× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The frustration is intense as the capital market is falling
google_news print-icon

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র

পুঁজিবাজার-পড়ছেই-হতাশা-তীব্র
হতাশ বিনিয়োগকারী তাকিয়ে ব্রোকারেজ হাউজের স্ক্রিনে। ফাইল ছবি
যেসব স্বল্প মূলধনি কোম্পানি মুনাফায় আছে, যেগুলো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত, দাম বৃদ্ধির তালিকায় ছিল এমন অনেক কোম্পানি। অন্যদিকে যেসব কোম্পানি লোকসানি, যাদের রিজার্ভ ও সম্পদ ঋণাত্মক হয়ে গেছে, সেগুলো ছিল দর পতনের শীর্ষ তালিকায়।

টানা তিন দিনের দরপতনে পুঁজিবাজারের বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা তীব্র হচ্ছে। দর কমেছে ঢালাও।

এক দিনের ব্যবধানে লেনদেন আবার হাজার কোটি টাকার ঘর পার হলেও ব্যাংক, বস্ত্র, প্রকৌশল, ওষুধ ও রসায়ন, আর্থিক, বিদ্যুৎ জ্বালানির মতো প্রধান খাতগুলোতে ব্যাপক দরপতনের কারণে সূচক থেকে হারিয়েছে আরও ৪৪ পয়েন্ট।

এ নিয়ে চলতি সপ্তাহের তিন দিনে সূচক কমেছে ১৪৬.৯৪ পয়েন্ট।

আগের দুই দিন পতনের স্মৃতি নিয়ে মঙ্গলবার লেনদেন শুরু হয় শেয়ার দর বেড়েই। বেলা ১১টা ১২ মিনিটে আগের দিনের চেয়ে ৪২ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন হচ্ছিল। কিন্তু এরপর শুরু হয় পতন। দিনের সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে ৮৭ পয়েন্ট কমে শেষ হয় লেনদেন।

সূচক পড়লেও লেনদেন কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন দেখে পুঁজিবাজার। হাতবদল হয় ৬৮৩ কোটি ৭৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। সেখান থেকে বেড়ে লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৮০ কোটি ৭৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকা।

পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক বিভিন্ন ফেসবুক পেজে এখন বিনিয়োগকারীদের হতাশা স্পষ্ট। কী কারণে এই পতন, সেটি বুঝে উঠতে পারছে না তারা। পুঁজিবাজার বিশ্লেষকরাও কোনো সুনির্দিষ্ট কারণ ব্যাখ্যা করতে পারছেন না।

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র
মঙ্গলবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লেনদেনের চিত্র

তবে ঘুরেফিরে পুঁজিবাজার নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যে মতভিন্নতার বিষয়টি নিয়েই আলোচনা হচ্ছে। পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ সীমা বা এক্সপোজার লিমিট গণনা শেয়ারের ক্রয় মূল্যে নাকি বাজার মূল্যে হবে, বন্ডে বিনিয়োগ এই সীমার বাইরে থাকবে কি না- এ নিয়ে দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে মতভেদের কারণে বড় বিনিয়োগকারীরা হাত গুটিয়ে বসে।

গত ৩০ নভেম্বর দুই পক্ষের বৈঠকে কোনো সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত না আসার পর ৭ ডিসেম্বর অর্থ মন্ত্রণালয় বসে দুই পক্ষকে নিয়ে। সেই বৈঠক শেষেও সুনির্দিষ্ট কোনো ঘোষণা আসেনি। জানানো হয় ডিসেম্বরের শেষে বা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে আরেক দফা বৈঠকের পর দৃশ্যমান সিদ্ধান্ত আসবে।

সেই বৈঠকের পরদিন বড় পতন হওয়ার পর গণমাধ্যমে খবর আসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার দুই পক্ষকে নিয়ে বসতে যাচ্ছেন। তবে গোপন সূত্রের বরাত দিয়ে এই খবরের পর কোনো পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য আসেনি। এই অবস্থায় রোববার থেকে পুঁজিবাজার আবার যায় দরপতনের ধারায়।

মৌলভিত্তির কোম্পানির দর কমছে আগে থেকেই। স্বল্প মূলধনি কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির নতুন আদেশের পর তৃতীয় কর্মদিবসে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধির তালিকা এবং সবচেয়ে পতনের তালিকা- দুই জায়গাতেই ছিল এই ধরনের কোম্পানি।

বিএসইসি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোম্পানিগুলোর পরিশোধিত মূলধন কমপক্ষে ৩০ কোটি টাকা হতে হবে। যেসব কোম্পানির মূলধন ২০ কোটি টাকার নিচে, তারা ছয় মাস, আর যাদের মূলধন ২০ কোটি টাকার কম তারা এক বছর সময় পাবে।

এই সিদ্ধান্তটি আসে বৃহস্পতিবার। আর এর প্রতিক্রিয়ায় রোববার স্বল্প মূলধনি ৬৪টি কোম্পানির মধ্যে দুয়েকটি ছাড়া লাফ দেয় বাকি সবগুলোর দর। কিন্তু সেদিনই বিএসইসির কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদের একটি বক্তব্য আসে গণমাধ্যমে। তিনি জানান, যারা মূলধন বাড়াতে পারবে না, তাদেরকে ডিএসইর এসএমই বোর্ডে নিয়ে যাওয়া যাবে, যেখানে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা অংশই নিতে পারবে না।

এরপর সোমবার আবার স্বল্প মূলধনি কোম্পানিগুলোর ঢালাও দরপতন দেখা দেয়।

তবে মঙ্গলবার দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা। যেসব স্বল্প মূলধনি কোম্পানি মুনাফায় আছে, যেগুলো ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিত, দাম বৃদ্ধির তালিকায় ছিল এমন অনেক কোম্পানি। অন্যদিকে যেসব কোম্পানি লোকসানি, যাদের রিজার্ভ ও সম্পদ ঋণাত্মক হয়ে গেছে, সেগুলো ছিল দর পতনের শীর্ষ তালিকায়।

সূচক পতনে যাদের ভূমিকা বেশি

সূচকের পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল টেলিকমিউনিকেশন খাতের গ্রামীণফোন। কোম্পানিটির শেয়ার দর ১.১৪ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ৯.৮৩ পয়েন্ট। মোট ৯৬ হাজার ২২৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৩ কোটি ৩৪ লাখ ২ হাজার টাকায়।

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র
সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় থাকা ১০ কোম্পানি

দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল একই খাতের আরেক কোম্পানি রবি। ১.৫৪ শতাংশ দাম কমায় সূচক কমেছে ৫.৫৮ শতাংশ।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোর দর কমেছে দশমিক ৭২ শতাংশ। এতে সূচকের পতন হয়েছে ৪.৫১ পয়েন্ট। কোম্পানিটির ১১ কোটি ৯২ লাখ টাকার ১ লাখ ৮১ হাজার ৯০৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

সূচকের পতনে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের অবদান ছিল ৩.৯৮ পয়েন্ট, কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে দশমিক ৬৩ শতাংশ।

স্কয়ার ফার্মার শেয়ার দর কমেছে দশমিক ৮২ শতাংশ। এতে সূচক কমেছে ২.৪৩ পয়েন্ট।

এ ছাড়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের পাওয়ার গ্রিড ও ইউনাইটেড পাওয়ার, আর্থিক খাতের আইসিবি, ব্যাংক খাতের ওয়ান ও এনআরবিসি সূচক পতনের প্রধান ভূমিকায় ছিল।

সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণেই সূচক পড়েছে ৩৫.৯৮ পয়েন্ট।

বিপরীতে সূচক সবচেয়ে বেশি ৩.০৫ শতাংশ বাড়িয়েছে বহুজাতিক ইউনিলিভার। কোম্পানিটির শেয়ার দর বেড়েছে ৫ শতাংশ।

সূচক বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ফরচুন সুজের দাম বেড়েছে ৯.৪৫ শতাংশ, যোগ হয়েছে ২.৩২ পয়েন্ট।

এ ছাড়া লিনডে বিডি, বার্জার পেইন্টস, রেকিট বেনকিনজার, সোনালী পেপার, বাটা শু, ব্র্যাক ব্যাংক, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট ও ডেল্টা লাইফের দর বৃদ্ধিতে সূচক কিছুটা বেড়েছে।

এই ১০টি কোম্পানি মিলিয়ে সূচক বাড়িয়েছে ১৭.৪৮ পয়েন্ট।

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র
এই ১০ কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে সবচেয়ে বেশি

দর বৃদ্ধিতে ১০ কোম্পানি

মঙ্গলবার দর বৃদ্ধিতে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল ফরচুন সুজ, যার শেয়ারপ্রতি দর বেড়েছে ৯.৪৪ শতাংশ। শেয়ার দর ৯৪ টাকা ২০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০৩ টাকা ১০ পয়সা। ৮৪ কোটি ২৪ লাখ টাকায় ৮৪ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৩টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশে এই কোম্পানি ও চতুর্থ স্থানে থাকা প্রাইম ইন্স্যুরেন্স ছাড়া বাকি আটটিই স্বল্প মূলধনি। এর মধ্যে একটি ছাড়া বাকি সবগুলোই মুনাফায় থাকা কোম্পানি, তিনটি আছে বহুজাতিক।

দর বৃদ্ধিতে দ্বিতীয় স্থানে ছিল এএমসিএল (প্রাণ)। কোম্পানিটির দর বেড়েছে ৮.৭১ শতাংশ। আট শতাংশের বেশি আরও বেড়েছে এপেক্স ফুটওয়্যারের দরও।

ওষুধ ও রসায়ন খাতের ফার্মা এইডের দর বেড়েছে ৭.৪৯ শতাংশ। সাত শতাংশের বেশি বেড়েছে এপেক্স ফুডের শেয়ার দর।

প্রাইম ইন্স্যুরেন্স ৬.৬২ শতাংশ বেড়ে শেয়ার দর ৬৪ টাকা ৯০ পয়সা থেকে হয়েছে ৬৯ টাকা ২০ পয়সা। লিব্রা ইনফিউশনের দর বেড়েছে ৬.৮৬ শতাংশ।

রংপুর ফাউন্ড্রি, বাটা শু, লিনডে বিডি ও সোনালী পেপারের শেয়ার দর বেড়েছে ৫ শতাংশের বেশি। চার শতাংশ থেকে ৫ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ার দর বেড়েছে সাতটি কোম্পানির।

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র
মঙ্গলবার এই ৬ খাতে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে ডিএসইতে

দর পতনের ১০ কোম্পানি

দর পতনে থাকা ১০ কোম্পানির মধ্যে চারটি ছিল স্বল্প মূলধনি। এর সব কয়টা লোকসানি।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৭.৯৭ শতাংশ দর কমেছে লোকসানি শ্যামপুর সুগারের। শেয়ার দর ৯২ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৮৫ টাকা ৪০ পয়সা।

জিলবাংলা সুগার মিলের দর ৭.৬২ শতাংশ কমে ১৩৩ টাকা ৭০ পয়সা থেকে হয়েছে ১২৩ টাকা ৫০ পয়সা। কোম্পানিটির ৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকার ৯ হাজার ১১৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

মেঘনা পেটের শেয়ার দর কমেছে ৬.৮৬ শতাংশ। ৪ লাখ ৩৬ হাজার টাকার ১৯ হাজার ৯৮৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে কোম্পানিটির।

ইনফরমেশন সার্ভিস নেটওয়ার্কের শেয়ার দর কমেছে ৬.০৬ শতাংশ।

ব্যাংক খাতে গত এক মাসে সবচেয়ে বেশি উত্থান হওয়া ওয়ান ব্যাংকের পতনও হচ্ছে অস্বাভাবিক হারে। টানা পঞ্চম দিন কমেছে দর। আগের দিন দাম ছিল ১৫ টাকা ৭০ পয়সা। দিন শেষে দাঁড়িয়েছে ১৪ টাকা ৬০ পয়সা।

কোম্পানিটির মোট ৮ কোটি ৬১ লাখ ৫ হাজার ৫০৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এ ছাড়া জিবিবি পাওয়ারের দর ৬.৩৮ শতাংশ, কাট্টালি টেক্সটাইলের দর ৫.৫৫ শতাংশ, ফাস্ট ফাইন্যান্সের দর ৫.১২ শতাংশ কমেছে।

এ ছাড়া চার শতাংশের মধ্যে শেয়ার দর কমেছে ৫টি কোম্পানির। তিন শতাংশের মধ্যে দর কমেছে ১৫টি কোম্পানির।

পুঁজিবাজার পড়ছেই, হতাশা তীব্র
এমন কোনো খাত নেই যেটি দরপতনের শিকার হয়নি

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

দর পতন হওয়া শীর্ষ ১০ কোম্পানিতে থাকলেও ওয়ান ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে সবচেয়ে বেশি ১২৪ কোটি ৯১ লাখ টাকা।

তারপরই আছে দর বৃদ্ধির শীর্ষে থাকা ফরচুন সুজ, যার ৮৪ লাখ ৪৬ হাজার ৯৯৩টি শেয়ার হাতবদলের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৮৪ কোটি ২৪ লাখ টাকা।

বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩৮ লাখ ৮৮ হাজার ১৫৯টি শেয়ার। কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি দর কমেছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা। ১৫৪ টাকা ৪০ পয়সা দরের শেয়ার নেমে এসেছে ১৫০ টাকা ৭০ পয়সায়।

জিএসপি ফাইন্যান্সে ৩৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা, ডেল্টা লাইফে ২৬ কোটি ৬৮ লাখ, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজে শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৬১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।

১০ কোটি থেকে ২০ কোটি টাকার পর্যন্ত শেয়ার লেনদেন হয়েছে ১৫টি কোম্পানির। ৫ কোটি থেকে ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে একই সংখ্যক কোম্পানির।

আরও পড়ুন:
স্বল্প মূলধনির উল্টো দৌড়, লেনদেন আট মাসের সর্বনিম্ন  
স্বল্প মূলধনিতে কারসাজি ঠেকাতে গিয়ে নতুন ঝুঁকি?

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে