× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
Case in the name of municipal mayor Civil service closed in Coxs Bazar
google_news print-icon

পৌর মেয়রের নামে মামলা: কক্সবাজারে নাগরিক সেবা বন্ধ

পৌর-মেয়রের-নামে-মামলা-কক্সবাজারে-নাগরিক-সেবা-বন্ধ
মেয়রের বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবাদে কক্সবাজার পৌরসভার সব ধরনের নাগরিক সেবা বন্ধ ঘোষণা করেছে পরিষদ। ছবি: নিউজবাংলা
পৌর কর্তৃপক্ষের সভায় বক্তারা জানান, মেয়র মুজিবুরের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চলমান সড়ক উন্নয়ন কাজ, জাতীয়তা, জন্ম ও মৃত্যু সনদ দেয়াসহ পৌরসভার সব ধরনের নাগরিক সুবিধা বন্ধ থাকবে।

কক্সবাজার পৌরসভার মেয়র মুজিবুর রহমানের নামে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার মামলার প্রতিবাদে সব ধরনের নাগরিক সেবা বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে পৌর পরিষদ।

রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌরসভা সম্মেলন কক্ষে জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

ছাত্রলীগ নেতা মোনাফ সিকদারকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রোববার দুপুরে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়। মোনাফের ভাই শাহজাহানের করা মামলায় পৌর মেয়র ছাড়া আরও সাতজনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতপরিচয় ৫-৬ জনকে আসামি করা হয়।

এ তথ্য ছড়িয়ে পড়ার পর সন্ধ্যায় কক্সবাজার শহরের রাস্তায় নামেন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা। শহরের কলাতলী, সুগন্ধা, লাবণী পয়েন্ট, বাজারঘাটাসহ বিভিন্ন মোড়ে অবস্থান নেন তারা।

এ ছাড়া শহরের বিভিন্ন রাস্তায় ও মোড়ে আগুন জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন তারা। এতে কার্যত অচল হয়ে পড়ে পর্যটন নগরী।

পৌর মেয়রের নামে মামলা: কক্সবাজারে নাগরিক সেবা বন্ধ
কক্সবাজার শহরের সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বিক্ষোভ

এরপরই জরুরি সভা ডাকে পৌর কর্তৃপক্ষ। সভায় কক্সবাজার পৌরসভার প্যানেল মেয়র-১ ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান চৌধুরীর সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন প্যানেল মেয়র-২ হেলাল উদ্দিন কবির, প্যানেল মেয়র-৩ শাহেনা আক্তার পাখি ও কাউন্সিলর সালাউদ্দিন সেতু।

সভায় বক্তারা জানান, মেয়র মুজিবুরের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, চলমান সড়ক উন্নয়ন কাজ, জাতীয়তা, জন্ম ও মৃত্যু সনদ দেয়াসহ পৌরসভার সব ধরনের নাগরিক সুবিধা বন্ধ থাকবে।

সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকে গত বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে কক্সবাজার শহরের সুগন্ধা পয়েন্টে একটি মার্কেটের সামনে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত মোনাফকে উদ্ধার করে প্রথমে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

আরও পড়ুন:
বিক্ষোভে অচল কক্সবাজার শহর

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
Six people died in a landslide in Rohingya camp and homestead in Coxs Bazar 

কক্সবাজারে বসতবাড়ি ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু 

কক্সবাজারে বসতবাড়ি ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে ছয়জনের মৃত্যু  কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের দক্ষিণ ডিককূল এলাকায় পাহাড় ধসে বিধ্বস্ত বসতবাড়ি। ছবি: নিউজবাংলা
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান জানান, বৃহস্পতিবার ভোর ছয়টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৭ ঘণ্টায় মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৪০১ মিলিমিটার। চলতি মৌসুমে এটি এক দিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড।

কক্সবাজার সদর উপজেলা ও উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসের ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে।

সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের দক্ষিণ ডিককূল এলাকায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

উখিয়া উপজেলার ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়।

সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ ডিককূল এলাকা এবং উখিয়া উপজেলার ১৪ নম্বর হাকিম পাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পর এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সদরে প্রাণ হারানো তিনজন হলেন দক্ষিণ ডিককূলের মিজানুর রহমানের স্ত্রী আঁখি মনি (২১) এবং তার দুই শিশু মিহা জান্নাত নাঈমা (৫) ও লতিফা ইসলাম (১)।

উখিয়ায় নিহত তিনজন হলেন ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ই-২ ব্লকের কবির আহমেদের ছেলে আবদুর রহিম, আবদুল হাফেজ ও আবদুল ওয়াহেদ।

ঝিলংজা ইউপির ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মিজানুর রহমান সিকদার বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাত দুইটার দিকে ভারি বৃষ্টি হওয়ার সময় মিজানুর রহমানের বাড়ির ওপর বিকট শব্দে আকস্মিক পাহাড় ধসে মাটি চাপা পড়ে। এতে গৃহকর্তাসহ পরিবারের চারজন মাটিচাপা পড়ে। পরে খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবেশীরা মিজানুরকে জীবিত উদ্ধার করে। এরপর স্থানীয়রা মাটি সরিয়ে অপর তিনজনকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে।’

এ ইউপি সদস্য আরও জানান, মিজানের বাড়িটি খাড়া পাহাড়ের পাদদেশে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ভারি বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে যায়। পরে মধ্যরাতে অব্যাহত ভারি বর্ষণের সময় পাহাড় ধসে বাড়ির ওপর চাপা পড়ে।

এদিকে পাহাড়ধসের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নীলুফা ইয়াসমিন চৌধুরী।

তিনি ভুক্তভোগী পরিবারকে ৭৫ হাজার টাকা অনুদান দেন।

এ বিষয়ে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ সামছু-দৌজা নয়ন বলেন, ‘অব্যাহত ভারি বর্ষণে উখিয়ার ১৪ নম্বর হাকিমপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে তিনটি বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। এতে মাটি চাপায় একই পরিবারের তিন সহোদরের মৃত্যু হয়েছে। ‘পরে খবর পেয়ে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকরা বিধ্বস্ত ঘরবাড়িতে উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে মাটি সরিয়ে তিনজনের মৃতদেহ উদ্ধার করে।’

অন্যদিকে গত বুধবার থেকে কক্সবাজারে মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। টানা বৃষ্টিতে বৃহস্পতিবার জেলা শহরসহ অর্ধশতাধিক গ্রামে মারাত্মক জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।

বৃষ্টি ও পাহাড় থেকে নেমে আসা ঢলের পানিতে অনেকের বাড়িঘর প্লাবিত হয়েছে। এতে এলাকায় দুর্ভোগের সৃষ্টি হয়েছে।

কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ আবদুল হান্নান জানান, বৃহস্পতিবার ভোর ছয়টা থেকে শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৭ ঘণ্টায় মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ৪০১ মিলিমিটার। চলতি মৌসুমে এটি এক দিনে সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের রেকর্ড।

আরও পড়ুন:
পাহাড়ধস: কক্সবাজারে ২ মেয়ে ও মায়ের মৃত্যু
খুলনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী কক্সবাজারে উদ্ধার, কিশোর গ্রেপ্তার 
কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসককে মারধর ভাংচুর, সেবা বন্ধ
কক্সবাজারে সাগরে নেমে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে পদত্যাগ না করায় প্রধান শিক্ষককে হত্যার হুমকির অভিযোগ

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Landslide 2 girls and mother died in Coxs Bazar

পাহাড়ধস: কক্সবাজারে ২ মেয়ে ও মায়ের মৃত্যু

পাহাড়ধস: কক্সবাজারে ২ মেয়ে ও মায়ের মৃত্যু কক্সবাজারের একটি স্থানে পাহাড় ধসে সৃষ্ট অবস্থা। ফাইল ছবি
পাহাড় ধসে প্রাণ হারানো আঁখির শ্বাশুড়ি জানান, রাত দুইটার দিকে ভারি বৃষ্টির সময় মিজানের বাড়ির দিক থেকে বিকট শব্দ শুনতে পান তারা। গিয়ে দেখেন পাহাড় ধসে সপরিবারে মাটিচাপা পড়েছেন মিজান। তাৎক্ষণিকভাবে মিজানকে জীবিত উদ্ধার করা গেলেও বাকিদের ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি।

কক্সবাজার সদরে পাহাড় ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।

উপজেলার ঝিলংঝা ইউনিয়নের দক্ষিণ ডিককুল এলাকায় বৃহস্পতিবার রাত দুইটার দিকে এই ঘটনা ঘটে।

প্রাণ হারানো তিনজন হলেন দক্ষিণ ডিককুলের মিজানুর রহমানের স্ত্রী আঁখি মনি এবং তাদের দুই মেয়ে শিশু মিহা জান্নাত নাঈমা ও লতিফা ইসলাম।

পাহাড় ধসে প্রাণ হারানো আঁখির শ্বাশুড়ি জানান, রাত দুইটার দিকে ভারি বৃষ্টির সময় মিজানের বাড়ির দিক থেকে বিকট শব্দ শুনতে পান তারা। গিয়ে দেখেন পাহাড় ধসে সপরিবারে মাটিচাপা পড়েছেন মিজান।

তিনি আরও জানান, তাৎক্ষণিকভাবে মিজানকে জীবিত উদ্ধার করা গেলেও বাকিদের ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়নি। পরে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় উদ্ধার তৎপরতা চালিয়ে তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

স্থানীয় একাধিক বাসিন্দা জানান, মিজানের বাড়িটি পাহাড়ের পাদদেশে। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে শুরু হওয়া ভারি বৃষ্টিতে মাটি নরম হয়ে যায়। গভীর রাতে পাহাড় ধসে তার বাড়িতে পড়ে।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আতাউল গনি ওসমানী জানান, পাহাড় ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু হয়।

তিনি ভারি বর্ষণের এ সময়ে পাহাড়ে বসবাসকারী সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার অনুরোধ করেন।

আরও পড়ুন:
পেকুয়ায় পাহাড় ধসে একই পরিবারের তিনজনের মৃত্যু
কক্সবাজারে সাবেক হুইপ ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ ১৫০ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
সাগরে গোসলে নেমে নিখোঁজ এইচএসসি পরীক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
টেকনাফে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বন্যহাতির মৃত্যু 
মিয়ানমারের ৬৬ সীমান্তরক্ষীর অনুপ্রবেশ ঠেকাল কোস্ট গার্ড

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Two bikers killed after being hit by a car in Ghazaria

গজারিয়ায় গাড়ির ধাক্কায় দুই বাইক আরোহী নিহত

গজারিয়ায় গাড়ির ধাক্কায় দুই বাইক আরোহী নিহত দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার পালগিরি গ্রামের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকার জাহিদ হোসেন জিতু (২৩) ও তার খালাত ভাই মোটরসাইকেলের চালক তানভীর আহম্মেদ রনি (২৬)। কোলাজ: নিউজবাংলা
নিহত জাহিদ হোসেনের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে সন্ধ্যায় তারা গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে বের হয়। আমি তাদের নিষেধ করেছিলাম; তারা শোনেনি। রাত ১০টার দিকে খবর পেলাম সড়ক দুর্ঘটনায় দুজনই মারা গেছে।’

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মেঘনা-গোমতী সেতুর পশ্চিম পাশের ঢালে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া অংশে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন।

প্রাণ হারানো দুজন হলেন চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার পালগিরি গ্রামের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকার জাহিদ হোসেন জিতু (২৩) ও তার খালাত ভাই মোটরসাইকেলের চালক তানভীর আহম্মেদ রনি (২৬)।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে আটটার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা-গোমতী সেতুর পশ্চিম পাশে গজারিয়া অংশের ঢালে গাড়ির চাপায় দুজন নিহত হন। রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে কয়েকজন ব্যক্তি দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের মৃত বলে জানান।

নিহত জাহিদ হোসেনের বাবা দুলাল মিয়া বলেন, ‘ঢাকা থেকে মোটরসাইকেলে করে সন্ধ্যায় তারা গ্রামের বাড়ির উদ্দেশে বের হয়। আমি তাদের নিষেধ করেছিলাম; তারা শোনেনি। রাত ১০টার দিকে খবর পেলাম সড়ক দুর্ঘটনায় দুজনই মারা গেছে।’

দুর্ঘটনায় দুজনের প্রাণহানির বিষয়টি নিশ্চিত করে গজারিয়ার ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) রিয়াদ হোসেন বলেন, ‘তারা একটি গাড়িকে ওভারটেক করে সামনে আগাতে চাইলে পেছন থেকে আরেকটি গাড়ি তাদের মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। দুর্ঘটনা কবলিত মোটরসাইকেলটি গজারিয়ার ভবেরচর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে রয়েছে।

‘নিহতদের লাশ দাউদকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রয়েছে। ঘাতক গাড়িটিকে শনাক্ত করার চেষ্টা চলছে।’

আরও পড়ুন:
খাটিয়া বহনকারী চারজনকে ধাক্কা ট্রাকের, প্রাণ গেল তিনজনের
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট
ইজিবাইকে পিকআপের ধাক্কায় চারজন নিহত, আহত ৩
সিরাজগঞ্জে অটোরিকশায় মাইক্রোর ধাক্কা, পাঁচজন নিহত
বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, তিনজন নিহত

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Production started at Barapukuria Thermal Power Station

উৎপাদন শুরু বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে

উৎপাদন শুরু বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে বড় পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র। ফাইল ছবি
প্রধান প্রকৌশলী জানান, ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ২ নম্বর ইউনিট বন্ধ রয়েছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর ইলেকট্রো হাইড্রোলিক ওয়েল পাম্প নষ্ট হওয়ায় ৩ নম্বর ইউনিটটিও বন্ধ হয়ে যায়।

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লাভিত্তিক তিনটি ইউনিটের ৫২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিট থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে।

তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ৩২ মিনিটে কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ১ নম্বর ইউনিট থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। ওই ইউনিটটি ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন হলেও সেটি থেকে রাতে প্রাথমিকভাবে ৭০ থেকে ৭৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হয়েছে। উৎপাদিত বিদ্যুৎ বৃহস্পতিবার মধ্যরাতের পর থেকে জাতীয় গ্রিডে যোগ করা হচ্ছে। এটি চালু রাখতে ৮০০ থেকে ৯০০ টন কয়লা প্রয়োজন হয়।

প্রধান প্রকৌশলী জানান, ২০২০ সালের নভেম্বর থেকে ১২৫ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ২ নম্বর ইউনিট বন্ধ রয়েছে। গত ৯ সেপ্টেম্বর ইলেকট্রো হাইড্রোলিক ওয়েল পাম্প নষ্ট হওয়ায় ৩ নম্বর ইউনিটটিও বন্ধ হয়ে যায়।

তিনি জানান, ১ নম্বর ইউনিটটি অনেক দিনের পুরোনো। গত ৬ সেপ্টেম্বর রাতে সংস্কারকাজের জন্য সেটিও বন্ধ করা হয়েছিল। মেরামত শেষে বৃহস্পতিবার রাতে সেটি চালু করা হয়েছে।

এ কর্মকর্তা আরও জানান, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে জানানো হয়েছে। তারা ১৫ দিন সময় চেয়েছে। চীন থেকে মেশিন এলেই ৩ নম্বর ইউনিট চালু করা সম্ভব হবে।

আরও পড়ুন:
তিন সপ্তাহের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে: জ্বালানি উপদেষ্টা
গণশুনানি ছাড়া বিদ্যুৎ গ্যাসের দাম বাড়ানোর নির্বাহী ক্ষমতা বাতিল
পল্লী বিদ্যুতের সব স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার: পুলিশ
শেয়ালের জন্য পাতা ফাঁদে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
খুলে দেয়া হলো কাপ্তাই বিদ্যুৎকেন্দ্রের ১৬ গেট

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Lutfuzzaman Babar granted bail in Kibria murder case

কিবরিয়া হত্যাসহ চার মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবরের জামিন

কিবরিয়া হত্যাসহ চার মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবরের জামিন লুৎফুজ্জামান বাবর। ফাইল ছবি
সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা, সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে হত্যাচেষ্টা এবং দুটি বিস্ফোরক মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবরকে জামিন দিয়েছে সিলেটের আদালত।

সিলেটের দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে দায়ের করা চারটি মামলায় জামিন পেয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। এর মধ্যে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া হত্যা এবং সাবেক রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে হত্যাচেষ্টার মামলা রয়েছে। বাকি দুটি বিস্ফোরক মামলা।

বুধবার এসব মামলায় জামিন পান বাবর। বিষয়টি বৃহস্পতিবার নিশ্চিত করেছেন ট্রাইব্যুনালের পিপি সরওয়ার আহমদ চৌধুরী আবদাল।

তিনি বলেন, ‘আসামিপক্ষ জামিন আবেদন করলে আমরা বিরোধিতা করি। তবে বিজ্ঞ আদালত জামিন মঞ্জুর করেছেন।’

আসামিপক্ষের আইনজীবী শহিদুজ্জামান চৌধুরী বলেন, ‘গত ৪ সেপ্টেম্বর আমরা জামিনের আবেদন করেছিলাম। সেদিন সাবেক মেয়র জি কে গৌছসহ অন্য আসামিরা উপস্থিত ছিলেন। তবে শারীরিক অসুস্থতায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সিলেটের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী জরুরি কাজে ঢাকায় থাকায় উপস্থিত ছিলেন না।

‘আদালত ১১ সেপ্টেম্বর শুনানি ও আদেশের জন্য রেখে দিয়েছিলেন। বুধবার বিজ্ঞ বিচারক চারটি মামলায় জামিন মঞ্জুর করেছেন। আমরা রোবার আদালতে বেইল বন্ড জমা দেব।’

প্রসঙ্গত, ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বৈদ্যের বাজারে এক জনসভায় গ্রেনেড হামলায় নিহত হন সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়া। এ ঘটনায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সিলেট সিটির সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীসহ বিএনপির বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে আসামি করে মামলা হয়। বিএনপি নেতা আরিফসহ অন্য আসামিরা জামিনে রয়েছেন।

এর আগে ২০০৪ সালের ২১ জুন সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে রাজনৈতিক সমাবেশে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। সমাবেশে তখন প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দিচ্ছিলেন প্রয়াত সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। ওই বোমা হামলায় এক যুবলীগকর্মী নিহত ও ২৯ জন আহত হন।

ওই ঘটনায় এসআই হেলাল উদ্দিন বাদী হয়ে দিরাই থানায় একটি মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ বাবর, আরিফুল ও গৌছসহ ১১ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।

লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোণা-৪ (মদন, মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী) আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০০৭ সালে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এদিকে ২০০৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও চট্টগ্রামের ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবরের মৃত্যুদণ্ড হয়। তার বিরুদ্ধে আরও কয়েকটি মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Justice Manik from Hospital to Jail

বিচারপতি মানিক হাসপাতাল থেকে কারাগারে

বিচারপতি মানিক হাসপাতাল থেকে কারাগারে সাবেক বিচারপতি মানিককে ২৪ আগস্ট সিলেটের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার সময় অনেকে তার দিকে ডিম ও জুতা ছুড়ে মারেন। ফাইল ছবি
মেডিক্যাল বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক শিশির চক্রবর্তী বলেন, ‘সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এখন সুস্থ। সেজন্য বোর্ড তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সব প্রস্তুতি শেষে তাকে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে হাসপাতাল থেকে কারাগারে নেয়া হয়েছে। শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৃহস্পতিবার দুপুরে ছাড়পত্র দেয়। পরে কড়া নিরাপত্তা ও অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে হাসপাতাল থেকে তাকে সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারে নেয়া হয়েছে।

মেডিক্যাল বোর্ডের সভাপতি অধ্যাপক শিশির চক্রবর্তী বলেন, ‘সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক এখন সুস্থ। তিনি এখন অনেকটা স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারেন। ‘সেজন্য তার সার্বিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিক্যাল বোর্ড তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সব প্রস্তুতি শেষে তাকে কারা কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’

তিনি জানান, মূলত শামসুদ্দিন মানিকের হার্টে সমস্যা আছে। ১০ বছর আগে বাইপাস সার্জারি করেছিলেন। এ ছাড়া ডায়াবেটিস এবং উচ্চ রক্তচাপ আছে।

আরও পড়ুন:
অবৈধ অনুপ্রবেশ চেষ্টার অভিযোগে সাবেক বিচারক মানিকের নামে মামলা
সাবেক বিচারপতি মানিককে কারাগারে প্রেরণ
সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন মানিক সীমান্তে বিজিবির হাতে আটক

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Exiled one fascist not to give another a chance Sargsyan

এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করেছি অন্যকে সুযোগ দিতে নয়: সারজিস

এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করেছি অন্যকে সুযোগ দিতে নয়: সারজিস টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে বৃহস্পতিবার শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-নাগরিক মতবিনিময় সভা করেন সমন্বয়করা। ছবি: নিউজবাংলা
রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্দেশ করে সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেন, ‘যারা সাধারণ মানুষের কথা বলবেন তারাই রাজনীতি করবেন। কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজকের পর থেকে সব চাঁদাবাজি, সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘পুলিশ বাহিনীকে বলে দিতে চাই যে আপনারা হুঁশিয়ার হয়ে যান; যদি মনে করেন যে কিছু হবে না তাহলে তা হবে ভুল ধারণা। আর যারা দিবাস্বপ্ন দেখছেন তারা ভাইবেন না যে এক ফ্যাসিস্টকে দেশছাড়া করার পর আরেক ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় বসাব।’

টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে বৃহস্পতিবার বিকেলে গণঅভ্যুত্থান প্রেরণায় শহীদ পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ছাত্র-নাগরিক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্দেশ করে সারজিস আলম বলেন, ‘আপনারা রাজনীতি করবেন; তবে যোগ্য হয়ে আসবেন, যাতে করে কেউ আপনাদের কটু কথা না বলে। এমন লোক আসবেন যারা সঠিক কথা বলবেন। যারা সাধারণ মানুষের কথা বলবেন তারাই রাজনীতি করবেন।

‘একটি বিষয় মনে রাখবেন, কেউ কোনো ধরনের চাঁদাবাজি করলে কঠিন ব্যবস্থা নেয়া হবে। আজকের পর থেকে সব চাঁদাবাজি, সব সিন্ডিকেট বন্ধ করতে হবে।’

এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক রফিকুল ইসলাম আইনি, মোবাশ্বিরুজ্জামান হাসান, মিতু আক্তার, আব্দুল্লাহ সালেহীন অয়ন, এলমা খন্দকার এ্যানী ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক রাকিবুল হাসান।

তারা বলেন, ‘প্রশাসনে আওয়ামী লীগের যেসব প্রভুর বসে আছেন তারা হারুনের দিকে তাকান; তাহলেই বুঝতে পারবেন। সাবধান হয়ে যান।

ছাত্ররা যখন মাঠে নামে খালি হাতে ফেরে না। ১৯৫২ সালে তারা ফেরেনি। ১৯৯০ সালেও শাসক গদি থেকে নেমেছিলে। এবারও ছাত্র-জনতা মাঠে নামার পর ফ্যাসিস্ট হাসিনা নেমে গেছেন।’

তারা আরও বলেন, ‘আগামীতে যদি কেউ ফ্যাসিস্ট সরকার হতে চায় তাহলে ছাত্র-জনতা কঠিনভাবে তা মোকাবিলা করবে। আমরা মাঠ থেকে সরে যাইনি। আমরা ট্রাফিকের কাজ করেছি, ক্লিনের কাজ করেছি, বন্যায় দুর্গত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছি।’

আরও পড়ুন:
সময় এসেছে মানুষের আস্থার প্রতিদান দেয়ার: সমন্বয়ক সারজিস
আওয়ামী লীগ নিজ কর্মফল ভোগ করছে: সারজিস

মন্তব্য

p
উপরে