গাড়িচাপায় বিজিবির অবসরপ্রাপ্ত সদস্য মনোরঞ্জন হাজং আহতের ঘটনায় অবশেষে ভুক্তভোগীর মেয়ে সার্জেন্ট মহুয়া হাজংয়ের মামলা নিয়েছে পুলিশ। সড়ক পরিবহন আইনের ৯৮ ও ১২৫ ধারায় এই মামলায় গাড়ির চালকসহ অজ্ঞাতপরিচয় তিনজনকে আসামি করা হয়েছে।
মহুয়ার মামলা না নেয়ার ঘটনায় তীব্র সমালোচনার মধ্যে ঘটনার দুই সপ্তাহ পর বৃহস্পতিবার মামলাটি নেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান।
তিনি জানান, রাজধানীর বনানী থানায় এ মামলাটি নেয়া হয়েছে।
মামলায় অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূরে আজম মিয়া। তিনি বলেন, ‘আজকেই মামলা রুজু হয়েছে। মামলা নম্বর ২৫।’
মামলা নিতে এত সময় লাগার কারণ জানতে চাইলে উপকমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার পরই আমরা অভিযোগ পেয়েছি। কিন্তু যাচাই করার প্রয়োজন ছিল। আমরা যাচাই-বাছাই করে মামলা নিয়েছি।’
যাচাই করে কী পাওয়া গেছে? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমরা আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজগুলো বিশ্লেষণ করেছি। মধ্যরাতে মনোরঞ্জন হাজং মোটরসাইকেলে উল্টোপথে এসে চেয়ারম্যানবাড়ি ইউলুপের ওখানে দাঁড়ান। তিনি দাঁড়ানো অবস্থায় একটি গাড়ি ধাক্কা দেয়। আমরা মামলা নিয়েছি।’
উপকমিশনার বলেন, গাড়িটি কে চালাচ্ছিলেন, কীভাবে দুর্ঘটনাটি হলো, তা তদন্তে বেরিয়ে আসবে।
গত ২ ডিসেম্বর চেয়ারম্যানবাড়ি ইউলুপে মোটরসাইকেল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থায় গাড়ির ধাক্কায় মারাত্মক আহত হন মনোরঞ্জন। তার ডান পা প্রথমে গোড়ালি পর্যন্ত, পরে সংক্রমণ হওয়ায় হাঁটু পর্যন্ত কেটে ফেলতে হয়েছে।
মনোরঞ্জন আগে থেকেই হার্টের রোগী। এই অবস্থায় এ দুর্ঘটনার ধকল তিনি নিতে পারছেন না। তাকে আইসিইউতে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
এরপর মামলা করতে একাধিকবার চেষ্টা করেও সফল হননি মনোরঞ্জনের মেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সার্জেন্ট মহুয়া হাজং।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই দুর্ঘটনার পর প্রাইভেট কারের চালক যুবককে আটক করেও ছেড়ে দেয় পুলিশ।
সেই যুবক এক বিচারপতির ছেলে বলে গণমাধ্যমে এসেছে। তবে তার নাম কী, সেটি প্রকাশ পায়নি।
মহুয়া হাজং তার মামলার আবেদনে সেই যুবকের নাম উল্লেখ করার পর তাকে নামটি কেটে ফেলার পরামর্শ দেয়া হয় থানা থেকে। কিন্তু মহুয়া তাতে রাজি ছিলেন না। শেষ পর্যন্ত কারও নাম ছাড়াই মামলাটি করা হয়।
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ১১ দিনের সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন।
দেশ দুটির উদ্দেশে মঙ্গলবার ঢাকা ছাড়েন তিনি।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এ সফরকালে সেনাপ্রধান জাতিসংঘ সদরদপ্তর, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উচ্চপদস্থ সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে অংশ নেবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করবেন।
বৈঠকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনসংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা, সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করা হবে।
আইএসপিআর জানায়, সেনাপ্রধান ২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।
আরও পড়ুন:বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশন চালু হয়েছে।
এ স্টেশন মেরামতে খরচ হয়েছে এক কোটি ২৫ লাখ টাকা।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান মঙ্গলবার সকালে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টেশন পুনরায় চালু করার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
ওই সময় উপদেষ্টা সাংবাদিকদের জানান, এটির সংস্কারে সময় লেগেছে ২ মাস ১৭ দিন। খরচ হয়েছে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ১৮ জুলাই মিরপুর ১০ নম্বর মেট্রো স্টেশনের নিচে পুলিশ বক্সে ভাঙচুর করে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। সেদিন বিকেলে অনির্দিষ্টকালের জন্য মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ ঘোষণা করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।
পরের দিন মিরপুর ১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে হামলা এবং ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনার পর ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে তৎকালীন কর্তৃপক্ষ।
২৭ জুলাই সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেছিলেন, ‘মেট্রোরেলের কাজীপাড়া ও মিরপুর ১০ স্টেশন এক বছরেও যন্ত্রপাতি এনে সচল করা সম্ভব হবে না। মেরামতে প্রায় ৩৫০ কোটি টাকার মতো খরচ হবে।’
গত ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর দৃশ্যপট পাল্টে যায়। ৯ সেপ্টেম্বর ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিকের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। এ পদে নিয়োগ পান প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।
তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর ডিএমটিসিএলের পক্ষ থেকে বলা হয়, এই দুটি স্টেশন মেরামতে এতে বিপুল অর্থের প্রয়োজন পড়বে না। পরে গত ২০ সেপ্টেম্বর ২০ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয়ে মেট্রোরেলের কাজীপাড়া স্টেশন চালু হয়। ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর ১০ মেট্রোরেল স্টেশনও দ্রুত চালু করা হবে বলে জানায় সংস্থাটি।
আরও পড়ুন:চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবচেয়ে বেশি জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড।
এ বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন জিপিএ ফাইভ পাওয়া শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ হাজার ১৯৫ জন ছাত্র এবং ২৪ হাজার ৩৫৩ জন্য ছাত্রী।
জিপিএ ফাইভ প্রাপ্তির হার এ বোর্ডে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে মঙ্গলবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল ঘোষণার সময় এ কথা জানান।
ফলে দেখা যায়, এ বছর ১১টি বোর্ডে জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে রাজশাহীতে ২৪ হাজার ৯০২, কুমিল্লায় ৭ হাজার ৯২২, যশোরে ৯ হাজার ৭৪৯, চট্টগ্রামে ১০ হাজার ২৬৯, বরিশালে ৪ হাজার ১৬৭, সিলেটে ৬ হাজার ৬৯৮, দিনাজপুরে ১৪ হাজার ২৯৫, ময়মনসিংহে ৪ হাজার ৮২৬, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৯ হাজার ৬১৩ এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী জিপিএ ফাইভ পেয়েছে।
এ বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এর মধ্যে কেবল এইচএসসিতে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে এক লাখ ৩১ হাজার ৩৭৬ শিক্ষার্থী।
আলিম পরীক্ষায় পাসের হার ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৯ হাজার ৬১৩ পরীক্ষার্থী।
ভোকেশনাল/বিএম/ডিপ্লোমা ইন কমার্সে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৯ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছে ৪ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।
গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। ওই বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ শিক্ষার্থী।
আরও পড়ুন:এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’
বিগত বছরের সঙ্গে এবারের ফলের তুলনা করে তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।
‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় শতভাগ ফেল করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়ে ৬৫টিতে দাঁড়িয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।
‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’
শতভাগ পাস ও ফেল করা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’
এইচএসসি ও সমমানের এবারের পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণ বুধবার থেকে শুরু হয়ে ২২ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছেন আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার।
ফল নিয়ে ব্রিফিংয়ে ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, আমাদের রেজাল্ট প্রকাশের পরপরই রিস্ক্রুটিনির (পুনঃনিরীক্ষণ) জন্য আবেদন করতে হয়।
‘সেটা আমাদের আগামীকাল (বুধবার) থেকে, ১৬.১০.২০২৪ তারিখ থেকে শুরু হয়ে ২২.১০.২০২৪ তারিখ পর্যন্ত চলবে। এসএমএসের মাধ্যমে আমাদের এ আবেদন গ্রহণ করা হবে।’
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ বছর জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন প্রায় দেড় লাখ পরীক্ষার্থী।
আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার মঙ্গলবার ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গড় পাসের হার সামান্য কমলেও অনেক বেড়েছে জিপিএ ফাইভ পাওয়া পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।
ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার বলেন, ‘আমাদের ২০২৩ সালে সম্মিলিত পাসের হার ছিল ৭৮.৬৪ (শতাংশ)। এ বছর পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ। এক শতাংশেরও কম কমেছে পাসের হার। আর ২০২৩ সালে আমাদের জিপিএ-৫ ছিল ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।
‘এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন, দ্যাট ইজ আমাদের জিপিএ-৫-এর সংখ্যা অনেক বেড়েছে।’
ফলের তুলনামূলক পরিসংখ্যান জানাতে গিয়ে এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘শতভাগ পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৯৫৩টি। আর ২০২৪ সালে এসেছে ১ হাজার ৩৮৮। বেড়েছে, কিন্তু শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান ২০২৩ সালে ছিল ৪২টি। এ বছর এসেছে ৬৫টি। দ্যাট ইজ এটা বেড়ে গেছে; শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠান।’
আরও পড়ুন:
মন্তব্য