও প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সচেতনভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

বুধবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কনফারেন্স রুমে চলমান এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৪ নিয়ে অনুষ্ঠিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

ডা. মো. আবু জাফর বলেন, ‘গতকাল (মঙ্গলবার) একটি কেন্দ্রে টিকাদান কার্যক্রম চলাকালে হঠাৎ টিকা নেয়ার পর দুজন ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের অসুস্থ হওয়া দেখে পরবর্তীতে আরও কয়েকজন ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়লে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

‘বর্তমানে এদের সবাই সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করেছেন। আর পাঁচজন ছাত্রী হাসপাতালে ভর্তি হলেও তারা কোনো টিকা নেননি। প্রাথমিকভাবে রোগটি ম্যাস সাইকোজেনিক ইলনেস ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনা তদন্তে কমিটিও গঠন করা হয়েছে।’

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘সাধারণত যে কোনো টিকা দেয়ার পর খুবই নগণ্যসংখ্যক টিকাগ্রহণকারীর শরীরে সাময়িক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। তখন টিকা গ্রহণকারী শুয়ে বিশ্রাম নিলে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে ভালো বোধ করেন।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ বছর ৬২ লাভ ১২ হাজার ৫৩২ জনকে এইচপিভি টিকাদানের টার্গেট রয়েছে। মঙ্গলবার পর্যন্ত ১৮ লাখ ১৭ হাজার ৩২৬ জনকে টিকাদান সম্পন্ন হয়েছে, যা মোট টার্গেটের ৩১ শতাংশ। এর মধ্যে সাতটি বিভাগে মাত্র ২৭১ জনের শরীরে জ্বর, ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দিয়েছে, যেটা সংখ্যার বিচারে খুবই নগণ্য।

ডা. মো. আবু জাফর আরেকটি বিষয়ের উল্লেখ করে বলেন, ‘বাংলাদেশে এই টিকাদান কর্মসূচিতে এইচপিভি টিকা- cervarix (GSK, Belgium) বেলজিয়ামে উৎপাদিত হয়। সারা পৃথিবীতে ১৪০টি দেশে এই টিকা ব্যবহৃত হচ্ছে। তার মধ্যে ১৪টি মুসলিম দেশ (সৌদি আরব, কাতার, ইউএই, মালয়েশিয়া, মরোক্ক, কুয়েত, মালদ্বীপ উল্লেখযোগ্য) অন্তর্ভুক্ত।

স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের আওতাধীন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমএনসিএএইচ অপারেশনাল প্ল্যানের অন্যতম সফল কার্যক্রম-ইপিআই এর মাধ্যমে নারীদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে ২০২৩ সালের অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঢাকা বিভাগের ১৩টি জেলা ও চারটি সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রথম পর্যায়ে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৩ অত্যন্ত সফলভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায়, অবশিষ্ট অন্য সাতটি বিভাগ এবং আটটি সিটি করপোরেশন এলাকায় বসবাসরত ১০-১৪ বছর বয়সী সব কিশোরীর মাঝে অত্যন্ত কার্যকর ও নিরাপদ এইচপিভি টিকা প্রদানের লক্ষ্যে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৪ কার্যক্রম ২৪ অক্টোবর শুরু হয়েছে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব ডা. মো শিব্বির আহমেদ ওসমানী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ড. মো. রিজওয়ানুর রহমান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক প্রশাসন ডা. এ বি এম আবু হানিফসহ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুন:
দেশে নারীদের জরায়ুমুখ ক্যান্সার প্রতিরোধী টিকা দেয়া শুরু

মন্তব্য

p
উপরে