× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
New hope for the rise of the capital market by overcoming the pressure
google_news print-icon

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’

চাপ-কাটিয়ে-পুঁজিবাজারে-উত্থানে-নতুন-আশা
অস্বস্তি নিয়ে শুরু হওয়া দিনের লেনদেন শেষ হয়েছে স্বস্তির আভাস দিয়ে। ব্রোকারেজ হাউসগুলোয় এ নিয়ে ছিল তুমুল আলোচনা। ছবি: নিউজবাংলা
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুই হয় ৮৪ পয়েন্ট পতন দিয়ে। একপর্যায়ে পড়ে যায় ৯০ পয়েন্ট। তবে এই পরিস্থিতি থাকেনি বেশিক্ষণ। বেলা পৌনে ১২টার দিকেই হারিয়ে ফেলা সূচক ফিরে পায় পুঁজিবাজার। এর পর থেকে বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে বেলা ১টা ৪৩ মিনিটে আগের দিনের সূচকের সঙ্গে যোগ হয় ১০১ পয়েন্ট। বেলা শেষে সেখান থেকে কিছুটা কমে ৮৯ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন।

বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি- কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন বিজ্ঞপ্তিতে আতঙ্ক তৈরির পর বড় পতন দিয়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরুর পর তা শেষ হয়েছে উত্থানে। দিনে সূচকের সর্বনিম্ন অবস্থান আর সর্বোচ্চ অবস্থানের মধ্যে পার্থক্য পৌনে ২০০ পয়েন্টের বেশি।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকা ও চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জের এই চিত্র বিনিয়োগকারীদের মনের শঙ্কা, আতঙ্ক ও চিড় ধরা মনোবল অনেকটাই চাঙ্গা করবে সন্দেহ নেই। সংশোধন কাটিয়ে বাজারে আবার চাঙ্গাভাব ফিরবে, এমন আশার কথা বলাবলি হচ্ছে এরই মধ্যে।

টানা দরপতনের মধ্যে থাকা পুঁজিবাজারে বুধবার বড় উত্থান হয় বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির বৈঠকের প্রতিক্রিয়ায়। আগের দিন বিকেলে সেই বৈঠক শেষে বিএসইসি কমিশনার শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ জানান, বাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা বা এক্সপোজার লিমিট বাজারমূল্যের বদলে ক্রয়মূল্যে বিবেচনা এবং বন্ডের বিনিয়োগ এই সীমার বাইরে রাখার বিষয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। এই বিষয়টি রিভিও করার কথাও বলেন তিনি।

তবে দুই পক্ষ কেবল নীতিগতভাবে একমত হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ নিয়ে আরও আলাপ-আলোচনা হবে।

দুই পক্ষে আলোচনা হয়েছে আরও নানা ইস্যুতে। তবে এক্সপোজার ও বন্ড ইস্যুতে এক মাসের বেশি সময় ধরে টালমাটাল ছিল পুঁজিবাজার আর দুটি সমস্যা নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অবস্থান বদলের আভাসে বুধবার শেয়ারদর ও সূচকে দেয় লাফ। এক দিনেই বাড়ে ১৪৩ পয়েন্ট।

তবে সেদিন সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে পাঠানো আরেক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এমনকি এমনও বলা হয়, বিএসইসি কমিশনারের বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে যে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে, সেটি সঠিক নয়।

এই বিজ্ঞপ্তির পর তুমুল আলোচনা ও বিতর্ক তৈরি হয়, এই বিজ্ঞপ্তিটি নিয়ে। বিনিয়োগকারীদের একটি পক্ষ বলতে থাকে, এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বক্তব্য নয়, সেটি বানোয়াট। কারণ সেটি তাদের অফিসিয়াল সাইটে নেই।

পরে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সেটি প্রকাশ হওয়ার পর সেই বিতর্ক আর এগোয়নি আর ছড়ায় উদ্বেগ।

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’
সকালে লেনদেন শুরুই হয় ৮৪ পয়েন্ট পতনের মধ্য দিয়ে। দিন শেষে ৮৯ পয়েন্ট উত্থানে বিনিয়োগকারীদের মনে ফেরে স্বস্তি

বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন শুরুই হয় ৮৪ পয়েন্ট পতন দিয়ে। একপর্যায়ে পড়ে যায় ৯০ পয়েন্ট। তবে এই পরিস্থিতি থাকেনি বেশিক্ষণ। বেলা পৌনে ১২টার দিকেই হারিয়ে ফেলা সূচক ফিরে পায় পুঁজিবাজার। এর পর থেকে বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে বেলা ১টা ৪৩ মিনিটে আগের দিনের সূচকের সঙ্গে যোগ হয় ১০১ পয়েন্ট। বেলা শেষে সেখান থেকে কিছুটা কমে ৮৯ পয়েন্ট যোগ হয়ে শেষ হয় লেনদেন।

এ নিয়ে দুই দিনেই সূচক বাড়ল ২৩২ পয়েন্ট।

দিনে সূচকের সর্বনিম্ন অবস্থান ও বেলা শেষের অবস্থানের মধ্যে পার্থক্য ১৭৯ পয়েন্ট।

কেবল সূচক নয়, বেড়েছে লেনদেনও। গত সাত কর্মদিবসের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ২৪৫ কোটি ১৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে।

সূচকের উত্থানে প্রধান ভূমিকায় যেসব কোম্পানি

দিন শেষে বেড়েছে ২০৮টি কোম্পানির দর। কমে ১১৮টির আর অপরিবর্তিত থাকে ৪৮টির দর।

প্রধান খাতগুলোর মধ্যে ব্যাংক, আর্থিক, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ওষুধ ও রসায়ন, প্রকৌশল খাতে গেছে ভালো দিন।

লেনদেনের সেরা ছিল ব্যাংক, এরপর বেক্সিমকো লিমিটেডের কারণে বিবিধ খাত। ওধুধ ও জ্বালানি খাতেও লেনদেন ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

এদিন সূচক বৃদ্ধিতে প্রধান ভূমিকায় ছিল ওয়ালটন ইন্ডাস্ট্রিজ, যার শেয়ারদর ৩ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ১১ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট।

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’
সূচকের উত্থানে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০ কোম্পানি

টানা পড়তে থাকা ইউনাইটেড পাওয়ারের শেয়ারদর টানা দ্বিতীয় দিন বেড়েছে। শেয়ারদর ১২ টাকা বা ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৭ দশমিক ৪২ পয়েন্ট।

এ ছাড়া আইসিবি, রেনাটা, গ্রামীণফোন, পাওয়ারগ্রিড, স্কয়ার ফার্মা, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, সামিট পাওয়ার ও ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির দরবৃদ্ধিতে সূচকে সবচেয়ে বেশি পয়েন্ট যোগ হয়েছে।

সব মিলিয়ে ১০টি কোম্পানিই সূচক বাড়িয়েছে ৫০ দশমিক ৯৯ পয়েন্ট।

উত্থানের দ্বিতীয় দিনে সূচক টেনে ধরেছে, এমন কোম্পানিগুলোর ভূমিকা ছিল কমই। ডেল্টা লাইফের দরপতনে সূচক কমেছে সবচেয়ে বেশি শূন্য দশমিক ৮৮ পয়েন্ট।

ফরচুন সুজ, আইএফআইসি ব্যাংক, ওরিয়ন ফার্মা, এনআরবিসি ব্যাংক, জেনেক্স ইনফোসিস, ওয়ান ব্যাংক, সি পার্ল রহিম টেক্সটাইল ও গ্রিনডেল্টা ইন্স্যুরেন্সও সূচক নিচের দিকে টেনে ধরেছে।

এই ১০টি কোম্পানি মিলিয়ে সূচক কমিয়েছে ২ দশমিক ৭১ পয়েন্ট।

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’
উত্থানের দিন সূচক কিছুটা হলেও টেনে ধরেছে এই ১০টি কোম্পানি

দর বৃদ্ধিতে সেরা ১০ কোম্পানি

আবার দর বৃদ্ধিতে সেরা নতুন তালিকাভুক্ত সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স। কোম্পানিটির শেয়ারদর আবার বেড়েছে এক দিনে যতটা বাড়া সম্ভব ততটাই।

টানা ২০ কর্মদিবস সর্বোচ্চ পরিমাণ বেড়ে ১০ টাকার শেয়ারদর এখন দাঁড়িয়েছে ৬৫ টাকা ৪০ পয়সা। গত ৭ নভেম্বর লেনদেন শুরুর পর এই প্রথম উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ৪৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯০৪টি শেয়ার।

দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল নতুন তালিকাভুক্ত আরেক কোম্পানি এমকি পেস্ট্রিসাইডস। আগের কর্মদিবস প্রথমবারের মতো দর হারানো কোম্পানিটি দিনের শুরুতে আবার দর হারায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত আগের দিনের চেয়ে ৯ দশমিক ৮২ শতাংশ বেড়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। দিনের শুরুতে দাম দাঁড়ায় ৩১ টাকা, আর লেনদেন শেষ করে ৩৬ টাকা ৯০ পয়সায়। হাতবদল হয়েছে ৩৮ লাখ ২৯ হাজার ৪৪৯টি শেয়ার।

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’
ব্যাংক খাতে আবার ছিল লেনদেনে সেরা

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের এমজেএল বাংলাদেশের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ। এদিন দিনের সর্বোচ্চ বা ১০ শতাংশের কাছাকাছি শেয়ারদর বেড়েছে ছয়টি কোম্পানির। এর মধ্যে এমজেএল বাংলাদেশ ছিল তিন নম্বরে। হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ২৯ হাজার ৭৪৯টি শেয়ার।

এদিন সবচয়ে বেশি দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রাধান্য ছিল বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের। ১০টি কোম্পানির মধ্যে তিনটি ছিল এই খাতের।

পাওয়ার গ্রিডের দর ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ বেড়ে ৮৬ টাকা ১০ পয়সা থেকে পৌঁছে যায় ৬১ টাকা ৬০ পয়সায়। হাতবদল হয়েছে ৮৩ লাখ ৬৯ হাজার ৭২৫টি শেয়ার।

একই খাতের আরেক কোম্পানি জিবিবি পাওয়ারের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ২৯ শতাংশ।

বস্ত্র খাতের মিথুন নিটিংয়ের দর বেড়েছে ৯ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

প্রকৌশল খাতের দুটি কোম্পানির অবস্থান ছিল এরপর। এর মধ্যে বিএসআরএম স্টিলের দর ৮ দশমিক ৫৪ শতাংশ আর একই গ্রুপের বিএসআরএম লিমিটেডের দর বেড়েছে ৮ দশমিক ৫২ শতাংশ।

৭ শতাংশ পর্যন্ত শেয়ারদর বেড়েছে দুটি কোম্পানির। এর মধ্যে সোনালী পেপারের শেয়ারদর বেড়েছে ৭ দশমিক ৪৮ শতাংশ ও বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৭ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ।

৬ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে চারটি কোম্পানির। ৫ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে তিনটি কোম্পানির। এগুলো হচ্ছে তিতাস গ্যাস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোম্পানি ও ইউনাইটড পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি।

উত্তরা ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, বারাকা পাওয়ার, বিচ হ্যাচারিসহ নয়টি কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে ৪ শতাংশের বেশি।

দর পতনের ১০ কোম্পানি

এদিন সবচেয়ে বেশি দর হারিয়েছে মিউচুয়াল ফান্ড খাতের ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, যার ইউনিটপ্রতি দর হারিয়েছে ৯ দশমিক ১৮ শতাংশ। ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি দেড় টাকা লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। লভ্যাংশ সংক্রান্ত রেকর্ড ডেট ছিল বুধবার। আর পরদিনই এই দরপতন দেখল বিনিয়োগকারীরা।

সর্বোচ্চ দরপতনের দিনেও লেনদেন খুব বেশি হয়নি। যারা বিক্রয়ের আদেশ দিয়েছেন, তারা বেচতে পারেননি ক্রেতা না থাকায়।

দরপতনের দিক দিয়ে তার পরই ছিল রহিম টেক্সটাইল, যার দর কমেছে ৪ দশমিক ৬৮ শতাংশ। কোম্পাটির মোট ২ লাখ ৪ হাজার টাকার ২২ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

তৃতীয় অবস্থানে থাকা ফার্স্ট ফাইন্যান্স কোম্পানির দর কমেছে ৪ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৭ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৭ টাকা ১০ পয়সা। ৩ লাখ ৫২ হাজার টাকায লেনদেন হয়েছে ৪৮ হাজার ৫৯৪টি শেয়ার।

খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের এমারেল্ড অয়েলের দর কমেছে ৩ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ৮১ লাখ ৫৮ হাজার টাকা লেনদেন হাতবদল হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৯৭০টি শেয়ার।

চাপ কাটিয়ে পুঁজিবাজারে উত্থানে ‘নতুন আশা’
এই খাতগুলোর বেশিরভাগেই লেনদেন বেড়েছে

সাভার রিফ্যাক্টরিজের দর ১৬০ টাকা ২০ পয়সা থেকে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশ কমে হয়েছে ১৫৫ টাকা। কোম্পানিটির ১ লাখ ৭২ হাজার টাকার ১ হাজার ১০২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের দর ৩ দশমিক ১১ শতাংশ, সাফকো স্পিনিংয়ের দর ২ দশমিক ৯৪ শতাংশ, জাহিন টেক্সের দর ২ দশমিক ৮৫ শতাংশ কমেছে।

এদিন ২ শতাংশের বেশি শেয়ারদর বেড়েছে ১০টি কোম্পানির।

লেনদেনে এগিয়ে থাকা ১০ কোম্পানি

লেনদেনে এগিয়ে ছিল বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড। ১৫৬ কোটি ১১ লাখ টাকায় হাতবদল হয়েছে ৯৩ কোটি ৪৮ লাখ ৮৪৭টি শেয়ার।

কোম্পানিটির দর ১৬৬ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬৮ টাকা ২০ পয়সা।

ওয়ান ব্যাংকের মোট লেনদেন হয়েছে ৬৮ কোটি ৮ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩ কোটি ৫০ লাখ ৫৬ হাজার ৯৭০টি শেয়ার। লেনদেনে দ্বিতীয় স্থানে থাকা কোম্পানিটির দর কমেছে ২০ পয়সা।

ব্যাংক খাতের আরেক কোম্পানি ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংক ছিল লেনদেনে শীর্ষ দশের তিন নম্বরে। ব্যাংকটির ৩ কোটি ৫৮ লাখ ৫৮ হাজার ১৭১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৫৪ কোটি ৮১ লাখ টাকায়।

পাওয়ার গ্রিডের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৫০ কোটি ১১ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ৮৩ লাখ ৬৯ হাজার ৭২৫টি শেয়ার।

ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের লেনদেন হয়েছে ৩২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ১৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৩৪টি শেয়ার।

সোনালী পেপারের লেনদেন হয়েছে ৩১ কোটি ৯৩ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ১৮ হাজার ৬০১টি শেয়ার।

বিমা খাতের সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের এদিন ২৯ কোটি ৮২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে মোট ৪৫ কোটি ৫৫ লাখ ৯০৪টি শেয়ার।

আইএফআইসি ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ২৯ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ৫৪ লাখ ১৪ হাজার ৫৪৯টি শেয়ার।

মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ৩৫ লাখ ৩৫ হাজার ৯৫৮টি শেয়ার।

লেনদেনে দশম অবস্থানে থাকা আইডিএলসি ফাইন্যান্সে লেনদেন হয়েছে ২৩ কোটি ২ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩৭ লাখ ৩৯ হাজার ৫৫২টি শেয়ার।

সব মিলিয়ে ১০টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৫০১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা।

আরও পড়ুন:
এবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক, বিএসইসিকে নিয়ে বসছে মন্ত্রণালয়
বিএসইসির সঙ্গে বৈঠকে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে বিএসইসি চেয়ারম্যান বললেন ‘সুপার’
‘ফলপ্রসূ’ বৈঠকের পর পুঁজিবাজারে লাফ
বৈঠকের পর ঘুরে দাঁড়ানোর আভাস পুঁজিবাজারে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে