× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
This time the minimum of 4 months in uncomfortable transactions
google_news print-icon

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন

এবার-অস্বস্তি-লেনদেনে-৪-মাসের-সর্বনিম্ন
দিনশেষে ১৩৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২০৫টির দর। আর লেনদেন নেমে এসেছে গত ৭ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে। সেদিন লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। প্রায় চার মাস পর লেনদেন দাঁড়াল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

দিনভর উঠানামা করে প্রধান সূচকের সামান্য পতনে পুঁজিবাজারের লেনদেন তলানিতে নেমেছে। প্রায় চার মাসের সর্বনিম্ন লেনদেনে এটা স্পষ্ট যে, নতুন বিনিয়োগ না করে অপেক্ষায় আছে বিনিয়োগকারীরা।

সেপ্টেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া দর সংশোধনে শতাধিক কোম্পানির শেয়ারদর ১৫ থেকে ৪০ শতাংশ কমে যাওয়ার কারণে এমনিতেই বহু বিনিয়োগকারীর টাকা আটকে গেছে। তার ওপর জুনে অর্থবছর শেষ হওয়া অনেকগুলো কোম্পানির লভ্যাংশ না দেয়া, বেশ কিছু কোম্পানির লভ্যাংশ নিয়ে বিনিয়োগকারীদের হতাশার ছাপ পুঁজিবাজারে স্পষ্ট।

গত সপ্তাহের শেষ তিন কর্মদিবসে টানা সূচক বৃদ্ধিতে সংশোধন অবসানের যে আশা করা হচ্ছিল, তা যে আপাতত হয়নি, তা রোববার সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসেই স্পষ্ট।

৬১.৪১ পয়েন্ট সূচক পড়ার পর সোমবার একবার সূচক বাড়ে তো একবার কমে। দিনশেষে ২.৯ পয়েন্ট কমে সূচক আবার সাত হাজারের নিচে নেমে আসে।

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন
দিনভর সূচকের উঠানামা ছিল মঙ্গলবার

গত ৩০ মে ১০ বছরের মধ্যে সূচক প্রথমবারের মতো ছয় হাজার পয়েন্ট ছোঁয়ার পর এক মাস ধরে যে ‘ছয় হাজারের লড়াই’ চলেছিল, এবার তা ‘সাত হাজারের লড়াইয়ে’ পরিণত হলো কি না, তা নিয়ে জিজ্ঞাসা আছে।

দিনশেষে ১৩৩টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ২০৫টির দর। আর লেনদেন নেমে এসেছে গত ৭ জুলাইয়ের পর সর্বনিম্ন অবস্থানে।

সেদিন লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ২৬৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। প্রায় চার মাস পর লেনদেন দাঁড়াল ১ হাজার ২৭৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন
সূচকের বড় পতন ঠেকিয়েছে এই ১০টি কোম্পানি

দুইশ কোম্পানির পতনের মধ্যেও ওয়ালটন, বেক্সিমকো ফার্মা, ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো, ইবিএল, ফরচুন সুজ, সোনালী পেপার, শাহজিবাজার পাওয়ার, জেএমআই সিরিঞ্জ, শেফার্ড ও মালেক স্পিনিং এর কারণে বড় দরপতন হয়নি।

এই ১০টি কোম্পানির দর বৃদ্ধিতেই সূচক বেড়েছে ২৯.৭৪ পয়েন্ট।

অন্যদিকে গ্রামীণ ফোন, আইসিবি, রবি, ব্র্যাক ব্যাংক, লাফার্জ হোলসিম সিমেন্ট, ইউনাইটেড পাওয়ার, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, আরএ কে সিরামিক, সাবমেরিন কোম্পানি ও আইডিএলসি ফাইন্যান্সের দরপতনের কারণ সূচক কমেছে সবচেয়ে বেশি। এই ১০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমার কারণে পড়েছে ২২.৫০ পয়েন্ট।

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন
সূচকের পতনে প্রধান ভূমিকায় ছিল এই ১০টি কোম্পানি

আগের তিন কর্মদিবসের মতো আবার সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয়েছে বস্ত্র খাতে। বিমা খাতেও দিনটি ভালো গেছে। খাদ্য, ওষুধ ও রসায়ন, বিবিধ ও তথ্য প্রযুক্তি খাতে দেখা গেছে মিশ্র প্রবণতা।

বিনিয়োগ এখন বস্ত্রমুখি

গত সপ্তাহের শেষ দুই দিনের মতো চলতি সপ্তাহের প্রথম দুই দিনই সব খাতকে ছাড়িয়ে বস্ত্র খাতে সবচেয়ে বেশি লেনদেনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। সেই সঙ্গে সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া কোম্পানির মধ্যেও এই খাতের একাধিপত্যের বিষয়টি উঠে এসেছে।

দিনের সবচেয়ে বেশি দর বৃদ্ধি পাওয়া ১০টি কোম্পানির ৫টিই ছিল এই খাতের। লেনদেন হয়েছে ২২৫ কোটি টাকা, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ লেনদেন হওয়া বিবিধ খাতের তুলনায় প্রায় ৮০ কোটি টাকা বেশি।

দিনের সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া মোজাফফর হোসেন স্পিনিং মিলসের শেয়ারের দর বেড়েছে ৯.৭১ শতাংশ। কোম্পানিটি লোকসান করেও শেয়ার প্রতি ৩০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার পর ব্যাপক আগ্রহী হয়ে উঠেছে বিনিয়োগকারীরা।

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন
গত কয়েকদিনের ধারাবাহিকতায় বস্ত্রে আরও একটি ভালো দিন গেল

শেয়ার প্রতি ১০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়া আলহাজ্ব টেক্সটাইলের দর বেড়েছে ৮.৪৪ শতাংশ। শেয়ার প্রতি ৫০ পয়সা লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণায় এক দিনে ৬৭ শতাংশ দাম বেড়ে যাওয়ার পরদিনও প্রায় ১০ শতাংশ দাম বাড়া হামিদ ফেব্রিক্সের দর আরও বেড়েছে ৮.০৩ শতাংশ। শেয়ারে ২৫ পয়সা এবং প্রতি ২০০ শেয়ারে ৫টি বোনাস শেয়ার ঘোষণা করা শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজের দর বেড়েছে ৭.৫৫ শতাংশ।

লোকসান থেকে বের হয়ে এসে লভ্যাংশ ঘোষণা করা সাফকো স্পিনিংয়েও শেয়ারদর ২৩ শতাংশ বাড়ার পরদিন বেড়েছে আরও ৭.৩২ শতাংশ।

বিমারও ভালো দিন

আগের দিন ঢালাও পতন হলেও খাতটি ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এই খাতের ১৫টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমার বিপরীতে বেড়েছে ৩১টি কোম্পানির দর। লেনদেন হয়েছে ১২৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

আগের দিন ৭টি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমে ৪৪টির দর। সেদিন লেনদেন হয় ১১৪ কোটি ২৮ লাখ টাকা। অর্থাৎ সার্বিকভাবে লেনদেন কমলেও বিমা খাতে আগ্রহ বেড়েছে।

এই খাতের কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেড়েছে এশিয়া ইন্স্যুরেন্সের দর, ৫.৮৬ শতাংশ। রিলায়েন্স ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৩.৩৯ শতাংশ। নর্দার্ন ইন্স্যুরেন্সের দর বেড়েছে ৩.১৫ শতাংশ।

ব্যাংক-আর্থিক খাতে পতন

গত দুই সপ্তাহ ধরে ব্যাংক খাতে বিনিয়োগকারীদের ঝোঁক দেখা গেলেও সেই আগ্রহে ভাটা দেখা গেছে। এই খাতের ৩২টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে কেবল ৩টির, কমেছে ২২টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৭টির দর। লেনদেন হয়েছে ১২৬ কোটি ৬ লাখ টাকা। আগের কর্মদিবসে লেনদেন ছিল ২৩৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

তবে বরাবরের মতোই দর বৃদ্ধি ও কমার হার খুব একটা বেশি নয়। সবচেয়ে বেশি দাম বৃদ্ধি পাওয়া ইবিএলের বেড়েছে ১ টাকা ২০ পয়সা। অন্য দুই কোম্পানি ব্যাংক এশিয়ার ডাচ্-বাংলার শেয়ারদর বেড়েছে ১০ পয়সা করে।

অন্যদিকে সবচেয়ে বেশি দর হারানো ব্র্যাক ব্যাংকের শেয়ারদর কমেছে এক টাকা, আল আরাফাহ ও পূবালী ব্যাংকের শেয়ার দর কমেছে ৫০ পয়সা, ৪০ পয়সা করে কমেছে এবি ও এনআরবিসির দর। বাকিগুলোর দর কমেছে ১০ থেকে তিন পয়সা।

ব্যাংকের চেয়ে বেশি পতন হয়েছে আরও বেশি। এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে একটির লেনদেন স্থগিত। বাকিগুলোর মধ্যে কেবল বিডি ফাইন্যান্সের শেয়ারদর বেড়েছে ৮০ পয়সা। দুটির দর ছিল অপরিবর্তিত, কমেছে বাকি ১৯টিরই দর।

সবচেয়ে বেশি পতন হওয়া মাইডাস ফাইন্যান্স এই খাতেরই কোম্পানি, যার দর কমেছে ৮.৩৭ শতাংশ। এছাড়া বে লিজিংয়ের দর ৩.৯০ শতাংশ, প্রিমিয়ার লিজিংয়ের দর ৩.৫৭ শতাংশ, ফিনিক্স ফাইন্যান্সের দর কমেছে ৩.৩৬ শতাংশ।

চার খাতে মিশ্র প্রবণতা

ওষুধ ও রসায়ন খাতের একটি কোম্পানির শেয়ারদরে লেনদেন বন্ধ। বাকিগুলোর মধ্যে ১৫টির দাম বেড়েছে, কমেছেও সমান সংখ্যক কোম্পানির। লেনদেন হয়েছে ১৪০ কোটি ৯০ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১৪৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা।

দিনের সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া কোম্পানি বেক্সিমকো লিমিটেড বিবিধ খাতে থাকার সুবাদে এই খাতটি লেনদেনের দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। হাতবদল হয়েছে মোট ১৪৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ১৪১ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

এই খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে বেড়েছে ৬টির দর, কমেছে ৭টির, একটির দর পাল্টায়নি।

এবার অস্বস্তি লেনদেনে, ৪ মাসের সর্বনিম্ন
আর্থিক, সিমেন্ট ও জ্বালানি খাতে দরপতন চলছেই

খাদ্য খাদের ২০টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১১টির, কমেছে ৮টির, একটির দর ছিল অপরিবর্তিত। শেয়ারে সাড়ে ১২ টাকা লভ্যাংশ ঘোষণার পর টানা তিন কর্মদিবস দর হারানো ব্রিটিশ আমেরিকান ট্যোবাকো কোম্পানি এদিন হারানো দর থেকে ৮ টাকা ৬০ পয়সা ফিরে পেয়েছে।

খাতটিতে লেনদেন কমেছে। হাতবদল হয়েছে মোট ৪৫ কোটি ৮১ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৬৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা।

তথ্য প্রযুক্তি খাতের ১১ কোম্পানির মধ্যে বেড়েছে ৭টির দর, কমেছে ৪টির। হাতবদল হয়েছে মোট ৪১ কোটি ২০ লাখ টাকা। আগের দিন লেনদেন ছিল ৪৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। সেদিন একটির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছিল ৯টির দর।

জ্বালানি-সিমেন্টে আগ্রহ কমছেই

জ্বালানি খাতের কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ একটিও পছন্দ করেননি বিনিয়োগকারীরা। শেয়ারগুলোর দর হারানো অব্যাহত আছে, পাশাপাশি কমছে লেনদেন।

এদিন এই খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে দাম হারিয়েছে ১৫টি, বেড়েছে কেবল ৬টি আর অপরিবর্তিত ছিল ২টির দাম। লেনদেন হয়েছে ৫৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ৯৪ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

গত মাসে হঠাৎ করে চাঙা হয়ে উঠা সিমেন্ট খাত এই মাসে এসে দর হারাচ্ছে। সেই সঙ্গে কমছে লেনদেন। এক দিনে প্রায় তিনশ কোটি টাকারও হাতবদল হওয়া খাতটিতে আজ লেনদেন হয়েছে ৩৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা মাত্র। আগের দিন লেনদেন ছিল ৪৯ কোটি ৯০ লাখ টাকা।

সাতটি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ২টির, কমেছে ৫টি।

একই প্রবণতা প্রকৌশল খাতেও। এই খাতেও লেনদেন কমছে, দর হারাচ্ছে কোম্পানির শেয়ার। আজ হাতবদল হয়েছে ৭২ কোটি ১৭ লাখ টাকা, যা আগের দিন ছিল ১১৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

বেড়েছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারদর। বিপরীতে কমেছে ২৮টির, একটির দর পাল্টায়নি।

আর দারুণ লভ্যাংশ ঘোষণার পর ঘুমিয়ে যাওয়া মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাত আড়মোড়া ভাঙতেই পারছে না। এই খাতে মাত্র ৪টির দর বাড়ার বিপরীতে কমে গেছে ১৪টির দর। লেনদেন হয়েছে ১২ কোটি ২০ লাখ টাকা।

আগের দিন লেনদেন ছিল ১৯ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

সূচক লেনদেন

ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের তুলনায় ২ দশমিক ৯০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৯৯৮ পয়েন্টে।

শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস ৩ দশমিক ৯৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৭৪ পয়েন্টে।

বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস-৩০ সূচক ৫ দশমিক ১০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬২৫ পয়েন্টে।

লেনদেন হয়েছে মোট ১ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৬৩৭ কোটি টাকা।

আরও পড়ুন:
নিলামে বিক্রি পুঁজিবাজারের কোম্পানি মিথুন, নেই ঘোষণা
হল্টেডের পর সোনারগাঁওয়ের নো ডিভিডেন্ড
লিগ্যাসিরও নামমাত্র লভ্যাংশ
টানা পতনের বৃত্ত ভাঙল অবশেষে
ব্যাংক-বিমার দারুণ দিনে বাড়ল আস্থা

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
In the capital market of the index is on the rise in the capital market

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে পুঁজিবাজারে

সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবসে সূচকের উত্থানে লেনদেন চলছে দেশের দুই পুঁজিবাজারে। লেনদেনের শুরুতে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ২৫ পয়েন্ট বেড়ে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৪৬৭ পয়েন্টে। শরিয়াভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৫ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ১০ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৭ কোম্পানির মধ্যে ২২৯টির দর বেড়েছে, ৬২টির কমেছে এবং ৮৬টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে।

প্রথম দুই ঘণ্টায় ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি টাকার বেশি।

এদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক বেড়েছে ২৯ পয়েন্ট।

সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৭ কোম্পানির মধ্যে ৩১টির দর বেড়েছে, ২৯টির কমেছে এবং ১৭টির দর অপরিবর্তিত রয়েছে। প্রথমার্ধে সিএসইতে ৩ কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার

দ্বিতীয় দিনেও পতনের মুখে পুঁজিবাজার ছবি: সংগৃহীত

সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন হয়েছে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। চট্টগ্রামে লেনদেন কিছুটা বাড়লেও কমেছে ঢাকায়।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ১০ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ৪ পয়েন্ট এবং বাছাইকৃত কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৬ কোম্পানির দাম কমেছে বেশিরভাগের। ১০০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২১৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৮১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড তিন ক্যাটাগরিতেই তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। লভ্যাংশ দেয়া ভালো কোম্পানির শেয়ার এ ক্যাটাগরির ২১৭ কোম্পানির মধ্যে ৪৮ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হলেও দর কমেছে ১২৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ৪১ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডেও। ১০ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দাম কমেছে ১০ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির ইউনিটের দাম।

১৮ কোম্পানির ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। ফাইন ফুডস সর্বোচ্চ ৯ কোটি টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

ঢাকার বাজারে সারাদিনে মোট ২৩৫ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ২৭৮ কোটি টাকা।

৯.৬৬ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার। অন্যদিকে ৭.৫২ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকায় মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১৮৪ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ৯৫ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৮ কোটি ৬৮ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৪ কোটি ৯৭ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সোনালি ব্যাংক ফাস্ট মিউচুয়াল ফান্ড এবং ৯ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে এসকে ট্রিমস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
With the beginning of the transaction starting in the first hour of the capital market

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

পুঁজিবাজারের প্রথম ঘণ্টায় লেনদেন শুরু উত্থান দিয়ে

সপ্তাহের পঞ্চম কার্যদিবসে (মঙ্গলবার) লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় উত্থানে শুরু হয়েছে দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে, বেড়েছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ১৫ পয়েন্ট বেড়েছে। শরিয়াহভিত্তিক সূচক ডিএসইএস বেড়েছে ৪ পয়েন্ট এবং ব্লু-চিপ সূচক ডিএস৩০ বেড়েছে ৯ পয়েন্ট।

ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৭৬টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৩৬টির, কমেছে ৭৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬২টি কোম্পানির শেয়ার দাম।

এই সময়ে লেনদেনের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ কোটি টাকার বেশি।

চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সার্বিক সূচক ৮ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হওয়া ৭৫টি কোম্পানির মধ্যে ৩৭টির শেয়ারদর বেড়েছে, ১৯টির কমেছে এবং ১৯টি কোম্পানির শেয়ারের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।

সিএসইতে প্রথম ঘণ্টার লেনদেন ২ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market With the fall of transactions in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে লেনদেন শুরু পতন দিয়ে

সপ্তাহের তৃতীয় কার্যদিবসে সূচকের পতন দিয়ে লেনদেন শুরু হয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রামের পুঁজিবাজারে, কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথমার্ধে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক কমেছে ১৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচকের মধ্যে শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ২ পয়েন্ট।

বাছাই করা কোম্পানির ব্লুচিপ শেয়ার ডিএস-৩০ কমেছে ৯ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ২০৩ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭৭ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

প্রথমার্ধে ঢাকার বাজারে লেনদেন ১৩০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

একই দশা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই)। সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ২৩ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ১০৮ কোম্পানির মধ্যে ২৯ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৬৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ১৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে প্রথমার্ধে ৩ কোটি টাকার ওপর শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital market

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

সূচকের পতনে চলছে পুঁজিবাজারের লেনদেন

টানা দুদিন পতনের পর সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসের প্রথম ঘণ্টার লেনদেনেও অব্যাহত আছে পতনের ধারা, সূচক কমেছে ঢাকা-চট্রগ্রাম দুই বাজারেই।

লেনদেনের শুরুতেই ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৯ পয়েন্ট।

বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস ১ এবং বাছাইকৃত ব্লুচিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ৩ পয়েন্ট।

এই সম‌য়ে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানি দর হারিয়েছে। ১০৯টি কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৭৯‌টি কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯২‌টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

লেনদেনের প্রথম ঘণ্টায় ঢাকার বাজারে প্রায় ৬৫ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

ঢাকার মতো চট্টগ্রামের বাজারেও বজায় আছে পতনের ধারা, ‌সেখা‌নে সার্বিক সূচক কমেছে ৩২ পয়েন্ট।

চট্টগ্রা‌মে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৭৩‌টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ১৬‌টির, কমেছে ৪৪‌টির এবং অপরিবর্তিত আছে ১৩টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দিনের শুরুতে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে ১ কোটি টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Capital Market Most companies have decreased major collapse in Dhaka Chittagong

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

পুঁজিবাজার: ঢাকা-চট্টগ্রামে বড় পতন, দাম কমেছে বেশিরভাগ কোম্পানির

উত্থান দিয়ে সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসের লেনদেন শুরু হলেও শেষ হয়েছে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে। দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ঢাকা-চট্টগ্রামের তালিকাভুক্ত বেশিরভাগ কোম্পানির।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমেছে ৪৬ পয়েন্ট। বাকি দুই সূচক শরীয়াভিত্তিক ডিএসইএস কমেছে ১২ পয়েন্ট এবং বাছাই করা কোম্পানির ব্লু-চিপ সূচক ডিএস-৩০ কমেছে ১৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৯৮ কোম্পানির মধ্যে বেশিরভাগের দাম ছিল নিম্নমুখী। ৫৪ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ৩০৯ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৫ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

ক্যাটাগরির হিসাবে এ, বি এবং জেড- তিন ক্যাটাগরিতেই কমেছে শেয়ারের দাম। লভ্যাংশ দেওয়া ভালো শেয়ারের এ ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত ২২০ কোম্পানির মধ্যে ৩২ কোম্পানির দরবৃদ্ধি হয়েছে। দর কমেছে ১৭৮ এবং অপরিবর্তিত আছে ১০ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৬ মিউচুয়াল ফান্ডের বেশিরভাগের। ৩২ কোম্পানির দর পতনের বিপরীতে দর বেড়েছে ২ এবং অপরিবর্তিত আছে ২ কোম্পানির।

২২ কোম্পানির ৯ কোটি ১৪ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে ডিএসই ব্লক মার্কেটে। এসইএমএল লেকচার ইকুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড সর্বোচ্চ ২ কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার বিক্রি করেছে।

সূচকের পাশাপাশি লেনদেন কমেছে ঢাকার বাজারে। সারাদিনে মোট ৩৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৩৬৪ কোটি টাকা।

৮.১১ শতাংশ দাম বেড়ে ডিএসইতে শীর্ষ শেয়ার ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ইনকাম ফান্ড। অন্যদিকে ১৬ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

চট্টগ্রামেও পতন

ঢাকার মতো সূচক কমেছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই)। সারাদিনের লেনদেনে সিএসইতে সার্বিক সূচক কমেছে ৩৬ পয়েন্ট।

লেনদেনে অংশ নেওয়া ২০১ কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে ৫৫, কমেছে ১১৩ এবং অপরিবর্তিত আছে ৩৩ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

সিএসইতে মোট ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার এবং ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা গত কার্যদিবসে ছিল ৭ কোটি ২৯ লাখ টাকা।

১০ শতাংশ দাম বেড়ে সিএসইতে শীর্ষ শেয়ার আইসিবি সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড এবং ১৩ শতাংশের ওপর দর হারিয়ে ডিএসই'র মতো সিএসইতেও তলানিতে মিডাস ফাইন্যান্সিং।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Transaction in Dhaka is going on in Chittagong

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

ঢাকায় লেনদেন চলছে উত্থানে, চট্টগ্রামে পতন

শেষ কার্যদিবসে ঢাকার পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে উত্থানে, বেড়েছে প্রধান সূচক। অন্যদিকে বিগত দিনের মতো এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার।

লেনদেনের প্রথম দুই ঘন্টায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স বেড়েছে ৮ পয়েন্ট।

এর বাইরে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) শরীয়াভিত্তিক সূচক ডিএসএসের উত্থান দশমিকের ঘরে থাকলেও ব্লু-চিপ শেয়ারের সূচক ডিএস-৩০ বেড়েছে ২ পয়েন্ট।

সূচক কিছুটা বাড়লেও বিগত কয়েকদিনের টানা পতনে লেনদেন অনেকটাই কমে এসেছে। এতদিন প্রথমার্ধে লেনদেন ২০০ কোটি ছাড়িয়ে গেলেও, এদিন লেনদেন হয়েছে ১৫০ কোটিরও কম।

দাম বেড়েছে লেনদেন অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ১৬১ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে দর কমেছে ১৩২ কোম্পানির এবং অপরিবর্তিত আছে ৯৬ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

এদিকে এখনো পতন থেকে বের হতে পারেনি চট্টগ্রামের বাজার। লেনদেনের প্রথমার্ধে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সার্বিক সূচক হারিয়েছে ৭৩ পয়েন্ট।

দাম কমেছে লেনদেনে অংশ নেয়া বেশিরভাগ কোম্পানির। ৩৩ কোম্পানির দরবৃদ্ধির বিপরীতে ৬৬ কোম্পানির হয়েছে দরপতন, অপরিবর্তিত আছে ২৪ কোম্পানির শেয়ারের দাম।

পুঁজিবাজারের প্রথম দুই ঘন্টায় সিএসইতে লেনদেন ছাড়িয়েছে ২ কোটি ৩০ লাখ টাকা।

মন্তব্য

p
উপরে