× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Citibanks digital loan 18 bKash customers get loans in 72 hours
google_news print-icon

সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ঋণ: ১৯৫৫ বিকাশ গ্রাহক পেলেন ৪০ লাখ টাকা

সিটি-ব্যাংকের-ডিজিটাল-ঋণ-১৯৫৫-বিকাশ-গ্রাহক-পেলেন-৪০-লাখ-টাকা
সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠান। ছবি: নিউজবাংলা
সিটি ব্যাংকের জনসংযোগ ও গণমাধ্যমপ্রধান মির্জা গোলাম ইয়াহিয়া শনিবার রাতে নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বুধবার দুপুর ১২টা থেকে শনিবার রাত ১০টা পর্যন্ত ৪০ লাখ ৭ হাজার টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। ঋণ পেয়েছেন বিকাশের ১ হাজার ৯৫৫ গ্রাহক। গড় ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৫০ টাকা।

ডিজিটাল ঋণের যুগে প্রবেশ করেছে বাংলাদেশ। বেসরকারি সিটি ব্যাংক এই ঋণ কার্যক্রম চালু করেছে বুধবার থেকে।

চালুর পর ৮২ ঘণ্টায় বিকাশের ১ হাজার ৯৫৫ গ্রাহককে ৪০ লাখ ৭ হাজার ৫০ টাকা ঋণ দিয়েছে ব্যাংকটি। গড় ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৫০ টাকা।

এই ঋণ পেতে বিকাশ গ্রাহকদের কোথাও যেতে হয়নি। এমনকি কোনো নথিতেও সই করতে হয়নি, দিতে হয়নি জামানত। সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঘরে বসেই মোবাইল ফোনের এক ক্লিকে ঋণ পাচ্ছেন গ্রাহকরা।

ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান সিটি ব্যাংকের জনসংযোগ ও গণমাধ্যমপ্রধান মির্জা গোলাম ইয়াহিয়া শনিবার সন্ধ্যায় নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বুধবার দুপুর ১২টা থেকে শনিবার রাত ১০টা পর্যন্ত ৮২ ঘণ্টায় ৪০ লাখ ৭ হাজার টাকা ৫০ টাকা ঋণ দেয়া হয়েছে। ঋণ পেয়েছেন মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) বিকাশের ১ হাজার ৯৫৫ গ্রাহক। গড় ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৫০ টাকা।

তিনি বলেন, ‘সিটি ব্যাংকের ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। আমরা অভিভূত। ভাবতেও পারিনি এমন সাড়া পাব।’

সিটি ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৫ ডিসেম্বর বুধবার দুপুর ১২টা থেকে এই ঋণ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর ওই দিন ৪৭৩ জন বিকাশ গ্রাহক ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৭৫০ টাকা ঋণ পেয়েছিলেন। গড় ঋণের পরিমাণ ছিল ২ হাজার ২৭ টাকা। ১৬ ডিসেম্বর ৫১১ জন ৭ লাখ ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা ঋণ নিয়েছেন; গত ঋণের অঙ্ক ১ হাজার ৪৪৬ টাকা। ১৭ ডিসেম্বর ৫ লাখ ২১ হাজার ৫০০ টাকা নিয়েছেন ৩৬৭ জন’ গড়ে ১ হাজার ৪২১ টাকা।

১৮ ডিসেম্বর শনিবার ঋণ বিতরণ হয়েছে সবচেয়ে বেশি; রাত ১০টা ১৮ মিনিট পর্যন্ত ১৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। নিয়েছেন ৬০৬ জন; গড় ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৯৬০ টাকা।

তবে বিকাশের সব গ্রাহক এ ঋণ পাচ্ছেন না। কারণ সিটি ব্যাংক এ ঋণ দেয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে গ্রাহকের কিছু যোগ্যতা নির্ধারণ করেছে। এ জন্য বিকাশের অনেক গ্রাহক ঋণের চেষ্টা করেও পাচ্ছেন না।

যারা ব্যর্থ হচ্ছেন, তাদের বিকাশের অ্যাপে দেখানো হচ্ছে, ‘দুঃখিত... আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ঋণ প্রদানের নীতিমালা অনুযায়ী আপনার বিকাশ হিসাব এখনো ঋণসেবার জন্য উপযুক্ত নয়।’

বিকাশ কর্তৃপক্ষ বলছে, শুধু বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে তথ্য সরবরাহ করে (ই-কেওয়াইসি) যেসব গ্রাহক বিকাশ হিসাব খুলেছেন, তারাই শুরুতে ডিজিটাল ঋণ পাচ্ছেন। পাশাপাশি প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে নিয়মিত লেনদেনকারীদের।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিকাশের এক কর্মকর্তা নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রচলিত পদ্ধতিতে কেওয়াইসিতে যারা গ্রাহক হয়েছেন, তাদের জন্য ই-কেওয়াইসির মাধ্যমে পুনরায় নিবন্ধনের উদ্যোগ নিচ্ছে বিকাশ। সেই প্রক্রিয়া শেষ হলে আরও গ্রাহক ঋণ পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করবেন।

‘প্রচলিত পদ্ধতিতে যারা গ্রাহক হয়েছেন, তাদেরও ঋণের আওতায় আনতে উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ জন্য ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা বলছে, বায়োমেট্রিক পদ্ধতির মাধ্যমে ই-কেওয়াইসির মাধ্যমে যারা গ্রাহক হয়েছেন, তারাই শুধু ঋণ পাবেন।

আর সিটি ব্যাংকের ভাষ্য, ঋণ পেতে গ্রাহককে দীর্ঘদিন বিকাশ অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে। যেহেতু বিকাশের লেনদেন পর্যালোচনা করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ধারণ করে দিচ্ছে কারা ঋণ পাবেন, তাই গ্রাহক যত বেশি বিকাশে লেনদেন করবেন, ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে তারাই অগ্রাধিকার পাবেন।

নানা মানদণ্ড বিবেচনায় যোগ্য গ্রাহকদের ৯ শতাংশ সুদে ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে সিটি ব্যাংক। এর মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ তিন মাস। তিনটি মাসিক কিস্তিতে বিকাশ অ্যাপ থেকেই ঋণ পরিশোধ করা যাবে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন আর্থিক লেনদেন সেবা চালু থাকলেও এত দিন ঋণ নেয়ার সুযোগ ছিল না। বছরজুড়ে পাইলট প্রকল্প সফলভাবে শেষ হলে প্রথমবারের মতো দেশে জামানতহীন ইনস্ট্যান্ট ‘ডিজিটাল ক্ষুদ্রঋণ’ নামের এই সেবা চালু করে সিটি ব্যাংক।

রাজধানীর একটি হোটেলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বুধবার এই সেবার উদ্বোধন করেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আবু ফরাহ মো. নাছের ও সিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান আজিজ আল কায়সার।

জানানো হয়, এই ঋণে দৈনিক হারে সুদহার নির্ধারিত হবে। ফলে একজন গ্রহীতা মেয়াদ পূর্তির আগেও ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে তাকে কেবল সেই কদিনের সুদ দিতে হবে। অগ্রিম নিষ্পত্তির জন্য নেই বাড়তি খরচ। নোটিফিকেশনের মাধ্যমে ঋণ পরিশোধের নির্দিষ্ট তারিখ জানিয়ে দেবে সিটি ব্যাংক।

আরও পড়ুন:
সিটি ব্যাংকের চমক: ৩১ ঘণ্টায় ঋণ পেলেন ৮৫৭ বিকাশ গ্রাহক
এক ক্লিকেই ২০ হাজার টাকা ঋণ
সিটি ব্যাংকের ‘সিটি ইসলামিক’ সেবা চালু
সিটি ব্যাংকের নেতৃত্বে বিদ্যুৎকেন্দ্রে ৭৪২ কোটি টাকার ঋণ
‘মুজিবপিডিয়া’ প্রকাশে অর্থায়ন করছে সিটি ব্যাংক

মন্তব্য

আরও পড়ুন

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশ
NRBC Bank AGM held

এনআরবিসি ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত

এনআরবিসি ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত

এনআরবিসি ব্যাংকের ১২তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় গত বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন, লভ্যাংশ, ২০২৫ সালের জন্য নিরীক্ষক নিয়োগ ও তাদের সম্মানী অনুমোদন করা হয়। ২১ আগস্ট, ২০২৫, বৃহস্পতিবার, কুর্মিটোলা গল্ফ ক্লাবে ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়ার সভাপতিত্বে হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত সভায় স্বশরীর ও অনলাইন প্লাটফর্মে স্বতন্ত্র পরিচালক, উদ্যোক্তা ও শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ অংশ নেন।

সভায় স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবুল বশর, মো. আনোয়ার হোসেন ও ব্যারিস্টার মো: শফিকুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান, ডিএমডি ও সিএফও হারুনুর রশীদ এবং কোম্পানি সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সভায় শেয়ারহোল্ডারদের অনলাইন প্লাটফর্মে প্রদত্ত সর্বোচ্চ ভোটের মাধ্যমে ৪ টি এজেন্ডা পাস করা হয়। এছাড়া অনলাইন এবং সশরীরে উপস্থিত বিনিয়োকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া।

এজিএমে অংশগ্রহণকারী সকল স্বতন্ত্র পরিচালক, শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক ও বিনিয়োগকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে চেয়ারম্যান মো. আলী হোসেন প্রধানিয়া বলেন, আমানতকারী ও সাধারন বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ বিবেচনায় এনআরবিসি ব্যাংকের নতুন পরিচালনা পর্ষদ গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আমরা ব্যাংকে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছি। কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করার মাধ্যমে নতুন পরিচালনা পর্ষদ আমনতকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ ও শেয়ারহোল্ডারদের প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হবে বলে আমি প্রত্যাশা করি। তিনি আরও বলেন, ঋণশৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে ব্যাংকের গুণগত সম্পদ ও মুনাফা বৃদ্ধি করাই এই পর্ষদের লক্ষ্য। এক্ষেত্রে, তিনি সবাইকে সহযোগিতার মনোভাব নিয়ে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ, বলেন, ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের আস্থার কারণে আমানতের পরিমান ২০ হাজার কোটি টাকার মাইলফলক অতিক্রম করেছে। সুবিস্তৃত নেটওয়ার্কের মাধ্যমে টেকসই ব্যবসায়িক পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এই পরিকল্পনা সফল হলে শেয়ারহোল্ডারগণ তাদের বিনিয়োগের কাঙ্খিত সুফল পাবেন বলে আমরা আশাবাদী।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী ড. মো. তৌহিদুল আলম খান বলেন, আমানতকারী ও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা এনআরবিসি ব্যাংকের প্রাণশক্তি। আমরা দক্ষ পরিচালনা পর্ষদের নেতৃত্বে ব্যাংকের স্বার্থ সংরক্ষণের সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছি। কমপ্লায়েন্স, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে আমরা আমানতকারী ও বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ নিশ্চিত করতে চাই।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে যাত্রা করা এনআরবিসি ব্যাংক পুঁজিবাজারে নিবন্ধিত হয় ২০২১ সালে। বর্তমানে সারাদেশে ব্যাংকটির ১০৯টি শাখা এবং ৪১৫টি উপশাখার মাধ্যমে প্রথাগত ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি শরীয়াহভিত্তিক ইসলামী ব্যাংকিং সেবাও প্রদান করছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Pubali Bank PLC recognized excellence in sustainable financing

টেকসই অর্থায়নে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি পেল পূবালী ব্যাংক পিএলসি

টেকসই অর্থায়নে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি পেল পূবালী ব্যাংক পিএলসি

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত Sustainability Rating 2024- এ দেশের শীর্ষ ১০ টেকসই ব্যাংকের মধ্যে গৌরবময় অবস্থান অর্জন করেছে পূবালী ব্যাংক পিএলসি।

এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাননীয় গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আলী-এর নিকট টেকসই অর্থায়নে শ্রেষ্ঠত্বের সনদ ও ক্রেস্ট হস্তান্তর করেন।

এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের মাননীয় ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার, অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং পূবালী ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইছা উপস্থিত ছিলেন।

এই অর্জন পূবালী ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি ভিশনের প্রতিফলনÑ সুশাসন, পরিবেশবান্ধব অর্থায়ন, প্রযুক্তিনির্ভর সেবা এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংকে সমন্বিত করে জাতীয় অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Shahjalal Islami Bank PLC earned the Crest and Honor Memorandum for Sustainable Rating from Bank

ব্যাংক থেকে সাসটেইনেবল রেটিং এর জন্য ক্রেস্ট ও সম্মাননা স্মারক অর্জন করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি

ব্যাংক থেকে সাসটেইনেবল রেটিং এর জন্য ক্রেস্ট ও সম্মাননা স্মারক অর্জন করল শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ২০২৪ সালের সাসটেইনেবল রেটিং এর জন্য ক্রেস্ট ও সম্মাননা স্মারক অর্জন করেছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি। ২০ আগস্ট ২০২৫ইং তারিখে বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ. মনসুর এর নিকট থেকে উক্ত ক্রেস্ট ও সম্মাননা গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ বাংকের ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার, বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মনোজ কুমার হাওলাদার, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্ট এর পরিচালক চৌধুরী লিয়াকত আলী এবং শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এম. সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ২০২৪ সালে ব্যাংকিং কার্যক্রমে বিভিন্ন সূচকে সন্তোষজনক অগ্রগতি ও উৎকর্ষতার জন্য এই সম্মানজনক স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২০ সাল থেকে সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স, গ্রীণ রিফাইন্যান্স, কর্পোরেট সোস্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর), কোর ব্যাংকিং সাসটেইনেবেলিটি এবং ব্যাংকিং সেবার পরিধি ক্যাটাগরীর উপর ভিত্তি করে এই পুরস্কার প্রদান করে আসছে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এই ধরনের সম্মানজনক স্বীকৃতি অর্জন শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যাংকিং কার্যক্রমকে আরো বেগবান করার পাশাপাশি গ্রাহকদের সাথে ব্যাংকের সম্পর্ককে আরো সুদৃঢ় করবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first 6 months of 2021 the record of a net deposit growth of Tk

২০২৫ সালের প্রথম ৮ মাসে ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের ১০,০০০ কোটি টাকার নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধির রেকর্ড

২০২৫ সালের প্রথম ৮ মাসে ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের ১০,০০০ কোটি টাকার নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধির রেকর্ড

২০২৫ সালের প্রথম আট মাসে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্ক ১০,০০০ কোটি টাকার নিট ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এই ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি আমানত সংগ্রহে ব্যাংকটির টেকসইতার প্রতিফলন।

বিগত কয়েক বছর ধরে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের এই লক্ষণীয় ডিপোজিট প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। ব্যাংকটির ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের এমন মাইলফলক ব্যাংকিং খাতে আমানত সংগ্রহে নতুন বেঞ্চমার্ক তৈরি করে চলেছে।

এই সাফল্য উদ্যাপনের লক্ষ্যে ব্যাংকটি ২০ আগস্ট ২০২৫ ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। আয়োজনে ব্রাঞ্চ নেটওয়ার্কের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে যোগ দেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক। এ সময় ব্র্যাংকটির ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের রিজিওনাল হেড, ক্লাস্টার হেড এবং ব্রাঞ্চ ম্যানেজারসহ উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র জোনাল হেড (নর্থ) এ. কে. এম. তারেক এবং সিনিয়র জোনাল হেড (সাউথ) তাহের হাসান আল মামুন।

ব্যাংকের এমন সাফল্যে গ্রাহক আস্থা এবং গ্রাহকদের সাথে সুসম্পর্কের বিষয়টির ওপর জোর দিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “গ্রাহকের সাথে আস্থার সম্পর্ককে আমরা আমানত সংগ্রহে সবচেয়ে বড় দক্ষতা হিসেবে দেখি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ২০২৫ সালের বাকি সময়ে এবং সামনের বছরগুলোতেও ডিপোজিট প্রবৃদ্ধিতে আমাদের এমন সাফল্য অব্যাহত থাকবে।”

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২৩টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং ৯ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Traders demanding continuing onion imports

পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখার দাবি ব্যবসায়ীদের

পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখার দাবি ব্যবসায়ীদের

দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে ও সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি অব্যাহত রাখার দাবি জানিয়েছেন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারকরা। একই সঙ্গে আমদানির ক্ষেত্রে ৩০ টনের বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন তারা।

বুধবার হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের পক্ষ থেকে সংগঠনটির কার্যালয়ে জারুরি সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। আমদানির অনুমতি অব্যাহত না রাখলে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে সংগঠনটি।

সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘গত ১৪ আগস্ট পেঁয়াজের আইপি দেয় সরকার, ফলে ১৭ আগস্ট থেকে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়। এতে দেশের বাজারে পণ্যটির সররবাহ বাড়ায় দাম কমে আসছিল। কিন্তু ১৯ আগস্ট থেকে আবারো হঠাৎ করে আইপি বন্ধ করে দেওয়া হয়।’

এখন আমদানিকারকরা আবেদন করলেও কোনো আইপি ইস্যু করা হচ্ছেনা। এতে করে আমদানিকারকরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। হঠাৎ করে আইপি বন্ধের কারণে সীমান্তের ওপারে শতাধিক পেঁয়াজ বোঝাই ট্রাক আটকা পড়ে আছে।

সংবাদ সম্মেলনে যেসব আমদানিকারক ইতোমধ্যে আইপির জন্য আবেদন করেছেন ও ভারতে পেঁয়াজ কিনে ট্রাকে লোড করে রেখেছেন তাদের জন্য পেঁয়াজ আমদানির অনুমতির দাবি জানানো হয়। আমদানি উন্মুক্ত থাকলে দেশের বাজারে দাম কমে আসবে বলেও জানিয়েছেন সংগঠনটির নেতারা।

সেসময় সেখানে হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক ও আমদানিকারক রিপন হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the face of the fall the capital market is reduced to the index overall transaction

পতনের মুখে পুঁজিবাজার, কমেছে সূচক, সার্বিক লেনদেন

পতনের মুখে পুঁজিবাজার, কমেছে সূচক, সার্বিক লেনদেন

টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থানের পর বুধবার পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজার; কমেছে সূচক, বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও সার্বিক লেনদেন।

উত্থান দিয়ে লেনদেনে শুরু হলেও বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে সূচকের পতন হতে থাকে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। লেনদেনে শেষে প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩১ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১১ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১২৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২২৩ কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ৫১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির। সর্বোচ্চ লভ্যাংশ দেওয়া এ ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ২১৯ কোম্পানির মধ্যে ৭২ কোম্পানির দরবৃদ্ধির পাশাপাশি দর কমেছে ১২৩ এবং অপরিবর্তিত ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ব্লক মার্কেটে ২৯ কোম্পানির ২৩ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এশিয়াটিক ল্যাবরেটারিজ সর্বোচ্চ ১০ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

লেনদেন কমেছে ডিএসইতে; সারাদিনে ৯৫৩ কোটি টাকার শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১ হাজার ৩৭ কোটি টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষে ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্ক লিমিটেড এবং ৭ শতাংশের ওপর দাম কমে তলানিতে স্ট্যান্ডার্ড সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতোই সূচকের পতন হয়েছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই), সার্বিক সূচক কমেছে ৭৫ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২২৮ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৯০, কমেছে ১০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

গতদিনের লেনদেন অর্ধেকে নেমে এসেছে সিএসইতে। সারাদিনে ৯ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ১৮ কোটি টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মেট্রো স্পিনিং লিমিটেড।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Production in the industry is being disrupted due to lack of gas BGMEA president

গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে: বিজিএমইএ সভাপতি

গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে: বিজিএমইএ সভাপতি

বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেছেন, পোশাকশিল্পে চাহিদা অনুযায়ী গ্যাসের সরবরাহ পাওয়া যায় না। পর্যাপ্ত গ্যাসের চাপ না থাকায় অনেক কারখানা তাদের পূর্ণ উৎপাদন সক্ষমতা ব্যবহার করতে পারছে না। গ্যাস না থাকায় শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে রপ্তানি এবং দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

বুধবার বিজিএমইএ সভাপতি জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সঙ্গে তার সচিবালয়স্থ কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে এসব কথা বলেন। পোশাক শিল্পের সংকট মোকাবিলায় বিজিএমইএ সভাপতি পাঁচটি জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব করেন। এ সময় বিজিএমইএ পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রহিম ও এ বি এম সামছুদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের পর আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতামূলক সক্ষমতা ধরে রাখা এবং বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সুরক্ষিত রাখতে পোশাক শিল্পের পথ সুগম করা অত্যন্ত জরুরি।

তিনি তৈরি পোশাক শিল্পের বর্তমান গ্যাস পরিস্থিতি এবং গ্যাস সংকটের কারণে সৃষ্ট নানা সমস্যা তুলে ধরেন। এ সংকট মোকাবিলায় বিজিএমইএ সভাপতি পাঁচটি জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের প্রস্তাব করেন।

এগুলো হলো: দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সুরক্ষার জন্য গ্যাসের নতুন সংযোগ প্রদানের ক্ষেত্রে শ্রমঘন পোশাক ও বস্ত্র শিল্পকে অগ্রাধিকার দিতে হবে, তিতাস গ্যাসের নতুন সংযোগ অনুমোদনের ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয় কর্তৃক যাচাই-বাছাই কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করার আহ্বান জানান, যাতে করে কারখানাগুলো সময়মতো উৎপাদন শুরু করতে পারে, লোড বৃদ্ধির প্রয়োজন নেই, শুধু সরঞ্জাম পরিবর্তন, পরিমার্জন বা স্থানান্তরের জন্য আবেদনকারীদের একটি আলাদা তালিকা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত প্রদান করার অনুরোধ জানানো হয়, কম লোড বৃদ্ধির আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গ্যাস সংযোগ প্রদানের প্রস্তাব করা হয়, যা ছোট ও মাঝারি শিল্পগুলো দ্রুত উৎপাদনে যেতে সাহায্য করবে, ধামরাই ও মানিকগঞ্জের মতো যেসব এলাকার গ্যাস পাইপলাইনের শেষ প্রান্তে অবস্থিত কারখানাগুলোতে গ্যাসের চাপ কমে যায়, সেখানে অন্তত ৩-৪ পিএসআই চাপ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করা হয়।

জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিজিএমইএ সভাপতির কথা মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং বলেন, বেসরকারি উদ্যোগে সর্ববৃহৎ কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী খাত পোশাকশিল্পকে সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। এ খাতের সমস্যাগুলো নিরসনে সরকার অত্যন্ত আন্তরিক রয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে