× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Investors in foggy financial losses with KPCL
google_news print-icon

কেপিসিএল নিয়ে ধোঁয়াশা, ক্ষতিতে বিনিয়োগকারীরা

কেপিসিএল-নিয়ে-ধোঁয়াশা-ক্ষতিতে-বিনিয়োগকারীরা
খুলনার খালিশপুরে কেপিসিএলের বন্ধ হয়ে যাওয়া বিদ্যুৎকেন্দ্র। ছবি: নিউজবাংলা
মেয়াদ বাড়ানোর চু্ক্তির অগ্রগতি কী, জানতে চাইলে কেপিসিএলের কোম্পানিটির সচিব মোজাম্মেল হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আগে যেমন ছিল এখনও তেমনি আছে। বিশেষ কোনো খবর আসলে তা অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের জানানো হবে।’

আলোচনার পর আলোচনা। তারপরও কোনো সমাধান নেই। বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয়েছে গত মে মাসে। ছয় মাস অতিবাহিত হলেও বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো আবার চালু হবে কি হবে না এ নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে টাকা হারিয়ে শেয়ারধারীরা হতাশ।

খুলনা পাওয়া কোম্পানি বা কেপিসিএল নামে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পর সৃষ্ট জটিলতার এখনও অবসান হয়নি।

এই অবস্থায় গত দুই মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে প্রায় ৩৭ শতাংশ এবং এই দর ক্রমেই নিম্নমুখী। বিনিয়োগকারীরা তাদের প্রশ্নের জবাব না পেয়ে পুঁজিবাজারকেন্দ্রিক বিভিন্ন ফেসবুক পেজে প্রায়ই কোম্পানির মেয়াদ বাড়ানোর অগ্রগতির খবর আছে কি না, এই প্রশ্ন রাখছেন।

যে আইনের অধীনে ভাড়াভিত্তিক বা কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোকে অনুমোদন দেয়া হয়, সেগুলোর মেয়াদ বাড়ানোর বিলে জাতীয় সংসদ সায় দিয়েছে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে। কিন্তু এর পরে দুই মাসেও কেপিসিএলসহ চার কোম্পানির বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর আলোচনা চুক্তিতে আসতে পারেনি।

এই অবস্থা থেকে উত্তরণ কবে হবে, সে জন্য তারা প্রশ্ন করে যাচ্ছেন, কিন্তু কোম্পানি বা সরকারের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনো বক্তব্য আসছে না।

কেপিসিএল নিয়ে ধোঁয়াশা, ক্ষতিতে বিনিয়োগকারীরা
খুলনায় কেপিসিএলের মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়া বিদ্যুৎকেন্দ্র। ছবি: সংগৃহীত

এর মধ্যে সামিট পাওয়ারের পক্ষ থেকে পুঁজিবাজারে দুইবার মূল্য সংবেদনশীল তথ্য দিয়ে জানানো হয়েছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানানো হয়েছে। তবে কেপিসিএলের পক্ষ থেকে কোনো বার্তাই দেয়া হচ্ছে না।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক হিসাব প্রকাশের সময় কেপিসিএলের আয় নিয়ে প্রশ্ন আছে। কোম্পানিটি মার্চ শেষে তৃতীয় প্রান্তিক পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি আয় করেছিল শেয়ারে ২ টাকা ৬২ পয়সা। এরপর আরও দুই মাস চলেছে দুই বিদ্যুৎকেন্দ্র। পাশাপাশি সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড পায়রার ৩৫ শতাংশের মালিকানার বিপরীতে লভ্যাংশও যোগ হয়েছে।

কোম্পানিটি গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ইউনাইটেড পায়রা শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ১০ পয়সা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করায় কেপিএসএলের আয় হয়েছে ১৫ কোটি ৬ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ টাকা।

অথচ কোম্পানিটি চূড়ান্ত আয় দেখিয়েছে শেয়ারপ্রতি ৮৭ পয়সা। অর্থাৎ এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি লোকসান দেখানো হয়েছে ১ টাকা ৭৫ পয়সা।

চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্তও শেয়ারপ্রতি ১০ পয়সা লোকসান দেখিয়েছে কোম্পানিটি। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৯১ পয়সা।

মেয়াদ বাড়ানোর চু্ক্তির অগ্রগতি কী, জানতে চাইলে কেপিসিএলের কোম্পানিটির সচিব মোজাম্মেল হোসেন নিউজবাংলাকে বলেন, ‘আগে যেমন ছিল এখনও তেমনি আছে। বিশেষ কোনো খবর আসলে তা অবশ্যই বিনিয়োগকারীদের জানানো হবে।’

গত ২১ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ ভবনে কেপিসিএল, সামিট ছাড়াও ওরিয়ন ও ডাচ্-বাংলা পাওয়ারের সঙ্গে বিদ্যুৎ বিভাগের বৈঠক হয় কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর আলোচনা নিয়ে।

সরকার এই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মেয়াদ দুই বছর বাড়াতে রাজি। তবে আগের মতো বিদ্যুৎ না কিনলে কেন্দ্রের ভাড়া বা ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে চাইছে না। তবে কোম্পানিগুলো ন্যূনতম চার্জ চাইছে। সেটি না দিলে নির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ কেনার গ্যারান্টি চাইছে তারা। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়াদ বাড়ানোর যে ফাইলে সই করেছেন, তাতে কোনো ধরনের শর্ত ছাড়া অনুমোদন দেয়ার কথা বলা আছে।

তবে বৈঠকে কোম্পানিগুলোর পক্ষ থেকে এ ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিদ্যুৎ কেনার জন্য গ্যারান্টি চাওয়া হয়। তারা বলেছে, ক্যাপাসিটি চার্জ না থাকলে এই বিষয়ে আগে থেকে সিদ্ধান্ত না হলে তাদের পক্ষে কোম্পানি চালানো কঠিন।

দুই পক্ষের মধ্যে এই মতভিন্নতা মেটাতে আবার বৈঠকের কথা বলা হয় দুই মাসের সেই আলোচনা শেষে। কিন্তু এরপর অনানুষ্ঠানিকভাবে কথাবার্তা হলেও আনুষ্ঠানিক আলোচনার তারিখ এখনও পড়েনি।

কেপিসিএল নিয়ে ধোঁয়াশা, ক্ষতিতে বিনিয়োগকারীরা
গত ২১ সেপ্টেম্বরের বৈঠকে চুক্তি নিয়ে সিদ্ধান্ত না হওয়ার পর কেপিসিএলের শেয়ারদর কমার চিত্র

বিদ্যুতের দামসহ আরও বেশ কিছু বিষয়েও সমঝোতায় আসা যায়নি। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড বিদ্যুতের দাম কমাতে চাইছে। তাদের যুক্তি হলো, কেন্দ্রগুলো গত ১০ বছরে যে ব্যবসা করেছে, তাতে তাদের কেন্দ্র স্থাপনের ব্যয় উঠে এসেছে। এখন ইউনিটপ্রতি দাম কমাতে হবে।

এরপর চারটি কোম্পানির পক্ষ থেকে সরকারকে একটি রেট দেয়া হয়েছে, তবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড সেই রেট মানতে চাইছে না। তারা দাম আরও কম দিতে চায়।

বিদ্যুৎকেন্দ্র নবায়ন নিয়ে এমন অনিশ্চয়তায় প্রতিনিয়ত দর হারাচ্ছে কেপিসিএল ও সামিট পাওয়ারের দর। এর মধ্যে সামিটের আরও একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ পেরিয়ে গেছে। এটির মেয়াদ বাড়ানোর আবেদনও করা হয়েছে। কিন্তু সেটিও আটকে আছে।

বিদ্যুৎ বিভাগের সঙ্গে সমঝোতা প্রক্রিয়ায় সম্পৃক্ত একজন নাম প্রকাশ না করার অনুরোধ করে বলেছেন, এখন শীতকাল। ফলে বিদ্যুতের চাহিদা কম। এই অবস্থায় সরকারেরও খুব একটা তাড়া নেই। তারা চেষ্টা করেছিলেন এই মাসের মধ্যে একটি সমঝোতায় আসতে। কিন্তু সেটি হচ্ছে না, এ বিষয়টি এখন নিশ্চিত প্রায়। এখন ডিসেম্বরে বৈঠকে বসার চেষ্টা করছেন তারা।

দর কমছে ক্রমাগত

গত ২১ সেপ্টেম্বর কেপিসিএলের শেয়ার দর একপর্যায়ে ওঠে ৫২ টাকা ৫০ পয়সা। তবে চুক্তি হচ্ছে না, এই বিষয়টি কোনোভাবে জানাজানি হয়ে যাওয়ার পরেই দাম কমে যায়। এরপর থেকে ক্রমাগত কমছে। পুঁজিবাজারে সাধারণত কোনো কোম্পানির শেয়ার দর প্রতিদিনই বাড়ে না বা প্রতিদিনই কমে না।

কেপিসিএলের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটেছে। সেদিনের পর মোট ৪৫ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে এখন পর্যন্ত। এর মধ্যে ৩২ কর্মদিবসই শেয়ার দর কমেছে, বেড়েছে ১১ কর্মদিবস আর দুই কর্মদিবস দাম ধরে রাখতে পেরেছে।

এই সময়ের মধ্যে সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে কোম্পানিটির শেয়ার দর হারিয়েছে ১৯ টাকা ৪০ পয়সা বা ৩৬.৯৫ শতাংশ।

গত সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে শেয়ার দর দাঁড়িয়েছে ৩৩ টাকা ১০ পয়সা।

এই দরই কেপিসিএলের সর্বনিম্ন দর নয়। চলতি বছর সব শেয়ারের বেঁধে দেয়া সর্বনিম্ন দর বা ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়ার পর একপর্যায়ে শেয়ার দর ৩১ টাকা ৩০ পয়সায় নেমে আসে। সেটি গত ২৮ এপ্রিলের কথা।

সে সময় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি কেপিসিএলের মেয়াদ বাড়ানোর আবেদনে ইতিবাচক সাড়া দিতে অনুরোধ করে সরকারকে বার্তা পাঠানোর খবরে শেয়ার দরে দেখা দেয় উত্থান।

তবে তখনও ৪৩ টাকায় ওঠার পর দাম আবার ৩৫ টাকার ঘরে নেমে আসে। এরপর সেপ্টেম্বরে কুইকরেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ বাড়ানোর বিলে সংসদ সায় দেয়াকে কেন্দ্র করে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে শেয়ার দর আবার ৫০ টাকা ছাড়িয়ে যায়।

কেপিসিএলের মতোই আরেক বিদ্যুৎ কোম্পানি সামিট পাওয়ারের শেয়ারও দর হারাচ্ছে। গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৫ টাকা ২৫ পয়সা আয় করে সাড়ে ৩ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার পরও শেয়ার দর ধরে রাখতে পারেনি।

চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির আয় কমে গেছে। এই তিন মাসে শেয়ারে আয় হয়েছে ১ টাকা ২ পয়সা। গত বছর একই সময়ে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১ টাকা ২৯ পয়সা।

আয় কমার এই ব্যাখ্যায় সামিট জানিয়েছে, তাদের দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় আয় কমেছে।

গত তিন মাসে কোম্পানিটির শেয়ার দর ৪৯ টাকা ৭০ পয়সা থেকে নেমে এসেছে ৩৯ টাকা ২০ পয়সায়। এই সময়ে সর্বনিম্ন দর ছিল ৩৮ টাকা ৩০ পয়সা। তবে গত ২২ থেকে ২৪ নভেম্বর দর কিছুটা বাড়ে।

কেপিসিএল নিয়ে ধোঁয়াশা, ক্ষতিতে বিনিয়োগকারীরা
কেপিসিএলের দুই বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ না বাড়লে এই ইউনাইটেড পায়রার ৩৫ শতাংশের মালিকানা ওপর নির্ভর করতে হবে কেপিসিএলকে

কেপিসিএলের আদ্যোপান্ত

২০১০ সালে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত কোম্পানিটির শেয়ার বিক্রি হয় গড়ে ২১১ টাকায়। এটি যে মেয়াদি বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর তা বন্ধ হয়ে যাবে, সে বিষয়ে বিনিয়োগকারীদের কোনো ধারণা ছিল না।

কোম্পানিটির বিদ্যুৎকেন্দ্র ছিল মোট তিনটি। এর মধ্যে ২০১৮ সালে একটির মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরও বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ বিষয়টি নিয়ে জানতে পারে।

এরপর থেকে দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের আয়ে লভ্যাংশ পেয়ে আসছে বিনিয়োগকারীরা। এই দুটির মধ্যে ১১৫ মেগাওয়াটের কেপিসিএল-১-এর মেয়াদ শেষ হয় গত ৩১ মে। আর ৪০ মেগাওয়াটের নওয়াপাড়া বিদ্যুৎকেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয় ২৮ মে।

গত ২০ মে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘কেন্দ্রের মেয়াদ বাড়াতে আমাদের চেষ্টা-তদবির অব্যাহত রয়েছে।’

মেয়াদ শেষে কেন্দ্র দুটি বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এই চেষ্টা তদবিরের কতটা এগোল, সে বিষয়ে কোম্পানির পক্ষ থেকে এখনও বিনিয়োগকারীদের অস্পষ্টতায় রাখা হয়েছে।

গত ৩১ অক্টোবর তথ্য অনুযায়ী কোম্পানিটির মোট শেয়ারের ৯.৩৬ শতাংশ শেয়ার ছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে। আর ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের কাছে ছিল ২০.৪৭ শতাংশ শেয়ার। আর দশমিক ১৮ শতাংশ আছে বিদেশিদের হাতে। কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের কাছে আছে মোট শেয়ারের ৬৯.৯৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন:
বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধের প্রভাবে লোকসানে কেপিসিএল
কেপিসিএল শেয়ারে দেবে ১ টাকা ২৫ পয়সা
টানা তৃতীয় মাস কেপিসিএলে বিনিয়োগ বাড়াল প্রতিষ্ঠান
সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে কেপিসিএলের আয় ১৫ কোটি টাকা
মেয়াদ বৃদ্ধি নিশ্চিতের পর সুবিধা বাড়ানোর চেষ্টায় কেপিসিএল

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction is going on in the capital market of Dhaka Chittagong

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১২ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক—শরিয়াভিত্তিক ডিএসইএস বেড়েছে ১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১৭ পয়েন্ট। ১৭৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৫৫ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার বাজারে প্রথমার্ধে ৪৭৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। উত্থানের ধারা একইভাবে বজায় আছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই), সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৩ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৭২ কোম্পানির, কমেছে ৫৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম। সিএসইতে দিনের প্রথম দুই ঘণ্টায় প্রায় ৪ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে