× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Matarbari is the hub of electricity that will contribute multidimensionally
google_news print-icon

মাতারবাড়ী হচ্ছে বিদ্যুতের হাব, অবদান রাখবে বহুমাত্রিক

মাতারবাড়ী-হচ্ছে-বিদ্যুতের-হাব-অবদান-রাখবে-বহুমাত্রিক
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের মাধ্যমে সারা দেশের অর্থনীতির বিকাশ হবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। ছবি: নিউজবাংলা
প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়কের একজন মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘বর্তমানে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিটের কাজ চলমান। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথমটির এবং একই বছরের জুলাইয়ে দ্বিতীয়টির কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে মেয়াদ শেষের আগেই উৎপাদনে যাওয়া সম্ভব হবে।’

সমুদ্রকন্যা কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা মহেশখালী। দেশের একমাত্র পাহাড়িকা এই দ্বীপের মৈনাক পবর্তে আদিনাথ মন্দির। ফাল্গুনে সেখানে বসে আদিনাথ মেলা।

অপরূপ সুন্দর এই দ্বীপে যেন মেলা বসেছে উন্নয়নের। সেখানকার মাতারবাড়ী ইউনিয়নে সমুদ্রের কোল ঘেঁষে গড়ে উঠছে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। বলা হচ্ছে, মাতারবাড়ী আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার নামের প্রকল্পটি হতে যাচ্ছে দেশের অন্যতম বিদ্যুৎ হাব।

আর একে ঘিরে চলছে বিশাল কর্মযজ্ঞ। এরই মধ্যে নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে আমদানি করা কয়লা লোড আনলোড জেটির। এখন বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র নির্মাণের পাশাপাশি চলছে বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন বসানো ছাড়াও সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ।

পানিপথে কক্সবাজার শহর থেকে প্রকল্পের দূরত্ব প্রায় ৩৩ কিলোমিটার। আর সড়কপথে চকরিয়া ঘুরে পাড়ি দিতে হয় ৮০ কিলোমিটার রাস্তা।

কাজের অগ্রগতি দেখতে এ পথেই প্রকল্প এলাকায় পৌঁছায় নিউজবাংলা টিম। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, একেবারে সাগরের তীরে গড়ে তোলা হচ্ছে বিদ্যুৎকেন্দ্রের মূল অবকাঠামো। এখানকার বয়লার চেম্বার বা স্টিম জেনারেটরের কাঠামো গড়া হচ্ছে স্টিলের পাত দিয়ে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্প কেবল এ জনপদকেই নয়, বিকশিত করবে সারা দেশের অর্থনীতিকে।

প্রকল্পের শুরু যখন

২০১৭ সালে মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নে ১ হাজার ৬০৮ একর জমিতে বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তোলার কাজ শুরু করে জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ইপিসি। এর আগে ২০১৩ সালে প্রকল্পের পরিবেশগত ও সামাজিক প্রভাব সমীক্ষা ও সম্ভাব্যতা যাচাই করা হয়। ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

ব্যয় বৃদ্ধি ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ

বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে ২০১৪ সালের জুনে বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের উন্নয়ন সংস্থা জাইকার মধ্যে ঋণচুক্তি হয়। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবে (ডিপিপি) প্রকল্পটির সম্ভাব্য ব্যয় ধরা ছিল ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা।

তবে চলতি বছরের ২৩ নভেম্বর একনেকে প্রকল্পাটির ব্যয় ও বাস্তবায়নের সময় বৃদ্ধির সংশোধনী প্রস্তাবে প্রকল্পটির ব্যয় বাড়ানো হয় প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা। ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার মাতারবাড়ী ১২০০ মেগাওয়াট আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল পাওয়ার প্রকল্পটিতে ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৫১ হাজার ৮৫৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) দিচ্ছে ৪৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা ঋণ। বর্তমানে প্রকল্পটিতে ব্যয় বৃদ্ধির পরিমাণ দাঁড়াল ৪৪ দশমিক ১০ শতাংশ।

মাতারবাড়ী হচ্ছে বিদ্যুতের হাব, অবদান রাখবে বহুমাত্রিক

একনেক সভায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে সরকার এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে। এর সঙ্গে মাতারবাড়ীতে সমুদ্রবন্দরের জন্য সহায়ক অবকাঠামো তৈরি হবে। এ প্রকল্পের সংশোধনী অনুমোদন দিয়েছে একনেক।

মাতারবাড়ীতে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ২০১৫ সালের মাঝামাঝিতে ৩৫ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয় সরকার। সাত বছর আগে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের কাজের বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৪৪ দশমিক ৫০ শতাংশ। আর্থিক অগ্রগতি ৪৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এবার ব্যয় বাড়ল ১৫ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা।

ব্যয় বাড়ার কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রকল্পটি অনুমোদনের পর পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিটেইল ডিজাইন করে। সে অনুযায়ী খরচ বেড়েছে প্ল্যান্ট ও জেটির। তা ছাড়া মাতারবাড়ী সমুদ্র বন্দরের উপযোগী কিছু অবকাঠামোর জন্যও বাড়তি ব্যয় হবে। আর বাড়তি কাজের জন্য বাড়তি সময়ও লাগবে।

নতুন প্রস্তাবে চ্যানেল, জেটি, ভূমি উন্নয়ন ও বিদ্যুৎকেন্দ্রের সিভিল কার্যক্রম, বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ, পরামর্শক, ভ্যাট-আইটি ও আমদানি শুল্ক, পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ এবং পল্লী বিদ্যুতায়ন ও টাউনশিপ নির্মাণেও বাড়তি ব্যয়ের প্রস্তাব করেছে বিদ্যুৎ বিভাগ।

কতটুকু বিদ্যুৎ মিলবে

প্রথম ধাপে বিদ্যুৎকেন্দ্রটি থেকে মিলবে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। পরে আরও দুটি ইউনিট চালু হলে পাওয়া যাবে অতিরিক্ত আরও ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ।

নানা দেশের শ্রমিকের মিলনমেলা

প্রকল্প এলাকায় দেখা মেলে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা শ্রমিকের। বিদ্যুৎকেন্দের বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো গড়তে কাজ করছেন দেশি-বিদেশি ৮ হাজার শ্রমিক-প্রকৌশলী।

সব মিলিয়ে বিদেশি রয়েছেন ৭৬০ জন, যারা এসেছেন জাপান, চীন, ভারত, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম, মালয়শিয়া, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশ থেকে।

শ্রমিকদের যত কথা

মোহাম্মদ সুজন আলী প্রকল্পের নিরাপত্তায় কাজ করছেন বছরখানেক ধরে। নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘পুলিশ ও আনসারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবে আমরা ১২২ জন গার্ড প্রকল্পের নিরাপত্তায় কাজ করছি। এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষতিকর কিছু ঘটেনি।’

কুমিল্লার মোহাম্মদ সালাউদ্দিন তিন বছর ধরে প্রকল্পে কাজ করছেন সিনোহাইড্রো কোম্পানির হয়ে।

তিনি বলেন, ‘এখানে যখন প্রথম আসি, তখন বালু ছাড়া আর কিছুই ছিল না। মাত্র একটি জেটি ছিল। এরপর একে একে জাহাজে করে মালামাল নিয়ে এসে ওই জেটির মাধ্যমে খালাস করা হয়। এখন তো রীতিমতো মহাযজ্ঞ চলছে।’

প্রকল্পের নির্মাণাধীন স্লুইস গেটে কর্মরত মো. রুবেল মিয়া বলেন, ‘এখানে রাত-দিন ২৪ ঘণ্টায় কাজ চলে, তবে সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা-৯টা পর্যন্ত কাজ হয় পুরোদমে। রাতের বেলা শুধু ভূমি উন্নয়ন ও পাইলিংয়ের কাজ চলে।’

প্রকৌশলীরা যা জানিয়েছেন

প্রকল্প তত্ত্বাবধানে কাজ করছেন ৪৪৪ জন বাংলাদেশি কর্মকর্তা। তাদের পাঁচজনের সঙ্গে কথা হয় নিউজবাংলা টিমের। তাদের একজন মনোয়ার হোসেন মজুমদার বলেন, ‘বর্তমানে ১ হাজার ২০০ মেগাওয়াট উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি ইউনিটের কাজ চলমান। ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে প্রথমটির এবং একই বছরের জুলাইয়ে দ্বিতীয়টির কাজ শেষ হওয়ার কথা, তবে মেয়াদ শেষের আগেই উৎপাদনে যাওয়া সম্ভব হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা আনা-নেয়ার জন্য এরই মধ্যে দুটি জেটির কাজ শেষ হয়েছে, যার একটিতে কয়লা খালাস করা হবে। আরেকটি ব্যবহৃত হবে তেল ও ভারী যন্ত্রপাতি ওঠানো-নামানোর কাজে।

‘বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা বা প্রয়োজনীয় সরঞ্জামবাহী জাহাজ ভেড়ার জন্য ১৪.৩ কিলোমিটার চ্যানেল তৈরি করা হয়েছে, যার প্রশস্ততা ২৫০ মিটার। আর গভীরতা ১৮.৫ মিটার। এই গভীরতা আরও বাড়িয়ে গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করা হবে। চলতি বছরের অক্টোবর পর্যন্ত প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি ৫৯ শতাংশ।’

প্রকৌশলীরা জানান, এখানে ২৭৫ মিটারের একটি চিমনি তৈরি করা হবে, যার উচ্চতা হবে ৯০ তলা ভবনের সমান। এরই মধ্যে এর ভিতের কাজ শেষ হয়েছে। এখানে যে বয়লার চেম্বারের কাজ চলছে, তার উচ্চতা ৮০ মিটার, যেটি দেখতে হবে ২৬ তলা ভবনের সমান।

ওয়াটার ট্রিটমেন্ট এবং ওয়েস্ট ওয়াটার ট্রিটমেন্টের কাজও চলছে জোরেশোরে। চলমান রয়েছে ৪০০ কিলোভোল্টের সঞ্চালন লাইনের কাজও। এরই মধ্যে তৈরি হয়েছে ১৩২/৩৩ কেভি সার্ভিস লাইন, যার মাধ্যমে প্রকল্প ছাড়াও স্থানীয় এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ দেয়া হয়েছে। ইপিসির তত্ত্বাবধানে পুরো প্রকল্পের কাজ করছে তিনটি জাপানি প্রতিষ্ঠান তোশিবা, সুমিতোমো ও আইএইচআই।

গড়ে উঠছে নতুন শহর

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের থাকার জন্য গড়ে তোলা হচ্ছে একটি টাউনশিপ, যার নকশা প্রণয়নে কাজ করছে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান। সেখানে স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, মসজিদ, মার্কেট, কমিউনিটি সেন্টারসহ থাকবে নানা অবকাঠামো। এ জন্য ভূমি উন্নয়নের কাজ ৮০ ভাগ শেষ।

শুধু তা-ই নয়, মহেশখালীর রাজঘাট থেকে ধলঘাটা পর্যন্ত ৭.৩৫ কিলোমিটার সংযোগ সড়কের কাজও চলছে দ্রুতগতিতে। এই সড়কে একটি সেতু তৈরির কাজও চলছে সমানতালে।

এ ছাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্রে কয়লা পোড়ানোর পর যে ছাই সৃষ্টি হবে, তা রাখতে তৈরি করা হবে অ্যাশপন্ড। সেখানে ৩০ বছরের ছাই রাখা যাবে।

পরিবেশের কী হবে

বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি, বিদ্যুৎকেন্দ্রটি হবে আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির। পরিবেশ দূষণ রোধে অস্ট্রেলিয়া এবং ইন্দোনেশিয়া থেকে আনা হবে উন্নত মানের সাব-বিটুমিনাস কয়লা। বলা হচ্ছে, আধুনিক প্রযুক্তির এই কেন্দ্রে তুলনামূলক কম কয়লা পুড়িয়েই বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব হবে। ফলে কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গমন হবে কম। এ ছাড়া নাইট্রাস অক্সাইডের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে স্থাপন করা হবে লোরেট বার্নার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান বলেন, ‘মাতারবাড়ীর বিদ্যুৎ এসে যখন জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে, তখন সারা দেশের বিদ্যুৎ পরিস্থিতির ব্যাপকভাবে উন্নতি ঘটবে। তৈরি হবে নতুন নতুন কল-কারখানা। বহুমাত্রায় বাড়বে কর্মসংস্থান।’

তিনি বলেন, ‘কক্সবাজারের মহেশখালী এবং চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে যে অর্থনৈতিক জোন তৈরি হচ্ছে, তার জন্য আমাদের অনেক বিদ্যুতের প্রয়োজন হবে। সেই চাহিদার অনেকটাই পূরণ করবে এই মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র।’

আরও পড়ুন:
মাতারবাড়ীতে আলাদা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ প্রকল্পের মেয়াদ ও ব্যয় বাড়ছে
বাংলাদেশে ভেড়ানো যাবে ১০ মিটার গভীরতার জাহাজ
মাতারবাড়ীর নতুন জেটিতে ভিড়বে জাহাজ
মাতারবাড়ীতে জাহাজ বিনিয়োগে শুভ বার্তা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
The 400th meeting of the Board of Directors of Shahjalal Islami Bank was held

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ৪০০তম সভা অনুষ্ঠিত

শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ৪০০তম সভা অনুষ্ঠিত
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি-এর পরিচালক পর্ষদের ৪০০তম সভা ২২ অক্টোবর ২০২৫ইং তারিখে ব্যাংকের কর্পোরেট প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান জনাব এ. কে. আজাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন। পরিচালক পর্ষদের ৪০০তম সভা কেক কেটে উদযাপন করা হয়। সভায় বেশ কিছু সংখ্যক বিনিয়োগ প্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ ও জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ, পরিচালকবৃন্দ জনাব আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা, জনাব খন্দকার শাকিব আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো: তৌহীদুর রহমান, জনাব মো: মশিউর রহমান চমক, জনাবা তাহেরা ফারুক, জনাব ফকির মাসরিকুজ্জামান, জনাব ফকির মনিরুজ্জামান, স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব নাসির উদ্দিন আহমেদ ও জনাব মো: রিয়াজুল করিম উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সভায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ এবং কোম্পানি সচিব জনাব মো: আবুল বাশার উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Bengal Commercial Banks month long entrepreneurship development program concluded and awarded certificates

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের মাসব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচির সমাপনী ও সনদ প্রদান

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের মাসব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচির সমাপনী ও সনদ প্রদান

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উন্নয়নে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের মাসব্যাপী ‘উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচি’র সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তত্ত্বাবধায়নে এবং এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে পরিচালিত অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মসূচি “স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রাম (এসআইসিআইপি)” প্রকল্পের অংশ হিসেবে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালনা করে।
মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, রাজধানীর দিলকুশায় বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের ট্রেনিং সেন্টারে আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিবিও কে. এম. আওলাদ হোসেন। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমইএসপিডি এর পরিচালক নওশাদ মোস্তফা। এসময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এসএমইএসপিডি এর অতিরিক্ত পরিচালক মো. নজরুল ইসলাম, এসএমইএসপিডি এর যুগ্ম পরিচালক মোহাম্মদ ওয়াসিম, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান রফিক আহমেদ ও এসএমই বিভাগের প্রধান জ্যোতির্ময় চক্রবর্তী। অনুষ্ঠানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৫ জন উদ্যোক্তার মাঝে সনদপত্র ও ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপহার সামগ্রী প্রদান করা হয়। প্রশিক্ষণার্থীদের মধ্য থেকে সেরা তিনজন উদ্যোক্তাকে ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Sarails initiative to produce and market greyhound dogs commercially

সরাইলের গ্রে-হাউন্ড কুকুর বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাত করার উদ্যোগ

সরাইলের গ্রে-হাউন্ড কুকুর বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন ও বাজারজাত করার উদ্যোগ

শক্ত গড়নের পাঁজর আর দীর্ঘদেহী গ্রে-হাউন্ড কুকুর জেলার সরাইল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী একটি প্রাণী। সাহস আর রণকৌশলে অন্যসব কুকুরের চেয়ে আলাদা। দৌড়ের গতিও অন্যসব কুকুরের চেয়ে বেশি। তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আর শিকারে পারদর্শিতার কারণে গ্রে-হাউন্ড কুকুর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ডগ স্কোয়াডেও ব্যবহৃত হয়েছে বলে জানা যায়।
ঐতিহ্যবাহী এই গ্রে-হাউন্ড কুকুর এখন অস্তিত্ব সংকটে। পুরো সরাইল জুড়ে হাতেগোনা কয়েকটি বাড়িতে দেখা মেলে এই কুকুরের। ঐতিহ্যবাহী ও দামি বিরল প্রজাতির এই কুকুরকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে গ্রে-হাউন্ড প্রজনন কেন্দ্র গড়ে তোলার কথা ভাবছে প্রশাসন। সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন বাসসের সাথে আলাপকালে একথা জানান।
তিনি বলেন, বাণিজ্যিকভাবে গ্রে-হাউন্ড কুকুর উৎপাদন ও বাজারজাত করার বিষয়টি নিয়ে আমরা প্রাথমিক আলোচনা ও সম্ভাব্যতা যাচাই করেছি। গ্রে-হাউন্ড কুকুরের জাত টিকিয়ে রাখার জন্য একটি প্রজনন কেন্দ্র করার পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সম্মলিতভাবে কাজ করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঐতিহ্য ধরে রাখতে একটি পরিবার এখনও বংশ পরম্পরায় গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন করছে। সরাইল উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের চৌরাগুদা গ্রামের দুই ভাই তপন লাল রবিদাস ও যতন লাল রবিদাস বাপ-দাদার ঐতিহ্য ধরে রাখতে গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন করছেন। তবে ব্যয়বহুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন তাদের জন্য কষ্টসাধ্য।
জনশ্রুতি আছে, প্রায় দুইশ বছর আগে সরাইলের জমিদার দেওয়ান মোস্তফা আলী হাতি নিয়ে কলকাতা যাচ্ছিলেন। পথে এক ইংরেজ সাহেবের কাছে একটি সুন্দর কুকুর দেখতে পান। তিনি কুকুরটি কেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে তিনি একটি হাতির বিনিময়ে ইংরেজ সাহেবের কাছ থেকে ঐ স্ত্রী কুকুরটি নিয়ে আসেন।
এলাকার প্রবীণদের সাথে কথা বলে জানা যায়, একসময় সরাইল উপজেলার প্রতিটি বাড়িতে দেখা মিলত গ্রে-হাউন্ড কুকুরের। মূলত বাড়ির নিরাপত্তা এবং শেয়াল তাড়ানোর জন্য গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালনে উৎসাহী হন সরাইলের বাসিন্দারা। ধীরে ধীরে এই কুকুর বাণিজ্যিকভাবেও লালন-পালন শুরু করেন অনেকে। তবে অন্যসব কুকুরের তুলনায় গ্রে-হাউন্ড পালন কিছুটা ব্যয় সাপেক্ষ। এর ফলে অনেকেই গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন বন্ধ করে দেন। এতেই কমতে থাকে গ্রে-হাউন্ড কুকুরের সংখ্যা। এখন হাতে গোনা কয়েকটি পরিবার শখের বশে গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন করছে। তবে ঐতিহ্য ধরে রাখার পাশাপাশি বাণিজ্যিকভাবে মাত্র তপন রবিদাস ও যতন রবিদাস গ্রে-হাউন্ড কুকুর পালন করছেন।
কুকুর ছানাগুলো বিক্রি করা হয় স্ট্যাম্প করে। তবে পেশায় মুচি তপন ও যতনের জন্য গ্রে-হাউন্ড পালন করা এখন কষ্টকর হয়ে উঠেছে। স্বল্প আয়ে সংসার চালাতেই হিমশিম খেতে হয় তাদের। এর ফলে অর্থের অভাবে ঠিকভাবে গ্রে-হাউন্ড কুকুরের পরিচর্যা করতে পারছেন না দুই ভাই।
তপন লাল রবিদাস বলেন, বড় প্রত্যেকটি কুকুরের জন্য প্রতিদিন অন্তত ৩০০ টাকার খাবারের প্রয়োজন হয়। ভাত, মাছ, মাংস, ডিম ও দুধ ছাড়া অন্য কোনো খাবার খায় না গ্রে-হাউন্ড কুকুর। কিন্তু সবসময় আমরা এই খাবার খাওয়াতে পারি না। আর্থিক টানাপোড়নের সংসারে আমাদের নিজেদের চলতেই কষ্ট হয়। এর মধ্যে কুকুরের খাবারের জন্য বাড়তি টাকা খরচ করা আমাদের জন্য কষ্টকর। শুধুমাত্র পূর্ব পুরুষরা কুকুর পালন করতেন বলেই আমরা এখনও পালন করছি।
প্রাণিসম্পদ বিশেষজ্ঞদের মতে, ঐতিহ্যবাহী এই কুকুরের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। এই কুকুর কেবল সরাইলের ঐতিহ্যই নয়, এটি নিরাপত্তার কাজেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এর সঠিক প্রজনন, রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাজেও এদের ব্যবহার করা সম্ভব।
তাদের মতে, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ ও পৃষ্ঠপোষকতায় ঐতিহ্যবাহী সরাইলের বিরল প্রজাতির মূল্যবান গ্রে-হাউন্ড কুকুরকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করা প্রয়োজন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৮৩ সালে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় সরাইল উপজেলা সদরে একটি গ্রে-হাউন্ড কুকুর সংরক্ষণ কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়েছিল।
তবে উপযুক্ত চিকিৎসা, সুষ্ঠু পরিচালনা ও আর্থিক সংকটের কারণে কয়েক বছর পরই কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যায়। উপজেলা সদরের বড়দেওয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শাহজাহান ঠাকুর ২০০১ সালে সরাইলে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে কুকুর প্রজননের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত তার উদ্যোগটিও টেকেনি।
সরাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মোশারফ হোসাইন বলেন, সরাইলের ঐতিহ্যের কথা বলতে গেলে বিখ্যাত গ্রে-হাউন্ড কুকুরকে বাদ দেওয়া যাবে না। দেশ বিদেশে এই কুকুর সরাইলের পরিচিতি বহন করে। এছাড়া গ্রে-হাউন্ড কুকুর প্রভুভক্ত। পাশাপাশি গ্রে-হাউন্ড কুকুর বাড়িঘর পাহারা দেয়। গোয়েন্দা তৎপরতার মত গুণও রয়েছে তাদের। সূত্র: বাসস

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Prime Academia Memorandum of Understanding was signed between Green University and Prime Bank

গ্রিন ইউনিভার্সিটি ও প্রাইম ব্যাংকের মধ্যে ‘প্রাইম একাডেমিয়া’ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

গ্রিন ইউনিভার্সিটি ও প্রাইম ব্যাংকের মধ্যে ‘প্রাইম একাডেমিয়া’ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের সহযোগিতায় সম্প্রতি আয়োজন করেছে “ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন: এঙ্গেজিং অ্যান্ড ইনস্পায়ারিং ইয়ুথ ইন ব্যাংকিং” শীর্ষক এক সেমিনার। অনুষ্ঠানটি ব্যাংকের বিশেষ উদ্যোগ ‘প্রাইম একাডেমিয়া’ প্ল্যাটফর্মের আওতায় অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গ্রিন ইউনিভার্সিটির মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন। তিনি বলেন, “টেকসই উন্নয়ন ও যুবশক্তির ক্ষমতায়নে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি অপরিহার্য।” এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. ফাইজুর রহমান, ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ তারেক আজিজ, এবং রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নৌ.) এস. এম. সালাউদ্দিন (এনজিপি, পিএসসি) সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দ।

প্রাইম ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন শায়লা আবেদিন, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব লায়াবিলিটি, যিনি তরুণদের জন্য ব্যাংকের বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরেন।

এছাড়া এম এম মাহবুব হাসান, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ও স্কুল ব্যাংকিং, ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গঠনে আর্থিক সচেতনতার ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য রাখেন।

সেমিনারের শেষে প্রাইম ব্যাংক ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে শিল্প ও শিক্ষাঙ্গনের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা, শিক্ষার্থী-কেন্দ্রিক কর্মসূচি এবং যৌথ উদ্যোগ আরও জোরদার হবে।

প্রাইম একাডেমিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে একীভূত আর্থিক সমাধান প্রদান করছে—যার আওতায় রয়েছে ডিজিটাল ফি সংগ্রহ, পেরোল সেবা, স্কুল ব্যাংকিং এবং শিক্ষার্থী উপযোগী একাউন্ট সুবিধা—সবকিছু এক প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত।

শিক্ষক, কর্মকর্তা ও শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠানটি উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এতে তরুণরা অনুপ্রাণিত হয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও জাতীয় উন্নয়নের সঙ্গে নিজেদের স্বপ্নকে যুক্ত করতে উদ্বুদ্ধ হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The 69th meeting of the Board of Directors of Community Bank was held

কমিউনিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৬৯তম সভা অনুষ্ঠিত

কমিউনিটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৬৯তম সভা অনুষ্ঠিত

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি.’র পরিচালনা পর্ষদের ৬৯তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (২২ অক্টোবর, ২০২৫) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান জনাব বাহারুল আলম বিপিএম। উক্ত সভায় কয়েকটি বিনিয়োগ প্রস্তাব ও ব্যাংকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

জনাব এ কে এম শহিদুর রহমান, বিপিএম, পিপিএম, এনডিসি, মহাপরিচালক, র‌্যাব; জনাব এ. কে. এম. আওলাদ হোসেন, অ্যাডিশনাল আইজি (অ্যাডমিন), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব মোঃ আকরাম হোসেন, বিপিএম (সেবা), অ্যাডিশনাল আইজি (ফিন্যান্স), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব আবু নাছের মোহাম্মদ খালেদ, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (এইচআরএম), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব মোঃ ছিবগাত উল্লাহ, বিপিএম (সেবা), পিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (সিআইডি), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব সরদার নূরুল আমিন, বিপিএম (সেবা), অ্যাডিশনাল আইজি (ডেভেলপমেন্ট), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব কাজী মো. ফজলুল করিম, বিপিএম (সেবা), অ্যাডিশনাল আইজি, বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব কামরুল আহসান, ডিআইজি (কনফিডেন্সিয়াল), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব মুনতাসিরুল ইসলাম, পিপিএম, অ্যাডিশনাল ডিআইজি (হাইওয়ে পুলিশ), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব আহম্মদ মুঈদ, বিপিএম (সেবা), অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব কামরুল হাসান তালুকদার, ইন্সপেক্টর, বাংলাদেশ পুলিশ; ড. মোঃ মোর্শেদ হাসান খান, স্বতন্ত্র পরিচালক; জনাব সৈয়দ রফিকুল হক, স্বতন্ত্র পরিচালক; জনাব মোহাম্মদ তফাজ্জুল হোসেন, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক; জনাব কিমিয়া সাআদত, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. এবং কোম্পানি সচিব জনাব সাইফুল আলম এফসিএস সভায় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BRAC Bank Dhaka Region Agent Meet 2025 held

ব্র্যাক ব্যাংকের ঢাকা অঞ্চলের এজেন্ট মিট ২০২৫ অনুষ্ঠিত

ব্র্যাক ব্যাংকের ঢাকা অঞ্চলের এজেন্ট মিট ২০২৫ অনুষ্ঠিত

আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি মাঠ পর্যায়ের সম্পৃক্ততা আরও জোরদার করার লক্ষ্যে ঢাকা অঞ্চলের জন্য এজেন্ট মিট ২০২৫ আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
১০ অক্টোবর ২০২৫ কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত এই এজেন্ট মিটে অংশ নেন ব্র্যাক ব্যাংকের ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুর অঞ্চলের মোট ১১৬টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের এজেন্ট প্রতিনিধিরা। আর্থিক অন্তর্ভুক্তি প্রসারের ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এই আয়োজনটি ব্যাংক কর্মকর্তাদের সঙ্গে এজেন্টদের সরাসরি মতবিনিময়ের এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করেছে।
আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিএফও এম. মাসুদ রানা এফসিএ, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার মো. সাব্বির হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব অল্টারনেট ব্যাংকিং চ্যানেলস নাজমুল রাহিম এবং হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং মো. নাজমুল হাসান। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের উপস্থিতি এই আয়োজনকে তাৎপর্যপূর্ণ ও অনুপ্রেরণামূলক করে তুলেছে।
দিনব্যাপী এই আয়োজনে মতবিনিময়, এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের হালনাগাদ তথ্য, ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নির্ধারণ এবং মাঠ পর্যায়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় করণীয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। ব্যাংকটির কর্মকর্তারা এজেন্টদের বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন, যাতে তাঁরা দেশের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য আর্থিক সেবার পরিসর আরও বিস্তৃত করতে উদ্বুদ্ধ হন।
অনুষ্ঠানে প্রান্তিক পর্যায়ে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে অসামান্য অবদান রাখা সেরা পারফর্মিং এজেন্টদের ‘ডায়মন্ড’ ক্যাটাগরিতে স্বীকৃতি ও পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই স্বীকৃতি শুধু তাঁদের ব্যক্তিগত অর্জনই নয়, বরং ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও সক্ষমতার প্রতিফলন।
এজেন্টদের সক্রিয় অংশগ্রহণ, আলোচনা ও আইডিয়া শেয়ারিং অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত ও অর্থবহ করে তোলে। এটি এজেন্ট ব্যাংকিং সেবার নেটওয়ার্ককে আরও শক্তিশালী করার ব্যাপারে ব্যাংকটির প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ব্যাংকের প্রযুক্তি সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক গ্রাহকদের জন্য নিরাপদ, সুরক্ষিত ও সুবিধাজনক ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করে যাচ্ছে। এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে গ্রাহকরা খুব সহজেই অ্যাকাউন্ট খোলা, টাকা জমা দেওয়া, লোন নেওয়া ও রেমিটেন্সের টাকা উত্তোলন করতে পারছেন।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ২৯৮টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
42 English medium students received British Council awards for outstanding academic achievement

অসাধারণ অ্যাকাডেমিক অর্জনে ব্রিটিশ কাউন্সিলের পুরস্কার পেলেন ইংরেজি মাধ্যমের ৪২ শিক্ষার্থী

ও লেভেল, আইজিসিএসই ও ইন্টারন্যাশনাল জিসিএসই পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনকারীদের স্বীকৃতি প্রদান
অসাধারণ অ্যাকাডেমিক অর্জনে ব্রিটিশ কাউন্সিলের পুরস্কার পেলেন ইংরেজি মাধ্যমের ৪২ শিক্ষার্থী

দেশের ২৩টি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ৪২ জন মেধাবী শিক্ষার্থীর অ্যাকাডেমিক সাফল্য উদযাপন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। এ উপলক্ষে গতকাল ২১ অক্টোবর র‌্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন ঢাকায় আয়োজিত হয় ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কলার্স’ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫।’

২০২৫ সালের মে/জুন সেশনের কেমব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল এবং পিয়ারসন এডএক্সেল-এর (ও লেভেল/আইজিসিএসই/ইন্টারন্যাশনাল জিসিএসই) পরীক্ষায় নয়টি বা তার বেশি বিষয়ে সর্বোচ্চ গ্রেড অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের এ সম্মানজনক পুরস্কার প্রদান করা করা হয়। যুক্তরাজ্যের এক্সাম বোর্ডগুলোর পক্ষে ব্রিটিশ কাউন্সিল এই পরীক্ষা পরিচালনা করে। ব্রিটিশ কাউন্সিলের পুরস্কারপ্রাপ্ত মেধাবী শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম, সৃজনশীলতা ও শেখার আগ্রহের প্রতিফলন, যারা দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে ব্রিটিশ কাউন্সিলের কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশ, স্টিফেন ফোর্বস বলেন,
“আজ আমরা শিক্ষার্থীদের নিষ্ঠা ও সাফল্য উদযাপন করছি; একইসাথে শিক্ষার্থীদের সাফল্যে অভিভাবক এবং শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার জন্য আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। ব্রিটিশ কাউন্সিল শিক্ষা ও কর্মজীবন, উভয় ক্ষেত্রেই তরুণদের পূর্ণ সম্ভাবনা বিকাশে ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যুক্তরাজ্যের এক্সাম বোর্ড পরীক্ষার ফলাফল তাদের ভবিষ্যতের যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমরা আশাবাদী। যারা এবার কাঙ্ক্ষিত ফল অর্জন করতে পারেননি, তাদের প্রচেষ্টাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ; সামনে নিশ্চয়ই তারা প্রচেষ্টার সুফল পাবেন। সকল শিক্ষার্থীকে স্বপ্নপূরণের পথে অভিনন্দন ও শুভকামনা জানাই।”

অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন স্কুলের দুই শ’রও বেশি শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব, শিক্ষক, অভিভাবক ও ব্রিটিশ কাউন্সিলের পার্টনার স্কুলের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য রাখেন বিশেষ অতিথি মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সচিব অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।

অনুষ্ঠানে একটি ভিডিও প্রদর্শন করা হয়, যেখানে ব্রিটিশ কাউন্সিলের বৈশ্বিক শিক্ষা কার্যক্রমের প্রভাব এবং পূর্বে পুরস্কারপ্রাপ্তদের আন্তর্জাতিক সাফল্য তুলে ধরা হয়। এরপর, কীভাবে বাংলাদেশের আরও বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনে এগিয়ে যেতে পারেন এ নিয়ে ব্রিটিশ কাউন্সিলের চলমান বিভিন্ন উদ্যোগ সম্পর্কে ধারণা দেন সংস্থাটির এক্সামস ডিরেক্টর বাংলাদেশ ম্যাক্সিম রাইমান।

আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিল পুরস্কার প্রদান পর্ব। ৪২ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অনন্য ফলাফলের স্বীকৃতিস্বরূপ ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্ত দু’জন শিক্ষার্থী তাদের অভিজ্ঞতা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নিয়ে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য রাখেন। ব্রিটিশ কাউন্সিলের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর তাহনি ইয়াসমিনের ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপনী ঘোষণা করা হয়। শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষকদের অংশগ্রহণে এক প্রাণবন্ত ও উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজনটি শেষ হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন এক্সাম বোর্ডের প্রতিনিধিবৃন্দ। অনুষ্ঠানের অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে ছিলেন কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস অ্যান্ড অ্যাসেসমেন্টের কান্ট্রি লিড সারওয়াত রেজা; পিয়ারসন এডএক্সেল বাংলাদেশ ও নেপালের রিজিওনাল ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার আব্দুল্লাহ আল মামুন বিন কুদ্দুস; পিয়ারসন এডএক্সেল বাংলাদেশের রিজিওনাল ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার জান্নাতুল ফেরদৌস সিগমা; এবং অক্সফোর্ড একিউএ’র কান্ট্রি ডিরেক্টর বাংলাদেশ শাহিন রেজা।

বাংলাদেশের তরুণদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা, সৃজনশীলতা ও ব্যক্তিগত বিকাশের মাধ্যমে গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি নিয়ে কাজ করছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। ‘ব্রিটিশ কাউন্সিল স্কলার্স’ অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ ব্রিটিশ কাউন্সিলের সে অঙ্গীকারেরই প্রতিফলন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সর্বাঙ্গীণ শিক্ষাই আত্মবিশ্বাসী ও নেতৃত্বগুণসম্পন্ন নাগরিক তৈরি করতে পারে বলে বিশ্বাস করে ব্রিটিশ কাউন্সিল।

মন্তব্য

p
উপরে