× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Great income of private power company
google_news print-icon

বেসরকারি বিদ্যুৎ কোম্পানির দারুণ আয়

বেসরকারি-বিদ্যুৎ-কোম্পানির-দারুণ-আয়
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইউনাইটেড পাওয়ার কোম্পানির বিদ্যুৎকেন্দ্র। ছবি: ওয়েবসাইট থেকে নেয়া
বেশির ভাগই গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি আয় করে লভ্যাংশও বাড়িয়েছিল। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে সেগুলোর আয় আরও বাড়ার চিত্র দেখা যাচ্ছে।

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বেশির ভাগ কোম্পানিই নতুন অর্থবছরের শুরুতে আয় বাড়াতে পেরেছে। একটি কোম্পানি বাড়াতে না পারলেও গত বছরের আয় ধরে রাখতে পেরেছে বলা চলে।

রোববার এই খাতে তালিকাভুক্ত বেশ কিছু কোম্পানি গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রথম তিন মাসের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

এসব প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, গত বছরের এই সময়ের তুলনায় আয় কমেছে, এমন কোম্পানির সংখ্যা খুবই কম।

এসব কোম্পানির মধ্যে বেশির ভাগই গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেশি আয় করে লভ্যাংশও বাড়িয়েছিল। চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে সেগুলোর আয় আরও বাড়ার চিত্র দেখা যাচ্ছে।

শাহজিবাজার পাওয়ার

এই কোম্পানিটির আয়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে সবচেয়ে বেশি। প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ২ টাকা ১৩ পয়সা আয় করতে পেরেছে কোম্পানিটি। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে এই আয় ছিল ১ টাকা ৪৫ পয়সা। এই হিসেবে আয় বেড়েছে ৬৮ পয়সা বা ৪৬.৮৯ শতাংশ।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৫৩ পয়সা আয় করে ২ টাকা ৮০ পয়সা নগদ ও ৪ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছিল কোম্পানিটি। আগের বছর এই আয় ছিল ৪ টাকা ৩৮ পয়সা।

অর্থাৎ আয় বৃদ্ধির ধারাবাহিকতা নতুন বছরেও ধরে রাখতে পেরেছে কোম্পানিটি।

আয়ের পাশাপাশি তিন মাসে সম্পদও বেড়েছে কোম্পানিটির। জুন শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ যেখানে ছিল ৩৮ টাকা ৫ পয়সা, সেটি সেপ্টেম্বর শেষে দাঁড়িয়েছে ৪০ টাকা ১৭ পয়সা।

ডরিন পাওয়ার

গত বছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় কোম্পানিটির আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪০.৭৯ শতাংশ।

চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৮৩ পয়সা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে আয় ছিল ২ টাকা ১ পয়সা। আয় বেড়েছে ৮২ পয়সা।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে আগের বছরের তুলনায় দেড় গুণ আয় করে ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি। এর মধ্যে ১২ শতাংশ বোনাস ও ১৩ শতাংশ নগদ।

কোম্পানিটি সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে আয় করে ৮ টাকা ৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ারের বিপরীতে আয় ছিল ৬ টাকা ৮ পয়সা।

জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ৪৪ টাকা ৬৮ পয়সা। সেটি আরও বেড়ে হয়েছে ৫১ টাকা ২৪ পয়সা।

বারাকা পতেঙ্গা

অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে নতুন তালিকাভুক্ত কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি আয় করতে পেরেছে ১ টাকা ১৩ পয়সা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি এই আয় ছিল ১ টাকা ৭ পয়সা। আয় বেড়েছে ৫ শতাংশের মতো।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৬ টাকা ৪৭ পয়সা আয় করে সাড়ে ১২ শতাংশ, অর্থাৎ ১ টাকা ২৫ পয়সা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করে কোম্পানিটি।

জুন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ ছিল ২৮ টাকা ৪৮ পয়সা। সেটি আরও বেড়ে হয়েছে ৩০ টাকা ১৭ পয়সা।

জিবিবি পাওয়ার

এই কোম্পানিটিও আয় বাড়িয়ে অর্থবছর শুরু করতে পেরেছে।

জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ারপ্রতি ৩৫ পয়সা আয় করা কোম্পানিটি গত বছর একই সময়ে আয় করতে পারে শেয়ারে ৩১ পয়সা। কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ৪ পয়সা বা ১২.৯০ শতাংশ।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৫০ পয়সা আয় করা কোম্পানিটি এবার লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে সাড়ে ১১ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ১৫ পয়সা।

কোম্পানিটির সম্পদও খানিকটা বেড়েছে। গত ৩০ জুন শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ২০ টাকা ৯৩ পয়সার। তিন মাস পরে সেটি বেড়ে হয়েছে ২১ টাকা ২৭ পয়সা।

ইউনাইটেড পাওয়ার

এই কোম্পানিটিই শেয়ারপ্রতি সর্বোচ্চ আয় করেছে। তবে গত বছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় এই আয় সামান্য কম।

জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ৫ টাকা ৫ পয়সা আয় হয়েছিল। আয় ৫ পয়সা বা ১ শতাংশের কম কমেছে।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে ছয় বছরের সর্বোচ্চ আয় করে কোম্পানিটি। শেয়ারপ্রতি ১৮ টাকা ৮০ আয় করে ১৭ টাকা করে লভ্যাংশ ঘোষণা করেও দরপতন হয় কোম্পানিটির।

অর্থবছর শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ৫৬ টাকা ১৮ পয়সা, যেটি তিন মাস পর বেড়ে হয়েছে ৬১ টাকা ১৭ পয়সা।

বারাকা পাওয়ার

এই কোম্পানিটির আয় বেড়েছে সামান্যই। জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৪ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে এই আয় ছিল ৮২ পয়সা।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি ২ টাকা ৯৬ পয়সা আয় করে এক টাকা করে লভ্যাংশ দেয়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ দাঁড়িয়েছিল ২০ টাকা ৯১ পয়সা। তিন মাস পর সেই সম্পদ বেড়ে হয়েছে ২২ টাকা ২০ পয়সা।

খুলনা পাওয়ার

এই কোম্পানিটি লোকসানিতে পরিণত হয়েছে একটি বিশেষ কারণে। গত মে মাসে কোম্পানির দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে এখন সহযোগী কোম্পানি ইউনাইটেড পায়রা পাওয়ারের ৩৫ শতাংশের মালিকানার ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে।

তবে এই কোম্পানির আয় প্রথম প্রান্তিকে যোগ হয়নি। আর এর প্রভাবে গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে কেপিসিএল লোকসান দিয়েছে ১০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় হয়েছিল ৯১ পয়সা।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ার প্রতি ৮৭ পয়সা আয় করে ১ টাকা ২৫ পয়সা নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ।

লোকসানে পড়া কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদের পরিমাণও কমেছে। গত সেপ্টেম্বর শেষে ১০ টাকার শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৯৭ পয়সা। গত ৩০ জুন শেয়ার প্রতি সম্পদ ছিল ২২ টাকা ৭ পয়সার।

জ্বালানি খাতের তিন কোম্পানি

একই দিন জ্বালানি খাতেরও তিনটি কোম্পানি তাদের প্রথম প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে একটির আয় বেড়েছে। একটির কমেছে। একটির লোকসান সামান্য কমেছে।

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিংয়ের

গত জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন শেয়ারপ্রতি আয় করতে পেরেছে ৩৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে এই আয় ছিল ১২ পয়সা।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৮১ পয়সা আয় করে ৮ শতাংশ বোনাস শেয়ারের পাশাপাশি সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ২ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ২০ পয়সা নগদ লভ্যাংশও ঘোষণা করে।

আয়ের পাশাপাশি কোম্পানিটির সম্পদও গত তিন মাসে খানিকটা বেড়েছে। ৩০ জুন অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ১২ টাকা ১৭ পয়সার। তিন মাসে সেটি খানিকটা বেড়ে হয়েছে ১২ টাকা ৫০ পয়সা।

আয় বৃদ্ধির বিপরীতে দুটি কোম্পানির ক্ষেত্রে দেখা গেলে উল্টো চিত্র। এর মধ্যে একটি আয় কমেছে, একটির লোকসান কমেছে।

নাভানা সিএনজি

এই কোম্পানিটি প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ৬ পয়সা আয় করতে পেরেছে। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ১১ পয়সা। অর্থাৎ আয় কমে প্রায় অর্ধেক হয়ে গেছে।

গত ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ২২ পয়সা আয় করে ৫ শতাংশ বোনাস শেয়ারের পাশাপাশি কেবল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য ৫ শতাংশ, অর্থাৎ শেয়ারপ্রতি ৫০ পয়সা নগদ লভ্যাংশও ঘোষণা করে।

অর্থবছর শেষে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কোম্পানিটির সম্পদ ছিল ৩৫ টাকা ২৮ পয়সার। তিন মাস পর সেটি সামান্য বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ টাকা ৩৬ পয়সা।

সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল রিফাইনারি

আলোচিত এই কোম্পানিটি ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরে বড় অঙ্কের লোকসান দেয়ার পরও ১০ শতাংশ বোনাস শেয়ার ঘোষণা করেছিল।

২০১৭ সাল থেকে বন্ধ থাকলেও সম্প্রতি উৎপাদন চালু করার ঘোষণা দিয়েছে। এই ঘোষণার আগে শেয়ার দর বেড়ে তিন গুণ হয়ে যায়।

তবে অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের হিসাব বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, উৎপাদন শুরুর প্রভাব আয়ে পড়েনি।

প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ৫৭ পয়সা। গত বছরের প্রথম প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৬৮ পয়সা।

লোকসানের কারণে কোম্পানিটির সম্পদ কমে গেছে। গত ৩০ জুন শেষে শেয়ারের বিপরীতে সম্পদ ছিল ১১ টাকা ৫৫ পয়সার। তিন মাস পরে সেটি দাঁড়িয়েছে ১০ টাকা ৯১ পয়সা।

আরও পড়ুন:
ওরিয়নের এক কোম্পানির আয় বাড়ল, কমল অন্যটির
করোনার চাপ কাটিয়ে ইন্ট্রাকোর ‘ফেরার’ আভাস
বছরের শুরুটা দারুণ হলো স্কয়ার ফার্মারও
আয় বাড়ল সাইফের, লোকসান কমল ফাইন ফুডসের
বস্ত্র খাতের একগুচ্ছ কোম্পানির প্রতিবেদনে সুদিনের আভাস

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে