× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Despite the rise in share price institutional investment in Beximco is increasing
google_news print-icon

শেয়ার দর বাড়লেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ছেই বেক্সিমকোতে

শেয়ার-দর-বাড়লেও-প্রাতিষ্ঠানিক-বিনিয়োগ-বাড়ছেই-বেক্সিমকোতে
সাভারে বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে পিপিই পার্কের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার। এই ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে দর বাড়তে শুরু করে বেক্সিমকোর। ফাইল ছবি
গত দেড় বছরে পুঁজিবাজারে উত্থানে সবচেয়ে বেশি দর বেড়েছে এই কোম্পানির। এ সময় শেয়ার দর বেড়ে প্রায় ১৪ গুণ হয়ে গেছে। এখনও তা ঊর্ধ্বমুখী। এর মধ্যেও চার মাসে ১১ কোটি ৬৮ লাখ ১৩ হাজার ৩০৬টি শেয়ার কিনেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

গত দেড় বছরে পুঁজিবাজারে সবচেয়ে বেশি হারে দর বৃদ্ধি পাওয়া বেক্সিমকো লিমিটেডের আরও সোয়া কোটির মতো শেয়ার অক্টোবরে কিনেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। আগের মাসে তারা ৪৪ লাখ শেয়ার বিক্রি করলেও চার মাসে কিনেছে সাড়ে ১১ কোটির বেশি শেয়ার।

গত বছরের জুলাইয়ে কোম্পানিটির শেয়ার দর ছিল ১৩ টাকা। সেটি এখন ছাড়িয়ে গেছে ১৭০ টাকা। সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে পুঁজিবাজারে দর সংশোধনে বেশির ভাগ কোম্পানি ব্যাপক হারে দর হারালেও এই সময়েও বেড়েছে শেয়ার দর।

২০২০ সালের জুনে অর্থবছর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের ২২ দশমিক ৪১ শতাংশ ধারণ করেছিল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। আর ওই বছরের জুলাই থেকে শেয়ার দরের উত্থান শুরু হয়। আর দাম একপর্যায়ে সেপ্টেম্বরে ৩০ টাকা, ডিসেম্বরের শুরুতে ৫০ টাকা ছাড়িয়ে যায়। সেখানে কয়েকটির ঘুরপাক খাওয়ার পর জানুয়ারিতে আবার ৭০ আর ফেব্রুয়ারিতে ৯০ টাকা ছাড়িয়ে যায়।

এরপর সেখান থেকে এপ্রিল নাগাদ নেমে আসে ৭০ টাকার নিচে। আর মে মাসের মধ্যে আবার তা ৯০ টাকার ঘরে ওঠে।

চলতি বছরের জুন ও জুলাই মাসে দাম ৯০ টাকার ঘরে ঘুরপাক খেয়ে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণ লেনদেন হচ্ছিল।

উত্থানের এই সময়ে বেক্সিমকোর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বিপুলসংখ্যক শেয়ার বিক্রি করেছে।

গত বছরের জুন শেষে মোট শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হিস্যার চেয়ে চলতি বছরের জুন শেষে তা কমে যায় প্রায় ৯ শতাংশ। গত ৩০ জুন মোট শেয়ারের ১৩ দশমিক ৬২ শতাংশ ধারণ করে থাকে তারা।

অর্থাৎ এক বছরে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ৮ দশমিক ৭৯ শতাংশ। সব মিলিয়ে শেয়ার সংখ্যা ৭ কোটি ৭০ লাখ ২৮ হাজার ৪২৯টি।

এরপর চলতি বছরের জুলাই থেকে চিত্র ঘুরে যায়। শেয়ার দরও বাড়তে থাকে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বেক্সিমকোর শেয়ারে হিস্যাও বাড়াতে থাকে।

প্রথম এক মাস শেয়ার দর সেভাবে না বাড়লেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মালিকানা বাড়ে ব্যাপক হারে। গত ৩০ জুন শেয়ার দর ছিল ৮৯ টাকা ৫০ পয়সা, সেখান থেকে এক মাস পর ২৯ জুলাই তা গিয়ে দাঁড়ায় ৯১ টাকা ৩০ পয়সায়।

ওই মাস শেষে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হিস্যা বেড়ে হয় ১৮ দশমিক ২২ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসেই বাড়ে ৪ দশমিক ৬০ শতাংশ।

শেয়ার দর বাড়লেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ছেই বেক্সিমকোতে
পুঁজিবাজারে অনুমোদন পাওয়া প্রথম সুকুক বন্ডে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ২০০ মেগাওয়াটের আর পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৩০ মেগাওয়াটের সৌর বিদ্যুৎ করছে বেক্সিমকো লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সি পাওয়ার।

অর্থাৎ এই মাসে কোম্পানিটির ৪ কোটি ৩ লাখ ১০ হাজার ৬৬৮টি শেয়ার কেনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

পরের মাস আগস্টে দাম আরও বাড়ে, আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার কেনাও বাড়িয়ে দেয়। এই মাস শেষে শেয়ার দর বেড়ে হয় ১০৭ টাকা ২০ পয়সা।

শেয়ার দর ১৫ টাকা ৯০ পয়সা বাড়ার মাসে বেক্সিমকোর মোট শেয়ারের ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ বা ৬ কোটি ৮৯ লাখ ৬৬ হাজার ২৯৫টি কেনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

এরপর সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর এক মাসে শেয়ার দর আরও বাড়ে। তবে এই মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা শেয়ার না কিনে বিক্রি করেছে।

সেপ্টেম্বর শেষে শেয়ার দর আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৭ টাকা ২০ পয়সা। এই মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হিস্যা কমে শূন্য দশমিক ৫৩ শতাংশ। মোট শেয়ারের ২৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ মালিকানা থাকে তাদের হাতে।

অর্থাৎ সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবরের এই সময়ে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ৪৬ লাখ ৪৪ হাজার ৪৯০টি শেয়ার বিক্রি করেছে।

অক্টোবরে বেক্সিমকোর শেয়ার দর দেয় আরেক লাফ। এই মাস শেষে দর বেড়ে হয় ১৬৩ টাকা ১০ পয়সা। আগের মাসে শেয়ার বিক্রি করলেও দাম বাড়িয়ে আবার শেয়ার কেনে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।

এই মাস শেষে কোম্পানিটিতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হিস্যা বেড়ে হয়েছে ২৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ। অর্থাৎ এই এক মাসে মোট শেয়ারের ১ দশমিক ৩৯ শতাংশ, অর্থাৎ এক কোটি ২১ লাখ ৮০ হাজার ৮৩২টি শেয়ার কিনেছে তারা।

গত জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত চার মাসেই বেক্সিমকোর ১১ কোটি ৬৮ লাখ ১৩ হাজার ৩০৬টি শেয়ার কিনেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। এই সময়ে শেয়ার দর বেড়েছে ৭৩ টাকা ৬০ পয়সা।

আগ্রহ কেন

এক যুগ আগে পুঁজিবাজারে মহাধসের আগেও অন্যান্য কোম্পানির মতো বেক্সিমকোর শেয়ার দরেও ব্যাপক উত্থান হয়েছিল।

সেই ধসের আগে বেক্সিমকোর শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৪৫ টাকার বেশি। সেটি এক দশক ধরেই ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে। এর মধ্যে ২০২০ সালে এই সময়ের সর্বনিম্ন আয় করে কোম্পানিটি। ওই বছর শেয়ারপ্রতি আয় হয় ৫১ পয়সা।

২০২০ সালের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রথম প্রান্তিকেও আয় আহামরি কিছু হয়নি। এই তিন মাসে শেয়ারপ্রতি আয় হয় ১৪ পয়সা। কিন্তু এরপর করোনার মধ্যে পরিস্থিতি ঘুরে যায়।

যুক্তরাষ্ট্রে করোনা সুরক্ষাসামগ্রী (পিপিই) বিক্রি করে বিপুল পরিমাণ আয় করে কোম্পানিটি। আর এই সুরক্ষাসামগ্রী তৈরির জন্য প্রায় ৯০০ কোটি টাকায় পিপিই পার্ক তৈরি করে বেক্সিমকো।

রপ্তানি শুরু করার পর গত ১০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল আর মিলার আনুষ্ঠানিকভাবে এই পার্ক উদ্বোধন করেন। সেদিন জানানো হয়, এই পার্ক থেকে যুক্তরাষ্ট্র বছরে পাঁচ হাজার কোটি টাকার পিপিই ও অন্যান্য সুরক্ষাসামগ্রী কিনবে।

এই বিষয়টি ছাড়াও বেক্সিমকোর দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের কাজ পাওয়াও শেয়ার দর উত্থানে ভূমিকা রেখেছে।

এসব পণ্য রপ্তানিতে ভর করে পাশাপাশি অন্য আয় যোগ হওয়ায় গত বছরের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি ১ টাকা ৭৮ পয়সা, জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তৃতীয় প্রান্তিকে ১ টাকা ৯২ পয়সা এবং এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত শেয়ারপ্রতি ৪ টাকা ৩০ পয়সা আয় করে কোম্পানিটি।

অর্থাৎ প্রতি প্রান্তিকেই কোম্পানিটির আয় আগের তুলনায় বাড়ছে। আর গত জুন সমাপ্ত অর্থবছরে শেয়ারপ্রতি ৭ টাকা ৫৩ পয়সা আয় গত অন্তত আট বছরের সর্বোচ্চ।

বেক্সি পাওয়ার নামে বেক্সিমকোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান দুটি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে কাজ পেয়েছে। এর মধ্যে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর ইউনিয়নে একটি ২৮০ মেগাওয়াট ও পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় নির্মিত হচ্ছে ৫৫ মেগাওয়াটের আরও একটি কেন্দ্র।

এর মধ্যে গাইবান্ধার কেন্দ্রটি নির্মাণ করছে তিস্তা সোলার লিমিটেড আর পঞ্চগড়েরটি নির্মাণ করছে করতোয়া সোলার লিমিটেড নামে কোম্পানি। এই দুটি কোম্পানির ৭৫ শতাংশের মালিক বেক্সিমকোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান বেক্সি পাওয়ার। বেক্সি পাওয়ারের ৭৫ শতাংশের মালিক আবার বেক্সিমকো লিমিটেড।

এই দুটি বিদ্যুৎকেন্দ্র আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে উৎপাদনে আসবে।

শেয়ার দর বাড়লেও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ছেই বেক্সিমকোতে
গত পাঁচ মাসে বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ারের মালিকানার হিস্যার হিসাবনিকাশ।

এই বিদ্যুৎকেন্দ্রের অর্থায়নের জন্য বেক্সিমকো ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ড ছেড়েছে। শুরুতে বিনিয়োগকারীরা এই বন্ড কিনতে চাননি সেভাবে। তবে বাংলাদেশ ব্যাংক পরে জানায়, তারা বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারবে এবং এরপর বন্ডের সাবস্ক্রিপশন প্রায় শেষ হয়ে এসেছে বলে বেক্সিমকোর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী কারা

পুঁজিবাজারে ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীদের পাশাপাশি সক্রিয় অংশগ্রহণ করে থাকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। পুঁজিবাজারে তাদের সবচেয়ে দক্ষ বিনিয়োগকারী হিসেবে দেখা হয়।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী হচ্ছে মূলত অনুমোদিত স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার, মার্চেন্ট ব্যাংক ও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য বা ব্রোকারেজ হাউস।

ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, কাস্টডিয়ান, ট্রাস্টি ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোও পুঁজিবাজারের প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী হিসেবে পরিচিত।

এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন বাণিজ্যিক বা তফসিলি ব্যাংক পুঁজিবাজারে যে বিনিয়োগ করে থাকে তাদেরও প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

বেক্সিমকোর শেয়ারে এই ব্যাপক আগ্রহের বিষয়ে ব্র্যাক ইপিএল ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের সাবেক প্রধান গবেষণা কর্মকর্তা দেবব্রত কুমার সরকার নিউজবাংলাকে বলেন, ‘প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজারে সবচেয়ে দক্ষ বিনিয়োগকারী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। বেক্সিমকোর ক্ষেত্রেও হয়তো তাদের কোনো হিসাব-নিকাশ আছে, ফলে এখানে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ছে।’

তবে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়ছে বলেই কোম্পানির শেয়ারে লাভ হবে- এই ধারণা না করতে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রতি পরামর্শ দেন তিনি। বলেন, ‘তাদের যে লোকসান হয় না সেটি কিন্তু নয়।’

দেবব্রত বলেন, ‘বেক্সিমকোর ব্যবসার যে অগ্রগতি সেটি পুরোটাই দৃশ্যমান। এ ছাড়া করোনার সময় যেসব সেক্টর সবচেয়ে ভালো ব্যবসা করছে, তার মধ্যে আছে এরা।

‘বিশেষ করে বেক্সিমকো লিমিটেডের পুঁজিবাজারে যে দাপট তার মূল কারণ হচ্ছে সুকুক। সুকুকের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা যেভাবে লাভবান হবেন, সেটির আরও প্রচারণার প্রয়োজন ছিল। সুকুক নতুন প্রোডাক্ট হওয়ায় প্রথম দিকে ধাক্কা লেগেছিল। কিন্ত এখন বিনিয়োগাকরীরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত হচ্ছেন। ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে।’

আরও পড়ুন:
মলনুপিরাভির: শুধু বেক্সিমকো কেন, জানেন না সচিব
বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল ও পিপিই পার্কে ব্রিটিশ হাইকমিশনার
আগ্রহ কমছে বেক্সিমকোয়, ৪৪ লাখ শেয়ার ছাড়ল প্রতিষ্ঠান  
বেক্সিমকোর সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র আগামী বছরের মাঝামাঝি
সানোফির ৫৫% শেয়ার এখন বেক্সিমকো ফার্মার

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
At the end of the holidays the capital market starts with the big ups

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

ছুটি শেষে বড় উত্থান দিয়ে লেনদেন শুরু পুঁজিবাজারে

তিন দিন ছুটি শেষে পুঁজিবাজারের প্রথম কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টায় সূচকের বড় উত্থান হয়েছে ঢাকা ও চট্টগ্রামে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৫৯ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১১ এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২০ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় ডিএসইতে ১৪০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে।

এ সময় ২৫৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ৪৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকার মতোই উত্থানের মধ্য দিয়ে চলছে চট্টগ্রামের লেনদেন, সার্বিক সূচক বেড়েছে ৭২ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৫৬টি কোম্পানির মধ্যে ৩২টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ১২টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার ওপর শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the first hour of the capital market the rise in the index has risen to most companies

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজারে প্রথম ঘণ্টায় সূচকের উত্থান, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির

সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা এবং চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ৪ পয়েন্ট।

দিনের শুরুতেই দাম বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৮৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১২৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৬৮ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে ১৩০ কোটি টাকার ওপরে শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে। অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ১৩ পয়েন্ট।

প্রথম ঘণ্টায় লেনদেনে অংশ নেয়া ৭৯ কোম্পানির মধ্যে ৪৫ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রামে লেনদেন ছাড়িয়েছে ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
The government will form a committee to find a long term financing way from the capital market

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজতে কমিটি গঠন করবে সরকার

পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের পথ খুঁজে বের করতে, একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট গড়ে তুলতে এবং ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমাতে শিগগিরই একটি যৌথ কমিটি গঠন করবে সরকার।

বাংলাদেশ ব্যাংক (বিবি) ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মধ্যে গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিটিতে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বিএসইসির প্রতিনিধিরা থাকবেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসির কর্মকর্তা বলেন, বৈঠকে দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর বিষয়ে আলোচনা হয়।

তারা বলেন, ব্যাংক ঋণের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি কমিয়ে দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পুঁজিবাজার থেকে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ কাজে লাগানোর ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।

এ সময় দীর্ঘমেয়াদি মূলধন কীভাবে এবং কোনো প্রক্রিয়ায় পুঁজিবাজার থেকে সরবরাহ করা যেতে পারে সে বিষয় বিস্তারিত আলোচনা হয়। এছাড়াও দেশে একটি প্রাণবন্ত বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং এর তারল্য বৃদ্ধির বিষয়েও আলোচনা হয়।

সবশেষে, এসব বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে একটি যৌথ কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর মো. হাবিবুর রহমান, গভর্নরের উপদেষ্টা মো. আহসান উল্লাহ, বিএসইসি চেয়ারম্যান খোন্দকার রাশেদ মাকসুদ ও কমিশনার ফারজানা লালারুখসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

p
উপরে