× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Letters to 18 state owned companies including Biman to enter the capital market
google_news print-icon

বিমানসহ ১৭ রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে আসতে চিঠি

বিমানসহ-১৭-রাষ্ট্রায়ত্ত-কোম্পানিকে-পুঁজিবাজারে-আসতে-চিঠি
পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কার্যালয়। ফাইল ছবি
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বুধবার এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি ১৭টি কোম্পানিকে পাঠানো হয়েছে। মূলত যেসব কোম্পানির আর্থিক অবস্থা ভালো, সেসব কোম্পানিকে চিঠি দেয়া হয়েছে।’

পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে রাষ্ট্রায়ত্ত ১৭ কোম্পানিকে চিঠি দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসি। মূলধন সংগ্রহে কোম্পানিগুলোকে শেয়ার বা বন্ড ইস্যুর পরামর্শ দেয়া হয়েছে।

এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৯টি কোম্পানি বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের। অন্যান্য কোম্পানির মধ্যে প্রকৌশল এবং ভ্রমণ খাতের আছে দুটি করে।

বাকি কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত দুটি হলো বাংলাদেশ বিমান ও সরকারি ওষুধ কোম্পানি এসেনসিয়াল ড্রাগস।

এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি বুধবার কোম্পানিগুলোর কাছে পাঠানো হয়েছে বলে বিএসইসির পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র রেজাউল করিম নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বুধবার এ-সংক্রান্ত একটি চিঠি ১৭টি কোম্পানিকে পাঠানো হয়েছে। মূলত যেসব কোম্পানির আর্থিক অবস্থা ভালো, সেসব কোম্পানিকে চিঠি দেয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘এটি নতুন কিছু নয়। ২০১৯ সালে সে সময়ের অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কোম্পানিগুলোর বৈঠক হয়েছিল। সেখান থেকেই তাদের তাগাদা দেয়া হচ্ছে, যাতে কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে মূলধন সংগ্রহ করে এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে শেয়ার বণ্টনের মাধ্যমে অংশীদারত্ব বাড়ায়।’

চিঠিতে তালিকাভুক্তির সুবিধা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির মাধ্যমে ইক্যুইটি শেয়ার, বন্ড ইত্যাদিসহ বিভিন্ন উপায়ে মূলধন সংগ্রহ করে ব্যবসা সম্প্রসারণ করার সুযোগ রয়েছে। এতে বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ থাকবে। প্রতিষ্ঠানে সাধারণ জনগণের মালিকানা থাকলে তারাও উপকৃত হবে।

পুঁজিবাজার থেকে সংগৃহীত মূলধন সরকারের ওপর পুনঃবিনিয়োগের বোঝা কমাবে উল্লেখ করে চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘এ-সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি ও সার্বিক সহযোগিতা কমিশন সব সময় সেবাদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ মনে করেন, সরকারি কোম্পানিগুলোকে বাধ্য করা উচিত। যেসব বহুজাতিক কোম্পানি ব্যবসা করছে তাদেরও পুঁজিবাজারে নিয়ে আসা জরুরি বলে মনে করেন তিনি।

নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘এসব কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসতে সরকারও নানা উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে কাজ হয়নি। এখন যেহেতু নতুন করে বিএসইসি আবারও উদ্যোগ নিয়েছে, সেহেতু তাদের এখন বাধ্য করে হলেও পুঁজিবাজারে আনা উচিত।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএসইসির মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকেও চিঠি দেয়া হবে, যেন তারা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়।

চিঠি দেয়া হয়েছে সেব কোম্পানিকে

যাদের তালিকাভুক্ত হতে বলা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কোম্পানিই বেশি। এগুলো হলো- বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি, এলফি গ্যাস, গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানি-জিটিসিএল, জালালাবাদ গ্যাস টিঅ্যান্ডডি সিস্টেম, সিলেট গ্যাস ফিল্ডস, বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ড কোম্পানি, রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি, নর্থ-ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি ও ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অফ বাংলাদেশ।

প্রকৌশল খাতের কোম্পানির মধ্যে আছে প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ ক্যাবল শিল্প।

ভ্রমণ ও অবকাশ খাতের কোম্পানির মধ্যে আছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, হোটেলস ইন্টারন্যাশনাল।

টেলিযোগাযোগ খাতে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানিকেও দেয়া হয়েছে চিঠি।

অন্য দুই কোম্পানি হলো কাগজ ও প্রকাশনা খাতের কর্ণফুলী পেপার মিলস, ওষুধ ও রসায়ন খাতের এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি এবং সিরামিক খাতের বাংলাদেশ ইন্স্যুলেটর অ্যান্ড সেনেটারিওয়্যার ফ্যাক্টরি।

আর্থিক অবস্থা

বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির ২০২০-২১ অর্থবছরে আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী মোট আয় করেছে ২ হাজার ৫৮৯ কোটি ৪৬ লাখ ৩০ হাাজর ৯৭৯ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে আয় হয়েছিল ২ হাজার ৬৩৪ কোটি ৫১ লাখ ৬৬ হাজার ২৫ টাকা।

এই সময়ে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির কর-পরবর্তী মুনাফা হয়েছে ১৪৮ কোটি ৭১ লাখ ৪ হাজার ৮৯৯ টাকা। আগের বছরের একই সময়ে কর-পরবর্তী আয় হয়েছিল ৯৭ কোটি ৪৯ লাখ ৩৫ টাকা।

এলপি গ্যাস লিমিটেড তথ্যে দেখা গেছে, উত্তর পতেঙ্গা চট্টগ্রাম এবং সিলেটের গোলাপগঞ্জ কৈলাশটিলার এলপিজি বটলিং প্ল্যান্ট দুটিতে উৎপাদিত এলপিজি পাইপলাইনের মাধ্যমে সংগ্রহ করে বোতলজাত করা হয়।

বোতলজাত এলপিজি বিপিসির নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত বিপণন কোম্পানির মাধ্যমে বাজারজাত করার লক্ষ্যে পদ্মা, মেঘনা, যমুনা ও এসএওসিএলকে বিপিসির নির্দেশিত হারে সরবরাহ করা হয়।

এক শিফটে এলপি গ্যাস লিমিটেডের চট্টগ্রাম কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক ১০ হাজার মেট্রিক টন এবং কৈলাশটিলা কারখানার উৎপাদন ক্ষমতা বার্ষিক সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন ।

জালালাবাদ গ্যাস টিঅ্যান্ডডি সিস্টেম লিমিটেডের আর্থিক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে কোম্পানিটি ডিএসএল বাবদ ৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা, লভ্যাংশ বাবদ ৭০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা, আয়কর বাবদ ৭৮ কোটি ৯৬ লাখ টাকা, আমদানি শুল্ক বাবদ ১১ কোটি ১ লাখ টাকাসহ ১৬৬ কোটি ৮৮ লাখ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে।

রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানির এলএনজি ডিভিশনের আওতায় এলএনজি সংক্রান্ত টার্মিনাল ডেভেলপমেন্ট, এলএনজি আমদানি, রিগ্যাসিফাই ও জাতীয় গ্রিডে আরএলএনজি সরবরাহ কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-২০৩০ এবং রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ অর্জনে সরকারি সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে পেট্রোবাংলার তত্ত্বাবধানে আরপিজিসিএল কর্তৃক যথাযথ কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশে এলএনজি টার্মিনাল (ভাসমান ও স্থলভিত্তিক) স্থাপনসহ এলএনজি সংক্রান্ত কার্যাবলি বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নিয়েছে।

এ কোম্পানির আওতায় কক্সবাজারে মহেশখালীতে ৫০০ এমএমএসসিএফ ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের মাধ্যমে ২০১৮ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে জাতীয় গ্যাস গ্রিডে রিগ্যাসসিফাইড এলএনজি সরবরাহ শুরু করেছে।

আরও পড়ুন:
বৈঠক নিয়ে ‘হতাশায়’ বড় পতন
এক্সপোজার লিমিট: আইন পরিবর্তনের আলোচনা
বিএপিএলসির সভাপতি আনিস, সহসভাপতি নাসিম
বৈঠকের ‘ইতিবাচক বার্তা’য় সূচক আবার ৭ হাজারের ঘরে
আলোচনা ‘ইতিবাচক’, পরের বৈঠকে ‘দৃশ্যমান সিদ্ধান্ত’

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে