× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Again the drought index is below seven thousand in large fall transactions
google_news print-icon

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে

আবার-বড়-পতন-লেনদেনেও-খরা-সূচক-৭-হাজারের-নিচে
আগের টানা তিন দিনে সূচক যতটা পড়েছিল, চতুর্থ দিন বুধবার এক দিনেই সূচক পড়ল তার চেয়ে বেশি। ৯৫ পয়েন্ট পতনে সূচক নেমে গেল ৭ হাজার পয়েন্টের নিচে। দিন শেষে বেড়েছে কেবল ৭৫টি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ২৫৯টির। দর ধরে রাখতে পেরেছে ৩১টি।

টানা তিন দিন দরপতনের পর পুঁজিবাজার ঘুরে দাঁড়াতে তো পারলই না, উল্টো বড় দরপতনে বিনিয়োগকারীদের মনে আতঙ্ক আরও বড় করে তুলেছে।

গত সপ্তাহ থেকে পুঁজিবাজার টেনে তোলা ব্যাংক খাতে ঢালাও পতনের দিন এমন কোনো খাত ছিল না, যা নিয়ে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে থাকা যায়।

বিমা, আর্থিক, প্রকৌশল, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, খাদ্য ও আনুষঙ্গিক, ওষুধ ও রসায়ন খাতেও দেখা দিয়েছে প্রায় একই ধরনের চিত্র।

শেষের ১৫ মিনিটের লেনদেন মোট লেনদেন হাজার কোটি টাকার ঘরে নিয়ে গেছে। তবে একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল গত ২৮ এপ্রিলের ৯৪০ কোটি ৩২ লাখ টাকার স্মৃতি বুঝি ফিরে আসবে।

আগের টানা তিন দিনে সূচক যতটা পড়েছিল, চতুর্থ দিন বুধবার এক দিনেই সূচক পড়ল তার চেয়ে বেশি। ৯৫ পয়েন্ট পতনে সূচক নেমে গেলে ৭ হাজার পয়েন্টের নিচে।

দিন শেষে বেড়েছে কেবল ৭৫টি কোম্পানির দর, বিপরীতে কমেছে ২৫৯টির। দর ধরে রাখতে পেরেছে ৩১টি।

দিন শেষে সূচকের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯১৭ পয়েন্টে, যা গত ১০ নভেম্বরের পর সর্বনিম্ন অবস্থান।

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
লেনদেনের শুরুতে ১৫ মিনিটের মতো সূচক বাড়লেও এরপর টানা কমেছে

ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ (বিএটিবিসি), লাফার্জ হোলসিম, রবির মতো কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দরপতন সূচক পতন ত্বরান্বিত করেছে।

এ ছাড়া ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজের শেয়ার দর ১.১৪ শতাংশ পতনের কারণে সূচকের পতন হয়েছে ৭.৬৩ শতাংশ। স্কয়ার ফার্মার শেয়ার দর ১.৭০ শতাংশ পতনের কারণে সূচক কমেছে ৬.৫২ শতাংশ।

সূচক পতনের পেছনে যে ১০টি কোম্পানির সবচেয়ে বেশি ভূমিকা ছিল, তার মধ্যে ব্যাংক খাতের ছিল ৪টি। এই চারটি ব্যাংকের শেয়ারের দর পতনে সূচক কমেছে ১১.০৫ শতাংশ।

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
গত কয়েক দিনে শেয়ার দর ব্যাপকভাবে বাড়লেও সূচক পতনের প্রধান ভূমিকায় ছিল এই খাতটি

পাশাপাশি যেসব কোম্পানির শেয়ার দর বেড়ে সূচক উত্থানে প্রচেষ্টায় ছিল তার মধ্যে প্রথমে ছিল গ্রামীণফোন, যার শেয়ার দর দশমিক ২৫ শতাংশ বৃদ্ধি সূচকে উত্থান হতে ২.৩৫ শতাংশ চেষ্টায় ছিল।

লেনদেনে খাতভিত্তিক বিবেচনায় দর বৃদ্ধিতে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাতের কোম্পানিগুলো। স্বল্প মূলধনি ও লোকসানি বা বন্ধ কিছু কোম্পানির শেয়ার দর বাড়তে দেখা গেছে।

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
দরপতনের দিন সূচকে কিছুটা হলেও পয়েন্ট যোগ করেছে এই ১০টি কোম্পানি

চলতি সপ্তাহের শুরুতে ব্যাংক খাত নিয়ে বিনিয়োগকারীদের যে আগ্রহ তৈরি হয়েছিল, এক দিনেই তা পরিণত হয়েছে হতাশায়। তালিকাভুক্ত ৩২টি ব্যাংকেরই শেয়ার দর এক দিনে কমার বিষয়টি সহসা দেখা যায় না, যেটি ঘটেছে আজ।

দর বৃদ্ধিতে ১০ কোম্পানি

এর মধ্যে শীর্ষ ১০ কোম্পানির মধ্যে দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানি ছিল চারটি। এগুলোর দাম ১০ শতাংশ বা আশপাশে বেড়েছে।

দিনের সর্বোচ্চ দর ‍বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির মধ্যে শীর্ষে ছিল প্রকৌশল খাতের জেড ক্যাটাগরির সুহৃদ ইন্ডাস্ট্রিজ। ৯.৯২ শতাংশ দর বৃদ্ধির মাধ্যমে সর্বোচ্চ অবস্থানে থাকা কোম্পানিটির মোট লেনদেন হয়েছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ১০ লাখ ৮০ হাজার ৭৭৮টি শেয়ার।

সদ্য তালিকাভুক্ত দুটি কোম্পানি ছিল এই তালিকায়। এর মধ্যে একমি পেস্টিসাইডস ও সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর তালিকাভুক্ত হওয়ার পর থেকে প্রতিদিনই বাড়ছে সর্বোচ্চ পরিমাণে। তবে এখনও বলার মতো লেনদেন হয়নি।

কোম্পানি দুটির শেয়ার বিক্রিতে বিনিয়োগকারীদের অনাগ্রহ ছিল। একমি পেস্টিসাইডসে ১৬৩টি শেয়ার আর সেনাকল্যাণের ১ হাজার ৬১৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।

এ ছাড়া ৮ শতাংশ পর্যন্ত দর বেড়েছে একটির। আর ৬ শতাংশ পর্যন্ত দর বেড়েছে তিনটির। ৫ শতাংশের কোনো কোম্পানি না থাকলেও ৪ শতাংশের বেশি দর বেড়েছে তিনটির।

তারপর দর বৃদ্ধির তালিকায় থাকা তিনটি কোম্পানি ছিল বস্ত্র খাতের। তবে শীর্ষ দর বৃদ্ধিতে বস্ত্র খাতের ছিল আরও একটি কোম্পানি। তসরিফার দর বেড়েছে ৯.৫৭ শতাংশ। মিথুন নিটিংয়ের দর বেড়েছে ৮.৭৭ শতাংশ আর মুন্নু ফেব্রিক্সের বেড়েছে ৬.৮৭ শতাংশ। প্যারামাউন্ড টেক্সটাইলের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৮৮ শতাংশ।

দর বৃদ্ধিতে থাকা অপর কোম্পানিগুলোর মধ্যে ছিল সিমেন্ট খাতের এমআই সিমেন্ট, যার দর বেড়েছে ৬.৩৮ শতাংশ। খাদ্য ও আনুষঙ্গিক খাতের জিলবাংলা সুগার মিলের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৯৮ শতাংশ।

এ তালিকায় তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের একটি কোম্পানি ছিল। অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার দর বেড়েছে ৪.৩৯ শতাংশ। কোম্পানির মোট হাতবদল হয়েছে ১৫ লাখ ৯০ হাজার ৬২২টি শেয়ার।

দর পতনের ১০

দর পতনের শীর্ষে ১০ কোম্পানির মধ্যে প্রথমেই ছিল মিউচ্যুয়াল ফান্ড। এলআর গ্লোবাল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটপ্রতি দর কমেছে ১০ শতাংশ। ইউনিটিপ্রতি দর ৯ টাকা থেকে কমে হয়েছে ৮ টাকা ১০ পয়সা।

তবে এই ফান্ডটি ইউনিটপ্রতি ১ টাকা ৫১ পয়সা লভ্যাংশ ঘোষণার পর রেকর্ড ডেটের পর প্রথম কর্মদিবস ছিল আজ। নগদ লভ্যাংশ সমন্বয়ের কথা না থাকলেও বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে এই প্রবণতা আবার দেখা গেল।

এক দিনে ১০ শতাংশের বেশি দর কমা সম্ভব ছিল না আর এই সর্বোচ্চ পরিমাণে দর কমার পরেও ফান্ডটির ক্রেতা ছিল খুবই কম।

ফান্ডটির ৬৬ হাজার ৫৩২টি ইউনিট হাতবদল হয়েছে, যার বাজারমূল্য ছিল ৫ লাখ ৩৯ হাজার টাকা।

বিষয়টি বাদ দিলে বলা যায় সবচেয় বেশি কমেছে কাট্টলি টেক্সটাইলের শেয়ার দর। ৯.০৬ শতাংশ কমে ২১ লাখ ৫৮ হাজার ৭৮৬টি শেয়ার হাতবদলের মাধ্যমে মোট লেনদেন হয়েছে ৭ কোটি ৪২ লাখ টাকা।

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
ঢালাও দরপতনের পরেও ব্যাংক খাত ছিল লেনদেনে সেরা

বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স বা বিআইএফসির দর কমেছে ৮.৬৯ শতাংশ। জেমিনি সি ফুডের শেয়ার দর কমেছে ৮.০৪ শতাংশ। কোম্পানিটির মোট ১ লাখ ১৭ হাজার ৯০৬টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে। লেনদেন হয়েছে মোট ২ কোটি ৭০ লাখ টাকা।

২০২০ সালের ডিসেম্বরে অর্থবছর সমাপ্তের প্রায় ১০ মাস পর লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত জানানো প্রিমিয়ার লিজিং কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে ৭.৯২ শতাংশ।

লোকসানে থাকার পরও লভ্যাংশ ঘোষণার পর লাফ দেয়া হামিদ ফেব্রিক্সের শেয়ার দর আরও কমেছে ৬.৮৪ শতাংশ।

ব্যাংক খাতের আইএফআইসির দর কমেছে ৪.৯৫ শতাংশ। ২০ টাকা ২০ পয়সার শেয়ার কমে হয়েছে ১৯ টাকা ২০ পয়সা।

ব্যাংকটির ৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬১টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে যার বাজারমূল্য ছিল ৬৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা।

ব্যাংক খাতের আরেক প্রতিষ্ঠান এনআরবিসির শেয়ার দরও আবার ৪.৯০ শতাংশ কমেছে। হাতবদল হয়েছে ৭০ লাখ ২৮ হাজার ৩০টি শেয়ার। যার বাজারমূল্য ছিল ২২ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

এ ছাড়া গোল্ডেনসনের শেয়ার দর ৪.৮৮ শতাংশ, সালভো কেমিক্যালের দর ৪.৮৭ শতাংশ, রেনউইক যজ্ঞেশ্বরের দর কমেছে ৪.৭০ শতাংশ।

লেনদেনের শীর্ষে ১০

এদিন লেনদেনের শীর্ষে ছিল ওয়ান ব্যাংক। যার মোট ৫ কোটি ৬৩ লাখ ৪ হাজার ৮০০টি শেয়ার হাতবদলের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১০৮ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।

লেনদেনে এগিয়ে থাকলেও এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে দশমিক ২ শতাংশ। শেয়ার দর ১৮ টাকা ৭০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১৮ টাকা ৫০ পয়সা।

তারপরই ছিল বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড, যার লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি ৯১ লাখ টাকা। শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৬১ লাখ ৭ হাজার ১১৬টি।

ব্যাংক খাতের আরেক কোম্পানি আইএফআইসি ব্যাংকের মোট লেনদেন হয়েছে ৬৭ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, হাতবদল হয়েছে ৩ কোটি ৪৫ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬১টি।

আবার বড় পতন, লেনদেনেও খরা, সূচক ৭ হাজারের নিচে
বেশি কিছু খাতে লেনদেন ছিল একেবারেই তলানিতে

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন হয়েছে ৫৩ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩ কোটি ৬১ লাখ ৭৩ হাজার ৯৮৫টি।

বিমা খাতের ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার লেনদেন হয়েছে ৪২ কোটি ৭১ লাখ টাকার। হাতবদল হয়েছে ২০ লাখ ১৭ হাজার ৩৮৬টি শেয়ার।

প্যারামাউন্ড টেক্সটাইলের লেনদেন হয়েছে ৩৬ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩৮ লাখ ৪১ হাজার ১৩৩টি শেয়ার।

সাইফ পাওয়ারটেকের শেয়ার দর কমেছে দশমিক ৩ শতাংশ। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ২৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৬২ লাখ ৯৬ হাজার ৮৫৩টি শেয়ার।

এদিন ব্যাংক খাতের এনআরবিসি ও ফরচুর সুজ ছিল লেনদেনে শীর্ষ ১০ কোম্পানির তালিকায়।

আরও পড়ুন:
উৎপাদন বাড়াচ্ছে ফ্যামিলিটেক্স, তবে দিচ্ছে না তথ্য
টানা তিন দিন দরপতন, গতি ফেরেনি লেনদেনেও
এবার বেক্সিমকোর মালিকপক্ষের বড় শেয়ার কেনার ঘোষণা
ব্যাংক খাতে উল্টো চিত্র, সূচকে বড় পতন
ব্যাংকময় পুঁজিবাজারে প্রায় সব খাতে দরপতন

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পতনে পর্যদুস্ত পুঁজিবাজার

পুঁজিবাজারে চলতি সপ্তাহ মোটেই ভালো কাটছে না বিনিয়োগকারীদের। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে সূচকের পতনের পর নববর্ষের ছুটি শেষে দ্বিতীয় কার্যদিবসেও বড় পতনের মুখে পড়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম—দেশের উভয় পুঁজিবাজার। এদিন কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৩৭ পয়েন্ট। মন্দাবস্থা চলছে বাকি দুই সূচকেও। শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১০ এবং বাছাইকৃত শেয়ারের ব্লু-চিপ সূচক কমেছে ১৮ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৭টি কোম্পানির মধ্যে সিংহভাগের দরপতন হয়েছে। আজ ৯৮টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর হারিয়েছে ২৫৫টি কোম্পানি এবং অপরিবর্তিত ছিল ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসেবে ‘এ’, ‘বি’ ও ‘জেড’—তিন ক্যাটাগরিতেই প্রধান্য পেয়েছে দর কমা কোম্পানির সংখ্যা। বিশেষ করে ‘বি’ ক্যাটাগরির ৮৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে মাত্র ১১টির এবং কমেছে ৬৭টির; আর লেনদেন অপরিবর্তিত ছিল ৫টি কোম্পানির।

লেনদেন হওয়া ৩৬টি মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে বেশিরভাগেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। মাত্র ৭টি কোম্পানির ইউনিটের দাম বৃদ্ধি হয়েছে, কমেছে ২৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৫টির।

ডিএসইর ব্লক মার্কেটে আজ ২৬টি কোম্পানির মোট ৪৮ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২৩ কোটি ৩৮ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে মারিকো বাংলাদেশ।

ডিএসইতে সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। সারা দিনে মোট ৪৪৬ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, গতদিন যার পরিমাণ ছিল ৪১৪ কোটি টাকা।

৯.৯৪ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ারের তালিকায় আছে রংপুর ফাউন্ড্রি লিমিটেড। ১৪২.৯০ টাকায় লেনদেন শুরু হয়ে দিন শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়ে হয়েছে ১৫৭.১০ টাকা।

অন্যদিকে, ৯.৯৬ শতাংশ দর হারিয়ে আজ একেবারে তলানিতে ঠাঁই হয়েছে খান ব্রাদার্সের। প্রতিটি শেয়ার ১৩৪.৫০ টাকা দরে লেনদেন শুরু হলেও দিন শেষে দাম কমে ১২১.১০ টাকায় ক্রয়-বিক্রয় হয়েছে।

চট্টগ্রামেও বড় পতন

.ঢাকার মতো চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সূচকের বড় পতন হয়েছে। সারা দিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ১০০ পয়েন্ট।

লেনদেন অংশ নেওয়া ২১১টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৪টির, বিপরীতে দাম কমেছে ১৩৫টির এবং ২২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।

সূচকের পাশাপাশি সিএসইতি আজ লেনদেনও কমেছে। গত কার্যদিবসে ১৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হলেও মঙ্গলবার তা কমে ৭ কোটি টাকায় নেমেছে।

এদিন ৯.৯৫ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে আর্থিক মূল্যে শীর্ষ শেয়ার হিসেবে জায়গা করে নিয়েছে ইস্টার্ন ক্যাবলস লিমিটেড। অপরদিকে ৯.৭৭ শতাংশ দর হারিয়ে তলানিতে নেমেছে দেশবন্ধু পলিমার লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The index has dropped again in the capital market of Dhaka Chittagong

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন

আবারও সূচক কমল ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে আবারও সূচকের পতন ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে। দুই পুঁজিবাজারে সবকটি সূচক কমলেও বেড়েছে সামগ্রিক লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়া ভিত্তিক ডিএসএস ১ পয়েন্ট এবং ডিএস-৩০ কমেছে আধা পয়েন্টের বেশি।

সূচক কমলেও গতদিনের তুলনায় বেড়েছে লেনদেন। ডিএসইতে মোট ৪৮২ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগেরদিন ছিল ৪৫১ কোটি টাকা।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের। ৩৯৫ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০, বিপরীতে দাম কমেছে ১৮৬ কোম্পানির। সারাদিনের লেনদনে দাম অপরিবর্তিত ছিল ৫৯ কোম্পানির শেয়ারের।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ এবং জেড ক্যাটাগরির বেশিরভাগ শেয়ারেরই দাম ছিল নিম্নমুখী। বি ক্যাটাগরিতে দাম বেড়েছে অধিকাংশ শেয়ারের। মধ্যম মানের শেয়ারের এই ক্যাটাগরিতে লেনদেন হওয়া ৮২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৯, কমেছে ৩৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে তালিকাভুক্ত ৩৬ কোম্পানির ২৪টিরই দাম ছিল উর্ধ্বমুখী। দাম কমেছে ৪ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮ কোম্পানির।

ব্লক মার্কেটে লেনদেন হওয়া ২৬ কোম্পানির ২৬ কোটি ৯২ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে। এরমধ্যে ব্যাংক এশিয়া সর্বোচ্চ ১০ কোটি ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার ব্লক মার্কেটে বিক্রি করেছে।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে ১০ শতাংশ দাম বেড়ে শীর্ষে আছে প্রাইম ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড। অন্যদিকে ৩ দশমিক ৩৯ শতাংশ দাম হারিয়ে তলানিতে তাল্লু স্পিনিং মিলস।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো পতন হয়েছে চট্টগ্রামের সূচকেও। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১ পয়েন্টের বেশি।

তবে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে সিএসই'র বাজারে। সারাদিনে সিএসইতে মোট ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গতদিন ছিল ৩ কোটি ৮৩ লাখ টাকা।

লেনদেনে অংশ নেয়া ১৯৩ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৬, কমেছে ৭৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ২৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষে আছে পদ্মা ইসলামি লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড এবং ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ দাম কমে তলানিতে বিচ হ্যাচারি লিমিটেড।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market In the first hour of the rise in Dhaka the fall in Chittagong

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

পুঁজিবাজার: প্রথম ঘণ্টায় ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন ডিএসই ও সিএসইর লোগো। কোলাজ: ইউএনবি
শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা। চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

সপ্তাহের শেষ কর্মদিবস বৃহস্পতিবার ঢাকার পুঁজিবাজারে প্রধান সূচকের উত্থান হলেও সার্বিক সূচক কমেছে চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস ১ ও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক কমেছে ১১ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩১, কমেছে ৬৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৩০ কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১৩ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া ৭০ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৪০, কমেছে ১৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৭৩ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে
শেষ কার্যদিবসে লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market More than 1 crore transactions in two hours

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন

পুঁজিবাজার: দুই ঘণ্টায় ৩০০ কোটি টাকার বেশি লেনদেন প্রতীকী ছবি
লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

টানা দুই দিন উত্থানের পর তৃতীয় দিন মঙ্গলবারও ঢাকার পুঁজিবাজারে বইছে সুবাতাস।

সূচক বৃদ্ধির পাশাপাশি লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় শেয়ার ও ইউনিট ক্রয়-বিক্রয় ছাড়িয়েছে ৩০০ কোটি টাকা।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৪৭ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক ডিএসইএস এবং ব্লু-চিপ কোম্পানির সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট করে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির বেশির ভাগেরই দাম বেড়েছে। ১০৯ কোম্পানির দরপতন এবং ৫৩ কোম্পানির দাম অপরিবর্তিত থাকার বিপরীতে দাম বেড়েছে ২৩০ কোম্পানির।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারেও বইছে চনমনে হাওয়া। লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ১০২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৫৭ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৮৭, কমেছে ৫১ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৯ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে সিএসইতে ৮ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়।

আরও পড়ুন:
সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Week transaction began in Chittagong to fall in Dhaka

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে

সপ্তাহের লেনদেন শুরু ঢাকার উত্থানে, পতন চট্টগ্রামে ডিএসই ও সিএসইর লোগোর মাঝে সূচকের উত্থানের গ্রাফিক্স। ছবি: ইউএনবি
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রবিবারের লেনদেনে সূচকের উত্থান হয়েছে ঢাকার পুঁজিবাজারে; বেড়েছে সবকটি সূচক।

অন্যদিকে চট্টগ্রামে পতন দিয়ে শুরু হয়েছে লেনদেন।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরিয়াহভিত্তিক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে এবং বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপ সূচকের উত্থান হয়েছে ৫ পয়েন্ট।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘণ্টায় দাম বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের। দরবৃদ্ধির ২৪৫ কোম্পানির বিপরীতে দর কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৫৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ডিএসইতে দিনের শুরুতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক কমেছে ৫ পয়েন্ট। সূচক কমলেও বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেন হওয়া ১০২ কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৫৫, কমেছে ২৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম দুই ঘণ্টায় লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু
পুঁজিবাজারে উত্থানের জোয়ারেও কমেনি মন্দ শেয়ারের দৌরাত্ম্য
পুঁজিবাজার: শেষ কর্মদিবসে উত্থানে শুরু লেনদেন
পুঁজিবাজার: দ্বিতীয় কর্মদিবসের শুরুতে ঢাকায় উত্থান, চট্টগ্রামে পতন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে লেনদেন শুরু উত্থানে

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Starting the week with rise

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু

পুঁজিবাজার: উত্থান দিয়ে সপ্তাহ শুরু প্রতীকী ছবি
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

গত সপ্তাহের উত্থানের ধারা ধরে রেখে এ সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবস রবিবার ঢাকা ও চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন হয়েছে সূচকের উত্থানের মধ্য দিয়ে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেনের শুরুতেই প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএসের উত্থান দশমিকের নিচে থাকলেও বাছাইকৃত শেয়ার ব্লু-চিপের সূচক বেড়েছে ৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৬৯, কমেছে ৮৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

শুরুর ৩০ মিনিটে ডিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ৫০ কোটি টাকা। ঢাকার মতোই চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ২২, কমেছে ৭ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথম আধা ঘণ্টায় মোট লেনদেন ৩০ লাখ টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

আরও পড়ুন:
ডিএসইতে সূচকের উত্থানে শুরু দ্বিতীয় কর্মদিবসের লেনদেন
পুঁজিবাজার: প্রথম কর্মদিবসে উত্থান দিয়ে শুরু লেনদেন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সব সূচকের পতন
প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান, চট্টগ্রামে বড় পতন
উত্থানের ধারা বজায় রেখে পুঁজিবাজারে লেনদেন

মন্তব্য

p
উপরে