× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
The news of the meeting also caused panic in the big fall
google_news print-icon

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক

বৈঠকের-খবরেও-বড়-পতনে-আতঙ্ক
টানা দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ফাইল ছবি
পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা হতাশাজনক। যে পতন হয়েছে, সেটা প্রত্যাশিত ছিল না। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা বেড়েছে। আমরা যে ফান্ডামেন্টাল শেয়ার কেনার জন্য বিনিয়োগকারীদের বলে থাকি, সেসব শেয়ারের দরও কমেছে। এ ছাড়া যেসব কোম্পানির শেয়ার বর্তমান দরে কিনলে ৬ থেকে ৭ পয়েন্ট ইল্ড পাওয়া যেত, সেগুলোতে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীরা লোকসান করছেন।’

আর্থিক ও পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা যথাক্রমে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির মধ্যকার মতদ্বৈধতা নিয়ে বৈঠক ডাকার খবরেও পতনের বৃত্ত থেকে বের হতে পারল না পুঁজিবাজার। টানা ষষ্ঠ দিনের দরপতনে সূচক নেমেছে সোয়া তিন মাসের আগের অবস্থানে, আর লেনদেন নেমেছে ৭ মাসের আগের অবস্থানে।

দুই নিয়ন্ত্রক সংস্থার মধ্যে মতভিন্নতা, সেই সঙ্গে পৃথিবীতে করোনার নতুন ধরনজনিত কারণে নানা দেশে বিধেনিষেধ দেয়া হচ্ছে। দুইয়ে মিলে পুঁজিবাজারে যে চাপ তৈরি হয়েছে, তা থেকে বিনিয়োগকারীরা বের হতে পারছেন না।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক পড়ল ৭৮ পয়েন্ট। দিন শেষে অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৭৭৩ পয়েন্ট, যা গত ১৮ আগস্টের পর সর্বনিম্ন। সেদিন সূচক ছিল ৬ হাজার ৭৭১ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস ২১ নভেম্বর থেকে শুরু হয় সূচকের টানা পতন। এ নিয়ে ছয় দিনেই সূচক পড়ল ৩১৮ পয়েন্ট।

গত দুই বছরে এর চেয়ে বেশি পতন চলতি বছরের ১০ থেকে ১৯ অক্টোবর দেখা দিয়েছিল। সে সময় টানা সাত কর্মদিবস সূচক পড়ে ৩৪৭ পয়েন্ট।

এর আগে গত ১৬ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ছয় দিন পতন হয় ৬ কর্মদিবস।

দরপতনের দিন লেনদেন কমে সাড়ে আট শ কোটি টাকার নিচে নেমেছে। এর চেয়ে কম লেনদেন ছিল গত ২৭ এপ্রিল। সেদিন হাতবদল হয় ৮২৪ কোটি ৩৬ লাখ ৬৯ হাজার টাকা।

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক
রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেনের চিত্র

সপ্তাহের শুরুর এই পতন বিনিয়োগকারীদের মধ্যে চিড় ধরা আস্থায় আরও একটু পতন ঘটাবে সন্দেহ নেই। এর কারণ, পুরো সপ্তাহ পতন শেষে বৃহস্পতিবার খবর আসে পুঁজিবাজার নিয়ে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিএসইসি। সেই খবরে পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াবে বলে কিছুটা হলেও ধারণা জন্মে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হয়নি আর পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক বিভিন্ন ফেসবুক পেজে বহুজন জানাচ্ছেন, তারা সব শেয়ার বিক্রি করে দিয়েছেন।

গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেশ কিছু পদক্ষেপ বাজারে অর্থপ্রবাহ কমিয়ে দিয়েছে। ব্যাংকগুলোতে তাদের বিনিয়োগের তথ্য প্রতিদিন জানানোর নির্দেশ দেয়া ছাড়াও শেয়ার মূল্য বেড়ে যাওয়ার পর বিনিয়োগসীমা এক দিনের জন্য অতিক্রম করে যাওয়ার পর বেশ কিছু ব্যাংককে জরিমানা করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, ব্যাংক বন্ডে যে বিনিয়োগ করবে, তা তার বিনিয়োগসীমার মধ্যে হবে।

এর মধ্যে মিউচ্যুয়াল ফান্ড পরিচালনা করা সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানির লেনদেনের তথ্যও প্রতিদিন জানানোর আদেশ এসেছে, যে আদেশ আসার পর বিএসইসি কেন্দ্রীয় ব্যাংককে চিঠি দিয়ে বলেছে, এটা তারা পারে না।

ওয়ান ব্যাংকের লভ্যাংশ ইস্যুতে দুই পক্ষের মধ্যে মতভিন্নতা ছিল আগে থেকেই। সেই সঙ্গে ব্যাংকের বিনিয়োগসীমা ক্রয়মূল্য নাকি বাজারমূল্যে হবে- এ নিয়ে মতপার্থক্য প্রায় এক দশক ধরেই। বাজারমূল্য বিনিয়োগসীমা নির্ধারণ করায় পুঁজিবাজারে অযাচিত ক্রয়চাপ তৈরি হয় আর গত মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে দুই পক্ষের বৈঠক শেষে বিএসইসি জানায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রয়মূল্যে বিনিয়োগসীমা নির্ধারণে রাজি হয়েছে। কিন্তু আট মাসেও সে বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত জানায়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ নিউজবাংলাকে বলেন, ‘এটা হতাশাজনক। যে পতন হয়েছে, সেটা প্রত্যাশিত ছিল না। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে হতাশা বেড়েছে।

‘আমরা যে ফান্ডামেন্টাল শেয়ার কেনার জন্য বিনিয়োগকারীদের বলে থাকি, সেসব শেয়ারের দরও কমেছে। এ ছাড়া যেসব কোম্পানির শেয়ার বর্তমান দরে কিনলে ৬ থেকে ৭ পয়েন্ট ইল্ড পাওয়া যেত, সেগুলোতে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীরা লোকসান করছেন।’

আবু আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হলে হয়তো বাজার ঘুরে দাঁড়াবে। শেয়ারের চাহিদা ও জোগানের ওপর ভিত্তি করে একটি পর্যায়ে যাবে। এখন সে পর্যায়টি কত নিচে নামবে দেখার বিষয়।’

পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্ব দিয়ে এই বিশ্লেষক বলেন, ‘সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পক্ষে নতুন বিনিয়োগ করে এই বাজার ওঠানো সম্ভব না। গত এক সপ্তাহে যারাই যে শেয়ারে বিনিয়োগ করে, সেখানেই লোকসান করেছে। এ জন্য এখন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বাজারে সক্রিয় হতে হবে।’

সূচক পতনে প্রধান ভূমিকায় যেসব কোম্পানি

দিন শেষে দর হারিয়েছে ২৯১টি কোম্পানি। এর মধ্যে কেবল ১০টি কোম্পানি দর হারানোর কারণে সূচক থেকে হারিয়ে গেছে ৩৯.৪৫ পয়েন্ট।

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক
সূচক পতনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে এই ১০টি কোম্পানি

সূচকের এই পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল গত দেড় বছরে শেয়ার দর সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পাওয়া বেক্সিমকো লিমিটেড। ৬ টাকা ৯০ পয়সা শেয়ার দর হারানোয় সূচক পড়েছে ১০.৬৮ শতাংশ। এ নিয়ে টানা তিন কর্মদিবস পড়ল শেয়ারটির দর।

একই গ্রুপের আরেক কোম্পানি বেক্সিমকো ফার্মার দর ৩.৬৫ শতাংশ কমার কারণে সূচক পড়েছে আরও ৬.১৫ পয়েন্ট।

রাষ্ট্রায়াত্ত আইসিবি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ইউনাইটেড পাওয়ার, গ্রামীণফোন, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, এনআরবিসি, রবি, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও স্কয়ার ফার্মার দরপতনও সূচকের বড় পতনে রেখেছে প্রধান ভূমিকা।

পতনের আরও একটি দিনে দর বেড়েছে ৬৬টি কোম্পানির। এর মধ্যে যে ১০টি কোম্পানির কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ১২.৩৬ পয়েন্ট।

এর মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার দর ২.৬৭ শতাংশ বাড়ার কারণে সূচকে যোগ হয়েছে ৩.৪৪ পয়েন্ট। এই কোম্পানিটির কারণেই সূচক বেড়েছে সবচেয়ে বেশি।

এ ছাড়া বিকন ফার্মা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, ওয়ালটন, বাংলাদেশ সাবমেরিক কোম্পানি, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, একমি প্যাস্ট্রিসাইডস, সাইফ পাওয়ারটেক ও ইউনিক হোটেলের দর কিছুটা বাড়ায় সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ হয়েছে।

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক
এই ১০টি কোম্পানির দর বৃদ্ধিতে সূচকে কিছু পয়েন্ট যোগ হয়েছে

দর বৃদ্ধির সেরা দশ

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পুরোনো কোনো কোম্পানি রোববার দর বৃদ্ধির শীর্ষ দশের প্রথম দুটিতে স্থান নিতে পারেনি। বরং সদ্য তালিকাভুক্ত দুটি কোম্পানি, যাদের শেয়ার শেয়ারধারীরা বিক্রি করতে আগ্রহী নন সেগুলোই ছিল ওপরের দিকে।

এর মধ্যে বিমা খাতের সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্স দর বেড়েছে ৯.৭৮ শতাংশ। শেয়ার দর ৪০ টাকা ৯০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৪ টাকা ৯০ পয়সা। হাতবদল হয়েছে ১৫ হাজার ৩৯৮টি শেয়ার। লেনদেন হয়েছে ৬ লাখ ৯১ হাজার টাকা।

তারপরেই ছিল একমি পেস্টিসাইড, যার দর বেড়েছে ৯.৭৬ শতাংশ। শেয়ার দর ২৫ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৮ টাকা ১০ পয়সা। তালিকাভুক্ত হওয়ার পর এই প্রথম কোম্পানিটির উল্লেখযোগ্যসংখ্যক শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার ৭১৬টি শেয়ার, যার বাজারমূল্য ছিল ৬৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা।

দর বৃদ্ধিতে এদিন তৃতীয় স্থানে ছিল খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের এমারেল্ড অয়েল। কোম্পানিটি উৎপাদন শুরুর প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেয়ার দর বেড়েছে ৮.১০ শতাংশ। হাতবদল হয়েছে ৪ লাখ ৮১ হাজার ৫৫৩টি শেয়ারের বাজারমূল্য ছিল ১ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

চতুর্থ অবস্থানে থাকা আজিজ পাইপের শেয়ার দর বেড়েছে ৭.০৫ শতাংশ। মোট ৭৭ লাখ ৩৩ হাজার টাকা লেনদেন হওয়া এই কোম্পানির হাতবদল হয়েছে ৮১ হাজার ৯৭০টি শেয়ার।

অলটেক্স ও আনোয়ার গ্যালভালাইজিংয়ের শেয়ার দর বেড়েছে যথাক্রমে ৬.৬২ ও ৬.২৪ শতাংশ। অলটেক্সের ১২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ৮৫ হাজার ৮৭টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। আনোয়ার গ্যালভালাইজিংয়ের ৫ লাখ ১৫ হাজার ৪৬২টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকায়।

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক
দরপতনের দিন সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ৬ খাত

৪.৩৪ শতাংশ দর বেড়েছে শীর্ষ দশের ৭ নম্বরে ছিল রহিম টেক্সটাইল। বস্ত্র খাতের এই কোম্পানিটির শেয়ার দর ২৩৯ টাকা ৬০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ২৫০ টাকা। ৫ লাখ টাকায় লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৪৭টি শেয়ার।

বিবিধি খাতের কোম্পানি আমান ফিড ছিল দর বৃদ্ধির ৮ নম্বরে। কোম্পানিটির ৪.০৬ শতাংশ দর বেড়েছে। হাতবদল হয়েছে ১২ লাখ ৬৩ হাজার ৪৯টি শেয়ার, যার বাজারমূল্য ছিল ৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা।

এ ছাড়া বস্ত্র খাতের শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের দর ৩.৭৫ শতাংশ, সমতা লেদারের দর ৩.৬৬ শতাংশ, জিলবাংলা সুগারের দর ৩.৬৩ শতাংশ এবং বিচ হ্যাচারির দর বেড়েছে ৩.৪৮ শতাংশ।

দর পতনের ১০ কোম্পানি

দর পতনের তালিকায় এগিয়ে ছিল তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ। বস্ত্র খাতের এই কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ৯.৮০ শতাংশ। শেয়ার দর ২০ টাকা ৪০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৮ টাকা ৪০ পয়সা। হাতবদল হয়েছে মোট ৬ কোটি ৫ লাখ ১৪৯টি শেয়ার, যার বাজারমূল্য ছিল ১ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

বস্ত্র খাতের আরেক কোম্পানি কুইনসাউথের দর ৯.৭৩ শতাংশ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের অ্যাসোসিয়েট অক্সিজেনের দর ৯.৪৭ শতাংশ, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি বা বিআইএফসির দর কমেছে ৯.৪৭ শতাংশ।

এ ছাড়া এস আলম কোল্ডরোল স্টিলের শেয়ার দর কমেছে ৮.৭২ শতাংশ। শেয়ার দর ২৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২৫ টাকা ১০ পয়সা। হাতবদল হয়েছে মোট ৫৯ হাজার ৩৬৫টি শেয়ার।

হাওয়েল টেক্সটাইলের শেয়ার দর ৬.১১ শতাংশ। শেয়ার দর ৪৫ টাকা ৮০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৪৩ টাকা। লেনদেন হয়েছে মোট ২ লাখ ৮০ হাজার টাকা। হাতবদল হয়েছে ৬ হাজার ৫০৫টি শেয়ার।

বৈঠকের খবরেও বড় পতনে আতঙ্ক
এই ৬টি খাতের দরপতনের পাশাপাশি লেনদেনও কমেছে

এপেক্স ট্যানারির শেয়ার দর কমেছে ৫.৯০ শতাংশ। হাতবদল হয়েছে ৫৭০টি শেয়ার।

দরপতনে থাকা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে আছে গ্লোবাল হ্যাভি ক্যামিক্যাল, জুট স্পিনার্স, দ্য পেনিনসুলা চট্টগ্রাম।

এদিন ৩ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ২৯টি কোম্পানির। ২ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ৬০টি কোম্পানির। ১ শতাংশের বেশি শেয়ার দর কমেছে ৮৪টির।

লেনদেনে ১০ কোম্পানি

রোববার লেনদেনের শীর্ষে ছিল বিবিধ খাতের কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড। কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪.০৪ শতাংশ কমলেও লেনদেন হয়েছে ৯১ কোটি ৭২ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৫৫ লাখ ২৭ হাজার ৩৩২টি শেয়ার। শেয়ার দর ১৭০ টাকা ২০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৬৩ টাকা ৩০ পয়সা।

ব্যাংক খাতের ওয়ান ব্যাংক গত সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে লেনদেনে এগিয়ে থাকা কোম্পানির তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। রোববারও দ্বিতীয় স্থানে কোম্পানিটি। মোট লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ২ কোটি ৯৬ লাখ ৪৫ হাজার ৩২৯টি শেয়ার।

ব্যাংক খাতের আরেক কোম্পানি আইএফআইসি ব্যাংকের মোট লেনদেন হয়েছে ৪৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ২ কোটি ৫৩ লাখ ৭৮ হাজার ৯০৩টি শেয়ার।

প্যারামাউন্ড টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ২.৭৭ শতাংশ। শেয়ার দর ৯৭ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ১০০ টাকা ২০ পয়সা। হাতবদল হয়েছে মোট ৪৩ লাখ ২৮ হাজার ১৬৮টি শেয়ার, যার বাজারমূল্য ছিল ৪৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা।

ফার্স্ট সিকিউরিটিজ ইসলামী ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৮৫ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ১ কোটি ৫৬ লাখ ৯৪ হাজার ৫৩৫টি শেয়ার। ডেল্টা লাইফের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ২১ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

আনোয়ার গ্যালভালাইজিং, ওরিয়ন ফার্মা, সাইফ পাওয়ার, এনআরবিসি ব্যাংক, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স, ফরচুন, মার্কেন্টাইল ব্যাংক ছিল লেনদেনের শীর্ষ তালিকায়।

আরও পড়ুন:
দরপতন: পুঁজিবাজার নিয়ে বসছে বাংলাদেশ ব্যাংক-বিএসইসি
পতন টানা পঞ্চম দিনে, ৭ মাস পর লেনদেন হাজার কোটির নিচে
আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
উৎপাদন বাড়াচ্ছে ফ্যামিলিটেক্স, তবে দিচ্ছে না তথ্য
টানা তিন দিন দরপতন, গতি ফেরেনি লেনদেনেও

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে