× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Fall in 7 days
google_news print-icon

৮ দিনের ৭ দিনই পতন

৮-দিনের-৭-দিনই-পতন
গত ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিকে নিয়ে বৈঠকে কোনো সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসার পর আট দিনে সূচক পড়ল ৩১২.৪৪ পয়েন্ট।

আরও একটি খারাপ দিন গেল পুঁজিবাজারে। টানা দুই দিন আর আট কর্মদিবসের মধ্যে সাত কর্মদিবস পতন দেখল বিনিয়োগকারীরা। শেয়ারদর কমছেই, এই পরিস্থিতিতে নতুন বিনিয়োগে আগ্রহী হচ্ছে না বিনিয়োগকারীরা। ফলে লেনদেনও গতি পাচ্ছে না।

আড়াই মাস আগে এক ঘণ্টায় যে লেনদেন হতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে, এখন সাড়ে চার ঘণ্টাতেও তা দেখা যাচ্ছে না।

গত ২৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত প্রতিদিনই লেনদেন ছিল ২ হাজার কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে ৪ অক্টোবর হাতবদল হয় ২ হাজার ৭৫৫ কোটি ২০ লাখ টাকা।

সেই লেনদেন এখন নেমেছে সাত থেকে আটশ কোটি টাকার ঘরে। গত ৫ কর্মদিবসের মধ্যে এক দিনই কেবল এক হাজার কোটি টাকার বেশি ছিল। ১৩ ডিসেম্বর তা গত আট মাসের মধ্যে প্রথমবারের মতো সাতশ কোটির নিচে নেমে যায়।

নভেম্বরের শুরু থেকেই দেখা যাচ্ছে, বেশিরভাগ সপ্তাহেই প্রথম কর্মদিবস শুরু হয় পতন দিয়ে, যার ধারা বজায় থাকে দ্বিতীয় কর্মদিবসেও।

চলতি সপ্তাহেও প্রথম কর্মদিবস রোববার ৯৪.৯৮ পয়েন্ট পতন হয়। দ্বিতীয় দিন সোমবার আরও কমে ৪৬.৬৩ পয়েন্ট। ১০০ কোম্পানির শেয়ারমূল্য বৃদ্ধির বিপরীতে কমছে ২৪১টির দর।

গত ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসিকে নিয়ে বৈঠকে কোনো সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না আসার পর আট দিনে সূচক পড়ল ৩১২.৪৪ পয়েন্ট।

৮ দিনের ৭ দিনই পতন
সোমবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

সেই বৈঠক শেষে জানানো হয়, পুঁজিবাজারে ব্যাংকে বিনিয়োগের যে সীমা বা এক্সপোজার লিমিট, সেটি শেয়ারের বাজারমূল্য নাকি ক্রয়মূল্যে নির্ধারণ হবে, বন্ডে বিনিয়োগ এই সীমার বাইরে থাকবে কি না –এই দুটিসহ যেসব বিষয়ে মতভিন্নতা আছে, সেগুলো নিয়ে ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির শুরুতে আরও একটি বৈঠক হবে। সেই বৈঠকের পর দৃশ্যমান একটি ঘোষণা আসবে।

অর্থাৎ সেই বৈঠকের আলোচনা আশাবাদী হওয়ার মতো হলেও বিনিয়োগকারীদের মধ্যে এক ধরনের আস্থাহীনতা রয়ে গেছে। সেই সঙ্গে ডিসেম্বর ক্লোজিংয়ের কারণে ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কিছু মিউচ্যুয়াল ফান্ড এবং বহুজাতিক কোম্পানির প্রফিট টেকিংয়ের কারণে বিক্রয় চাপ এবং নতুন করে শেয়ার না কেনার কারণে লেনদেনও গতি পাচ্ছে না।

সোমবাররে এই লেনদেনে কোনো বিশেষ দিক নেই। প্রধান খাতগুলোর মধ্যে কেবল বিমাতেই শেয়ারদর কিছুটা বাড়তে দেখা গেছে। বাকি প্রায় সবগুলোতেই দেখা গেলে দরপতন।

লেনদেনেও বিমা খাতে আগ্রহ দেখা গেছে। শীর্ষ অবস্থানে থাকা বিবিধ খাতের সঙ্গে এর পার্থক্য খুবই কম। গত এক মাসে সবচেয়ে বেশি দিন লেনদেনের শীর্ষে থাকা ব্যাংক খাতে আগ্রহ কমে গেছে। লেনদেনে তৃতীয় অবস্থানে ছিল এই খাত।

সূচক পতনে প্রধান ভূমিকা যেসব কোম্পানির

সোমবার সূচক পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল গ্রামীণফোনের। কোম্পানিটির দর কমেছে দশমিক ৯১ শতাংশ। এতে সূচক পড়েছে ৫.৪২ পয়েন্ট।

ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি) শেয়ার দর পতন হয়েছে প্রায় কাছাকাছি দশমিক ৯৪ শতাংশ। এতে সূচক পতন হয়েছে ৪.১৩ পয়েন্ট।

৮ দিনের ৭ দিনই পতন
সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০ কোম্পানি

টেলিকম খাতের রবির শেয়ার দর পতন হয়েছে ১.০৮ শতাংশ। সোমবার ডিএসইর প্রধান সূচকের যে পতন হয়েছে তাতে রবির অংশগ্রহণ ছিল ২.৬৩ পয়েন্ট।

ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশনের শেয়ার দর কমেছে দশমিক ৯৬ শতাংশ। এতে সূচক কমেছে ১.৭৪ পয়েন্ট।

ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ারের শেয়ার দর কমেছে ২.৭৯ শতাংশ, এতে সূচক কমেছে ১.৪০ পয়েন্ট।

বেক্সিমকো ফার্মা ১.৩৪ পয়েন্ট, বিএসআরএম স্টিল ১.১২ পয়েন্ট, ব্র্যাক ব্যাংক ১.০৫ পয়েন্ট, বার্জার পেইন্টস ১.০৩ পয়েন্ট এবং কেপিসিএলের দরপতনে সূচক পড়ে ১ পয়েন্ট।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণেই সূচক পড়েছে ২৫.৭৩ পয়েন্ট।

তবে শেয়ারদর সবচেয়ে বেশি পড়েছে লোকসানি ও স্বল্প মুলধনি কোম্পানির। সূচক উঠানামায় এসব কোম্পানির ভূমিকা থাকে না বললেই চলে।

এর বিপরীতে সূচকে সবচেয়ে বেশি ০.৮৬ শতাংশ পয়েন্ট যোগ করেছে সিটি ব্যাংক। এশিয়ার ইন্স্যুরেন্স, ওয়ান ব্যাংক, গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্স, বিএনআইসিএল, এসআইবিএল, ন্যাশনালটি, এনআরবিসি ব্যাংক, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল ও পেপার প্রসেসিংও সামান্য কিছু পয়েন্ট যোগ করতে পেরেছে।

৮ দিনের ৭ দিনই পতন
এই ১০ কোম্পানি সূচকে কিছুটা হলেও পয়েন্ট যোগ করতে পেরেছে

দর বৃদ্ধিতে শীর্ষ ১০ কোম্পানি

দর বৃদ্ধিতে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ওটিসি ফেরত দুই স্বল্প মূলধনি কোম্পানি। এর মধ্যে মনোস্পোল পেপারের শেয়ার দর বেড়েছে সবচেয়ে বেশি ৯.৭৬ শতাংশ। কোম্পানিটির ১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার ৮৫ হাজার ১৫২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

পেপার প্রসেসিং মিলসের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৩৬ শতাংশ। শেয়ার দর ১৯৪ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২১২ টাকা ৫০ পয়সা। লেনদেন হয়েছে ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার।

নয় শতাংশের বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া আরেক কোম্পানি ছিল বিমা খাতের এশিয়া ইন্স্যুরেন্স, যার দর বেড়েছে ৯.২৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৯৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৪ টাকা ৯০ পয়সা।

৮ দিনের ৭ দিনই পতন
সোমবার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে এই ৬টি খাতে

সাত শতাংশের বেশি শেয়ার দর বেড়েছে দুটি কোম্পানির। এর মধ্যে ন্যাশনাল টি কোম্পানির দর বেড়েছে ৭.৪৯ শতাংশ আর আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বেড়েছে ৭.০৫ শতাংশ।

ছয় শতাংশের বেশি দুটি আর পাঁচ শতাংশের বেশি ছয়টি কোম্পানির। এগুলোর মধ্যে প্রগতি লাইফেরে ৬.৬৫ শতাংশ, অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের ৬ শতাংশ, এএমসিএল (প্রাণ) ৫.৮৬ শতাংশ, লিব্রা ইনফিউসেসের ৫.৫৮ শতাংশ, সিএনএ টেক্সটাইলের ৫.৪৭ শতাংশ শেয়ার দর বেড়েছে।

সোনালী আঁশ, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্স, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইলের শেয়ার দরও বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি।

দর পতনের ১০ কোম্পানি

সাভার রিফ্যাক্টরিজের দর কমেছে সবচেয়ে বেশি ৭.৭০ শতাংশ। শেয়ার দর ১৮৪ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৭০ টাকা। ৩ লাখ ৩৮ হাজার টাকা লেনদেনে হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৯০৮টি শেয়ার।

দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন শেয়ার দর কমেছে ৬.৫২ শতাংশ। এর আগে দুই কর্মদিবস ধারাবাহিক দর বেড়েছিল কোম্পানিটির। এদিন ২ কোটি ৩১ লাখ টাকার ১৭ লাখ ৫০ হাজার ৬৬২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা কেপিসিএলের দর কমেছে ৬.১৩ শতাংশ। গত দশ কর্মদিবসে কেপিসিএলের দর বেড়েছে মাত্র দুদিন। এর মধ্যে সোমবারসহ পাঁচদিন টানা দর পতন হয়েছে কোম্পানিটির।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা বিচ হ্যাচারির দর কমেছে ৫.২৬ শতাংশ। ১ কোটি ৫২ লাখ টাকার ৫ রাখ ২৫ হাজার ৮৫২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

ফাইন ফুডসের দর কমেছে ৫.০২ শতাংশ। একটিভ ফাইনের দর কমেছে ৫ শতাংশ। সুহিৃদের শেয়ার দর কমেছে ৪.২৫ শতাংশ। সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের দর কমেছে ৪.২১ শতাংশ। ফার্স্ট ফাইন্যান্সের দর কমেছে ৪.১৬ শতাংশ।

গত তিন কর্মদিবস টানা দর বৃদ্ধির পর সোমবার শেয়ার দর কমেছে ফুওয়াং ফুডের ৪.১১ শতাংশ।

৮ দিনের ৭ দিনই পতন
বেশিরভাগ খাতই দরপতন দেখেছে সোমবার

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

রোববারের ধারাবাহিকতায় সোমবারও লেনদেনের শীর্ষে ছিল বেক্সিমকো লিমিটেড, যার ১২৮ কোটি ৮২ লাখ টাকার ৮৫ লাখ ২৬ হাজার ৯১৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৭০ পয়সা বা দশমিক ৪৬ শতাংশ।

জেনেক্স ইনফোসিসের শেয়ার লেনদেন হয়েছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ৩৭ কোটি ২৬ লাখ টাকার ২১ লাখ ৫০ হাজার ৫১৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে কোম্পানিটির।

শেয়ার দর ২.১৭ শতাংশ বা শেয়ার প্রতি ৩ টাকা ৮০ পয়সা কমে ১৭৫ টাকার শেয়ার দিন শেষে হয়েছে ১৭১ টাকা ২০ পয়সা।

ওয়ান ব্যাংকের শেয়ার দর গত সাত কর্মদিবস কমার পর বেড়েছে ২.৯০ শতাংশ। কোম্পানিটির ৩৩ কোটি ২০ লাখ টাকার ২ কোটি ৩৩ লাখ ৩৯ হাজার ২২৫টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। শেয়ার দর ১৩ টাকা ৮০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪ টাকা ২০ পয়সা।

বিমা খাতের এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৮৬ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ২৭ লাখ ২ হাজার ২৩টি শেয়ার।

বিমা খাতের আরেক কোম্পানি সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে দশমিক ৪৭ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে ১৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ১৯ লাখ ৮৬ হাজার ৯৬৩টি শেয়ার।

আইএফআইসি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৭৬ লাখ ৪১ হাজার ৬৭০টি শেয়ার।

ফরচুন সুজের লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ২৯ লাখ টাকার। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১২ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮৭টি।

জিএসপি ফাইন্যান্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৮১ লাখ টাকা, প্যারামাউন্ড টেক্সটাইলের ১০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা, ফাস্ট সিকিউরিজিস ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ১০ কোটি ৪৭ লাখ টাকার।

আরও পড়ুন:
আবারও বড় পতনে শুরু সপ্তাহ
তিন দিন পর সূচক বাড়লেও লেনদেন আবার তলানিতে
ব্যাংকের বিশেষ তহবিলের অর্ধেকও পুঁজিবাজারে আসেনি
‘বিশেষ সুবিধা’র ঋণে অতিরিক্ত ২ শতাংশ সঞ্চিতির নির্দেশ
আইএমএফ ‘সুন্দর’ পুঁজিবাজার চায়: বিএসইসি কমিশনার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

p
উপরে