× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
After training in China Bangladesh team is now in global competition
google_news print-icon

চীনের ট্রেনিং শেষে এখন গ্লোবাল কম্পিটিশনে বাংলাদেশ দল

চীনের-ট্রেনিং-শেষে-এখন-গ্লোবাল-কম্পিটিশনে-বাংলাদেশ-দল
এ বছর বাংলাদেশ ও অন্য দেশের শিক্ষার্থীরা হুয়াওয়ে সদর দপ্তর থেকে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ পান এবং প্রযুক্তিগত নানা বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেন। টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক, আইসিটির গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি, ফাইভজি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ক্লাউড কম্পিউটিং ইত্যাদি বিষয়ে তারা ধারণা লাভ করেন। এর পাশাপাশি এ প্রোগ্রামে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশে একটি বিশেষ সেশনেও অংশ নেন। 

হুয়াওয়ে সদর দপ্তরের সমন্বয়ে অনলাইন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সিডস ফর দ্য ফিউচার ২০২১-এর গ্র্যাজুয়েশন শেষ হয়েছে।

অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার দেশের আটটি স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ কর্মসূচির আওতায় নির্বাচিত সেরা ১৬ শিক্ষার্থীকে পুরস্কৃত করেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী ও প্রধান মানবসম্পদ কর্মকর্তা।

এ বছর বাংলাদেশ ও অন্য দেশের শিক্ষার্থীরা হুয়াওয়ে সদর দপ্তর থেকে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ পান এবং প্রযুক্তিগত নানা বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেন। টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক, আইসিটির গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি, ফাইভজি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ক্লাউড কম্পিউটিং ইত্যাদি বিষয়ে তারা ধারণা লাভ করেন। এর পাশাপাশি, এ প্রোগ্রামে নেতৃত্বের গুণাবলি বিকাশে একটি বিশেষ সেশনেও অংশ নেন।

টেক ফর অল থিমের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা তাদের প্রজেক্ট প্রেজেন্টেশন জমা দিয়েছেন, যা এই প্রতিযোগিতার পরের রাউন্ডের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এই রাউন্ডে ১৩০টি দেশ ও অঞ্চলের শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। বিভিন্ন মাপকাঠির বিচারে শীর্ষ তিন প্রকল্প ২০২২ সালের জানুয়ারিতে ঘোষণা করা হবে।

গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীদের অসংখ্য উদ্ভাবনী আইডিয়া রয়েছে। সঠিক জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জনের মাধ্যমে তারা এসব আইডিয়াকে বাস্তবে রূপ দিতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমরা এ ব্যাপারে সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু, ইকোসিস্টেমও গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় আমাদের পাশে থেকে ভবিষ্যতের কল্যাণে আইসিটিতে দক্ষ জনবল গড়ে তোলায় কাজ করার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই। আমি মনে করি, এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা নতুন কিছু শিখেছে, যা তারা দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজে লাগাবে।’

হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী ঝ্যাং ঝেংজুন বলেন, ‘বাংলাদেশের বিপুলসংখ্যক জনসম্পদ রয়েছে, যার একটি বড় অংশ হলো প্রতিভাবান তরুণ। হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে ডিজিটাল অগ্রগতির পাশাপাশি উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি হচ্ছে তরুণ সমাজ। হুয়াওয়ে তরুণদের মূল্যবান বলে মনে করে এবং তাদের দক্ষতাকে মূল্যায়ন করে। তারা যাতে সঠিক পথ বেছে নিতে পারে, তাদের নিজেদের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারে এবং সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে, এ জন্য তাদের সঠিক পথ দেখানোকে আমরা দায়িত্ব বলে মনে করি। এই অনুপ্রেরণা থেকেই হুয়াওয়ে দেশে বিভিন্ন কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।’

হুয়াওয়ে বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান হুয়াং বাওশিওং বলেন, ‘হুয়াওয়ে তরুণদের অঙ্কুর হিসেবে বিবেচনা করে। তারা উদ্ভাবক, সৃষ্টিশীল এবং নেতৃত্বের অধিকারী; এবং তারাই একটি টেকসই সমৃদ্ধির দিকে বিশ্বকে পরিচালিত করবে। আর তাই, তাদের শিক্ষানুরাগী, সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল, সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সক্ষম উদ্যোক্তা ও ডেভেলপার হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। এটিই সিডস ফর দ্য ফিউচারের লক্ষ্য।’

গত ১৩ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে এ বছর বাংলাদেশে সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রাম শুরু হয়। প্রোগ্রামের ঘোষণার পর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি), বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট), রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)-এর পাশাপাশি প্রথমবারের মতো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় অংশ নেয় যেখানে ছিল ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি (ইডব্লিউ), আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এইউএসটি)। পাশাপাশি ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (আইইউটি)-এর মতো আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়। পরবর্তীতে বাছাই পর্বের মাধ্যমে এ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে ১৬ জন দক্ষ মেধাবী শিক্ষার্থী (প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একজন ছেলে এবং একজন মেয়ে শিক্ষার্থী) নির্বাচিত হয়।

‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ বিশ্বব্যাপী এসটিইএম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশলবিদ্যা ও গণিত) শিক্ষার্থীদের জন্য হুয়াওয়ের বিশেষ একটি ফ্ল্যাগশিপ সিএসআর প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের মাধ্যমে আইসিটি খাতের মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করা হয়। ২০১৪ সালে বাংলাদেশে চালু হওয়ার পর থেকেই এ প্রোগ্রামটি আইসিটি খাতের প্রতিভাবানদের মেধা বিকাশে কাজ করে যাচ্ছে। এর আগে, এই প্রোগ্রামের কয়েকজন বিজয়ী হুয়াওয়ের সাথে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন।

আরও পড়ুন:
হুয়াওয়ে ক্লাউডে প্রথম ভার্চুয়াল মানুষ
তরুণদের নিয়ে আবার শুরু হুয়াওয়ের সিডস ফর দ্য ফিউচার
স্মার্ট ক্লাসরুম তৈরির সরঞ্জাম দিল হুয়াওয়ে
বৈশ্বিক চাপের মধ্যেও চমক হুয়াওয়ের
‘অনার’ ব্র্যান্ড বেচেই দিল হুয়াওয়ে

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the wake of the news Threat of journalists

সংবাদ প্রকাশের জেরে সাংবাদিকদের প্রাণনাশের হুমকি

সংবাদ প্রকাশের জেরে
সাংবাদিকদের প্রাণনাশের হুমকি ছবি: নাফসি তালুকদার, সাংবাদিকদের প্রাণনাশের হুমকি প্রদানকারী।

'শিক্ষককে সময়মতো ক্লাসে আসতে বলায় ৩৩ শিক্ষার্থীকে পেটালেন সহকারী শিক্ষক' শিরোনামে গত ২৬ আগস্ট দৈনিক বাংলা ও নিউজ বাংলা২৪. কম অনলাইনে সংবাদ প্রকাশের জেরে দৈনিক বাংলা ও নিউজবাংলা২৪.কম এর জয়পুরহাট জেলা প্রতিনিধি রাব্বিউল হাসান রমিকে গত বুধবার রাতে প্রাণ নাশের হুমকি দিয়েছেন সহকারী শিক্ষক নাফসি তালুকদার। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক কালাই থানায় সাধারণ ডায়েরি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

স্থানীয় সাংবাদিকরা জানান, কালাই ময়েন উদ্দিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নাফসি তালুকদার নবম শ্রেণির ৩৩ জন শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করার ঘটনাটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এরপর বিভিন্ন মাধ্যমে তিনি সংশ্লিষ্ট সংবাদ প্রকাশকারী কয়েকজন সাংবাদিককে ফোন করে এবং লোক পাঠিয়ে হুমকি দেন।
সাংবাদিক মহল বলছে, শিক্ষার্থীদের নির্যাতন ও অন্যায় কর্মকাণ্ড ধামাচাপা দিতে গিয়ে এখন সংবাদকর্মীদের ভয় দেখানো হচ্ছে। তারা অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে দ্রুত দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এছাড়াও বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপক ছড়িয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
হুমকি পাওয়া নাগরিক টেলিভিশন ও দৈনিক শিক্ষাডটকমের জেলা প্রতিনিধি মাহফুজার রহমান বলেন, সংবাদ প্রকাশের পর অভিযুক্ত শিক্ষক নাফসি তালুকদার আমাকেও ফোন দিয়ে হুমকি দিয়েছে। সত্য সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে এ ধরনের হুমকি মুক্ত সাংবাদিকতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
জয়পুরহাট প্রেসক্লাবের কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক জানান, শিক্ষক নাফসি তালুকদারের হুমকি দেওয়ার বিষয়টি তারা গুরুত্বের সঙ্গে দেখছেন। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান তারা।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামিমা আক্তার জাহান বলেন, সাংবাদিক রাব্বিউল হাসান রমি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। আমরা তার আগের অভিযোগগুলোর সঙ্গে এটিও আমলে নিয়েছি।
কালাই থানার ওসি জাহিদ হোসেন বলেন, সাংবাদিক রাব্বিউল হাসান রমি থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এর আগে গত মঙ্গলবার শিক্ষার্থীদের বেত্রাঘাত করার অভিযোগে ওই শিক্ষককে শোকজ করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। একইসঙ্গে তার বিরুদ্ধে সরকারি জায়গা দখল করে দলীয় অফিস খোলা, সহকর্মী শিক্ষক ও ডাক্তার-নার্সদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহারসহ একাধিক অভিযোগ তদন্তাধীন রয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The immunization campaign will begin on October 12 to prevent childrens typhoid

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ই অক্টোবর

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ই অক্টোবর

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫” সফল বাস্তবায়নে সিটি কর্পোরেশন পর্যায়ে অ্যাডভোকেসী সভা আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় নগরভবন অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব মোঃ জহিরুল ইসলাম উপর্যুক্ত সভায় সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। দেশব্যাপী ৯ মাস হতে ১৫ বছর কম বয়সী সকল শিশুদের এক ডোজ টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিবি) টিকা প্রদানের অংশ হিসেবে ডিএসসিসি এলাকায় ১২ অক্টোবর থেকে এই টিকা প্রদান শুরু হবে।

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ই অক্টোবর
টাইফয়েড ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত একটি রোগ যেটি দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। টাইফয়েড টিকা গ্রহণের মাধ্যমে টাইফয়েড জ্বর ও জ্বর জনিত জটিলতা প্রতিরোধ করা যায়। ১২ই অক্টোবর থেকে ১৩ই নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫” এর আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় প্রায় ১০ লক্ষ শিশুকে বিনামূল্যে এই টিকা দেওয়া হবে। ২২৫২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ওয়ার্ড কার্যালয়স্থ ৭৫টি স্থায়ী কেন্দ্র ও প্রায় ৪৫০টি অস্থায়ী কেন্দ্রের মাধ্যমে ২টি পর্যায়ে এই টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়ন হবে। প্রথম পর্যায়ে, ১২ই অক্টোবর হতে ৩১ই অক্টোবর সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের টিকাদান করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে, ১লা নভেম্বর হতে ১৩ই নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত অস্থায়ী কেন্দ্রসমূহের মাধ্যমে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কমিউনিটির শিশু এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সকল শিশুদের টিকাদান করা হবে। এছাড়া, ১২ই অক্টোবর হতে ১৩ই নভেম্বর পর্যন্ত শুক্রবার ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত প্রতিটি ওয়ার্ড কার্যালয়স্থ স্থায়ী টিকাদান কেন্দ্র হতে এই টিকা গ্রহন করা যাবে।

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ই অক্টোবর
টিকা গ্রহণের জন্য শিশুর অনলাইনে বিদ্যমান ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে www.vaxepi.gov.bd ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করে টিকা কার্ড ডাউনলোড করতে হবে। যাদের জন্ম নিবন্ধন নম্বর অনলাইনে নেই বা পূর্বে জন্ম নিবন্ধন করা হয়নি তাদেরকে নিজ নিজ ওয়ার্ড কার্যালয়ে যোগাযোগপূর্বক অনলাইন জন্ম নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, “টাইফয়েড টিকা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কর্তৃক পরীক্ষিত। সকলের সহযোগিতায় আমরা শিশুদের টিকাদান কার্যক্রমকে একটি উৎসবে পরিণত করতে চাই।” তিনি বলেন, টিকা গ্রহণের জন্য জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন বিধায় অগ্রাধিকার ভিত্তিতে জন্ম নিবন্ধন সেবা প্রদানের জন্য ডিএসসিসির আঞ্চলিক কার্যালয়সমূহে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

শিশুদের টাইফয়েড প্রতিরোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে ১২ই অক্টোবর
অ্যাডভোকেসি সভায় মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সমাজসেবা অধিদপ্তর, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, থানা শিক্ষা অফিসার, রেড ক্রিসেন্ট, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং ইউনিসেফের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমডোর মোঃ মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (অতি. দা.) ডাঃ নিশাত পারভীন এবং আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Appeal hearing on the rank of important people in the state on November 7

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ৪ নভেম্বর

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল শুনানি ৪ নভেম্বর

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) নিয়ে দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।
আপিল বিভাগের দেওয়া এ সংক্রান্ত রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনের শুনানিতে লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) আজ জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে রিভিউ আবেদনকারী মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন শুনানি করেন। রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী প্রবীর নিয়োগী ও নিহাদ কবির। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলদের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী আহসানুল করিম। আর আদালতে ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ১৯৮৬ সালে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরি করে।
রাষ্ট্রপতির অনুমোদনের পর, ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তা জারি করা হয়। পরে বিভিন্ন সময়ে তা সংশোধন করা হয়।
তবে ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স তৈরির ক্ষেত্রে সাংবিধানিক পদ, সাংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত ও সংজ্ঞায়িত পদগুলো প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিচের ক্রমিকে রাখা হয়েছে বলে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব মো. আতাউর রহমান ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৬ সালে হাইকোর্টে রিটটি করেন।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট আট দফা নির্দেশনাসহ ১৯৮৬ সালের ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (সংশোধিত) অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করে রায় দেন।
এ রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ২০১১ সালে আপিল করে। সে আপিলের শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
এই রায়ে হাইকোর্টের দেয়া আট দফা নির্দেশনার কিছুটা সংশোধন করে তিন দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেগুলো হলো:-
১. যেহেতু সংবিধান দেশের সর্বোচ্চ আইন, তাই বিরোধপূর্ণ প্রিসিডেন্সে সাংবিধানিক পদধারীরা অগ্রাধিকার পাবেন।
২. জুডিশিয়াল সার্ভিসের সদস্য হিসেবে জেলা জজ ও সমপদমর্যাদাসম্পন্নরা সরকারের সচিবদের সঙ্গে ১৬ নম্বরে অবস্থান করবেন।
৩. জেলা জজদের পরেই অতিরিক্ত সচিবেরা ১৭ নম্বর ক্রমিকে থাকবেন।
এক পর্যায়ে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন। পরবর্তীতে রিভিউ আবেদনে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলরা পক্ষভুক্ত হয়।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In Boalkhali in 12 institutional ponds 25 kg of pona fish is open

বোয়ালখালীতে ৩২টি প্রাতিষ্ঠানিক পুকুরে ২৫০ কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত

বোয়ালখালীতে ৩২টি প্রাতিষ্ঠানিক পুকুরে ২৫০ কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত

চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলার ৩২টি প্রাতিষ্ঠানিক পুকুরে ২৫০ কেজি পোনা মাছ অবমুক্ত করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকালে প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিদের হাতে রুই জাতীয় মাছের (রুই, কাতলা, মৃগেল ও কালিবাউশ) পোনা বিতরণ করা হয়।

চলতি অর্থ বছরের রাজস্ব বাজেটের আওতায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে পোনা মাছ বিতরণ ও অবমুক্তকরণে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ।

এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার মো.আতিক উল্লাহ, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.জাফরিন জাহেদ জিতি, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা.রুমন তালুকদার, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাঈম হাসানসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

মন্তব্য

অপরিকল্পিত সড়ক ব্যবস্থাপনায় ‘জ্যামের শহর’ নওগাঁ

অপরিকল্পিত সড়ক ব্যবস্থাপনায় ‘জ্যামের শহর’ নওগাঁ

উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা শহর নওগাঁ। প্রতিদিন সকাল শুরু হয় শহরবাসীর যাটজটের মধ্য দিয়ে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত তীব্র যানজটে নাকাল শহরবাসী ও পথচারীরা। এযেন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে শহরবাসীর। স্থানীয়দের অভিযোগ, অব্যবস্থাপনার কারনে শহরের প্রাণকেন্দ্রেই যানজট এখন নিত্যসঙ্গী। দিন দিন লম্বা হচ্ছে ব্যাটারিচালিত অটোজট। এ ছাড়া সড়কে বড় যানবাহন রেখে মালামাল খালাস অন্যতম কারণ। এর ফলে পথচারীদের পড়তে হচ্ছে চরম দুর্ভোগে। ভোগান্তির শিকার হচ্ছে জরুরি সেবার গাড়িগুলোও।

নওগাঁ পৌরসভার তথ্যমতে, নওগাঁ শহরের মোট আয়তন ৩৮ দশমিক ৪২ বর্গকিলোমিটার। ২০১০ সাল থেকে শহরে চলাচলে ইজিবাইকের লাইসেন্স দেওয়া শুরু করে পৌরসভা। ২০১৬ সালের পর থেকে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ইজিবাইকের লাইসেন্স দেওয়া বন্ধ রেখেছে। ছোট এই শহরে পৌরসভার লাইসেন্সধারী ইজিবাইক রয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার। এর বাইরে লাইসেন্সবিহীন ইজিবাইক আছে আরো প্রায় ১০ হাজারের মত। সিএনজি, রিক্সা,ভ্যান, মোটরসাইকেল, ব্যক্তিগত গাড়ি, মাইক্রোবাসসহ ব্যক্তিগত গাড়ি রয়েছে আরও প্রায় দশ হাজার। অন্যদিকে পৌর কৃর্তপক্ষ ও সড়ক বিভাগ বলছে, যানজট নিরসনে চারলেনের রাস্তা নির্মানসহ নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নওগাঁ শহরের মেইন রোডের কাঁঠালতলী থেকে শুরু হয়ে ঢাকা বাসস্ট্যান্ড, তাজের মোড়, ব্রীজের বাটার মোড়, সরিষাহাটির মোড়, মুক্তির মোড়, কাজীর মোড়, রুবির মোড়, দয়ালের মোড় হয়ে বালুডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত প্রায় ৪কিলোমিটার পর্যন্ত তীব্র যানজট লেগে থাকে। এছাড়া শহরের মধ্যে রাস্তার দুই পাশে স্থায়ী দোকান থাকার পর দোকানের সামনে ফুটপাত দখল করে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভ্রাম্যমান ব্যবসায়ীরা তাদের দোকান পরিচালনা করেন। স্থায়ী দোকানীরা তাদের দোকানের সামনের জায়গা দখল করে মালামাল রাখে। এতে করে রাস্তায় ভ্যান, রিকশা, সাইকেল, মোটরসাইকেল, অটোরিকশা ও ছোট যান চলাচল করায় পথচারীদের ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। রাস্তার দুই পাশ দোকানীদের দখলে থাকায় পথচারীরা রাস্তার দুই পাশ দিয়ে যেতে পারেননা ঠিকমত।

আপেল মাহমুদ নামের পথচারী বলেন, শহর অনেক ছোট কিন্তু তীব্র যানজটে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে প্রতিনিয়ত। রাস্তার পাশে দিয়ে হেটে যাওয়ার মত অবস্থা নাই। দিন দিন যানজট বেড়েই চলেছে। কবে আমরা পরিত্রান পাবো জানা নেই।

আবুল কালাম আজাদ নামের স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, শুনছি লেনের রাস্তা হবে। কবে হবে বাস্তবায়ন হবে জানিনা। গত প্রায় ৮-১০বছর থেকে শহরে যানজট বৃদ্ধি পেয়েছে। শহরের আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আর জনসংখ্যা বৃদ্ধির সাথে শহর পরিকল্পনা ব্যবস্থা উন্নত করা না গেলে সামনে যানজট আরও ভয়াবহ রুপ ধারণ করবে। সকাল ৮টা থেকে রাত ৮পর্যন্ত শহরের ভিতরে কোন ভাড়ি যানবাহন চলাচলের নিয়ম নাই। কিন্তু অনেক সময় ভারি যাববাহন চলাচল করতে দেখা যায়। সার্বিকভাবে পৌর কৃর্তপক্ষ ও প্রশাসনের নজরদারি বাড়ানো দরকার বলে মনে করছি।

শহরের কাপড়পট্টির সুধির চন্দ্র, অখিল চন্দ্র, রুবেল হোসেনসহ কয়েকজন ব্যবসায়ী বলেন, এ শহর এখন জানযটের শহর। সকাল শুর হয় জ্যামের মাধ্যামে আমাদের। মটরসাইলকেল ভ্যান, ইজিবাইক ও অটোরিকশাগুলো যেখানে -সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখে। অনেক সময় আমাদের দোকানগুলোর সামনেও দাঁড় করায়। এগুলোর কারনেও যানজট বেড়ে যায়। এত যানবাহনের চাপ, সে তুলনায় রাস্তা ছোট। আর শহরে কোন গোল চত্বরও নেই। চরম ভোগান্তি হচ্ছে আমাদের।

সোহেল রানা ও নাজমুল হোসেন নামের দুই চালকের সাথে কথা হলে তারা জানান, নওগাঁ শহরে ইজিবাইকের কোনো বৈধ স্ট্যান্ড নেই। তাহলে আমরা কোথায় দাঁড় করাবো। যার কারনে অস্থায়ী ভাবে শহরের বেশ কয়েকটি মোড় থেকে আমরা যাত্রী উঠা-নামানো করে থাকি। এছাড়্া অনেক অবৈধ ইজিবাইক চলাচল করছে শহরের ভিতরে। সেগুলোকে কৃর্তপক্ষের নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।

সড়ক বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, নওগাঁ শহরের প্রধান সড়ক ফোর-লেনে উন্নীতকরণ শীর্ষক প্রস্তাবিত প্রকল্পের স্টেক হোল্ডার সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখিত প্রকল্পের আওতায় সান্তাহার মোড় থেকে চৌমাসিয়া চত্বর পর্যন্ত ১৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটার সড়ক ফোরলেনে উন্নীত করণ এবং বেশ কিছু অবকাঠামো নির্মান পরিকল্প তুলে ধরা হয়েছে। এর সম্ভাব্য ব্যায় ধরা হয়েছে ১২’শ কোটি টাকা। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে শহরের যানযটের ভোগান্তি লাঘোবসহ নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত হবে।

নওগাঁ সড়ক বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী নূরে আলম সিদ্দিক বলেন, নওগাঁ শহরের যানজট নিরসনে চার লেনের সড়ক তৈরির প্রকল্পের উদ্যোগ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এটি বাস্তবায়ন হলে মানুষের দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ কমবে যাবে। চার লেনের ১৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটার রাস্তা শুরু হবে শহরের ঢাকা মোড় থেকে শুরু শহরের ব্রিটিশ আমলে তৈরি লিটন ব্রিজ হয়ে নওগাঁ-রাজশাহী সড়কের চৌমাশিয়া পর্যন্ত গিয়ে শেষ হবে।

তিনি আরো বলেন, এই মেগা প্রকল্পে থাকবে ৭ফুটওভার ব্রিজ, ২০টি মিনি বাসস্টপ, ১৩টি কালভার্ট, ৪টি ব্রিজ, সড়কবাতি, ফুটপাত ও উন্নত ড্রেনেজ ব্যবস্থাসহ আধুনিক সব সড়ক কাঠামো ব্যবস্থা। বর্তমান যে রাস্তা আছে তা প্রশস্ত করে ৮০ ফুট করা হবে। আমরা করছি খুব দ্রতই বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে।

সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, নওগাঁ শহরের প্রধান সড়কটি দ্রুত চার লেনে উন্নীত করা হলে যানজট কমবে, শহর হবে আধুনিক। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে সকল শ্রেণিপেশার মানুষের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Snake bite in Gangni in Meherpur

মেহেরপুরের গাংনীতে সাপের কামড়ে প্রান গেলো শিক্ষার্থীর

মেহেরপুরের গাংনীতে সাপের কামড়ে প্রান গেলো শিক্ষার্থীর

মেহেরপুরে সাপে কেটে মৃত্যু হয়েছে ফারিয়া আক্তার নামের ৮ বছর বয়সী তৃতীয় শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীর।

বৃহস্পতিবার রাতে ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় তাকে সাপে কামড় দেয়।

রাত দেড়টার দিকেই পরিবারের সদস্যরা আহত অবস্থায় তাকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে , জেলার গাংনী উপজেলার বামন্দী ইউনিয়নের ওলিনগর গ্রামের বাবুল আক্তারের মেয়ে ফারিয়া আক্তার প্রতিদিনের ন্যায় বৃহস্পতিবার রাতে তার দাদীর সাথে ঘরের মেঝেতে ঘুমিয়ে ছিল। রাত দেড়টার দিকে হঠাৎ ফারিয়া কান্না শুরু করে।

পরিবারের অন‍্য সদস‍্যরা দ্রুত ফারিয়ার কাছে ছুটে আসে। পরে পরিবারের সদস্যরা ফারিয়ার পায়ে সাপে কাটার চিহ্ন দেখতে পেয়ে তাকে গাংনী উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করে।

ফারিয়ার বাবা বাবুল আক্তার জানান, ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় কখন তাকে সাপে কেটেছে তারা টের পাইনি। যখন তার শ্বাস কষ্ট শুরু হয়েছে তখন সে কান্না শুরু করে। কান্না শুনে পাশের ঘর থেকে গিয়ে দেখি মেয়ের মুখ দিয়ে লালা বের হচ্ছে। পায়ে খেয়াল করে দেখি সাপে কাটা দাগ। তার অবস্থা খারাপ দেখে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষনা করে।

স্থানীয় ইউপি সদস‍্য রুবেল পারভেজ বলেন, এবছর মৌসুমের শুরু থেকেই বৃষ্টির পরিমাণ বেশি হওয়াই খাল- বিল, মাঠ, ঘাট পানিতে ভর্তি হয়ে যাওয়ায় বিষধর সাপ গুলো সব শুকনো জায়গাই এসে আশ্রয় নিচ্ছে। বতর্মানে আমার এলাকার বিভিন্ন বাড়িতেই সাপের দেখা মিলছে। তাই আমার সকলকেই একটু সতর্ক হতে হবে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Traffic Diversion for Maintenance Work of Karnaphuli Tunnel

কর্ণফুলী টানেলের মেইনটেন্যান্স কাজের জন্য ট্রাফিক ডাইভারসন

কর্ণফুলী টানেলের মেইনটেন্যান্স কাজের জন্য ট্রাফিক ডাইভারসন

কর্ণফুলী টানেলের মেইনটেন্যান্স কাজের জন্য ট্রাফিক ডাইভারসনের কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ।

আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কর্ণফুলী টানেলের রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ (জেট ফ্যান পরিষ্কার/ রক্ষণাবেক্ষণ ও রোড মার্কিং) কাজের জন্য আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) থেকে আগামী ৩০ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন দিবাগত রাত ১১টা হতে ভোর ৫টা পর্যন্ত ‘পতেঙ্গা হতে আনোয়ারা’ টিউব ট্রাফিক ডাইভারসন করে ‘আনোয়ারা হতে পতেংগা’ টিউবের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিতভাবে যানচলাচল অব্যাহত রাখা হবে।

এ সময় বিদ্যমান ট্রাফিকের পরিমাণ অনুযায়ী সর্বনিম্ন পাঁচ হতে সর্বোচ্চ দশ মিনিট টানেলের উভয়মুখে যাত্রীদের অপেক্ষমাণ থাকার প্রয়োজন হতে পারে।

কর্ণফুলী টানেলের নিরাপদ ও কার্যকর রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ কাজে নাগরিকদের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করেছে সেতু কর্তৃপক্ষ।

মন্তব্য

p
উপরে