× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
There are no signs of a decline
google_news print-icon

পতন থামার লক্ষণও নেই

পতন-থামার-লক্ষণও-নেই
ব্রোকারেজ হাউসের স্ক্রিনে তাকিয়ে বিনিয়োগকারীরা। ছবি: সাইফুল ইসলাম
লেনদেনে ৮২টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ২৬১টির দর। লেনদেন হয়েছে ৮০১ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭৬৭ কোটি টাকা। বস্ত্র খাতের ৭৭ শতাংশ, ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৯৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ আর প্রকৌশল খাতের ৭৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ কোম্পানির দর কমেছে। বিপরীতে চাঙ্গা ছিল বিমা খাত। সাধারণ বিমার ৮৭ দশমিক ১৮ শতাংশ আর জীবন বিমা খাতের ৭৬ দশমিক ৯২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

এক দিন সূচক বাড়ার পর আবারও ধারাবাহিক পতনের বৃত্তে যাচ্ছে পুঁজিবাজার। গত ১১ কর্মদিবসে সূচক বেড়েছে মাত্র দুই দিন। আর সূচক কমেছে বাকি ৯ দিন।

সপ্তাহের প্রথম দুই দিনে ১৩০ পয়েন্ট সূচক পতনের পর মঙ্গলবার বেড়েছিল ২০ পয়েন্ট। এরপর আবার দুই দিন পড়ল সূচক।

বুধবার উত্থানের আলো নিভে গিয়ে সূচকের পতন হয় ২ পয়েন্ট। শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার পড়েছে আরও ৫১ দশমিক ৮৩ পয়েন্ট।

ফলে চলতি সপ্তাহের পাঁচ দিনের লেনদেনে সূচক কমেছে ১৮৩ পয়েন্ট। বিপরীতে সূচক বেড়েছে মাত্র ২০ পয়েন্ট।

এ অবস্থা যে শুধু চলতি সপ্তাহের, তা নয়। এর আগের কয়েক সপ্তাহেও সূচক পতনের এ ধারা অব্যাহত ছিল।

অথচ পুঁজিবাজার নিয়ে চলতি সপ্তাহে আশান্বিত হওয়ার মতো দুটি ঘটনা ছিল। এর একটি হলো পুঁজিবাজারে নজরদারি বাড়াতে বিএসইসিকে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ছয় নির্দেশনা, অন্যদিকে পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির সংখ্যা বাড়াতে ডিএসইর পক্ষ থেকে দেশের খ্যাতনামা অর্ধশত কোম্পানির সঙ্গে বৈঠক।

পতন থামার লক্ষণও নেই
বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

আবার সুকুকের মাধ্যমে বেক্সিমকো লিমিটেড তাদের প্রত্যাশিত ৩ হাজার কোটি টাকা উত্তোলন শেষ করেছে। এখন সেটি লেনদেন শুরু হওয়ার অপেক্ষায়। সুকুক বন্ডের বেশির ভাগ কিনেছে ব্যাংক। ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা থেকে বন্ড বাইরে না থাকার কারণে তাদের শেয়ার বিক্রি করে এই বিনিয়োগে যেতে হয়েছে। ফলে বিক্রয়চাপ ছিল, যেটি এখন আর নেই।

বুধবার বেক্সিমকো লিমিটেডের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করার পর কোম্পানিটির শেয়ারদর কমেছে ৩ দশমিক ২৬ শতাংশ।

বৃহস্পতিবার ৮২টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ২৬১টির দর। লেনদেন হয়েছে ৮০১ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৭৬৭ কোটি টাকা।

পতন থামার লক্ষণও নেই
সূচক পতনে প্রভাব রাখা ১০ কোম্পানি

বস্ত্র খাতের ৭৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারের দর হারিয়েছে। ওষুধ ও রসায়ন খাতের ৯৩ দশমিক ৫৫ শতাংশ আর প্রকৌশল খাতের ৭৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।

বিপরীতে চাঙ্গা ছিল বিমা খাত। সাধারণ বিমা খাতের ৮৭ দশমিক ১৮ শতাংশ আর জীবন বিমা খাতের ৭৬ দশমিক ৯২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

বৃহস্পতিবার সূচক পতনের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল বেক্সিমকো লিমিটেডের। কোম্পানিটির কারণে সূচক কমেছে ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এ ছাড়া টেলিকম খাতের রবির দর ১ দশমিক ৩৯ শতাংশ দরপতনে সূচক কমেছে ৪ দশমিক শূন্য ১ শতাংশ।

ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ, লিবরা ইনফিউশন, বিএটিবিসি, আইসিবি, ইউনিলিভার কনজ্যুমার, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন, বিকন ফার্মা ও বিএসআরএম লিমিটেডের দরপতনেও সূচক কমেছে সবচেয়ে বেশি।

পতন থামার লক্ষণও নেই
এই ১০ কোম্পানি সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ করেছে

দর বৃদ্ধির ১০ কোম্পানি

বৃহস্পতিবার লেনদেনে সবচেয়ে বেশি শেয়ারদর বেড়েছে লোকসানি স্বল্প মূলধনি সাভার রিফ্যাক্টরিজের ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ। ৪২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা লেনদেনে ২০ হাজার ৬৯টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। শেয়ারদর ১৯৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১৯ টাকা।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ঢাকা ডাইংয়ের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ। শেয়ারদর ১৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১ টাকা। ২ কোটি ৯৮ লাখ টাকার ১৪ লাখ ৫৭ হাজার ৪৭৬টি শেয়ার এদিন হাতবদল হয়েছে।

মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ৭ দশমিক ১৭ শতাংশ। ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকার মোট ৯ লাখ ৮ হাজার ৯৩৬টি শেয়ার এদিন হাতবদল হয়েছে।

এশিয়া প্যাসিফিক ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির দরও ৭ শতাংশের বেশি বেড়েছে। ৭ কোটি ৪৩ লাখ টাকার ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

পতন থামার লক্ষণও নেই
বিমা ছাড়া অন্য কোনো খাতে এক শ কোটি টাকার লেনদেন হয়নি

এ ছাড়া এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৬২ শতাংশ, গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্সের ৬ দশমিক ৫০, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ দশমিক ২৭, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৫ দশমিক ১৮ শতাংশ।

সোনারগাঁও ইন্স্যুরেন্স, শ্যামপুর সুগার, আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারদর বেড়েছে ৪ শতাংশের বেশি।

আরও আটটি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৩ শতাংশের বেশি। ২২টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি।

দরপতনের ১০ কোম্পানি

এই তালিকার শীর্ষে ছিল লোকসানি ব্রাদাস পিপি ওভেন কোম্পানি। কোম্পানিটির দর কমেছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। ১ কোটি ৪২ লাখ টাকার মোট ১১ লাখ ৬৬ হাজার ১০২টি শেয়ার এদিন হাতবদল হয়েছে।

ইমাম বাটনের দর কমেছে ৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ। ২৫ টাকা ৫০ পয়সা প্রতিটি শেয়ার হয়েছে ২৩ টাকা ৬০ পয়সা। ২ লাখ ৬৪ হাজার টাকা লেনদেনে ১০ হাজার ৭৪১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা স্বল্প মূলধনি এপেক্স ফুটওয়্যারের দর কমেছে ৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। ১ কোটি ২১ লাখ টাকার ৪২ হাজার ৫১৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

প্রিমিয়ার লিজিংয়ের দর ৬ দশমিক ৬৬ শতাংশ। লিবরা ইনফিউশন ও রেকিড বেনজিনজারের ৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, বিচ হ্যাচারির দর ৬ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ কমেছে।

৫ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে চারটি কোম্পানির। এর মধ্যে এমআই সিমেন্টের দর ৫ দশমিক ৩১ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের দর ৫ দশমিক ৬৬, মেঘনা পেটের দর ৫ দশমিক ৩১ এবং জিকিউ বলপেনের দর কমেছে ৫ দশমিক ১৪ শতাংশ।

পতন থামার লক্ষণও নেই
প্রায় সব খাতই দরপতন দেখেছে

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

বৃহস্পতিবার লেনদেনে সবচেয়ে বেশি এগিয়ে ছিল ফরচুন সুজ, যার ৫৪ কোটি ২০ লাখ টাকার ৫৫ লাখ ১৫ হাজার ৭৫৯টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এর পরই ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, যার ৪৪ কোটি ৬২ লাখ টাকার ২৯ লাখ ৭ হাজার ৯৭০টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

বিকন ফার্মার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৩ লাখ ৯৩ হাজার ১৩৬টি।

এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের ২৮ কোটি ৩৯ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংক খাতের ওয়ান ব্যাংকের ২৭ কোটি ৫৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। ২ কোটি ২ লাখ ৫২ হাজার ৪০৫টি শেয়ার এদিন হাতবদল হয়েছে।

দর বৃদ্ধিতে সোনালী পেপারের শেয়ারপ্রতি যোগ হয়েছে ১২ টাকা ৮০ পয়সা। এতে ৮৪০ টাকা ৭০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৮৫৩ টাকা ৫০ পয়সা। এদিন কোম্পানিটির ২২ কোটি ১২ লাখ টাকার ২ লাখ ৬১ হাজার ৩৬৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৪ কোটি ৪১ লাখ টাকা। সাইফ পাওয়ারটেকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ১০ লাখ টাকা। সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা। জিএসপি ফাইন্যান্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৯ কোটি ৬৫ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
ফের সূচকের পতন
আট মাসে সর্বনিম্ন লেনদেন
পুঁজিবাজার কারসাজি ঠেকাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ৬ নির্দেশনা
ভারতের পুঁজিবাজারে বড় পতন
৮ দিনের ৭ দিনই পতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে