দিনভর ওঠানামার পর সূচক অবস্থান ধরে রাখার মধ্য দিয়ে পুঁজিবাজারে শেষ হয়েছে সপ্তাহের চতুর্থ কর্মদিবসের লেনদেন।
দিনটিতে আগের দিনের চেয়ে কম হলেও ব্যাংক খাতে আবার বিপুল লেনদেন দেখা গেল পুঁজিবাজারে। তবে টানা দুই দিন বাড়ার পর শেয়ারমূল্য কিছুটা কমেছে বেশির ভাগ কোম্পানির।
তবে সব খাত বিবেচনায় নিলে শেয়ার দরের দিক দিয়ে সবচেয়ে ভালো দিন গেছে বিমা খাতে। বাজার সংশোধনে তিন মাস আগেই জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে বিমা খাতের কোম্পানিগুলো ক্রমাগত দরপতনের মধ্য দিয়ে গেছে। এর মধ্যে কোনো কোনো কোম্পানি ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত দর হারিয়েছে। একটি ছাড়া সব কোম্পানিই হারিয়ে ফেলা দরের কিছুটা হলেও ফিরে পেয়েছে।
সাধারণ ও জীবন বিমা নিয়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা মোট ৫২টি। এর মধ্যে দর বেড়েছে ৪৯টিরই। জীবন বিমা খাতের দুটি আর সাধারণ বিমার একটি মাত্র কোম্পানি শেয়ার দর হারিয়েছে অল্প পরিমাণে।
দর বৃদ্ধির এই হারও এই খাতের শেয়ারধারীদের তৃপ্তি দেবে। সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির ৭টি, ২০টি কোম্পানির ১৪টিই এই খাতের আর ৩০টি কোম্পানির ২১টিই বিমা খাতের।
বিমা খাতে শেয়ারদর বাড়ার পর লেনদেনও বেড়েছে। আগের দিন এই খাতে ৬২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছিল। সেটি বেড়ে এক দিনের ব্যবধানে হয়ে গেছে ১৬৬ কোটি ৮ লাখ টাকা।
অন্যদিকে আগের দিন ৩২টি কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বাড়া ব্যাংক খাতে এদিন দর বেড়েছে ১০টি কোম্পানির, দর বৃদ্ধির হার খুব একটা বেশি নয়। এর বিপরীতে দর হারিয়েছে ১৬টি। ব্র্যাক ব্যাংক ছাড়া বাকিগুলোর দর কমার হারও খুব একটা বেশি নয়।
দিনের সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া ১০টি কোম্পানির মধ্যে চারটিই ব্যাংক খাতের, যার মধ্যে শীর্ষে ছিল আইএফআইসি। অন্য তিনটি কোম্পানি হলো এনআরবিসি, ব্র্যাক ও মার্কেন্টাইল ব্যাংক।
গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে দর সংশোধনের মধ্যে পুঁজিবাজার যখন কিছুতেই ঘুরে দাঁড়াতে পারছিল না, সে সময় টানা দুই দিন দুটি সিদ্ধান্ত বিনিয়োগকারীদের মনে আশার সঞ্চার করেছে।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি সোমবার সিদ্ধান্ত নেয়, সূচক যতই হোক না কেন, বিনিয়োগকারীরা প্রতি ১০০ টাকার বিপরীতে চাইলে ৮০ টাকা মার্জিন ঋণ নিতে পারবেন। এই সিদ্ধান্ত আসার পর টালমাটাল পুঁজিবাজার মঙ্গলবার দেয় লাফ। এক দিনেই সূচক বাড়ে ১১৫ পয়েন্ট।
সেই রাতেই বিএসইসির পক্ষ থেকে আরেক সিদ্ধান্ত আসে। পুঁজিবাজারের কোম্পানিগুলোর অবণ্টিত লভ্যাংশ থেকে ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগের জন্য আইসিবিকে দেয়া ছাড়াও ৫০ কোটি টাকায় একটি মিউচ্যুয়াল ফান্ড গঠন করার কথা জানায় বিএসইসি।
এই দুটি সিদ্ধান্তে বাজারে তারল্যপ্রবাহ বাড়বে- এমন ধারণার মধ্যে বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনা বাড়িয়েছেন। লেনদেন আবার দেড় হাজার কোটি টাকার ঘর ছাড়িয়েছে। গত ১৪ কর্মদিবসের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো এই ঘটনাটি ঘটল।
পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক নিউজবাংলাকে বলেন, ‘বিএসইসি এই সময়ে যে দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা বাজারের জন্য ইতিবাচক। তবে মার্জিন ঋণের বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে তাতে যেন কোনো চক্র অধিক হারে ঋণ নিয়ে পুঁজিবাজারে কারসাজি করতে না পারে, সেদিকে নজর রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মার্জিন ঋণের সুবিধা দেয়ার মাধ্যমে পুঁজিবাজারে তারল্য বাড়ার সুযোগ বেড়েছে। একই সঙ্গে অবণ্টিত লভ্যাংশের টাকাও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আশা করা যায় আগামীতে পুঁজিবাজারে লেনদেন আরও বাড়বে, পাশপাশি লোকসানে থাকা বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগ ফিরে পাবে।’
ব্যাংক খাতে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে, তবে আগের দিনের তুলনায় কমেছে ৫০ কোটি টাকার বেশি।
টানা চতুর্থ দিন দর হারিয়েছে গড় দেড় বছরে শেয়ার দর ১৫ গুণ হয়ে যাওয়া বেক্সিমকো লিমিটেড। একই সঙ্গে লেনদেনে শীর্ষ অবস্থান হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে নেমে এসেছে কোম্পানিটি। দর না বাড়লেও লেনদেনে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছে আইএফআইসি ব্যাংক।
বিকাশের শেয়ার বিক্রির ইস্যুতে চার দিনে প্রায় ৪০ শতাংশ দর বাড়ার পর ব্র্যাক ব্যাংকও দর হারিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ নিয়ে লাভবান হয়েছেন ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা। শেয়ার প্রতি সাড়ে ১৪ টাকা মুনাফা পেয়েছেন তারা। নগদ লভ্যাংশ সমন্বয়ের প্রবণতা থাকলেও এই কোম্পানিটির ক্ষেত্রে সেটি হয়নি।
সব মিলিয়ে বেড়েছে ১৫২টি কোম্পানির দর, কমেছে ১৭৭টির। দর ধরে রাখতে পেরেছে ৩৭টি।
সূচক বেলা শেষে আগের দিনের তুলনায় ৪ পয়েন্ট বেশি থাকলেও বেলা ১ টা নাগাদ পতন হয় ৩৫ পয়েন্ট। সেখান থেকে দেড় ঘণ্টায় হয় উত্থান।
দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭ হাজার ৬০ পয়ন্টে দাঁড়িয়েছে, আগের দিন যা ছিল ৭ হাজার ৫৬ পয়েন্ট।
দিন শেষে সূচকের উত্থানে বড় ভূমিকা রেখেছে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্স, যার শেয়ার দর ৮.৭৪ শতাংশ বৃদ্ধির মাধ্যমে সূচক ৪.৪৪ শতাংশ বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। এছাড়া বেক্সিমকোফার্মা, ইউনাইটেড পাওয়ার, ফরচুন সুজ, জেনেক্সিল ইনফোসিস, এনসিসি ব্যাংক, বিএসআরএম স্টিল, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স, ইনডেস্ক অ্যাগ্রো ও প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল ছিল সূচক বাড়ানোর প্রধান ভূমিকায়।
এই ১০টি কোম্পানি সূচক বাড়িয়েছে ২২.৫৫ পয়েন্ট।
বিপরীতে সূচক টেনে নামানোয় প্রধান ভূমিকায় ছিল ব্র্যাক ব্যাংক। কোম্পানিটির শেয়ারদর ৪.৩৩ শতাংশ কমায় সূচক কমেছে ৭.২৯ শতাংশ। বেক্সিমকো লিমিটেডের দর ১.৫৯ শতাংশ কমায় সূচক থেকে কমে গেছে ৪.৯৪ পয়েন্ট।
স্কয়ার ফার্মা, গ্রামীণ ফোন, আইসিবি, তিতাস গ্যাস, পাওয়ারগ্রিড, বিকন ফার্মা, এনবিএল ও শাহজিবাজার পাওয়ার কোম্পানির দর পতনও সূচক টেনে ধরায় ভূমিকা রেখেছে।
সব মিলিয়ে এই ১০টি কোম্পানির কারণে সূচক থেকে কমে গেছে ৩০.৭৬ পয়েন্ট।
দর বৃদ্ধিতে ১০ কোম্পানি
বুধবার দর বৃদ্ধিতে যে দশটি কোম্পানি এগিয়ে ছিল তার মধ্যে বিমা খাতের ছিল একক আধিপত্য। দশ কোম্পানির মধ্যে সাতটি ছিল বিমা খাতের। আর বাকি তিনটির মধ্যে একটি ছিল বিবিধ খাতের, একটি ওষুধ ও রসায়ন খাতের, একটি বস্ত্র খাতের।
বিমা খাতের সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৯.৯০ শতাংশ। দিনের সর্বোচ্চ দর বৃদ্ধি পাওয়া এই কোম্পানির শেয়ার দর ৩২ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩৫ টাকা ৫০ পয়সা।
৩ কোটি ৪০ লাখ টাকা লেনদেন হওয়া এই বিমা কোম্পানির ৯ লাখ ৯৫ হাজার ৬৮৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে।
সদ্য তালিকাভুক্ত হওয়া সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বুধবারও দিনের সর্বোচ্চ দরে লেনদেন হয়েছে। ২৩ হাজার টাকা লেনদেন হওয়া এই কোম্পানির মাত্র ১ হাজার ৮টি শেয়ার হাতবদল হয়েছে ২৩ টাকা ৩০ পয়সা দরে।
আগের দিন কোম্পানির শেয়ার দর ছিল ২১ টাকা ২০ পয়সা। শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৯০ শতাংশ। তবে লেনদেন হয়নি বললেই চলে।
জনতা ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৬৯ শতাংশ। শেয়ার দর ৪২ টাকা ৩০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৬ টাকা ৪০ পয়সা। ২ কোটি ৩৭ লাখ টাকা লেনদেন হওয়া কোম্পানিটির শেয়ার হাতবদল হয়েছে ৫ লাখ ২৪ হাজার ৪০৯টি।
মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৫৪ শতাংশ। শেয়ার বিক্রিতে অনাগ্রহ থেকে এমন দর বৃদ্ধির ফলে ৪৬ টাকা ১০ পয়সার শেয়ার দিন শেষে দাঁড়িয়েছে ৫০ টাকা ৫০ পয়সায়।
গ্লোবাল ইন্স্যুরেন্স দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ কোম্পানির সাত নম্বরে ছিল। শেয়ার দর বেড়েছে ৯.৪৩ শতাংশ। শেয়ার দর ৪৪ টাকা ৫০ পয়সা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪৮ টাকা ৭০ পয়সা।
সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৯.১৩ শতাংশ। ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৭৩ শতাংশ।
বিমা খাতের বাইরে বিবিধ খাতের ইনডেক্স অ্যাগ্রোর শেয়ার দর ৯.৮০ শতাংশ, সদ্য তালিকাভুক্ত একমি পেস্ট্রিসাইডসের দর ৯.৭৭ শতাংশ এবং আর বস্ত্র খাতের হামিদ ফেব্রিক্সের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৯৭ শতাংশ।
বুধবার বিমা খাতের শেয়ারের এমন উত্থান হয়েছে যে দর বৃদ্ধি পাওয়া প্রথম ৫০টি কোম্পানির মধ্যে ৩৪টি ছিল বিমা খাতের।
সব মিলিয়ে ৮টি কোম্পানির দর ৯ শতাংশের বেশি, ৪টি কোম্পানির দর ৮ শতাংশের বেশি, আরও ৪টি কোম্পানির দর ৭ শতাংশের বেশি, ৯টির দর ৬ শতাংশের বেশি, ১০টি কোম্পানির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৪টি কোম্পানির দর, ১৯টি কোম্পানির দর ৪ শতাংশের বেশি, ১১টির দর ৩ শতাংশের বেশি, ১৬টির দর বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি।
দর পতনের ১০ কোম্পানি
দর পতনের শীর্ষে ছিল জেনারেশন নেক্সট, যার শেয়ার প্রতি দর কমেছে ৫.৩৫ শতাংশ। এতে শেয়ারধারীদের প্রতি শেয়ারে ৩০ পয়সা করে বিনিয়োগ কমেছে।
এছাড়া সাভার রিফ্যাক্টরিসের শেয়ার দর কমেছে ৫.২৬ শতাংশ। শেয়ার দর আগের দিনের ১৯০ টাকা থেকে কমে হয়েছে ১৮০ টাকা। লেনদেন হয়েছে ৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকা, হাতবদল হয়েছে ২ হাজার ৬৩টি শেয়ার।
অগ্নি সিস্টেমসের শেয়ার দর কমেছে ৫.০৯ শতাংশ। শেয়ার দর ২১ টাকা ৬০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ২০ টাকা ৫০ পয়সা।
অনালিমা ইয়ার্ডের শেয়ার দর কমেছে ৪.৮৩ শতাংশ। ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ৪.৩২ শতাংশ। খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের শেয়ার দর কমেছে ৪.২১ শতাংশ। এদিন কোম্পানিটির শেয়ার দর ৯ টাকা ৫০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৯ টাকা ১০ পয়সা।
সেলভো কেমিক্যালের শেয়ার দর কমেছে ৫.২৬ শতাংশ। শেয়ার দর ৬০ টাকা ১০ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ৫৭ টাকা ৬০ পয়সা।
এছাড়া আমান ফিড, স্ট্যাইলক্রাফট, জিবিবি পাওয়ার ছিল দর পতনের তালিকায়।
সব মিলিয়ে ৩টি কোম্পানির দর ৫ শতাংশের বেশি, ৭টির ৪ শতাংশের বেশি, ৯টির ৩ শতাংশের বেশি, ৩৪টির দর ২ শতাংশের বেশি এবং আরও ৪৩টি কোম্পানির দর ১ থেকে ২ শতাংশ কমেছে।
লেনদেনে এগিয়ে থাকা দশ কোম্পানি
দর বৃদ্ধির দিক দিয়ে বিমা খাতের প্রাধান্য থাকলেও ব্যাংক খাত পিছিয়ে ছিল না। দিনের সর্বোচ্চ দরে ব্যাংকের শেয়ার দর না বাড়লেও বুধবার বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের তালিকায় ছিল বেশি কিছু প্রতিষ্ঠান।
এদিন লেনদেনের শীর্ষে ছিল আইএফআইসি ব্যাংক, যার ৫ কোটি ৭৭ লাখ ৭৫ হাজার ৯৫২টি শেয়ার হাতবদলের মাধ্যমে ১২০ কোটি ৪০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। এদিন ব্যাংকটির শেয়ার দর আগের দিনের মতো অপরিবর্তীত ছিল ২১ টাকায়।
তারপরই আছে বিবিধ খাতের বেক্সিমকো লিমিটেড, যার ৬৬ লাখ ১৭ হাজার ৬৪২টি শেয়ার হাতবদলের মাধ্যমে ১১৫ কোটি ৯২ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। শেয়ার দর আগের দিনের তুলনায় ১.৫৯ শতাংশ কমেছে। এতে শেয়ারধারীদের শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৮০ পয়সা কমেছে।
সূচক উত্থানে বড় ভূমিকা রাখা ডেল্টা লাইফের শেয়ার দর বেড়েছে ৮.৭৪ শতাংশ। লেনদেন হয়েছে মোট ৬৫ কোটি ৭১ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে ৩০ লাখ ৫৩ হাজার ২৮৯টি শেয়ার।
ওষুধ ও রসায়ন খাতের ওরিয়ান ফার্মা ছিল লেনদেনের শীর্ষ ১০ কোম্পানির চার নম্বরে। কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ৬২ কোটি ১১ লাখ টাকা। হাতবদল হয়েছে মোট ৫৭ লাখ ৭০ হাজার ৫৯৪টি শেয়ার।
এছাড়া ব্যাংক খাতের এনআরবিসির লেনদেন হয়েছে ৫৭ কোটি ১৫ লাখ টাকা, ফরচুর সুজের ৫৪ কোটি ২৭ লাখ টাকা, জেনেক্সিল ইনফোসিসের ৪৬ কোটি ২১ লাখ টাকা, ব্র্যাক ব্যাংকের ৩৬ কোটি ৮৪ লাখ টাকা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ২৭ কোটি ৪০ লাখ টাকা এবং কাট্টালি টেক্সটাইলের ২৭ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।
সব মিলিয়ে ১০টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ৬১৩ কোটি ১০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেন ১ হাজার ৫০৭ কোটি ২ লাখ টাকার ৪০.৬৮ শতাংশ।
সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।
প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।
এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।
সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।
১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।
৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।
সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।
এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।
বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।
একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।
লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।
বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।
এই সময়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, সেখানে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।
চট্টগ্রামে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬টির, কমেছে ৪৪টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।
২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।
সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।
৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
চট্টগ্রামেও পতন
ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।
লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।
১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।
শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।
লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।
এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।
সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।
দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।
দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।
মন্তব্য