× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
HSC 16 thousand absent on the 12th day
google_news print-icon

এইচএসসি: ১২তম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ১৮ হাজার

এইচএসসি-১২তম-দিনে-অনুপস্থিত-সাড়ে-১৮-হাজার
ফাইল ছবি
শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকালের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ১৩ হাজার ৩৯৯ জন এবং বিকেলের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ৫ হাজার ১৫৩ জন।

এইচএসসি পরীক্ষার ১২তম দিনে দেশের ৯টি শিক্ষা বোর্ডে সাড়ে আঠারো হাজার পরীক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে এক জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সকালের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ১৩ হাজার ৩৯৯ জন এবং বিকেলের পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিলেন ৫ হাজার ১৫৩ জন।

মঙ্গলবার সকালে পৌরনীতি ও সুশাসন দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে অনুপস্থিত থাকেন ৩ হাজার ১৮৭ জন, চট্টগ্রামে ৯৪৩, রাজশাহীতে ১ হাজার ৮৭২, বরিশালে ৮৯৮, সিলেটে ১ হাজার ১১৫, দিনাজপুরে ১ হাজার ৫৫৭, কুমিল্লায় ১ হাজার ৩২৩, ময়মনসিংহে ৮৬০ এবং যশোরে ১ হাজার ৬৪৪ জন।

বিকেলে ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা দ্বিতীয়পত্র পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে অনুপস্থিত ছিলেন ১ হাজার ৫৯৯ জন, চট্টগ্রামে ৬৬৬, রাজশাহীতে ৫২৮ জন, বরিশালে ৩৭৬, সিলেটে ১৮৫, দিনাজপুরে ৪৫১, কুমিল্লায় ৭৭৬, ময়মনসিংহে ১৭৫ এবং যশোরে ৩৯৭জন।

প্রতি বছর এপ্রিলে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হলেও এ বছর করোনা মহামারির কারণে পরীক্ষা ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নেয়ার ঘোষণা দেয় সরকার।

এবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন ১৩ লাখ ৯৯ হাজার ৬৯০ শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ২৯ হাজার ৭৩৮ এবং ছাত্রী ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৯৫২।
সাধারণ ৯টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করেছেন ১১ লাখ ৩৮ হাজার ১৭ জন। এদের মধ্যে ছাত্র ৫ লাখ ৬৩ হাজার ১১৩ এবং ছাত্রী ৫ লাখ ৭৪ হাজার ৯০৪।

মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমের জন্য নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ১৪৪ জন। এদের মধ্যে ছাত্র ৬১ হাজার ৭৩৮ এবং ছাত্রী ৫১ হাজার ৪০৬।

এইচএসসি (বিএম/ভোকেশনাল) পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করেছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫২৯ জন। এদের মধ্যে ছাত্র ১ লাখ ৪ হাজার ৮২৭ এবং ছাত্রী ৪৩ হাজার ৬৪২।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হলে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়া হয়। দেড় বছর পর ১২ সেপ্টেম্বর খুলে দেয়া হয় প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

আরও পড়ুন:
এইচএসসি: ১১তম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ৩ হাজারের বেশি
এইচএসসির দশম দিনে অনুপস্থিত ১৮ হাজার, বহিষ্কার ৯
এইচএসসি: এক দিনে অনুপস্থিত ১৭ হাজার
এইচএসসি: সপ্তম দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ৩ হাজারের বেশি
এইচএসসির ষষ্ঠ দিনে অনুপস্থিত সাড়ে ১৭ হাজার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Organized public wedding at Dhabir Hall

ঢাবির হলে গণবিয়ের আয়োজন

ঢাবির হলে গণবিয়ের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে গণবিয়ের আয়োজন করেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে পাত্রকে অবশ্যই এই হলের আবাসিক শিক্ষার্থী হতে হবে। উপস্থিত রাখতে হবে দুই পরিবারের অভিভাবকদের। ২০ সেপ্টেম্বর হল প্রাঙ্গণে এই গণবিয়ের আয়োজন করা হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে গণবিয়ের আয়োজন করেছেন শিক্ষার্থীরা। তবে পাত্রকে অবশ্যই এই হলের আবাসিক শিক্ষার্থী হতে হবে। আর উপস্থিত রাখতে হবে দুই পরিবারের অভিভাবকদের।

আগামী ২০ সেপ্টেম্বর হল প্রাঙ্গণে এই গণবিয়ের আয়োজন করা হবে। আয়োজকরা বলছেন, সমাজে বিয়ের বিষয়টিকে সহজ করতে তাদের এই আয়োজন। সেদিন যারা সব শর্ত পূরণ করে বিয়ে করতে চাইবেন তাদের সেদিনের খরচ বহন করবেন হলের অন্য শিক্ষার্থীরা।

এদিকে জহুরুল হক হলের এমন আয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেসবুক গ্রুপগুলোতে ধুম পড়ে গেছে পাত্রপাত্রী খোঁজার। তবে এখানেও সতর্ক বার্তা দিয়েছেন আয়োজকরা।

আয়োজকদের অন্যতম একজন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আল আমিন সরকার ফেসবুক গ্রুপে লিখেছেন, ‘হঠাৎ করে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়াটাকে নিরুৎসাহিত করছি আমরা। বিয়ে জীবনের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। তাই আবেগের বশে কেউ প্ররোচিত হবেন না, আশা করছি। তবে কাউকে নিষেধও করছি না আমরা।’

তিনি আরও লিখেছেন, ‘এই গণবিবাহের মূল টার্গেট, ক্যাম্পাসে প্রেমিক যুগলদের সম্পর্কটাকে হালাল এবং সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করা।’

যোগাযোগ করা হলে আল আমিন সরকার বলেন, ‘এটা আমাদের প্রতীকী প্রতিবাদ, যেন সমাজে বিয়ে বিষয়টিকে আরেকটু সহজ করা হয়। ছেলের চাকরি থাকতেই হবে- এরকম বাধ্যবাধ্যকতা যেন বন্ধ করা হয়।’

এই আয়োজনের পরিকল্পনা কীভাবে এসেছে জানতে চাইলে আল আমিন সরকার বলেন, ‘বাংলাদেশের দ্বিতীয় স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আমাদের সবাই একটা ট্রমাটাইজ পরিস্থিতি অতিবাহিত করছি। তাই আগামী ২০ তারিখ আমরা একটা ভোজের আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নেই। এখানে আমাদের হলের সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থাকবেন।

‘পরে মাথায় এলো আমাদের হলের অনেক ভাই প্রেম করেন। বিয়ে বিষয়টিকে অনেক জটিল করে রাখায় অনেকে বিয়ে করতে পারছেন না। তাই গণবিয়ের সিদ্ধান্তটা নেই। তবে পাত্রকে অবশ্যই আমাদের হলের হতে হবে। পাত্রী যে কেউ হতে পারেন। আর অবশ্যই এই বিয়ে হবে দুই পরিবারের অভিভাবকদের অনুমতি এবং উপস্থিতিতে।’

তিনি বলেন, বিষয়টি প্রথমে আমি আমাদের হলের গ্রুপে পোস্ট দেই। ভালো সাড়া পাওয়ার পর আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রুপে পোস্ট দিয়েছি।’

এখন পর্যন্ত কতজন যুগল আগ্রহ দেখিয়েছেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অন্য হলের অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন। কিন্তু এখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন না পাওয়ায় আমরা সেদিকে যাচ্ছি না। তবে আমাদের হলের দুই ভাইয়ের বিয়ে কনফার্ম। ওনারা পারিবারিকভাবে বিয়েটা করবেন আর ঘরোয়াভাবে এটির আয়োজন আমরা হলে করব।’

এদিকে জহুরুল হক হলের এমন আয়োজনের পর হাফসাতুল জান্নাত চৈতী নামের এক শিক্ষার্থী সব পাত্রীকে হাতে মেহেদী লাগিয়ে দেয়া এবং সাজিয়ে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।

আরও পড়ুন:
ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের ন্যায়বিচার পেতে ছাত্রদলের ‘সেল’
ঢাবির হলে গণরুম বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত
পুরো ক্যাম্পাস নয়, ঢাবির নির্দিষ্ট স্থানে দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রস্তাব
ঢাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতির ওপর হামলার ঘটনায় মামলা
ঢাবির নতুন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) সায়েমা হক

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Exiled one fascist not to give another a chance Sargsyan

এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করেছি অন্যকে সুযোগ দিতে নয়: সারজিস

এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করেছি অন্যকে সুযোগ দিতে নয়: সারজিস টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে বৃহস্পতিবার শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-নাগরিক মতবিনিময় সভা করেন সমন্বয়করা। ছবি: নিউজবাংলা
রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্দেশ করে সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ‘যারা সাধারণ মানুষের কথা বলবেন তারাই রাজনীতি করবেন। কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজকের পর থেকে সব চাঁদাবাজি, সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘পুলিশ বাহিনীকে বলে দিতে চাই যে আপনারা হুঁশিয়ার হয়ে যান; যদি মনে করেন যে কিছু হবে না তাহলে তা হবে ভুল ধারণা। আর যারা দিবাস্বপ্ন দেখছেন তারা ভাইবেন না যে এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করার পর আরেক ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় বসাব।’

টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে বৃহস্পতিবার বিকেলে গণঅভ্যুত্থান প্রেরণায় শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-নাগরিক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্দেশ করে সারজিস আলম বলেন, ‘আপনারা রাজনীতি করবেন; তবে যোগ্য হয়ে আসবেন, যাতে করে কেউ আপনাদের কটু কথা না বলে। এমন লোক আসবেন যারা সঠিক কথা বলবেন। যারা সাধারণ মানুষের কথা বলবেন তারাই রাজনীতি করবেন।

‘একটি বিষয় মনে রাখবেন, কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজকের পর থেকে সব চাঁদাবাজি, সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে।’

এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম আইনি, মোবাশ্বিরুজ্জামান হাসান, মিতু আক্তার, আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন, এলমা খন্দকার এ্যানী ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক রাকিবুল হাসান।

তারা বলেন, ‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের যেসব প্রভুর বসে আছেন তারা হারুনের দিকে তাকান; তাহলেই বুঝতে পারবেন। সাবধান হয়ে যান।

ছাত্ররা যখন মাঠে নামে খালি হাতে ফেরে না। ১৯৫২ সালে তারা ফেরেনি। ১৯৯০ সালেও শাসক গদি থেকে নেমেছিলে। এবারও ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পর ফ্যাসিস্ট হাসিনা নেমে গেছেন।’

তারা আরও বলেন, ‘আগামীতে যদি কেউ ফ্যাসিস্ট সরকার হতে চায় তাহলে ছাত্র-জনতা কঠিনভাবে তা মোকাবিলা করবে। আমরা মাঠ থেকে সরে যাইনি। আমরা ট্রাফিকের কাজ করেছি, ক্লিনের কাজ করেছি, বন্যায় দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি।’

আরও পড়ুন:
সময় এসেছে মানুষের আস্থার প্রতিদান দেয়ার: সমন্বয়ক সারজিস
আওয়ামী লীগ নিজ কর্মফল ভোগ করছে: সারজিস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two professors of DU are members of UGC

ইউজিসির সদস্য হলেন ঢাবির দুই অধ্যাপক

ইউজিসির সদস্য হলেন ঢাবির দুই অধ্যাপক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন। কোলাজ: নিউজবাংলা
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে পূর্ণকালীন নিয়োগ পাওয়া দুজন হলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) পূর্ণকালীন দুজন সদস্য নিয়োগ দিয়েছে সরকার। নিয়োগ পাওয়া দুজন হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়-১ শাখার উপ-সচিব ড. মো. ফরহাদ হোসেনের সই করা প্রজ্ঞাপনে তাদের নিয়োগ দেয়া হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আদেশ, ১৯৭৩ এর সংশোধিত আইন, ১৯৯৮-এর ৪ (১) (বি) ধারা অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান ও সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেনকে কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।

তাদের এই নিয়োগের মেয়াদ হবে চার বছর। তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে দায়িত্ব থেকে তাদেরকে অব্যাহতি দিতে পারবে।

আরও পড়ুন:
ইউজিসির নতুন চেয়ারম্যান এসএমএ ফায়েজ
অসুস্থতার কথা জানিয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যানের পদত্যাগ
ইউজিসির সদস্য হলেন জবি অধ্যাপক জাকির হোসেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BUETs new VC Professor Dr Badruzzaman

বুয়েটের নতুন ভিসি অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান

বুয়েটের নতুন ভিসি অধ্যাপক ড. বদরুজ্জামান অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। ছবি: সংগৃহীত
পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামানকে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরীকে উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ দিয়ে পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) উপাচার্য পদে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক।

একই দিনে বুয়েটে উপ-উপাচার্যও নিয়োগ দেয়া হয়েছে। এই পদে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপনে তাদেরকে সংশ্লিষ্ট পদে নিয়োগ দেও হয়। এতে সই করেছেন উপ-সচিব মোছা. রোখছানা বেগম।

উপাচার্যকে নিয়োগ দিয়ে জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাদেশ, ১৯৬১-এর ১১(১) এবং (২) ধারা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু বোরহান মোহাম্মদ বদরুজ্জামানকে বুয়েটের উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।

তাকে নিয়োগের শর্তে বলা হয়েছে, যোগদানের তারিখ থেকে তার নিয়োগ কার্যকর হবে। আগামী চার বছর তিনি এই পদে দায়িত্ব পালন করবেন। রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

তাছাড়া উপাচার্য পদে তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতা পাবেন। বিধি অনুযায়ী তিনি অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক তিনি ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন।

প্রথক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে দ্য ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি (সংশোধিত) অ্যাক্ট, ২০০১-এর ৩ নং অনুচ্ছেদে সন্নিবেশিত ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি ইউনিভার্সিটি অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১-এর ১২ (এ) ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক ড. আব্দুল হাসিব চৌধুরীকে বুয়েটের উপ-উপাচার্য পদে নিয়োগ দেয়া হলো।

তিনি আগামী চার বছর এ পদে দায়িত্ব পালন করবেন। তবে রাষ্ট্রপতি প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় তার নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।

আরও পড়ুন:
বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে সাবেক শিক্ষার্থীদের ওয়েবিনার যুক্তরাষ্ট্রে
বুয়েটের রাব্বীকে হলের সিট ফেরত দিতে হাইকোর্টের নির্দেশ
বুয়েটের ছাত্রলীগমনা ২১ শিক্ষার্থীর প্রধানমন্ত্রীকে খোলা চিঠি
রাজনীতিমুক্ত বুয়েটের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
ছাত্রদলের সংহতি প্রত্যাখ্যান করেছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Chhatra Dal has formed a cell to get justice for the students abused by the Chhatra League

ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের ন্যায়বিচার পেতে ছাত্রদলের ‘সেল’

ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতিত শিক্ষার্থীদের ন্যায়বিচার পেতে ছাত্রদলের ‘সেল’
ছাত্রদল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ‘শিক্ষার্থী নির্যাতন বিষয়ক তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ সেল’ ও ‘আইনি সহায়তা সেল’ ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া বিরোধী মত ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতনের তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীদের ন্যায়বিচার পাইয়ে দেয়া এবং এসব নির্যাতনের তথ্য সংরক্ষণে পৃথক দুটি সেল গঠন করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল।

বুধবার সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এই দুটি সেলের নাম ‘শিক্ষার্থী নির্যাতন বিষয়ক তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ সেল’ ও ‘আইনি সহায়তা সেল’।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই সেল দুটি ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘটে যাওয়া বিরোধী মত ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নির্যাতনের তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণে সহায়তা করবে।’

এ বিষয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যমকর্মীদের কাছেও ছাত্রদল সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছে।

শিক্ষার্থী নির্যাতন বিষয়ক তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ সেলের সদস্যরা হলেন- আবু আফসান মোহাম্মদ ইয়াহইয়া, এ বি এম ইজাজুল কবির রুয়েল, মনজুরুল আলম রিয়াদ, খোরশেদ আলম সোহেল, আরিফুল ইসলাম, গণেশ চন্দ্র রায় ও নাহিদুজ্জামান শিপন।

আইনি সহায়তা সেলের সদস্যরা হলেন- মো. সাজ্জাদ হোসেন সবুজ, এইচ এম জাহিদুল ইসলাম, মো. আল আমিন, মো. রফিকুল ইসলাম হিমেল, মল্লিক ওয়াসি উদ্দিন তামী এবং এস এম সাইফ কাদের রুবাব।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাহিদুজ্জামান শিপন বলেন, ‘ছাত্রলীগ ২০০৯ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের নির্যাতনের জন্য হলে হলে টর্চার সেল গঠন করেছিল। সেখানে প্রতিনিয়ত মুক্ত মতকে বাধাগ্রস্ত করতে ও বিরোধী মত দমনে আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার মাধ্যমে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। সেসব ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য এই সেল গঠন করা হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের এসব নির্যাতনের তথ্য সংগ্রহ করে জাতির সামনে উন্মুক্ত করা হবে, যাতে ভবিষ্যতে ছাত্র-রাজনীতির নামে সন্ত্রাসী কার্যকলাপের ন্যূনতম সুযোগ কেউ না পায়।’

আরও পড়ুন:
ঢাবির হলে গণরুম বিলুপ্তির সিদ্ধান্ত
পুরো ক্যাম্পাস নয়, ঢাবির নির্দিষ্ট স্থানে দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রস্তাব
আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও পরিবারের পাশে ছাত্রদল

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Protest of the published news and statement of the reporter

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়েছে, প্রকাশিত সংবাদে যেসব শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা হয়েছে তা মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ।

‘বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের হল দখল, আধিপত্য বিস্তারে ছাত্রলীগকে প্রশ্রয়’ শিরোনামে ৮ সেপ্টেম্বর নিউজবাংলায় প্রকাশিত সংবাদের অংশবিশেষের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও ববি শাখা ছাত্রদলের ছাত্রীবিষয়ক সম্পাদিকা জান্নাতুল নওরিন উর্মি এবং ববি ছাত্রদলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটির সদস্য মো. আরিফ হোসাইন শান্ত ও শেরে বাংলা হলের রিফাত মাহমুদ।

গত ৯ সেপ্টেম্বর আরিফ হোসাইন শান্ত স্বাক্ষরিত প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়েছে, ‘প্রকাশিত সংবাদে যেসব শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা হয়েছে তা মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ। আমি এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’

সংবাদে শেরে বাংলা হলের ২০০৭ নম্বর কক্ষে রিফাত মাহমুদকে সিট বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে। হলে কোনো শিক্ষার্থীকে সিট বরাদ্দের কোনো এখতিয়ার অন্য কোনো শিক্ষার্থীর নেই, এটি হল প্রশাসনের এখতিয়ারভুক্ত। রিফাত মাহমুদ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অনেক আগে থেকেই ওই কক্ষে অবস্থান করে লেখাপড়া চালিয়ে আসছেন এবং তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে একজন সক্রিয় অংশগ্রহণকারী।

প্রতিবেদকের বক্তব্য

নিউজবাংলা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি এ বিষয়ে বলেন, রিফাত মাহমুদ শেরে বাংলা হলের বৈধ আবাসিক শিক্ষার্থী নন। তিনি ২০০৭ নম্বর কক্ষে ছাত্রলীগ নেতা রাজু মোল্ল্যার সিটে অবৈধভাবে অবস্থান করছেন এবং কক্ষটিতে তার নামে কোনো আসন বরাদ্দও নেই। এর সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ প্রতিবেদকের কাছে বিদ্যমান।

অবৈধভাবে অবস্থান করায় কতিপয় শিক্ষার্থী রিফাত মাহমুদকে গত ৫ সেপ্টেম্বর রাতে ওই কক্ষ থেকে নামিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেন।

রিফাত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের কার্যনির্বাহী সদস্য আরিফ হোসেন শান্তর অনুসারী ও সক্রিয় কর্মী। আর আরিফ হোসেন শান্ত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের ছাত্রী-বিষয়ক সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক জান্নাতুল নওরিন উর্মির অনুসারী।

এই সংবাদ প্রকাশের আগে জান্নাতুল নওরিন উর্মির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিউজবাংলাকে বলেন, ‘রিফাত মাহমুদকে হল থেকে নেমে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। কিন্তু রিফাত হল থেকে নামেননি।’

আরও পড়ুন:
ছাত্রদলের হল দখল, আধিপত্য বিস্তারে ছাত্রলীগকে প্রশ্রয়
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় বিএম কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত ১৫০
উপাচার্যের অনুপস্থিতিতে ববির দায়িত্বে অধ্যাপক মুহসিন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রক্টরসহ ১৯ জনের পদত্যাগ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
17 injured in the clash between Dhaka College and Ideal College students

ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত ১৭

ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে আহত ১৭ সংঘর্ষে আহত এক শিক্ষার্থীকে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। ছবি: নিউজবাংলা
ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আহতরা চিকিৎসা নিতে বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে পাঁচটার মধ্যে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে আসে। তাদের অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। বাকি কয়েকজনকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’

রাজধানীর ধানমণ্ডি ও সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়ে ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরের পর সৃষ্ট এই সংঘর্ষে ১৭ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

আহতদের ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

আহতরা হলেন- ঢাকা কলেজের মশিউর রহমান, আব্দুল্লাহ, তৌহিদুর রহমান তানভীর, বাদল, সামির, তাহমিদ সালেহ, আব্দুল্লাহ, আরিফ, শামীম, বখতিয়ার, শামীম, নিশাত, হুজাইফা ও ইয়াসিন একং আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থী উসাইব, মুসা ও আব্দুল্লাহ।

ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, মঙ্গলবার কলেজে নবীন বরণ অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীরা বের হলে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যাম্পাসে ঢুকে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করতে থাকে। এতে তাদের অনেক শিক্ষার্থী আহত হয়। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যালে নিয়ে আসা হয়।

অপরদিকে আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের ক্যাম্পাসে এসে ভাঙচুর করে ও প্রতিষ্ঠানের বিলবোর্ড খুলে নিয়ে যায়। এর জের ধরে তাদের সঙ্গে কয়েক দফা ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এতে তাদের কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘ঢাকা কলেজ ও আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। আহতরা চিকিৎসা নিতে বিকেল সাড়ে ৩টা থেকে পাঁচটার মধ্যে ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে আসে। তাদের অনেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছে। বাকি কয়েকজনকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।’

আরও পড়ুন:
তুচ্ছ ঘটনার জেরে শেরপুরে সংঘর্ষে দুজন নিহত, আহত ১০
চাঁদপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৫০
অভ্যুত্থানে নিহত হাজারের বেশি, চোখ হারিয়েছেন চার শতাধিক
সচিবালয় এলাকায় আনসার-শিক্ষার্থী সংঘর্ষ, আহত ৩৮
নগরকান্দায় বিএনপির দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, নিহত ১ আহত ১০

মন্তব্য

p
উপরে